শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৩

অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা ঠিক নয়

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
অন্যায়ের সঙ্গে আপস করা ঠিক নয়

সমালোচনায় সমঝোতা নিহিত থাকে। ইংরেজিতে বলে, we disagree to agree a perfct decision. গণতান্ত্রিক মানবধিকার, সুশাসন, ন্যায়বিচার, নিরপেক্ষ নির্বাচন- এগুলো নিয়ে বিতর্ক আছে প্রতিবাদ নেই। কালবৈশাখী ঘূর্ণিঝড়ের কালো মেঘের মতো ক্ষণস্থায়ী তথ্য গণমাধ্যমে আসে ব্যাংকে অর্থ নেই, অর্থ পাচার, প্রজেক্টে হরিলুট, ঋণ কেলেঙ্কারি, রিজার্ভ কত আছে নির্ভুল হিসাব নেই, নিজের জমানো ডলার দিতে পারছে না ব্যাংক। গ্রাহককে বলছেন, ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করুনই। এসব নিয়ে কলমধারীদের যেমন জোরালো লেখনী দেখা যায় না সরকারও এ অপরাধে জড়িতদের শায়েস্তা করেছে শোনা যায়নি। মাঠের বিরোধী দলগুলো জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারেনি গত ১৪ বছর। ইদানীং নড়েচড়ে উঠেছে মনে হয়। কুম্ভকর্ণের ঘুম থেকে জেগেছে। বিরোধীদলীয় সমাবেশে মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়ছে দিন দিন। রাজধানীর সভাস্থল নিয়ে জটিলতায় পুলিশি অ্যাকশন, সরকারি দলের নানামুখী প্রতিবন্ধকতায় জনসম্পৃক্ততার স্রোতে বিঘ্ন হয়েছে। বড় অর্জন এত বাধার মধ্যেও তারা সভা করেছে। নেতা-কর্মীরা জেল-জুলুম, কারাবরণ করে সমর্থনের পারদ আগের চেয়ে ঊর্ধ্বগামী করতে পেরেছেন। তাদের আন্দোলনের কৌশল নিয়ে গভীরে যেতে হবে দেড় যুগেও কেন সরকার অস্থির হলো না। মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। নয়াপল্টন, প্রেস ক্লাব, টক শো, বিবৃতি, সমমনাদের নিয়ে সেমিনার সরকারকে কাবু করার আন্দোলন নয়। অর্থ পাচার, মানি লন্ডারিং যা-ই বলুন কথা উঠলেই রিজার্ভ বিশেষজ্ঞরা প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো টাকা নিয়ে মাতামাতি শুরু করেন। অথচ আমাদের গর্ব রাষ্ট্রের নির্ভেজাল অর্থনৈতিক শক্তি বিদেশে কর্মরত এই শ্রমজীবী মানুষের পাঠানো টাকা ব্যাংকিং খাতের পাশাপাশি একাংশ হুন্ডির হাত ধরে দেশে আসে। রিজার্ভ কম দেখলেই তাদের ওপর দোষ চাপাই মানি লন্ডারিং অভিযোগ থেকে দায় মুক্ত থাকতে। তারা রোজগার করে হাড় ভাঙা খেটে দেশে পাঠানোর সময় ব্যাংক আর হুন্ডির মধ্যে প্রতি ডলারে ১০ টাকা ফারাক হলে রক্ত পানি করা ডলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ব্যাংকে পাঠাবে এমন বোকা দেমপ্রেমিক কোথাও নেই। খোলা বাজার আর ব্যাংকের বিনিময় হার সমান করার পদক্ষেপ নিলে ফল দেবে।

রিজার্ভ লুট, পোস্টঅফিস লুট, ব্যাংক লুটের কীর্তিমানদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক সাজার কোনো ব্যবস্থা নেই। বড় পাচার হয় এলসির মাধ্যমে বড় বণিকদের পাচার করা টাকা দেশে আসে না। প্রবাসীদের টাকা যেভাবে হোক কমবেশি দেশে খাটায়। লুটেরা পাচারকারীরা যথেচ্ছভাবে অর্থ রোজগার করছে, আলাদিনের চেরাগ পেয়েছে হাতে। জনজীবন ওষ্ঠাগত। খাবারের পয়সা পকেটে না থাকার অবস্থাকে যদি ভালো থাকা বলে তবে ভালো আছি বলা যায়।

সংসার চালানো সার্বিক কষ্টের কথা তুলে না ধরে কলমধারীরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। অনাচারের প্রতিবাদে কলম, কণ্ঠ, কার্টুন কি বিলীন হয়ে গেল? ন্যায়নীতি সততার উচিত কথার চর্চায় বড় দুর্দিন। নৈতিকতার বাবা-মা পরকালে পাড়ি দিয়েছে স্বাধীন দেশের রাজনীতির বেসামাল ধাক্কায়। দিন দিন অবস্থা এমন দাঁড়াচ্ছে সততা ও নিরপেক্ষতা বিন্দুমাত্র কারও চরিত্রে থাকলে তাকে অভুক্ত থেকে মরণের পথে যাত্রা শুরু করতে হবে। পাপ অসত্য ক্ষমতার উত্তাপ দাপটের সঙ্গে ন্যায্যতাকে শুধু খেদিয়ে দেয়নি যত দিন যাচ্ছে ততই আক্রমণাত্মক হয়ে চোখ রাঙিয়ে অপদস্থ করে ভীতি প্রদর্শন করেই চলেছে। মালে ভেজাল, ওজনে কম, অযোগ্য অথর্ব দলীয় লোক সরকারি পদে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নিচ্ছে। শিক্ষায় নকল, বিনা বিদ্যায় উঁচু সনদ, বিচারালয়ে মুখ দেখে বিচার বিতরণ হচ্ছে। জনসেবার দোহাই দিয়ে অযোগ্য সমাজবিরোধীরা দলীয় কমিটির পদে উৎকোচ নজরানা দিয়ে স্থান খরিদ করে নিচ্ছে। নমিনেশন বাণিজ্য তো জায়েজের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, তা না হলে জাতীয় সংসদের ৬০-৭০ শতাংশ সদস্য ব্যবসায়ী কী করে হয়?

ব্যাংক লুটেরা তেজ দেখায়। অর্থ ফেরত চাইলে ব্যাংকারের ওপর ছড়ি চালায়। বিচারে জেলহাজত হলে দলীয় ব্র্যান্ডের কেরামতিতে মুহূর্তে বিচারক চালান হয়ে যায়। অধীন বিচারক বসিয়ে আদালতের ঘোষিত আদেশ উলটে দিয়ে জামিন মঞ্জুর করে, বিচারককে ন্যক্কারজনকভাবে ত্বরিত বদলি করা হয়। নিরীহ কৃষক কৃষিঋণে হাজতবাস করছে আইনের প্যাঁচে। এ জুলুম দেখার কি কেউ আছে? যারা বিবেকবান দেশপ্রেমী তারা রোষানলে পড়ার ভয়ে সব অন্যায় দেখে জেগে জেগে ঘুমিয়ে থাকে। টাকা পাচারকারীদের নাম সরকার নিতে শরম পায় আরও খোলাসা করে বললে ভয় পায়। খন্দকার ইব্রাহীম খালেদের তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করতে ভয় পান অর্থমন্ত্রী, অসহায়ের মতো সংসদে অপারগতার জানান দিলেন।

সরকারের আশকারা ছাড়া ঋণ কেলেঙ্কারি অর্থ আত্মসাৎ- পাচার হয় না। প্রতিবাদের সৎ মানুষগুলো ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে সমাজজীবন থেকে নিজেদের কাছিমের মতো শেলের অন্দরে গুটিয়ে নিচ্ছে।

অবৈধ অস্ত্রধারীদের নিয়ে শাসকরা যেমন সমস্যায় থাকে তেমনি সরব কণ্ঠধারী, কলমওয়ালাদের নিয়ে উদ্বেগে থাকে। সমালোচনাকারীদের নিয়ে মন্ত্রীদের বচন আর ঢাকা রাখা যাচ্ছে না। পত্রিকা, রেডিও, টিভি ক্ষমতার জাদু লাঠির তেলেসমাতিতে সরকার বশে রেখেছে। কলমধারীরা দেশের স্বার্থে দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ঘুষের বিরুদ্ধে সর্বত্র প্রতিবাদ করে জনমত গড়ে তোলে। দু-এক জন ঝুঁকি নিয়ে লিখলেও পত্রিকা তা ছাপায় না; বিরক্তবোধ করে টেবিলের নিচে আবর্জনার ঝুড়িতে ছুড়ে ফেলে।

অজুহাত দেখায় আপনি যা লিখেছেন আমরা আরও বেশি জানি। কিন্তু মিডিয়া হাউসে শত কোটি টাকা বিনিয়োগ হাজার হাজার লোকের রুটি-রোজগার, চাকরি বাঁচানো ফরজ কাজ। শাসক বেজার হলে বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে এ বিদ্যা লেখকের নেই। এসব যাত্রাগানের বিবেক চরিত্র ছাপালে মালিক সম্পাদককে তলব করে বলবে আপনাকে চাকরি দিয়েছি কি আমার বিনিয়োগ বারোটা বাজাতে? বাড়ি ফেরার পথ দেখিয়ে আদেশ দেবে Quick March. তখন এতগুলো লোকের জীবন-জীবিকা এই দুর্মূল্যের বাজারে ঝুঁকিতে পড়বে। কোনো বিচক্ষণ সম্পাদক এই অপরিপক্ব কাজ করবে না। পরিণতি জেনে কেউ আগুনে হাত দেয় না। জ্ঞানী-অভিজ্ঞ, প্রথিতযশা সাংবাদিক, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, রাজনীতিক তারাও মুখ বুজে জেগে জেগে ঘুমিয়ে ‘চাচা আপন জান বাঁচা’ নীতিতে শামিল হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। কেউ কেউ মোসাহেবি দালালি তেলবাজিতে হৃষ্টপুষ্ট হয়ে পদপদবি পাচ্ছে সরকারের অনুকম্পায়। বাকিরা বেশিদিন বোকা থাকতে পারেনি তাদের উত্থান দেখে।

বন্দুকওয়ালা নিয়ে যেমন সমস্যা, তেমন সমস্যা কলমওয়ালাকে নিয়েও হয় শাসকের। মন্ত্রী ও নেতাদের বচনেই উপলব্ধ হয় প্রশংসা শুনতে চায় শুধু, হেরফের হলে সব রাতজাগা সিঁদুর কাটা চোর। আরেক রাজনীতিক সুশীলের ব্যাখ্যা দিয়েছেন সংসদে। তার তরজমা ‘সু’ মানে ভালো, ‘শীল’ মানে নাপিত। মোদ্দা কথা দাঁড়ায়, যারা শাসকের অপছন্দের ধারায় মত দেয় তারা ভালো নাপিত। শাসকদের কণ্ঠ সরব করে বয়ান করতে হবে আয়নাকে বাসি ভালো সে যে আমার আধার ঘরের আলো। আদতে কলমধারীরা অন্যায় কাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বত্র প্রতিবাদ করে থাকেন। সচেতন ব্যক্তিরা সমাজের নানা সমস্যা ও দুর্নীতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার জন্য কলমকে হাতিয়ার করে থাকেন। যদিও এমন কলমধারীর সংখ্যা ক্রমে পড়তির দিকেই। অযথা হয়রানি বিড়ম্বনা এড়াতে, শান্তিতে দিনযাপন করার তাগিদে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে শাসকের অন্যায্য কাজ দেখেও চোখ-মুখ বুজে সহ্য করে আপন স্বার্থকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন বহু কলমজীবী। শাসন কবজায় রাখতে শাসকরা গণতান্ত্রিক দেশেও নাগরিকের কণ্ঠ রোধে সচেষ্ট হয়। শাসকরা তাদের কাজের সমর্থন সব যুগে চেয়ে এসেছে, না দিলে আদায় করে ছলেবলে -কৌশলে। কলমধারীর প্রতিবাদ সভ্যসমাজে আশীর্বাদ, যা দেশকে অনিষ্ট থেকে রক্ষা করে। নিজস্ব শক্তি আছে গতি আছে। তার সঙ্গে লেখকের লেখনী যুক্ত হলে কল্যাণরাষ্ট্র গড়ে উঠবে, সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মঙ্গল ঘটবে।

                লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

এই মাত্র | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে যা বললেন তারেক রহমান
মা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে যা বললেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম