শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৩

রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

কংগ্রেস নেতা তথা ইন্দিরা গান্ধীর পৌত্র সংসদ সদস্য রাহুল গান্ধী যে ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা  করেছেন, সেই যাত্রা নিয়ে দেশে-বিদেশে সর্বত্র আলোচনা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। কন্যাকুমারী থেকে দিল্লি ৩ হাজার কিলোমিটার যাত্রা করেছেন। ২৩ ডিসেম্বর ২০২২ তিনি যখন দিল্লিতে প্রবেশ করেন, তখন দিল্লি পুলিশ তাঁকে নিরাপত্তা দেয়নি। পদে পদে তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছে। ভিডিও তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কে সি বেণুগোপাল লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের দুজন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীকে সন্ত্রাসবাদীদের হাতে হারিয়েছি। কংগ্রেস দাবি করছে, রাহুল গান্ধীর যাত্রায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই চিঠির জবাব না দিয়ে সিআরপিএফকে দিয়ে একটি বিবৃতি প্রচার করেছেন। কংগ্রেস এই বিবৃতি মানতে নারাজ। তারা পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলেছে, সিআরপিএফও অমিত শাহের অধীনে। তারা বলেছে, সিআরপিএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২০ থেকে রাহুল গান্ধী ১০০-এর বেশি জায়গায় নিরাপত্তা প্রটোকল ভেঙেছেন। এ নিয়ে ভারতের মিডিয়ায় তর্ক-বিতর্কের শেষ নেই। সবাই প্রশ্ন তুলেছেন, রাহুলের নিরাপত্তার কী হবে? দিকে দিকে স্লোগান উঠেছে- রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা চাই।

গত বছর ৭ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু হয়। চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এ যাত্রা শুধু নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য নয়। এ যাত্রা ভারতের ঐক্য সংহতি, ধর্মনিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য। হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে বিভাজন- এরই বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধীর এই যাত্রা। রাহুল একটি বক্তৃতায় বলেছেন, ‘আমার এই যাত্রাকালে হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান শুনিনি। ভারত জোড়ো যাত্রায় সমস্ত জাতপাতের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’ দিল্লিতে কংগ্রেস সদর দফতর ২৪ আকবর রোডে একটাই কথা শোনা যাচ্ছে। তা হলো, কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। বড়দিনের ছুটির পর নতুন করে যাত্রা শুরু হয় ৩ জানুয়ারি। বেণুগোপালের চিঠিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার সর্বোচ্চ পর্যায় নিয়ে যেতে। কারণ ওই সময় রাহুলের যাত্রা সীমান্তের দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য পাঞ্জাব ও জম্মু-কাশ্মীরে পদযাত্রা করবে।

কংগ্রেসের তরফে পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যে রাজ্যে এ যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, তাদের নানাভাবে হেনস্তা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগের অফিসাররা। সংশ্লিষ্ট রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আটকানোর পাশাপাশি যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, পরে তাদের জেরা করে জেরবার করে দিচ্ছে অমিত শাহের গোয়েন্দা ও কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনী। হরিয়ানায় যাত্রার মধ্যেই কিছু লোক ঢুকিয়ে দিয়ে গোলমাল পাকানোর চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে এই চিঠিতে বলা হয়েছে। সে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই রাজ্যের সোহনা শহরে একটি এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে। বেণুগোপাল বলেছেন, সংবিধানের ১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকেরই স্বাধীনভাবে যে কোনো জায়গায় চলাফেরা করার অধিকার রয়েছে। দ্বিতীয়ত, ভারত জোড়ো যাত্রা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ আবার ফিরিয়ে আনার জন্য ‘দেশ জোড়ো’ পদযাত্রায় বেরিয়েছেন রাহুল। দলের মুখপাত্র পবন খেরা অভিযোগ করেছেন, যাত্রার শুরু থেকেই নানাভাবে তা বানচালের চেষ্টা করছে শাসক দলের মদদপুষ্ট দুষ্কৃতিরা। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে অভিযোগ করেছেন, রাহুলের যাত্রাপথে যদি কেউ অপকর্ম করার চেষ্টা করে, শুধু ভারতই জেগে উঠবে না, গোটা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠবে। ঝড় উঠবে বাংলাদেশেও। কারণ বাংলাদেশের পুরনো আওয়ামী লীগ নেতারা এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শেখ হাসিনা রাহুলকে ছেলেবেলা থেকে দেখেছেন। খাগড়ে আরও বলেছেন, আসুন আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি রাহুলের সুস্বাস্থ্য এবং তাঁর যাত্রা সফল করার জন্য।

সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কেরলের এ কে অ্যান্টনি এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, শুধু সংখ্যালঘুদের ওপর নির্ভর করে কংগ্রেস ক্ষমতায় আসবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। তাই তিনি একটু নরম হিন্দুত্বের লাইন নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। কংগ্রেস কর্মকর্তারা এ লেখা পর্যন্ত তার কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি। ড. মনমোহন সিং মন্ত্রিসভার প্রধান সদস্য পি চিদাম্বরম একই দিনে এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ভারত জোড়ো মানে কী? এর মানে হলো সারা দেশে বিজেপি যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে তা দূর করে আবার একত্র করা।

কংগ্রেসের অন্য এক সংসদ সদস্য মনীশ তিওয়ারি টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘চীন-ভারত সমস্যা নিয়ে তিনি সংসদে আলোচনার জন্য ৫৬ বার নোটিস দিয়েছেন। কিন্তু ৫৬ বারই বিজেপি স্পিকার তা প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে ভারত জোড়ো যাত্রা ছাড়া আর উপায় কী? সংসদে আমাদের কথা শোনা হয় না। মিডিয়াও কোনো অজ্ঞাত চাপে আমাদের কথা বলে না। তাই রাহুল সরাসরি মানুষের কাছেই চলে গেছেন। মানুষই এই চরম অবস্থার জবাব দেবে।’ টিভির পর্দায় এ আলোচনায় অংশ নিয়ে ভারতের দক্ষ গোয়েন্দা ও পুলিশ অফিসার উত্তর প্রদেশের সাবেক ডিজি বিক্রম সিং সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আক্রমণ করে বলেন, দিল্লির পুলিশ তাঁরই অধীনে। তিনি দিল্লি পুলিশের ব্যর্থতার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এ আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন আরএসএস নেতা পিকেডি নাস্বিয়ার। তিনি বলেছেন, রাহুলের এ যাত্রা ব্যর্থ হয়ে গেছে। ফলে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি আরও ৫০ বছর দেশ শাসন করবে।

একজন তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেন মোদির বর্তমান বয়স ৭৫। আরও ৫০ বছর পরে তাঁর বয়স কত হবে? কংগ্রেস নেতারা আরও মনে করেন, রাহুল গান্ধীর এই ভারত জোড়ো যাত্রা সফলতার দিকে যাচ্ছে বলেই বিজেপি ও আরএসএস নেতারা উদ্বিগ্ন। তাঁরা মনে করেন, রাহুলকে সরিয়ে দিলেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত হবে না। ১৪০ বছরের এই দল পরিচালনার দায়িত্ব তাঁরাই নেবেন, যাঁরা কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শে বিশ্বাসী।

রাহুলের যাত্রা শেষ হওয়ার পর প্রিয়াঙ্কা গান্ধী মহিলাদের নিয়ে সারা দেশে যাত্রা শুরু করবেন বলে এআইসিসি সূত্রে ঘোষণা করা হয়েছে। বিজেপি নেতারা কটাক্ষ করে বলেছেন, প্রিয়াঙ্কা তো উত্তর প্রদেশ নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন। একটি আসনও তারা পেয়েছেন কি? তর্কবিতর্ক চলছে। প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বেই কংগ্রেস হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। এ বছর (২০২৩) ভারতের একটি রাজ্যে নির্বাচন হবে। দুটি রাজ্যে কংগ্রেস ক্ষমতায় আছে আর পাঁচটিতে সর্বশেষ নির্বাচনে জিতে ছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়কদের কিনে নিয়ে বিজেপি সেই রাজ্যগুলোর ক্ষমতা দখল করেছে। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস পিছিয়ে নেই। সিপিএমের সঙ্গে জোট বেঁধে তারা রাস্তায় নেমে পড়েছে। অধীর চৌধুরী তিন দিন ধরে সুন্দরবন এলাকায় পদযাত্রা করছেন। রাহুল গান্ধী দিঘা থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত পদযাত্রা করার কর্মসূচি নিয়েছেন। পাঞ্জাব, জম্মু-কাশ্মীর যাত্রা শেষ করে উত্তর প্রদেশে ঢুকবেন। সেখানেই কংগ্রেসের ভয়। সেখানে সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী উভয়েই বিজেপির পক্ষে থাকবেন। সমাজবাদী পার্টি যাতে কংগ্রেসের দিকে না যায় তা দেখার জন্য জ্যোতিবসু মন্ত্রিসভার এক বাঙালি লক্ষেèৗতে গিয়ে ঘাঁটি গেড়েছেন। দুর্নীতির দায়ে জ্যোতিবসু তাকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে কিরণময় নন্দ অখিলেশ যাদব ও মমতা ব্যানার্জির মধ্যে সেতুর কাজ করছেন। ২০২৩-২৪ এ দুটি বছর ভারতের পক্ষে কঠিন সময়। প্রথমে ৯টি রাজ্যে নির্বাচনের ফলের ওপর নির্ভর করবে ২০২৪-এ ভারতবর্ষে কারা ক্ষমতায় আসবে। আরএসএস রাজ্যে রাজ্যে ভয় ও হুমকি দেখিয়ে সংখ্যালঘুদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করছে।

মাত্র কয়েক দিন আগে মধ্যপ্রদেশ থেকে বিজেপির সংসদ সদস্য প্রজ্ঞা ঠাকুর হুমকি দিতে শুরু করেছেন। ওই রাজ্যে কংগ্রেসের এক বছর শাসনকালের পর তাদের বিধায়কদের কিনে এখন বিজেপি ক্ষমতায় আছে। সেই রাজ্যে রাহুল তাঁর যাত্রা শেষ করেছেন। এখন দেখার বিষয়, পাঞ্জাব ও কাশ্মীরে রাহুলের যাত্রায় কী হয়।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির
সালিশ বা দাঙ্গা-ফ্যাসাদে না জড়াতে কর্মীদের কঠোর নির্দেশনা জেলা বিএনপির

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘন্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম