শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৩

রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

কংগ্রেস নেতা তথা ইন্দিরা গান্ধীর পৌত্র সংসদ সদস্য রাহুল গান্ধী যে ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা  করেছেন, সেই যাত্রা নিয়ে দেশে-বিদেশে সর্বত্র আলোচনা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। কন্যাকুমারী থেকে দিল্লি ৩ হাজার কিলোমিটার যাত্রা করেছেন। ২৩ ডিসেম্বর ২০২২ তিনি যখন দিল্লিতে প্রবেশ করেন, তখন দিল্লি পুলিশ তাঁকে নিরাপত্তা দেয়নি। পদে পদে তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছে। ভিডিও তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কে সি বেণুগোপাল লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের দুজন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীকে সন্ত্রাসবাদীদের হাতে হারিয়েছি। কংগ্রেস দাবি করছে, রাহুল গান্ধীর যাত্রায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই চিঠির জবাব না দিয়ে সিআরপিএফকে দিয়ে একটি বিবৃতি প্রচার করেছেন। কংগ্রেস এই বিবৃতি মানতে নারাজ। তারা পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলেছে, সিআরপিএফও অমিত শাহের অধীনে। তারা বলেছে, সিআরপিএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২০ থেকে রাহুল গান্ধী ১০০-এর বেশি জায়গায় নিরাপত্তা প্রটোকল ভেঙেছেন। এ নিয়ে ভারতের মিডিয়ায় তর্ক-বিতর্কের শেষ নেই। সবাই প্রশ্ন তুলেছেন, রাহুলের নিরাপত্তার কী হবে? দিকে দিকে স্লোগান উঠেছে- রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা চাই।

গত বছর ৭ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু হয়। চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এ যাত্রা শুধু নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য নয়। এ যাত্রা ভারতের ঐক্য সংহতি, ধর্মনিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য। হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে বিভাজন- এরই বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধীর এই যাত্রা। রাহুল একটি বক্তৃতায় বলেছেন, ‘আমার এই যাত্রাকালে হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান শুনিনি। ভারত জোড়ো যাত্রায় সমস্ত জাতপাতের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’ দিল্লিতে কংগ্রেস সদর দফতর ২৪ আকবর রোডে একটাই কথা শোনা যাচ্ছে। তা হলো, কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। বড়দিনের ছুটির পর নতুন করে যাত্রা শুরু হয় ৩ জানুয়ারি। বেণুগোপালের চিঠিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার সর্বোচ্চ পর্যায় নিয়ে যেতে। কারণ ওই সময় রাহুলের যাত্রা সীমান্তের দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য পাঞ্জাব ও জম্মু-কাশ্মীরে পদযাত্রা করবে।

কংগ্রেসের তরফে পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যে রাজ্যে এ যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, তাদের নানাভাবে হেনস্তা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগের অফিসাররা। সংশ্লিষ্ট রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আটকানোর পাশাপাশি যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, পরে তাদের জেরা করে জেরবার করে দিচ্ছে অমিত শাহের গোয়েন্দা ও কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনী। হরিয়ানায় যাত্রার মধ্যেই কিছু লোক ঢুকিয়ে দিয়ে গোলমাল পাকানোর চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে এই চিঠিতে বলা হয়েছে। সে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই রাজ্যের সোহনা শহরে একটি এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে। বেণুগোপাল বলেছেন, সংবিধানের ১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকেরই স্বাধীনভাবে যে কোনো জায়গায় চলাফেরা করার অধিকার রয়েছে। দ্বিতীয়ত, ভারত জোড়ো যাত্রা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ আবার ফিরিয়ে আনার জন্য ‘দেশ জোড়ো’ পদযাত্রায় বেরিয়েছেন রাহুল। দলের মুখপাত্র পবন খেরা অভিযোগ করেছেন, যাত্রার শুরু থেকেই নানাভাবে তা বানচালের চেষ্টা করছে শাসক দলের মদদপুষ্ট দুষ্কৃতিরা। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে অভিযোগ করেছেন, রাহুলের যাত্রাপথে যদি কেউ অপকর্ম করার চেষ্টা করে, শুধু ভারতই জেগে উঠবে না, গোটা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠবে। ঝড় উঠবে বাংলাদেশেও। কারণ বাংলাদেশের পুরনো আওয়ামী লীগ নেতারা এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শেখ হাসিনা রাহুলকে ছেলেবেলা থেকে দেখেছেন। খাগড়ে আরও বলেছেন, আসুন আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি রাহুলের সুস্বাস্থ্য এবং তাঁর যাত্রা সফল করার জন্য।

সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কেরলের এ কে অ্যান্টনি এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, শুধু সংখ্যালঘুদের ওপর নির্ভর করে কংগ্রেস ক্ষমতায় আসবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। তাই তিনি একটু নরম হিন্দুত্বের লাইন নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। কংগ্রেস কর্মকর্তারা এ লেখা পর্যন্ত তার কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি। ড. মনমোহন সিং মন্ত্রিসভার প্রধান সদস্য পি চিদাম্বরম একই দিনে এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ভারত জোড়ো মানে কী? এর মানে হলো সারা দেশে বিজেপি যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে তা দূর করে আবার একত্র করা।

কংগ্রেসের অন্য এক সংসদ সদস্য মনীশ তিওয়ারি টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘চীন-ভারত সমস্যা নিয়ে তিনি সংসদে আলোচনার জন্য ৫৬ বার নোটিস দিয়েছেন। কিন্তু ৫৬ বারই বিজেপি স্পিকার তা প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে ভারত জোড়ো যাত্রা ছাড়া আর উপায় কী? সংসদে আমাদের কথা শোনা হয় না। মিডিয়াও কোনো অজ্ঞাত চাপে আমাদের কথা বলে না। তাই রাহুল সরাসরি মানুষের কাছেই চলে গেছেন। মানুষই এই চরম অবস্থার জবাব দেবে।’ টিভির পর্দায় এ আলোচনায় অংশ নিয়ে ভারতের দক্ষ গোয়েন্দা ও পুলিশ অফিসার উত্তর প্রদেশের সাবেক ডিজি বিক্রম সিং সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আক্রমণ করে বলেন, দিল্লির পুলিশ তাঁরই অধীনে। তিনি দিল্লি পুলিশের ব্যর্থতার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এ আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন আরএসএস নেতা পিকেডি নাস্বিয়ার। তিনি বলেছেন, রাহুলের এ যাত্রা ব্যর্থ হয়ে গেছে। ফলে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি আরও ৫০ বছর দেশ শাসন করবে।

একজন তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেন মোদির বর্তমান বয়স ৭৫। আরও ৫০ বছর পরে তাঁর বয়স কত হবে? কংগ্রেস নেতারা আরও মনে করেন, রাহুল গান্ধীর এই ভারত জোড়ো যাত্রা সফলতার দিকে যাচ্ছে বলেই বিজেপি ও আরএসএস নেতারা উদ্বিগ্ন। তাঁরা মনে করেন, রাহুলকে সরিয়ে দিলেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত হবে না। ১৪০ বছরের এই দল পরিচালনার দায়িত্ব তাঁরাই নেবেন, যাঁরা কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শে বিশ্বাসী।

রাহুলের যাত্রা শেষ হওয়ার পর প্রিয়াঙ্কা গান্ধী মহিলাদের নিয়ে সারা দেশে যাত্রা শুরু করবেন বলে এআইসিসি সূত্রে ঘোষণা করা হয়েছে। বিজেপি নেতারা কটাক্ষ করে বলেছেন, প্রিয়াঙ্কা তো উত্তর প্রদেশ নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন। একটি আসনও তারা পেয়েছেন কি? তর্কবিতর্ক চলছে। প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বেই কংগ্রেস হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। এ বছর (২০২৩) ভারতের একটি রাজ্যে নির্বাচন হবে। দুটি রাজ্যে কংগ্রেস ক্ষমতায় আছে আর পাঁচটিতে সর্বশেষ নির্বাচনে জিতে ছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়কদের কিনে নিয়ে বিজেপি সেই রাজ্যগুলোর ক্ষমতা দখল করেছে। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস পিছিয়ে নেই। সিপিএমের সঙ্গে জোট বেঁধে তারা রাস্তায় নেমে পড়েছে। অধীর চৌধুরী তিন দিন ধরে সুন্দরবন এলাকায় পদযাত্রা করছেন। রাহুল গান্ধী দিঘা থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত পদযাত্রা করার কর্মসূচি নিয়েছেন। পাঞ্জাব, জম্মু-কাশ্মীর যাত্রা শেষ করে উত্তর প্রদেশে ঢুকবেন। সেখানেই কংগ্রেসের ভয়। সেখানে সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী উভয়েই বিজেপির পক্ষে থাকবেন। সমাজবাদী পার্টি যাতে কংগ্রেসের দিকে না যায় তা দেখার জন্য জ্যোতিবসু মন্ত্রিসভার এক বাঙালি লক্ষেèৗতে গিয়ে ঘাঁটি গেড়েছেন। দুর্নীতির দায়ে জ্যোতিবসু তাকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে কিরণময় নন্দ অখিলেশ যাদব ও মমতা ব্যানার্জির মধ্যে সেতুর কাজ করছেন। ২০২৩-২৪ এ দুটি বছর ভারতের পক্ষে কঠিন সময়। প্রথমে ৯টি রাজ্যে নির্বাচনের ফলের ওপর নির্ভর করবে ২০২৪-এ ভারতবর্ষে কারা ক্ষমতায় আসবে। আরএসএস রাজ্যে রাজ্যে ভয় ও হুমকি দেখিয়ে সংখ্যালঘুদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করছে।

মাত্র কয়েক দিন আগে মধ্যপ্রদেশ থেকে বিজেপির সংসদ সদস্য প্রজ্ঞা ঠাকুর হুমকি দিতে শুরু করেছেন। ওই রাজ্যে কংগ্রেসের এক বছর শাসনকালের পর তাদের বিধায়কদের কিনে এখন বিজেপি ক্ষমতায় আছে। সেই রাজ্যে রাহুল তাঁর যাত্রা শেষ করেছেন। এখন দেখার বিষয়, পাঞ্জাব ও কাশ্মীরে রাহুলের যাত্রায় কী হয়।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা