শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৩

রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাহুল গান্ধীতে বিজেপির ভয়

কংগ্রেস নেতা তথা ইন্দিরা গান্ধীর পৌত্র সংসদ সদস্য রাহুল গান্ধী যে ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা  করেছেন, সেই যাত্রা নিয়ে দেশে-বিদেশে সর্বত্র আলোচনা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। কন্যাকুমারী থেকে দিল্লি ৩ হাজার কিলোমিটার যাত্রা করেছেন। ২৩ ডিসেম্বর ২০২২ তিনি যখন দিল্লিতে প্রবেশ করেন, তখন দিল্লি পুলিশ তাঁকে নিরাপত্তা দেয়নি। পদে পদে তাঁকে বাধা দেওয়া হয়েছে। ভিডিও তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখে উদ্বেগ প্রকাশ করে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কে সি বেণুগোপাল লিখেছেন, ‘আমরা আমাদের দুজন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীকে সন্ত্রাসবাদীদের হাতে হারিয়েছি। কংগ্রেস দাবি করছে, রাহুল গান্ধীর যাত্রায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হোক।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই চিঠির জবাব না দিয়ে সিআরপিএফকে দিয়ে একটি বিবৃতি প্রচার করেছেন। কংগ্রেস এই বিবৃতি মানতে নারাজ। তারা পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলেছে, সিআরপিএফও অমিত শাহের অধীনে। তারা বলেছে, সিআরপিএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২০ থেকে রাহুল গান্ধী ১০০-এর বেশি জায়গায় নিরাপত্তা প্রটোকল ভেঙেছেন। এ নিয়ে ভারতের মিডিয়ায় তর্ক-বিতর্কের শেষ নেই। সবাই প্রশ্ন তুলেছেন, রাহুলের নিরাপত্তার কী হবে? দিকে দিকে স্লোগান উঠেছে- রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা চাই।

গত বছর ৭ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু হয়। চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এ যাত্রা শুধু নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য নয়। এ যাত্রা ভারতের ঐক্য সংহতি, ধর্মনিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য। হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে বিভাজন- এরই বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধীর এই যাত্রা। রাহুল একটি বক্তৃতায় বলেছেন, ‘আমার এই যাত্রাকালে হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান, হিন্দু-মুসলমান শুনিনি। ভারত জোড়ো যাত্রায় সমস্ত জাতপাতের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’ দিল্লিতে কংগ্রেস সদর দফতর ২৪ আকবর রোডে একটাই কথা শোনা যাচ্ছে। তা হলো, কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। বড়দিনের ছুটির পর নতুন করে যাত্রা শুরু হয় ৩ জানুয়ারি। বেণুগোপালের চিঠিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার সর্বোচ্চ পর্যায় নিয়ে যেতে। কারণ ওই সময় রাহুলের যাত্রা সীমান্তের দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য পাঞ্জাব ও জম্মু-কাশ্মীরে পদযাত্রা করবে।

কংগ্রেসের তরফে পাঠানো চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যে রাজ্যে এ যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, তাদের নানাভাবে হেনস্তা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বিভাগের অফিসাররা। সংশ্লিষ্ট রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আটকানোর পাশাপাশি যাত্রায় যারাই যোগ দিচ্ছেন, পরে তাদের জেরা করে জেরবার করে দিচ্ছে অমিত শাহের গোয়েন্দা ও কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনী। হরিয়ানায় যাত্রার মধ্যেই কিছু লোক ঢুকিয়ে দিয়ে গোলমাল পাকানোর চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে এই চিঠিতে বলা হয়েছে। সে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই রাজ্যের সোহনা শহরে একটি এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে। বেণুগোপাল বলেছেন, সংবিধানের ১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকেরই স্বাধীনভাবে যে কোনো জায়গায় চলাফেরা করার অধিকার রয়েছে। দ্বিতীয়ত, ভারত জোড়ো যাত্রা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়। শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ আবার ফিরিয়ে আনার জন্য ‘দেশ জোড়ো’ পদযাত্রায় বেরিয়েছেন রাহুল। দলের মুখপাত্র পবন খেরা অভিযোগ করেছেন, যাত্রার শুরু থেকেই নানাভাবে তা বানচালের চেষ্টা করছে শাসক দলের মদদপুষ্ট দুষ্কৃতিরা। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে অভিযোগ করেছেন, রাহুলের যাত্রাপথে যদি কেউ অপকর্ম করার চেষ্টা করে, শুধু ভারতই জেগে উঠবে না, গোটা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠবে। ঝড় উঠবে বাংলাদেশেও। কারণ বাংলাদেশের পুরনো আওয়ামী লীগ নেতারা এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শেখ হাসিনা রাহুলকে ছেলেবেলা থেকে দেখেছেন। খাগড়ে আরও বলেছেন, আসুন আমরা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি রাহুলের সুস্বাস্থ্য এবং তাঁর যাত্রা সফল করার জন্য।

সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কেরলের এ কে অ্যান্টনি এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, শুধু সংখ্যালঘুদের ওপর নির্ভর করে কংগ্রেস ক্ষমতায় আসবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। তাই তিনি একটু নরম হিন্দুত্বের লাইন নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। কংগ্রেস কর্মকর্তারা এ লেখা পর্যন্ত তার কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি। ড. মনমোহন সিং মন্ত্রিসভার প্রধান সদস্য পি চিদাম্বরম একই দিনে এক বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ভারত জোড়ো মানে কী? এর মানে হলো সারা দেশে বিজেপি যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে তা দূর করে আবার একত্র করা।

কংগ্রেসের অন্য এক সংসদ সদস্য মনীশ তিওয়ারি টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘চীন-ভারত সমস্যা নিয়ে তিনি সংসদে আলোচনার জন্য ৫৬ বার নোটিস দিয়েছেন। কিন্তু ৫৬ বারই বিজেপি স্পিকার তা প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে ভারত জোড়ো যাত্রা ছাড়া আর উপায় কী? সংসদে আমাদের কথা শোনা হয় না। মিডিয়াও কোনো অজ্ঞাত চাপে আমাদের কথা বলে না। তাই রাহুল সরাসরি মানুষের কাছেই চলে গেছেন। মানুষই এই চরম অবস্থার জবাব দেবে।’ টিভির পর্দায় এ আলোচনায় অংশ নিয়ে ভারতের দক্ষ গোয়েন্দা ও পুলিশ অফিসার উত্তর প্রদেশের সাবেক ডিজি বিক্রম সিং সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আক্রমণ করে বলেন, দিল্লির পুলিশ তাঁরই অধীনে। তিনি দিল্লি পুলিশের ব্যর্থতার জন্য তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেন। এ আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন আরএসএস নেতা পিকেডি নাস্বিয়ার। তিনি বলেছেন, রাহুলের এ যাত্রা ব্যর্থ হয়ে গেছে। ফলে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি আরও ৫০ বছর দেশ শাসন করবে।

একজন তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেন মোদির বর্তমান বয়স ৭৫। আরও ৫০ বছর পরে তাঁর বয়স কত হবে? কংগ্রেস নেতারা আরও মনে করেন, রাহুল গান্ধীর এই ভারত জোড়ো যাত্রা সফলতার দিকে যাচ্ছে বলেই বিজেপি ও আরএসএস নেতারা উদ্বিগ্ন। তাঁরা মনে করেন, রাহুলকে সরিয়ে দিলেই কংগ্রেসমুক্ত ভারত হবে না। ১৪০ বছরের এই দল পরিচালনার দায়িত্ব তাঁরাই নেবেন, যাঁরা কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শে বিশ্বাসী।

রাহুলের যাত্রা শেষ হওয়ার পর প্রিয়াঙ্কা গান্ধী মহিলাদের নিয়ে সারা দেশে যাত্রা শুরু করবেন বলে এআইসিসি সূত্রে ঘোষণা করা হয়েছে। বিজেপি নেতারা কটাক্ষ করে বলেছেন, প্রিয়াঙ্কা তো উত্তর প্রদেশ নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন। একটি আসনও তারা পেয়েছেন কি? তর্কবিতর্ক চলছে। প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বেই কংগ্রেস হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। এ বছর (২০২৩) ভারতের একটি রাজ্যে নির্বাচন হবে। দুটি রাজ্যে কংগ্রেস ক্ষমতায় আছে আর পাঁচটিতে সর্বশেষ নির্বাচনে জিতে ছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়কদের কিনে নিয়ে বিজেপি সেই রাজ্যগুলোর ক্ষমতা দখল করেছে। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস পিছিয়ে নেই। সিপিএমের সঙ্গে জোট বেঁধে তারা রাস্তায় নেমে পড়েছে। অধীর চৌধুরী তিন দিন ধরে সুন্দরবন এলাকায় পদযাত্রা করছেন। রাহুল গান্ধী দিঘা থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত পদযাত্রা করার কর্মসূচি নিয়েছেন। পাঞ্জাব, জম্মু-কাশ্মীর যাত্রা শেষ করে উত্তর প্রদেশে ঢুকবেন। সেখানেই কংগ্রেসের ভয়। সেখানে সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও মায়াবতী উভয়েই বিজেপির পক্ষে থাকবেন। সমাজবাদী পার্টি যাতে কংগ্রেসের দিকে না যায় তা দেখার জন্য জ্যোতিবসু মন্ত্রিসভার এক বাঙালি লক্ষেèৗতে গিয়ে ঘাঁটি গেড়েছেন। দুর্নীতির দায়ে জ্যোতিবসু তাকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। সেই থেকে কিরণময় নন্দ অখিলেশ যাদব ও মমতা ব্যানার্জির মধ্যে সেতুর কাজ করছেন। ২০২৩-২৪ এ দুটি বছর ভারতের পক্ষে কঠিন সময়। প্রথমে ৯টি রাজ্যে নির্বাচনের ফলের ওপর নির্ভর করবে ২০২৪-এ ভারতবর্ষে কারা ক্ষমতায় আসবে। আরএসএস রাজ্যে রাজ্যে ভয় ও হুমকি দেখিয়ে সংখ্যালঘুদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করছে।

মাত্র কয়েক দিন আগে মধ্যপ্রদেশ থেকে বিজেপির সংসদ সদস্য প্রজ্ঞা ঠাকুর হুমকি দিতে শুরু করেছেন। ওই রাজ্যে কংগ্রেসের এক বছর শাসনকালের পর তাদের বিধায়কদের কিনে এখন বিজেপি ক্ষমতায় আছে। সেই রাজ্যে রাহুল তাঁর যাত্রা শেষ করেছেন। এখন দেখার বিষয়, পাঞ্জাব ও কাশ্মীরে রাহুলের যাত্রায় কী হয়।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

এই মাত্র | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা