শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩

জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক বড় প্রতিবন্ধক

অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক বড় প্রতিবন্ধক

জনস্বার্থ ও সময়ের প্রয়োজনে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। সংবিধান ও জনমতের আলোকে গৃহীত এসব উদ্যোগ যাচাই করা হয়। আইন ও পলিসি হলে প্রয়োজনে তা যুগোপযোগী ও বাস্তবায়নযোগ্য করতে একাধিকবার পরিমার্জন/ সংশোধন করা হয়ে থাকে, যাতে বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা না থাকে এবং কাক্সিক্ষত ফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশ সরকারের এমন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হচ্ছে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন’ প্রণয়ন। ২০০৫ সালে প্রণীত এ আইন সর্বশেষ ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়। বাস্তবায়নে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেওয়ায় এবং উদ্ভূত কিছু নতুন সমস্যার কারণে বিদ্যমান আইনটি আবারও সংশোধনের অপরিহার্যতা দেখা দিয়েছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে আইনটির খসড়া সংশোধন প্রস্তুত করা হয়। বিদ্যমান আইনের উল্লেখযোগ্য সংশোধন ও সংযোজন হচ্ছে পাবলিক প্লেস, পরিবহনের আওতা বৃদ্ধি ও এসব স্থানে সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ, জরিমানা বৃদ্ধি এবং এসব স্থানে আলাদাভাবে ‘ধূমপানের স্থান’ না রাখা। তামাক কোম্পানির ‘সিএসআর’ কর্মকান্ড নিষিদ্ধ। বিক্রয়স্থলে তামাকজাত দ্রব্য দৃষ্টির আড়ালে রাখা। খোলা ও খুচরা এবং ভ্রাম্যমাণ তামাক বিক্রয় নিষিদ্ধ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের দোকান না রাখা। তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয়ে লাইসেন্স গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা। তামাকপণ্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী ৯০% করা। ই-সিগারেট বা ভেপিংয়ের আমদানি, উৎপাদন, বিক্রয়, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা উল্লেখযোগ্য। নিয়মানুসারে খসড়া আইনের ওপর স্টেকহোল্ডারদের (তামাক কোম্পানি বাদে) মতামতের জন্য গত বছরের ১৯ জুন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। তামাক কোম্পানি এখানে স্টেকহোল্ডার নয়। কারণ তামাক কোম্পানির উদ্দেশ্য ও সরকারের উদ্দেশ্য পরস্পর বিপরীতমুখী। সরকার জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে পদক্ষেপ নিচ্ছে, অন্যদিকে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে তামাক কোম্পানি। আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনে মতামত আহ্বানের পরে সংশোধনের পক্ষে ১৬ হাজার এবং বিপক্ষে ১ হাজার ১০০ মত এসেছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, আইন সংশোধনের বিপক্ষে আসা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, মালিক সমিতি ও ব্যক্তির নামে প্রেরিত চিঠির বেশির ভাগই ভুয়া এবং নামসর্বস্ব। অনেকের নাম, সংস্থার প্যাড, স্বাক্ষর অনুমতি ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে তামাক স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে।

যে কোনো উদ্যোগে বিপক্ষ মতামত থাকবে, তবে তা যদি বাস্তবসম্মত হয় তাহলে সেটা আলোচনার দাবি রাখে। কিন্তু শুভ উদ্যোগের বিপরীতে অবাস্তব ও জনকল্যাণ পরিপন্থী মত গ্রহণ কিংবা ন্যূনতম বিবেচনা করার যোগ্যতা রাখে না। কেননা তামাক কোম্পানি মানুষকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করে তাদের পণ্যের বাজার প্রসারেই বেশি মনোযোগী। জনকল্যাণ তাদের কাছে গৌণ বিষয় মাত্র। সামাজিক দায়বদ্ধতার নামে যা করে সেগুলো হলো অপকর্ম গোপন করা অর্থাৎ ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’। অন্যদিকে সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে জনকল্যাণ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা। যেমন তামাক কোম্পানিগুলো পরিবেশ সুরক্ষার নামে ঢাকঢোল পেটাচ্ছে। অথচ তামাকজাত দ্রব্য উৎপাদন ও বিক্রি কমাতে অনাগ্রহী। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর বরাত দিয়ে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে দেশের অর্থনৈতিক সংকটে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য রপ্তানি করে গত বছর ১০০ মিলিয়ন ডলারের অধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে। তামাক খাত থেকে সরকার প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আহরণ করে। প্রস্তাবিত খসড়া আইনটি পাস করা হলে সরকারের রাজস্ব কমবে- এ ধরনের কথাবার্তায় সরব একশ্রেণির তথাকথিত অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞ। তাঁদের মতে, রাষ্ট্রের কোষাগারে অধিক রাজস্ব আয় করা জনগণের জীবন, পরিবেশ সুরক্ষার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ! কী হবে রাজস্ব দিয়ে যদি রোগে-শোকে জীর্ণশীর্ণ জীবনের পথেই মৃত্যুর মিছিলে রাষ্ট্রে জনগণ অবশিষ্ট না থাকে?

তামাক রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বিষয়টি যতটা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার হচ্ছে তার যোক্তিকতা নেই। কারণ তামাকের শৃঙ্খল থেকে বেরিয়ে আসতে সরকার এর চাষাবাদ, উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিরুৎসাহ করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। স্বাস্থ্যহানিকর একটি ভেষজ রপ্তানি আয়ের বড় উৎস হিসেবে জাহির করা হলে খাদ্যশস্য উৎপাদন কমার আশঙ্কা থেকেই যায়। কারণ বাংলাদেশ পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় সবজি উৎপাদনকারী দেশ। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে উৎপাদিত অন্যান্য কৃষিপণ্যের চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। সেগুলোর বাজারজাত ও রপ্তানি প্রক্রিয়া শক্তিশালী করা উচিত। অন্যদিকে অদূর ভবিষ্যতেই আমাদের জন্য বড় দুর্ভিক্ষ অপেক্ষা করছে। আর সেটি হবে মূলত খাদ্যের বড় সংকট। তাহলে কেন তামাক রপ্তানি বড় করে দেখানো হচ্ছে? তামাক মাদকে আসক্তির প্রবেশপথ। গবেষণা বলছে, মাদকাসক্তের ৯৫% ধূমপায়ী। আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে ভয়ানক মাদকের দিকে ধাবিত করছে তামাক কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে তামাক ও মাদকাসক্তির মতো প্রতিবন্ধকতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেই বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছেন। দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন ও স্বাস্থ্যসহায়ক বিভিন্ন নীতি প্রণয়নের পাশাপাশি সরকারের তরফ থেকে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যাতে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর উন্নত বাংলাদেশ নিশ্চিত করা যায়। এই শুভ উদ্যোগেও বিপক্ষমতাবলম্বীরা আর যা-ই হোক দেশ ও জনগণের মঙ্গল চায় না! অপকর্ম ঢাকতে সাধু সেজে থাকা তামাক কোম্পানিগুলোর পুরনো অভ্যাস। দীর্ঘ পরিকল্পনার মাধ্যমে ‘তামাক খাত থেকে বড় অঙ্কের রাজস্ব প্রাপ্তি’ বিষয়টি সরকারের অসংখ্য নীতিনির্ধারক, সুশীল ও সর্বসাধারণের মগজে গেঁথে দেওয়া হয়েছে। পেইড এজেন্টদের দিয়ে গণমাধ্যম, সভা-সেমিনারে এগুলোই আওড়ানো হয়। তাদের মুখে তামাকের ভয়াবহতা অর্থাৎ তামাকের কারণে স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা খরচ হয়, বছরে ১ লাখ ৬১ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়, ৪ লাখ পঙ্গু হয় এবং ১২ লাখ মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় তার বিবরণ শোনা যায় না। জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশবিধ্বংসী পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানির পক্ষে কতিপয় তথাকথিত বুদ্ধিজীবীর জনবিরোধী একতরফা গুণকীর্তন সমাজের সুশীল ও প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের জন্য বর্তমানে বেশ ভাবনার বিষয়। নিজেদের স্বার্থে জাতির বৃহত্তর কল্যাণ অবজ্ঞা করছে তারা। এই তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা তামাক কোম্পানির মজা খেয়ে গুণগান গায়। এরা জাতীয় শত্রু। এদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে সরকারের জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্যোগ ব্যাহত করতে চায় তামাক স্বার্থান্বেষীরা। জাতীয় স্বার্থে এদের রুখতে হবে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা  (মানস), সদস্য, জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ড

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা