শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৩

জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক বড় প্রতিবন্ধক

অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক বড় প্রতিবন্ধক

জনস্বার্থ ও সময়ের প্রয়োজনে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। সংবিধান ও জনমতের আলোকে গৃহীত এসব উদ্যোগ যাচাই করা হয়। আইন ও পলিসি হলে প্রয়োজনে তা যুগোপযোগী ও বাস্তবায়নযোগ্য করতে একাধিকবার পরিমার্জন/ সংশোধন করা হয়ে থাকে, যাতে বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা না থাকে এবং কাক্সিক্ষত ফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশ সরকারের এমন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হচ্ছে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন’ প্রণয়ন। ২০০৫ সালে প্রণীত এ আইন সর্বশেষ ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়। বাস্তবায়নে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেওয়ায় এবং উদ্ভূত কিছু নতুন সমস্যার কারণে বিদ্যমান আইনটি আবারও সংশোধনের অপরিহার্যতা দেখা দিয়েছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে আইনটির খসড়া সংশোধন প্রস্তুত করা হয়। বিদ্যমান আইনের উল্লেখযোগ্য সংশোধন ও সংযোজন হচ্ছে পাবলিক প্লেস, পরিবহনের আওতা বৃদ্ধি ও এসব স্থানে সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ, জরিমানা বৃদ্ধি এবং এসব স্থানে আলাদাভাবে ‘ধূমপানের স্থান’ না রাখা। তামাক কোম্পানির ‘সিএসআর’ কর্মকান্ড নিষিদ্ধ। বিক্রয়স্থলে তামাকজাত দ্রব্য দৃষ্টির আড়ালে রাখা। খোলা ও খুচরা এবং ভ্রাম্যমাণ তামাক বিক্রয় নিষিদ্ধ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের দোকান না রাখা। তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয়ে লাইসেন্স গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা। তামাকপণ্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী ৯০% করা। ই-সিগারেট বা ভেপিংয়ের আমদানি, উৎপাদন, বিক্রয়, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা উল্লেখযোগ্য। নিয়মানুসারে খসড়া আইনের ওপর স্টেকহোল্ডারদের (তামাক কোম্পানি বাদে) মতামতের জন্য গত বছরের ১৯ জুন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। তামাক কোম্পানি এখানে স্টেকহোল্ডার নয়। কারণ তামাক কোম্পানির উদ্দেশ্য ও সরকারের উদ্দেশ্য পরস্পর বিপরীতমুখী। সরকার জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে পদক্ষেপ নিচ্ছে, অন্যদিকে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে তামাক কোম্পানি। আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনে মতামত আহ্বানের পরে সংশোধনের পক্ষে ১৬ হাজার এবং বিপক্ষে ১ হাজার ১০০ মত এসেছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, আইন সংশোধনের বিপক্ষে আসা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, মালিক সমিতি ও ব্যক্তির নামে প্রেরিত চিঠির বেশির ভাগই ভুয়া এবং নামসর্বস্ব। অনেকের নাম, সংস্থার প্যাড, স্বাক্ষর অনুমতি ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে তামাক স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে।

যে কোনো উদ্যোগে বিপক্ষ মতামত থাকবে, তবে তা যদি বাস্তবসম্মত হয় তাহলে সেটা আলোচনার দাবি রাখে। কিন্তু শুভ উদ্যোগের বিপরীতে অবাস্তব ও জনকল্যাণ পরিপন্থী মত গ্রহণ কিংবা ন্যূনতম বিবেচনা করার যোগ্যতা রাখে না। কেননা তামাক কোম্পানি মানুষকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করে তাদের পণ্যের বাজার প্রসারেই বেশি মনোযোগী। জনকল্যাণ তাদের কাছে গৌণ বিষয় মাত্র। সামাজিক দায়বদ্ধতার নামে যা করে সেগুলো হলো অপকর্ম গোপন করা অর্থাৎ ‘শাক দিয়ে মাছ ঢাকা’। অন্যদিকে সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে জনকল্যাণ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা। যেমন তামাক কোম্পানিগুলো পরিবেশ সুরক্ষার নামে ঢাকঢোল পেটাচ্ছে। অথচ তামাকজাত দ্রব্য উৎপাদন ও বিক্রি কমাতে অনাগ্রহী। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর বরাত দিয়ে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে দেশের অর্থনৈতিক সংকটে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য রপ্তানি করে গত বছর ১০০ মিলিয়ন ডলারের অধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়েছে। তামাক খাত থেকে সরকার প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আহরণ করে। প্রস্তাবিত খসড়া আইনটি পাস করা হলে সরকারের রাজস্ব কমবে- এ ধরনের কথাবার্তায় সরব একশ্রেণির তথাকথিত অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞ। তাঁদের মতে, রাষ্ট্রের কোষাগারে অধিক রাজস্ব আয় করা জনগণের জীবন, পরিবেশ সুরক্ষার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ! কী হবে রাজস্ব দিয়ে যদি রোগে-শোকে জীর্ণশীর্ণ জীবনের পথেই মৃত্যুর মিছিলে রাষ্ট্রে জনগণ অবশিষ্ট না থাকে?

তামাক রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বিষয়টি যতটা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার হচ্ছে তার যোক্তিকতা নেই। কারণ তামাকের শৃঙ্খল থেকে বেরিয়ে আসতে সরকার এর চাষাবাদ, উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিরুৎসাহ করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। স্বাস্থ্যহানিকর একটি ভেষজ রপ্তানি আয়ের বড় উৎস হিসেবে জাহির করা হলে খাদ্যশস্য উৎপাদন কমার আশঙ্কা থেকেই যায়। কারণ বাংলাদেশ পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় সবজি উৎপাদনকারী দেশ। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে উৎপাদিত অন্যান্য কৃষিপণ্যের চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। সেগুলোর বাজারজাত ও রপ্তানি প্রক্রিয়া শক্তিশালী করা উচিত। অন্যদিকে অদূর ভবিষ্যতেই আমাদের জন্য বড় দুর্ভিক্ষ অপেক্ষা করছে। আর সেটি হবে মূলত খাদ্যের বড় সংকট। তাহলে কেন তামাক রপ্তানি বড় করে দেখানো হচ্ছে? তামাক মাদকে আসক্তির প্রবেশপথ। গবেষণা বলছে, মাদকাসক্তের ৯৫% ধূমপায়ী। আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে ভয়ানক মাদকের দিকে ধাবিত করছে তামাক কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে তামাক ও মাদকাসক্তির মতো প্রতিবন্ধকতাগুলো কাটিয়ে উঠতে হবে। বিষয়টির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেই বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছেন। দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন ও স্বাস্থ্যসহায়ক বিভিন্ন নীতি প্রণয়নের পাশাপাশি সরকারের তরফ থেকে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যাতে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর উন্নত বাংলাদেশ নিশ্চিত করা যায়। এই শুভ উদ্যোগেও বিপক্ষমতাবলম্বীরা আর যা-ই হোক দেশ ও জনগণের মঙ্গল চায় না! অপকর্ম ঢাকতে সাধু সেজে থাকা তামাক কোম্পানিগুলোর পুরনো অভ্যাস। দীর্ঘ পরিকল্পনার মাধ্যমে ‘তামাক খাত থেকে বড় অঙ্কের রাজস্ব প্রাপ্তি’ বিষয়টি সরকারের অসংখ্য নীতিনির্ধারক, সুশীল ও সর্বসাধারণের মগজে গেঁথে দেওয়া হয়েছে। পেইড এজেন্টদের দিয়ে গণমাধ্যম, সভা-সেমিনারে এগুলোই আওড়ানো হয়। তাদের মুখে তামাকের ভয়াবহতা অর্থাৎ তামাকের কারণে স্বাস্থ্য খাতে যে ৩০ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা খরচ হয়, বছরে ১ লাখ ৬১ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়, ৪ লাখ পঙ্গু হয় এবং ১২ লাখ মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় তার বিবরণ শোনা যায় না। জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশবিধ্বংসী পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানির পক্ষে কতিপয় তথাকথিত বুদ্ধিজীবীর জনবিরোধী একতরফা গুণকীর্তন সমাজের সুশীল ও প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের জন্য বর্তমানে বেশ ভাবনার বিষয়। নিজেদের স্বার্থে জাতির বৃহত্তর কল্যাণ অবজ্ঞা করছে তারা। এই তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা তামাক কোম্পানির মজা খেয়ে গুণগান গায়। এরা জাতীয় শত্রু। এদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে সরকারের জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্যোগ ব্যাহত করতে চায় তামাক স্বার্থান্বেষীরা। জাতীয় স্বার্থে এদের রুখতে হবে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা  (মানস), সদস্য, জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বোর্ড

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা