শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩

লু সাহেবের আসা-যাওয়া

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লু সাহেবের আসা-যাওয়া

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। তার এ সফরকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আশা এবং শঙ্কার বুদ্বুদ উঠেছিল। বিএনপি খুবই আশাবাদী ছিল, মি. লু হয়তো এমন কিছু বলবেন যা তাদের আন্দোলনের পালে নতুন হাওয়া লাগাবে। অন্যদিকে সরকার পক্ষের আশঙ্কা ছিল লু এমন কিছু বলেন কি না যাতে বিরোধীরা নতুন ইস্যু পেয়ে যায়। ফলে মাঘের এ প্রচণ্ড শীতে ডোনাল্ড লুর এ সফর দেশের রাজনীতির হাওয়ায় নতুন উত্তাপ ছড়াবে কি না তা নিয়ে জনমনে ঔৎসুক্যের কমতি ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের এ মধ্যসারির কর্মকর্তার সফর শেষে এটা বোঝা যাচ্ছে, সরকারপক্ষ কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে, অন্যদিকে ‘বিদেশিদের চাপকে’ কাজে লাগিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলে কাক্সিক্ষত ফল লাভের যে আশা বিএনপি করেছিল সে আশার বেলুন চুপসে গেছে। কেননা, ডোনাল্ড লু তার সফরকালে গণমাধ্যমে যেসব কথা বলেছেন, তাতে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির কোনো প্রয়াস লক্ষ্য করা যায়নি। বরং আলোচিত এলিট বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-র‌্যাবের যে প্রশংসা তিনি করে গেছেন তাতে সরকার অনেকটাই চাপমুক্ত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।

রাজনৈতিক সমস্যা নিয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে বিএনপিকে উপেক্ষা করার উপায় নেই। কিন্তু ডোনাল্ড লু কেন বিএনপিকে এড়িয়ে গেলেন তা নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা কিছুটা বিস্মিত। সংগত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করছে

১৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ঢাকায় আসার পর ১৫ জানুয়ারি ডোনাল্ড লু সিরিজ বৈঠক করেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে প্রাতরাশ সেরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে। পরে তিনি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে। এরপর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেন ডোনাল্ড লু। মার্কিন এ কর্মকর্তার এসব বৈঠক ও সৌজন্য সাক্ষাৎ বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তাৎপর্যপূর্ণ সন্দেহ নেই। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ভালো বন্ধু ও উন্নয়ন পার্টনার এবং এ দেশের রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে তারা বরাবরই সজাগ, তাই লুর এ সফরকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবেই দেখছেন পর্যবেক্ষক মহল। সফর শেষে উড়াল দেওয়ার আগে তিনি যেসব কথা বলে গেছেন তাকে ইঙ্গিতবাহী বলে মনে করছেন অনেকেই। তিনি বলেছেন, ‘আমরা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি কোনো সমস্যা দেখি, তখন আমরা বিষয়টি উত্থাপন করি এবং পরামর্শ দিতে পারি।’ র‌্যাব প্রসঙ্গে লু বলেছেন, ‘র‌্যাবের বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে। আপনারা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি লক্ষ্য করলে দেখবেন বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা কমানোর ক্ষেত্রে র‌্যাবের অসাধারণ অগ্রগতির কথা স্বীকার করা হয়েছে। এতে প্রমাণ হয় যে, মানবাধিকার সমুন্নত রেখে র‌্যাব আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সন্ত্রাসবাদ দমনে ভালো কাজ করছে।’ অন্যদিকে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে ডোনাল্ড লু জানতে চান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না। তিনি বলেছেন, গণতন্ত্র ও সর্বজনীন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, চলমান সংস্কার অব্যাহত থাকলে র‌্যাবের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ইঙ্গিত দিয়েছেন মি. লু। (সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩)। লক্ষণীয় যে, ডোনাল্ড লু এ সফরে বিরোধী দলের সঙ্গে কোনো বৈঠক করেননি। এমনকি তিনি সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যে বৈঠক করেছেন সেখানেও বিএনপি ঘরানার কেউ উপস্থিত ছিলেন না। যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তার সফরে বিএনপির এ মাইনাস অবস্থান বাংলাদেশের রাজনীতি প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের মনোভাব পরিবর্তনের ইঙ্গিতবাহী কি না বা এ দেশের আগামী দিনের রাজনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে কি না তা নিয়ে এখন আলোচনা হচ্ছে। স্মরণযোগ্য যে, মার্কিন সরকার র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর বিএনপি প্রকাশ্যে না বললেও আকারে ইঙ্গিতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিল এবং এরকম আরও নিষেধাজ্ঞার কবলে বাংলাদেশ পড়তে যাচ্ছে বলে দলটির বিভিন্ন পর্যায় থেকে প্রচারণা চালানো হয়েছিল। কিন্তু সেটা হয়নি। কেন হয়নি তা বাইরে থেকে বলা মুশকিল। তবে এটা বোঝা যাচ্ছে সরকারের পররাষ্ট্র দফতর এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। যে জন্য নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা আসেনি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে ডোনাল্ড লুর এ সফর বিএনপিকে কিছুটা হতাশ করেছে। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গত ১৮ জানুয়ারি সংবাদ ব্রিফিংয়ে যেসব কথা বলেছেন তাতে এটা স্পষ্ট যে, ঢাকায় ডোনাল্ড লুর কথাবার্তা তাদের সন্তুষ্ট করতে পারেনি। তিনি বলেছেন, ডোনাল্ড লুর সফর নিয়ে সরকার মিথ্যাচার করছে। সরকার মিডিয়াকে ব্যবহার করে জোর করে বলতে চেয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে। তারা এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। মির্জা আলমগীর আরও বলেছেন, ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) যে বিবৃতি দিয়েছে, ‘দ্যাটস ইজ এনাফ টু এক্সপ্লেইন দিস। দূতাবাসের সেই স্টেটমেন্টে সেটা ক্লিয়ার হয়ে গেছে।’ (১৯ জানুয়ারির পত্রিকা)। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে এটা মনে হওয়া স্বাভাবিক যে, র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হোক সেটা তারা চান না। একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলের এমন মনোভাব দুঃখজনক সন্দেহ নেই। অন্যদিকে এ বিষয়ে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি। তবে দূতাবাসের একজন কর্মকর্তার বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে ১৮ জানুয়ারির পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে। খবরে বলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকা দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘ডোনাল্ড লু ঢাকায় বাংলাদেশ সরকারের তিনজন মন্ত্রীসহ ছয়জন দায়িত্বশীল নাগরিকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এসব বৈঠকের কোনোটিতেই র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ওপর আরোপ করা যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কোনো সময়সীমার কথা উল্লেখ করা হয়নি। লুর সঙ্গে বৈঠকের উদ্ধৃতি দিয়ে ‘র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে’- সরকারের একাধিক প্রভাবশালী মন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তারা সংবাদমাধ্যমে এ বক্তব্য দিলেন।

বিষয়টি নিয়ে যে একটা ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে তা অস্বীকার করা যাবে না। প্রকৃতপক্ষে ডোনাল্ড লু কী বলেছেন তা বাইরে থেকে বলা সম্ভব নয়। দুই পক্ষ যদি তা পরিষ্কার না করে তাহলে একটি রহস্যের কুয়াশা থেকেই যাবে। তবে মন্ত্রীদের যে বক্তব্য গণমাধ্যমে এসেছে তাতে তারাও বলেননি মি. লু র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কিছু বলেছেন। এ সম্পর্কে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গত ১৮ জানুয়ারি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে মানবাধিকারের ব্যাপক উন্নতির কথা স্বীকার করেছেন। তাই দেশটি নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়নি। র‌্যাব নিয়ে লুর সঙ্গে তার কথা হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেছেন, আমি এ বিষয়ে তার সঙ্গে কথা বলিনি। তার কারণ, র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তোলার ক্ষেত্রে একটি আইনি পদ্ধতি আছে। আমরা সে পদ্ধতি অনুসারে এগোচ্ছি। সে অনুসারে র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হবে। এখানে লক্ষণীয় হলো- সরকারের মন্ত্রীদের কেউই বলেননি ডোনাল্ড লু র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু বলে গেছেন। তারা যেটা বলেছেন সেটাকে আশাবাদ হিসেবেই ধরে নেওয়া যায়। আর এ ধরনের আশাবাদ ব্যক্ত করা অসঙ্গত নয়, মিথ্যাচারও নয়। ফলে মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তার বক্তব্যকে উদ্ধৃত করে বিএনপি মহাসচিব যা বলেছেন তা কতটা গ্রহণযোগ্য ভেবে দেখার অবকাশ আছে। তা ছাড়া ডোনাল্ড লু সরকারের মন্ত্রী এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাংলাদেশ সম্পর্কে যেসব ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন সেসব সম্পর্কে মির্জা সাহেব কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেননি। অথচ দেশ সম্পর্কে বিদেশি একটি রাষ্ট্রের ইতিবাচক মন্তব্যকে স্বাগত জানানোটাই ছিল স্বাভাবিক ও শোভনীয়। কিন্তু সেটা না করে যে-ই দূতাবাসের পক্ষ থেকে সরকারের মন্ত্রীদের বক্তব্য সম্পর্কে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানানো হলো, অমনি তারা সেটা লুফে নিলেন। এ থেকে ডোনাল্ড লুর সফরকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিএনপির মনোবেদনার বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায়। তারা হয়তো আশা করেছিলেন ডোনাল্ড লু ঢাকায় এসে সরকারকে এক হাত নেবেন আর তা দেখে তারা হাততালি দেবেন। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে একেবারে উল্টো। লু এমন কোনো মন্তব্য করেননি যাতে সরকার বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে কিংবা নতুন কোনো বিতর্কের সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া মি. লু তার এ সফরে বিএনপিসহ কোনো বিরোধী দলের সঙ্গেই সৌজন্য সাক্ষাৎ বা বৈঠক করেননি। তার কর্মসূচি সরকারের কর্মকর্তাদের মধ্যেই সীমিত ছিল। লু যদি বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করতেন তাহলে তারা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ করতে পারতেন। সে সুযোগ না পাওয়ায় তারা যে হতাশ তা বেশ বোঝা যাচ্ছে। ডোনাল্ড লুর সফরসূচিতে কেন বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের অন্তর্র্ভুক্তি ছিল না তা নিয়ে জনমনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এটা নিতান্তই একটি সরকারি সফর ছিল বিধায় লু তার কর্মসূচি সরকারের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের মধ্যেই সীমিত রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি তো সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তাহলে বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে অসুবিধা ছিল কোথায়? শোনা যায়, ওই রকম একটি বৈঠকের চেষ্টা করেও বিএনপি নেতারা ব্যর্থ হয়েছেন। বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সরকারের বাইরে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি। রাজনৈতিক সমস্যা নিয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে বিএনপিকে উপেক্ষা করার উপায় নেই। কিন্তু ডোনাল্ড লু কেন বিএনপিকে এড়িয়ে গেলেন তা নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা কিছুটা বিস্মিত। সংগত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করছে? তারা কি সরকারের প্রতি নমনীয় হতে শুরু করেছে? যদি তাই হয়, তাহলে বিএনপি এতদিন যে আশা নিয়ে বসেছিল সে আশার গুড়ে বালি পড়ল কি না।

অন্যদিকে ডোনাল্ড লুর সফরের পর সরকারি শিবিরে হাঁফ ছেড়ে বাঁচার লক্ষণ স্পষ্ট। তারাও এতদিন মানসিক চাপে ছিলেন লু এসে কী বলেন তা নিয়ে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা কিংবা আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে মি. লু যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কী বার্তা নিয়ে আসছেন- এটা ছিল ভাবনার বিষয়। কিন্তু ডোনাল্ড লু তার সফরকালে প্রকাশ্যে এমন কিছু বলেননি যা সরকারকে নতুন কোনো চাপের মধ্যে ফেলতে পারে। বরং র‌্যাবসহ অন্যান্য বিষয়ে তার মন্তব্যকে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা এক ধরনের সবুজ সংকেত বলেই মনে করছেন।

তবে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল বলছেন, এখনই সবকিছু নিশ্চিত করে বলার সময় আসেনি। কেননা ডোনাল্ড লুর বক্তব্য মার্কিন সরকারের শেষ বক্তব্য বলে ধরে নেওয়ার উপায় নেই। যে কোনো ইস্যুতে যে কোনো সময় তারা তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। তাই এখনই বলা যাবে না লু সাহেবের এ সংক্ষিপ্ত সফর বাংলাদেশের উত্তপ্ত রাজনৈতিক আবহাওয়াকে শীতল করবে নাকি লু-হাওয়া প্রবাহিত করবে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম