শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয়ে কোনো কর্মকর্তার বিদেশ প্রত্যাবর্তন মানে এখানেই তার দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল বা আগ্রহে ভাটা পড়ে যাবে, তা মোটেই কাক্সিক্ষত নয়। এবং এমনটা যাতে কেউ মনে না করতে পারেন এর একটা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম। তিনি সবাইকে জানিয়ে দিলেন এখন থেকে প্রতি রবিবার প্রথম প্রহরে সদ্য বিদেশফেরত কর্মকর্তার সঙ্গে একটা মনোজ্ঞ চা-চক্র হবে। ছোট্ট একটি উপস্থাপনায় তিনি তাঁর সফর সম্পর্কে সহকর্মীদের অবহিত করবেন। এতে সচিবসহ সব কর্মকর্তাই স্বতঃস্ফূর্ততায় অংশ নেবেন এবং তৎপরবর্তীতে যথারীতি দিনের কাজ শুরু করবেন। সফরকালে একটা দেশ, সরকার, ওখানকার অর্থনীতি, রাজনীতি, ভূপ্রাকৃতিক সম্পদ ও বিদ্যমান আমলাতন্ত্র সম্পর্কে একজন নবীন কর্মকর্তা কতটুকু আগ্রহী, তিনি কীভাবে দেখেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মিল-অমিল, গ্রহণীয়-বর্জনীয় বিষয় কী কী হতে পারে ইত্যাদি নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা। এতে যে-কেউ প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে পারবেন। তবে কোনো বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। একজন নবীন কর্মকর্তার পর্যবেক্ষণ, আত্মবিশ্বাস ও মননশীল দৃষ্টিভঙ্গি যাচাই করাই মূল লক্ষ্য।

প্রজাতন্ত্রের কর্মে অতটা সময় পার করে এসে এখন অখণ্ড অবকাশে এসে ভাবছি, কেবল বিদ্যালয় বা শিক্ষায়তনে নয়, সরকারি চাকরিতেও ভালো শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। অধস্তনের কাছে জ্যেষ্ঠতরগণ সর্বত্রই শিক্ষকতুল্য। তবে খাঁটি দেশপ্রেম, মাটি ও মানুষের প্রতি নিঃশর্ত অঙ্গীকার ও একচ্ছত্র প্রতিশ্রুতি ছাড়া অনেকের পক্ষে এটি হয়ে ওঠে না।

বিদেশ ভ্রমণ নাকি মানুষের রাশিফলেরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিদেশে যাওয়া ভাগ্যে লেখা থাকতে হয়। মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না। আমার নিজের বেলায়ও এমন জ্বলন্ত নজির আছে। সরকারি আদেশ ও এয়ার টিকিট হাতে এসে পৌঁছেছে, কিন্তু পরদিন আমার শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় যাওয়া হয়নি, যেতে হয়েছিল খাগড়াছড়ি!

মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না

তা ছাড়া প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে পদাধিকারী হিসেবে বিদেশ সফরের সুযোগ পাওয়ার জন্য নানাবিধ কৌশল, লবিং ও কর্তৃপক্ষের আস্থাভাজন হওয়া খুবই জরুরি। বিদেশের ক্ষেত্রে কেবল দাফতরিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় শতভাগ নিরপেক্ষতা বা নৈর্ব্যক্তিক মূল্যায়নে প্রার্থী মনোনয়ন করা হয় না বা করা যায় না। সব দলীয় সরকারের সময়ে এর যাচাই-বাছাই হয় অনেকটা নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে। এতে কখনো কখনো বিদ্যমান নীতিমালার প্রয়োগ গৌণ হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে সব সময় সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়।

চাকরিতে প্রথম দেশের বাইরে এবং একই সঙ্গে বিমানে চড়ি নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। ঢাকা থেকে ব্যাংকক হয়ে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা পর্যন্ত ছিল এ সফর। প্রথম, তবে কয়েক সপ্তাহের এ ভ্রমণ ছিল নিঃসন্দেহে কৌতূহলোদ্দীপক এবং অবিশ্বাস্য আবেগাপ্লুত। ভয় ও আনন্দ মিলিয়ে ভ্রমণ ছিল অভিজ্ঞতার প্রথম পাট। এশিয়ার এ দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহাসিক বান্দুং শহর, কিংবদন্তি রাজনীতিক ড. সুকর্ণর নেতৃত্বে ১৯৫৫ সালে অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলনের স্থান ও ভিডিওচিত্র দেখে বিমোহিত হয়েছিলাম। সে সময় দেশটির জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গত লাভা দেখে শঙ্কিত বোধ করেছিলাম। দাউদাউ রক্তিম আগুনের উত্তাপ-তরঙ্গ আছড়ে পড়েছিল চারদিকে। সে সময় বিভিন্ন প্রদেশে তথা জনপদে যাওয়ার এবং অবস্থানের বিরল সুযোগ হয়েছিল। পরে বিদেশ সফর করি সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের কতিপয় রাজ্যে। বিশেষ করে দিল্লি, আগ্রা, জয়পুর, মুম্বাই, রাজস্থান, আজমির ও আনাসাগরের তীরে দাঁড়িয়ে আলোর ঝলকানিতে নিসর্গের সৌন্দর্য উপভোগ করেছি দুবার। চাকরির জ্যেষ্ঠতার মাপকাঠিতে পরে একে একে সফর করার সুযোগ আসে নিউইয়র্ক-ওয়াশিংটনসহ যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যে। স্বল্পসময়ের জন্য দেখার সুযোগ মিলেছে বোস্টন সিটি এবং বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নানন্দিক ক্যাম্পাস। দেখেছি যুক্তরাজ্যের ডাউনিং স্ট্রিট, অক্সফোর্ডসহ নানা ঐতিহাসিক স্থান। মনে পড়ে, কোনো এক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইংল্যান্ডের বাঙালি অধ্যুষিত ব্রিকলেন এলাকা থেকে গভীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান করি। জেনেভা লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে পৃথিবীর বিচিত্র পর্যটকের অবাধ বিচরণ আর ঘড়ির আদিভুবনে হারিয়ে গিয়েও মুগ্ধ হয়েছি বারবার।

ইউরোপ সব সময়ই প্রাচ্যদেশিদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলেও আমার অনুভূতি একটু ভিন্ন। বেশি দিনের জন্য আমাকে কোনো মাটিই টানে না। আমার জন্মগত দুর্বলতা আমার জন্মভূমি। ‘হোমসিক’ বলতে যা বোঝায় তা পুরোটাই আমার ভিতরে প্রবলভাবে বাস করে। তবে এ কথা অনস্বীকার্য যে, লেখাপড়া, উচ্চশিক্ষা, ডিগ্রি, জ্ঞান অর্জনের নিমিত্ত ইউরোপ সত্যিই পৃথিবীর তীর্থভূমি। তবু এশিয়া, ভারতবর্ষ বা আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশের তুলনা হয় না। যেন জন্মভূমি স্বর্গগরীয়সী জননীর মতো। ভাববাদী দার্শনিক হেগেল একবার বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষ সব সময় আমাদের কাছে কল্পলোকের এক মায়াবী স্বর্গরাজ্য।’ ইউরোপে আমি সর্বোচ্চ ১৫ দিন করে থেকেছি। সেটা দুবার, ইংল্যান্ড এবং ইতালিতে। তারপর সস্ত্রীক ১০ দিনের জন্য গিয়ে নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে সংক্ষিপ্ত সফর করেছি। প্যারিসের আইফেল টাওয়ার, রোমের ঐতিহ্যবাহী মিউজিয়াম, ভ্যাটিকান সিটি, ভেনিস শহরের জলজ সৌন্দর্য, জার্মানির রাইন নদীর তীরে দাঁড়িয়ে দেখে নিয়েছিলাম এদের জাতীয় সমৃদ্ধির নানাবিধ কলাকৌশলের শিখরস্পর্শী অর্জন। তবে সবই দেখেছি পাখির চোখে।

ফাঁকে ফাঁকে সরকারের ইডেন ভবনে কাজ করার সুবাদে এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় যাওয়ার আকস্মিক সুযোগ চলে আসে বেশ কয়েকবার। এক প্রসন্ন সকালে বস্ বললেন, নেপালে আগে না গেলে চল। তাই তো! আমি যাইনি। কাজেই দু-তিন দিন বাদেই কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট। নেপাল পাহাড়ের জনপদ, হিমালয়ের হাতছানি, সূর্যোদয় উপভোগ, লং জার্নির ফুকারা ইত্যাদি। তেমনি থাই পর্বতমালার বুক চিড়ে দীর্ঘ পথ মাড়িয়ে পাথায়ার কৃত্রিম সৈকতে চোখ রাখা, এদের উন্নতমানের হাসপাতালের সেবা খাতের বাস্তব চিত্র দেখা। মহাচীন আমাকে ভীষণভাবে টানে। গ্রেট নেশন। আশ্চর্য প্রাচীর আর মাও সে তুংয়ের লংমার্চ যেন মুখস্থবিদ্যা। কিন্তু কুনমিং আর গুয়াংজু পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও সাংহাই-বেইজিংয়ের দেখা পাইনি। ফিলিপিনের স্বচ্ছ জলের লেকে একদিন উদাস চোখ রেখেছিলাম, কম্বোডিয়ার নমপেনে নেমে বানান বিভ্রাটের মতো চোখের ধাঁধায় পড়ে যাই। দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্যসেবায় ইন্স্যুরেন্সের প্রভাব, রকমারি গাড়ির বাহার, মেট্রোরেল প্রকল্পের সফলতা, নদীর ওপর নয়নাভিরাম সেতু, পাহাড়কাটা পথ, মনোরম স্নিগ্ধতায় ছোঁয়া বৃক্ষের সারি, স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, জনবান্ধব পরিবেশ আর মানুষের নিরন্তর পরিশ্রমই যেন এ পৃথিবীর শেষ কথা।

বিদেশপ্রিয় কর্মকর্তারা সব সময় মওকা খুঁজে বেড়ায়, নেশা শুধু বিদেশ যাওয়ার। তারা সরকারকে ফাঁকি দেওয়ার বিরামহীন ঘোরের ভিতর থাকে। মাঠে ঘাটে পদায়নে তাদের ন্যূনতম আগ্রহ নেই। এ ক্ষেত্রে বছরের কোটা ফুরিয়ে গেলেও শিথিল করার সুযোগ নিয়ে নেয়। কেউ কেউ শুরুতে লিয়েন নিয়ে কালক্ষেপণ, পরে ডিপ্লোমা, এমএস পিএইচডি, পোস্ট ডক্টরাল এসব নানাবিধ উচ্চশিক্ষার নামে বছরের পর বছর বিদেশে বসে সময় কাটানোয় তাদের পরম তৃপ্তি। বলা বাহুল্য, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিদেশি এসব ডিগ্রি আমাদের ব্যবস্থায় খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে না। তবু দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক জীবনও এদের কাছে সীমাহীন আত্মমর্যাদার। এদের কাছে মাতৃভূমি কোথায়? জন্মভূমির মাটি কোথায়? মহাভারতের শ্লোক বলে, ‘এরাই অসুখী, যারা বিভূঁইয়ে স্থায়ী হয়ে যায়।’ স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু নাকি তাঁর কাছে থাকা দু-এক জন ব্যক্তিগত কর্মচারীকে বলেছিলেন, ‘তোমরা আর কত পড়াশোনা করবা, আমার এই দেশের জন্য কাজ করবে কারা?’ তারা যায়, তারা আসে, যথাসময়ে পদোন্নতিও পায়। তাদের অনেকেরই মাঠ প্রশাসনে চাকরি নেই, শত্রুও নেই। যেন অজাতশত্রু সুশীলসেবক তারা। এখানে অচেনা অদৃশ্যদের পদোন্নতিবঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। তারা প্রাপ্ত ছুটি শেষ করে গড় বা অর্ধগড় বেতনে, বিনা বেতনে, বিশেষ পারিবারিক কারণে মেডিকেল সার্টিফিকেট দিয়েও ছুটি নিয়ে পরবাসী হতে ইচ্ছুক। ফিরে এসে চাকরিও বহাল তবিয়তে। তবে একেবারে না-ফেরার নজিরও কম নয়।

অন্যদিকে ক্রমাগত বদলির শঙ্কা মাথায় রেখে মাঠের চাকরি। পাবলিক পরীক্ষা, স্থানীয় সরকার নির্বাচন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জাতীয় দিবস উদযাপন, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিমারি, অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ মোকাবিলা, রাষ্ট্রাচার, সার্কিট হাউস ব্যবস্থাপনা, প্রটোকল, আপ্যায়ন, গাড়ি অধিযাচন, অন্য সহকর্মীদের বিরাগভাজন হওয়া তবু খোশমেজাজের প্রশাসক। বিদেশি ডিগ্রি নেই, ছুটিবিলাসের সুযোগ নেই, পরিবার, স্ত্রী-সন্তান প্রায় বিচ্ছিন্ন। এসব নিয়েই ছিল আমাদের সময়ের মাঠ প্রশাসন। এরই মধ্যে দেখতে দেখতে চাকরি প্রান্তে এসে দরজায় কড়া নাড়ে। বিদেশে শিক্ষারও বয়স নেই। এবার নিজের টেবিলের ওপর জীবনের নথি। অর্জিত ছুটির হিসাব দেখে অপরাহ্ণের অবসন্ন দৃষ্টিতে অনুশোচনার অন্ত নেই। ৩২ বছরের চাকরিতে দুই বছরের অধিক ছুটি পাওনা আছে। কোনো কাজে আসছে না। এখন কোথাও কেউ নেই। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস আতঙ্কের এখনো অবসান হয়নি।

লেখক : সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা
জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ