শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয়ে কোনো কর্মকর্তার বিদেশ প্রত্যাবর্তন মানে এখানেই তার দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল বা আগ্রহে ভাটা পড়ে যাবে, তা মোটেই কাক্সিক্ষত নয়। এবং এমনটা যাতে কেউ মনে না করতে পারেন এর একটা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম। তিনি সবাইকে জানিয়ে দিলেন এখন থেকে প্রতি রবিবার প্রথম প্রহরে সদ্য বিদেশফেরত কর্মকর্তার সঙ্গে একটা মনোজ্ঞ চা-চক্র হবে। ছোট্ট একটি উপস্থাপনায় তিনি তাঁর সফর সম্পর্কে সহকর্মীদের অবহিত করবেন। এতে সচিবসহ সব কর্মকর্তাই স্বতঃস্ফূর্ততায় অংশ নেবেন এবং তৎপরবর্তীতে যথারীতি দিনের কাজ শুরু করবেন। সফরকালে একটা দেশ, সরকার, ওখানকার অর্থনীতি, রাজনীতি, ভূপ্রাকৃতিক সম্পদ ও বিদ্যমান আমলাতন্ত্র সম্পর্কে একজন নবীন কর্মকর্তা কতটুকু আগ্রহী, তিনি কীভাবে দেখেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মিল-অমিল, গ্রহণীয়-বর্জনীয় বিষয় কী কী হতে পারে ইত্যাদি নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা। এতে যে-কেউ প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে পারবেন। তবে কোনো বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। একজন নবীন কর্মকর্তার পর্যবেক্ষণ, আত্মবিশ্বাস ও মননশীল দৃষ্টিভঙ্গি যাচাই করাই মূল লক্ষ্য।

প্রজাতন্ত্রের কর্মে অতটা সময় পার করে এসে এখন অখণ্ড অবকাশে এসে ভাবছি, কেবল বিদ্যালয় বা শিক্ষায়তনে নয়, সরকারি চাকরিতেও ভালো শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। অধস্তনের কাছে জ্যেষ্ঠতরগণ সর্বত্রই শিক্ষকতুল্য। তবে খাঁটি দেশপ্রেম, মাটি ও মানুষের প্রতি নিঃশর্ত অঙ্গীকার ও একচ্ছত্র প্রতিশ্রুতি ছাড়া অনেকের পক্ষে এটি হয়ে ওঠে না।

বিদেশ ভ্রমণ নাকি মানুষের রাশিফলেরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিদেশে যাওয়া ভাগ্যে লেখা থাকতে হয়। মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না। আমার নিজের বেলায়ও এমন জ্বলন্ত নজির আছে। সরকারি আদেশ ও এয়ার টিকিট হাতে এসে পৌঁছেছে, কিন্তু পরদিন আমার শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় যাওয়া হয়নি, যেতে হয়েছিল খাগড়াছড়ি!

মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না

তা ছাড়া প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে পদাধিকারী হিসেবে বিদেশ সফরের সুযোগ পাওয়ার জন্য নানাবিধ কৌশল, লবিং ও কর্তৃপক্ষের আস্থাভাজন হওয়া খুবই জরুরি। বিদেশের ক্ষেত্রে কেবল দাফতরিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় শতভাগ নিরপেক্ষতা বা নৈর্ব্যক্তিক মূল্যায়নে প্রার্থী মনোনয়ন করা হয় না বা করা যায় না। সব দলীয় সরকারের সময়ে এর যাচাই-বাছাই হয় অনেকটা নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে। এতে কখনো কখনো বিদ্যমান নীতিমালার প্রয়োগ গৌণ হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে সব সময় সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়।

চাকরিতে প্রথম দেশের বাইরে এবং একই সঙ্গে বিমানে চড়ি নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। ঢাকা থেকে ব্যাংকক হয়ে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা পর্যন্ত ছিল এ সফর। প্রথম, তবে কয়েক সপ্তাহের এ ভ্রমণ ছিল নিঃসন্দেহে কৌতূহলোদ্দীপক এবং অবিশ্বাস্য আবেগাপ্লুত। ভয় ও আনন্দ মিলিয়ে ভ্রমণ ছিল অভিজ্ঞতার প্রথম পাট। এশিয়ার এ দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহাসিক বান্দুং শহর, কিংবদন্তি রাজনীতিক ড. সুকর্ণর নেতৃত্বে ১৯৫৫ সালে অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলনের স্থান ও ভিডিওচিত্র দেখে বিমোহিত হয়েছিলাম। সে সময় দেশটির জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গত লাভা দেখে শঙ্কিত বোধ করেছিলাম। দাউদাউ রক্তিম আগুনের উত্তাপ-তরঙ্গ আছড়ে পড়েছিল চারদিকে। সে সময় বিভিন্ন প্রদেশে তথা জনপদে যাওয়ার এবং অবস্থানের বিরল সুযোগ হয়েছিল। পরে বিদেশ সফর করি সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের কতিপয় রাজ্যে। বিশেষ করে দিল্লি, আগ্রা, জয়পুর, মুম্বাই, রাজস্থান, আজমির ও আনাসাগরের তীরে দাঁড়িয়ে আলোর ঝলকানিতে নিসর্গের সৌন্দর্য উপভোগ করেছি দুবার। চাকরির জ্যেষ্ঠতার মাপকাঠিতে পরে একে একে সফর করার সুযোগ আসে নিউইয়র্ক-ওয়াশিংটনসহ যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যে। স্বল্পসময়ের জন্য দেখার সুযোগ মিলেছে বোস্টন সিটি এবং বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নানন্দিক ক্যাম্পাস। দেখেছি যুক্তরাজ্যের ডাউনিং স্ট্রিট, অক্সফোর্ডসহ নানা ঐতিহাসিক স্থান। মনে পড়ে, কোনো এক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইংল্যান্ডের বাঙালি অধ্যুষিত ব্রিকলেন এলাকা থেকে গভীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান করি। জেনেভা লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে পৃথিবীর বিচিত্র পর্যটকের অবাধ বিচরণ আর ঘড়ির আদিভুবনে হারিয়ে গিয়েও মুগ্ধ হয়েছি বারবার।

ইউরোপ সব সময়ই প্রাচ্যদেশিদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলেও আমার অনুভূতি একটু ভিন্ন। বেশি দিনের জন্য আমাকে কোনো মাটিই টানে না। আমার জন্মগত দুর্বলতা আমার জন্মভূমি। ‘হোমসিক’ বলতে যা বোঝায় তা পুরোটাই আমার ভিতরে প্রবলভাবে বাস করে। তবে এ কথা অনস্বীকার্য যে, লেখাপড়া, উচ্চশিক্ষা, ডিগ্রি, জ্ঞান অর্জনের নিমিত্ত ইউরোপ সত্যিই পৃথিবীর তীর্থভূমি। তবু এশিয়া, ভারতবর্ষ বা আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশের তুলনা হয় না। যেন জন্মভূমি স্বর্গগরীয়সী জননীর মতো। ভাববাদী দার্শনিক হেগেল একবার বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষ সব সময় আমাদের কাছে কল্পলোকের এক মায়াবী স্বর্গরাজ্য।’ ইউরোপে আমি সর্বোচ্চ ১৫ দিন করে থেকেছি। সেটা দুবার, ইংল্যান্ড এবং ইতালিতে। তারপর সস্ত্রীক ১০ দিনের জন্য গিয়ে নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে সংক্ষিপ্ত সফর করেছি। প্যারিসের আইফেল টাওয়ার, রোমের ঐতিহ্যবাহী মিউজিয়াম, ভ্যাটিকান সিটি, ভেনিস শহরের জলজ সৌন্দর্য, জার্মানির রাইন নদীর তীরে দাঁড়িয়ে দেখে নিয়েছিলাম এদের জাতীয় সমৃদ্ধির নানাবিধ কলাকৌশলের শিখরস্পর্শী অর্জন। তবে সবই দেখেছি পাখির চোখে।

ফাঁকে ফাঁকে সরকারের ইডেন ভবনে কাজ করার সুবাদে এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় যাওয়ার আকস্মিক সুযোগ চলে আসে বেশ কয়েকবার। এক প্রসন্ন সকালে বস্ বললেন, নেপালে আগে না গেলে চল। তাই তো! আমি যাইনি। কাজেই দু-তিন দিন বাদেই কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট। নেপাল পাহাড়ের জনপদ, হিমালয়ের হাতছানি, সূর্যোদয় উপভোগ, লং জার্নির ফুকারা ইত্যাদি। তেমনি থাই পর্বতমালার বুক চিড়ে দীর্ঘ পথ মাড়িয়ে পাথায়ার কৃত্রিম সৈকতে চোখ রাখা, এদের উন্নতমানের হাসপাতালের সেবা খাতের বাস্তব চিত্র দেখা। মহাচীন আমাকে ভীষণভাবে টানে। গ্রেট নেশন। আশ্চর্য প্রাচীর আর মাও সে তুংয়ের লংমার্চ যেন মুখস্থবিদ্যা। কিন্তু কুনমিং আর গুয়াংজু পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও সাংহাই-বেইজিংয়ের দেখা পাইনি। ফিলিপিনের স্বচ্ছ জলের লেকে একদিন উদাস চোখ রেখেছিলাম, কম্বোডিয়ার নমপেনে নেমে বানান বিভ্রাটের মতো চোখের ধাঁধায় পড়ে যাই। দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্যসেবায় ইন্স্যুরেন্সের প্রভাব, রকমারি গাড়ির বাহার, মেট্রোরেল প্রকল্পের সফলতা, নদীর ওপর নয়নাভিরাম সেতু, পাহাড়কাটা পথ, মনোরম স্নিগ্ধতায় ছোঁয়া বৃক্ষের সারি, স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, জনবান্ধব পরিবেশ আর মানুষের নিরন্তর পরিশ্রমই যেন এ পৃথিবীর শেষ কথা।

বিদেশপ্রিয় কর্মকর্তারা সব সময় মওকা খুঁজে বেড়ায়, নেশা শুধু বিদেশ যাওয়ার। তারা সরকারকে ফাঁকি দেওয়ার বিরামহীন ঘোরের ভিতর থাকে। মাঠে ঘাটে পদায়নে তাদের ন্যূনতম আগ্রহ নেই। এ ক্ষেত্রে বছরের কোটা ফুরিয়ে গেলেও শিথিল করার সুযোগ নিয়ে নেয়। কেউ কেউ শুরুতে লিয়েন নিয়ে কালক্ষেপণ, পরে ডিপ্লোমা, এমএস পিএইচডি, পোস্ট ডক্টরাল এসব নানাবিধ উচ্চশিক্ষার নামে বছরের পর বছর বিদেশে বসে সময় কাটানোয় তাদের পরম তৃপ্তি। বলা বাহুল্য, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিদেশি এসব ডিগ্রি আমাদের ব্যবস্থায় খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে না। তবু দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক জীবনও এদের কাছে সীমাহীন আত্মমর্যাদার। এদের কাছে মাতৃভূমি কোথায়? জন্মভূমির মাটি কোথায়? মহাভারতের শ্লোক বলে, ‘এরাই অসুখী, যারা বিভূঁইয়ে স্থায়ী হয়ে যায়।’ স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু নাকি তাঁর কাছে থাকা দু-এক জন ব্যক্তিগত কর্মচারীকে বলেছিলেন, ‘তোমরা আর কত পড়াশোনা করবা, আমার এই দেশের জন্য কাজ করবে কারা?’ তারা যায়, তারা আসে, যথাসময়ে পদোন্নতিও পায়। তাদের অনেকেরই মাঠ প্রশাসনে চাকরি নেই, শত্রুও নেই। যেন অজাতশত্রু সুশীলসেবক তারা। এখানে অচেনা অদৃশ্যদের পদোন্নতিবঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। তারা প্রাপ্ত ছুটি শেষ করে গড় বা অর্ধগড় বেতনে, বিনা বেতনে, বিশেষ পারিবারিক কারণে মেডিকেল সার্টিফিকেট দিয়েও ছুটি নিয়ে পরবাসী হতে ইচ্ছুক। ফিরে এসে চাকরিও বহাল তবিয়তে। তবে একেবারে না-ফেরার নজিরও কম নয়।

অন্যদিকে ক্রমাগত বদলির শঙ্কা মাথায় রেখে মাঠের চাকরি। পাবলিক পরীক্ষা, স্থানীয় সরকার নির্বাচন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জাতীয় দিবস উদযাপন, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিমারি, অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ মোকাবিলা, রাষ্ট্রাচার, সার্কিট হাউস ব্যবস্থাপনা, প্রটোকল, আপ্যায়ন, গাড়ি অধিযাচন, অন্য সহকর্মীদের বিরাগভাজন হওয়া তবু খোশমেজাজের প্রশাসক। বিদেশি ডিগ্রি নেই, ছুটিবিলাসের সুযোগ নেই, পরিবার, স্ত্রী-সন্তান প্রায় বিচ্ছিন্ন। এসব নিয়েই ছিল আমাদের সময়ের মাঠ প্রশাসন। এরই মধ্যে দেখতে দেখতে চাকরি প্রান্তে এসে দরজায় কড়া নাড়ে। বিদেশে শিক্ষারও বয়স নেই। এবার নিজের টেবিলের ওপর জীবনের নথি। অর্জিত ছুটির হিসাব দেখে অপরাহ্ণের অবসন্ন দৃষ্টিতে অনুশোচনার অন্ত নেই। ৩২ বছরের চাকরিতে দুই বছরের অধিক ছুটি পাওনা আছে। কোনো কাজে আসছে না। এখন কোথাও কেউ নেই। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস আতঙ্কের এখনো অবসান হয়নি।

লেখক : সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন
‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন
যাত্রাবাড়ী আইডিয়াল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বেতন বঞ্চিত শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)
আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ
পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু
নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার
টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড
সিটির দাপুটে জয়, হালান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’র রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ