শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি কর্মকর্তা : নেশা যাদের বিদেশ যাওয়া

রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয়ে কোনো কর্মকর্তার বিদেশ প্রত্যাবর্তন মানে এখানেই তার দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল বা আগ্রহে ভাটা পড়ে যাবে, তা মোটেই কাক্সিক্ষত নয়। এবং এমনটা যাতে কেউ মনে না করতে পারেন এর একটা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম। তিনি সবাইকে জানিয়ে দিলেন এখন থেকে প্রতি রবিবার প্রথম প্রহরে সদ্য বিদেশফেরত কর্মকর্তার সঙ্গে একটা মনোজ্ঞ চা-চক্র হবে। ছোট্ট একটি উপস্থাপনায় তিনি তাঁর সফর সম্পর্কে সহকর্মীদের অবহিত করবেন। এতে সচিবসহ সব কর্মকর্তাই স্বতঃস্ফূর্ততায় অংশ নেবেন এবং তৎপরবর্তীতে যথারীতি দিনের কাজ শুরু করবেন। সফরকালে একটা দেশ, সরকার, ওখানকার অর্থনীতি, রাজনীতি, ভূপ্রাকৃতিক সম্পদ ও বিদ্যমান আমলাতন্ত্র সম্পর্কে একজন নবীন কর্মকর্তা কতটুকু আগ্রহী, তিনি কীভাবে দেখেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে মিল-অমিল, গ্রহণীয়-বর্জনীয় বিষয় কী কী হতে পারে ইত্যাদি নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা। এতে যে-কেউ প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে পারবেন। তবে কোনো বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। একজন নবীন কর্মকর্তার পর্যবেক্ষণ, আত্মবিশ্বাস ও মননশীল দৃষ্টিভঙ্গি যাচাই করাই মূল লক্ষ্য।

প্রজাতন্ত্রের কর্মে অতটা সময় পার করে এসে এখন অখণ্ড অবকাশে এসে ভাবছি, কেবল বিদ্যালয় বা শিক্ষায়তনে নয়, সরকারি চাকরিতেও ভালো শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। অধস্তনের কাছে জ্যেষ্ঠতরগণ সর্বত্রই শিক্ষকতুল্য। তবে খাঁটি দেশপ্রেম, মাটি ও মানুষের প্রতি নিঃশর্ত অঙ্গীকার ও একচ্ছত্র প্রতিশ্রুতি ছাড়া অনেকের পক্ষে এটি হয়ে ওঠে না।

বিদেশ ভ্রমণ নাকি মানুষের রাশিফলেরও অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিদেশে যাওয়া ভাগ্যে লেখা থাকতে হয়। মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না। আমার নিজের বেলায়ও এমন জ্বলন্ত নজির আছে। সরকারি আদেশ ও এয়ার টিকিট হাতে এসে পৌঁছেছে, কিন্তু পরদিন আমার শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় যাওয়া হয়নি, যেতে হয়েছিল খাগড়াছড়ি!

মানুষ জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে প্রথম জানতে চায় তার ভূতভবিষ্যৎ বা অর্থবিত্তের সম্ভাবনা কতটুকু। দ্বিতীয় চাওয়া হয়, তার হাতে বিদেশ-রেখা আছে কি না! চাকরি জীবনে এ কথা আমি অনেক সময় ভেবেছি, ললাটলিখন না থাকলে হাতে টিকিট পেয়েও বিদেশ যাওয়া সম্ভব হয় না

তা ছাড়া প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে পদাধিকারী হিসেবে বিদেশ সফরের সুযোগ পাওয়ার জন্য নানাবিধ কৌশল, লবিং ও কর্তৃপক্ষের আস্থাভাজন হওয়া খুবই জরুরি। বিদেশের ক্ষেত্রে কেবল দাফতরিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা বিবেচনায় শতভাগ নিরপেক্ষতা বা নৈর্ব্যক্তিক মূল্যায়নে প্রার্থী মনোনয়ন করা হয় না বা করা যায় না। সব দলীয় সরকারের সময়ে এর যাচাই-বাছাই হয় অনেকটা নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে। এতে কখনো কখনো বিদ্যমান নীতিমালার প্রয়োগ গৌণ হয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রে সব সময় সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়।

চাকরিতে প্রথম দেশের বাইরে এবং একই সঙ্গে বিমানে চড়ি নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। ঢাকা থেকে ব্যাংকক হয়ে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা পর্যন্ত ছিল এ সফর। প্রথম, তবে কয়েক সপ্তাহের এ ভ্রমণ ছিল নিঃসন্দেহে কৌতূহলোদ্দীপক এবং অবিশ্বাস্য আবেগাপ্লুত। ভয় ও আনন্দ মিলিয়ে ভ্রমণ ছিল অভিজ্ঞতার প্রথম পাট। এশিয়ার এ দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহাসিক বান্দুং শহর, কিংবদন্তি রাজনীতিক ড. সুকর্ণর নেতৃত্বে ১৯৫৫ সালে অনুষ্ঠিত বান্দুং সম্মেলনের স্থান ও ভিডিওচিত্র দেখে বিমোহিত হয়েছিলাম। সে সময় দেশটির জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গত লাভা দেখে শঙ্কিত বোধ করেছিলাম। দাউদাউ রক্তিম আগুনের উত্তাপ-তরঙ্গ আছড়ে পড়েছিল চারদিকে। সে সময় বিভিন্ন প্রদেশে তথা জনপদে যাওয়ার এবং অবস্থানের বিরল সুযোগ হয়েছিল। পরে বিদেশ সফর করি সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের কতিপয় রাজ্যে। বিশেষ করে দিল্লি, আগ্রা, জয়পুর, মুম্বাই, রাজস্থান, আজমির ও আনাসাগরের তীরে দাঁড়িয়ে আলোর ঝলকানিতে নিসর্গের সৌন্দর্য উপভোগ করেছি দুবার। চাকরির জ্যেষ্ঠতার মাপকাঠিতে পরে একে একে সফর করার সুযোগ আসে নিউইয়র্ক-ওয়াশিংটনসহ যুক্তরাষ্ট্রের অনেক অঙ্গরাজ্যে। স্বল্পসময়ের জন্য দেখার সুযোগ মিলেছে বোস্টন সিটি এবং বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নানন্দিক ক্যাম্পাস। দেখেছি যুক্তরাজ্যের ডাউনিং স্ট্রিট, অক্সফোর্ডসহ নানা ঐতিহাসিক স্থান। মনে পড়ে, কোনো এক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইংল্যান্ডের বাঙালি অধ্যুষিত ব্রিকলেন এলাকা থেকে গভীর রাতে বন্ধুদের সঙ্গে শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান করি। জেনেভা লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে পৃথিবীর বিচিত্র পর্যটকের অবাধ বিচরণ আর ঘড়ির আদিভুবনে হারিয়ে গিয়েও মুগ্ধ হয়েছি বারবার।

ইউরোপ সব সময়ই প্রাচ্যদেশিদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হলেও আমার অনুভূতি একটু ভিন্ন। বেশি দিনের জন্য আমাকে কোনো মাটিই টানে না। আমার জন্মগত দুর্বলতা আমার জন্মভূমি। ‘হোমসিক’ বলতে যা বোঝায় তা পুরোটাই আমার ভিতরে প্রবলভাবে বাস করে। তবে এ কথা অনস্বীকার্য যে, লেখাপড়া, উচ্চশিক্ষা, ডিগ্রি, জ্ঞান অর্জনের নিমিত্ত ইউরোপ সত্যিই পৃথিবীর তীর্থভূমি। তবু এশিয়া, ভারতবর্ষ বা আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশের তুলনা হয় না। যেন জন্মভূমি স্বর্গগরীয়সী জননীর মতো। ভাববাদী দার্শনিক হেগেল একবার বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষ সব সময় আমাদের কাছে কল্পলোকের এক মায়াবী স্বর্গরাজ্য।’ ইউরোপে আমি সর্বোচ্চ ১৫ দিন করে থেকেছি। সেটা দুবার, ইংল্যান্ড এবং ইতালিতে। তারপর সস্ত্রীক ১০ দিনের জন্য গিয়ে নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে সংক্ষিপ্ত সফর করেছি। প্যারিসের আইফেল টাওয়ার, রোমের ঐতিহ্যবাহী মিউজিয়াম, ভ্যাটিকান সিটি, ভেনিস শহরের জলজ সৌন্দর্য, জার্মানির রাইন নদীর তীরে দাঁড়িয়ে দেখে নিয়েছিলাম এদের জাতীয় সমৃদ্ধির নানাবিধ কলাকৌশলের শিখরস্পর্শী অর্জন। তবে সবই দেখেছি পাখির চোখে।

ফাঁকে ফাঁকে সরকারের ইডেন ভবনে কাজ করার সুবাদে এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় যাওয়ার আকস্মিক সুযোগ চলে আসে বেশ কয়েকবার। এক প্রসন্ন সকালে বস্ বললেন, নেপালে আগে না গেলে চল। তাই তো! আমি যাইনি। কাজেই দু-তিন দিন বাদেই কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট। নেপাল পাহাড়ের জনপদ, হিমালয়ের হাতছানি, সূর্যোদয় উপভোগ, লং জার্নির ফুকারা ইত্যাদি। তেমনি থাই পর্বতমালার বুক চিড়ে দীর্ঘ পথ মাড়িয়ে পাথায়ার কৃত্রিম সৈকতে চোখ রাখা, এদের উন্নতমানের হাসপাতালের সেবা খাতের বাস্তব চিত্র দেখা। মহাচীন আমাকে ভীষণভাবে টানে। গ্রেট নেশন। আশ্চর্য প্রাচীর আর মাও সে তুংয়ের লংমার্চ যেন মুখস্থবিদ্যা। কিন্তু কুনমিং আর গুয়াংজু পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও সাংহাই-বেইজিংয়ের দেখা পাইনি। ফিলিপিনের স্বচ্ছ জলের লেকে একদিন উদাস চোখ রেখেছিলাম, কম্বোডিয়ার নমপেনে নেমে বানান বিভ্রাটের মতো চোখের ধাঁধায় পড়ে যাই। দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্যসেবায় ইন্স্যুরেন্সের প্রভাব, রকমারি গাড়ির বাহার, মেট্রোরেল প্রকল্পের সফলতা, নদীর ওপর নয়নাভিরাম সেতু, পাহাড়কাটা পথ, মনোরম স্নিগ্ধতায় ছোঁয়া বৃক্ষের সারি, স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, জনবান্ধব পরিবেশ আর মানুষের নিরন্তর পরিশ্রমই যেন এ পৃথিবীর শেষ কথা।

বিদেশপ্রিয় কর্মকর্তারা সব সময় মওকা খুঁজে বেড়ায়, নেশা শুধু বিদেশ যাওয়ার। তারা সরকারকে ফাঁকি দেওয়ার বিরামহীন ঘোরের ভিতর থাকে। মাঠে ঘাটে পদায়নে তাদের ন্যূনতম আগ্রহ নেই। এ ক্ষেত্রে বছরের কোটা ফুরিয়ে গেলেও শিথিল করার সুযোগ নিয়ে নেয়। কেউ কেউ শুরুতে লিয়েন নিয়ে কালক্ষেপণ, পরে ডিপ্লোমা, এমএস পিএইচডি, পোস্ট ডক্টরাল এসব নানাবিধ উচ্চশিক্ষার নামে বছরের পর বছর বিদেশে বসে সময় কাটানোয় তাদের পরম তৃপ্তি। বলা বাহুল্য, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিদেশি এসব ডিগ্রি আমাদের ব্যবস্থায় খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে না। তবু দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক জীবনও এদের কাছে সীমাহীন আত্মমর্যাদার। এদের কাছে মাতৃভূমি কোথায়? জন্মভূমির মাটি কোথায়? মহাভারতের শ্লোক বলে, ‘এরাই অসুখী, যারা বিভূঁইয়ে স্থায়ী হয়ে যায়।’ স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু নাকি তাঁর কাছে থাকা দু-এক জন ব্যক্তিগত কর্মচারীকে বলেছিলেন, ‘তোমরা আর কত পড়াশোনা করবা, আমার এই দেশের জন্য কাজ করবে কারা?’ তারা যায়, তারা আসে, যথাসময়ে পদোন্নতিও পায়। তাদের অনেকেরই মাঠ প্রশাসনে চাকরি নেই, শত্রুও নেই। যেন অজাতশত্রু সুশীলসেবক তারা। এখানে অচেনা অদৃশ্যদের পদোন্নতিবঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। তারা প্রাপ্ত ছুটি শেষ করে গড় বা অর্ধগড় বেতনে, বিনা বেতনে, বিশেষ পারিবারিক কারণে মেডিকেল সার্টিফিকেট দিয়েও ছুটি নিয়ে পরবাসী হতে ইচ্ছুক। ফিরে এসে চাকরিও বহাল তবিয়তে। তবে একেবারে না-ফেরার নজিরও কম নয়।

অন্যদিকে ক্রমাগত বদলির শঙ্কা মাথায় রেখে মাঠের চাকরি। পাবলিক পরীক্ষা, স্থানীয় সরকার নির্বাচন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, জাতীয় দিবস উদযাপন, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিমারি, অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ মোকাবিলা, রাষ্ট্রাচার, সার্কিট হাউস ব্যবস্থাপনা, প্রটোকল, আপ্যায়ন, গাড়ি অধিযাচন, অন্য সহকর্মীদের বিরাগভাজন হওয়া তবু খোশমেজাজের প্রশাসক। বিদেশি ডিগ্রি নেই, ছুটিবিলাসের সুযোগ নেই, পরিবার, স্ত্রী-সন্তান প্রায় বিচ্ছিন্ন। এসব নিয়েই ছিল আমাদের সময়ের মাঠ প্রশাসন। এরই মধ্যে দেখতে দেখতে চাকরি প্রান্তে এসে দরজায় কড়া নাড়ে। বিদেশে শিক্ষারও বয়স নেই। এবার নিজের টেবিলের ওপর জীবনের নথি। অর্জিত ছুটির হিসাব দেখে অপরাহ্ণের অবসন্ন দৃষ্টিতে অনুশোচনার অন্ত নেই। ৩২ বছরের চাকরিতে দুই বছরের অধিক ছুটি পাওনা আছে। কোনো কাজে আসছে না। এখন কোথাও কেউ নেই। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস আতঙ্কের এখনো অবসান হয়নি।

লেখক : সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন