শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

কথাটা পুরনো হলেও চার দশক পরে আবার ঘুরে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে। কথাটা বলেছিলেন, কলকাতায় চার দশক আগে এক জনসভায় তৎকালীন সিপিএম নেতা হরেকৃষ্ণ কোঙ্গার। তিনি বলেছিলেন, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’। তিনি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন, তখন কনস্টেবলদের মাইনে ছিল ১১২ টাকা। চার-পাঁচ দশক পরে সেই কথাটাই পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে। মাঝে যে চালু হয়নি তা নয়। ১৯৭২-৭৭ সালে সিদ্ধার্থ রায়ের রাজত্বে ছাত্র-যুবরা আন্দোলন করলে ধরেই বিনা কারণে পুলিশ প্রচ- মারধর করত। আর গত ১২ বছরে সরকারি হিসাব পাওয়া কঠিন হলেও প্রতিদিন টিভি খুললেই দেখা যায়, পুলিশ অতৃণমূল সমস্ত রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের কোনো কারণ না দেখিয়ে শুধু মারছেই না, কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিনের জন্য জেলেও পুরে দিচ্ছে। সম্প্রতি তৃণমূলের স্লোগান হলো ‘দিদির রক্ষাকবচ’। এ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এ প্রকল্পের কাজ দেখার জন্য তৃণমূলের সমাজবিরোধীসহ বিধায়ক সাংসদদের গ্রামগঞ্জে পাঠানো হচ্ছে। দিদির দূতরা গ্রামে গেলেই সাধারণ মানুষ নানা অভাব -অভিযোগ নিয়ে ঘিরে ধরছে। গ্রামবাসী তাদের অভাব-অভিযোগ জানাতে গেলেই পুলিশ মারধর শুরু করে দেয়। এগুলো টিভির পর্দায় দেখা যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা যায় যারা অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন, তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে- এগুলো দিদির রক্ষাকবচ নাকি পুলিশকে দিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের? শত শত ঘটনার মধ্যে মাত্র দু-একটি উল্লেখ করছি। কলকাতা থেকে ৪০ কিমি দূরে সীমান্তের নিকটবর্তী গ্রামে ঢুকে তাদের অভাব-অভিযোগ জানতে চাইলে গ্রামবাসী তাদের ঘিরে ধরে। একটি তরতাজা যুবক মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, আপনারা অনেক কিছু দিয়েছেন বলছেন, কিন্তু আমরা তো কিছুই পাইনি। কেন তিনি মন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন, এই বলে ওই ব্যক্তির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল তৃণমূলের এক দুষ্কৃতকারী। টিভির পর্দায় দেখা গেল, ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় মারা হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়। পরদিন রাতেই পুলিশ তাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে আনে। তার অপরাধ, সে কেন প্রশ্ন করেছিল আর মন্ত্রীর সঙ্গে মুখে মুখে তর্ক করেছিল। তাকে থানায় নিয়ে এসে পেটানোও হয়। দ্বিতীয় ঘটনাটি আরও চমৎকার। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে একজন বৃদ্ধা মারা যান। তার স্বামী ও ছেলে তৃণমূল অ্যাম্বুলেন্স সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেন অ্যাম্বুলেন্সে করে দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য। তৃণমূলের ইউনিয়ন নেতারা দেড় মাইল যেতে ৩ হাজার টাকা দাবি করেন। মৃতের আত্মীয়রা বলেন, আমরা গরিব। আমরা ৩ হাজার টাকা দিতে পারব না। খবর পেয়ে ওই এলাকার মানবাধিকার সংগঠনের জনৈক নেতা ঘটনাস্থলে এসে ওই নেতাদের বলেন, ওদের তো টাকা নেই। এই পথ যেতে ভাড়া লাগে ১ হাজার টাকা। তোমরা ৩ হাজার টাকা কেন চাইছ? তিনি অনেক মিটমাটের চেষ্টা করলেও সফল হননি। কিন্তু কেন তিনি মিটমাটের চেষ্টা করেছিলেন, সেই অভিযোগে সেই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে গারদে পোরা হয়। চার দিন তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখার পর মামলা করে; অবশেষে তাকে মুক্ত করা হয়। জজসাহেব রায় দিতে গিয়ে বলেন, এমন অমানবিক ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় এখন প্রশাসন চালায় পুলিশের আইসি বা ওসিরা। প্রতিদিন জেলা থেকে খবর আসে তারা জেলা শাসক বা এমপির কথা শুনতে চান না। এদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কে এই অভিষেক? তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মমতা ব্যানার্জির ভ্রাতুষ্পুত্র। তার কথাই পশ্চিমবঙ্গের শেষ কথা। জেলায় জেলায় এখন মজুদ হচ্ছে বোমা। এই এত বোমা কোথা থেকে আসছে, সে ব্যাপারে পুলিশ সব জেনেও বলছে জানি না। আর টিভির পর্দায় সাফাই গাইছেন তৃণমূলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ। কুনাল সারদা মামলায় সাড়ে তিন বছর জেলে ছিলেন, বর্তমানে জামিনে আছেন। অন্যদিকে বিজেপির মুখপাত্র পুলিশের বিভিন্ন কীর্তিকলাপের ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে পুলিশের বাড়াবাড়ির চিত্র তুলে ধরেন। কয়েক দিন আগে আসানসোলে শীতবস্ত্র বিলির সময় পদপিষ্ট হয়ে তিনজন মারা যান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে মামলাটি ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য দলের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তৃণমূল। ডায়মন্ড হারবার জেলায় এক সপ্তাহে অন্তত ১০ বার বোমা মজুদের ঘটনা ধরে ফেলে প্রকৃত দোষীদের না ধরে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে তাদের ধরে এনে থানায় পাঠানো হচ্ছে। এসব দৃশ্য দেখতে হচ্ছে কলকাতার টিভি চ্যানেলগুলোয়। ঘটনার তো বিরাম নেই। পঙ্কজ দত্ত নামে জনৈক অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মমতার এ কান্ডকারখানা তুলে ধরেছিলেন। এ দেশের নিয়ম অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্তারা একজন করে নিরাপত্তাকর্মী পান। ঘুষ নেওয়া তো পুরনো কথা, একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে সাধারণ মানুষকে মারধর করা, মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া বলতেই থাকে। পরদিনই পঙ্কজ দত্ত টিভির পর্দায় বলেন, আমি যেহেতু মমতার সমালোচনা করেছিলাম, তাই সেই রাতেই আমাকে কিছু না জানিয়ে আমার নিরাপত্তারক্ষীকে তুলে নেওয়া হয়েছিল। সবচেয়ে লজ্জা ও ঘৃণাজনক ঘটনা হলো, পুলিশ নিজেদের মধ্যে বলাবলিই করে- তারা তৃণমূলের বর্ধিত অংশ, এটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে। আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পুলিশকে দিদির হয়ে কাজ করতে হবে। সে কাজই তারা করছে। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪৭ জন লোক পুলিশের এবং তৃণমূল দুষ্কৃতকারীদের যৌথ গুলিতে মারা গেছেন। এখন থানায় থানায় হিসাব করা হচ্ছে, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে দিদিকে ফের জেতাতে হলে কতজনকে খতম করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গজুড়ে একটিই প্রশ্ন- পুলিশ আর কতদূর বাড়াবাড়ি করবে? পুলিশের হাতে অস্ত্র আছে। সঙ্গে আছেন দিদি ও ভাইপো। তাই গ্রামগঞ্জে সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে- পুলিশকে কীভাবে দল থেকে আলাদা করা যায়? গোটা পশ্চিমবঙ্গে এখন একই প্রশ্ন। আমরা কোথায় চলেছি? আমরা কি সিপিএমকে হঠানোর জন্য এ পরিবর্তন চেয়েছিলাম? মমতাও তখন স্লোগান দিয়েছিলেন, বদলা নয়, বদল চাই।

পরিস্থিতি কোথায় গিয়েছে তার হাজার হাজার প্রমাণ রয়েছে। পাঠক, ভাবতে পারেন শিক্ষা বিক্রি হচ্ছে। আর দিদির মন্ত্রিসভায় দুই নম্বর মন্ত্রী বর্তমানে দুর্নীতির দায়ে জেলে আছেন। তৃণমূলের দ্বিতীয় সমাজবিরোধী ডাকসাইটে নেতা অনুব্রত ম-ল এখন জেলে আছেন। বিচারব্যবস্থা ধ্বংস করার জন্য দিদির পুলিশ আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এমনকি কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতিদের এজলাসে বারবার যেতে সেবা দিচ্ছে পুলিশ। বিরক্ত হয়ে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি লিখে নিরাপত্তা চেয়েছেন। এ লেখা যখন লিখছি, তখনই খবর এলো প্রধান বিচারপতির চিঠি পেয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্টের তিনজন বিচারপতিকে কলকাতায় পাঠিয়েছেন বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতিরা বলেছেন, তাঁরা কলকাতা পুলিশের হাতে নিরাপদ নন। প্রয়োজনে তাঁরা কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে অনুরোধ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলিসহ সাত-আট জন বিচারপতি মমতাকে ধিক্কার জানিয়ে বলেছেন, এটা কলকাতা হাই কোর্টের ইতিহাসে লজ্জাজনক ঘটনা। দেশে দেশে সামরিক শাসন হয়। পশ্চিমবঙ্গে এখন পুলিশের শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চলেছে শাসক দলই। তাই হরেকৃষ্ণ কোঙ্গারের কথাই আবার বলতে হচ্ছে, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা