শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

কথাটা পুরনো হলেও চার দশক পরে আবার ঘুরে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে। কথাটা বলেছিলেন, কলকাতায় চার দশক আগে এক জনসভায় তৎকালীন সিপিএম নেতা হরেকৃষ্ণ কোঙ্গার। তিনি বলেছিলেন, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’। তিনি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন, তখন কনস্টেবলদের মাইনে ছিল ১১২ টাকা। চার-পাঁচ দশক পরে সেই কথাটাই পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে। মাঝে যে চালু হয়নি তা নয়। ১৯৭২-৭৭ সালে সিদ্ধার্থ রায়ের রাজত্বে ছাত্র-যুবরা আন্দোলন করলে ধরেই বিনা কারণে পুলিশ প্রচ- মারধর করত। আর গত ১২ বছরে সরকারি হিসাব পাওয়া কঠিন হলেও প্রতিদিন টিভি খুললেই দেখা যায়, পুলিশ অতৃণমূল সমস্ত রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের কোনো কারণ না দেখিয়ে শুধু মারছেই না, কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিনের জন্য জেলেও পুরে দিচ্ছে। সম্প্রতি তৃণমূলের স্লোগান হলো ‘দিদির রক্ষাকবচ’। এ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এ প্রকল্পের কাজ দেখার জন্য তৃণমূলের সমাজবিরোধীসহ বিধায়ক সাংসদদের গ্রামগঞ্জে পাঠানো হচ্ছে। দিদির দূতরা গ্রামে গেলেই সাধারণ মানুষ নানা অভাব -অভিযোগ নিয়ে ঘিরে ধরছে। গ্রামবাসী তাদের অভাব-অভিযোগ জানাতে গেলেই পুলিশ মারধর শুরু করে দেয়। এগুলো টিভির পর্দায় দেখা যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা যায় যারা অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন, তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে- এগুলো দিদির রক্ষাকবচ নাকি পুলিশকে দিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের? শত শত ঘটনার মধ্যে মাত্র দু-একটি উল্লেখ করছি। কলকাতা থেকে ৪০ কিমি দূরে সীমান্তের নিকটবর্তী গ্রামে ঢুকে তাদের অভাব-অভিযোগ জানতে চাইলে গ্রামবাসী তাদের ঘিরে ধরে। একটি তরতাজা যুবক মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, আপনারা অনেক কিছু দিয়েছেন বলছেন, কিন্তু আমরা তো কিছুই পাইনি। কেন তিনি মন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন, এই বলে ওই ব্যক্তির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল তৃণমূলের এক দুষ্কৃতকারী। টিভির পর্দায় দেখা গেল, ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় মারা হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়। পরদিন রাতেই পুলিশ তাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে আনে। তার অপরাধ, সে কেন প্রশ্ন করেছিল আর মন্ত্রীর সঙ্গে মুখে মুখে তর্ক করেছিল। তাকে থানায় নিয়ে এসে পেটানোও হয়। দ্বিতীয় ঘটনাটি আরও চমৎকার। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে একজন বৃদ্ধা মারা যান। তার স্বামী ও ছেলে তৃণমূল অ্যাম্বুলেন্স সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেন অ্যাম্বুলেন্সে করে দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য। তৃণমূলের ইউনিয়ন নেতারা দেড় মাইল যেতে ৩ হাজার টাকা দাবি করেন। মৃতের আত্মীয়রা বলেন, আমরা গরিব। আমরা ৩ হাজার টাকা দিতে পারব না। খবর পেয়ে ওই এলাকার মানবাধিকার সংগঠনের জনৈক নেতা ঘটনাস্থলে এসে ওই নেতাদের বলেন, ওদের তো টাকা নেই। এই পথ যেতে ভাড়া লাগে ১ হাজার টাকা। তোমরা ৩ হাজার টাকা কেন চাইছ? তিনি অনেক মিটমাটের চেষ্টা করলেও সফল হননি। কিন্তু কেন তিনি মিটমাটের চেষ্টা করেছিলেন, সেই অভিযোগে সেই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে গারদে পোরা হয়। চার দিন তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখার পর মামলা করে; অবশেষে তাকে মুক্ত করা হয়। জজসাহেব রায় দিতে গিয়ে বলেন, এমন অমানবিক ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় এখন প্রশাসন চালায় পুলিশের আইসি বা ওসিরা। প্রতিদিন জেলা থেকে খবর আসে তারা জেলা শাসক বা এমপির কথা শুনতে চান না। এদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কে এই অভিষেক? তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মমতা ব্যানার্জির ভ্রাতুষ্পুত্র। তার কথাই পশ্চিমবঙ্গের শেষ কথা। জেলায় জেলায় এখন মজুদ হচ্ছে বোমা। এই এত বোমা কোথা থেকে আসছে, সে ব্যাপারে পুলিশ সব জেনেও বলছে জানি না। আর টিভির পর্দায় সাফাই গাইছেন তৃণমূলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ। কুনাল সারদা মামলায় সাড়ে তিন বছর জেলে ছিলেন, বর্তমানে জামিনে আছেন। অন্যদিকে বিজেপির মুখপাত্র পুলিশের বিভিন্ন কীর্তিকলাপের ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে পুলিশের বাড়াবাড়ির চিত্র তুলে ধরেন। কয়েক দিন আগে আসানসোলে শীতবস্ত্র বিলির সময় পদপিষ্ট হয়ে তিনজন মারা যান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে মামলাটি ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য দলের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তৃণমূল। ডায়মন্ড হারবার জেলায় এক সপ্তাহে অন্তত ১০ বার বোমা মজুদের ঘটনা ধরে ফেলে প্রকৃত দোষীদের না ধরে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে তাদের ধরে এনে থানায় পাঠানো হচ্ছে। এসব দৃশ্য দেখতে হচ্ছে কলকাতার টিভি চ্যানেলগুলোয়। ঘটনার তো বিরাম নেই। পঙ্কজ দত্ত নামে জনৈক অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মমতার এ কান্ডকারখানা তুলে ধরেছিলেন। এ দেশের নিয়ম অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্তারা একজন করে নিরাপত্তাকর্মী পান। ঘুষ নেওয়া তো পুরনো কথা, একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে সাধারণ মানুষকে মারধর করা, মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া বলতেই থাকে। পরদিনই পঙ্কজ দত্ত টিভির পর্দায় বলেন, আমি যেহেতু মমতার সমালোচনা করেছিলাম, তাই সেই রাতেই আমাকে কিছু না জানিয়ে আমার নিরাপত্তারক্ষীকে তুলে নেওয়া হয়েছিল। সবচেয়ে লজ্জা ও ঘৃণাজনক ঘটনা হলো, পুলিশ নিজেদের মধ্যে বলাবলিই করে- তারা তৃণমূলের বর্ধিত অংশ, এটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে। আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পুলিশকে দিদির হয়ে কাজ করতে হবে। সে কাজই তারা করছে। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪৭ জন লোক পুলিশের এবং তৃণমূল দুষ্কৃতকারীদের যৌথ গুলিতে মারা গেছেন। এখন থানায় থানায় হিসাব করা হচ্ছে, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে দিদিকে ফের জেতাতে হলে কতজনকে খতম করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গজুড়ে একটিই প্রশ্ন- পুলিশ আর কতদূর বাড়াবাড়ি করবে? পুলিশের হাতে অস্ত্র আছে। সঙ্গে আছেন দিদি ও ভাইপো। তাই গ্রামগঞ্জে সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে- পুলিশকে কীভাবে দল থেকে আলাদা করা যায়? গোটা পশ্চিমবঙ্গে এখন একই প্রশ্ন। আমরা কোথায় চলেছি? আমরা কি সিপিএমকে হঠানোর জন্য এ পরিবর্তন চেয়েছিলাম? মমতাও তখন স্লোগান দিয়েছিলেন, বদলা নয়, বদল চাই।

পরিস্থিতি কোথায় গিয়েছে তার হাজার হাজার প্রমাণ রয়েছে। পাঠক, ভাবতে পারেন শিক্ষা বিক্রি হচ্ছে। আর দিদির মন্ত্রিসভায় দুই নম্বর মন্ত্রী বর্তমানে দুর্নীতির দায়ে জেলে আছেন। তৃণমূলের দ্বিতীয় সমাজবিরোধী ডাকসাইটে নেতা অনুব্রত ম-ল এখন জেলে আছেন। বিচারব্যবস্থা ধ্বংস করার জন্য দিদির পুলিশ আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এমনকি কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতিদের এজলাসে বারবার যেতে সেবা দিচ্ছে পুলিশ। বিরক্ত হয়ে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি লিখে নিরাপত্তা চেয়েছেন। এ লেখা যখন লিখছি, তখনই খবর এলো প্রধান বিচারপতির চিঠি পেয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্টের তিনজন বিচারপতিকে কলকাতায় পাঠিয়েছেন বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতিরা বলেছেন, তাঁরা কলকাতা পুলিশের হাতে নিরাপদ নন। প্রয়োজনে তাঁরা কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে অনুরোধ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলিসহ সাত-আট জন বিচারপতি মমতাকে ধিক্কার জানিয়ে বলেছেন, এটা কলকাতা হাই কোর্টের ইতিহাসে লজ্জাজনক ঘটনা। দেশে দেশে সামরিক শাসন হয়। পশ্চিমবঙ্গে এখন পুলিশের শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চলেছে শাসক দলই। তাই হরেকৃষ্ণ কোঙ্গারের কথাই আবার বলতে হচ্ছে, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা