শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

কথাটা পুরনো হলেও চার দশক পরে আবার ঘুরে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে। কথাটা বলেছিলেন, কলকাতায় চার দশক আগে এক জনসভায় তৎকালীন সিপিএম নেতা হরেকৃষ্ণ কোঙ্গার। তিনি বলেছিলেন, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’। তিনি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন, তখন কনস্টেবলদের মাইনে ছিল ১১২ টাকা। চার-পাঁচ দশক পরে সেই কথাটাই পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে। মাঝে যে চালু হয়নি তা নয়। ১৯৭২-৭৭ সালে সিদ্ধার্থ রায়ের রাজত্বে ছাত্র-যুবরা আন্দোলন করলে ধরেই বিনা কারণে পুলিশ প্রচ- মারধর করত। আর গত ১২ বছরে সরকারি হিসাব পাওয়া কঠিন হলেও প্রতিদিন টিভি খুললেই দেখা যায়, পুলিশ অতৃণমূল সমস্ত রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের কোনো কারণ না দেখিয়ে শুধু মারছেই না, কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিনের জন্য জেলেও পুরে দিচ্ছে। সম্প্রতি তৃণমূলের স্লোগান হলো ‘দিদির রক্ষাকবচ’। এ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এ প্রকল্পের কাজ দেখার জন্য তৃণমূলের সমাজবিরোধীসহ বিধায়ক সাংসদদের গ্রামগঞ্জে পাঠানো হচ্ছে। দিদির দূতরা গ্রামে গেলেই সাধারণ মানুষ নানা অভাব -অভিযোগ নিয়ে ঘিরে ধরছে। গ্রামবাসী তাদের অভাব-অভিযোগ জানাতে গেলেই পুলিশ মারধর শুরু করে দেয়। এগুলো টিভির পর্দায় দেখা যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা যায় যারা অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন, তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে- এগুলো দিদির রক্ষাকবচ নাকি পুলিশকে দিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের? শত শত ঘটনার মধ্যে মাত্র দু-একটি উল্লেখ করছি। কলকাতা থেকে ৪০ কিমি দূরে সীমান্তের নিকটবর্তী গ্রামে ঢুকে তাদের অভাব-অভিযোগ জানতে চাইলে গ্রামবাসী তাদের ঘিরে ধরে। একটি তরতাজা যুবক মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, আপনারা অনেক কিছু দিয়েছেন বলছেন, কিন্তু আমরা তো কিছুই পাইনি। কেন তিনি মন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন, এই বলে ওই ব্যক্তির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল তৃণমূলের এক দুষ্কৃতকারী। টিভির পর্দায় দেখা গেল, ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় মারা হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়। পরদিন রাতেই পুলিশ তাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে আনে। তার অপরাধ, সে কেন প্রশ্ন করেছিল আর মন্ত্রীর সঙ্গে মুখে মুখে তর্ক করেছিল। তাকে থানায় নিয়ে এসে পেটানোও হয়। দ্বিতীয় ঘটনাটি আরও চমৎকার। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে একজন বৃদ্ধা মারা যান। তার স্বামী ও ছেলে তৃণমূল অ্যাম্বুলেন্স সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেন অ্যাম্বুলেন্সে করে দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য। তৃণমূলের ইউনিয়ন নেতারা দেড় মাইল যেতে ৩ হাজার টাকা দাবি করেন। মৃতের আত্মীয়রা বলেন, আমরা গরিব। আমরা ৩ হাজার টাকা দিতে পারব না। খবর পেয়ে ওই এলাকার মানবাধিকার সংগঠনের জনৈক নেতা ঘটনাস্থলে এসে ওই নেতাদের বলেন, ওদের তো টাকা নেই। এই পথ যেতে ভাড়া লাগে ১ হাজার টাকা। তোমরা ৩ হাজার টাকা কেন চাইছ? তিনি অনেক মিটমাটের চেষ্টা করলেও সফল হননি। কিন্তু কেন তিনি মিটমাটের চেষ্টা করেছিলেন, সেই অভিযোগে সেই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে গারদে পোরা হয়। চার দিন তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখার পর মামলা করে; অবশেষে তাকে মুক্ত করা হয়। জজসাহেব রায় দিতে গিয়ে বলেন, এমন অমানবিক ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় এখন প্রশাসন চালায় পুলিশের আইসি বা ওসিরা। প্রতিদিন জেলা থেকে খবর আসে তারা জেলা শাসক বা এমপির কথা শুনতে চান না। এদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কে এই অভিষেক? তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মমতা ব্যানার্জির ভ্রাতুষ্পুত্র। তার কথাই পশ্চিমবঙ্গের শেষ কথা। জেলায় জেলায় এখন মজুদ হচ্ছে বোমা। এই এত বোমা কোথা থেকে আসছে, সে ব্যাপারে পুলিশ সব জেনেও বলছে জানি না। আর টিভির পর্দায় সাফাই গাইছেন তৃণমূলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ। কুনাল সারদা মামলায় সাড়ে তিন বছর জেলে ছিলেন, বর্তমানে জামিনে আছেন। অন্যদিকে বিজেপির মুখপাত্র পুলিশের বিভিন্ন কীর্তিকলাপের ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে পুলিশের বাড়াবাড়ির চিত্র তুলে ধরেন। কয়েক দিন আগে আসানসোলে শীতবস্ত্র বিলির সময় পদপিষ্ট হয়ে তিনজন মারা যান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে মামলাটি ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য দলের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তৃণমূল। ডায়মন্ড হারবার জেলায় এক সপ্তাহে অন্তত ১০ বার বোমা মজুদের ঘটনা ধরে ফেলে প্রকৃত দোষীদের না ধরে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে তাদের ধরে এনে থানায় পাঠানো হচ্ছে। এসব দৃশ্য দেখতে হচ্ছে কলকাতার টিভি চ্যানেলগুলোয়। ঘটনার তো বিরাম নেই। পঙ্কজ দত্ত নামে জনৈক অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মমতার এ কান্ডকারখানা তুলে ধরেছিলেন। এ দেশের নিয়ম অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্তারা একজন করে নিরাপত্তাকর্মী পান। ঘুষ নেওয়া তো পুরনো কথা, একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে সাধারণ মানুষকে মারধর করা, মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া বলতেই থাকে। পরদিনই পঙ্কজ দত্ত টিভির পর্দায় বলেন, আমি যেহেতু মমতার সমালোচনা করেছিলাম, তাই সেই রাতেই আমাকে কিছু না জানিয়ে আমার নিরাপত্তারক্ষীকে তুলে নেওয়া হয়েছিল। সবচেয়ে লজ্জা ও ঘৃণাজনক ঘটনা হলো, পুলিশ নিজেদের মধ্যে বলাবলিই করে- তারা তৃণমূলের বর্ধিত অংশ, এটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে। আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পুলিশকে দিদির হয়ে কাজ করতে হবে। সে কাজই তারা করছে। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪৭ জন লোক পুলিশের এবং তৃণমূল দুষ্কৃতকারীদের যৌথ গুলিতে মারা গেছেন। এখন থানায় থানায় হিসাব করা হচ্ছে, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে দিদিকে ফের জেতাতে হলে কতজনকে খতম করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গজুড়ে একটিই প্রশ্ন- পুলিশ আর কতদূর বাড়াবাড়ি করবে? পুলিশের হাতে অস্ত্র আছে। সঙ্গে আছেন দিদি ও ভাইপো। তাই গ্রামগঞ্জে সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে- পুলিশকে কীভাবে দল থেকে আলাদা করা যায়? গোটা পশ্চিমবঙ্গে এখন একই প্রশ্ন। আমরা কোথায় চলেছি? আমরা কি সিপিএমকে হঠানোর জন্য এ পরিবর্তন চেয়েছিলাম? মমতাও তখন স্লোগান দিয়েছিলেন, বদলা নয়, বদল চাই।

পরিস্থিতি কোথায় গিয়েছে তার হাজার হাজার প্রমাণ রয়েছে। পাঠক, ভাবতে পারেন শিক্ষা বিক্রি হচ্ছে। আর দিদির মন্ত্রিসভায় দুই নম্বর মন্ত্রী বর্তমানে দুর্নীতির দায়ে জেলে আছেন। তৃণমূলের দ্বিতীয় সমাজবিরোধী ডাকসাইটে নেতা অনুব্রত ম-ল এখন জেলে আছেন। বিচারব্যবস্থা ধ্বংস করার জন্য দিদির পুলিশ আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এমনকি কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতিদের এজলাসে বারবার যেতে সেবা দিচ্ছে পুলিশ। বিরক্ত হয়ে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি লিখে নিরাপত্তা চেয়েছেন। এ লেখা যখন লিখছি, তখনই খবর এলো প্রধান বিচারপতির চিঠি পেয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্টের তিনজন বিচারপতিকে কলকাতায় পাঠিয়েছেন বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতিরা বলেছেন, তাঁরা কলকাতা পুলিশের হাতে নিরাপদ নন। প্রয়োজনে তাঁরা কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে অনুরোধ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলিসহ সাত-আট জন বিচারপতি মমতাকে ধিক্কার জানিয়ে বলেছেন, এটা কলকাতা হাই কোর্টের ইতিহাসে লজ্জাজনক ঘটনা। দেশে দেশে সামরিক শাসন হয়। পশ্চিমবঙ্গে এখন পুলিশের শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চলেছে শাসক দলই। তাই হরেকৃষ্ণ কোঙ্গারের কথাই আবার বলতে হচ্ছে, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়