শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’

কথাটা পুরনো হলেও চার দশক পরে আবার ঘুরে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে। কথাটা বলেছিলেন, কলকাতায় চার দশক আগে এক জনসভায় তৎকালীন সিপিএম নেতা হরেকৃষ্ণ কোঙ্গার। তিনি বলেছিলেন, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’। তিনি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন, তখন কনস্টেবলদের মাইনে ছিল ১১২ টাকা। চার-পাঁচ দশক পরে সেই কথাটাই পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে। মাঝে যে চালু হয়নি তা নয়। ১৯৭২-৭৭ সালে সিদ্ধার্থ রায়ের রাজত্বে ছাত্র-যুবরা আন্দোলন করলে ধরেই বিনা কারণে পুলিশ প্রচ- মারধর করত। আর গত ১২ বছরে সরকারি হিসাব পাওয়া কঠিন হলেও প্রতিদিন টিভি খুললেই দেখা যায়, পুলিশ অতৃণমূল সমস্ত রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকদের কোনো কারণ না দেখিয়ে শুধু মারছেই না, কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিনের জন্য জেলেও পুরে দিচ্ছে। সম্প্রতি তৃণমূলের স্লোগান হলো ‘দিদির রক্ষাকবচ’। এ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এ প্রকল্পের কাজ দেখার জন্য তৃণমূলের সমাজবিরোধীসহ বিধায়ক সাংসদদের গ্রামগঞ্জে পাঠানো হচ্ছে। দিদির দূতরা গ্রামে গেলেই সাধারণ মানুষ নানা অভাব -অভিযোগ নিয়ে ঘিরে ধরছে। গ্রামবাসী তাদের অভাব-অভিযোগ জানাতে গেলেই পুলিশ মারধর শুরু করে দেয়। এগুলো টিভির পর্দায় দেখা যায়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেখা যায় যারা অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন, তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে- এগুলো দিদির রক্ষাকবচ নাকি পুলিশকে দিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের? শত শত ঘটনার মধ্যে মাত্র দু-একটি উল্লেখ করছি। কলকাতা থেকে ৪০ কিমি দূরে সীমান্তের নিকটবর্তী গ্রামে ঢুকে তাদের অভাব-অভিযোগ জানতে চাইলে গ্রামবাসী তাদের ঘিরে ধরে। একটি তরতাজা যুবক মন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, আপনারা অনেক কিছু দিয়েছেন বলছেন, কিন্তু আমরা তো কিছুই পাইনি। কেন তিনি মন্ত্রীকে এ প্রশ্ন করেছেন, এই বলে ওই ব্যক্তির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল তৃণমূলের এক দুষ্কৃতকারী। টিভির পর্দায় দেখা গেল, ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় মারা হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়। পরদিন রাতেই পুলিশ তাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে আনে। তার অপরাধ, সে কেন প্রশ্ন করেছিল আর মন্ত্রীর সঙ্গে মুখে মুখে তর্ক করেছিল। তাকে থানায় নিয়ে এসে পেটানোও হয়। দ্বিতীয় ঘটনাটি আরও চমৎকার। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে একজন বৃদ্ধা মারা যান। তার স্বামী ও ছেলে তৃণমূল অ্যাম্বুলেন্স সংগঠনের সঙ্গে কথা বলেন অ্যাম্বুলেন্সে করে দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য। তৃণমূলের ইউনিয়ন নেতারা দেড় মাইল যেতে ৩ হাজার টাকা দাবি করেন। মৃতের আত্মীয়রা বলেন, আমরা গরিব। আমরা ৩ হাজার টাকা দিতে পারব না। খবর পেয়ে ওই এলাকার মানবাধিকার সংগঠনের জনৈক নেতা ঘটনাস্থলে এসে ওই নেতাদের বলেন, ওদের তো টাকা নেই। এই পথ যেতে ভাড়া লাগে ১ হাজার টাকা। তোমরা ৩ হাজার টাকা কেন চাইছ? তিনি অনেক মিটমাটের চেষ্টা করলেও সফল হননি। কিন্তু কেন তিনি মিটমাটের চেষ্টা করেছিলেন, সেই অভিযোগে সেই রাতেই তাকে গ্রেফতার করে গারদে পোরা হয়। চার দিন তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখার পর মামলা করে; অবশেষে তাকে মুক্ত করা হয়। জজসাহেব রায় দিতে গিয়ে বলেন, এমন অমানবিক ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না। ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় এখন প্রশাসন চালায় পুলিশের আইসি বা ওসিরা। প্রতিদিন জেলা থেকে খবর আসে তারা জেলা শাসক বা এমপির কথা শুনতে চান না। এদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কে এই অভিষেক? তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মমতা ব্যানার্জির ভ্রাতুষ্পুত্র। তার কথাই পশ্চিমবঙ্গের শেষ কথা। জেলায় জেলায় এখন মজুদ হচ্ছে বোমা। এই এত বোমা কোথা থেকে আসছে, সে ব্যাপারে পুলিশ সব জেনেও বলছে জানি না। আর টিভির পর্দায় সাফাই গাইছেন তৃণমূলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কুনাল ঘোষ। কুনাল সারদা মামলায় সাড়ে তিন বছর জেলে ছিলেন, বর্তমানে জামিনে আছেন। অন্যদিকে বিজেপির মুখপাত্র পুলিশের বিভিন্ন কীর্তিকলাপের ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে পুলিশের বাড়াবাড়ির চিত্র তুলে ধরেন। কয়েক দিন আগে আসানসোলে শীতবস্ত্র বিলির সময় পদপিষ্ট হয়ে তিনজন মারা যান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে মামলাটি ঘুরিয়ে দিয়ে অন্য দলের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। কিন্তু ঘটনাটি ঘটিয়েছিল তৃণমূল। ডায়মন্ড হারবার জেলায় এক সপ্তাহে অন্তত ১০ বার বোমা মজুদের ঘটনা ধরে ফেলে প্রকৃত দোষীদের না ধরে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে তাদের ধরে এনে থানায় পাঠানো হচ্ছে। এসব দৃশ্য দেখতে হচ্ছে কলকাতার টিভি চ্যানেলগুলোয়। ঘটনার তো বিরাম নেই। পঙ্কজ দত্ত নামে জনৈক অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মমতার এ কান্ডকারখানা তুলে ধরেছিলেন। এ দেশের নিয়ম অনুযায়ী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্তারা একজন করে নিরাপত্তাকর্মী পান। ঘুষ নেওয়া তো পুরনো কথা, একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে সাধারণ মানুষকে মারধর করা, মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া বলতেই থাকে। পরদিনই পঙ্কজ দত্ত টিভির পর্দায় বলেন, আমি যেহেতু মমতার সমালোচনা করেছিলাম, তাই সেই রাতেই আমাকে কিছু না জানিয়ে আমার নিরাপত্তারক্ষীকে তুলে নেওয়া হয়েছিল। সবচেয়ে লজ্জা ও ঘৃণাজনক ঘটনা হলো, পুলিশ নিজেদের মধ্যে বলাবলিই করে- তারা তৃণমূলের বর্ধিত অংশ, এটা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে। আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে পুলিশকে দিদির হয়ে কাজ করতে হবে। সে কাজই তারা করছে। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪৭ জন লোক পুলিশের এবং তৃণমূল দুষ্কৃতকারীদের যৌথ গুলিতে মারা গেছেন। এখন থানায় থানায় হিসাব করা হচ্ছে, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে দিদিকে ফের জেতাতে হলে কতজনকে খতম করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গজুড়ে একটিই প্রশ্ন- পুলিশ আর কতদূর বাড়াবাড়ি করবে? পুলিশের হাতে অস্ত্র আছে। সঙ্গে আছেন দিদি ও ভাইপো। তাই গ্রামগঞ্জে সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে- পুলিশকে কীভাবে দল থেকে আলাদা করা যায়? গোটা পশ্চিমবঙ্গে এখন একই প্রশ্ন। আমরা কোথায় চলেছি? আমরা কি সিপিএমকে হঠানোর জন্য এ পরিবর্তন চেয়েছিলাম? মমতাও তখন স্লোগান দিয়েছিলেন, বদলা নয়, বদল চাই।

পরিস্থিতি কোথায় গিয়েছে তার হাজার হাজার প্রমাণ রয়েছে। পাঠক, ভাবতে পারেন শিক্ষা বিক্রি হচ্ছে। আর দিদির মন্ত্রিসভায় দুই নম্বর মন্ত্রী বর্তমানে দুর্নীতির দায়ে জেলে আছেন। তৃণমূলের দ্বিতীয় সমাজবিরোধী ডাকসাইটে নেতা অনুব্রত ম-ল এখন জেলে আছেন। বিচারব্যবস্থা ধ্বংস করার জন্য দিদির পুলিশ আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এমনকি কলকাতা হাই কোর্টে বিচারপতিদের এজলাসে বারবার যেতে সেবা দিচ্ছে পুলিশ। বিরক্ত হয়ে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি লিখে নিরাপত্তা চেয়েছেন। এ লেখা যখন লিখছি, তখনই খবর এলো প্রধান বিচারপতির চিঠি পেয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেলসহ সুপ্রিম কোর্টের তিনজন বিচারপতিকে কলকাতায় পাঠিয়েছেন বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতিরা বলেছেন, তাঁরা কলকাতা পুলিশের হাতে নিরাপদ নন। প্রয়োজনে তাঁরা কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাতে অনুরোধ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলিসহ সাত-আট জন বিচারপতি মমতাকে ধিক্কার জানিয়ে বলেছেন, এটা কলকাতা হাই কোর্টের ইতিহাসে লজ্জাজনক ঘটনা। দেশে দেশে সামরিক শাসন হয়। পশ্চিমবঙ্গে এখন পুলিশের শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চলেছে শাসক দলই। তাই হরেকৃষ্ণ কোঙ্গারের কথাই আবার বলতে হচ্ছে, ‘পুলিশ তুমি যতই মারো, মাইনে তোমার এক শ বারো’।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা