শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

“বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর...”

কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তিতে উঠে আসা বাংলাদেশের চিরায়ত যে রূপ তাই যেন আমি অন্বেষণ করে আসছি গ্রামে গ্রামে কৃষকের খেত থেকে খেতে ঘুরে ঘুরে। কর্মজীবনের ৪০টি বছর ছুটে চলেছি দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। টেলিভিশনে কিংবা পত্রিকায় আমি তুলে ধরতে চেয়েছি এ দেশের কৃষি ও কৃষকের কথা। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমার সুযোগ হয়েছে বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রযন্ত্রের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলার। কাছাকাছি যাওয়ার। এবার আমার বড় একটি সুযোগ হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কৃষি ভাবনা খুব কাছ থেকে জানার, দেশবাসীকে জানানোর। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর কোণে গণভবন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন। এক অসাধারণ ভূমিখন্ড। বাঙালির জীবনের অসাধারণ বৈচিত্র্য, প্রাণসংস্কৃতি আর গণমানুষের আশা আকাক্সক্ষার বাতি জ্বলে এখান থেকেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের অনুমতি দিলেন সেখানে তাঁর কৃষি অনুশীলন দেখতে যাওয়ার। পৌষে শীতের এক বিকালে আমার শুটিং টিম নিয়ে হাজির হলাম গণভবনে। পৃথিবীর সব রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানের বাসভবনেই ক্ষমতা, শৃঙ্খলা, স্বপ্ন আর শাসনের অনুশীলন থাকে। কিন্তু গণভবন অনেকটা আলাদা। এখানে শৌখিনতার অনুশীলনের চেয়ে অপরূপ, সমৃদ্ধশালী আর শান্ত সবুজে ভরপুর এক বাংলাদেশের আদি রূপটি অঙ্কিত হয়ে আছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পদস্পর্শ রয়েছে এখানকার ফসলি মাঠে, ভিতরের মেঠোপথে। তাঁর হাতের স্পর্শ লেগে আছে গণভবনের প্রান্তরের সব খানে। তাঁর ছায়ার ওপর দিয়েই বিচরণ করছেন বাংলাদেশের বারোতম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় প্রভাবশালী নারীদের একজন।

বিশ্বসভায়, যেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, সেখানেই খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে আগামীর ব্যবস্থাপত্র। সেখানেই বিস্মিত নেত্রে পৃথিবী দেখছে, একটি জাতির ভাগ্য পাল্টে দেওয়ার পেছনে কতটা লাগসই হতে পারে কৃষির প্রতি মনোযোগ। সেই বিষয়টি আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন সভা-সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী। যেখান থেকে দেখি বজ্রকঠিন নেতৃত্ব, দূরদর্শী সিদ্ধান্ত আর দেশকে ওপরে তুলে ধরার ইস্পাত কঠিন শপথ, বহু সংকট জর্জরিত অর্থনীতিকে সক্রিয় ও সফল করে তুলতে যত পথ হাঁটতে হয়, হেঁটেছেন তিনি। এখনো হাঁটছেন সদর্পে। বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাকে সর্বতোভাবে গুছিয়ে তুলতে সবখানেই রোপণ করেছেন দিন বদলের বৃক্ষ। যার ফসলও পৌঁছে যাচ্ছে বাঙালির ঘরে ঘরে। আর এখানে এ গণভবনের পূর্ণ আঙিনা, তারই এক সংক্ষিপ্ত সার। গণভবনের হেলিপ্যাডের ছোট্ট পরিসরেই বাংলার কৃষি সভ্যতার এক সুসজ্জিত রূপ দেখতে পাই।

বিকালের উজ্জ্বল আলোয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তাঁর নিজস্ব আলোয় যেন আরও আলোকিত হয়ে ওঠে গণভবনের ফসলের মাঠ। তিনি আমাদের নিয়ে যান সবজির মাঠে। শীতের সব সবজিই সেখানে উৎপাদিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীকে বলি, ‘এই ফসলের মাঠ দেখে মনে হচ্ছে এটা আপনার কোনো গবেষণা প্লট।’ তাঁর ঠোঁটে লেগে থাকে স্বভাবসুলভ হাসি। বলেন, ‘নতুন নতুন অনেক কিছুই এখানে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ হয়। আমাদের নজরুল কিউরেটর যশোর থেকে একটা আদি ভ্যারাইটির চাল এনেছিল। বাঁশফুল। এর দারুণ ফলন হয়েছে এখানে।’ মাঠের মাঝখানে হেলিপ্যাডে টেবিলে সাজানো খেতের শাকসবজি ও ফলমূলের সঙ্গে প্যাকেট করা গণভবনের মাঠে উৎপাদিত চালও ছিল। তিনি বাঁশফুলের প্যাকেটটি দেখিয়ে বললেন, ‘চালটি দেখতে সরু কিন্তু ভাত রান্নার পর মোটা হয়। আতপ চালের সুন্দর ঘ্রাণ আসে।’ বুঝলাম দেশের কৃষির সবকিছুই তিনি রেখেছেন তাঁর গভীর চিন্তা-ভাবনায়। এ সবুজ ফসলি মায়ার ভিতর দিয়েই প্রতিদিন নিজেকে প্রস্তুত করে তোলেন দেশের মানুষের জন্য।

গণভবনের মাঠের এক কোণে সরিষার ফলন হয়েছে দারুণ। তার পাশেই ৮টি মৌ বক্সে মৌমাছির মাধ্যমে উৎপাদন হচ্ছে খাঁটি মধু। বহুমুখী উন্নয়ন তৎপরতা যতখানি উন্নত দেশের তালিকা ছুঁয়ে ফেলার স্বপ্ন দেখায়, তার চেয়ে বেশি স্বপ্ন দেখায় আমাদের কৃষি। মাঠের কৃষকের বাইরেও বিভিন্ন পেশার অগণিত বাঙালি আজ কৃষিতে নিয়োজিত, সেখানে সবচেয়ে উজ্জ্বলতা ছড়াচ্ছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি নিজেই কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের যশস্বী কৃষক। ফল ফসলের মায়া আর ভালোবাসার সঙ্গে নিজেও মিশে আছেন গভীরভাবে। আমরা তাঁর ফসলি মাঠ ধরে হেঁটে বেড়াই। সেখানে দেশি লাউ-শিমের মাচা থেকে শুরু করে বথুয়া (স্থানীয়ভাবে যাকে বলে বুইত্তা শাক), লেটুস, ব্রুকলি, ক্যাপসিকামসহ নানা বিদেশি সবজির ফলন। জনবহুল ঢাকা মেট্রোপলিটনের কেন্দ্রে বসে অনেক জায়গায় ঋতু বৈচিত্র্য ও বাংলাদেশের আদি দৃশ্যপট খুঁজে না পাওয়া গেলেও গণভবনের ভিতরে আছে ষড়ঋতুর পালাবদল। এখানে একের পর এক আবর্তিত হয় ফসলি মৌসুম। আসে নবান্ন। আসে নতুন ফসলের বিস্ময়। যেন দেশজোড়া অগণিত টুকরো টুকরো কৃষি সাফল্যের একটি সংক্ষিপ্ত সন্নিবেশ।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে কথা বলছিলাম। তিনি বলছিলেন তাঁর শৈশবের কথা। বাইগার নদীর তীরঘেঁষা টুঙ্গিপাড়ায় দেখা কৃষিসংস্কৃতি কিংবা সেগুনবাগিচায় ভাই কামালের সঙ্গে বাগান সাজানোর গল্প। আমরা তাঁর সঙ্গে হাঁটছিলাম আর কান পেতে শুনছিলাম, মনে হচ্ছিল গণভবনের ফসলের মাঠটি শীতের শেষ বিকালের রোদে মিশে গিয়ে মায়া ছড়াচ্ছিল। প্রতিদিন সময় করে খেতের ফসল আর গৃহপালিত প্রাণী বা পাখিকুলের একান্ত বান্ধব হয়ে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। তিতির, কবুতর, হাঁস, মুরগি থেকে শুরু করে গরু এবং ছাগলও আছে গণভবনে। যেমনটা থাকে গ্রামের কৃষকের বাড়িতে। সবকিছুর প্রতিই প্রধানমন্ত্রীর স্নেহ মমতা দেখার মতো। মাটির সানকিতে সদ্যোজাত দুটি ঘুঘু ছানা শীতে কাঁপছিল। তিনি পরশের হাত বুলাতে বুলাতে বলে উঠলেন, ‘আহারে..!’ সেখান থেকে আমরা হেঁটে চললাম লেকের দিকে। যেখানে মাছ, হাঁস আর মুক্তার চাষ। যেতে যেতেই চোখে পড়ল ফুলের বাগান। তেজপাতা গাছ। তমাল গাছ। প্রধানমন্ত্রী জানালেন তিনি তমাল গাছ সংগ্রহ করেছেন টাঙ্গাইল থেকে। সবকিছুর দিকেই প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি। সিঁড়ির ধাপ পেরোনোর সময় আমাকে সতর্ক করলেন, ‘দেখবেন!’ শুরু থেকে এর মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে দেড় ঘণ্টা সময়। আমরা গিয়ে দাঁড়ালাম লেকের ধারে। এখানে মাছ চাষ করছেন তিনি। মাছ আর হাঁসের দলকে নিজ হাতে খাবার দিলেন। মোড়া পেতে বসলেন। আমাকেও পাশে বসতে বললেন। সেখানে বসেই দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিলাম। কৃষকের প্রত্যাশার জায়গাগুলো এখন দিনে দিনে পূরণ হচ্ছে। কৃষক এখন আগামীর উন্নত বাংলাদেশ রচনার উন্নয়ন অংশীদার। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্পর্শ লাগে এখন তাদের চোখেমুখেও। এর সূচনা তাঁর সরকারের হাত ধরেই। এখন পূর্ণতা পাচ্ছে ধীরে ধীরে। এসব কথা বলছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে বললাম, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনের পর প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের শপথের দিন, মাঘের শেষে, সেদিন বৃষ্টি হয়েছিল। সেদিন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সাক্ষাৎকার নেওয়ার। আমি বলেছিলাম খনার বচনে আছে, ‘যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ।’ আপনি বলেছিলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি মহান আল্লাহ আমাদের ওপর রহম করবেন। সরকার খাদ্য নিরাপত্তার দিকেই দৃষ্টি রাখবে সবার প্রথমে। আর সে জন্যই কৃষির প্রতি গুরুত্ব থাকবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।’ প্রধানমন্ত্রী জানালেন কীভাবে কৃষি অনুরাগী হলেন। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে কৃষিকে তিনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন। কৃষির যাবতীয় বিষয় নিয়ে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। শুধু তাই নয়, আগামীর কৃষি ভাবনা সম্পর্কেও জানতে চাইলাম আমি। তিনি বলে গেলেন তাঁর স্বপ্নের কথা। আমরা তন্ময় হয়ে শুনলাম। প্রিয় পাঠক, ১১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে চ্যানেল আই-তে প্রচার হবে ‘শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন : গণভবনে বাংলার মুখ’ শীর্ষক প্রামাণ্য প্রতিবেদনটি। বিস্তারিত সাক্ষাৎকার আর এক দিন আপনাদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরব।

             লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৪৩ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে