শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

“বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর...”

কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তিতে উঠে আসা বাংলাদেশের চিরায়ত যে রূপ তাই যেন আমি অন্বেষণ করে আসছি গ্রামে গ্রামে কৃষকের খেত থেকে খেতে ঘুরে ঘুরে। কর্মজীবনের ৪০টি বছর ছুটে চলেছি দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। টেলিভিশনে কিংবা পত্রিকায় আমি তুলে ধরতে চেয়েছি এ দেশের কৃষি ও কৃষকের কথা। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমার সুযোগ হয়েছে বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রযন্ত্রের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলার। কাছাকাছি যাওয়ার। এবার আমার বড় একটি সুযোগ হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কৃষি ভাবনা খুব কাছ থেকে জানার, দেশবাসীকে জানানোর। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর কোণে গণভবন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন। এক অসাধারণ ভূমিখন্ড। বাঙালির জীবনের অসাধারণ বৈচিত্র্য, প্রাণসংস্কৃতি আর গণমানুষের আশা আকাক্সক্ষার বাতি জ্বলে এখান থেকেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের অনুমতি দিলেন সেখানে তাঁর কৃষি অনুশীলন দেখতে যাওয়ার। পৌষে শীতের এক বিকালে আমার শুটিং টিম নিয়ে হাজির হলাম গণভবনে। পৃথিবীর সব রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানের বাসভবনেই ক্ষমতা, শৃঙ্খলা, স্বপ্ন আর শাসনের অনুশীলন থাকে। কিন্তু গণভবন অনেকটা আলাদা। এখানে শৌখিনতার অনুশীলনের চেয়ে অপরূপ, সমৃদ্ধশালী আর শান্ত সবুজে ভরপুর এক বাংলাদেশের আদি রূপটি অঙ্কিত হয়ে আছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পদস্পর্শ রয়েছে এখানকার ফসলি মাঠে, ভিতরের মেঠোপথে। তাঁর হাতের স্পর্শ লেগে আছে গণভবনের প্রান্তরের সব খানে। তাঁর ছায়ার ওপর দিয়েই বিচরণ করছেন বাংলাদেশের বারোতম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় প্রভাবশালী নারীদের একজন।

বিশ্বসভায়, যেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, সেখানেই খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে আগামীর ব্যবস্থাপত্র। সেখানেই বিস্মিত নেত্রে পৃথিবী দেখছে, একটি জাতির ভাগ্য পাল্টে দেওয়ার পেছনে কতটা লাগসই হতে পারে কৃষির প্রতি মনোযোগ। সেই বিষয়টি আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন সভা-সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী। যেখান থেকে দেখি বজ্রকঠিন নেতৃত্ব, দূরদর্শী সিদ্ধান্ত আর দেশকে ওপরে তুলে ধরার ইস্পাত কঠিন শপথ, বহু সংকট জর্জরিত অর্থনীতিকে সক্রিয় ও সফল করে তুলতে যত পথ হাঁটতে হয়, হেঁটেছেন তিনি। এখনো হাঁটছেন সদর্পে। বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাকে সর্বতোভাবে গুছিয়ে তুলতে সবখানেই রোপণ করেছেন দিন বদলের বৃক্ষ। যার ফসলও পৌঁছে যাচ্ছে বাঙালির ঘরে ঘরে। আর এখানে এ গণভবনের পূর্ণ আঙিনা, তারই এক সংক্ষিপ্ত সার। গণভবনের হেলিপ্যাডের ছোট্ট পরিসরেই বাংলার কৃষি সভ্যতার এক সুসজ্জিত রূপ দেখতে পাই।

বিকালের উজ্জ্বল আলোয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তাঁর নিজস্ব আলোয় যেন আরও আলোকিত হয়ে ওঠে গণভবনের ফসলের মাঠ। তিনি আমাদের নিয়ে যান সবজির মাঠে। শীতের সব সবজিই সেখানে উৎপাদিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীকে বলি, ‘এই ফসলের মাঠ দেখে মনে হচ্ছে এটা আপনার কোনো গবেষণা প্লট।’ তাঁর ঠোঁটে লেগে থাকে স্বভাবসুলভ হাসি। বলেন, ‘নতুন নতুন অনেক কিছুই এখানে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ হয়। আমাদের নজরুল কিউরেটর যশোর থেকে একটা আদি ভ্যারাইটির চাল এনেছিল। বাঁশফুল। এর দারুণ ফলন হয়েছে এখানে।’ মাঠের মাঝখানে হেলিপ্যাডে টেবিলে সাজানো খেতের শাকসবজি ও ফলমূলের সঙ্গে প্যাকেট করা গণভবনের মাঠে উৎপাদিত চালও ছিল। তিনি বাঁশফুলের প্যাকেটটি দেখিয়ে বললেন, ‘চালটি দেখতে সরু কিন্তু ভাত রান্নার পর মোটা হয়। আতপ চালের সুন্দর ঘ্রাণ আসে।’ বুঝলাম দেশের কৃষির সবকিছুই তিনি রেখেছেন তাঁর গভীর চিন্তা-ভাবনায়। এ সবুজ ফসলি মায়ার ভিতর দিয়েই প্রতিদিন নিজেকে প্রস্তুত করে তোলেন দেশের মানুষের জন্য।

গণভবনের মাঠের এক কোণে সরিষার ফলন হয়েছে দারুণ। তার পাশেই ৮টি মৌ বক্সে মৌমাছির মাধ্যমে উৎপাদন হচ্ছে খাঁটি মধু। বহুমুখী উন্নয়ন তৎপরতা যতখানি উন্নত দেশের তালিকা ছুঁয়ে ফেলার স্বপ্ন দেখায়, তার চেয়ে বেশি স্বপ্ন দেখায় আমাদের কৃষি। মাঠের কৃষকের বাইরেও বিভিন্ন পেশার অগণিত বাঙালি আজ কৃষিতে নিয়োজিত, সেখানে সবচেয়ে উজ্জ্বলতা ছড়াচ্ছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি নিজেই কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের যশস্বী কৃষক। ফল ফসলের মায়া আর ভালোবাসার সঙ্গে নিজেও মিশে আছেন গভীরভাবে। আমরা তাঁর ফসলি মাঠ ধরে হেঁটে বেড়াই। সেখানে দেশি লাউ-শিমের মাচা থেকে শুরু করে বথুয়া (স্থানীয়ভাবে যাকে বলে বুইত্তা শাক), লেটুস, ব্রুকলি, ক্যাপসিকামসহ নানা বিদেশি সবজির ফলন। জনবহুল ঢাকা মেট্রোপলিটনের কেন্দ্রে বসে অনেক জায়গায় ঋতু বৈচিত্র্য ও বাংলাদেশের আদি দৃশ্যপট খুঁজে না পাওয়া গেলেও গণভবনের ভিতরে আছে ষড়ঋতুর পালাবদল। এখানে একের পর এক আবর্তিত হয় ফসলি মৌসুম। আসে নবান্ন। আসে নতুন ফসলের বিস্ময়। যেন দেশজোড়া অগণিত টুকরো টুকরো কৃষি সাফল্যের একটি সংক্ষিপ্ত সন্নিবেশ।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে কথা বলছিলাম। তিনি বলছিলেন তাঁর শৈশবের কথা। বাইগার নদীর তীরঘেঁষা টুঙ্গিপাড়ায় দেখা কৃষিসংস্কৃতি কিংবা সেগুনবাগিচায় ভাই কামালের সঙ্গে বাগান সাজানোর গল্প। আমরা তাঁর সঙ্গে হাঁটছিলাম আর কান পেতে শুনছিলাম, মনে হচ্ছিল গণভবনের ফসলের মাঠটি শীতের শেষ বিকালের রোদে মিশে গিয়ে মায়া ছড়াচ্ছিল। প্রতিদিন সময় করে খেতের ফসল আর গৃহপালিত প্রাণী বা পাখিকুলের একান্ত বান্ধব হয়ে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। তিতির, কবুতর, হাঁস, মুরগি থেকে শুরু করে গরু এবং ছাগলও আছে গণভবনে। যেমনটা থাকে গ্রামের কৃষকের বাড়িতে। সবকিছুর প্রতিই প্রধানমন্ত্রীর স্নেহ মমতা দেখার মতো। মাটির সানকিতে সদ্যোজাত দুটি ঘুঘু ছানা শীতে কাঁপছিল। তিনি পরশের হাত বুলাতে বুলাতে বলে উঠলেন, ‘আহারে..!’ সেখান থেকে আমরা হেঁটে চললাম লেকের দিকে। যেখানে মাছ, হাঁস আর মুক্তার চাষ। যেতে যেতেই চোখে পড়ল ফুলের বাগান। তেজপাতা গাছ। তমাল গাছ। প্রধানমন্ত্রী জানালেন তিনি তমাল গাছ সংগ্রহ করেছেন টাঙ্গাইল থেকে। সবকিছুর দিকেই প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি। সিঁড়ির ধাপ পেরোনোর সময় আমাকে সতর্ক করলেন, ‘দেখবেন!’ শুরু থেকে এর মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে দেড় ঘণ্টা সময়। আমরা গিয়ে দাঁড়ালাম লেকের ধারে। এখানে মাছ চাষ করছেন তিনি। মাছ আর হাঁসের দলকে নিজ হাতে খাবার দিলেন। মোড়া পেতে বসলেন। আমাকেও পাশে বসতে বললেন। সেখানে বসেই দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিলাম। কৃষকের প্রত্যাশার জায়গাগুলো এখন দিনে দিনে পূরণ হচ্ছে। কৃষক এখন আগামীর উন্নত বাংলাদেশ রচনার উন্নয়ন অংশীদার। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্পর্শ লাগে এখন তাদের চোখেমুখেও। এর সূচনা তাঁর সরকারের হাত ধরেই। এখন পূর্ণতা পাচ্ছে ধীরে ধীরে। এসব কথা বলছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে বললাম, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনের পর প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের শপথের দিন, মাঘের শেষে, সেদিন বৃষ্টি হয়েছিল। সেদিন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সাক্ষাৎকার নেওয়ার। আমি বলেছিলাম খনার বচনে আছে, ‘যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ।’ আপনি বলেছিলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি মহান আল্লাহ আমাদের ওপর রহম করবেন। সরকার খাদ্য নিরাপত্তার দিকেই দৃষ্টি রাখবে সবার প্রথমে। আর সে জন্যই কৃষির প্রতি গুরুত্ব থাকবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।’ প্রধানমন্ত্রী জানালেন কীভাবে কৃষি অনুরাগী হলেন। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে কৃষিকে তিনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন। কৃষির যাবতীয় বিষয় নিয়ে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। শুধু তাই নয়, আগামীর কৃষি ভাবনা সম্পর্কেও জানতে চাইলাম আমি। তিনি বলে গেলেন তাঁর স্বপ্নের কথা। আমরা তন্ময় হয়ে শুনলাম। প্রিয় পাঠক, ১১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে চ্যানেল আই-তে প্রচার হবে ‘শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন : গণভবনে বাংলার মুখ’ শীর্ষক প্রামাণ্য প্রতিবেদনটি। বিস্তারিত সাক্ষাৎকার আর এক দিন আপনাদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরব।

             লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৩৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে