শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন

“বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ

খুঁজিতে যাই না আর...”

কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতার পঙ্ক্তিতে উঠে আসা বাংলাদেশের চিরায়ত যে রূপ তাই যেন আমি অন্বেষণ করে আসছি গ্রামে গ্রামে কৃষকের খেত থেকে খেতে ঘুরে ঘুরে। কর্মজীবনের ৪০টি বছর ছুটে চলেছি দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। টেলিভিশনে কিংবা পত্রিকায় আমি তুলে ধরতে চেয়েছি এ দেশের কৃষি ও কৃষকের কথা। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমার সুযোগ হয়েছে বিভিন্ন সময় রাষ্ট্রযন্ত্রের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলার। কাছাকাছি যাওয়ার। এবার আমার বড় একটি সুযোগ হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কৃষি ভাবনা খুব কাছ থেকে জানার, দেশবাসীকে জানানোর। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর কোণে গণভবন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন। এক অসাধারণ ভূমিখন্ড। বাঙালির জীবনের অসাধারণ বৈচিত্র্য, প্রাণসংস্কৃতি আর গণমানুষের আশা আকাক্সক্ষার বাতি জ্বলে এখান থেকেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের অনুমতি দিলেন সেখানে তাঁর কৃষি অনুশীলন দেখতে যাওয়ার। পৌষে শীতের এক বিকালে আমার শুটিং টিম নিয়ে হাজির হলাম গণভবনে। পৃথিবীর সব রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানের বাসভবনেই ক্ষমতা, শৃঙ্খলা, স্বপ্ন আর শাসনের অনুশীলন থাকে। কিন্তু গণভবন অনেকটা আলাদা। এখানে শৌখিনতার অনুশীলনের চেয়ে অপরূপ, সমৃদ্ধশালী আর শান্ত সবুজে ভরপুর এক বাংলাদেশের আদি রূপটি অঙ্কিত হয়ে আছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পদস্পর্শ রয়েছে এখানকার ফসলি মাঠে, ভিতরের মেঠোপথে। তাঁর হাতের স্পর্শ লেগে আছে গণভবনের প্রান্তরের সব খানে। তাঁর ছায়ার ওপর দিয়েই বিচরণ করছেন বাংলাদেশের বারোতম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় প্রভাবশালী নারীদের একজন।

বিশ্বসভায়, যেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, সেখানেই খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে আগামীর ব্যবস্থাপত্র। সেখানেই বিস্মিত নেত্রে পৃথিবী দেখছে, একটি জাতির ভাগ্য পাল্টে দেওয়ার পেছনে কতটা লাগসই হতে পারে কৃষির প্রতি মনোযোগ। সেই বিষয়টি আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন সভা-সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী। যেখান থেকে দেখি বজ্রকঠিন নেতৃত্ব, দূরদর্শী সিদ্ধান্ত আর দেশকে ওপরে তুলে ধরার ইস্পাত কঠিন শপথ, বহু সংকট জর্জরিত অর্থনীতিকে সক্রিয় ও সফল করে তুলতে যত পথ হাঁটতে হয়, হেঁটেছেন তিনি। এখনো হাঁটছেন সদর্পে। বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাকে সর্বতোভাবে গুছিয়ে তুলতে সবখানেই রোপণ করেছেন দিন বদলের বৃক্ষ। যার ফসলও পৌঁছে যাচ্ছে বাঙালির ঘরে ঘরে। আর এখানে এ গণভবনের পূর্ণ আঙিনা, তারই এক সংক্ষিপ্ত সার। গণভবনের হেলিপ্যাডের ছোট্ট পরিসরেই বাংলার কৃষি সভ্যতার এক সুসজ্জিত রূপ দেখতে পাই।

বিকালের উজ্জ্বল আলোয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে তাঁর নিজস্ব আলোয় যেন আরও আলোকিত হয়ে ওঠে গণভবনের ফসলের মাঠ। তিনি আমাদের নিয়ে যান সবজির মাঠে। শীতের সব সবজিই সেখানে উৎপাদিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীকে বলি, ‘এই ফসলের মাঠ দেখে মনে হচ্ছে এটা আপনার কোনো গবেষণা প্লট।’ তাঁর ঠোঁটে লেগে থাকে স্বভাবসুলভ হাসি। বলেন, ‘নতুন নতুন অনেক কিছুই এখানে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ হয়। আমাদের নজরুল কিউরেটর যশোর থেকে একটা আদি ভ্যারাইটির চাল এনেছিল। বাঁশফুল। এর দারুণ ফলন হয়েছে এখানে।’ মাঠের মাঝখানে হেলিপ্যাডে টেবিলে সাজানো খেতের শাকসবজি ও ফলমূলের সঙ্গে প্যাকেট করা গণভবনের মাঠে উৎপাদিত চালও ছিল। তিনি বাঁশফুলের প্যাকেটটি দেখিয়ে বললেন, ‘চালটি দেখতে সরু কিন্তু ভাত রান্নার পর মোটা হয়। আতপ চালের সুন্দর ঘ্রাণ আসে।’ বুঝলাম দেশের কৃষির সবকিছুই তিনি রেখেছেন তাঁর গভীর চিন্তা-ভাবনায়। এ সবুজ ফসলি মায়ার ভিতর দিয়েই প্রতিদিন নিজেকে প্রস্তুত করে তোলেন দেশের মানুষের জন্য।

গণভবনের মাঠের এক কোণে সরিষার ফলন হয়েছে দারুণ। তার পাশেই ৮টি মৌ বক্সে মৌমাছির মাধ্যমে উৎপাদন হচ্ছে খাঁটি মধু। বহুমুখী উন্নয়ন তৎপরতা যতখানি উন্নত দেশের তালিকা ছুঁয়ে ফেলার স্বপ্ন দেখায়, তার চেয়ে বেশি স্বপ্ন দেখায় আমাদের কৃষি। মাঠের কৃষকের বাইরেও বিভিন্ন পেশার অগণিত বাঙালি আজ কৃষিতে নিয়োজিত, সেখানে সবচেয়ে উজ্জ্বলতা ছড়াচ্ছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি নিজেই কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের যশস্বী কৃষক। ফল ফসলের মায়া আর ভালোবাসার সঙ্গে নিজেও মিশে আছেন গভীরভাবে। আমরা তাঁর ফসলি মাঠ ধরে হেঁটে বেড়াই। সেখানে দেশি লাউ-শিমের মাচা থেকে শুরু করে বথুয়া (স্থানীয়ভাবে যাকে বলে বুইত্তা শাক), লেটুস, ব্রুকলি, ক্যাপসিকামসহ নানা বিদেশি সবজির ফলন। জনবহুল ঢাকা মেট্রোপলিটনের কেন্দ্রে বসে অনেক জায়গায় ঋতু বৈচিত্র্য ও বাংলাদেশের আদি দৃশ্যপট খুঁজে না পাওয়া গেলেও গণভবনের ভিতরে আছে ষড়ঋতুর পালাবদল। এখানে একের পর এক আবর্তিত হয় ফসলি মৌসুম। আসে নবান্ন। আসে নতুন ফসলের বিস্ময়। যেন দেশজোড়া অগণিত টুকরো টুকরো কৃষি সাফল্যের একটি সংক্ষিপ্ত সন্নিবেশ।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে কথা বলছিলাম। তিনি বলছিলেন তাঁর শৈশবের কথা। বাইগার নদীর তীরঘেঁষা টুঙ্গিপাড়ায় দেখা কৃষিসংস্কৃতি কিংবা সেগুনবাগিচায় ভাই কামালের সঙ্গে বাগান সাজানোর গল্প। আমরা তাঁর সঙ্গে হাঁটছিলাম আর কান পেতে শুনছিলাম, মনে হচ্ছিল গণভবনের ফসলের মাঠটি শীতের শেষ বিকালের রোদে মিশে গিয়ে মায়া ছড়াচ্ছিল। প্রতিদিন সময় করে খেতের ফসল আর গৃহপালিত প্রাণী বা পাখিকুলের একান্ত বান্ধব হয়ে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। তিতির, কবুতর, হাঁস, মুরগি থেকে শুরু করে গরু এবং ছাগলও আছে গণভবনে। যেমনটা থাকে গ্রামের কৃষকের বাড়িতে। সবকিছুর প্রতিই প্রধানমন্ত্রীর স্নেহ মমতা দেখার মতো। মাটির সানকিতে সদ্যোজাত দুটি ঘুঘু ছানা শীতে কাঁপছিল। তিনি পরশের হাত বুলাতে বুলাতে বলে উঠলেন, ‘আহারে..!’ সেখান থেকে আমরা হেঁটে চললাম লেকের দিকে। যেখানে মাছ, হাঁস আর মুক্তার চাষ। যেতে যেতেই চোখে পড়ল ফুলের বাগান। তেজপাতা গাছ। তমাল গাছ। প্রধানমন্ত্রী জানালেন তিনি তমাল গাছ সংগ্রহ করেছেন টাঙ্গাইল থেকে। সবকিছুর দিকেই প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি। সিঁড়ির ধাপ পেরোনোর সময় আমাকে সতর্ক করলেন, ‘দেখবেন!’ শুরু থেকে এর মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে দেড় ঘণ্টা সময়। আমরা গিয়ে দাঁড়ালাম লেকের ধারে। এখানে মাছ চাষ করছেন তিনি। মাছ আর হাঁসের দলকে নিজ হাতে খাবার দিলেন। মোড়া পেতে বসলেন। আমাকেও পাশে বসতে বললেন। সেখানে বসেই দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিলাম। কৃষকের প্রত্যাশার জায়গাগুলো এখন দিনে দিনে পূরণ হচ্ছে। কৃষক এখন আগামীর উন্নত বাংলাদেশ রচনার উন্নয়ন অংশীদার। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্পর্শ লাগে এখন তাদের চোখেমুখেও। এর সূচনা তাঁর সরকারের হাত ধরেই। এখন পূর্ণতা পাচ্ছে ধীরে ধীরে। এসব কথা বলছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীকে বললাম, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনের পর প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের শপথের দিন, মাঘের শেষে, সেদিন বৃষ্টি হয়েছিল। সেদিন আমার সুযোগ হয়েছিল আপনার সাক্ষাৎকার নেওয়ার। আমি বলেছিলাম খনার বচনে আছে, ‘যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার পুণ্য দেশ।’ আপনি বলেছিলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি মহান আল্লাহ আমাদের ওপর রহম করবেন। সরকার খাদ্য নিরাপত্তার দিকেই দৃষ্টি রাখবে সবার প্রথমে। আর সে জন্যই কৃষির প্রতি গুরুত্ব থাকবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে।’ প্রধানমন্ত্রী জানালেন কীভাবে কৃষি অনুরাগী হলেন। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে কৃষিকে তিনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন। কৃষির যাবতীয় বিষয় নিয়ে কথা হলো তাঁর সঙ্গে। শুধু তাই নয়, আগামীর কৃষি ভাবনা সম্পর্কেও জানতে চাইলাম আমি। তিনি বলে গেলেন তাঁর স্বপ্নের কথা। আমরা তন্ময় হয়ে শুনলাম। প্রিয় পাঠক, ১১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে চ্যানেল আই-তে প্রচার হবে ‘শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন : গণভবনে বাংলার মুখ’ শীর্ষক প্রামাণ্য প্রতিবেদনটি। বিস্তারিত সাক্ষাৎকার আর এক দিন আপনাদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরব।

             লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে