শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

সপ্তাহ পার হলেও নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে আলোচনা শেষ হয়নি। কমেনি কৌতূহলও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। দেশ-বিদেশ থেকে প্রতিদিনই আসছে অভিনন্দন। বঙ্গভবনে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। বিদায়ী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তৈরি হচ্ছেন বঙ্গভবন ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তিনি ১০ বছর বঙ্গভবনে ছিলেন।  টানা ১০ বছর বঙ্গভবনে থাকার রেকর্ড গড়লেন আবদুল হামিদ। ইতিহাসে পালাবদল থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবদুল হামিদ সজ্জন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। সাধারণ মানুষের ভাষায় কথা বলতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে সবাইকে জমিয়ে রাখতেন। নিজস্ব একটা ইমেজের ভিতর দিয়েই তিনি সময় পার করলেন। এখন সবার অপেক্ষা কেমন করেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। কিছুটা আড়ালে থাকতে পছন্দ করতেন বিধায় অনেকেই তাঁর সম্পর্কে জানেন না। কিছুদিন আগে বিএনপির একজন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। কথায় কথায় তিনি বললেন, রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন কি সঠিক হয়েছে? পাল্টা প্রশ্ন করলাম, এ কথা কেন বলছেন? সাবেক প্রতিমন্ত্রী বললেন, আলোচনায় অনেক বিশাল বিশাল লাইম লাইটে থাকা নেতৃত্ব, ব্যক্তিত্বের নাম ছিল। মিডিয়া প্রত্যাশা নিয়ে গিয়েছিল একদিকে। শেষ মুহূর্তে মানুষ চমকে গেল নতুন নামের ঘোষণা শুনে। জবাবে বললাম, আমরা এখন ভাবনায় যা রাখি শেখ হাসিনা তা দুই বছর আগে ভেবে থাকেন। তিনি অনেক কিছু করেন সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে। রাষ্ট্রনায়কদের নিজস্ব দর্শন, লক্ষ্য, নীতি থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রবীণ যেসব নাম মিডিয়ায় এলো তাঁদের কেউ কেউ চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না। আবার অনেকের গ্যাপ দল ও নেত্রীর সঙ্গে। শেখ হাসিনা কঠিন বাস্তবতা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিচারপতি সায়েম, বিচারপতি আবদুস সাত্তার, অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিনের মতো রাষ্ট্রপতি তিনি চান না। সেই রাষ্ট্রপতিরা একটা ধমক হজম করতে পারেননি। ধমক শুনে মুহূর্তের মধ্য উড়ে গিয়েছিলেন খড়কুটার মতো। খুব সহজে ছেড়ে দিয়েছিলেন চেয়ার। বঙ্গভবনের সেই চিত্র, তেমন রাষ্ট্রপতি এ দেশ আর দেখতে চায় না। আর চায় না বলেই শেখ হাসিনা একজন সাহসী ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত করেছেন।

হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির অবসানে রাষ্ট্রপতিদের একটা ভূমিকা থাকে। সবাই সেই অবদান রাখতে পারেন না। কাজটি করতে দরকার কঠিন মানসিক শক্তি ও নিজস্ব নীতি-আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও অঙ্গীকার থাকা। সবার তা থাকে না। নবনির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে অনেক দিন থেকে জানি। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকারের বলিষ্ঠ একজন মানুষ। আদর্শের জন্য কারাভোগ করেছেন। তার পরও নিজের অবস্থান থেকে একচুলও সরেননি। আগামীর কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলায় তাঁকে নির্বাচিত করে চমকই দেখালেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে তাঁর ওপর দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালন ও সিদ্ধান্ত নিতে তিনি ভুল করেননি। অভিনন্দন আগামী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে। অভিনন্দন মাননীয় সংসদ নেত্রী আপনাকেও। এ সিদ্ধান্ত সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। মো. সাহাবুদ্দিন দুঃসময়ে দলের জন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। কর্তব্যনিষ্ঠায় ছিলেন আদর্শের প্রতি অবিচল। রাজনীতিটা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে। সে সময় বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ধারাবাহিকতায় কাজ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও। দলের তৃণমূল থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেন। ’৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন পাবনায়। স্বাধীনতার পর দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ শুরু করেন নতুনভাবে। জেলা যুবলীগের সভাপতি হন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর চরম দুঃসময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আরও বলিষ্ঠভাবে জড়িয়ে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছেন। শাসকরা তাঁর সেই প্রতিবাদ ভালোভাবে নেয়নি। তিনি আটক হলেন। জেল খাটলেন। কারামুক্ত হয়ে যোগ দিলেন আইন পেশায়। পাবনা থেকে সংবাদ পাঠাতেন দৈনিক বাংলার বাণীতে। পাবনা প্রেস ক্লাবের সদস্য হন। তিনি পাবনা প্রেস ক্লাবের আজীবন সদস্য। সেই কঠিনতম সময়ে জটিল পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন রাজনীতি, সাংবাদিকতা ও আইন পেশায়।

১৯৮২ সালে বিসিএস দিয়ে যোগ দেন জুডিশিয়াল সার্ভিসে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন কর্মকর্তা। ১৯৯৫ সালে বিসিএস জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত হন। ’৯৬ সালের সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ছিলেন। কাজ করেছেন আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। সেই অভিজ্ঞতার ধারাবাহিকতা ছিল। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার কার্যক্রম তদারকিতে আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী ছিলেন। বিএনপি-জামায়াত আমলে এক দিনের জন্যও বিচ্ছিন্ন হননি বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার কাছ থেকে। ২০০৯ সালে আবার তিনি সামনে আসেন। বিএনপির শাসনকালের ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সারা দেশে হত্যা, খুন, লুটপাট, আগুনসন্ত্রাস ও মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের অনুসন্ধানে গঠিত কমিশনের তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি সারা দেশে যেখানে যা ঘটেছে নিরপেক্ষভাবে সব রিপোর্ট তুলে আনেন। সেই কমিশনের রিপোর্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনেও প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ নিয়ে কলাম লিখেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর অনেক লেখাই বেশ আলোচিত ছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনে থাকার সময়ও তাঁর ভূমিকা ছিল প্রশংসিত। তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে কঠিন ষড়যন্ত্রের দিনগুলো সামাল দিয়েছিলেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। সে সময় দুজন উপদেষ্টার টেলিফোনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক জটিলতায় উপদেষ্টারা তাঁকে বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। তাঁকে আটক করতে। জবাবে তিনি বলেছিলেন, অভিযোগ প্রমাণ না হলে কী করে ব্যবস্থা নেব? কী করে আটক করব? আইন প্রমাণ দেখতে চায়। বিচারক ছিলাম। আইনের বাইরে একচুল যাব না। তিনি যাননি। পরে পদ্মা সেতুর কথিত দুর্নীতিবিষয়ক সব মিথ্যাচার তিনি মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। দেশি-বিদেশি রক্তচক্ষু তোয়াক্কা করেননি।

 

ব্যক্তিগত জীবনে অসাধারণ একজন মানুষ মো. সাহাবুদিন। জেলা দায়রা জজ ছিলেন। পাবনা জেলায় জন্ম নেন ১৯৪৯ সালে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা সরকারের যুগ্ম সচিব হিসেবে অবসর নেন। তিনি এক পুত্রসন্তানের জনক। মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ছিলেন। ছিলেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান। সর্বশেষ কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। জুডিশিয়ালে থাকার সময় ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় প্রশংসিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নীতি-আদর্শের প্রশ্নে সবসময় ছিলেন আপসহীন। মো. সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি মনোনীত করায় আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে। অনেকে প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, তৃণমূল থেকে উঠে আসা আরেকজন নেতার মূল্যায়ন হলো। আওয়ামী লীগ মাঠের কর্মীদের দল। শেখ হাসিনাই এখনো তাদের শেষ ভরসা। অন্য কোথায়ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা স্বস্তি পান না।

সৈয়দ মুজতবা আলীর সঙ্গে আমার দেখাসাক্ষাৎ হয়নি। এই জীবনে দেখা পেয়েছি সৈয়দ বোরহান কবীরের। তিনিও বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লেখেন। মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে কথা বলার সময় তিনি আমন্ত্রণ জানালেন সাংবাদিকদের একটি কর্মশালায় যোগ দিতে রাজশাহী যেতে। তাঁর পাল্লায় পড়ে যেতে হলো রাজশাহীতে। পদ্মার হিমেল হাওয়ার ছিমছাম শহর রাজশাহী। অনেক বছর পর গেলাম। বদলে গেছে রাজশাহী। চারদিকে তাকালেই পরিবর্তনের ঢেউ চোখে পড়ে। শহরজুড়ে ফোর লেনের সড়ক। মাঝখানের ডিভাইডারে গার্ডেন। কংক্রিটের বেষ্টনীকে প্রথমে ভাবলাম গাছের ডাল। পরে জানলাম, এভাবে তৈরি করা হয়েছে কংক্রিট দিয়ে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ফুটপাত। পদ্মার তীরে হাঁটাপথ গড়ে উঠেছে। পরিকল্পিত নগরায়ণ হচ্ছে। বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারপাশের নদনদীগুলোর তীরে হাঁটাপথ তৈরির দাবি অনেক দিনের। সেই দাবি কোনো দিন পূরণ হবে কি না জানি না। নদীতীরে হাঁটাপথ তৈরি হলে দখল বন্ধ হয়। ঢাকা সিটি করপোরেশন মাঝে মাঝে খাল উদ্ধারের প্রচারণায় অংশ নেয়। মেয়র সাহেবরা হাঁটাহাঁটি করেন। মিডিয়ার সামনে ভাষণ দেন। কাজের কাজ কিছু হয় না। খাল উদ্ধার হয় না। নদী দখলমুক্ত হয় না। প্রচারণাতেই সব শেষ। রাজশাহী দেখে আসার পর মনে হলো সারা দেশের মেয়রদের শিক্ষা সফরে রাজশাহী পাঠানো দরকার। সবাই শিখে আসবেন। তারপর বাস্তবায়ন করবেন। মডেল ঢাকা তৈরিতে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড দখলমুক্ত করে সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে শ্রমিকদের  ঘেরাওয়ের শিকার হয়েছিলেন। একচুল পাত্তা দেননি। তিনি কঠিনভাবে সব মোকাবিলা করেন। নির্মাণ শেষ করেছিলেন সড়কটি। মানুষ এখন সেই সড়কের নাম রেখেছে আনিসুল হকের নামে। শ্রমিকরা আবার সেই সড়কের দখল নিয়েছে। আচ্ছা ঢাকার মধ্যবর্তী স্থানে ট্রাকস্ট্যান্ড থাকতে হবে কেন? যানজটে এই শহর অচল হয়ে গেছে। তেজগাঁও মেইন সড়ক ২৪ ঘণ্টা দখল করে রাখে বাস-ট্রাক। আনিসুল হকের আত্মা ঢাকার বেহাল দশায় কষ্ট পায় কি না জানি না। তবে ঢাকাবাসী ভালো নেই। আনিসুল হক অল্প সময়ে ঢাকাকে ঘিরে একটা স্বাপ্নিক অবস্থান তৈরি করেছিলেন। সেই স্বপ্ন এখন ভেঙে গেছে। ঢাকা আবার আনিস যুগের আগের অবস্থানে ফিরে গেছে।

রাজশাহী ঘুরে আনিসুল হকের কথা অনেক দিন পর মনে পড়ল। দুপুরে দেখা হয়েছিল রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে। তিনি সৈয়দ বোরহান কবীরের অনুষ্ঠানের সনদ বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন। আমি ছিলাম বিশেষ অতিথি। আমরা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারলাম। গল্প হচ্ছিল রাজশাহীর পরিবর্তন নিয়ে। রাজশাহীর জঙ্গি, বাংলা ভাই ইমেজের পরিবর্তন এনেছেন মেয়র। এখন মানুষ উন্নয়নের দৃষ্টান্তে রাজশাহীকে দেখে। প্রশংসা করে। এমনটা দরকার ছিল। খায়রুজ্জামান লিটন শুধু মেয়র নন, তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তাঁর পিতা কামারুজ্জামান ছিলেন চার জাতীয় নেতার অন্যতম। কামারুজ্জামান সাহেব কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। লিটন আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। ইতিহাসের পালাবদলে অংশ নিচ্ছেন উন্নয়ন ধারাবাহিকতায়। উন্নয়নে দরকার একটা স্বাপ্নিক অবস্থানের। সেই স্বাপ্নিক অবস্থানের জন্য দরকার রাজনৈতিক অঙ্গীকারেরও। সেটুকু এখন খুব একটা খুঁজে পাই না। রাজশাহী থেকে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরলাম ফ্লাইটে। বিমান থেকে নেমে বাসে উঠলাম টার্মিনালে আসার জন্য। বাসে মশা প্রবেশ করল মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। এক ভয়াবহ অবস্থা। বাসের কয়েক মিনিটকে মনে হলো কয়েক যুগ। যাত্রীদের অনেকে ঢাকার মেয়রকে গালাগাল দিলেন। কানে আঙুল দিতে পারছিলাম না মশা তাড়ানোর জন্য হাত ব্যস্ত থাকায়। একজন বললেন, ঢাকার মেয়রদের রাজশাহী ঘুরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকায় গিয়ে শেখার কিছু নেই।  রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে বসলেই পারেন। লিটন শহরের সড়কগুলোকে প্রথমে বদলে দিয়েছেন। এখন করছেন আগামীর বাসযোগ্য সিটি তৈরির কাজ।  আরেকজন বললেন, পাশের দেশ কলকাতা গেলেও হয়। তারা এত শহর সামলাতে পারলে ঢাকা কেন পারবে না? আমাদের লোকজন বিদেশ যান। শপিং করেন। কিছুই শিখে আসেন না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন