শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

সপ্তাহ পার হলেও নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে আলোচনা শেষ হয়নি। কমেনি কৌতূহলও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। দেশ-বিদেশ থেকে প্রতিদিনই আসছে অভিনন্দন। বঙ্গভবনে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। বিদায়ী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তৈরি হচ্ছেন বঙ্গভবন ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তিনি ১০ বছর বঙ্গভবনে ছিলেন।  টানা ১০ বছর বঙ্গভবনে থাকার রেকর্ড গড়লেন আবদুল হামিদ। ইতিহাসে পালাবদল থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবদুল হামিদ সজ্জন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। সাধারণ মানুষের ভাষায় কথা বলতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে সবাইকে জমিয়ে রাখতেন। নিজস্ব একটা ইমেজের ভিতর দিয়েই তিনি সময় পার করলেন। এখন সবার অপেক্ষা কেমন করেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। কিছুটা আড়ালে থাকতে পছন্দ করতেন বিধায় অনেকেই তাঁর সম্পর্কে জানেন না। কিছুদিন আগে বিএনপির একজন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। কথায় কথায় তিনি বললেন, রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন কি সঠিক হয়েছে? পাল্টা প্রশ্ন করলাম, এ কথা কেন বলছেন? সাবেক প্রতিমন্ত্রী বললেন, আলোচনায় অনেক বিশাল বিশাল লাইম লাইটে থাকা নেতৃত্ব, ব্যক্তিত্বের নাম ছিল। মিডিয়া প্রত্যাশা নিয়ে গিয়েছিল একদিকে। শেষ মুহূর্তে মানুষ চমকে গেল নতুন নামের ঘোষণা শুনে। জবাবে বললাম, আমরা এখন ভাবনায় যা রাখি শেখ হাসিনা তা দুই বছর আগে ভেবে থাকেন। তিনি অনেক কিছু করেন সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে। রাষ্ট্রনায়কদের নিজস্ব দর্শন, লক্ষ্য, নীতি থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রবীণ যেসব নাম মিডিয়ায় এলো তাঁদের কেউ কেউ চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না। আবার অনেকের গ্যাপ দল ও নেত্রীর সঙ্গে। শেখ হাসিনা কঠিন বাস্তবতা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিচারপতি সায়েম, বিচারপতি আবদুস সাত্তার, অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিনের মতো রাষ্ট্রপতি তিনি চান না। সেই রাষ্ট্রপতিরা একটা ধমক হজম করতে পারেননি। ধমক শুনে মুহূর্তের মধ্য উড়ে গিয়েছিলেন খড়কুটার মতো। খুব সহজে ছেড়ে দিয়েছিলেন চেয়ার। বঙ্গভবনের সেই চিত্র, তেমন রাষ্ট্রপতি এ দেশ আর দেখতে চায় না। আর চায় না বলেই শেখ হাসিনা একজন সাহসী ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত করেছেন।

হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির অবসানে রাষ্ট্রপতিদের একটা ভূমিকা থাকে। সবাই সেই অবদান রাখতে পারেন না। কাজটি করতে দরকার কঠিন মানসিক শক্তি ও নিজস্ব নীতি-আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও অঙ্গীকার থাকা। সবার তা থাকে না। নবনির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে অনেক দিন থেকে জানি। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকারের বলিষ্ঠ একজন মানুষ। আদর্শের জন্য কারাভোগ করেছেন। তার পরও নিজের অবস্থান থেকে একচুলও সরেননি। আগামীর কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলায় তাঁকে নির্বাচিত করে চমকই দেখালেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে তাঁর ওপর দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালন ও সিদ্ধান্ত নিতে তিনি ভুল করেননি। অভিনন্দন আগামী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে। অভিনন্দন মাননীয় সংসদ নেত্রী আপনাকেও। এ সিদ্ধান্ত সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। মো. সাহাবুদ্দিন দুঃসময়ে দলের জন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। কর্তব্যনিষ্ঠায় ছিলেন আদর্শের প্রতি অবিচল। রাজনীতিটা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে। সে সময় বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ধারাবাহিকতায় কাজ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও। দলের তৃণমূল থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেন। ’৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন পাবনায়। স্বাধীনতার পর দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ শুরু করেন নতুনভাবে। জেলা যুবলীগের সভাপতি হন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর চরম দুঃসময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আরও বলিষ্ঠভাবে জড়িয়ে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছেন। শাসকরা তাঁর সেই প্রতিবাদ ভালোভাবে নেয়নি। তিনি আটক হলেন। জেল খাটলেন। কারামুক্ত হয়ে যোগ দিলেন আইন পেশায়। পাবনা থেকে সংবাদ পাঠাতেন দৈনিক বাংলার বাণীতে। পাবনা প্রেস ক্লাবের সদস্য হন। তিনি পাবনা প্রেস ক্লাবের আজীবন সদস্য। সেই কঠিনতম সময়ে জটিল পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন রাজনীতি, সাংবাদিকতা ও আইন পেশায়।

১৯৮২ সালে বিসিএস দিয়ে যোগ দেন জুডিশিয়াল সার্ভিসে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন কর্মকর্তা। ১৯৯৫ সালে বিসিএস জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত হন। ’৯৬ সালের সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ছিলেন। কাজ করেছেন আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। সেই অভিজ্ঞতার ধারাবাহিকতা ছিল। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার কার্যক্রম তদারকিতে আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী ছিলেন। বিএনপি-জামায়াত আমলে এক দিনের জন্যও বিচ্ছিন্ন হননি বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার কাছ থেকে। ২০০৯ সালে আবার তিনি সামনে আসেন। বিএনপির শাসনকালের ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সারা দেশে হত্যা, খুন, লুটপাট, আগুনসন্ত্রাস ও মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের অনুসন্ধানে গঠিত কমিশনের তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি সারা দেশে যেখানে যা ঘটেছে নিরপেক্ষভাবে সব রিপোর্ট তুলে আনেন। সেই কমিশনের রিপোর্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনেও প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ নিয়ে কলাম লিখেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর অনেক লেখাই বেশ আলোচিত ছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনে থাকার সময়ও তাঁর ভূমিকা ছিল প্রশংসিত। তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে কঠিন ষড়যন্ত্রের দিনগুলো সামাল দিয়েছিলেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। সে সময় দুজন উপদেষ্টার টেলিফোনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক জটিলতায় উপদেষ্টারা তাঁকে বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। তাঁকে আটক করতে। জবাবে তিনি বলেছিলেন, অভিযোগ প্রমাণ না হলে কী করে ব্যবস্থা নেব? কী করে আটক করব? আইন প্রমাণ দেখতে চায়। বিচারক ছিলাম। আইনের বাইরে একচুল যাব না। তিনি যাননি। পরে পদ্মা সেতুর কথিত দুর্নীতিবিষয়ক সব মিথ্যাচার তিনি মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। দেশি-বিদেশি রক্তচক্ষু তোয়াক্কা করেননি।

 

ব্যক্তিগত জীবনে অসাধারণ একজন মানুষ মো. সাহাবুদিন। জেলা দায়রা জজ ছিলেন। পাবনা জেলায় জন্ম নেন ১৯৪৯ সালে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা সরকারের যুগ্ম সচিব হিসেবে অবসর নেন। তিনি এক পুত্রসন্তানের জনক। মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ছিলেন। ছিলেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান। সর্বশেষ কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। জুডিশিয়ালে থাকার সময় ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় প্রশংসিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নীতি-আদর্শের প্রশ্নে সবসময় ছিলেন আপসহীন। মো. সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি মনোনীত করায় আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে। অনেকে প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, তৃণমূল থেকে উঠে আসা আরেকজন নেতার মূল্যায়ন হলো। আওয়ামী লীগ মাঠের কর্মীদের দল। শেখ হাসিনাই এখনো তাদের শেষ ভরসা। অন্য কোথায়ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা স্বস্তি পান না।

সৈয়দ মুজতবা আলীর সঙ্গে আমার দেখাসাক্ষাৎ হয়নি। এই জীবনে দেখা পেয়েছি সৈয়দ বোরহান কবীরের। তিনিও বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লেখেন। মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে কথা বলার সময় তিনি আমন্ত্রণ জানালেন সাংবাদিকদের একটি কর্মশালায় যোগ দিতে রাজশাহী যেতে। তাঁর পাল্লায় পড়ে যেতে হলো রাজশাহীতে। পদ্মার হিমেল হাওয়ার ছিমছাম শহর রাজশাহী। অনেক বছর পর গেলাম। বদলে গেছে রাজশাহী। চারদিকে তাকালেই পরিবর্তনের ঢেউ চোখে পড়ে। শহরজুড়ে ফোর লেনের সড়ক। মাঝখানের ডিভাইডারে গার্ডেন। কংক্রিটের বেষ্টনীকে প্রথমে ভাবলাম গাছের ডাল। পরে জানলাম, এভাবে তৈরি করা হয়েছে কংক্রিট দিয়ে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ফুটপাত। পদ্মার তীরে হাঁটাপথ গড়ে উঠেছে। পরিকল্পিত নগরায়ণ হচ্ছে। বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারপাশের নদনদীগুলোর তীরে হাঁটাপথ তৈরির দাবি অনেক দিনের। সেই দাবি কোনো দিন পূরণ হবে কি না জানি না। নদীতীরে হাঁটাপথ তৈরি হলে দখল বন্ধ হয়। ঢাকা সিটি করপোরেশন মাঝে মাঝে খাল উদ্ধারের প্রচারণায় অংশ নেয়। মেয়র সাহেবরা হাঁটাহাঁটি করেন। মিডিয়ার সামনে ভাষণ দেন। কাজের কাজ কিছু হয় না। খাল উদ্ধার হয় না। নদী দখলমুক্ত হয় না। প্রচারণাতেই সব শেষ। রাজশাহী দেখে আসার পর মনে হলো সারা দেশের মেয়রদের শিক্ষা সফরে রাজশাহী পাঠানো দরকার। সবাই শিখে আসবেন। তারপর বাস্তবায়ন করবেন। মডেল ঢাকা তৈরিতে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড দখলমুক্ত করে সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে শ্রমিকদের  ঘেরাওয়ের শিকার হয়েছিলেন। একচুল পাত্তা দেননি। তিনি কঠিনভাবে সব মোকাবিলা করেন। নির্মাণ শেষ করেছিলেন সড়কটি। মানুষ এখন সেই সড়কের নাম রেখেছে আনিসুল হকের নামে। শ্রমিকরা আবার সেই সড়কের দখল নিয়েছে। আচ্ছা ঢাকার মধ্যবর্তী স্থানে ট্রাকস্ট্যান্ড থাকতে হবে কেন? যানজটে এই শহর অচল হয়ে গেছে। তেজগাঁও মেইন সড়ক ২৪ ঘণ্টা দখল করে রাখে বাস-ট্রাক। আনিসুল হকের আত্মা ঢাকার বেহাল দশায় কষ্ট পায় কি না জানি না। তবে ঢাকাবাসী ভালো নেই। আনিসুল হক অল্প সময়ে ঢাকাকে ঘিরে একটা স্বাপ্নিক অবস্থান তৈরি করেছিলেন। সেই স্বপ্ন এখন ভেঙে গেছে। ঢাকা আবার আনিস যুগের আগের অবস্থানে ফিরে গেছে।

রাজশাহী ঘুরে আনিসুল হকের কথা অনেক দিন পর মনে পড়ল। দুপুরে দেখা হয়েছিল রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে। তিনি সৈয়দ বোরহান কবীরের অনুষ্ঠানের সনদ বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন। আমি ছিলাম বিশেষ অতিথি। আমরা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারলাম। গল্প হচ্ছিল রাজশাহীর পরিবর্তন নিয়ে। রাজশাহীর জঙ্গি, বাংলা ভাই ইমেজের পরিবর্তন এনেছেন মেয়র। এখন মানুষ উন্নয়নের দৃষ্টান্তে রাজশাহীকে দেখে। প্রশংসা করে। এমনটা দরকার ছিল। খায়রুজ্জামান লিটন শুধু মেয়র নন, তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তাঁর পিতা কামারুজ্জামান ছিলেন চার জাতীয় নেতার অন্যতম। কামারুজ্জামান সাহেব কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। লিটন আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। ইতিহাসের পালাবদলে অংশ নিচ্ছেন উন্নয়ন ধারাবাহিকতায়। উন্নয়নে দরকার একটা স্বাপ্নিক অবস্থানের। সেই স্বাপ্নিক অবস্থানের জন্য দরকার রাজনৈতিক অঙ্গীকারেরও। সেটুকু এখন খুব একটা খুঁজে পাই না। রাজশাহী থেকে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরলাম ফ্লাইটে। বিমান থেকে নেমে বাসে উঠলাম টার্মিনালে আসার জন্য। বাসে মশা প্রবেশ করল মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। এক ভয়াবহ অবস্থা। বাসের কয়েক মিনিটকে মনে হলো কয়েক যুগ। যাত্রীদের অনেকে ঢাকার মেয়রকে গালাগাল দিলেন। কানে আঙুল দিতে পারছিলাম না মশা তাড়ানোর জন্য হাত ব্যস্ত থাকায়। একজন বললেন, ঢাকার মেয়রদের রাজশাহী ঘুরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকায় গিয়ে শেখার কিছু নেই।  রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে বসলেই পারেন। লিটন শহরের সড়কগুলোকে প্রথমে বদলে দিয়েছেন। এখন করছেন আগামীর বাসযোগ্য সিটি তৈরির কাজ।  আরেকজন বললেন, পাশের দেশ কলকাতা গেলেও হয়। তারা এত শহর সামলাতে পারলে ঢাকা কেন পারবে না? আমাদের লোকজন বিদেশ যান। শপিং করেন। কিছুই শিখে আসেন না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন