শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

সপ্তাহ পার হলেও নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে আলোচনা শেষ হয়নি। কমেনি কৌতূহলও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। দেশ-বিদেশ থেকে প্রতিদিনই আসছে অভিনন্দন। বঙ্গভবনে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। বিদায়ী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তৈরি হচ্ছেন বঙ্গভবন ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তিনি ১০ বছর বঙ্গভবনে ছিলেন।  টানা ১০ বছর বঙ্গভবনে থাকার রেকর্ড গড়লেন আবদুল হামিদ। ইতিহাসে পালাবদল থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবদুল হামিদ সজ্জন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। সাধারণ মানুষের ভাষায় কথা বলতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে সবাইকে জমিয়ে রাখতেন। নিজস্ব একটা ইমেজের ভিতর দিয়েই তিনি সময় পার করলেন। এখন সবার অপেক্ষা কেমন করেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। কিছুটা আড়ালে থাকতে পছন্দ করতেন বিধায় অনেকেই তাঁর সম্পর্কে জানেন না। কিছুদিন আগে বিএনপির একজন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। কথায় কথায় তিনি বললেন, রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন কি সঠিক হয়েছে? পাল্টা প্রশ্ন করলাম, এ কথা কেন বলছেন? সাবেক প্রতিমন্ত্রী বললেন, আলোচনায় অনেক বিশাল বিশাল লাইম লাইটে থাকা নেতৃত্ব, ব্যক্তিত্বের নাম ছিল। মিডিয়া প্রত্যাশা নিয়ে গিয়েছিল একদিকে। শেষ মুহূর্তে মানুষ চমকে গেল নতুন নামের ঘোষণা শুনে। জবাবে বললাম, আমরা এখন ভাবনায় যা রাখি শেখ হাসিনা তা দুই বছর আগে ভেবে থাকেন। তিনি অনেক কিছু করেন সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে। রাষ্ট্রনায়কদের নিজস্ব দর্শন, লক্ষ্য, নীতি থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রবীণ যেসব নাম মিডিয়ায় এলো তাঁদের কেউ কেউ চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না। আবার অনেকের গ্যাপ দল ও নেত্রীর সঙ্গে। শেখ হাসিনা কঠিন বাস্তবতা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিচারপতি সায়েম, বিচারপতি আবদুস সাত্তার, অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিনের মতো রাষ্ট্রপতি তিনি চান না। সেই রাষ্ট্রপতিরা একটা ধমক হজম করতে পারেননি। ধমক শুনে মুহূর্তের মধ্য উড়ে গিয়েছিলেন খড়কুটার মতো। খুব সহজে ছেড়ে দিয়েছিলেন চেয়ার। বঙ্গভবনের সেই চিত্র, তেমন রাষ্ট্রপতি এ দেশ আর দেখতে চায় না। আর চায় না বলেই শেখ হাসিনা একজন সাহসী ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত করেছেন।

হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির অবসানে রাষ্ট্রপতিদের একটা ভূমিকা থাকে। সবাই সেই অবদান রাখতে পারেন না। কাজটি করতে দরকার কঠিন মানসিক শক্তি ও নিজস্ব নীতি-আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও অঙ্গীকার থাকা। সবার তা থাকে না। নবনির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে অনেক দিন থেকে জানি। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকারের বলিষ্ঠ একজন মানুষ। আদর্শের জন্য কারাভোগ করেছেন। তার পরও নিজের অবস্থান থেকে একচুলও সরেননি। আগামীর কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলায় তাঁকে নির্বাচিত করে চমকই দেখালেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে তাঁর ওপর দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালন ও সিদ্ধান্ত নিতে তিনি ভুল করেননি। অভিনন্দন আগামী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে। অভিনন্দন মাননীয় সংসদ নেত্রী আপনাকেও। এ সিদ্ধান্ত সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। মো. সাহাবুদ্দিন দুঃসময়ে দলের জন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। কর্তব্যনিষ্ঠায় ছিলেন আদর্শের প্রতি অবিচল। রাজনীতিটা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে। সে সময় বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ধারাবাহিকতায় কাজ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও। দলের তৃণমূল থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেন। ’৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন পাবনায়। স্বাধীনতার পর দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ শুরু করেন নতুনভাবে। জেলা যুবলীগের সভাপতি হন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর চরম দুঃসময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আরও বলিষ্ঠভাবে জড়িয়ে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছেন। শাসকরা তাঁর সেই প্রতিবাদ ভালোভাবে নেয়নি। তিনি আটক হলেন। জেল খাটলেন। কারামুক্ত হয়ে যোগ দিলেন আইন পেশায়। পাবনা থেকে সংবাদ পাঠাতেন দৈনিক বাংলার বাণীতে। পাবনা প্রেস ক্লাবের সদস্য হন। তিনি পাবনা প্রেস ক্লাবের আজীবন সদস্য। সেই কঠিনতম সময়ে জটিল পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন রাজনীতি, সাংবাদিকতা ও আইন পেশায়।

১৯৮২ সালে বিসিএস দিয়ে যোগ দেন জুডিশিয়াল সার্ভিসে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন কর্মকর্তা। ১৯৯৫ সালে বিসিএস জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত হন। ’৯৬ সালের সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ছিলেন। কাজ করেছেন আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। সেই অভিজ্ঞতার ধারাবাহিকতা ছিল। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার কার্যক্রম তদারকিতে আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী ছিলেন। বিএনপি-জামায়াত আমলে এক দিনের জন্যও বিচ্ছিন্ন হননি বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার কাছ থেকে। ২০০৯ সালে আবার তিনি সামনে আসেন। বিএনপির শাসনকালের ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সারা দেশে হত্যা, খুন, লুটপাট, আগুনসন্ত্রাস ও মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের অনুসন্ধানে গঠিত কমিশনের তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি সারা দেশে যেখানে যা ঘটেছে নিরপেক্ষভাবে সব রিপোর্ট তুলে আনেন। সেই কমিশনের রিপোর্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনেও প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ নিয়ে কলাম লিখেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর অনেক লেখাই বেশ আলোচিত ছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনে থাকার সময়ও তাঁর ভূমিকা ছিল প্রশংসিত। তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে কঠিন ষড়যন্ত্রের দিনগুলো সামাল দিয়েছিলেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। সে সময় দুজন উপদেষ্টার টেলিফোনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক জটিলতায় উপদেষ্টারা তাঁকে বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। তাঁকে আটক করতে। জবাবে তিনি বলেছিলেন, অভিযোগ প্রমাণ না হলে কী করে ব্যবস্থা নেব? কী করে আটক করব? আইন প্রমাণ দেখতে চায়। বিচারক ছিলাম। আইনের বাইরে একচুল যাব না। তিনি যাননি। পরে পদ্মা সেতুর কথিত দুর্নীতিবিষয়ক সব মিথ্যাচার তিনি মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। দেশি-বিদেশি রক্তচক্ষু তোয়াক্কা করেননি।

 

ব্যক্তিগত জীবনে অসাধারণ একজন মানুষ মো. সাহাবুদিন। জেলা দায়রা জজ ছিলেন। পাবনা জেলায় জন্ম নেন ১৯৪৯ সালে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা সরকারের যুগ্ম সচিব হিসেবে অবসর নেন। তিনি এক পুত্রসন্তানের জনক। মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ছিলেন। ছিলেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান। সর্বশেষ কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। জুডিশিয়ালে থাকার সময় ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় প্রশংসিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নীতি-আদর্শের প্রশ্নে সবসময় ছিলেন আপসহীন। মো. সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি মনোনীত করায় আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে। অনেকে প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, তৃণমূল থেকে উঠে আসা আরেকজন নেতার মূল্যায়ন হলো। আওয়ামী লীগ মাঠের কর্মীদের দল। শেখ হাসিনাই এখনো তাদের শেষ ভরসা। অন্য কোথায়ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা স্বস্তি পান না।

সৈয়দ মুজতবা আলীর সঙ্গে আমার দেখাসাক্ষাৎ হয়নি। এই জীবনে দেখা পেয়েছি সৈয়দ বোরহান কবীরের। তিনিও বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লেখেন। মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে কথা বলার সময় তিনি আমন্ত্রণ জানালেন সাংবাদিকদের একটি কর্মশালায় যোগ দিতে রাজশাহী যেতে। তাঁর পাল্লায় পড়ে যেতে হলো রাজশাহীতে। পদ্মার হিমেল হাওয়ার ছিমছাম শহর রাজশাহী। অনেক বছর পর গেলাম। বদলে গেছে রাজশাহী। চারদিকে তাকালেই পরিবর্তনের ঢেউ চোখে পড়ে। শহরজুড়ে ফোর লেনের সড়ক। মাঝখানের ডিভাইডারে গার্ডেন। কংক্রিটের বেষ্টনীকে প্রথমে ভাবলাম গাছের ডাল। পরে জানলাম, এভাবে তৈরি করা হয়েছে কংক্রিট দিয়ে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ফুটপাত। পদ্মার তীরে হাঁটাপথ গড়ে উঠেছে। পরিকল্পিত নগরায়ণ হচ্ছে। বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারপাশের নদনদীগুলোর তীরে হাঁটাপথ তৈরির দাবি অনেক দিনের। সেই দাবি কোনো দিন পূরণ হবে কি না জানি না। নদীতীরে হাঁটাপথ তৈরি হলে দখল বন্ধ হয়। ঢাকা সিটি করপোরেশন মাঝে মাঝে খাল উদ্ধারের প্রচারণায় অংশ নেয়। মেয়র সাহেবরা হাঁটাহাঁটি করেন। মিডিয়ার সামনে ভাষণ দেন। কাজের কাজ কিছু হয় না। খাল উদ্ধার হয় না। নদী দখলমুক্ত হয় না। প্রচারণাতেই সব শেষ। রাজশাহী দেখে আসার পর মনে হলো সারা দেশের মেয়রদের শিক্ষা সফরে রাজশাহী পাঠানো দরকার। সবাই শিখে আসবেন। তারপর বাস্তবায়ন করবেন। মডেল ঢাকা তৈরিতে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড দখলমুক্ত করে সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে শ্রমিকদের  ঘেরাওয়ের শিকার হয়েছিলেন। একচুল পাত্তা দেননি। তিনি কঠিনভাবে সব মোকাবিলা করেন। নির্মাণ শেষ করেছিলেন সড়কটি। মানুষ এখন সেই সড়কের নাম রেখেছে আনিসুল হকের নামে। শ্রমিকরা আবার সেই সড়কের দখল নিয়েছে। আচ্ছা ঢাকার মধ্যবর্তী স্থানে ট্রাকস্ট্যান্ড থাকতে হবে কেন? যানজটে এই শহর অচল হয়ে গেছে। তেজগাঁও মেইন সড়ক ২৪ ঘণ্টা দখল করে রাখে বাস-ট্রাক। আনিসুল হকের আত্মা ঢাকার বেহাল দশায় কষ্ট পায় কি না জানি না। তবে ঢাকাবাসী ভালো নেই। আনিসুল হক অল্প সময়ে ঢাকাকে ঘিরে একটা স্বাপ্নিক অবস্থান তৈরি করেছিলেন। সেই স্বপ্ন এখন ভেঙে গেছে। ঢাকা আবার আনিস যুগের আগের অবস্থানে ফিরে গেছে।

রাজশাহী ঘুরে আনিসুল হকের কথা অনেক দিন পর মনে পড়ল। দুপুরে দেখা হয়েছিল রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে। তিনি সৈয়দ বোরহান কবীরের অনুষ্ঠানের সনদ বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন। আমি ছিলাম বিশেষ অতিথি। আমরা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারলাম। গল্প হচ্ছিল রাজশাহীর পরিবর্তন নিয়ে। রাজশাহীর জঙ্গি, বাংলা ভাই ইমেজের পরিবর্তন এনেছেন মেয়র। এখন মানুষ উন্নয়নের দৃষ্টান্তে রাজশাহীকে দেখে। প্রশংসা করে। এমনটা দরকার ছিল। খায়রুজ্জামান লিটন শুধু মেয়র নন, তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তাঁর পিতা কামারুজ্জামান ছিলেন চার জাতীয় নেতার অন্যতম। কামারুজ্জামান সাহেব কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। লিটন আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। ইতিহাসের পালাবদলে অংশ নিচ্ছেন উন্নয়ন ধারাবাহিকতায়। উন্নয়নে দরকার একটা স্বাপ্নিক অবস্থানের। সেই স্বাপ্নিক অবস্থানের জন্য দরকার রাজনৈতিক অঙ্গীকারেরও। সেটুকু এখন খুব একটা খুঁজে পাই না। রাজশাহী থেকে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরলাম ফ্লাইটে। বিমান থেকে নেমে বাসে উঠলাম টার্মিনালে আসার জন্য। বাসে মশা প্রবেশ করল মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। এক ভয়াবহ অবস্থা। বাসের কয়েক মিনিটকে মনে হলো কয়েক যুগ। যাত্রীদের অনেকে ঢাকার মেয়রকে গালাগাল দিলেন। কানে আঙুল দিতে পারছিলাম না মশা তাড়ানোর জন্য হাত ব্যস্ত থাকায়। একজন বললেন, ঢাকার মেয়রদের রাজশাহী ঘুরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকায় গিয়ে শেখার কিছু নেই।  রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে বসলেই পারেন। লিটন শহরের সড়কগুলোকে প্রথমে বদলে দিয়েছেন। এখন করছেন আগামীর বাসযোগ্য সিটি তৈরির কাজ।  আরেকজন বললেন, পাশের দেশ কলকাতা গেলেও হয়। তারা এত শহর সামলাতে পারলে ঢাকা কেন পারবে না? আমাদের লোকজন বিদেশ যান। শপিং করেন। কিছুই শিখে আসেন না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা