শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্নের একটাই জবাব সঠিক মূল্যায়ন রাষ্ট্রপতি পদে

সপ্তাহ পার হলেও নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে আলোচনা শেষ হয়নি। কমেনি কৌতূহলও। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। দেশ-বিদেশ থেকে প্রতিদিনই আসছে অভিনন্দন। বঙ্গভবনে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। বিদায়ী রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তৈরি হচ্ছেন বঙ্গভবন ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তিনি ১০ বছর বঙ্গভবনে ছিলেন।  টানা ১০ বছর বঙ্গভবনে থাকার রেকর্ড গড়লেন আবদুল হামিদ। ইতিহাসে পালাবদল থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে আবদুল হামিদ সজ্জন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। সাধারণ মানুষের ভাষায় কথা বলতেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলে সবাইকে জমিয়ে রাখতেন। নিজস্ব একটা ইমেজের ভিতর দিয়েই তিনি সময় পার করলেন। এখন সবার অপেক্ষা কেমন করেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। কিছুটা আড়ালে থাকতে পছন্দ করতেন বিধায় অনেকেই তাঁর সম্পর্কে জানেন না। কিছুদিন আগে বিএনপির একজন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। কথায় কথায় তিনি বললেন, রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন কি সঠিক হয়েছে? পাল্টা প্রশ্ন করলাম, এ কথা কেন বলছেন? সাবেক প্রতিমন্ত্রী বললেন, আলোচনায় অনেক বিশাল বিশাল লাইম লাইটে থাকা নেতৃত্ব, ব্যক্তিত্বের নাম ছিল। মিডিয়া প্রত্যাশা নিয়ে গিয়েছিল একদিকে। শেষ মুহূর্তে মানুষ চমকে গেল নতুন নামের ঘোষণা শুনে। জবাবে বললাম, আমরা এখন ভাবনায় যা রাখি শেখ হাসিনা তা দুই বছর আগে ভেবে থাকেন। তিনি অনেক কিছু করেন সুদূরপ্রসারী চিন্তা থেকে। রাষ্ট্রনায়কদের নিজস্ব দর্শন, লক্ষ্য, নীতি থাকে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রবীণ যেসব নাম মিডিয়ায় এলো তাঁদের কেউ কেউ চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না। আবার অনেকের গ্যাপ দল ও নেত্রীর সঙ্গে। শেখ হাসিনা কঠিন বাস্তবতা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিচারপতি সায়েম, বিচারপতি আবদুস সাত্তার, অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিনের মতো রাষ্ট্রপতি তিনি চান না। সেই রাষ্ট্রপতিরা একটা ধমক হজম করতে পারেননি। ধমক শুনে মুহূর্তের মধ্য উড়ে গিয়েছিলেন খড়কুটার মতো। খুব সহজে ছেড়ে দিয়েছিলেন চেয়ার। বঙ্গভবনের সেই চিত্র, তেমন রাষ্ট্রপতি এ দেশ আর দেখতে চায় না। আর চায় না বলেই শেখ হাসিনা একজন সাহসী ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত করেছেন।

হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির অবসানে রাষ্ট্রপতিদের একটা ভূমিকা থাকে। সবাই সেই অবদান রাখতে পারেন না। কাজটি করতে দরকার কঠিন মানসিক শক্তি ও নিজস্ব নীতি-আদর্শের প্রতি অবিচল আস্থা ও অঙ্গীকার থাকা। সবার তা থাকে না। নবনির্বাচিত মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে অনেক দিন থেকে জানি। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকারের বলিষ্ঠ একজন মানুষ। আদর্শের জন্য কারাভোগ করেছেন। তার পরও নিজের অবস্থান থেকে একচুলও সরেননি। আগামীর কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলায় তাঁকে নির্বাচিত করে চমকই দেখালেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে তাঁর ওপর দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালন ও সিদ্ধান্ত নিতে তিনি ভুল করেননি। অভিনন্দন আগামী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে। অভিনন্দন মাননীয় সংসদ নেত্রী আপনাকেও। এ সিদ্ধান্ত সব মহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। মো. সাহাবুদ্দিন দুঃসময়ে দলের জন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। কর্তব্যনিষ্ঠায় ছিলেন আদর্শের প্রতি অবিচল। রাজনীতিটা শুরু করেছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে। সে সময় বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ধারাবাহিকতায় কাজ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও। দলের তৃণমূল থেকে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেন। ’৭১ সালে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন পাবনায়। স্বাধীনতার পর দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ শুরু করেন নতুনভাবে। জেলা যুবলীগের সভাপতি হন। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর চরম দুঃসময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আরও বলিষ্ঠভাবে জড়িয়ে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছেন। শাসকরা তাঁর সেই প্রতিবাদ ভালোভাবে নেয়নি। তিনি আটক হলেন। জেল খাটলেন। কারামুক্ত হয়ে যোগ দিলেন আইন পেশায়। পাবনা থেকে সংবাদ পাঠাতেন দৈনিক বাংলার বাণীতে। পাবনা প্রেস ক্লাবের সদস্য হন। তিনি পাবনা প্রেস ক্লাবের আজীবন সদস্য। সেই কঠিনতম সময়ে জটিল পরিস্থিতি সামাল দিয়েছিলেন রাজনীতি, সাংবাদিকতা ও আইন পেশায়।

১৯৮২ সালে বিসিএস দিয়ে যোগ দেন জুডিশিয়াল সার্ভিসে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন কর্মকর্তা। ১৯৯৫ সালে বিসিএস জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত হন। ’৯৬ সালের সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক ছিলেন। কাজ করেছেন আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। সেই অভিজ্ঞতার ধারাবাহিকতা ছিল। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার কার্যক্রম তদারকিতে আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী ছিলেন। বিএনপি-জামায়াত আমলে এক দিনের জন্যও বিচ্ছিন্ন হননি বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনার কাছ থেকে। ২০০৯ সালে আবার তিনি সামনে আসেন। বিএনপির শাসনকালের ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সারা দেশে হত্যা, খুন, লুটপাট, আগুনসন্ত্রাস ও মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডের অনুসন্ধানে গঠিত কমিশনের তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি সারা দেশে যেখানে যা ঘটেছে নিরপেক্ষভাবে সব রিপোর্ট তুলে আনেন। সেই কমিশনের রিপোর্ট বাংলাদেশ প্রতিদিনেও প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ নিয়ে কলাম লিখেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ নিয়ে তাঁর অনেক লেখাই বেশ আলোচিত ছিল। দুর্নীতি দমন কমিশনে থাকার সময়ও তাঁর ভূমিকা ছিল প্রশংসিত। তিনি পদ্মা সেতু নিয়ে কঠিন ষড়যন্ত্রের দিনগুলো সামাল দিয়েছিলেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। সে সময় দুজন উপদেষ্টার টেলিফোনকে তিনি গুরুত্ব দেননি। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক জটিলতায় উপদেষ্টারা তাঁকে বলেছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। তাঁকে আটক করতে। জবাবে তিনি বলেছিলেন, অভিযোগ প্রমাণ না হলে কী করে ব্যবস্থা নেব? কী করে আটক করব? আইন প্রমাণ দেখতে চায়। বিচারক ছিলাম। আইনের বাইরে একচুল যাব না। তিনি যাননি। পরে পদ্মা সেতুর কথিত দুর্নীতিবিষয়ক সব মিথ্যাচার তিনি মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন সাহসিকতার সঙ্গে। দেশি-বিদেশি রক্তচক্ষু তোয়াক্কা করেননি।

 

ব্যক্তিগত জীবনে অসাধারণ একজন মানুষ মো. সাহাবুদিন। জেলা দায়রা জজ ছিলেন। পাবনা জেলায় জন্ম নেন ১৯৪৯ সালে। তাঁর স্ত্রী রেবেকা সুলতানা সরকারের যুগ্ম সচিব হিসেবে অবসর নেন। তিনি এক পুত্রসন্তানের জনক। মো. সাহাবুদ্দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ছিলেন। ছিলেন মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান। সর্বশেষ কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। জুডিশিয়ালে থাকার সময় ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় প্রশংসিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার নীতি-আদর্শের প্রশ্নে সবসময় ছিলেন আপসহীন। মো. সাহাবুদ্দিনকে রাষ্ট্রপতি মনোনীত করায় আওয়ামী লীগের মাঠের কর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে। অনেকে প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, তৃণমূল থেকে উঠে আসা আরেকজন নেতার মূল্যায়ন হলো। আওয়ামী লীগ মাঠের কর্মীদের দল। শেখ হাসিনাই এখনো তাদের শেষ ভরসা। অন্য কোথায়ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা স্বস্তি পান না।

সৈয়দ মুজতবা আলীর সঙ্গে আমার দেখাসাক্ষাৎ হয়নি। এই জীবনে দেখা পেয়েছি সৈয়দ বোরহান কবীরের। তিনিও বাংলাদেশ প্রতিদিনে নিয়মিত লেখেন। মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে কথা বলার সময় তিনি আমন্ত্রণ জানালেন সাংবাদিকদের একটি কর্মশালায় যোগ দিতে রাজশাহী যেতে। তাঁর পাল্লায় পড়ে যেতে হলো রাজশাহীতে। পদ্মার হিমেল হাওয়ার ছিমছাম শহর রাজশাহী। অনেক বছর পর গেলাম। বদলে গেছে রাজশাহী। চারদিকে তাকালেই পরিবর্তনের ঢেউ চোখে পড়ে। শহরজুড়ে ফোর লেনের সড়ক। মাঝখানের ডিভাইডারে গার্ডেন। কংক্রিটের বেষ্টনীকে প্রথমে ভাবলাম গাছের ডাল। পরে জানলাম, এভাবে তৈরি করা হয়েছে কংক্রিট দিয়ে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ফুটপাত। পদ্মার তীরে হাঁটাপথ গড়ে উঠেছে। পরিকল্পিত নগরায়ণ হচ্ছে। বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারপাশের নদনদীগুলোর তীরে হাঁটাপথ তৈরির দাবি অনেক দিনের। সেই দাবি কোনো দিন পূরণ হবে কি না জানি না। নদীতীরে হাঁটাপথ তৈরি হলে দখল বন্ধ হয়। ঢাকা সিটি করপোরেশন মাঝে মাঝে খাল উদ্ধারের প্রচারণায় অংশ নেয়। মেয়র সাহেবরা হাঁটাহাঁটি করেন। মিডিয়ার সামনে ভাষণ দেন। কাজের কাজ কিছু হয় না। খাল উদ্ধার হয় না। নদী দখলমুক্ত হয় না। প্রচারণাতেই সব শেষ। রাজশাহী দেখে আসার পর মনে হলো সারা দেশের মেয়রদের শিক্ষা সফরে রাজশাহী পাঠানো দরকার। সবাই শিখে আসবেন। তারপর বাস্তবায়ন করবেন। মডেল ঢাকা তৈরিতে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড দখলমুক্ত করে সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে শ্রমিকদের  ঘেরাওয়ের শিকার হয়েছিলেন। একচুল পাত্তা দেননি। তিনি কঠিনভাবে সব মোকাবিলা করেন। নির্মাণ শেষ করেছিলেন সড়কটি। মানুষ এখন সেই সড়কের নাম রেখেছে আনিসুল হকের নামে। শ্রমিকরা আবার সেই সড়কের দখল নিয়েছে। আচ্ছা ঢাকার মধ্যবর্তী স্থানে ট্রাকস্ট্যান্ড থাকতে হবে কেন? যানজটে এই শহর অচল হয়ে গেছে। তেজগাঁও মেইন সড়ক ২৪ ঘণ্টা দখল করে রাখে বাস-ট্রাক। আনিসুল হকের আত্মা ঢাকার বেহাল দশায় কষ্ট পায় কি না জানি না। তবে ঢাকাবাসী ভালো নেই। আনিসুল হক অল্প সময়ে ঢাকাকে ঘিরে একটা স্বাপ্নিক অবস্থান তৈরি করেছিলেন। সেই স্বপ্ন এখন ভেঙে গেছে। ঢাকা আবার আনিস যুগের আগের অবস্থানে ফিরে গেছে।

রাজশাহী ঘুরে আনিসুল হকের কথা অনেক দিন পর মনে পড়ল। দুপুরে দেখা হয়েছিল রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে। তিনি সৈয়দ বোরহান কবীরের অনুষ্ঠানের সনদ বিতরণ পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন। আমি ছিলাম বিশেষ অতিথি। আমরা একসঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ সারলাম। গল্প হচ্ছিল রাজশাহীর পরিবর্তন নিয়ে। রাজশাহীর জঙ্গি, বাংলা ভাই ইমেজের পরিবর্তন এনেছেন মেয়র। এখন মানুষ উন্নয়নের দৃষ্টান্তে রাজশাহীকে দেখে। প্রশংসা করে। এমনটা দরকার ছিল। খায়রুজ্জামান লিটন শুধু মেয়র নন, তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তাঁর পিতা কামারুজ্জামান ছিলেন চার জাতীয় নেতার অন্যতম। কামারুজ্জামান সাহেব কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। লিটন আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে। ইতিহাসের পালাবদলে অংশ নিচ্ছেন উন্নয়ন ধারাবাহিকতায়। উন্নয়নে দরকার একটা স্বাপ্নিক অবস্থানের। সেই স্বাপ্নিক অবস্থানের জন্য দরকার রাজনৈতিক অঙ্গীকারেরও। সেটুকু এখন খুব একটা খুঁজে পাই না। রাজশাহী থেকে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরলাম ফ্লাইটে। বিমান থেকে নেমে বাসে উঠলাম টার্মিনালে আসার জন্য। বাসে মশা প্রবেশ করল মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। এক ভয়াবহ অবস্থা। বাসের কয়েক মিনিটকে মনে হলো কয়েক যুগ। যাত্রীদের অনেকে ঢাকার মেয়রকে গালাগাল দিলেন। কানে আঙুল দিতে পারছিলাম না মশা তাড়ানোর জন্য হাত ব্যস্ত থাকায়। একজন বললেন, ঢাকার মেয়রদের রাজশাহী ঘুরিয়ে আনতে হবে। আমেরিকায় গিয়ে শেখার কিছু নেই।  রাজশাহীর মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে বসলেই পারেন। লিটন শহরের সড়কগুলোকে প্রথমে বদলে দিয়েছেন। এখন করছেন আগামীর বাসযোগ্য সিটি তৈরির কাজ।  আরেকজন বললেন, পাশের দেশ কলকাতা গেলেও হয়। তারা এত শহর সামলাতে পারলে ঢাকা কেন পারবে না? আমাদের লোকজন বিদেশ যান। শপিং করেন। কিছুই শিখে আসেন না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে