শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ইতিহাস

অনন্য সোনারগাঁ

প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য সোনারগাঁ

সোনারগাঁ বাংলাদেশের এক প্রাচীন জনপদ। মহাভারতে বর্ণিত কুরুপা-ব যুদ্ধের সময় এবং সম্ভবত এর আগেও এ জনপদের অস্তিত্ব ছিল বলে অনুমিত হয়। এ জনপদের অবস্থান নির্ধারণ করতে গেলে বলা যায় যে, প্রাচীনকালে এ জনপদের অবস্থান ছিল শীতলক্ষ্যা ও মেঘনার মধ্যবর্তী ওই ভূখন্ডে যা বর্তমানে নরসিংদী এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা।

সম্ভবত তের শতকের সত্তরের দশকে রাজা দনুজ রায়ের অধীনে সোনারগাঁ স্বাধীন বঙ্গরাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হয়। তখন থেকে পূর্ববঙ্গে স্বাধীন হিন্দু রাজত্বের অবসানের (১৩০২) পূর্ব পর্যন্ত সোনারগাঁ বঙ্গরাজ্যের রাজধানী ছিল। এ সময়ের পর থেকে গিয়াসুদ্দীন বাহাদুর শাহের উত্থান এবং পূর্ববঙ্গে স্বাধীন সালতানাত শাসন প্রতিষ্ঠার (১৩১৭) পূর্ব পর্যন্ত সময়ে সোনারগাঁয়ের গৌরব সাময়িক ম্লান হয়ে পড়ে। পূর্ববঙ্গে বাহাদুর শাহের সালতানাতের রাজধানী ছিল সোনারগাঁ। বাহাদুর শাহের পতন (১৩২৮) এবং বাংলাকে মুহাম্মদ বিন তুগলকের সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করার পর পরবর্তী এক দশককাল সোনারগাঁ নগরী ছিল বাংলার পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের প্রশাসনিক কেন্দ্র।

সুলতান ফখরুদ্দীন মুবারক শাহ ১৩৩৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলার প্রথম স্বাধীন মুসলিম সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। তার রাজধানী ছিল সোনারগাঁ। তখন থেকেই শুরু হয় সোনারগাঁয়ের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের। ১৩৫২ খ্রিস্টাব্দে লখনৌতির সুলতান শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহের হাতে ফখরুদ্দীনের রাজবংশের পতনের আগ পর্যন্ত ১৪ বছর সোনারগাঁ সমগ্র পূর্ববঙ্গ ও দক্ষিণপূর্ববঙ্গের সুলতানি শাসনের রাজধানীর মর্যাদায় অধিষ্ঠিত ছিল। সুলতান শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ ও সিকান্দর শাহের শাসনামলে সোনারগাঁ ছিল পূর্ববঙ্গ প্রদেশের রাজধানী। পূর্ববঙ্গে গিয়াসুদ্দীন আযম শাহের স্বাধীন শাসনামলে তার রাজধানী ছিল সোনারগাঁ। ঈসা খান মসনদ-ই-আলা প্রতিষ্ঠিত ভাটি রাজ্যের রাজধানী ছিল সোনারগাঁয়ে।

মুঘলের কাছে স্বাধীনচেতা শাসক মুসা খান মসনদ-ই-আলার পতনের পর সোনারগাঁয়ের রাজনৈতিক প্রাধান্য লোপ পায় এবং মুঘলদের বাংলা সুবাহ্র একটি প্রশাসনিক কেন্দ্রে পর্যবসিত হয়। ঢাকায় মুঘল রাজধানী প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সোনারগাঁ নগরীর দ্রুত অবক্ষয় ঘটে।

সোনারগাঁয়ে হিন্দু শাসনামলের রাজধানী শহরটি ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যা নদীর এবং পুরনো ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার সঙ্গমস্থলের সন্নিকটে ধলেশ্বরী নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত ছিল। শহরটির অবস্থান ছিল বর্তমান ঢাকা নগরীর প্রায় ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্ব দিকে। সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থিত মোগরাপাড়া থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত বর্তমান পানাম এলাকায় হিন্দু শাসনামলের রাজধানী শহর অবস্থিত ছিল বলে ধারণা করা হয়। মুসলিম রাজধানী শহরের কেন্দ্রস্থল সম্ভবত ছিল মেনিখালী নদীর তীরবর্তী মোগরাপাড়া। বিদ্যমান স্থাপত্য নিদর্শনাদি থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, সমগ্র মোগরাপাড়া ও গোয়ালদি এলাকায় এক সময় সুবিস্তৃত মুসলিম বসতি গড়ে উঠেছিল। সম্ভবত মুসলিম রাজধানী শহরটি মেনিখালী নদীর উত্তর তীরবর্তী মোগরাপাড়া ও এর চতুষ্পার্শ্বস্থ এলাকায় এবং গোয়ালদি ও বৈদ্যেরবাজার পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। বর্তমান পানাম ও খাসনগরের মধ্যবর্তী এলাকায় বিস্তৃত হিন্দু আমলের রাজধানী শহর মুসলিম আমলে সম্পূর্ণ পরিত্যক্ত হয়নি। অনুমান করা হয়, এ এলাকায় প্রথমদিকের মুসলিম শাসনকর্তাদের আবাসস্থল ছিল।

চৌদ্দ শতকের দ্বিতীয় পাদে সোনারগাঁ একটি বাণিজ্য শহররূপে গড়ে ওঠে। সমুদ্রপথে পশ্চিম এশীয় ও দক্ষিণপূর্ব এশীয় দেশ থেকে বাণিজ্য-তরী সহজেই সোনারগাঁয়ে পৌঁছতে পারত। ইবনে বতুতা (১৩৪৬) সোনারগাঁকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দরনগরী রূপে বর্ণনা করেন এবং চীন, ইন্দোনেশিয়া (জাভা) ও মালয় দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে এর সরাসরি বাণিজ্যিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেন। চীনের পরিব্রাজক মা হুয়ান (১৪০৬) সোনারগাঁকে একটি বিরাট বাণিজ্যিক শহররূপে প্রত্যক্ষ করেন। হৌ-হিয়েন (১৪১৫) সোনারগাঁকে বহু পুকুর, পাকা সড়ক ও বাজারসমৃদ্ধ একটি সুরক্ষিত প্রাচীরবেষ্টিত নগর এবং বাণিজ্যকেন্দ্ররূপে উল্লেখ করেন, যেখানে সব ধরনের পণ্যসামগ্রী মজুদ ও বিক্রয় করা হতো।

রালফ ফিচ (১৫৮৬) এ নগরকে একটি ব্যস্ত বাণিজ্যকেন্দ্ররূপে বর্ণনা করেন। সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত মসলিন, বিশেষত ‘খাস’ নামীয় অত্যুৎকৃষ্ট মসলিন সমগ্র বিশ্বে খ্যাতি অর্জন করে। সতের শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে রাজনৈতিক মর্যাদা হারানোর ফলে ধীরে ধীরে সোনারগাঁয়ের বাণিজ্যিক গুরুত্বও হ্রাস পেতে থাকে।

উনিশ শতকে সুতিবস্ত্রের, প্রধানত বিলাতি থান কাপড়ের ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে পানাম নগরের অভ্যুদয়ের ফলে সোনারগাঁ বাণিজ্য ক্ষেত্রে কিছুটা প্রাধান্য লাভ করে। পানাম নগরের বর্তমান ভগ্নপ্রায় দালানকোঠা হচ্ছে হিন্দু ব্যবসায়ীদের তৈরি আবাসিক ভবন। ইউরোপীয় অনুপ্রেরণায় নতুন ঔপনিবেশিক স্থাপত্য রীতিতে এগুলো নির্মিত।

বোখারার জ্ঞানতাপস মাওলানা শরফুদ্দীন আবু তওয়ামার নেতৃত্বে সোনারগাঁ ইসলামী শিক্ষা ও জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রে পরিণত হয়। তিনি সম্ভবত ১২৭০ খ্রিস্টাব্দে সোনারগাঁয়ে এসে স্বীয় খানকা ও একটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ মাদরাসায় ইসলামী শিক্ষার সব শাখায় এবং লৌকিক বিজ্ঞানের ওপর শিক্ষাদান ও অধ্যয়নের ব্যবস্থা ছিল। সমগ্র উপমহাদেশে এ মাদরাসার বহুল সুখ্যাতি ছিল এবং দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা এখানে শিক্ষালাভের জন্য সমবেত হতো। বিহারের বিখ্যাত সুফি ধর্মশাস্ত্রজ্ঞ শরফুদ্দীন ইয়াহিয়া মানেরী এ মাদরাসায়ই শিক্ষালাভ করেন। সম্ভবত মোগরাপাড়ার বর্তমান দরগাহবাড়িতে অবস্থিত ছিল এ জ্ঞানচর্চা কেন্দ্র। ইতিহাসখ্যাত সোনারগাঁ নগর এখন শুধু নামেই রয়েছে। ঢাকা নগরীর প্রতিষ্ঠার পর থেকে সোনারগাঁ তার প্রাধান্য হারাতে থাকে এবং উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধের মধ্যে সোনারগাঁ পরিণত হয় ‘গভীর জঙ্গলে আচ্ছাদিত গ-  গ্রামে’।  কিন্তু প্রায় এক শতক কালের ব্যবধানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যোগাযোগ সুবিধার ফলে শীতলক্ষ্যা ও মেঘনার মধ্যবর্তী ভূভাগ এখন পরিণত হয়েছে একটি উৎপাদনশীল এলাকায়।

                সুদীপ্ত সুজন

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগ সংস্কার
বিচার বিভাগ সংস্কার
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
এগারসিন্ধুর দুর্গ
এগারসিন্ধুর দুর্গ
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন
শবেবরাত কী? এ রাতের কেন এত মর্যাদা?
শবেবরাত কী? এ রাতের কেন এত মর্যাদা?
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রাষ্ট্রের দায়িত্ব
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রাষ্ট্রের দায়িত্ব
আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা
আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা
তাবলিগ জামাতে ঐক্য ফিরে আসুক
তাবলিগ জামাতে ঐক্য ফিরে আসুক
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ
নওগাঁয় সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির
ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানির কমার্জব্যাংকের ৩৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা
জার্মানির কমার্জব্যাংকের ৩৯০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহজেই বন্ধ করা যাবে ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশন
সহজেই বন্ধ করা যাবে ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশন

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
হবিগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋষভ পান্তের জীবন বাঁচানো সেই রজতই এখন মৃত্যুশয্যায়?
ঋষভ পান্তের জীবন বাঁচানো সেই রজতই এখন মৃত্যুশয্যায়?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি
খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজদিখানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিরাজদিখানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩৫
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩৫

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প: ‘এখন এই হাস্যকর যুদ্ধ বন্ধের সময় এসেছে’
ট্রাম্প: ‘এখন এই হাস্যকর যুদ্ধ বন্ধের সময় এসেছে’

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীর ঐতিহ্যবাহী কুমড়াচড়া খাল পুনরুদ্ধার
ফেনীর ঐতিহ্যবাহী কুমড়াচড়া খাল পুনরুদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার দৃশ্যমান নয় : দুদু
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার দৃশ্যমান নয় : দুদু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে এক্সেভেটরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২
কালিহাতীতে এক্সেভেটরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এআই ব্যবহারে নৈতিক ও আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হতে হবে’
‘এআই ব্যবহারে নৈতিক ও আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হতে হবে’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জন: খুলনায় পুলিশ কর্মকর্তার ৩ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধ সম্পদ অর্জন: খুলনায় পুলিশ কর্মকর্তার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইজতেমায় ‘ডেভিল’ পেলে ধরে দিবেন : জিএমপি কমিশনার
ইজতেমায় ‘ডেভিল’ পেলে ধরে দিবেন : জিএমপি কমিশনার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৯
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৯

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপারেশন ডেভিল হান্ট : চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৬
অপারেশন ডেভিল হান্ট : চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৬

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কথা মেনে পদত্যাগ করছেন ৭৫ হাজার মার্কিন সরকারি কর্মী
ট্রাম্পের কথা মেনে পদত্যাগ করছেন ৭৫ হাজার মার্কিন সরকারি কর্মী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রান্সফর্মার চুরি, দিনাজপুরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার
ট্রান্সফর্মার চুরি, দিনাজপুরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্রিটিশ নাগরিক আটকের কারণ জানাল ইরান
দুই ব্রিটিশ নাগরিক আটকের কারণ জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ট্রান্সফর্মার চুরি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার
ফুলবাড়ীতে ট্রান্সফর্মার চুরি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনা থেকে চট্টগ্রামে এলো আরও ৫২ হাজার টন গম
আর্জেন্টিনা থেকে চট্টগ্রামে এলো আরও ৫২ হাজার টন গম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার
ভাঙ্গায় মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুর ফেস প্যাকে যত্নে থাকবে ত্বক
মধুর ফেস প্যাকে যত্নে থাকবে ত্বক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’
হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন
শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক
আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব
হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প
‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে
হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ১৮০ সন্তানের সেই বাবাকে সতর্ক করলেন আদালত
যে কারণে ১৮০ সন্তানের সেই বাবাকে সতর্ক করলেন আদালত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব
সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’
‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট
গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা
পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে
নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি
আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজতেমায় বিদেশিদের মেহমানদারি
ইজতেমায় বিদেশিদের মেহমানদারি

রকমারি নগর পরিক্রমা

যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ
যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ

নগর জীবন

শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ
শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ

নগর জীবন

৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা
৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার
ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার

নগর জীবন

বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি
বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি

নগর জীবন

মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলীর ভালোবাসা
বুবলীর ভালোবাসা

শোবিজ

রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত
সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত

নগর জীবন

বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর
বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর

মাঠে ময়দানে

এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে
অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে

পেছনের পৃষ্ঠা