শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

দিনগুলি যে সোনার খাঁচায় থাকবে না সে কথা রবিঠাকুর অনুভব করেছিলেন মৃত্যুর বহুদিন আগেই। মৃত্যু এবং জন্ম নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু নির্ধারিত দিনটির কথা কেউ-ই আজ পর্যন্ত বলতে পারেননি। তবে আমরা সবাই জানি-মৃত্যু অবধারিত। ‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-সেই মৃত্যুর হাত থেকে প্রথমবার রক্ষা পেয়েছিলাম ১০ বছর বয়সে।  বাড়ির সুপারি পারতে গিয়ে কুড়ি-পঁচিশ ফুট উঁচু সুপারি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে দীর্ঘদিন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় স্কুলজীবনে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠীরা ওপরের ক্লাসে উঠলেও বছরখানেকের জন্য লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেই ১৯৫৭ সালে। সারা দিন দোহারপাড়াতেই থাকতাম। বিকালের কিছু আগে আমাদের করিম চাচাদের বাড়ির উত্তরে ভাঙাচোরা রাস্তায় আমরা জনাকয়েক কাচের মারবেল খেলতাম। কোনো কোনো বিকালে ঘুড়ি ওড়ানো। বাড়ির জায়গিরমাস্টার (ফজলুল হক পরবর্তীতে তিনি পাবনা জিলা স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন)। আমাদের সবারই ফজলে মামা, পড়তেন এডওয়ার্ড কলেজে। গ্রামের বাড়ি ছিল সাঁথিয়া থানার হলুদঘর গ্রামে। তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে খাল-বিল এমনকি দোহারপাড়ার টেংরা পিয়নের পুকুর থেকে আমরা মাছ ধরতাম জাল ফেলে।

ফজলু মামা মাছ না পেলেও বড় কাছিম পেয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির উত্তর দিকে বসবাস করত ‘বাগদী’ সম্প্রদায়ের অনেকগুলো পরিবার। তারা হয়তো এ দেশেই থাকতেন। কিন্তু পারলেন না, রাতারাতি সবকিছু ফেলে, স্বল্পমূল্যে জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন আসামের দিকে। ১৯৬২ সালে আমার সহপাঠী, পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি এবং স্কুলশিক্ষক করুনা প্রসাদ দে, বাবলুদের পরিবার তাদের শহরের ফায়ার ব্রিগেডের পশ্চিম দিকের সুন্দর একটি একতলা বাড়ি ফেলে পাড়ি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তার নিকটজন ছিলেন সীতেন দে। সীতেন দে ছিলেন গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক। তার একমাত্র ছেলে বলাই দে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কিছুদিন পরেই নিহত হয়েছিলেন। মোনেম খাঁ সরকারের শাসনামলে তার দুই বছর পরে ১৯৬৪ সালে সরকারের অদৃশ্য ইশারায় পাবনা শহরের উকিল, মোক্তার এবং ব্যবসায়ী হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেসব হিন্দু সম্প্রদায়ের সামর্থ্য ছিল তারাও তাদের বাড়িঘর কেউ ফেলে, কেউ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন। আমার সহপাঠী আশীষ রাখাল রায়, গোবিন্দ চক্রবর্তী, শ্যামল ঘোষ এবং অনেক হিন্দু শিক্ষক উদ্বাস্তু হয়ে চলে গেলেন ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় ১৯৬৩ সালে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন বিখ্যাত বামপন্থি নেতা রণেশ মৈত্র। আমি নবম শ্রেণির ছাত্র হলেও নিয়মিত বই নিতাম ওই লাইব্রেরি থেকে। যেহেতু আমি আমার বন্ধু শেখ আবদুল হাদী ছিলাম লাইব্রেরির সভ্য। ১৯৬৩ সালের বিকালবেলা দুই বন্ধু বই আনতে গিয়ে জানতে পারলাম ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে সভা হবে লাইব্রেরির দোতলায়। আমরা দুই বন্ধু সেদিন আগের বই ফেরত দিয়ে নতুন বই না নিয়ে দোতলায় গিয়ে দেখি ইতোমধ্যে অনেক চেয়ার পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। সেখানেই শুনলাম সভার বক্তাদের নাম রণেশ মৈত্র, জগদীশ গুহ, এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যাপক ফকরুল ইসলাম, শিবাজী মোহন রায় চৌধুরী, দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনোয়ারুল হকের। সেদিন প্রচুর শ্রোতার সমাগম হয়েছিল। আমাদের ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বললেন, সব শেষে সভাপতি রণেশ মৈত্র জানালেন ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের অনেক অজানা কথা। আমাদের মতো নবম-দশম শ্রেণির অনেক ছাত্রই জানত না। রণেশ মৈত্রের কথা শুনতে শুনতে আমার মনে পড়ল শৈশব-কৈশোরের কথা। আমাদের দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী এবং পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদক। একদিন তিনি শহরের কাজকর্ম শেষ করে দ্রুত বাড়িতে এসে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রউফ’ কোথায়?

জিয়া হায়দারের ডাকনাম ছিল রউফ সংক্ষেপে। তার পুরো নাম ছিল আবদুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

মা বললেন, আজিজদের বাড়িতে গিয়েছে। তৌফিক আজিজ খান ছিলেন জিয়া ভাইয়ের স্কুলজীবনের বন্ধু। দুজনই ছিলেন পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র। দেশ ভাগের পরে দুই বন্ধুই মাধ্যমিক পাস করেছিলেন ১৯৫২ সালে।

বাবা মাকে বললেন, এইমাত্র শহরে শুনে এলাম মন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। ছেলেদের জোর দাবি ছিল-বাংলা ভাষাই রাষ্ট্রভাষা থাকবে। ছেলেরা জিন্নাহ সাহেবের কথা মানেনি। আমার অল্প শিক্ষিত মা বাবার কাছ থেকে জানতে চাইলেন, জিন্নাহ সাহেব তো পাকিস্তান বানালেন, বাবা হ্যাঁ বলার পরে, মা বললেন, তাহলে ছাত্রদের গুলি করে মারা হলো কেন? বাবা জানালেন জিন্নাহ সাহেব চেয়েছিলেন পাকিস্তানের একমাত্র ভাষা হবে উর্দু। ১৯৪৮ সালে জিন্নাহ ঢাকায় দুই জায়গায় বক্তৃতায় ওই একই কথা বলেছিলেন।

প্রথম দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতেই ওই একই কথা বললেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানিদের একমাত্র ভাষা। জিন্নাহর বক্তৃতা শেষ হওয়ার আগেই ছাত্ররা হট্টগোল শুরু করেছিল এবং সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে স্লোগান দিয়েছিল, বাংলাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা। সত্যিকার অর্থে আমাদের এই দেশে ১৯৪৮ সালেই হয়েছিল ভাষার দাবিতে প্রথম প্রতিবাদ।

পাকিস্তান হওয়ার পর নুরুল আমিন হয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তারই নির্দেশে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপরে গুলি করে পুলিশ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে অনেক লোক এলেন। আমার বাবা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন ছিলেন পাবনা মুসলিম লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক, আর সভাপতি ছিলেন কৃষ্ণপুরের খবির উদ্দিন। আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়ির নিচতলার ঘরে স্থানীয় মুসলিম লীগের অনেক নেতা-কর্মী এসে উপস্থিত হলেন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা গতকালের ছাত্রহত্যা কান্ডের জন্য শোক প্রকাশ করলেও মুসলিম লীগ সভাপতি খবির উদ্দিন কোনো শোক প্রকাশ এবং দুঃখ প্রকাশ না করে বরং বললেন, জিন্নাহ সাহেব হচ্ছেন নতুন পাকিস্তানের জাতির পিতা, জাতির পিতার কথা শোনা উচিত ছিল, আমরা উর্দুকেই মেনে নিতাম রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকেই। ছাত্ররা ভুল করেছে। তারই খেসারত দিয়েছে গতকাল।

খবির উদ্দিনের কথায় কেউ তাকে সমর্থন না করে প্রচ- বাগবিতন্ডা শুরু হলো, মোগল মিয়া, আলী আকবর খুব জোরে বললেন, ছাত্রনেতা শেখ মুজিব থাকলে- তার কথা শেষ হওয়ার আগেই-খবির উদ্দিন উল্লাস প্রকাশ করে বললেন, শেখ মুজিব তো জেলে, একজন চিৎকার করে বললেন, মিথ্যে কথা কেন বলছেন শেখ মুজিব তো জেলে নয়, ছাত্রদের মিছিলে তিনিও ছিলেন। সেই দিন আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ির নিচতলার ঘরেই মুসলিম লীগ দুই দলে ভাগ হয়ে গেল। একজন জানালেন, খবির উদ্দিনকে লীগের সভাপতি মানি না। মানব না। আমার বাবাকে একজন জিজ্ঞাস করলেন অপরজন বললেন, হাকিম ভাই আপনি এখনই সবার সামনে চলুন, আজ থেকে আমি পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদকের পদত্যাগ করলাম। অনেকেই করতালি দিলে খবির উদ্দিন কোনো কথা না বলে তার কৃষ্ণপুরের সঙ্গী সাথীদের নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কাকে যেন বললেন জিন্নাহই আমাদের জাতির পিতা, তার কথা আমাদের মানতেই হবে। শুনতেই হবে। উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর জিয়া ভাই আর আজিজ ভাই আমাদের ফুফাত ভাই চুন্নু ভাই, নান্নু ভাই, (নামকরা ফুটবলার ছিলেন দুই ভাই)-সহ আরও জনাকয়েক একত্রে নুরুল আমিনের গুষ্টি উদ্ধার করলেন এবং স্লোগান দিলেন নুরুল আমিন নিপাত যাক। ওই শালাকে গুলি করে মারা উচিত। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৩ অথবা ১৯৫৪ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের একদল ছাত্র ২১ ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য মিছিল করার অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন- গ্রেফতারদের মধ্যে ছিলেন কামাল লোহানী, আবদুল মতিন, জিয়া হায়দার, প্রসাদ রায়, শাজাহান আলী, নিখিলেশ দত্ত। এ ছাড়া পুলিশ ধরেছিল রণেশ মৈত্রসহ কৃষ্ণপুর, রাধানগর, জিলাপাড়া ও শালগাড়িয়ার হিন্দু মুসলমান অনেক ছাত্রকে। যারা এডওয়ার্ড কলেজে লেখাপড়া করতেন।

আমার এখনো সুস্পষ্ট মনে আছে, আমি তখন পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের দশম শ্রেণির ছাত্র। ১৯৬৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে সে বছর ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ঐতিহাসিক ২১ ফেব্রুয়ারির আন্দোলন নিয়ে অনেক আলোচনা হলো পাবনা শহরের মধ্যখানের বিশাল বর্ণমালা ইনস্টিটিউটের খোলা মাঠে। ছাত্রনেতা আবদুল মতিন হাজার লোকের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখলেন। মতিন ভাই এবং রণেশ মৈত্র সেই সভায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, বাঙালির মাতৃভাষা হবে বাংলা। জেল-জুলুম সহ্য করেও ন্যায়ের পথে থাকা একনিষ্ঠ এবং আদর্শবান আপসহীন ওই মানুষগুলো ছিলেন আমাদের মতো ছাত্রদের কাছে সাহস ও সংগ্রামের অনুপ্রেরণা-অনুসরণীয় এবং প্রিয় ব্যক্তিবর্গ। আমার যতদূর মনে পড়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম প্রথম বইমেলার অনুমতি দিয়েছিলেন। মুক্তধারা প্রকাশিত চিত্তরঞ্জন সাহাকে বাংলা একাডেমির বটতলার মাটিতে চটের ওপর বই বিছিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা-ই প্রথম বইমেলা করেছিলেন। সেই থেকে শুরু ২১ ফেব্রুয়ারির বইমেলা। এখন আমাদের প্রাণের উৎসব।

অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠানে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত থেকে জগদীশ গুহের কথা এবং ফকরুল ইসলাম ও রণেশ মৈত্র্যের ভাষণ, সেদিন সবাই আমরা শুনেছিলাম। আমার স্কুলশিক্ষক বিমল ভৌমিক, তিনি একাধারে ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ (পাবলিক) লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। অতীত এবং স্মৃতি এখনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ফেলে আসা দিনগুলোর কাছে।  দুঃখটা হলো বিমল ভৌমিক স্যার তিনিও একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পরই চলে গিয়েছিলেন ভারতে।          

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন