শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

দিনগুলি যে সোনার খাঁচায় থাকবে না সে কথা রবিঠাকুর অনুভব করেছিলেন মৃত্যুর বহুদিন আগেই। মৃত্যু এবং জন্ম নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু নির্ধারিত দিনটির কথা কেউ-ই আজ পর্যন্ত বলতে পারেননি। তবে আমরা সবাই জানি-মৃত্যু অবধারিত। ‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-সেই মৃত্যুর হাত থেকে প্রথমবার রক্ষা পেয়েছিলাম ১০ বছর বয়সে।  বাড়ির সুপারি পারতে গিয়ে কুড়ি-পঁচিশ ফুট উঁচু সুপারি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে দীর্ঘদিন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় স্কুলজীবনে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠীরা ওপরের ক্লাসে উঠলেও বছরখানেকের জন্য লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেই ১৯৫৭ সালে। সারা দিন দোহারপাড়াতেই থাকতাম। বিকালের কিছু আগে আমাদের করিম চাচাদের বাড়ির উত্তরে ভাঙাচোরা রাস্তায় আমরা জনাকয়েক কাচের মারবেল খেলতাম। কোনো কোনো বিকালে ঘুড়ি ওড়ানো। বাড়ির জায়গিরমাস্টার (ফজলুল হক পরবর্তীতে তিনি পাবনা জিলা স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন)। আমাদের সবারই ফজলে মামা, পড়তেন এডওয়ার্ড কলেজে। গ্রামের বাড়ি ছিল সাঁথিয়া থানার হলুদঘর গ্রামে। তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে খাল-বিল এমনকি দোহারপাড়ার টেংরা পিয়নের পুকুর থেকে আমরা মাছ ধরতাম জাল ফেলে।

ফজলু মামা মাছ না পেলেও বড় কাছিম পেয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির উত্তর দিকে বসবাস করত ‘বাগদী’ সম্প্রদায়ের অনেকগুলো পরিবার। তারা হয়তো এ দেশেই থাকতেন। কিন্তু পারলেন না, রাতারাতি সবকিছু ফেলে, স্বল্পমূল্যে জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন আসামের দিকে। ১৯৬২ সালে আমার সহপাঠী, পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি এবং স্কুলশিক্ষক করুনা প্রসাদ দে, বাবলুদের পরিবার তাদের শহরের ফায়ার ব্রিগেডের পশ্চিম দিকের সুন্দর একটি একতলা বাড়ি ফেলে পাড়ি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তার নিকটজন ছিলেন সীতেন দে। সীতেন দে ছিলেন গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক। তার একমাত্র ছেলে বলাই দে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কিছুদিন পরেই নিহত হয়েছিলেন। মোনেম খাঁ সরকারের শাসনামলে তার দুই বছর পরে ১৯৬৪ সালে সরকারের অদৃশ্য ইশারায় পাবনা শহরের উকিল, মোক্তার এবং ব্যবসায়ী হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেসব হিন্দু সম্প্রদায়ের সামর্থ্য ছিল তারাও তাদের বাড়িঘর কেউ ফেলে, কেউ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন। আমার সহপাঠী আশীষ রাখাল রায়, গোবিন্দ চক্রবর্তী, শ্যামল ঘোষ এবং অনেক হিন্দু শিক্ষক উদ্বাস্তু হয়ে চলে গেলেন ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় ১৯৬৩ সালে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন বিখ্যাত বামপন্থি নেতা রণেশ মৈত্র। আমি নবম শ্রেণির ছাত্র হলেও নিয়মিত বই নিতাম ওই লাইব্রেরি থেকে। যেহেতু আমি আমার বন্ধু শেখ আবদুল হাদী ছিলাম লাইব্রেরির সভ্য। ১৯৬৩ সালের বিকালবেলা দুই বন্ধু বই আনতে গিয়ে জানতে পারলাম ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে সভা হবে লাইব্রেরির দোতলায়। আমরা দুই বন্ধু সেদিন আগের বই ফেরত দিয়ে নতুন বই না নিয়ে দোতলায় গিয়ে দেখি ইতোমধ্যে অনেক চেয়ার পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। সেখানেই শুনলাম সভার বক্তাদের নাম রণেশ মৈত্র, জগদীশ গুহ, এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যাপক ফকরুল ইসলাম, শিবাজী মোহন রায় চৌধুরী, দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনোয়ারুল হকের। সেদিন প্রচুর শ্রোতার সমাগম হয়েছিল। আমাদের ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বললেন, সব শেষে সভাপতি রণেশ মৈত্র জানালেন ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের অনেক অজানা কথা। আমাদের মতো নবম-দশম শ্রেণির অনেক ছাত্রই জানত না। রণেশ মৈত্রের কথা শুনতে শুনতে আমার মনে পড়ল শৈশব-কৈশোরের কথা। আমাদের দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী এবং পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদক। একদিন তিনি শহরের কাজকর্ম শেষ করে দ্রুত বাড়িতে এসে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রউফ’ কোথায়?

জিয়া হায়দারের ডাকনাম ছিল রউফ সংক্ষেপে। তার পুরো নাম ছিল আবদুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

মা বললেন, আজিজদের বাড়িতে গিয়েছে। তৌফিক আজিজ খান ছিলেন জিয়া ভাইয়ের স্কুলজীবনের বন্ধু। দুজনই ছিলেন পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র। দেশ ভাগের পরে দুই বন্ধুই মাধ্যমিক পাস করেছিলেন ১৯৫২ সালে।

বাবা মাকে বললেন, এইমাত্র শহরে শুনে এলাম মন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। ছেলেদের জোর দাবি ছিল-বাংলা ভাষাই রাষ্ট্রভাষা থাকবে। ছেলেরা জিন্নাহ সাহেবের কথা মানেনি। আমার অল্প শিক্ষিত মা বাবার কাছ থেকে জানতে চাইলেন, জিন্নাহ সাহেব তো পাকিস্তান বানালেন, বাবা হ্যাঁ বলার পরে, মা বললেন, তাহলে ছাত্রদের গুলি করে মারা হলো কেন? বাবা জানালেন জিন্নাহ সাহেব চেয়েছিলেন পাকিস্তানের একমাত্র ভাষা হবে উর্দু। ১৯৪৮ সালে জিন্নাহ ঢাকায় দুই জায়গায় বক্তৃতায় ওই একই কথা বলেছিলেন।

প্রথম দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতেই ওই একই কথা বললেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানিদের একমাত্র ভাষা। জিন্নাহর বক্তৃতা শেষ হওয়ার আগেই ছাত্ররা হট্টগোল শুরু করেছিল এবং সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে স্লোগান দিয়েছিল, বাংলাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা। সত্যিকার অর্থে আমাদের এই দেশে ১৯৪৮ সালেই হয়েছিল ভাষার দাবিতে প্রথম প্রতিবাদ।

পাকিস্তান হওয়ার পর নুরুল আমিন হয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তারই নির্দেশে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপরে গুলি করে পুলিশ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে অনেক লোক এলেন। আমার বাবা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন ছিলেন পাবনা মুসলিম লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক, আর সভাপতি ছিলেন কৃষ্ণপুরের খবির উদ্দিন। আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়ির নিচতলার ঘরে স্থানীয় মুসলিম লীগের অনেক নেতা-কর্মী এসে উপস্থিত হলেন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা গতকালের ছাত্রহত্যা কান্ডের জন্য শোক প্রকাশ করলেও মুসলিম লীগ সভাপতি খবির উদ্দিন কোনো শোক প্রকাশ এবং দুঃখ প্রকাশ না করে বরং বললেন, জিন্নাহ সাহেব হচ্ছেন নতুন পাকিস্তানের জাতির পিতা, জাতির পিতার কথা শোনা উচিত ছিল, আমরা উর্দুকেই মেনে নিতাম রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকেই। ছাত্ররা ভুল করেছে। তারই খেসারত দিয়েছে গতকাল।

খবির উদ্দিনের কথায় কেউ তাকে সমর্থন না করে প্রচ- বাগবিতন্ডা শুরু হলো, মোগল মিয়া, আলী আকবর খুব জোরে বললেন, ছাত্রনেতা শেখ মুজিব থাকলে- তার কথা শেষ হওয়ার আগেই-খবির উদ্দিন উল্লাস প্রকাশ করে বললেন, শেখ মুজিব তো জেলে, একজন চিৎকার করে বললেন, মিথ্যে কথা কেন বলছেন শেখ মুজিব তো জেলে নয়, ছাত্রদের মিছিলে তিনিও ছিলেন। সেই দিন আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ির নিচতলার ঘরেই মুসলিম লীগ দুই দলে ভাগ হয়ে গেল। একজন জানালেন, খবির উদ্দিনকে লীগের সভাপতি মানি না। মানব না। আমার বাবাকে একজন জিজ্ঞাস করলেন অপরজন বললেন, হাকিম ভাই আপনি এখনই সবার সামনে চলুন, আজ থেকে আমি পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদকের পদত্যাগ করলাম। অনেকেই করতালি দিলে খবির উদ্দিন কোনো কথা না বলে তার কৃষ্ণপুরের সঙ্গী সাথীদের নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কাকে যেন বললেন জিন্নাহই আমাদের জাতির পিতা, তার কথা আমাদের মানতেই হবে। শুনতেই হবে। উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর জিয়া ভাই আর আজিজ ভাই আমাদের ফুফাত ভাই চুন্নু ভাই, নান্নু ভাই, (নামকরা ফুটবলার ছিলেন দুই ভাই)-সহ আরও জনাকয়েক একত্রে নুরুল আমিনের গুষ্টি উদ্ধার করলেন এবং স্লোগান দিলেন নুরুল আমিন নিপাত যাক। ওই শালাকে গুলি করে মারা উচিত। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৩ অথবা ১৯৫৪ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের একদল ছাত্র ২১ ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য মিছিল করার অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন- গ্রেফতারদের মধ্যে ছিলেন কামাল লোহানী, আবদুল মতিন, জিয়া হায়দার, প্রসাদ রায়, শাজাহান আলী, নিখিলেশ দত্ত। এ ছাড়া পুলিশ ধরেছিল রণেশ মৈত্রসহ কৃষ্ণপুর, রাধানগর, জিলাপাড়া ও শালগাড়িয়ার হিন্দু মুসলমান অনেক ছাত্রকে। যারা এডওয়ার্ড কলেজে লেখাপড়া করতেন।

আমার এখনো সুস্পষ্ট মনে আছে, আমি তখন পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের দশম শ্রেণির ছাত্র। ১৯৬৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে সে বছর ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ঐতিহাসিক ২১ ফেব্রুয়ারির আন্দোলন নিয়ে অনেক আলোচনা হলো পাবনা শহরের মধ্যখানের বিশাল বর্ণমালা ইনস্টিটিউটের খোলা মাঠে। ছাত্রনেতা আবদুল মতিন হাজার লোকের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখলেন। মতিন ভাই এবং রণেশ মৈত্র সেই সভায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, বাঙালির মাতৃভাষা হবে বাংলা। জেল-জুলুম সহ্য করেও ন্যায়ের পথে থাকা একনিষ্ঠ এবং আদর্শবান আপসহীন ওই মানুষগুলো ছিলেন আমাদের মতো ছাত্রদের কাছে সাহস ও সংগ্রামের অনুপ্রেরণা-অনুসরণীয় এবং প্রিয় ব্যক্তিবর্গ। আমার যতদূর মনে পড়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম প্রথম বইমেলার অনুমতি দিয়েছিলেন। মুক্তধারা প্রকাশিত চিত্তরঞ্জন সাহাকে বাংলা একাডেমির বটতলার মাটিতে চটের ওপর বই বিছিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা-ই প্রথম বইমেলা করেছিলেন। সেই থেকে শুরু ২১ ফেব্রুয়ারির বইমেলা। এখন আমাদের প্রাণের উৎসব।

অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠানে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত থেকে জগদীশ গুহের কথা এবং ফকরুল ইসলাম ও রণেশ মৈত্র্যের ভাষণ, সেদিন সবাই আমরা শুনেছিলাম। আমার স্কুলশিক্ষক বিমল ভৌমিক, তিনি একাধারে ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ (পাবলিক) লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। অতীত এবং স্মৃতি এখনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ফেলে আসা দিনগুলোর কাছে।  দুঃখটা হলো বিমল ভৌমিক স্যার তিনিও একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পরই চলে গিয়েছিলেন ভারতে।          

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন