শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

দিনগুলি যে সোনার খাঁচায় থাকবে না সে কথা রবিঠাকুর অনুভব করেছিলেন মৃত্যুর বহুদিন আগেই। মৃত্যু এবং জন্ম নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু নির্ধারিত দিনটির কথা কেউ-ই আজ পর্যন্ত বলতে পারেননি। তবে আমরা সবাই জানি-মৃত্যু অবধারিত। ‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-সেই মৃত্যুর হাত থেকে প্রথমবার রক্ষা পেয়েছিলাম ১০ বছর বয়সে।  বাড়ির সুপারি পারতে গিয়ে কুড়ি-পঁচিশ ফুট উঁচু সুপারি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে দীর্ঘদিন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় স্কুলজীবনে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠীরা ওপরের ক্লাসে উঠলেও বছরখানেকের জন্য লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেই ১৯৫৭ সালে। সারা দিন দোহারপাড়াতেই থাকতাম। বিকালের কিছু আগে আমাদের করিম চাচাদের বাড়ির উত্তরে ভাঙাচোরা রাস্তায় আমরা জনাকয়েক কাচের মারবেল খেলতাম। কোনো কোনো বিকালে ঘুড়ি ওড়ানো। বাড়ির জায়গিরমাস্টার (ফজলুল হক পরবর্তীতে তিনি পাবনা জিলা স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন)। আমাদের সবারই ফজলে মামা, পড়তেন এডওয়ার্ড কলেজে। গ্রামের বাড়ি ছিল সাঁথিয়া থানার হলুদঘর গ্রামে। তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে খাল-বিল এমনকি দোহারপাড়ার টেংরা পিয়নের পুকুর থেকে আমরা মাছ ধরতাম জাল ফেলে।

ফজলু মামা মাছ না পেলেও বড় কাছিম পেয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির উত্তর দিকে বসবাস করত ‘বাগদী’ সম্প্রদায়ের অনেকগুলো পরিবার। তারা হয়তো এ দেশেই থাকতেন। কিন্তু পারলেন না, রাতারাতি সবকিছু ফেলে, স্বল্পমূল্যে জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন আসামের দিকে। ১৯৬২ সালে আমার সহপাঠী, পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি এবং স্কুলশিক্ষক করুনা প্রসাদ দে, বাবলুদের পরিবার তাদের শহরের ফায়ার ব্রিগেডের পশ্চিম দিকের সুন্দর একটি একতলা বাড়ি ফেলে পাড়ি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তার নিকটজন ছিলেন সীতেন দে। সীতেন দে ছিলেন গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক। তার একমাত্র ছেলে বলাই দে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কিছুদিন পরেই নিহত হয়েছিলেন। মোনেম খাঁ সরকারের শাসনামলে তার দুই বছর পরে ১৯৬৪ সালে সরকারের অদৃশ্য ইশারায় পাবনা শহরের উকিল, মোক্তার এবং ব্যবসায়ী হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেসব হিন্দু সম্প্রদায়ের সামর্থ্য ছিল তারাও তাদের বাড়িঘর কেউ ফেলে, কেউ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন। আমার সহপাঠী আশীষ রাখাল রায়, গোবিন্দ চক্রবর্তী, শ্যামল ঘোষ এবং অনেক হিন্দু শিক্ষক উদ্বাস্তু হয়ে চলে গেলেন ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় ১৯৬৩ সালে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন বিখ্যাত বামপন্থি নেতা রণেশ মৈত্র। আমি নবম শ্রেণির ছাত্র হলেও নিয়মিত বই নিতাম ওই লাইব্রেরি থেকে। যেহেতু আমি আমার বন্ধু শেখ আবদুল হাদী ছিলাম লাইব্রেরির সভ্য। ১৯৬৩ সালের বিকালবেলা দুই বন্ধু বই আনতে গিয়ে জানতে পারলাম ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে সভা হবে লাইব্রেরির দোতলায়। আমরা দুই বন্ধু সেদিন আগের বই ফেরত দিয়ে নতুন বই না নিয়ে দোতলায় গিয়ে দেখি ইতোমধ্যে অনেক চেয়ার পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। সেখানেই শুনলাম সভার বক্তাদের নাম রণেশ মৈত্র, জগদীশ গুহ, এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যাপক ফকরুল ইসলাম, শিবাজী মোহন রায় চৌধুরী, দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনোয়ারুল হকের। সেদিন প্রচুর শ্রোতার সমাগম হয়েছিল। আমাদের ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বললেন, সব শেষে সভাপতি রণেশ মৈত্র জানালেন ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের অনেক অজানা কথা। আমাদের মতো নবম-দশম শ্রেণির অনেক ছাত্রই জানত না। রণেশ মৈত্রের কথা শুনতে শুনতে আমার মনে পড়ল শৈশব-কৈশোরের কথা। আমাদের দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী এবং পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদক। একদিন তিনি শহরের কাজকর্ম শেষ করে দ্রুত বাড়িতে এসে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রউফ’ কোথায়?

জিয়া হায়দারের ডাকনাম ছিল রউফ সংক্ষেপে। তার পুরো নাম ছিল আবদুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

মা বললেন, আজিজদের বাড়িতে গিয়েছে। তৌফিক আজিজ খান ছিলেন জিয়া ভাইয়ের স্কুলজীবনের বন্ধু। দুজনই ছিলেন পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র। দেশ ভাগের পরে দুই বন্ধুই মাধ্যমিক পাস করেছিলেন ১৯৫২ সালে।

বাবা মাকে বললেন, এইমাত্র শহরে শুনে এলাম মন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। ছেলেদের জোর দাবি ছিল-বাংলা ভাষাই রাষ্ট্রভাষা থাকবে। ছেলেরা জিন্নাহ সাহেবের কথা মানেনি। আমার অল্প শিক্ষিত মা বাবার কাছ থেকে জানতে চাইলেন, জিন্নাহ সাহেব তো পাকিস্তান বানালেন, বাবা হ্যাঁ বলার পরে, মা বললেন, তাহলে ছাত্রদের গুলি করে মারা হলো কেন? বাবা জানালেন জিন্নাহ সাহেব চেয়েছিলেন পাকিস্তানের একমাত্র ভাষা হবে উর্দু। ১৯৪৮ সালে জিন্নাহ ঢাকায় দুই জায়গায় বক্তৃতায় ওই একই কথা বলেছিলেন।

প্রথম দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতেই ওই একই কথা বললেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানিদের একমাত্র ভাষা। জিন্নাহর বক্তৃতা শেষ হওয়ার আগেই ছাত্ররা হট্টগোল শুরু করেছিল এবং সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে স্লোগান দিয়েছিল, বাংলাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা। সত্যিকার অর্থে আমাদের এই দেশে ১৯৪৮ সালেই হয়েছিল ভাষার দাবিতে প্রথম প্রতিবাদ।

পাকিস্তান হওয়ার পর নুরুল আমিন হয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তারই নির্দেশে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপরে গুলি করে পুলিশ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে অনেক লোক এলেন। আমার বাবা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন ছিলেন পাবনা মুসলিম লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক, আর সভাপতি ছিলেন কৃষ্ণপুরের খবির উদ্দিন। আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়ির নিচতলার ঘরে স্থানীয় মুসলিম লীগের অনেক নেতা-কর্মী এসে উপস্থিত হলেন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা গতকালের ছাত্রহত্যা কান্ডের জন্য শোক প্রকাশ করলেও মুসলিম লীগ সভাপতি খবির উদ্দিন কোনো শোক প্রকাশ এবং দুঃখ প্রকাশ না করে বরং বললেন, জিন্নাহ সাহেব হচ্ছেন নতুন পাকিস্তানের জাতির পিতা, জাতির পিতার কথা শোনা উচিত ছিল, আমরা উর্দুকেই মেনে নিতাম রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকেই। ছাত্ররা ভুল করেছে। তারই খেসারত দিয়েছে গতকাল।

খবির উদ্দিনের কথায় কেউ তাকে সমর্থন না করে প্রচ- বাগবিতন্ডা শুরু হলো, মোগল মিয়া, আলী আকবর খুব জোরে বললেন, ছাত্রনেতা শেখ মুজিব থাকলে- তার কথা শেষ হওয়ার আগেই-খবির উদ্দিন উল্লাস প্রকাশ করে বললেন, শেখ মুজিব তো জেলে, একজন চিৎকার করে বললেন, মিথ্যে কথা কেন বলছেন শেখ মুজিব তো জেলে নয়, ছাত্রদের মিছিলে তিনিও ছিলেন। সেই দিন আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ির নিচতলার ঘরেই মুসলিম লীগ দুই দলে ভাগ হয়ে গেল। একজন জানালেন, খবির উদ্দিনকে লীগের সভাপতি মানি না। মানব না। আমার বাবাকে একজন জিজ্ঞাস করলেন অপরজন বললেন, হাকিম ভাই আপনি এখনই সবার সামনে চলুন, আজ থেকে আমি পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদকের পদত্যাগ করলাম। অনেকেই করতালি দিলে খবির উদ্দিন কোনো কথা না বলে তার কৃষ্ণপুরের সঙ্গী সাথীদের নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কাকে যেন বললেন জিন্নাহই আমাদের জাতির পিতা, তার কথা আমাদের মানতেই হবে। শুনতেই হবে। উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর জিয়া ভাই আর আজিজ ভাই আমাদের ফুফাত ভাই চুন্নু ভাই, নান্নু ভাই, (নামকরা ফুটবলার ছিলেন দুই ভাই)-সহ আরও জনাকয়েক একত্রে নুরুল আমিনের গুষ্টি উদ্ধার করলেন এবং স্লোগান দিলেন নুরুল আমিন নিপাত যাক। ওই শালাকে গুলি করে মারা উচিত। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৩ অথবা ১৯৫৪ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের একদল ছাত্র ২১ ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য মিছিল করার অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন- গ্রেফতারদের মধ্যে ছিলেন কামাল লোহানী, আবদুল মতিন, জিয়া হায়দার, প্রসাদ রায়, শাজাহান আলী, নিখিলেশ দত্ত। এ ছাড়া পুলিশ ধরেছিল রণেশ মৈত্রসহ কৃষ্ণপুর, রাধানগর, জিলাপাড়া ও শালগাড়িয়ার হিন্দু মুসলমান অনেক ছাত্রকে। যারা এডওয়ার্ড কলেজে লেখাপড়া করতেন।

আমার এখনো সুস্পষ্ট মনে আছে, আমি তখন পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের দশম শ্রেণির ছাত্র। ১৯৬৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে সে বছর ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ঐতিহাসিক ২১ ফেব্রুয়ারির আন্দোলন নিয়ে অনেক আলোচনা হলো পাবনা শহরের মধ্যখানের বিশাল বর্ণমালা ইনস্টিটিউটের খোলা মাঠে। ছাত্রনেতা আবদুল মতিন হাজার লোকের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখলেন। মতিন ভাই এবং রণেশ মৈত্র সেই সভায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, বাঙালির মাতৃভাষা হবে বাংলা। জেল-জুলুম সহ্য করেও ন্যায়ের পথে থাকা একনিষ্ঠ এবং আদর্শবান আপসহীন ওই মানুষগুলো ছিলেন আমাদের মতো ছাত্রদের কাছে সাহস ও সংগ্রামের অনুপ্রেরণা-অনুসরণীয় এবং প্রিয় ব্যক্তিবর্গ। আমার যতদূর মনে পড়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম প্রথম বইমেলার অনুমতি দিয়েছিলেন। মুক্তধারা প্রকাশিত চিত্তরঞ্জন সাহাকে বাংলা একাডেমির বটতলার মাটিতে চটের ওপর বই বিছিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা-ই প্রথম বইমেলা করেছিলেন। সেই থেকে শুরু ২১ ফেব্রুয়ারির বইমেলা। এখন আমাদের প্রাণের উৎসব।

অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠানে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত থেকে জগদীশ গুহের কথা এবং ফকরুল ইসলাম ও রণেশ মৈত্র্যের ভাষণ, সেদিন সবাই আমরা শুনেছিলাম। আমার স্কুলশিক্ষক বিমল ভৌমিক, তিনি একাধারে ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ (পাবলিক) লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। অতীত এবং স্মৃতি এখনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ফেলে আসা দিনগুলোর কাছে।  দুঃখটা হলো বিমল ভৌমিক স্যার তিনিও একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পরই চলে গিয়েছিলেন ভারতে।          

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক