শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

দিনগুলি যে সোনার খাঁচায় থাকবে না সে কথা রবিঠাকুর অনুভব করেছিলেন মৃত্যুর বহুদিন আগেই। মৃত্যু এবং জন্ম নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু নির্ধারিত দিনটির কথা কেউ-ই আজ পর্যন্ত বলতে পারেননি। তবে আমরা সবাই জানি-মৃত্যু অবধারিত। ‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-সেই মৃত্যুর হাত থেকে প্রথমবার রক্ষা পেয়েছিলাম ১০ বছর বয়সে।  বাড়ির সুপারি পারতে গিয়ে কুড়ি-পঁচিশ ফুট উঁচু সুপারি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে দীর্ঘদিন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় স্কুলজীবনে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠীরা ওপরের ক্লাসে উঠলেও বছরখানেকের জন্য লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেই ১৯৫৭ সালে। সারা দিন দোহারপাড়াতেই থাকতাম। বিকালের কিছু আগে আমাদের করিম চাচাদের বাড়ির উত্তরে ভাঙাচোরা রাস্তায় আমরা জনাকয়েক কাচের মারবেল খেলতাম। কোনো কোনো বিকালে ঘুড়ি ওড়ানো। বাড়ির জায়গিরমাস্টার (ফজলুল হক পরবর্তীতে তিনি পাবনা জিলা স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন)। আমাদের সবারই ফজলে মামা, পড়তেন এডওয়ার্ড কলেজে। গ্রামের বাড়ি ছিল সাঁথিয়া থানার হলুদঘর গ্রামে। তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে খাল-বিল এমনকি দোহারপাড়ার টেংরা পিয়নের পুকুর থেকে আমরা মাছ ধরতাম জাল ফেলে।

ফজলু মামা মাছ না পেলেও বড় কাছিম পেয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির উত্তর দিকে বসবাস করত ‘বাগদী’ সম্প্রদায়ের অনেকগুলো পরিবার। তারা হয়তো এ দেশেই থাকতেন। কিন্তু পারলেন না, রাতারাতি সবকিছু ফেলে, স্বল্পমূল্যে জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন আসামের দিকে। ১৯৬২ সালে আমার সহপাঠী, পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি এবং স্কুলশিক্ষক করুনা প্রসাদ দে, বাবলুদের পরিবার তাদের শহরের ফায়ার ব্রিগেডের পশ্চিম দিকের সুন্দর একটি একতলা বাড়ি ফেলে পাড়ি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তার নিকটজন ছিলেন সীতেন দে। সীতেন দে ছিলেন গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক। তার একমাত্র ছেলে বলাই দে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কিছুদিন পরেই নিহত হয়েছিলেন। মোনেম খাঁ সরকারের শাসনামলে তার দুই বছর পরে ১৯৬৪ সালে সরকারের অদৃশ্য ইশারায় পাবনা শহরের উকিল, মোক্তার এবং ব্যবসায়ী হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেসব হিন্দু সম্প্রদায়ের সামর্থ্য ছিল তারাও তাদের বাড়িঘর কেউ ফেলে, কেউ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন। আমার সহপাঠী আশীষ রাখাল রায়, গোবিন্দ চক্রবর্তী, শ্যামল ঘোষ এবং অনেক হিন্দু শিক্ষক উদ্বাস্তু হয়ে চলে গেলেন ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় ১৯৬৩ সালে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন বিখ্যাত বামপন্থি নেতা রণেশ মৈত্র। আমি নবম শ্রেণির ছাত্র হলেও নিয়মিত বই নিতাম ওই লাইব্রেরি থেকে। যেহেতু আমি আমার বন্ধু শেখ আবদুল হাদী ছিলাম লাইব্রেরির সভ্য। ১৯৬৩ সালের বিকালবেলা দুই বন্ধু বই আনতে গিয়ে জানতে পারলাম ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে সভা হবে লাইব্রেরির দোতলায়। আমরা দুই বন্ধু সেদিন আগের বই ফেরত দিয়ে নতুন বই না নিয়ে দোতলায় গিয়ে দেখি ইতোমধ্যে অনেক চেয়ার পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। সেখানেই শুনলাম সভার বক্তাদের নাম রণেশ মৈত্র, জগদীশ গুহ, এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যাপক ফকরুল ইসলাম, শিবাজী মোহন রায় চৌধুরী, দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনোয়ারুল হকের। সেদিন প্রচুর শ্রোতার সমাগম হয়েছিল। আমাদের ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বললেন, সব শেষে সভাপতি রণেশ মৈত্র জানালেন ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের অনেক অজানা কথা। আমাদের মতো নবম-দশম শ্রেণির অনেক ছাত্রই জানত না। রণেশ মৈত্রের কথা শুনতে শুনতে আমার মনে পড়ল শৈশব-কৈশোরের কথা। আমাদের দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী এবং পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদক। একদিন তিনি শহরের কাজকর্ম শেষ করে দ্রুত বাড়িতে এসে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রউফ’ কোথায়?

জিয়া হায়দারের ডাকনাম ছিল রউফ সংক্ষেপে। তার পুরো নাম ছিল আবদুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

মা বললেন, আজিজদের বাড়িতে গিয়েছে। তৌফিক আজিজ খান ছিলেন জিয়া ভাইয়ের স্কুলজীবনের বন্ধু। দুজনই ছিলেন পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র। দেশ ভাগের পরে দুই বন্ধুই মাধ্যমিক পাস করেছিলেন ১৯৫২ সালে।

বাবা মাকে বললেন, এইমাত্র শহরে শুনে এলাম মন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। ছেলেদের জোর দাবি ছিল-বাংলা ভাষাই রাষ্ট্রভাষা থাকবে। ছেলেরা জিন্নাহ সাহেবের কথা মানেনি। আমার অল্প শিক্ষিত মা বাবার কাছ থেকে জানতে চাইলেন, জিন্নাহ সাহেব তো পাকিস্তান বানালেন, বাবা হ্যাঁ বলার পরে, মা বললেন, তাহলে ছাত্রদের গুলি করে মারা হলো কেন? বাবা জানালেন জিন্নাহ সাহেব চেয়েছিলেন পাকিস্তানের একমাত্র ভাষা হবে উর্দু। ১৯৪৮ সালে জিন্নাহ ঢাকায় দুই জায়গায় বক্তৃতায় ওই একই কথা বলেছিলেন।

প্রথম দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতেই ওই একই কথা বললেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানিদের একমাত্র ভাষা। জিন্নাহর বক্তৃতা শেষ হওয়ার আগেই ছাত্ররা হট্টগোল শুরু করেছিল এবং সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে স্লোগান দিয়েছিল, বাংলাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা। সত্যিকার অর্থে আমাদের এই দেশে ১৯৪৮ সালেই হয়েছিল ভাষার দাবিতে প্রথম প্রতিবাদ।

পাকিস্তান হওয়ার পর নুরুল আমিন হয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তারই নির্দেশে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপরে গুলি করে পুলিশ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে অনেক লোক এলেন। আমার বাবা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন ছিলেন পাবনা মুসলিম লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক, আর সভাপতি ছিলেন কৃষ্ণপুরের খবির উদ্দিন। আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়ির নিচতলার ঘরে স্থানীয় মুসলিম লীগের অনেক নেতা-কর্মী এসে উপস্থিত হলেন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা গতকালের ছাত্রহত্যা কান্ডের জন্য শোক প্রকাশ করলেও মুসলিম লীগ সভাপতি খবির উদ্দিন কোনো শোক প্রকাশ এবং দুঃখ প্রকাশ না করে বরং বললেন, জিন্নাহ সাহেব হচ্ছেন নতুন পাকিস্তানের জাতির পিতা, জাতির পিতার কথা শোনা উচিত ছিল, আমরা উর্দুকেই মেনে নিতাম রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকেই। ছাত্ররা ভুল করেছে। তারই খেসারত দিয়েছে গতকাল।

খবির উদ্দিনের কথায় কেউ তাকে সমর্থন না করে প্রচ- বাগবিতন্ডা শুরু হলো, মোগল মিয়া, আলী আকবর খুব জোরে বললেন, ছাত্রনেতা শেখ মুজিব থাকলে- তার কথা শেষ হওয়ার আগেই-খবির উদ্দিন উল্লাস প্রকাশ করে বললেন, শেখ মুজিব তো জেলে, একজন চিৎকার করে বললেন, মিথ্যে কথা কেন বলছেন শেখ মুজিব তো জেলে নয়, ছাত্রদের মিছিলে তিনিও ছিলেন। সেই দিন আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ির নিচতলার ঘরেই মুসলিম লীগ দুই দলে ভাগ হয়ে গেল। একজন জানালেন, খবির উদ্দিনকে লীগের সভাপতি মানি না। মানব না। আমার বাবাকে একজন জিজ্ঞাস করলেন অপরজন বললেন, হাকিম ভাই আপনি এখনই সবার সামনে চলুন, আজ থেকে আমি পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদকের পদত্যাগ করলাম। অনেকেই করতালি দিলে খবির উদ্দিন কোনো কথা না বলে তার কৃষ্ণপুরের সঙ্গী সাথীদের নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কাকে যেন বললেন জিন্নাহই আমাদের জাতির পিতা, তার কথা আমাদের মানতেই হবে। শুনতেই হবে। উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর জিয়া ভাই আর আজিজ ভাই আমাদের ফুফাত ভাই চুন্নু ভাই, নান্নু ভাই, (নামকরা ফুটবলার ছিলেন দুই ভাই)-সহ আরও জনাকয়েক একত্রে নুরুল আমিনের গুষ্টি উদ্ধার করলেন এবং স্লোগান দিলেন নুরুল আমিন নিপাত যাক। ওই শালাকে গুলি করে মারা উচিত। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৩ অথবা ১৯৫৪ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের একদল ছাত্র ২১ ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য মিছিল করার অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন- গ্রেফতারদের মধ্যে ছিলেন কামাল লোহানী, আবদুল মতিন, জিয়া হায়দার, প্রসাদ রায়, শাজাহান আলী, নিখিলেশ দত্ত। এ ছাড়া পুলিশ ধরেছিল রণেশ মৈত্রসহ কৃষ্ণপুর, রাধানগর, জিলাপাড়া ও শালগাড়িয়ার হিন্দু মুসলমান অনেক ছাত্রকে। যারা এডওয়ার্ড কলেজে লেখাপড়া করতেন।

আমার এখনো সুস্পষ্ট মনে আছে, আমি তখন পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের দশম শ্রেণির ছাত্র। ১৯৬৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে সে বছর ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ঐতিহাসিক ২১ ফেব্রুয়ারির আন্দোলন নিয়ে অনেক আলোচনা হলো পাবনা শহরের মধ্যখানের বিশাল বর্ণমালা ইনস্টিটিউটের খোলা মাঠে। ছাত্রনেতা আবদুল মতিন হাজার লোকের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখলেন। মতিন ভাই এবং রণেশ মৈত্র সেই সভায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, বাঙালির মাতৃভাষা হবে বাংলা। জেল-জুলুম সহ্য করেও ন্যায়ের পথে থাকা একনিষ্ঠ এবং আদর্শবান আপসহীন ওই মানুষগুলো ছিলেন আমাদের মতো ছাত্রদের কাছে সাহস ও সংগ্রামের অনুপ্রেরণা-অনুসরণীয় এবং প্রিয় ব্যক্তিবর্গ। আমার যতদূর মনে পড়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম প্রথম বইমেলার অনুমতি দিয়েছিলেন। মুক্তধারা প্রকাশিত চিত্তরঞ্জন সাহাকে বাংলা একাডেমির বটতলার মাটিতে চটের ওপর বই বিছিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা-ই প্রথম বইমেলা করেছিলেন। সেই থেকে শুরু ২১ ফেব্রুয়ারির বইমেলা। এখন আমাদের প্রাণের উৎসব।

অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠানে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত থেকে জগদীশ গুহের কথা এবং ফকরুল ইসলাম ও রণেশ মৈত্র্যের ভাষণ, সেদিন সবাই আমরা শুনেছিলাম। আমার স্কুলশিক্ষক বিমল ভৌমিক, তিনি একাধারে ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ (পাবলিক) লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। অতীত এবং স্মৃতি এখনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ফেলে আসা দিনগুলোর কাছে।  দুঃখটা হলো বিমল ভৌমিক স্যার তিনিও একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পরই চলে গিয়েছিলেন ভারতে।          

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে