শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর সামনেই ঘটে প্রথম প্রতিবাদ

দিনগুলি যে সোনার খাঁচায় থাকবে না সে কথা রবিঠাকুর অনুভব করেছিলেন মৃত্যুর বহুদিন আগেই। মৃত্যু এবং জন্ম নিয়ে অনেকেই লিখেছেন, কিন্তু নির্ধারিত দিনটির কথা কেউ-ই আজ পর্যন্ত বলতে পারেননি। তবে আমরা সবাই জানি-মৃত্যু অবধারিত। ‘জন্মিলে মরিতে হইবে’-সেই মৃত্যুর হাত থেকে প্রথমবার রক্ষা পেয়েছিলাম ১০ বছর বয়সে।  বাড়ির সুপারি পারতে গিয়ে কুড়ি-পঁচিশ ফুট উঁচু সুপারি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে দীর্ঘদিন পাবনা জেনারেল হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটায় স্কুলজীবনে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সহপাঠীরা ওপরের ক্লাসে উঠলেও বছরখানেকের জন্য লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সেই ১৯৫৭ সালে। সারা দিন দোহারপাড়াতেই থাকতাম। বিকালের কিছু আগে আমাদের করিম চাচাদের বাড়ির উত্তরে ভাঙাচোরা রাস্তায় আমরা জনাকয়েক কাচের মারবেল খেলতাম। কোনো কোনো বিকালে ঘুড়ি ওড়ানো। বাড়ির জায়গিরমাস্টার (ফজলুল হক পরবর্তীতে তিনি পাবনা জিলা স্কুলের শিক্ষক হয়েছিলেন)। আমাদের সবারই ফজলে মামা, পড়তেন এডওয়ার্ড কলেজে। গ্রামের বাড়ি ছিল সাঁথিয়া থানার হলুদঘর গ্রামে। তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে খাল-বিল এমনকি দোহারপাড়ার টেংরা পিয়নের পুকুর থেকে আমরা মাছ ধরতাম জাল ফেলে।

ফজলু মামা মাছ না পেলেও বড় কাছিম পেয়েছিলেন। আমাদের বাড়ির উত্তর দিকে বসবাস করত ‘বাগদী’ সম্প্রদায়ের অনেকগুলো পরিবার। তারা হয়তো এ দেশেই থাকতেন। কিন্তু পারলেন না, রাতারাতি সবকিছু ফেলে, স্বল্পমূল্যে জন্মভূমি ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলেন আসামের দিকে। ১৯৬২ সালে আমার সহপাঠী, পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি এবং স্কুলশিক্ষক করুনা প্রসাদ দে, বাবলুদের পরিবার তাদের শহরের ফায়ার ব্রিগেডের পশ্চিম দিকের সুন্দর একটি একতলা বাড়ি ফেলে পাড়ি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তার নিকটজন ছিলেন সীতেন দে। সীতেন দে ছিলেন গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক। তার একমাত্র ছেলে বলাই দে ১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কিছুদিন পরেই নিহত হয়েছিলেন। মোনেম খাঁ সরকারের শাসনামলে তার দুই বছর পরে ১৯৬৪ সালে সরকারের অদৃশ্য ইশারায় পাবনা শহরের উকিল, মোক্তার এবং ব্যবসায়ী হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই যেসব হিন্দু সম্প্রদায়ের সামর্থ্য ছিল তারাও তাদের বাড়িঘর কেউ ফেলে, কেউ স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন। আমার সহপাঠী আশীষ রাখাল রায়, গোবিন্দ চক্রবর্তী, শ্যামল ঘোষ এবং অনেক হিন্দু শিক্ষক উদ্বাস্তু হয়ে চলে গেলেন ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির দোতলায় ১৯৬৩ সালে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন বিখ্যাত বামপন্থি নেতা রণেশ মৈত্র। আমি নবম শ্রেণির ছাত্র হলেও নিয়মিত বই নিতাম ওই লাইব্রেরি থেকে। যেহেতু আমি আমার বন্ধু শেখ আবদুল হাদী ছিলাম লাইব্রেরির সভ্য। ১৯৬৩ সালের বিকালবেলা দুই বন্ধু বই আনতে গিয়ে জানতে পারলাম ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে সভা হবে লাইব্রেরির দোতলায়। আমরা দুই বন্ধু সেদিন আগের বই ফেরত দিয়ে নতুন বই না নিয়ে দোতলায় গিয়ে দেখি ইতোমধ্যে অনেক চেয়ার পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। সেখানেই শুনলাম সভার বক্তাদের নাম রণেশ মৈত্র, জগদীশ গুহ, এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যাপক ফকরুল ইসলাম, শিবাজী মোহন রায় চৌধুরী, দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনোয়ারুল হকের। সেদিন প্রচুর শ্রোতার সমাগম হয়েছিল। আমাদের ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বললেন, সব শেষে সভাপতি রণেশ মৈত্র জানালেন ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের অনেক অজানা কথা। আমাদের মতো নবম-দশম শ্রেণির অনেক ছাত্রই জানত না। রণেশ মৈত্রের কথা শুনতে শুনতে আমার মনে পড়ল শৈশব-কৈশোরের কথা। আমাদের দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী এবং পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদক। একদিন তিনি শহরের কাজকর্ম শেষ করে দ্রুত বাড়িতে এসে আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রউফ’ কোথায়?

জিয়া হায়দারের ডাকনাম ছিল রউফ সংক্ষেপে। তার পুরো নাম ছিল আবদুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার।

মা বললেন, আজিজদের বাড়িতে গিয়েছে। তৌফিক আজিজ খান ছিলেন জিয়া ভাইয়ের স্কুলজীবনের বন্ধু। দুজনই ছিলেন পাবনা জিলা স্কুলের ছাত্র। দেশ ভাগের পরে দুই বন্ধুই মাধ্যমিক পাস করেছিলেন ১৯৫২ সালে।

বাবা মাকে বললেন, এইমাত্র শহরে শুনে এলাম মন্ত্রী নুরুল আমিনের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। ছেলেদের জোর দাবি ছিল-বাংলা ভাষাই রাষ্ট্রভাষা থাকবে। ছেলেরা জিন্নাহ সাহেবের কথা মানেনি। আমার অল্প শিক্ষিত মা বাবার কাছ থেকে জানতে চাইলেন, জিন্নাহ সাহেব তো পাকিস্তান বানালেন, বাবা হ্যাঁ বলার পরে, মা বললেন, তাহলে ছাত্রদের গুলি করে মারা হলো কেন? বাবা জানালেন জিন্নাহ সাহেব চেয়েছিলেন পাকিস্তানের একমাত্র ভাষা হবে উর্দু। ১৯৪৮ সালে জিন্নাহ ঢাকায় দুই জায়গায় বক্তৃতায় ওই একই কথা বলেছিলেন।

প্রথম দিন ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতেই ওই একই কথা বললেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানিদের একমাত্র ভাষা। জিন্নাহর বক্তৃতা শেষ হওয়ার আগেই ছাত্ররা হট্টগোল শুরু করেছিল এবং সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে স্লোগান দিয়েছিল, বাংলাই হবে আমাদের রাষ্ট্রভাষা। সত্যিকার অর্থে আমাদের এই দেশে ১৯৪৮ সালেই হয়েছিল ভাষার দাবিতে প্রথম প্রতিবাদ।

পাকিস্তান হওয়ার পর নুরুল আমিন হয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তারই নির্দেশে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপরে গুলি করে পুলিশ। পরদিন ২২ ফেব্রুয়ারি আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে অনেক লোক এলেন। আমার বাবা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন ছিলেন পাবনা মুসলিম লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক, আর সভাপতি ছিলেন কৃষ্ণপুরের খবির উদ্দিন। আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়ির নিচতলার ঘরে স্থানীয় মুসলিম লীগের অনেক নেতা-কর্মী এসে উপস্থিত হলেন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা গতকালের ছাত্রহত্যা কান্ডের জন্য শোক প্রকাশ করলেও মুসলিম লীগ সভাপতি খবির উদ্দিন কোনো শোক প্রকাশ এবং দুঃখ প্রকাশ না করে বরং বললেন, জিন্নাহ সাহেব হচ্ছেন নতুন পাকিস্তানের জাতির পিতা, জাতির পিতার কথা শোনা উচিত ছিল, আমরা উর্দুকেই মেনে নিতাম রাষ্ট্রীয় ভাষা উর্দুকেই। ছাত্ররা ভুল করেছে। তারই খেসারত দিয়েছে গতকাল।

খবির উদ্দিনের কথায় কেউ তাকে সমর্থন না করে প্রচ- বাগবিতন্ডা শুরু হলো, মোগল মিয়া, আলী আকবর খুব জোরে বললেন, ছাত্রনেতা শেখ মুজিব থাকলে- তার কথা শেষ হওয়ার আগেই-খবির উদ্দিন উল্লাস প্রকাশ করে বললেন, শেখ মুজিব তো জেলে, একজন চিৎকার করে বললেন, মিথ্যে কথা কেন বলছেন শেখ মুজিব তো জেলে নয়, ছাত্রদের মিছিলে তিনিও ছিলেন। সেই দিন আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ির নিচতলার ঘরেই মুসলিম লীগ দুই দলে ভাগ হয়ে গেল। একজন জানালেন, খবির উদ্দিনকে লীগের সভাপতি মানি না। মানব না। আমার বাবাকে একজন জিজ্ঞাস করলেন অপরজন বললেন, হাকিম ভাই আপনি এখনই সবার সামনে চলুন, আজ থেকে আমি পাবনা মুসলিম লীগের অর্থ সম্পাদকের পদত্যাগ করলাম। অনেকেই করতালি দিলে খবির উদ্দিন কোনো কথা না বলে তার কৃষ্ণপুরের সঙ্গী সাথীদের নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কাকে যেন বললেন জিন্নাহই আমাদের জাতির পিতা, তার কথা আমাদের মানতেই হবে। শুনতেই হবে। উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর জিয়া ভাই আর আজিজ ভাই আমাদের ফুফাত ভাই চুন্নু ভাই, নান্নু ভাই, (নামকরা ফুটবলার ছিলেন দুই ভাই)-সহ আরও জনাকয়েক একত্রে নুরুল আমিনের গুষ্টি উদ্ধার করলেন এবং স্লোগান দিলেন নুরুল আমিন নিপাত যাক। ওই শালাকে গুলি করে মারা উচিত। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৩ অথবা ১৯৫৪ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের একদল ছাত্র ২১ ফেব্রুয়ারিতে মাতৃভাষার জন্য মিছিল করার অপরাধে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন- গ্রেফতারদের মধ্যে ছিলেন কামাল লোহানী, আবদুল মতিন, জিয়া হায়দার, প্রসাদ রায়, শাজাহান আলী, নিখিলেশ দত্ত। এ ছাড়া পুলিশ ধরেছিল রণেশ মৈত্রসহ কৃষ্ণপুর, রাধানগর, জিলাপাড়া ও শালগাড়িয়ার হিন্দু মুসলমান অনেক ছাত্রকে। যারা এডওয়ার্ড কলেজে লেখাপড়া করতেন।

আমার এখনো সুস্পষ্ট মনে আছে, আমি তখন পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের দশম শ্রেণির ছাত্র। ১৯৬৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগে সে বছর ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ঐতিহাসিক ২১ ফেব্রুয়ারির আন্দোলন নিয়ে অনেক আলোচনা হলো পাবনা শহরের মধ্যখানের বিশাল বর্ণমালা ইনস্টিটিউটের খোলা মাঠে। ছাত্রনেতা আবদুল মতিন হাজার লোকের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখলেন। মতিন ভাই এবং রণেশ মৈত্র সেই সভায় দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, বাঙালির মাতৃভাষা হবে বাংলা। জেল-জুলুম সহ্য করেও ন্যায়ের পথে থাকা একনিষ্ঠ এবং আদর্শবান আপসহীন ওই মানুষগুলো ছিলেন আমাদের মতো ছাত্রদের কাছে সাহস ও সংগ্রামের অনুপ্রেরণা-অনুসরণীয় এবং প্রিয় ব্যক্তিবর্গ। আমার যতদূর মনে পড়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম প্রথম বইমেলার অনুমতি দিয়েছিলেন। মুক্তধারা প্রকাশিত চিত্তরঞ্জন সাহাকে বাংলা একাডেমির বটতলার মাটিতে চটের ওপর বই বিছিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা-ই প্রথম বইমেলা করেছিলেন। সেই থেকে শুরু ২১ ফেব্রুয়ারির বইমেলা। এখন আমাদের প্রাণের উৎসব।

অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির ২১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠানে শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ জনগণ উপস্থিত থেকে জগদীশ গুহের কথা এবং ফকরুল ইসলাম ও রণেশ মৈত্র্যের ভাষণ, সেদিন সবাই আমরা শুনেছিলাম। আমার স্কুলশিক্ষক বিমল ভৌমিক, তিনি একাধারে ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ (পাবলিক) লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। অতীত এবং স্মৃতি এখনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ফেলে আসা দিনগুলোর কাছে।  দুঃখটা হলো বিমল ভৌমিক স্যার তিনিও একদিন কাউকে কিছু না জানিয়ে ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধের পরই চলে গিয়েছিলেন ভারতে।          

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী
গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন