শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থা

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থা

সংবিধানের সপ্তম অনুচ্ছেদে ১২৩-এর (৩) উপ-ধারায় সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারে বর্তমানে যা বলা হয়েছে, তা হুবুহু নিম্নে তুলে ধরা হলো :

“নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময় ১২৩। ২[(৩) সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে (ক) মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে; এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে : তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না।]”।

সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে বর্তমান সংবিধানে দুটি বিকল্প রাখা হয়েছে যা সংবিধানের সর্বশেষ সংশোধনীর পূর্বে ছিল না।  শাসক দল ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর তাদের স্বার্থে সংসদ নির্বাচনের ধরন পরিবর্তন করেছে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে জনগণের প্রত্যাশার কোনো মিল নেই এবং জনগণের কাছে তা গ্রহণযোগ্যও হয়নি। এই অদ্ভুত সংশোধনে জনগণের কোনো অভিপ্রায় ছিল বা আছে বলে অদ্যাবধি কোনো আলামতও দেখা যায়নি বা জনগণও তা গ্রহণ করে নিয়েছে এমন কোনো দালিলিক প্রমাণও নেই। সবাই অবগত আছেন তবুও ত্বরিত অবগতির জন্য সংবিধানের প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্রে বর্ণিত ৭ অনুচ্ছেদটি হুবুহু তুলে ধরলাম :

“সংবিধানের প্রাধান্য ৭। (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।

(২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস্য হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে।” সংবিধান তার প্রাধান্য স্পষ্ট করতে গিয়ে অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছে, “জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন...”। কাজেই সংবিধানের প্রতিটি শব্দ অবশ্যই জনগণের চরম অভিপ্রায় হতে হবে। নিছক খামখেয়ালি দলীয় বা ব্যক্তি স্বার্থে সংবিধানে কোনো কিছুই অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। বর্তমান সরকার যারা সংবিধানে এই বিতর্কিত সংশোধন আনয়ন করেছে তারাও কখনই দাবি করেনি, জনগণের অভিপ্রায়ের কারণে তারা সেটি করেছে। ক্ষমতাসীন সরকার প্রথম থেকেই বলে আসছে উচ্চ আদালতের নির্দেশের কারণে তারা এই বিতর্কিত সংশোধন আনতে নাকি বাধ্য হয়েছিল। কাজেই সরকারের কথা স্পষ্ট যে, বর্তমান সরকার সংবিধানে যে পরিবর্তনগুলো এনেছে তার কোনোটিতেই জনগণের কোনো অভিপ্রায় ছিল না- চরম অভিপ্রায়ের তো প্রশ্নই ওঠে না।

তাই বলা যায়, সরকার তাদের স্বীয় স্বার্থে সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা হিসেবে ১২৩ এর (৩) উপ-ধারাগুলো সংশোধন করা হয়েছে। এই সংশোধনীগুলো প্রথমত সরকার তার একান্ত স্বার্থে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখানে ক্ষমতাসীন সরকারের স্বার্থ ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক অন্য কোনো পক্ষের ন্যূনতম স্বার্থ তো নেই, উল্টো তাদের বিরূপ পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সংবিধানের ১২৩। ২(৩) এর (ক) উপ-অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, “মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে। তার পরিষ্কার মানে হলো সংসদ সদস্যরা ক্ষমতায় বিদ্যমান থেকে তারা নির্বাচন করবে যেখানে নির্বাচনকালে শতভাগ সরকারি সুযোগ-সুবিধা তারা ভোগ করবে। প্রধানমন্ত্রীসহ সব মন্ত্রী শতভাগ ক্ষমতা প্রয়োগ করার শতভাগ সাংবিধানিক কর্তৃত্ব প্রয়োগ করার ক্ষমতা রয়ে যাবে। নির্বাচন পরিচালনা ও সমুদয় ব্যবস্থাপনা নির্বাচন কমিশনের কর্তৃত্বে সরকারি কর্মকর্তারাই করে থাকে। বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ, সামরিক বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, আধা সামরিক বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, সংবাদ মাধ্যম এমনকি ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং সেই সঙ্গে বিদেশি দূতাবাসগুলোও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্বাচনে প্রভাব রাখে। এমতাবস্থায় কারও বিশ্বাস করার সুযোগ নেই যে, ক্ষমতাসীন সরকারকে অবজ্ঞা বা পাশ কাটিয়ে উল্লিখিত কেউ নির্বাচনে তাদের স্বাধীন অবস্থান দৃশ্যমান করতে পারবে। খোদ জাতিসংঘও ক্ষমতাসীন সরকারের অনুকূলের বাইরে কোনো অবস্থান নিতে পারবে বলে বাংলাদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীও বিশ্বাস করে না। সেখানে পুলিশ বা প্রশাসনের কারও সরকারের অনুকূলের বাইরে যাওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। যথেষ্ট যুক্তি-প্রমাণ দিয়ে বলা যায়, সংবিধানের ১২৩। ২(৩) (ক) উপ-ধারাটি ক্ষমতাসীন দলের একান্ত নিজস্ব স্বার্থেই করা হয়েছে। কাজেই এই ধারার অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই। সংবিধানের এই ধারার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ মানেই সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা এবং সরকারকে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি আসনে জয়ী করিয়ে দেওয়া। সংবিধানের এই ধারার অধীনে নির্বাচনে যদি জাতিসংঘ নিজেও নির্বাচন তদারকি ও পর্যবেক্ষণ করে তাহলেও শেষমেশ জাতিসংঘও সরকারের পক্ষেই থাকবে! কারণ ক্ষমতাসীন সরকার বলে কথা!

দ্বিতীয়ত, জনগণ মনে করে, সংসদ নির্বাচনের এই ধারাটি অত্যন্ত উদ্দেশ্যমূলক। নির্বাচন নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা ও নির্বাচনের সব কার্যক্রমে সরকার তার গোপন হাতের সব অপকর্ম করার অভূত সুযোগ পেতে দারুণভাবে সহায়তা করবে। সব সংবাদ মাধ্যমকে সরকারের অতি আপনজন হিসেবে অনায়াসে ধরে রাখতে পারবে। শুধু তাই নয়, খোদ নির্বাচন কমিশনকেও নির্বাচনে সহায়তা দেওয়ার নামে বিশেষ করে অর্থ বরাদ্দ, গোপন চাপে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচনের খেলা খেলে এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় স্বার্থে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করার চালে আটকিয়ে সরকারের গোপন স্বার্থ অনায়াসে হাসিল করে নিতে পারবে। এমন কি বিরোধী যে কোনো প্রার্থী সরকারের কাছে চ্যালেঞ্জ মনে হলে সরকার সেই প্রার্থীকে অনায়াসে নির্বাচনের বাইরে ছুড়ে ফেলে দিতে পারবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার যে কোনো চ্যালেঞ্জিং প্রার্থীর চরিত্রহরণ বা মিথ্যা ও বানোয়াট দোষে অভিযুক্ত করে তার বিরুদ্ধে যে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবে। তখন খোদ জাতিসংঘও সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলের বাইরে কোনো অবস্থান নিতে পারবে না। তাই সংসদ বহাল রেখে নির্বাচনের বিদ্যমান ধারার আওতায় নির্বাচনে যাওয়া মানেই হলো সরকারের চাপে নতি স্বীকার করা; অথবা সরকারের কাছে তা প্রার্থী পর্যায়েই হোক বা শীর্ষ নেতৃত্বে পর্যায়ে হোক, বিক্রি হয়ে যাওয়া!

তৃতীয়ত, জনগণ মনে করে সংসদ ও সরকার বহাল ও চলমান রেখে আবার সংসদ নির্বাচনের ধারা সংবিধানে নিয়ে আসা মানেই হলো এতে সরকারের বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে। না হলে কী কারণে বা কোন যুক্তিতে সংসদ থাকতেই আরেকটি সংসদ গঠনের দরকার পড়বে। সংসদ তো রাষ্ট্র চালায় না। সংসদ না থাকলে রাষ্ট্র অচল হয় না। রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে রাষ্ট্রের স্থায়ী প্রশাসনিক কাঠামো রয়েছে যার কোনো শূন্যতা নেই। কিন্তু সংসদ রেখে আরেকটি সংসদ প্রতিষ্ঠা যে সাংঘর্ষিক তা স্পষ্ট করে ১২৩। ২(৩)(খ) উপধারার পরে যেখানে শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে, “তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না”। তাতে খুবই স্পষ্ট। এই শর্তটি মেনে নির্বাচনে যাওয়া মানে হাত-পা বেঁধে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া। সংসদ ও সরকারকে বহাল তবিয়তে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মানেই হলো ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণে থেকে তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন করা। পৃথিবীতে এমন কোনো মহান ব্যক্তি আছেন যিনি বিশ্বাস করতে পারেন, ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। এ কথা জনগণও বিশ্বাস করবে না। তার ওপর রয়েছে বাংলাদেশ নিয়ে নিকট-প্রতিবেশীসহ বিদেশি শক্তির স্বার্থ ও ভূ-রাজনীতি। বিশ্বের প্রায় সব মহাশক্তিই মনে করে, বাংলাদেশ তার আর্থ-সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে ভবিষ্যতে সন্ত্রাস তথা চরমপন্থিদের বিশেষ করে উগ্র ধর্মীয় ও মৌলবাদের একটি উর্বর ভূমিতে পরিণত হতে পারে। বর্তমান সরকার গত এক দশকে তাদের রাজনীতি ও শাসন ব্যবস্থায় ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাদের শক্ত অবস্থান প্রশ্নাতীতভাবে পরিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে। এখন যদি কোনো কারণে বা বাস্তবতার আলোকে আগামী নির্বাচনে সন্ত্রাস বা ধর্মীয় মৌলবাদের পৃষ্ঠপোষক বা আদর্শে বিশ্বাসী কোনো রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঘটে তাহলে পশ্চিমা গোষ্ঠীসহ অনেক বিশ্বশক্তি সেই নির্বাচনের ফলাফলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে নিলে ক্ষমতাসীন সরকার সে সুযোগ নেওয়ার মোক্ষম অস্ত্র হিসেবে সংবিধানের এই ধারাটিকে শক্তিশালীভাবে প্রয়োগ করতে পারে। যা তখন জনগণ কোনোভাবেই তা প্রতিহত করতে পারবে না। সরকার তখন তার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপপ্রয়োগ করে তার বিরুদ্ধে নির্বাচিত শক্তির ফলাফল তথাকথিত সন্ত্রাস ও ধর্মীয় মৌলবাদের ধুয়া তুলে বাতিল করে দিয়ে পুনরায় নতুন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য সময় নিতে সংবিধান নিজেদের ইচ্ছামতো আবারও সংশোধন করার সুযোগ সাংবিধানিকভাবেই থেকে যাবে। এখন যদি নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের বিধান সংবিধানে সংশোধন আকারে এই সংসদ নিয়ে আসতে পারে তাহলে বহাল তবিয়তে থাকা সংসদ তাদের পরাজয়ের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে আরও দুই বা পাঁচ বছরের সময় নিয়ে নতুন আরেকটি নির্বাচনের সাংবিধানিক সংশোধনী অতি সহজেই নিয়ে আসতে পারবে। এতে বাধা দেওয়ার কোনো শক্তি কারও থাকবে না। সরকারও ক্ষমতায় থাকবে তাই তখন সরকার তার সব রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক যন্ত্র দিয়ে নির্বাচিত সরকারবিরোধী পক্ষকে স্তব্ধ করার ক্ষেত্রে কোনো কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। কারণ বিদ্যমান সংবিধানেই বলা আছে ১২৩। ২ (ক) এর অধীনে সংসদ সদস্যরূপে নির্বাচিত ব্যক্তিরা চলমান সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচিত সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না। কাজেই সংবিধানের এই সংশোধনীগুলো খুবই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত যা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। কাজেই জনগণের কাছে এটি খুবই পরিষ্কার যে, সংবিধানের ১২৩। ২(৩)(ক) উপধারার অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হওয়ার ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই। সরকারের বাইরে এই উপধারার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অভিলাষ মানেই সরকারের সঙ্গে আঁতাত করা এবং হালুয়া রুটির রাজনীতি করা।

 

পরিশেষে অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলতে চাই, বর্তমান সংবিধানের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনের ন্যূনতম সুযোগ নেই। দেশি-বিদেশি যারাই ইনিয়ে বিনিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলছেন তারা সবাই তলে তলে সরকারের পক্ষেই কথা বলছেন, জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছেন এবং বিরোধী দলগুলোকে বিভ্রান্ত করে চাপে রেখে জালে আটকাতে চাচ্ছেন।  এই সরকার নির্বাচনে হেরে যাওয়ার কোনো ঝুঁকি নিজে তো নেবেই না, তার স্বার্থান্বেষী দেশি-বিদেশি মহলও নিতে দেবে না।  তাই আমি মনে করি, ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থাই হবে সর্বোত্তম উদ্যোগ। আমি এই রাজনীতির পক্ষে। তবে বিরোধিতাও থাকবে।

 

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা