শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থা

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থা

সংবিধানের সপ্তম অনুচ্ছেদে ১২৩-এর (৩) উপ-ধারায় সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারে বর্তমানে যা বলা হয়েছে, তা হুবুহু নিম্নে তুলে ধরা হলো :

“নির্বাচন-অনুষ্ঠানের সময় ১২৩। ২[(৩) সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে (ক) মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে; এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে : তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না।]”।

সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে বর্তমান সংবিধানে দুটি বিকল্প রাখা হয়েছে যা সংবিধানের সর্বশেষ সংশোধনীর পূর্বে ছিল না।  শাসক দল ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর তাদের স্বার্থে সংসদ নির্বাচনের ধরন পরিবর্তন করেছে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে জনগণের প্রত্যাশার কোনো মিল নেই এবং জনগণের কাছে তা গ্রহণযোগ্যও হয়নি। এই অদ্ভুত সংশোধনে জনগণের কোনো অভিপ্রায় ছিল বা আছে বলে অদ্যাবধি কোনো আলামতও দেখা যায়নি বা জনগণও তা গ্রহণ করে নিয়েছে এমন কোনো দালিলিক প্রমাণও নেই। সবাই অবগত আছেন তবুও ত্বরিত অবগতির জন্য সংবিধানের প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্রে বর্ণিত ৭ অনুচ্ছেদটি হুবুহু তুলে ধরলাম :

“সংবিধানের প্রাধান্য ৭। (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।

(২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস্য হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে।” সংবিধান তার প্রাধান্য স্পষ্ট করতে গিয়ে অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছে, “জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন...”। কাজেই সংবিধানের প্রতিটি শব্দ অবশ্যই জনগণের চরম অভিপ্রায় হতে হবে। নিছক খামখেয়ালি দলীয় বা ব্যক্তি স্বার্থে সংবিধানে কোনো কিছুই অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। বর্তমান সরকার যারা সংবিধানে এই বিতর্কিত সংশোধন আনয়ন করেছে তারাও কখনই দাবি করেনি, জনগণের অভিপ্রায়ের কারণে তারা সেটি করেছে। ক্ষমতাসীন সরকার প্রথম থেকেই বলে আসছে উচ্চ আদালতের নির্দেশের কারণে তারা এই বিতর্কিত সংশোধন আনতে নাকি বাধ্য হয়েছিল। কাজেই সরকারের কথা স্পষ্ট যে, বর্তমান সরকার সংবিধানে যে পরিবর্তনগুলো এনেছে তার কোনোটিতেই জনগণের কোনো অভিপ্রায় ছিল না- চরম অভিপ্রায়ের তো প্রশ্নই ওঠে না।

তাই বলা যায়, সরকার তাদের স্বীয় স্বার্থে সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা হিসেবে ১২৩ এর (৩) উপ-ধারাগুলো সংশোধন করা হয়েছে। এই সংশোধনীগুলো প্রথমত সরকার তার একান্ত স্বার্থে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখানে ক্ষমতাসীন সরকারের স্বার্থ ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক অন্য কোনো পক্ষের ন্যূনতম স্বার্থ তো নেই, উল্টো তাদের বিরূপ পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সংবিধানের ১২৩। ২(৩) এর (ক) উপ-অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, “মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাংগিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাংগিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে। তার পরিষ্কার মানে হলো সংসদ সদস্যরা ক্ষমতায় বিদ্যমান থেকে তারা নির্বাচন করবে যেখানে নির্বাচনকালে শতভাগ সরকারি সুযোগ-সুবিধা তারা ভোগ করবে। প্রধানমন্ত্রীসহ সব মন্ত্রী শতভাগ ক্ষমতা প্রয়োগ করার শতভাগ সাংবিধানিক কর্তৃত্ব প্রয়োগ করার ক্ষমতা রয়ে যাবে। নির্বাচন পরিচালনা ও সমুদয় ব্যবস্থাপনা নির্বাচন কমিশনের কর্তৃত্বে সরকারি কর্মকর্তারাই করে থাকে। বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ, সামরিক বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, আধা সামরিক বাহিনী, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, সংবাদ মাধ্যম এমনকি ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং সেই সঙ্গে বিদেশি দূতাবাসগুলোও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্বাচনে প্রভাব রাখে। এমতাবস্থায় কারও বিশ্বাস করার সুযোগ নেই যে, ক্ষমতাসীন সরকারকে অবজ্ঞা বা পাশ কাটিয়ে উল্লিখিত কেউ নির্বাচনে তাদের স্বাধীন অবস্থান দৃশ্যমান করতে পারবে। খোদ জাতিসংঘও ক্ষমতাসীন সরকারের অনুকূলের বাইরে কোনো অবস্থান নিতে পারবে বলে বাংলাদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীও বিশ্বাস করে না। সেখানে পুলিশ বা প্রশাসনের কারও সরকারের অনুকূলের বাইরে যাওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। যথেষ্ট যুক্তি-প্রমাণ দিয়ে বলা যায়, সংবিধানের ১২৩। ২(৩) (ক) উপ-ধারাটি ক্ষমতাসীন দলের একান্ত নিজস্ব স্বার্থেই করা হয়েছে। কাজেই এই ধারার অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই। সংবিধানের এই ধারার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ মানেই সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা এবং সরকারকে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি আসনে জয়ী করিয়ে দেওয়া। সংবিধানের এই ধারার অধীনে নির্বাচনে যদি জাতিসংঘ নিজেও নির্বাচন তদারকি ও পর্যবেক্ষণ করে তাহলেও শেষমেশ জাতিসংঘও সরকারের পক্ষেই থাকবে! কারণ ক্ষমতাসীন সরকার বলে কথা!

দ্বিতীয়ত, জনগণ মনে করে, সংসদ নির্বাচনের এই ধারাটি অত্যন্ত উদ্দেশ্যমূলক। নির্বাচন নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা ও নির্বাচনের সব কার্যক্রমে সরকার তার গোপন হাতের সব অপকর্ম করার অভূত সুযোগ পেতে দারুণভাবে সহায়তা করবে। সব সংবাদ মাধ্যমকে সরকারের অতি আপনজন হিসেবে অনায়াসে ধরে রাখতে পারবে। শুধু তাই নয়, খোদ নির্বাচন কমিশনকেও নির্বাচনে সহায়তা দেওয়ার নামে বিশেষ করে অর্থ বরাদ্দ, গোপন চাপে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচনের খেলা খেলে এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় স্বার্থে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করার চালে আটকিয়ে সরকারের গোপন স্বার্থ অনায়াসে হাসিল করে নিতে পারবে। এমন কি বিরোধী যে কোনো প্রার্থী সরকারের কাছে চ্যালেঞ্জ মনে হলে সরকার সেই প্রার্থীকে অনায়াসে নির্বাচনের বাইরে ছুড়ে ফেলে দিতে পারবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে সরকার যে কোনো চ্যালেঞ্জিং প্রার্থীর চরিত্রহরণ বা মিথ্যা ও বানোয়াট দোষে অভিযুক্ত করে তার বিরুদ্ধে যে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবে। তখন খোদ জাতিসংঘও সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলের বাইরে কোনো অবস্থান নিতে পারবে না। তাই সংসদ বহাল রেখে নির্বাচনের বিদ্যমান ধারার আওতায় নির্বাচনে যাওয়া মানেই হলো সরকারের চাপে নতি স্বীকার করা; অথবা সরকারের কাছে তা প্রার্থী পর্যায়েই হোক বা শীর্ষ নেতৃত্বে পর্যায়ে হোক, বিক্রি হয়ে যাওয়া!

তৃতীয়ত, জনগণ মনে করে সংসদ ও সরকার বহাল ও চলমান রেখে আবার সংসদ নির্বাচনের ধারা সংবিধানে নিয়ে আসা মানেই হলো এতে সরকারের বিশেষ উদ্দেশ্য রয়েছে। না হলে কী কারণে বা কোন যুক্তিতে সংসদ থাকতেই আরেকটি সংসদ গঠনের দরকার পড়বে। সংসদ তো রাষ্ট্র চালায় না। সংসদ না থাকলে রাষ্ট্র অচল হয় না। রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে রাষ্ট্রের স্থায়ী প্রশাসনিক কাঠামো রয়েছে যার কোনো শূন্যতা নেই। কিন্তু সংসদ রেখে আরেকটি সংসদ প্রতিষ্ঠা যে সাংঘর্ষিক তা স্পষ্ট করে ১২৩। ২(৩)(খ) উপধারার পরে যেখানে শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে, “তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত, সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না”। তাতে খুবই স্পষ্ট। এই শর্তটি মেনে নির্বাচনে যাওয়া মানে হাত-পা বেঁধে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া। সংসদ ও সরকারকে বহাল তবিয়তে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মানেই হলো ক্ষমতাসীনদের নিয়ন্ত্রণে থেকে তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন করা। পৃথিবীতে এমন কোনো মহান ব্যক্তি আছেন যিনি বিশ্বাস করতে পারেন, ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। এ কথা জনগণও বিশ্বাস করবে না। তার ওপর রয়েছে বাংলাদেশ নিয়ে নিকট-প্রতিবেশীসহ বিদেশি শক্তির স্বার্থ ও ভূ-রাজনীতি। বিশ্বের প্রায় সব মহাশক্তিই মনে করে, বাংলাদেশ তার আর্থ-সামাজিক ও ধর্মীয় কারণে ভবিষ্যতে সন্ত্রাস তথা চরমপন্থিদের বিশেষ করে উগ্র ধর্মীয় ও মৌলবাদের একটি উর্বর ভূমিতে পরিণত হতে পারে। বর্তমান সরকার গত এক দশকে তাদের রাজনীতি ও শাসন ব্যবস্থায় ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাদের শক্ত অবস্থান প্রশ্নাতীতভাবে পরিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে। এখন যদি কোনো কারণে বা বাস্তবতার আলোকে আগামী নির্বাচনে সন্ত্রাস বা ধর্মীয় মৌলবাদের পৃষ্ঠপোষক বা আদর্শে বিশ্বাসী কোনো রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঘটে তাহলে পশ্চিমা গোষ্ঠীসহ অনেক বিশ্বশক্তি সেই নির্বাচনের ফলাফলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে নিলে ক্ষমতাসীন সরকার সে সুযোগ নেওয়ার মোক্ষম অস্ত্র হিসেবে সংবিধানের এই ধারাটিকে শক্তিশালীভাবে প্রয়োগ করতে পারে। যা তখন জনগণ কোনোভাবেই তা প্রতিহত করতে পারবে না। সরকার তখন তার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপপ্রয়োগ করে তার বিরুদ্ধে নির্বাচিত শক্তির ফলাফল তথাকথিত সন্ত্রাস ও ধর্মীয় মৌলবাদের ধুয়া তুলে বাতিল করে দিয়ে পুনরায় নতুন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য সময় নিতে সংবিধান নিজেদের ইচ্ছামতো আবারও সংশোধন করার সুযোগ সাংবিধানিকভাবেই থেকে যাবে। এখন যদি নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের বিধান সংবিধানে সংশোধন আকারে এই সংসদ নিয়ে আসতে পারে তাহলে বহাল তবিয়তে থাকা সংসদ তাদের পরাজয়ের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে আরও দুই বা পাঁচ বছরের সময় নিয়ে নতুন আরেকটি নির্বাচনের সাংবিধানিক সংশোধনী অতি সহজেই নিয়ে আসতে পারবে। এতে বাধা দেওয়ার কোনো শক্তি কারও থাকবে না। সরকারও ক্ষমতায় থাকবে তাই তখন সরকার তার সব রাষ্ট্রীয় ও প্রশাসনিক যন্ত্র দিয়ে নির্বাচিত সরকারবিরোধী পক্ষকে স্তব্ধ করার ক্ষেত্রে কোনো কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। কারণ বিদ্যমান সংবিধানেই বলা আছে ১২৩। ২ (ক) এর অধীনে সংসদ সদস্যরূপে নির্বাচিত ব্যক্তিরা চলমান সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচিত সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না। কাজেই সংবিধানের এই সংশোধনীগুলো খুবই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত যা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। কাজেই জনগণের কাছে এটি খুবই পরিষ্কার যে, সংবিধানের ১২৩। ২(৩)(ক) উপধারার অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হওয়ার ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই। সরকারের বাইরে এই উপধারার অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অভিলাষ মানেই সরকারের সঙ্গে আঁতাত করা এবং হালুয়া রুটির রাজনীতি করা।

 

পরিশেষে অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলতে চাই, বর্তমান সংবিধানের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনের ন্যূনতম সুযোগ নেই। দেশি-বিদেশি যারাই ইনিয়ে বিনিয়ে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলছেন তারা সবাই তলে তলে সরকারের পক্ষেই কথা বলছেন, জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করছেন এবং বিরোধী দলগুলোকে বিভ্রান্ত করে চাপে রেখে জালে আটকাতে চাচ্ছেন।  এই সরকার নির্বাচনে হেরে যাওয়ার কোনো ঝুঁকি নিজে তো নেবেই না, তার স্বার্থান্বেষী দেশি-বিদেশি মহলও নিতে দেবে না।  তাই আমি মনে করি, ক্ষমতার চিরস্থায়ী ব্যবস্থাই হবে সর্বোত্তম উদ্যোগ। আমি এই রাজনীতির পক্ষে। তবে বিরোধিতাও থাকবে।

 

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা