শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

চোরের মার বড় গলা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
চোরের মার বড় গলা

‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি’- বিপ্লবী কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটি কবিতার প্রথম পঙ্ক্তি। সুকান্ত এ কথা লিখেছিলেন ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসন আমলে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। ব্রিটিশরা বিদায় নিয়েছে, তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসকদেরও। তারপরও সুকান্তের লাইনটি অনেক ঘটনায় মনে পড়ে যার একটি হলো যখন ‘চোর সিনা জোর’ করে কথা বলে।  কথাটি মনে পড়ল কয়েক দিন আগে প্রেস ক্লাবের সামনে দিয়ে যাত্রাকালে। দেখলাম গুটিকয়েক লোক পোস্টার নিয়ে কী যেন আবোল-তাবোল বকছে। গানম্যানকে জিজ্ঞেস করায় সে জানাল সরকার তারেক রহমানের ‘দিনকাল’ নামক পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়ায় এই লোকজন জড়ো হয়েছে। এতে অবাক না হওয়া কোনো মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। আইনের কথা বাদ দিয়ে এমনকি সাধারণ জ্ঞানও বলে যে, খুনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিকে আগে প্রদান করা পত্রিকা প্রকাশের অনুমোদন চলতে দেওয়া যায় না। দাঁড়িয়ে থাকা লোকগুলো একটি প্রচারপত্র বিতরণ করছিল, পরে যার একটি আমি পেয়েছি। প্রচারপত্রে তারা যেসব উদ্ভট কথা লিখেছে তা আরও বেশি হাস্যকর এবং উন্মাদনাসম। লেখা রয়েছে যে, ২০০২ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তারেক জিয়াকে ওপরে উল্লিখিত পত্রিকাটির প্রকাশক হিসেবে সেটি প্রকাশের অনুমোদন প্রদান করলেও ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর তারিখে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পত্রিকাটির অনুমোদন বাতিল করে দেন, আর তাই তাদের জটলা। সেই প্রচারপত্রে উল্লেখ রয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘প্রেস আপিল বোর্ডে’ আপিল করেও তাদের লাভ হয়নি, আপিল খারিজ হয়ে গেছে।

ঘটনাটি বিস্তারিতভাবে জানার জন্য আমি আপিল বোর্ডের রায়ের একটি কপি সংগ্রহ করে জানতে পারলাম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ‘দৈনিক দিনকাল’ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছিলেন আইনি প্রয়োজনীয়তা পূরণকল্পে। কিন্তু পত্রিকা কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয়নি। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ১৯৭৩ সালের ‘ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ)’ আইনের ১০, ১১, ১৬ এবং ২০(১) (খ) ধারায় প্রাপ্ত ক্ষমতাবলে ওই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কর্তৃপক্ষের নামে কিছু লোক ‘বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের’ প্রেস আপিল বোর্ডে আপিল করলে বোর্ড তথাকথিত আপিলকারীদের দরখাস্ত মোতাবেক আপিল শুনানি দীর্ঘ সময় মুলতবি করে অবশেষে ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তাদের যুক্তিতর্ক শুনে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি আপিল খারিজ করে দেন। তারেক রহমান খুনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত একজন পলাতক আসামি এ কথা না বলে তথাকথিত আপিলকারীগণ ‘তারেক রহমান বিদেশে অবস্থান করছে’ বলে শুধু মিথ্যারই আশ্রয় নেয়নি, বরং আরও অনেক উদ্ভট কথা লিখে আপিল বোর্ডকে প্রতারিত করার চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, তারেক রহমান আহমেদ আজম খান নামক বিএনপির এক সহসভাপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে একটি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি লন্ডনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে জমা দিলেও দূতাবাস তা কার্যকর করেনি। দেখা যায় আপিলকারীদের পক্ষে কয়েকজন অ্যাডভোকেট ছিলেন। এ কথা তাদের অজানা থাকতে পারে না যে, ফৌজদারি মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি ফেরারি হয়ে গেলে দেশের কোনো কর্তৃপক্ষই তার অথবা তার পক্ষে পেশ করা কোনো আবেদন গ্রহণ করতে পারে না। আইনের দৃষ্টিতে একজন পলাতক আসামিকে বলা হয় ‘আউট ল’ অর্থাৎ আইনি অস্তিত্বের বাইরে। এমতাবস্থায় লন্ডনের বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পূর্ণ আইনসংগত কাজটিই করেছে, অন্যথায় দূতাবাস বেআইনি কাজে অভিযুক্ত হতো। দূতাবাসটি বাংলাদেশের এখতিয়ারবহির্ভূত এলাকায় হওয়ায় সেখানকার কর্মকর্তাদের পক্ষে তারেক জিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশে সোপর্দ করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে হলে সেটি না করলে সংশ্লিষ্টদের অভিযুক্তের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হতো। মাননীয় বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের নেতৃত্বে আপিল বোর্ড যে রায় দিয়েছে তাতে ত্রুটি ধরার বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। বোর্ড বলেছে, ‘অত্র আদেশটি (জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের) পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, পত্রিকাটির প্রকাশকের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ক্ষমতা হস্তান্তর না করে দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে অবস্থান করছেন, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে অফিসের ঠিকানা ও ছাপাখানা পরিবর্তন করেছেন।’ বোর্ড আরও লিখেছে “....দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে অবস্থান করা, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়া এবং ছাপাখানা পরিবর্তন করায় ‘ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধন) আইন ১৯৭৩’-এর যথাক্রমে ১০, ১১, ১৬, ২০(১)(খ) ধারা লঙ্ঘন করায় বাংলা ‘দৈনিক দিনকাল’ প্রকাশক ও মুদ্রাকর জনাব তারেক রহমানের নামে নিবন্ধনমূলে প্রদানকৃত পত্রিকাটির ঘোষণাপত্র ফরম (বি) এবং পত্রিকা মুদ্রণের ঘোষণাপত্র বাতিল করা হয়।” বোর্ড উল্লেখ করেছে, “এই পত্রিকার মুদ্রাকর ও প্রকাশক তারেক রহমান অনেক দিন আগেই বাংলাদেশ ত্যাগ করেছেন এবং তার অনুপস্থিতির মেয়াদ ছয় মাসের অধিক। তাই তার পক্ষে দেওয়া ঘোষণাপত্র বাতিলযোগ্য। তদুপরি উক্ত তারেক রহমান বাংলাদেশের আদালত কর্তৃক কারাদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন এবং বাংলাদেশে অনুপস্থিত আছেন। যার ফলে তিনি একজন দন্ডিত ব্যক্তি। কাজেই তার পক্ষে আইনত প্রকাশনা ও মুদ্রাকর হিসেবে কাজ করা কোনোভাবেই সম্ভবপর নয় এবং তার কর্তৃক পূরণকৃত ফরম (বি)-এর এফেক্ট থাকাও কোনোক্রমে সম্ভব নয়।”

মাননীয় বোর্ড আরও লিখেছে, ‘ডিক্লারেশন আইন অনুযায়ী আমাদের কাছে এই অ্যাটর্নির কোনো মূল্য নাই। আমরা দেখবো প্রকাশক, মুদ্রাকর এবং সম্পাদক।’ মাননীয় বোর্ড উল্লেখ করেছে, “বর্তমানে এই পত্রিকার কোনো প্রকাশক নাই। তারেক রহমান সাহেব নিজেই আদেশটি আইনত চ্যালেঞ্জ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা না করে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাহেব এই আপিলটি দায়ের করেছেন। (জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের) আদেশটি ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের বিরুদ্ধে করা হয়নি। দেখা যাচ্ছে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে আপিলকারীকে নিয়োগ দিয়েছেন মহাব্যবস্থাপক, আইনত এই নিয়োগ দেওয়ার কথা প্রকাশকের।”

জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং মাননীয় আপিল বোর্ডের যথাযোগ্য রায়ের আলোকে কিছু কথা পাঠকদের জ্ঞাতার্থে বলা প্রয়োজন। খুনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হয়ে তারেক জিয়া ফেরারি হওয়ায় সংশ্লিষ্ট আইনের ১০ এবং ১১ ধারায় তাকে প্রদান করা অনুমোদন নিশ্চিতভাবে বাতিলযোগ্য, যা না করলে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটই বেআইনি কাজের দায়ে অভিযুক্ত হতেন। একজন পলাতক আসামি আইনের দৃষ্টিতে অদৃশ্য বলে বিবেচিত হয় বিধায় কোনো কর্তৃপক্ষই তার অথবা তার পক্ষে অথবা তার দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কারও কাছ থেকে কোনো আবেদন গ্রহণ করতে পারে না বলে লন্ডনের বাংলাদেশ দূতাবাস তার আমমোক্তারনামা গ্রহণ করতে পারে না। এমনকি পলাতক আসামির আমমোক্তারনামা কার্যকর করার চেষ্টা বা সেটি কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করাও ফৌজদারি অপরাধ। বাংলাদেশে এটি হলে সংশ্লিষ্ট নোটারি পাবলিক ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হতেন। তৃতীয়ত, ১৯৭৩-এর আইন পত্রিকার প্রকাশক হিসেবে অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করেছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের ওপর। কোনো আমমোক্তার দ্বারা অন্য ব্যক্তিকে প্রকাশকের স্থলাভিষিক্ত করার সুযোগ নেই। তাই এমনকি যদি তারেক জিয়া পলাতক না হয়ে যথার্থ আমমোক্তারনামা দ্বারা কথিত আহমেদ আজমকে প্রকাশক হিসেবে ক্ষমতা প্রদানের চেষ্টা করত, সেটিও কার্যকর হতো না। এ কথাও উল্লেখযোগ্য যে, এই আপিলটি মোটেও বিবেচনাযোগ্য ছিল না, যে কথা মাননীয় বোর্ড উল্লেখ করেছে, কেননা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশটি তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে হওয়ায় তথাকথিত আপিলকারীদের কোনো আইনি অধিকার ছিল না আপিল করার। আপিল শুধু তারেক জিয়াই করতে পারত, কিন্তু ফেরারি হিসেবে এটি করা তার অথবা তার পক্ষে কারোরই সম্ভব নয়। তার দন্ডাদেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে আপিল করার সুযোগ খুনি তারেক জিয়ার ছিল বটে, কিন্তু আপিল করার সময়সীমা বেশ কয়েক বছর আগেই পার হয়ে গেছে।  আর তাই সে সব সময়ের জন্য খুনের দায়ে দন্ডিত আসামি হিসেবেই চিহ্নিত থাকবে।

শেষ করার আগে এটি না বললেই নয় যে, সব আইনজ্ঞ জলজ্যান্ত মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে খুনের দায়ে দন্ডিত তারেক জিয়ার দন্ডাদেশের কথা এবং তার ফেরারি হয়ে যাওয়ার কথা গোপন রেখে তাকে শুধু বিদেশে অবস্থানরত হিসেবে দেখানোর কথা বলে প্রেস কাউন্সিলের আপিল বোর্ড নামক ‘অর্ধ বিচারিক’ (কুয়াজাই জুডিশিয়াল) সংস্থাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে এবং একজন পলাতক আসামির স্বার্থ রক্ষার তাগিদে আপিল করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা বার কাউন্সিলের জন্য অপরিহার্য। খুনের দায়ে দন্ডিত তারেক জিয়ার স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রেস আপিল বোর্ডে তথাকথিত আপিল করা নিশ্চিতভাবে আমাদের দন্ডবিধি আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ, আর তাই এদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করাও আইনের শাসন রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।  বস্তুত, ফেরারি আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ, যে কাজটি তারা নিশ্চিতভাবে করেছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম