শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

চোরের মার বড় গলা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
চোরের মার বড় গলা

‘অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি’- বিপ্লবী কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটি কবিতার প্রথম পঙ্ক্তি। সুকান্ত এ কথা লিখেছিলেন ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসন আমলে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। ব্রিটিশরা বিদায় নিয়েছে, তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসকদেরও। তারপরও সুকান্তের লাইনটি অনেক ঘটনায় মনে পড়ে যার একটি হলো যখন ‘চোর সিনা জোর’ করে কথা বলে।  কথাটি মনে পড়ল কয়েক দিন আগে প্রেস ক্লাবের সামনে দিয়ে যাত্রাকালে। দেখলাম গুটিকয়েক লোক পোস্টার নিয়ে কী যেন আবোল-তাবোল বকছে। গানম্যানকে জিজ্ঞেস করায় সে জানাল সরকার তারেক রহমানের ‘দিনকাল’ নামক পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়ায় এই লোকজন জড়ো হয়েছে। এতে অবাক না হওয়া কোনো মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। আইনের কথা বাদ দিয়ে এমনকি সাধারণ জ্ঞানও বলে যে, খুনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিকে আগে প্রদান করা পত্রিকা প্রকাশের অনুমোদন চলতে দেওয়া যায় না। দাঁড়িয়ে থাকা লোকগুলো একটি প্রচারপত্র বিতরণ করছিল, পরে যার একটি আমি পেয়েছি। প্রচারপত্রে তারা যেসব উদ্ভট কথা লিখেছে তা আরও বেশি হাস্যকর এবং উন্মাদনাসম। লেখা রয়েছে যে, ২০০২ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তারেক জিয়াকে ওপরে উল্লিখিত পত্রিকাটির প্রকাশক হিসেবে সেটি প্রকাশের অনুমোদন প্রদান করলেও ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর তারিখে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পত্রিকাটির অনুমোদন বাতিল করে দেন, আর তাই তাদের জটলা। সেই প্রচারপত্রে উল্লেখ রয়েছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ‘প্রেস আপিল বোর্ডে’ আপিল করেও তাদের লাভ হয়নি, আপিল খারিজ হয়ে গেছে।

ঘটনাটি বিস্তারিতভাবে জানার জন্য আমি আপিল বোর্ডের রায়ের একটি কপি সংগ্রহ করে জানতে পারলাম, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ‘দৈনিক দিনকাল’ কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছিলেন আইনি প্রয়োজনীয়তা পূরণকল্পে। কিন্তু পত্রিকা কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয়নি। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ১৯৭৩ সালের ‘ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ)’ আইনের ১০, ১১, ১৬ এবং ২০(১) (খ) ধারায় প্রাপ্ত ক্ষমতাবলে ওই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কর্তৃপক্ষের নামে কিছু লোক ‘বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের’ প্রেস আপিল বোর্ডে আপিল করলে বোর্ড তথাকথিত আপিলকারীদের দরখাস্ত মোতাবেক আপিল শুনানি দীর্ঘ সময় মুলতবি করে অবশেষে ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তাদের যুক্তিতর্ক শুনে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি আপিল খারিজ করে দেন। তারেক রহমান খুনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত একজন পলাতক আসামি এ কথা না বলে তথাকথিত আপিলকারীগণ ‘তারেক রহমান বিদেশে অবস্থান করছে’ বলে শুধু মিথ্যারই আশ্রয় নেয়নি, বরং আরও অনেক উদ্ভট কথা লিখে আপিল বোর্ডকে প্রতারিত করার চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, তারেক রহমান আহমেদ আজম খান নামক বিএনপির এক সহসভাপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে একটি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি লন্ডনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে জমা দিলেও দূতাবাস তা কার্যকর করেনি। দেখা যায় আপিলকারীদের পক্ষে কয়েকজন অ্যাডভোকেট ছিলেন। এ কথা তাদের অজানা থাকতে পারে না যে, ফৌজদারি মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি ফেরারি হয়ে গেলে দেশের কোনো কর্তৃপক্ষই তার অথবা তার পক্ষে পেশ করা কোনো আবেদন গ্রহণ করতে পারে না। আইনের দৃষ্টিতে একজন পলাতক আসামিকে বলা হয় ‘আউট ল’ অর্থাৎ আইনি অস্তিত্বের বাইরে। এমতাবস্থায় লন্ডনের বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পূর্ণ আইনসংগত কাজটিই করেছে, অন্যথায় দূতাবাস বেআইনি কাজে অভিযুক্ত হতো। দূতাবাসটি বাংলাদেশের এখতিয়ারবহির্ভূত এলাকায় হওয়ায় সেখানকার কর্মকর্তাদের পক্ষে তারেক জিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশে সোপর্দ করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে হলে সেটি না করলে সংশ্লিষ্টদের অভিযুক্তের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হতো। মাননীয় বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের নেতৃত্বে আপিল বোর্ড যে রায় দিয়েছে তাতে ত্রুটি ধরার বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। বোর্ড বলেছে, ‘অত্র আদেশটি (জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের) পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, পত্রিকাটির প্রকাশকের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ক্ষমতা হস্তান্তর না করে দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে অবস্থান করছেন, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে অফিসের ঠিকানা ও ছাপাখানা পরিবর্তন করেছেন।’ বোর্ড আরও লিখেছে “....দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে অবস্থান করা, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়া এবং ছাপাখানা পরিবর্তন করায় ‘ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধন) আইন ১৯৭৩’-এর যথাক্রমে ১০, ১১, ১৬, ২০(১)(খ) ধারা লঙ্ঘন করায় বাংলা ‘দৈনিক দিনকাল’ প্রকাশক ও মুদ্রাকর জনাব তারেক রহমানের নামে নিবন্ধনমূলে প্রদানকৃত পত্রিকাটির ঘোষণাপত্র ফরম (বি) এবং পত্রিকা মুদ্রণের ঘোষণাপত্র বাতিল করা হয়।” বোর্ড উল্লেখ করেছে, “এই পত্রিকার মুদ্রাকর ও প্রকাশক তারেক রহমান অনেক দিন আগেই বাংলাদেশ ত্যাগ করেছেন এবং তার অনুপস্থিতির মেয়াদ ছয় মাসের অধিক। তাই তার পক্ষে দেওয়া ঘোষণাপত্র বাতিলযোগ্য। তদুপরি উক্ত তারেক রহমান বাংলাদেশের আদালত কর্তৃক কারাদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন এবং বাংলাদেশে অনুপস্থিত আছেন। যার ফলে তিনি একজন দন্ডিত ব্যক্তি। কাজেই তার পক্ষে আইনত প্রকাশনা ও মুদ্রাকর হিসেবে কাজ করা কোনোভাবেই সম্ভবপর নয় এবং তার কর্তৃক পূরণকৃত ফরম (বি)-এর এফেক্ট থাকাও কোনোক্রমে সম্ভব নয়।”

মাননীয় বোর্ড আরও লিখেছে, ‘ডিক্লারেশন আইন অনুযায়ী আমাদের কাছে এই অ্যাটর্নির কোনো মূল্য নাই। আমরা দেখবো প্রকাশক, মুদ্রাকর এবং সম্পাদক।’ মাননীয় বোর্ড উল্লেখ করেছে, “বর্তমানে এই পত্রিকার কোনো প্রকাশক নাই। তারেক রহমান সাহেব নিজেই আদেশটি আইনত চ্যালেঞ্জ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা না করে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাহেব এই আপিলটি দায়ের করেছেন। (জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের) আদেশটি ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের বিরুদ্ধে করা হয়নি। দেখা যাচ্ছে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে আপিলকারীকে নিয়োগ দিয়েছেন মহাব্যবস্থাপক, আইনত এই নিয়োগ দেওয়ার কথা প্রকাশকের।”

জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং মাননীয় আপিল বোর্ডের যথাযোগ্য রায়ের আলোকে কিছু কথা পাঠকদের জ্ঞাতার্থে বলা প্রয়োজন। খুনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত হয়ে তারেক জিয়া ফেরারি হওয়ায় সংশ্লিষ্ট আইনের ১০ এবং ১১ ধারায় তাকে প্রদান করা অনুমোদন নিশ্চিতভাবে বাতিলযোগ্য, যা না করলে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটই বেআইনি কাজের দায়ে অভিযুক্ত হতেন। একজন পলাতক আসামি আইনের দৃষ্টিতে অদৃশ্য বলে বিবেচিত হয় বিধায় কোনো কর্তৃপক্ষই তার অথবা তার পক্ষে অথবা তার দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কারও কাছ থেকে কোনো আবেদন গ্রহণ করতে পারে না বলে লন্ডনের বাংলাদেশ দূতাবাস তার আমমোক্তারনামা গ্রহণ করতে পারে না। এমনকি পলাতক আসামির আমমোক্তারনামা কার্যকর করার চেষ্টা বা সেটি কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করাও ফৌজদারি অপরাধ। বাংলাদেশে এটি হলে সংশ্লিষ্ট নোটারি পাবলিক ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হতেন। তৃতীয়ত, ১৯৭৩-এর আইন পত্রিকার প্রকাশক হিসেবে অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করেছে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের ওপর। কোনো আমমোক্তার দ্বারা অন্য ব্যক্তিকে প্রকাশকের স্থলাভিষিক্ত করার সুযোগ নেই। তাই এমনকি যদি তারেক জিয়া পলাতক না হয়ে যথার্থ আমমোক্তারনামা দ্বারা কথিত আহমেদ আজমকে প্রকাশক হিসেবে ক্ষমতা প্রদানের চেষ্টা করত, সেটিও কার্যকর হতো না। এ কথাও উল্লেখযোগ্য যে, এই আপিলটি মোটেও বিবেচনাযোগ্য ছিল না, যে কথা মাননীয় বোর্ড উল্লেখ করেছে, কেননা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশটি তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে হওয়ায় তথাকথিত আপিলকারীদের কোনো আইনি অধিকার ছিল না আপিল করার। আপিল শুধু তারেক জিয়াই করতে পারত, কিন্তু ফেরারি হিসেবে এটি করা তার অথবা তার পক্ষে কারোরই সম্ভব নয়। তার দন্ডাদেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে আপিল করার সুযোগ খুনি তারেক জিয়ার ছিল বটে, কিন্তু আপিল করার সময়সীমা বেশ কয়েক বছর আগেই পার হয়ে গেছে।  আর তাই সে সব সময়ের জন্য খুনের দায়ে দন্ডিত আসামি হিসেবেই চিহ্নিত থাকবে।

শেষ করার আগে এটি না বললেই নয় যে, সব আইনজ্ঞ জলজ্যান্ত মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে খুনের দায়ে দন্ডিত তারেক জিয়ার দন্ডাদেশের কথা এবং তার ফেরারি হয়ে যাওয়ার কথা গোপন রেখে তাকে শুধু বিদেশে অবস্থানরত হিসেবে দেখানোর কথা বলে প্রেস কাউন্সিলের আপিল বোর্ড নামক ‘অর্ধ বিচারিক’ (কুয়াজাই জুডিশিয়াল) সংস্থাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে এবং একজন পলাতক আসামির স্বার্থ রক্ষার তাগিদে আপিল করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা বার কাউন্সিলের জন্য অপরিহার্য। খুনের দায়ে দন্ডিত তারেক জিয়ার স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রেস আপিল বোর্ডে তথাকথিত আপিল করা নিশ্চিতভাবে আমাদের দন্ডবিধি আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ, আর তাই এদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করাও আইনের শাসন রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।  বস্তুত, ফেরারি আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ, যে কাজটি তারা নিশ্চিতভাবে করেছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে