শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

যশোরের চাঁচড়া এলাকাটিতে যদি আপনি যান, দেখবেন সারি সারি পুকর আর পুকুর। বিশেষ করে চাঁচড়া পোনাবাজারের কাছে ছোট ছোট অসংখ্য পুকুর। আসলে একেকটা পুকুর একেকটা মাছের পোনার দোকান। গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে এলাকাটি দারুণভাবে পাল্টেছে। আমার সৌভাগ্য এই পরিবর্তনের ধারাটি আমি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। সেই আশি-নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিবেদন ধারণের জন্য এ অঞ্চলটিতে আমাকে আসতে হয়েছে অনেকবার। এখানে এখন অসংখ্য হ্যাচারি। যতবার এসেছি ততবারই আমি দেখতে গিয়েছি শেখ মহসিন আলীর হ্যাচারিটা। হ্যাচারিটা তার বাড়ি সংলগ্নই। সম্প্রতি আবার আমার চাঁচড়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। পাঠক, আজ আপনাদের সে গল্পই বলছি।

স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশে কৃষি উন্নয়নের ধারায় সূচিত হয় রুপালি বিপ্লব। তারপর বহু পথ পেরিয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে মাছ চাষে। এখন মাছ উৎপাদনে আমাদের দেশের সুনাম আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মাছ চাষ শিল্প। এ ক্ষেত্রে মূল অবদান রাখছেন চাষি বা উদ্যোক্তারাই। তাদের একের পর এক উদ্যোগ, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা আর গণমাধ্যম, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতা মিলে আজ বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। পাঠক, দেশের মাছ চাষ শিল্পের শুরুর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই স্মরণ করি হাকিম আলীর কথা। আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে, বিটিভিতে প্রচার হতো হাকিম আলীর মৎস্য খামার নিয়ে ভিডিওচিত্র। মনে পড়ছে, আশির দশকের শেষ ভাগেও প্রাকৃতিক জলাশয়গুলোই ছিল মাছের মূল উৎস। যখন গেরস্থ কৃষককে তার পুকুর দেখিয়ে বলতাম, আপনি এ পুকুরটায় মাছ চাষ করতে পারেন। তখন তারা অবাক হয়ে বলতেন-চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ কী? বাড়ির পাশের পুকুরটি ব্যবহার করতেন গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে। কিন্তু এ পুকুরটিই যে তার পারিবারিক মাছের চাহিদা মিটিয়ে আয়ের বড় একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে, তা ছিল তার চিন্তার বাইরে। সরকারি উদ্যোগ ও টেলিভিশনের প্রচারে মাছ চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। আজ সেই এক হাকিম আলী থেকে লাখো হাকিম আলী মাছ চাষে যুক্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে পরিণত করেছেন মাছ চাষের ক্ষেত্র হিসেবে। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচার মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তেমনি এক মাছ চাষ বাণিজ্যের উদ্যোক্তা ছিলেন শেখ মহসিন আলী।

শেখ মহসিন আলী মাছের যে বাণিজ্য শুরু করেছিলেন, তার মৃত্যুর পর সে বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এসেছিল তার চার সন্তান শেখ মহিউদ্দিন, শেখ মইনুদ্দিন, শেখ মেজবাহউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। মনে পড়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে এসে আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে কথা হয়েছিল শেখ মহসিন আলীর সঙ্গে। আর নব্বই দশকের মাঝামাঝি এসে চার ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল একাধিকবার। এর মাঝে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন মারা গেছেন। এখন এ পরিবারের নতুন প্রজন্ম যুক্ত হয়েছে মাছ চাষ বাণিজ্যে। অর্থাৎ মাছ-ভাতের বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখার বাণিজ্যিক তাগিদ অনুভব করছেন তারাও।

কথা হলো এ প্রজন্মের শেখ ইনামুল হাসান, শেখ মাহমুদুল হাসান ও শেখ মাহদি হাসানের সঙ্গে। ওদের শৈশবে ওদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকেও যখন এখানে এসেছি তখনো আজকের এই নবীন মৎস্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আজ তারা পরিণত। চিন্তা ও চেতনায় বেশ আধুনিক। তারই প্রতিফলন দেখতে পাই তাদের খামারে। তারা লেখাপড়া শেষে বেশ জেনেবুঝেই নেমেছেন মাছের পোনা উৎপাদনে। এই প্রজন্ম এখন নানা রকম প্রযুক্তির সহায়তায় মাছ চাষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়।

আগে পুকুরে নেমে বাঁশ দিয়ে পানিতে আঘাত করে করে করতে হতো অ্যারেশনের কাজ। আর এখন অ্যারেটর দিয়ে অ্যারেশন চলছে। এতে পানিতে স্রোত তৈরি হচ্ছে, বাড়ছে অক্সিজেনের পরিমাণ। তবে প্রযুক্তি তাদের কাজকে সহজ করে দিলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ শেষ করে মাছ চাষে যুক্ত হওয়া শেখ ইনামুল হাসান বললেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছি আমরা। গত বছর বর্ষায় ঠিকঠাক বৃষ্টি হয়নি। বেড়েছে তাপমাত্রা। ফলে মাছের পোনার মৃত্যুহার বেড়েছে। আবার মাছের ফার্টিলিটি কমেছে। মাছে আগের মতো লাভ না পেয়ে অনেক খামারি ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।’

শেখ মাহমুদুল হাসান বললেন, পানির লেয়ার নেমে গেছে অনেকখানি। এখন সাবমার্সিবল পাম্প দিয়েও পানি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এসব সংকটের মাঝে বর্তমানে প্রাণী খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে মৎস্য খামারিরা হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন তাদের চাচা শেখ মেজবাউদ্দিন। তার দাবি, মৎস্য খাতের বিদ্যুৎ বিল ও খাবারের মূল্য সহনশীল না করলে বিকাশমান এ শিল্পকে ধরে রাখা দিনে দিনে কঠিন হয়ে পড়ছে।

আশার কথা, নতুন প্রজন্ম সময়ের সঙ্গে থাকতে চাচ্ছেন। তাই এ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আগ্রহী হচ্ছেন রঙিন মাছের পোনা উৎপাদনেও।

এই তিন প্রজন্মের মাছের খামারে এসে দেখা মিলল তৃতীয় প্রজন্মের রুই মাছ চাষের। পাঠক, বলে রাখি, জি-থ্রি জাতের রুই হচ্ছে নতুন সম্ভাবনাময় একটি জাত। ওয়ার্ল্ডফিশ উদ্ভাবিত ‘তৃতীয় প্রজন্ম’ বা জি-থ্রি রুইয়ের পরীক্ষামূলক চাষের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে যে প্রচলিত রুই মাছের চেয়ে এটি শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ বেশি বৃদ্ধি পায়। জি-থ্রি রুইয়ের জন্ম রহস্যও তিনটি নদীকে ঘিরে। হালদা, পদ্মা ও যমুনা নদী থেকে সংগ্রহ করা রুই মাছের ডিমের জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এ উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়। এই মাছ, অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল, মাংসালো হওয়ায় আগামীর নিরাপদ খাদ্য ও আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

সময় যেন এক যোগ-বিয়োগের খেলা। একদিকে পারিবারিক এই মাছ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছেন নতুন প্রজন্ম, আবার সময়ের নিয়মে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন শেখ মহসিন আলী এবং তার দুই ছেলে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। এখানে তিন প্রজন্ম ধরে মাছকে ঘিরে এক কর্মযজ্ঞের চিহ্ন পড়ে আছে। জমে আছে কত শত স্মৃতি! হ্যাচারির কাছেই শেখ মহসিন আলীর ইচ্ছায় গড়ে ওঠা মসজিদ। মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত আছেন দ্ইু প্রজন্মের মুরব্বিরা। নতুন প্রজন্ম তাদের স্মৃতিকে আগলে রেখেছে। এই মাছ চাষ বাণিজ্যকে ঘিরেই টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে তারা।

কবর জিয়ারতের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের শেখ মেজবাউদ্দিন দেখালেন মাছ চাষের কৃতিত্বস্বরূপ তিনি পেয়েছেন এফএওর আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়াও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও পেয়েছেন সফল মাছচাষি হিসেবে স্বীকৃতি।

এই পরিবারটির মতো মাছচাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা ও বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় আজ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায়ও বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। দেশের পুষ্টি চাহিদার বড় একটি অংশ আসছে মাছ থেকে। পাশাপাশি মৎস্য শিল্প দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তৈরি হয়েছে কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। বিশাল এ খাতকে ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি আগ্রহী করা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মাছ নিয়ে নিবিড় গবেষণার মাধ্যমে পরিসরকে বিস্তৃত করা। একই সঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে খামারিদের জন্য অনুকূল বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার আরও আন্তরিক হবে- এমনটাই প্রত্যশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা