শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

যশোরের চাঁচড়া এলাকাটিতে যদি আপনি যান, দেখবেন সারি সারি পুকর আর পুকুর। বিশেষ করে চাঁচড়া পোনাবাজারের কাছে ছোট ছোট অসংখ্য পুকুর। আসলে একেকটা পুকুর একেকটা মাছের পোনার দোকান। গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে এলাকাটি দারুণভাবে পাল্টেছে। আমার সৌভাগ্য এই পরিবর্তনের ধারাটি আমি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। সেই আশি-নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিবেদন ধারণের জন্য এ অঞ্চলটিতে আমাকে আসতে হয়েছে অনেকবার। এখানে এখন অসংখ্য হ্যাচারি। যতবার এসেছি ততবারই আমি দেখতে গিয়েছি শেখ মহসিন আলীর হ্যাচারিটা। হ্যাচারিটা তার বাড়ি সংলগ্নই। সম্প্রতি আবার আমার চাঁচড়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। পাঠক, আজ আপনাদের সে গল্পই বলছি।

স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশে কৃষি উন্নয়নের ধারায় সূচিত হয় রুপালি বিপ্লব। তারপর বহু পথ পেরিয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে মাছ চাষে। এখন মাছ উৎপাদনে আমাদের দেশের সুনাম আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মাছ চাষ শিল্প। এ ক্ষেত্রে মূল অবদান রাখছেন চাষি বা উদ্যোক্তারাই। তাদের একের পর এক উদ্যোগ, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা আর গণমাধ্যম, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতা মিলে আজ বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। পাঠক, দেশের মাছ চাষ শিল্পের শুরুর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই স্মরণ করি হাকিম আলীর কথা। আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে, বিটিভিতে প্রচার হতো হাকিম আলীর মৎস্য খামার নিয়ে ভিডিওচিত্র। মনে পড়ছে, আশির দশকের শেষ ভাগেও প্রাকৃতিক জলাশয়গুলোই ছিল মাছের মূল উৎস। যখন গেরস্থ কৃষককে তার পুকুর দেখিয়ে বলতাম, আপনি এ পুকুরটায় মাছ চাষ করতে পারেন। তখন তারা অবাক হয়ে বলতেন-চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ কী? বাড়ির পাশের পুকুরটি ব্যবহার করতেন গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে। কিন্তু এ পুকুরটিই যে তার পারিবারিক মাছের চাহিদা মিটিয়ে আয়ের বড় একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে, তা ছিল তার চিন্তার বাইরে। সরকারি উদ্যোগ ও টেলিভিশনের প্রচারে মাছ চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। আজ সেই এক হাকিম আলী থেকে লাখো হাকিম আলী মাছ চাষে যুক্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে পরিণত করেছেন মাছ চাষের ক্ষেত্র হিসেবে। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচার মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তেমনি এক মাছ চাষ বাণিজ্যের উদ্যোক্তা ছিলেন শেখ মহসিন আলী।

শেখ মহসিন আলী মাছের যে বাণিজ্য শুরু করেছিলেন, তার মৃত্যুর পর সে বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এসেছিল তার চার সন্তান শেখ মহিউদ্দিন, শেখ মইনুদ্দিন, শেখ মেজবাহউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। মনে পড়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে এসে আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে কথা হয়েছিল শেখ মহসিন আলীর সঙ্গে। আর নব্বই দশকের মাঝামাঝি এসে চার ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল একাধিকবার। এর মাঝে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন মারা গেছেন। এখন এ পরিবারের নতুন প্রজন্ম যুক্ত হয়েছে মাছ চাষ বাণিজ্যে। অর্থাৎ মাছ-ভাতের বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখার বাণিজ্যিক তাগিদ অনুভব করছেন তারাও।

কথা হলো এ প্রজন্মের শেখ ইনামুল হাসান, শেখ মাহমুদুল হাসান ও শেখ মাহদি হাসানের সঙ্গে। ওদের শৈশবে ওদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকেও যখন এখানে এসেছি তখনো আজকের এই নবীন মৎস্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আজ তারা পরিণত। চিন্তা ও চেতনায় বেশ আধুনিক। তারই প্রতিফলন দেখতে পাই তাদের খামারে। তারা লেখাপড়া শেষে বেশ জেনেবুঝেই নেমেছেন মাছের পোনা উৎপাদনে। এই প্রজন্ম এখন নানা রকম প্রযুক্তির সহায়তায় মাছ চাষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়।

আগে পুকুরে নেমে বাঁশ দিয়ে পানিতে আঘাত করে করে করতে হতো অ্যারেশনের কাজ। আর এখন অ্যারেটর দিয়ে অ্যারেশন চলছে। এতে পানিতে স্রোত তৈরি হচ্ছে, বাড়ছে অক্সিজেনের পরিমাণ। তবে প্রযুক্তি তাদের কাজকে সহজ করে দিলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ শেষ করে মাছ চাষে যুক্ত হওয়া শেখ ইনামুল হাসান বললেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছি আমরা। গত বছর বর্ষায় ঠিকঠাক বৃষ্টি হয়নি। বেড়েছে তাপমাত্রা। ফলে মাছের পোনার মৃত্যুহার বেড়েছে। আবার মাছের ফার্টিলিটি কমেছে। মাছে আগের মতো লাভ না পেয়ে অনেক খামারি ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।’

শেখ মাহমুদুল হাসান বললেন, পানির লেয়ার নেমে গেছে অনেকখানি। এখন সাবমার্সিবল পাম্প দিয়েও পানি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এসব সংকটের মাঝে বর্তমানে প্রাণী খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে মৎস্য খামারিরা হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন তাদের চাচা শেখ মেজবাউদ্দিন। তার দাবি, মৎস্য খাতের বিদ্যুৎ বিল ও খাবারের মূল্য সহনশীল না করলে বিকাশমান এ শিল্পকে ধরে রাখা দিনে দিনে কঠিন হয়ে পড়ছে।

আশার কথা, নতুন প্রজন্ম সময়ের সঙ্গে থাকতে চাচ্ছেন। তাই এ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আগ্রহী হচ্ছেন রঙিন মাছের পোনা উৎপাদনেও।

এই তিন প্রজন্মের মাছের খামারে এসে দেখা মিলল তৃতীয় প্রজন্মের রুই মাছ চাষের। পাঠক, বলে রাখি, জি-থ্রি জাতের রুই হচ্ছে নতুন সম্ভাবনাময় একটি জাত। ওয়ার্ল্ডফিশ উদ্ভাবিত ‘তৃতীয় প্রজন্ম’ বা জি-থ্রি রুইয়ের পরীক্ষামূলক চাষের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে যে প্রচলিত রুই মাছের চেয়ে এটি শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ বেশি বৃদ্ধি পায়। জি-থ্রি রুইয়ের জন্ম রহস্যও তিনটি নদীকে ঘিরে। হালদা, পদ্মা ও যমুনা নদী থেকে সংগ্রহ করা রুই মাছের ডিমের জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এ উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়। এই মাছ, অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল, মাংসালো হওয়ায় আগামীর নিরাপদ খাদ্য ও আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

সময় যেন এক যোগ-বিয়োগের খেলা। একদিকে পারিবারিক এই মাছ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছেন নতুন প্রজন্ম, আবার সময়ের নিয়মে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন শেখ মহসিন আলী এবং তার দুই ছেলে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। এখানে তিন প্রজন্ম ধরে মাছকে ঘিরে এক কর্মযজ্ঞের চিহ্ন পড়ে আছে। জমে আছে কত শত স্মৃতি! হ্যাচারির কাছেই শেখ মহসিন আলীর ইচ্ছায় গড়ে ওঠা মসজিদ। মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত আছেন দ্ইু প্রজন্মের মুরব্বিরা। নতুন প্রজন্ম তাদের স্মৃতিকে আগলে রেখেছে। এই মাছ চাষ বাণিজ্যকে ঘিরেই টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে তারা।

কবর জিয়ারতের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের শেখ মেজবাউদ্দিন দেখালেন মাছ চাষের কৃতিত্বস্বরূপ তিনি পেয়েছেন এফএওর আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়াও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও পেয়েছেন সফল মাছচাষি হিসেবে স্বীকৃতি।

এই পরিবারটির মতো মাছচাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা ও বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় আজ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায়ও বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। দেশের পুষ্টি চাহিদার বড় একটি অংশ আসছে মাছ থেকে। পাশাপাশি মৎস্য শিল্প দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তৈরি হয়েছে কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। বিশাল এ খাতকে ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি আগ্রহী করা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মাছ নিয়ে নিবিড় গবেষণার মাধ্যমে পরিসরকে বিস্তৃত করা। একই সঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে খামারিদের জন্য অনুকূল বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার আরও আন্তরিক হবে- এমনটাই প্রত্যশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন