শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

যশোরের চাঁচড়া এলাকাটিতে যদি আপনি যান, দেখবেন সারি সারি পুকর আর পুকুর। বিশেষ করে চাঁচড়া পোনাবাজারের কাছে ছোট ছোট অসংখ্য পুকুর। আসলে একেকটা পুকুর একেকটা মাছের পোনার দোকান। গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে এলাকাটি দারুণভাবে পাল্টেছে। আমার সৌভাগ্য এই পরিবর্তনের ধারাটি আমি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। সেই আশি-নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিবেদন ধারণের জন্য এ অঞ্চলটিতে আমাকে আসতে হয়েছে অনেকবার। এখানে এখন অসংখ্য হ্যাচারি। যতবার এসেছি ততবারই আমি দেখতে গিয়েছি শেখ মহসিন আলীর হ্যাচারিটা। হ্যাচারিটা তার বাড়ি সংলগ্নই। সম্প্রতি আবার আমার চাঁচড়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। পাঠক, আজ আপনাদের সে গল্পই বলছি।

স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশে কৃষি উন্নয়নের ধারায় সূচিত হয় রুপালি বিপ্লব। তারপর বহু পথ পেরিয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে মাছ চাষে। এখন মাছ উৎপাদনে আমাদের দেশের সুনাম আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মাছ চাষ শিল্প। এ ক্ষেত্রে মূল অবদান রাখছেন চাষি বা উদ্যোক্তারাই। তাদের একের পর এক উদ্যোগ, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা আর গণমাধ্যম, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতা মিলে আজ বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। পাঠক, দেশের মাছ চাষ শিল্পের শুরুর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই স্মরণ করি হাকিম আলীর কথা। আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে, বিটিভিতে প্রচার হতো হাকিম আলীর মৎস্য খামার নিয়ে ভিডিওচিত্র। মনে পড়ছে, আশির দশকের শেষ ভাগেও প্রাকৃতিক জলাশয়গুলোই ছিল মাছের মূল উৎস। যখন গেরস্থ কৃষককে তার পুকুর দেখিয়ে বলতাম, আপনি এ পুকুরটায় মাছ চাষ করতে পারেন। তখন তারা অবাক হয়ে বলতেন-চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ কী? বাড়ির পাশের পুকুরটি ব্যবহার করতেন গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে। কিন্তু এ পুকুরটিই যে তার পারিবারিক মাছের চাহিদা মিটিয়ে আয়ের বড় একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে, তা ছিল তার চিন্তার বাইরে। সরকারি উদ্যোগ ও টেলিভিশনের প্রচারে মাছ চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। আজ সেই এক হাকিম আলী থেকে লাখো হাকিম আলী মাছ চাষে যুক্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে পরিণত করেছেন মাছ চাষের ক্ষেত্র হিসেবে। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচার মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তেমনি এক মাছ চাষ বাণিজ্যের উদ্যোক্তা ছিলেন শেখ মহসিন আলী।

শেখ মহসিন আলী মাছের যে বাণিজ্য শুরু করেছিলেন, তার মৃত্যুর পর সে বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এসেছিল তার চার সন্তান শেখ মহিউদ্দিন, শেখ মইনুদ্দিন, শেখ মেজবাহউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। মনে পড়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে এসে আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে কথা হয়েছিল শেখ মহসিন আলীর সঙ্গে। আর নব্বই দশকের মাঝামাঝি এসে চার ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল একাধিকবার। এর মাঝে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন মারা গেছেন। এখন এ পরিবারের নতুন প্রজন্ম যুক্ত হয়েছে মাছ চাষ বাণিজ্যে। অর্থাৎ মাছ-ভাতের বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখার বাণিজ্যিক তাগিদ অনুভব করছেন তারাও।

কথা হলো এ প্রজন্মের শেখ ইনামুল হাসান, শেখ মাহমুদুল হাসান ও শেখ মাহদি হাসানের সঙ্গে। ওদের শৈশবে ওদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকেও যখন এখানে এসেছি তখনো আজকের এই নবীন মৎস্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আজ তারা পরিণত। চিন্তা ও চেতনায় বেশ আধুনিক। তারই প্রতিফলন দেখতে পাই তাদের খামারে। তারা লেখাপড়া শেষে বেশ জেনেবুঝেই নেমেছেন মাছের পোনা উৎপাদনে। এই প্রজন্ম এখন নানা রকম প্রযুক্তির সহায়তায় মাছ চাষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়।

আগে পুকুরে নেমে বাঁশ দিয়ে পানিতে আঘাত করে করে করতে হতো অ্যারেশনের কাজ। আর এখন অ্যারেটর দিয়ে অ্যারেশন চলছে। এতে পানিতে স্রোত তৈরি হচ্ছে, বাড়ছে অক্সিজেনের পরিমাণ। তবে প্রযুক্তি তাদের কাজকে সহজ করে দিলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ শেষ করে মাছ চাষে যুক্ত হওয়া শেখ ইনামুল হাসান বললেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছি আমরা। গত বছর বর্ষায় ঠিকঠাক বৃষ্টি হয়নি। বেড়েছে তাপমাত্রা। ফলে মাছের পোনার মৃত্যুহার বেড়েছে। আবার মাছের ফার্টিলিটি কমেছে। মাছে আগের মতো লাভ না পেয়ে অনেক খামারি ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।’

শেখ মাহমুদুল হাসান বললেন, পানির লেয়ার নেমে গেছে অনেকখানি। এখন সাবমার্সিবল পাম্প দিয়েও পানি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এসব সংকটের মাঝে বর্তমানে প্রাণী খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে মৎস্য খামারিরা হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন তাদের চাচা শেখ মেজবাউদ্দিন। তার দাবি, মৎস্য খাতের বিদ্যুৎ বিল ও খাবারের মূল্য সহনশীল না করলে বিকাশমান এ শিল্পকে ধরে রাখা দিনে দিনে কঠিন হয়ে পড়ছে।

আশার কথা, নতুন প্রজন্ম সময়ের সঙ্গে থাকতে চাচ্ছেন। তাই এ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আগ্রহী হচ্ছেন রঙিন মাছের পোনা উৎপাদনেও।

এই তিন প্রজন্মের মাছের খামারে এসে দেখা মিলল তৃতীয় প্রজন্মের রুই মাছ চাষের। পাঠক, বলে রাখি, জি-থ্রি জাতের রুই হচ্ছে নতুন সম্ভাবনাময় একটি জাত। ওয়ার্ল্ডফিশ উদ্ভাবিত ‘তৃতীয় প্রজন্ম’ বা জি-থ্রি রুইয়ের পরীক্ষামূলক চাষের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে যে প্রচলিত রুই মাছের চেয়ে এটি শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ বেশি বৃদ্ধি পায়। জি-থ্রি রুইয়ের জন্ম রহস্যও তিনটি নদীকে ঘিরে। হালদা, পদ্মা ও যমুনা নদী থেকে সংগ্রহ করা রুই মাছের ডিমের জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এ উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়। এই মাছ, অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল, মাংসালো হওয়ায় আগামীর নিরাপদ খাদ্য ও আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

সময় যেন এক যোগ-বিয়োগের খেলা। একদিকে পারিবারিক এই মাছ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছেন নতুন প্রজন্ম, আবার সময়ের নিয়মে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন শেখ মহসিন আলী এবং তার দুই ছেলে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। এখানে তিন প্রজন্ম ধরে মাছকে ঘিরে এক কর্মযজ্ঞের চিহ্ন পড়ে আছে। জমে আছে কত শত স্মৃতি! হ্যাচারির কাছেই শেখ মহসিন আলীর ইচ্ছায় গড়ে ওঠা মসজিদ। মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত আছেন দ্ইু প্রজন্মের মুরব্বিরা। নতুন প্রজন্ম তাদের স্মৃতিকে আগলে রেখেছে। এই মাছ চাষ বাণিজ্যকে ঘিরেই টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে তারা।

কবর জিয়ারতের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের শেখ মেজবাউদ্দিন দেখালেন মাছ চাষের কৃতিত্বস্বরূপ তিনি পেয়েছেন এফএওর আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়াও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও পেয়েছেন সফল মাছচাষি হিসেবে স্বীকৃতি।

এই পরিবারটির মতো মাছচাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা ও বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় আজ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায়ও বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। দেশের পুষ্টি চাহিদার বড় একটি অংশ আসছে মাছ থেকে। পাশাপাশি মৎস্য শিল্প দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তৈরি হয়েছে কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। বিশাল এ খাতকে ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি আগ্রহী করা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মাছ নিয়ে নিবিড় গবেষণার মাধ্যমে পরিসরকে বিস্তৃত করা। একই সঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে খামারিদের জন্য অনুকূল বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার আরও আন্তরিক হবে- এমনটাই প্রত্যশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা