শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

যশোরের চাঁচড়া এলাকাটিতে যদি আপনি যান, দেখবেন সারি সারি পুকর আর পুকুর। বিশেষ করে চাঁচড়া পোনাবাজারের কাছে ছোট ছোট অসংখ্য পুকুর। আসলে একেকটা পুকুর একেকটা মাছের পোনার দোকান। গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে এলাকাটি দারুণভাবে পাল্টেছে। আমার সৌভাগ্য এই পরিবর্তনের ধারাটি আমি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। সেই আশি-নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিবেদন ধারণের জন্য এ অঞ্চলটিতে আমাকে আসতে হয়েছে অনেকবার। এখানে এখন অসংখ্য হ্যাচারি। যতবার এসেছি ততবারই আমি দেখতে গিয়েছি শেখ মহসিন আলীর হ্যাচারিটা। হ্যাচারিটা তার বাড়ি সংলগ্নই। সম্প্রতি আবার আমার চাঁচড়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। পাঠক, আজ আপনাদের সে গল্পই বলছি।

স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশে কৃষি উন্নয়নের ধারায় সূচিত হয় রুপালি বিপ্লব। তারপর বহু পথ পেরিয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে মাছ চাষে। এখন মাছ উৎপাদনে আমাদের দেশের সুনাম আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মাছ চাষ শিল্প। এ ক্ষেত্রে মূল অবদান রাখছেন চাষি বা উদ্যোক্তারাই। তাদের একের পর এক উদ্যোগ, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা আর গণমাধ্যম, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতা মিলে আজ বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। পাঠক, দেশের মাছ চাষ শিল্পের শুরুর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই স্মরণ করি হাকিম আলীর কথা। আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে, বিটিভিতে প্রচার হতো হাকিম আলীর মৎস্য খামার নিয়ে ভিডিওচিত্র। মনে পড়ছে, আশির দশকের শেষ ভাগেও প্রাকৃতিক জলাশয়গুলোই ছিল মাছের মূল উৎস। যখন গেরস্থ কৃষককে তার পুকুর দেখিয়ে বলতাম, আপনি এ পুকুরটায় মাছ চাষ করতে পারেন। তখন তারা অবাক হয়ে বলতেন-চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ কী? বাড়ির পাশের পুকুরটি ব্যবহার করতেন গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে। কিন্তু এ পুকুরটিই যে তার পারিবারিক মাছের চাহিদা মিটিয়ে আয়ের বড় একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে, তা ছিল তার চিন্তার বাইরে। সরকারি উদ্যোগ ও টেলিভিশনের প্রচারে মাছ চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। আজ সেই এক হাকিম আলী থেকে লাখো হাকিম আলী মাছ চাষে যুক্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে পরিণত করেছেন মাছ চাষের ক্ষেত্র হিসেবে। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচার মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তেমনি এক মাছ চাষ বাণিজ্যের উদ্যোক্তা ছিলেন শেখ মহসিন আলী।

শেখ মহসিন আলী মাছের যে বাণিজ্য শুরু করেছিলেন, তার মৃত্যুর পর সে বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এসেছিল তার চার সন্তান শেখ মহিউদ্দিন, শেখ মইনুদ্দিন, শেখ মেজবাহউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। মনে পড়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে এসে আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে কথা হয়েছিল শেখ মহসিন আলীর সঙ্গে। আর নব্বই দশকের মাঝামাঝি এসে চার ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল একাধিকবার। এর মাঝে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন মারা গেছেন। এখন এ পরিবারের নতুন প্রজন্ম যুক্ত হয়েছে মাছ চাষ বাণিজ্যে। অর্থাৎ মাছ-ভাতের বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখার বাণিজ্যিক তাগিদ অনুভব করছেন তারাও।

কথা হলো এ প্রজন্মের শেখ ইনামুল হাসান, শেখ মাহমুদুল হাসান ও শেখ মাহদি হাসানের সঙ্গে। ওদের শৈশবে ওদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকেও যখন এখানে এসেছি তখনো আজকের এই নবীন মৎস্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আজ তারা পরিণত। চিন্তা ও চেতনায় বেশ আধুনিক। তারই প্রতিফলন দেখতে পাই তাদের খামারে। তারা লেখাপড়া শেষে বেশ জেনেবুঝেই নেমেছেন মাছের পোনা উৎপাদনে। এই প্রজন্ম এখন নানা রকম প্রযুক্তির সহায়তায় মাছ চাষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়।

আগে পুকুরে নেমে বাঁশ দিয়ে পানিতে আঘাত করে করে করতে হতো অ্যারেশনের কাজ। আর এখন অ্যারেটর দিয়ে অ্যারেশন চলছে। এতে পানিতে স্রোত তৈরি হচ্ছে, বাড়ছে অক্সিজেনের পরিমাণ। তবে প্রযুক্তি তাদের কাজকে সহজ করে দিলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ শেষ করে মাছ চাষে যুক্ত হওয়া শেখ ইনামুল হাসান বললেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছি আমরা। গত বছর বর্ষায় ঠিকঠাক বৃষ্টি হয়নি। বেড়েছে তাপমাত্রা। ফলে মাছের পোনার মৃত্যুহার বেড়েছে। আবার মাছের ফার্টিলিটি কমেছে। মাছে আগের মতো লাভ না পেয়ে অনেক খামারি ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।’

শেখ মাহমুদুল হাসান বললেন, পানির লেয়ার নেমে গেছে অনেকখানি। এখন সাবমার্সিবল পাম্প দিয়েও পানি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এসব সংকটের মাঝে বর্তমানে প্রাণী খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে মৎস্য খামারিরা হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন তাদের চাচা শেখ মেজবাউদ্দিন। তার দাবি, মৎস্য খাতের বিদ্যুৎ বিল ও খাবারের মূল্য সহনশীল না করলে বিকাশমান এ শিল্পকে ধরে রাখা দিনে দিনে কঠিন হয়ে পড়ছে।

আশার কথা, নতুন প্রজন্ম সময়ের সঙ্গে থাকতে চাচ্ছেন। তাই এ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আগ্রহী হচ্ছেন রঙিন মাছের পোনা উৎপাদনেও।

এই তিন প্রজন্মের মাছের খামারে এসে দেখা মিলল তৃতীয় প্রজন্মের রুই মাছ চাষের। পাঠক, বলে রাখি, জি-থ্রি জাতের রুই হচ্ছে নতুন সম্ভাবনাময় একটি জাত। ওয়ার্ল্ডফিশ উদ্ভাবিত ‘তৃতীয় প্রজন্ম’ বা জি-থ্রি রুইয়ের পরীক্ষামূলক চাষের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে যে প্রচলিত রুই মাছের চেয়ে এটি শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ বেশি বৃদ্ধি পায়। জি-থ্রি রুইয়ের জন্ম রহস্যও তিনটি নদীকে ঘিরে। হালদা, পদ্মা ও যমুনা নদী থেকে সংগ্রহ করা রুই মাছের ডিমের জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এ উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়। এই মাছ, অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল, মাংসালো হওয়ায় আগামীর নিরাপদ খাদ্য ও আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

সময় যেন এক যোগ-বিয়োগের খেলা। একদিকে পারিবারিক এই মাছ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছেন নতুন প্রজন্ম, আবার সময়ের নিয়মে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন শেখ মহসিন আলী এবং তার দুই ছেলে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। এখানে তিন প্রজন্ম ধরে মাছকে ঘিরে এক কর্মযজ্ঞের চিহ্ন পড়ে আছে। জমে আছে কত শত স্মৃতি! হ্যাচারির কাছেই শেখ মহসিন আলীর ইচ্ছায় গড়ে ওঠা মসজিদ। মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত আছেন দ্ইু প্রজন্মের মুরব্বিরা। নতুন প্রজন্ম তাদের স্মৃতিকে আগলে রেখেছে। এই মাছ চাষ বাণিজ্যকে ঘিরেই টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে তারা।

কবর জিয়ারতের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের শেখ মেজবাউদ্দিন দেখালেন মাছ চাষের কৃতিত্বস্বরূপ তিনি পেয়েছেন এফএওর আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়াও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও পেয়েছেন সফল মাছচাষি হিসেবে স্বীকৃতি।

এই পরিবারটির মতো মাছচাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা ও বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় আজ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায়ও বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। দেশের পুষ্টি চাহিদার বড় একটি অংশ আসছে মাছ থেকে। পাশাপাশি মৎস্য শিল্প দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তৈরি হয়েছে কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। বিশাল এ খাতকে ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি আগ্রহী করা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মাছ নিয়ে নিবিড় গবেষণার মাধ্যমে পরিসরকে বিস্তৃত করা। একই সঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে খামারিদের জন্য অনুকূল বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার আরও আন্তরিক হবে- এমনটাই প্রত্যশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা