শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন প্রজন্মের মাছের খামারে তৃতীয় প্রজন্মের রুই

যশোরের চাঁচড়া এলাকাটিতে যদি আপনি যান, দেখবেন সারি সারি পুকর আর পুকুর। বিশেষ করে চাঁচড়া পোনাবাজারের কাছে ছোট ছোট অসংখ্য পুকুর। আসলে একেকটা পুকুর একেকটা মাছের পোনার দোকান। গত ত্রিশ-চল্লিশ বছরে এলাকাটি দারুণভাবে পাল্টেছে। আমার সৌভাগ্য এই পরিবর্তনের ধারাটি আমি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। সেই আশি-নব্বইয়ের দশক থেকে প্রতিবেদন ধারণের জন্য এ অঞ্চলটিতে আমাকে আসতে হয়েছে অনেকবার। এখানে এখন অসংখ্য হ্যাচারি। যতবার এসেছি ততবারই আমি দেখতে গিয়েছি শেখ মহসিন আলীর হ্যাচারিটা। হ্যাচারিটা তার বাড়ি সংলগ্নই। সম্প্রতি আবার আমার চাঁচড়ায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। পাঠক, আজ আপনাদের সে গল্পই বলছি।

স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশে কৃষি উন্নয়নের ধারায় সূচিত হয় রুপালি বিপ্লব। তারপর বহু পথ পেরিয়ে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে মাছ চাষে। এখন মাছ উৎপাদনে আমাদের দেশের সুনাম আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে মাছ চাষ শিল্প। এ ক্ষেত্রে মূল অবদান রাখছেন চাষি বা উদ্যোক্তারাই। তাদের একের পর এক উদ্যোগ, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা আর গণমাধ্যম, বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতা মিলে আজ বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। পাঠক, দেশের মাছ চাষ শিল্পের শুরুর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই স্মরণ করি হাকিম আলীর কথা। আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আছে, বিটিভিতে প্রচার হতো হাকিম আলীর মৎস্য খামার নিয়ে ভিডিওচিত্র। মনে পড়ছে, আশির দশকের শেষ ভাগেও প্রাকৃতিক জলাশয়গুলোই ছিল মাছের মূল উৎস। যখন গেরস্থ কৃষককে তার পুকুর দেখিয়ে বলতাম, আপনি এ পুকুরটায় মাছ চাষ করতে পারেন। তখন তারা অবাক হয়ে বলতেন-চাষ তো হয় ধান-পাটের, মাছের আবার চাষ কী? বাড়ির পাশের পুকুরটি ব্যবহার করতেন গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে। কিন্তু এ পুকুরটিই যে তার পারিবারিক মাছের চাহিদা মিটিয়ে আয়ের বড় একটি ক্ষেত্র হয়ে উঠতে পারে, তা ছিল তার চিন্তার বাইরে। সরকারি উদ্যোগ ও টেলিভিশনের প্রচারে মাছ চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। আজ সেই এক হাকিম আলী থেকে লাখো হাকিম আলী মাছ চাষে যুক্ত। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম দেশব্যাপী ছোট ছোট উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ঘরের গৃহিণী পর্যন্ত বাড়ির আঙিনার মজা পুকুরকে পরিণত করেছেন মাছ চাষের ক্ষেত্র হিসেবে। টেলিভিশনে একেকটি সাফল্যের গল্প প্রচার মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তেমনি এক মাছ চাষ বাণিজ্যের উদ্যোক্তা ছিলেন শেখ মহসিন আলী।

শেখ মহসিন আলী মাছের যে বাণিজ্য শুরু করেছিলেন, তার মৃত্যুর পর সে বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এসেছিল তার চার সন্তান শেখ মহিউদ্দিন, শেখ মইনুদ্দিন, শেখ মেজবাহউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। মনে পড়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে এসে আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে কথা হয়েছিল শেখ মহসিন আলীর সঙ্গে। আর নব্বই দশকের মাঝামাঝি এসে চার ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল একাধিকবার। এর মাঝে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন মারা গেছেন। এখন এ পরিবারের নতুন প্রজন্ম যুক্ত হয়েছে মাছ চাষ বাণিজ্যে। অর্থাৎ মাছ-ভাতের বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখার বাণিজ্যিক তাগিদ অনুভব করছেন তারাও।

কথা হলো এ প্রজন্মের শেখ ইনামুল হাসান, শেখ মাহমুদুল হাসান ও শেখ মাহদি হাসানের সঙ্গে। ওদের শৈশবে ওদের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকেও যখন এখানে এসেছি তখনো আজকের এই নবীন মৎস্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আজ তারা পরিণত। চিন্তা ও চেতনায় বেশ আধুনিক। তারই প্রতিফলন দেখতে পাই তাদের খামারে। তারা লেখাপড়া শেষে বেশ জেনেবুঝেই নেমেছেন মাছের পোনা উৎপাদনে। এই প্রজন্ম এখন নানা রকম প্রযুক্তির সহায়তায় মাছ চাষকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অনন্য উচ্চতায়।

আগে পুকুরে নেমে বাঁশ দিয়ে পানিতে আঘাত করে করে করতে হতো অ্যারেশনের কাজ। আর এখন অ্যারেটর দিয়ে অ্যারেশন চলছে। এতে পানিতে স্রোত তৈরি হচ্ছে, বাড়ছে অক্সিজেনের পরিমাণ। তবে প্রযুক্তি তাদের কাজকে সহজ করে দিলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ শেষ করে মাছ চাষে যুক্ত হওয়া শেখ ইনামুল হাসান বললেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছি আমরা। গত বছর বর্ষায় ঠিকঠাক বৃষ্টি হয়নি। বেড়েছে তাপমাত্রা। ফলে মাছের পোনার মৃত্যুহার বেড়েছে। আবার মাছের ফার্টিলিটি কমেছে। মাছে আগের মতো লাভ না পেয়ে অনেক খামারি ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।’

শেখ মাহমুদুল হাসান বললেন, পানির লেয়ার নেমে গেছে অনেকখানি। এখন সাবমার্সিবল পাম্প দিয়েও পানি পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

এসব সংকটের মাঝে বর্তমানে প্রাণী খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে মৎস্য খামারিরা হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানালেন তাদের চাচা শেখ মেজবাউদ্দিন। তার দাবি, মৎস্য খাতের বিদ্যুৎ বিল ও খাবারের মূল্য সহনশীল না করলে বিকাশমান এ শিল্পকে ধরে রাখা দিনে দিনে কঠিন হয়ে পড়ছে।

আশার কথা, নতুন প্রজন্ম সময়ের সঙ্গে থাকতে চাচ্ছেন। তাই এ প্রজন্মের উদ্যোক্তারা আগ্রহী হচ্ছেন রঙিন মাছের পোনা উৎপাদনেও।

এই তিন প্রজন্মের মাছের খামারে এসে দেখা মিলল তৃতীয় প্রজন্মের রুই মাছ চাষের। পাঠক, বলে রাখি, জি-থ্রি জাতের রুই হচ্ছে নতুন সম্ভাবনাময় একটি জাত। ওয়ার্ল্ডফিশ উদ্ভাবিত ‘তৃতীয় প্রজন্ম’ বা জি-থ্রি রুইয়ের পরীক্ষামূলক চাষের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে যে প্রচলিত রুই মাছের চেয়ে এটি শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ বেশি বৃদ্ধি পায়। জি-থ্রি রুইয়ের জন্ম রহস্যও তিনটি নদীকে ঘিরে। হালদা, পদ্মা ও যমুনা নদী থেকে সংগ্রহ করা রুই মাছের ডিমের জিনগত বৈশিষ্ট্য পরিবর্তনের মাধ্যমে এ উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়। এই মাছ, অল্প সময়ে দ্রুত বর্ধনশীল, মাংসালো হওয়ায় আগামীর নিরাপদ খাদ্য ও আমিষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

সময় যেন এক যোগ-বিয়োগের খেলা। একদিকে পারিবারিক এই মাছ বাণিজ্যে যুক্ত হচ্ছেন নতুন প্রজন্ম, আবার সময়ের নিয়মে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন শেখ মহসিন আলী এবং তার দুই ছেলে শেখ মহিউদ্দিন ও শেখ বাহাউদ্দিন। এখানে তিন প্রজন্ম ধরে মাছকে ঘিরে এক কর্মযজ্ঞের চিহ্ন পড়ে আছে। জমে আছে কত শত স্মৃতি! হ্যাচারির কাছেই শেখ মহসিন আলীর ইচ্ছায় গড়ে ওঠা মসজিদ। মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত আছেন দ্ইু প্রজন্মের মুরব্বিরা। নতুন প্রজন্ম তাদের স্মৃতিকে আগলে রেখেছে। এই মাছ চাষ বাণিজ্যকে ঘিরেই টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে তারা।

কবর জিয়ারতের পর দ্বিতীয় প্রজন্মের শেখ মেজবাউদ্দিন দেখালেন মাছ চাষের কৃতিত্বস্বরূপ তিনি পেয়েছেন এফএওর আন্তর্জাতিক পুরস্কার। এ ছাড়াও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকেও পেয়েছেন সফল মাছচাষি হিসেবে স্বীকৃতি।

এই পরিবারটির মতো মাছচাষি ও উদ্যোক্তাদের একের পর এক উদ্যোগ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনুশীলনগুলোর চর্চা ও বিজ্ঞানী-সম্প্রসারকদের তৎপরতায় আজ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বিবেচনায়ও বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে পৃথিবীতে একটি রোল মডেল। দেশের পুষ্টি চাহিদার বড় একটি অংশ আসছে মাছ থেকে। পাশাপাশি মৎস্য শিল্প দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তৈরি হয়েছে কোটি মানুষের কর্মসংস্থান। বিশাল এ খাতকে ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি আগ্রহী করা যেমন জরুরি, তেমনি প্রয়োজন মাছ নিয়ে নিবিড় গবেষণার মাধ্যমে পরিসরকে বিস্তৃত করা। একই সঙ্গে চলমান পরিস্থিতিতে খামারিদের জন্য অনুকূল বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার আরও আন্তরিক হবে- এমনটাই প্রত্যশা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা