শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

শীর্ষ বোদ্ধাদের বিরল, দ্বিধাহীন বক্তব্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
শীর্ষ বোদ্ধাদের বিরল, দ্বিধাহীন বক্তব্য

গত ১ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে দেশে মুক্ত বুদ্ধিচর্চার সর্বোচ্চ শৃঙ্গে অবস্থানরতদের এক মহামিলন ঘটে গেল আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন)-এর লেখা বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ এবং তার স্ত্রী নাফিসা বানুর লেখা বঙ্গবন্ধু শুদ্ধাচার নারীর ক্ষমতায়ন- বই দুটির মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে। সেই সমাবেশে দেশের শ্রেষ্ঠতম কয়েকজন বুদ্ধিজীবী অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় এমন কটি সত্য বাণী উচ্চারণ করেছেন যা বিগত বহু বছর প্রকাশ্যে এ ধরনের উচ্চমার্গের ব্যক্তিত্বদের কাছ থেকে শোনা যায়নি।

সভায় বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, রাষ্ট্রের পদমর্যাদায় যার অবস্থান ৩ নম্বরে, কোনো প্রকার রাখঢাক না রেখেই স্পষ্ট ভাষণ দিয়েছেন। একই ধরনের ভাষণ দিয়ে সবাইকে অভিভূত করেছেন প্রাক্তন মাননীয় প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক, প্রাক্তন মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) যিনি অনুষ্ঠানের সভাপতি ছিলেন এবং স্বনামধন্য ইতিহাসবিদ, মুক্তিযোদ্ধা গবেষক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার এবং গণহত্যা জাদুঘর-প্রধান অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। আরও ভাষণ দিয়েছেন দেশের সুপ্রসিদ্ধ মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রওশন আরা।

মাননীয় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী স্পষ্টবাদিতার বিরল উদাহরণ সৃষ্টি করে দেশের কিছু সাম্প্রদায়িকতার দোষে দুষ্ট মানুষের তীর্যক সমালোচনা করে বলেছেন, যারা গুজরাটে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলে ধর্ম নিরপেক্ষতার পক্ষে বুলি আওড়াতে থাকে, রাষ্ট্রধর্ম তত্ত্বের বিরুদ্ধে কথার ঢেউ তোলে, সেই একই গোষ্ঠী বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক অঘটন ঘটলে তাতে আবার ইন্ধন জোগায়- এই হচ্ছে তাদের দ্বৈত অবস্থান। দ্বিধাহীন ভাষায় তিনি বলেন, দেশে বহু লোক বঙ্গবন্ধুকে এবং এমনকি বাংলাদেশকেও স্বীকার করে না। মাননীয় প্রধান বিচারপতি আরও বলেছেন, শেষ বিচারের দিন সৃষ্টিকর্তা কারও ধর্মীয় পরিচয় জানতে চাইবেন না, বরং জিজ্ঞেস করবেন তাদের কৃত কর্মকান্ডের কথা। দেশের বিচার অঙ্গের প্রধান থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা অতীব গুরুত্বসহকারে অনুধাবন এবং অনুসরণ উভয়ই সময়ের প্রয়োজন বটে। যারা বঙ্গবন্ধু তথা বাংলাদেশকে মানে না তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত সেটিও ভাবনার জগতে বিরাজমান রাখা প্রয়োজন।

মাননীয় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন, ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য ১৯৭০ সালে লন্ডন ভ্রমণের প্রাক্কালে তদানীন্তন পূর্ববাংলায় রাস্তাঘাটে দেখতে পেয়েছিলাম শুধু নৌকা আর বঙ্গবন্ধুর ছবি। ব্যারিস্টারি পাস করে ১৯৭৬ সালে দেশে ফিরে একই স্থানগুলোতে আর নৌকা বা বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখতে পাইনি। এই হচ্ছে আমাদের বহু লোকের দ্বৈত বৈশিষ্ট্য।

তিনি আক্ষেপের সুরে বলেন, পাকিস্তানি পিশাচরা ৫ লাখ মা-বোনকে ধর্ষণ করেছে অথচ এর পরেও পাকিস্তানি ক্রিকেট দল বাংলাদেশে এলে কিছু তরুণী ‘আমাকে বিয়ে কর আফ্রিদি’ কথা গালে লিখে স্টেডিয়ামে যায়। তিনি আরও বলেছেন, শুদ্ধাচারী হতে হলে ধার্মিক হতে হবে এ কথা ঠিক নয়, নাস্তিকরাও শুদ্ধাচারী হতে পারেন। সাবেক আরেক মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন অসাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এ জন্য মনোজগতে শুদ্ধাচার অপরিহার্য। আরেক আলোচক আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম অসাম্প্রদায়িকতায় বঙ্গবন্ধুর চিরজীবনের প্রত্যয়কে জনসম্মুখে তুলে ধরার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন যে স্পষ্টবাদিতা প্রদর্শন করেছেন তাতে কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়- ‘তুমি ঊষার সোনার বিন্দু, প্রাণের সিন্ধু কুলে।’ তিনি বলেছেন, এখনো দেশের ৩০% লোক বাংলাদেশকেই বিশ্বাস করে না। তাঁর কথা অনুযায়ী রাজাকার কোনোদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সমর্থক হতে পারে না বিধায় বাংলাদেশকে স্বীকার করা মরীচিকায় পানি খোঁজার শামিল। তিনি তাঁর একটি বহু উল্লিখিত উক্তির অবতারণা করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু একটি অনিচ্ছুক জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে নামিয়েছিলেন।’ তিনি বলেছেন, একটি জনগোষ্ঠীর মনে এখনো ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ ধ্বনিত হয়, তাদের মনের মণিকোঠায় বিরাজ করছে পাকিস্তান। দুঃখ করে তিনি আরও বলেন, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা কাগজ-কলমেই রয়ে গেছে, বাস্তবে এর প্রতিফলন দেখা যায় না। তিনি বিস্ময়ের সুরে বলেন, নিম্ন আদালতগুলো হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানে না। দুর্নীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫০০ টাকার চোরকে সাজা দিতে কেউ ভোলে না। ৫ লাখ টাকার দুর্নীতি করলে তাদেরও অনেক সময় ছাড়া হয় না; কিন্তু যে লোক ৫ কোটি টাকার দুর্নীতি করে তাকে সবাই স্যার ডাকে। অনুষ্ঠানের সভাপতি মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) তাঁর মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে প্রশ্ন করেন- কেন এবং কীভাবে এ পরিস্থিতি উল্টে গেল তা নিরীক্ষা করে গবেষণামূলক লেখার জন্য মুনতাসীর মামুনদের মতো গুণী এবং নিবেদিত গবেষকদের আরও সময় দেওয়া আজ জরুরি হয়ে পড়েছে। নিম্ন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট এবং বিচারকরা যে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ মানেন না, মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) তা স্বীকার করে বলেন, অধ্যাপক মামুনদের উচিত এই ম্যাজিস্ট্রেট-বিচারকদের পরিচিতি খোলাসা করা, যাতে উচ্চ আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে, যে ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে। দেশের একজন শীর্ষ মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রওশন আরা (যিনি অবসরপ্রাপ্ত মাননীয় বিচারপতি আবদুর রশিদের স্ত্রী)  বলেছেন, যেই ঘৃণীত দ্বিজাতিতত্ত্বের জাঁতাকলে চাপা পড়ে ভারত বিভক্তির সময় উপমহাদেশের পবিত্র মাটি উভয় ধর্মের লাখ লাখ মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আশা করা হয়েছিল সেই তত্ত্বের ভূত দেশ ছেড়ে পালাবে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে এহেন প্রত্যাশা সুদূর পরাহত রয়ে গেছে। সেই ভূত এখনো বহু লোকের ঘাড়ে চেপে বসে আছে। তিনি সেসব মাননীয় বিচারপতি এবং অবসরপ্রাপ্ত মাননীয় বিচারপতিদের ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে কলম ধরার জন্য আরও অধিক সময় অতিবাহিত করার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি এ কথাও বলেন, যারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না তাদের কোনো অধিকার নেই এ দেশে বসবাস করার।

যেসব মাননীয় বক্তা নীরবতা বা সংকোচের অবাঞ্ছিত ঢাকনা সরিয়ে দিয়ে উল্লিখিত সভায় জাতির বিবেক নাড়া দিতে সক্ষম কথাগুলো বলেছেন তাদের সবাই হয় মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। যারা উপস্থিত ছিলেন তাদেরও সবাই জ্ঞানচর্চায় ব্যস্ত ব্যক্তিত্ব। মাননীয় প্রধান বিচারপতি দেশে এখনো বসবাসকারী মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িকতায় নেশাগ্রস্ত লোকদের সম্পর্কে যা বলেছেন, অতীতে তাঁর মতো উঁচু অবস্থানে থাকা কেউ এমন কথা বলার মানসিকতা প্রদর্শন করেননি বলে মাননীয় প্রধান বিচারপতিকে সাধুবাদ জানানোই যথেষ্ট নয়, তাঁকে ঋষিসমই বলতে হয়। তিনি যেভাবে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের তাঁবু উপেক্ষা করে সত্য প্রকাশের তাড়নায় মুখ খুলেছিলেন সেটি কবিগুরুর সেই লাইনটিই মনে করিয়ে দেয়- ‘সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান’। আশা করা যায় ভবিষ্যতে অন্যরাও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশ থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক লোকদের ডানা কেটে দিতে পারবেন। তাঁর বক্তব্য নিশ্চয়ই রাষ্ট্রীয় অতি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে কর্মরত এমন বহুজনকে মুখ খুলে সত্য কথা প্রকাশ করতে অনুপ্রাণিত করবে যারা বিভিন্ন কারণে মনের মধ্যে চেপে থাকা কথাগুলো প্রকাশ করার ব্যাপারে অনীহাগ্রস্ত।

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক শুধু সত্যের সাধকই নন, বিচারপতির পদ অলংকৃত করাকালে তিনি এমন সব মুক্তিযুদ্ধপন্থি, গণতন্ত্রপন্থি, সামরিক একনায়কতন্ত্রবিরোধী রায় দিয়েছেন, যেগুলো চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে। উল্লিখিত সভায় তিনি যা বললেন তা প্রগতির ধারক-বাহক মানুষের মননে নতুন উদ্যম জাগাবে। কবিগুরুর ভাষায়- ‘এবার তোর মরা গাঙ্গে বান এসেছে, জয় মা বলে ভাসা তরী।’

অধ্যাপক মামুন শুধু একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং গণহত্যা গবেষকই নন, একজন নির্ভীক এবং দ্বিধাহীন স্পষ্টবাদী হিসেবে তাঁর খ্যাতি বাংলাদেশের বাইরেও রয়েছে। সত্যের মুখে কুলুপ দেওয়া লোকদের প্রতি তাঁর বিরাগসুলভ অনুভূতি সর্বজনবিদিত। তিনি বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধা তিনি যিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের সামনে জয় বাংলা বলে গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়েছেন, যে মহিলা মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করায় তাকে পাকিস্তানি সামরিক গাড়ির পেছনে বেঁধে শহরের রাস্তায় গড়াতে গড়াতে খুন করা হয়েছে। সর্বোপরি তাঁর সেই বহুল আলোচিত উক্তি যে, বঙ্গবন্ধু একটি অনিচ্ছুক জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের পথ দেখিয়েছিলেন, তা সেদিন উপস্থিত সবার মনোজগতে কম্পন তুলেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নিশ্চয়ই স্বাধীনতার পক্ষে থেকে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন, কিন্তু এমন অনেকেই যারা ধর্মীয় রাষ্ট্র পাকিস্তান ভেঙে ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুত্থান চায়নি, যে কথার ইঙ্গিত মাননীয় প্রধান বিচারপতির ভাষণেও রয়েছে। অধ্যাপক মামুনের ভাষায় তারা দেশের নাগরিকদের ৩০%। আগে বলা হতো নির্যাতিত নারীর সংখ্যা ২ লাখ। কিন্তু অধ্যাপক মামুনের গবেষণায় দেখা যায় তাদের সংখ্যা ৫ লাখের নিচে নয়, যে সংখ্যাতত্ত্ব বহু বিদেশির নিরীক্ষা দ্বারাও প্রমাণিত।

সপ্তাহ দুয়েক আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান গাউস সুলতান প্রণীত ‘বিশ শতকের বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন সভায় জনপ্রিয় এবং সংশয়হীন সংসদ সদস্য এরোমা দত্ত বলেছিলেন, পাকিস্তান আমলে তিনি ভিকারুননিসা স্কুলের ছাত্রী ছিলেন এবং তখন ক্লাস শুরুর আগে পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত পাকসার জমিন গানের বদলে কবিগুরুর ‘সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান’ গান গাওয়া হতো অথচ আজ ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশে আমরা সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর কালো হাতের চাপে এমনভাবে নিষ্পেষিত হচ্ছি যে সে চিন্তা-চেতনা আমরা জিইয়ে রাখতে পারছি না।

১ মার্চের অনুষ্ঠানে দেশের অতি বিশিষ্ট একান্ত পূজনীয় এবং প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তিদের সংকোচ এবং সংশয়বর্জিত বার্তা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং  অসাম্প্রদায়িকতার অকাট্য প্রত্যয় সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন মাত্রায় অনুপ্রাণিত করবে বলে বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ রয়েছে, আর তাহলেই সেদিনের অনুষ্ঠানে বক্তাদের ভাষণের স্বার্থকতা প্রস্ফুটিত হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা