শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

শীর্ষ বোদ্ধাদের বিরল, দ্বিধাহীন বক্তব্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
শীর্ষ বোদ্ধাদের বিরল, দ্বিধাহীন বক্তব্য

গত ১ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে দেশে মুক্ত বুদ্ধিচর্চার সর্বোচ্চ শৃঙ্গে অবস্থানরতদের এক মহামিলন ঘটে গেল আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি ওবায়দুল হাসান (শাহিন)-এর লেখা বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ এবং তার স্ত্রী নাফিসা বানুর লেখা বঙ্গবন্ধু শুদ্ধাচার নারীর ক্ষমতায়ন- বই দুটির মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে। সেই সমাবেশে দেশের শ্রেষ্ঠতম কয়েকজন বুদ্ধিজীবী অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় এমন কটি সত্য বাণী উচ্চারণ করেছেন যা বিগত বহু বছর প্রকাশ্যে এ ধরনের উচ্চমার্গের ব্যক্তিত্বদের কাছ থেকে শোনা যায়নি।

সভায় বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, রাষ্ট্রের পদমর্যাদায় যার অবস্থান ৩ নম্বরে, কোনো প্রকার রাখঢাক না রেখেই স্পষ্ট ভাষণ দিয়েছেন। একই ধরনের ভাষণ দিয়ে সবাইকে অভিভূত করেছেন প্রাক্তন মাননীয় প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক, প্রাক্তন মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) যিনি অনুষ্ঠানের সভাপতি ছিলেন এবং স্বনামধন্য ইতিহাসবিদ, মুক্তিযোদ্ধা গবেষক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার এবং গণহত্যা জাদুঘর-প্রধান অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। আরও ভাষণ দিয়েছেন দেশের সুপ্রসিদ্ধ মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রওশন আরা।

মাননীয় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী স্পষ্টবাদিতার বিরল উদাহরণ সৃষ্টি করে দেশের কিছু সাম্প্রদায়িকতার দোষে দুষ্ট মানুষের তীর্যক সমালোচনা করে বলেছেন, যারা গুজরাটে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলে ধর্ম নিরপেক্ষতার পক্ষে বুলি আওড়াতে থাকে, রাষ্ট্রধর্ম তত্ত্বের বিরুদ্ধে কথার ঢেউ তোলে, সেই একই গোষ্ঠী বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক অঘটন ঘটলে তাতে আবার ইন্ধন জোগায়- এই হচ্ছে তাদের দ্বৈত অবস্থান। দ্বিধাহীন ভাষায় তিনি বলেন, দেশে বহু লোক বঙ্গবন্ধুকে এবং এমনকি বাংলাদেশকেও স্বীকার করে না। মাননীয় প্রধান বিচারপতি আরও বলেছেন, শেষ বিচারের দিন সৃষ্টিকর্তা কারও ধর্মীয় পরিচয় জানতে চাইবেন না, বরং জিজ্ঞেস করবেন তাদের কৃত কর্মকান্ডের কথা। দেশের বিচার অঙ্গের প্রধান থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা অতীব গুরুত্বসহকারে অনুধাবন এবং অনুসরণ উভয়ই সময়ের প্রয়োজন বটে। যারা বঙ্গবন্ধু তথা বাংলাদেশকে মানে না তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত সেটিও ভাবনার জগতে বিরাজমান রাখা প্রয়োজন।

মাননীয় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন, ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য ১৯৭০ সালে লন্ডন ভ্রমণের প্রাক্কালে তদানীন্তন পূর্ববাংলায় রাস্তাঘাটে দেখতে পেয়েছিলাম শুধু নৌকা আর বঙ্গবন্ধুর ছবি। ব্যারিস্টারি পাস করে ১৯৭৬ সালে দেশে ফিরে একই স্থানগুলোতে আর নৌকা বা বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখতে পাইনি। এই হচ্ছে আমাদের বহু লোকের দ্বৈত বৈশিষ্ট্য।

তিনি আক্ষেপের সুরে বলেন, পাকিস্তানি পিশাচরা ৫ লাখ মা-বোনকে ধর্ষণ করেছে অথচ এর পরেও পাকিস্তানি ক্রিকেট দল বাংলাদেশে এলে কিছু তরুণী ‘আমাকে বিয়ে কর আফ্রিদি’ কথা গালে লিখে স্টেডিয়ামে যায়। তিনি আরও বলেছেন, শুদ্ধাচারী হতে হলে ধার্মিক হতে হবে এ কথা ঠিক নয়, নাস্তিকরাও শুদ্ধাচারী হতে পারেন। সাবেক আরেক মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন অসাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এ জন্য মনোজগতে শুদ্ধাচার অপরিহার্য। আরেক আলোচক আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম অসাম্প্রদায়িকতায় বঙ্গবন্ধুর চিরজীবনের প্রত্যয়কে জনসম্মুখে তুলে ধরার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন যে স্পষ্টবাদিতা প্রদর্শন করেছেন তাতে কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়- ‘তুমি ঊষার সোনার বিন্দু, প্রাণের সিন্ধু কুলে।’ তিনি বলেছেন, এখনো দেশের ৩০% লোক বাংলাদেশকেই বিশ্বাস করে না। তাঁর কথা অনুযায়ী রাজাকার কোনোদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সমর্থক হতে পারে না বিধায় বাংলাদেশকে স্বীকার করা মরীচিকায় পানি খোঁজার শামিল। তিনি তাঁর একটি বহু উল্লিখিত উক্তির অবতারণা করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু একটি অনিচ্ছুক জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে নামিয়েছিলেন।’ তিনি বলেছেন, একটি জনগোষ্ঠীর মনে এখনো ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ ধ্বনিত হয়, তাদের মনের মণিকোঠায় বিরাজ করছে পাকিস্তান। দুঃখ করে তিনি আরও বলেন, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা কাগজ-কলমেই রয়ে গেছে, বাস্তবে এর প্রতিফলন দেখা যায় না। তিনি বিস্ময়ের সুরে বলেন, নিম্ন আদালতগুলো হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানে না। দুর্নীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫০০ টাকার চোরকে সাজা দিতে কেউ ভোলে না। ৫ লাখ টাকার দুর্নীতি করলে তাদেরও অনেক সময় ছাড়া হয় না; কিন্তু যে লোক ৫ কোটি টাকার দুর্নীতি করে তাকে সবাই স্যার ডাকে। অনুষ্ঠানের সভাপতি মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) তাঁর মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে প্রশ্ন করেন- কেন এবং কীভাবে এ পরিস্থিতি উল্টে গেল তা নিরীক্ষা করে গবেষণামূলক লেখার জন্য মুনতাসীর মামুনদের মতো গুণী এবং নিবেদিত গবেষকদের আরও সময় দেওয়া আজ জরুরি হয়ে পড়েছে। নিম্ন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট এবং বিচারকরা যে হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের আদেশ মানেন না, মাননীয় বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান (ননি) তা স্বীকার করে বলেন, অধ্যাপক মামুনদের উচিত এই ম্যাজিস্ট্রেট-বিচারকদের পরিচিতি খোলাসা করা, যাতে উচ্চ আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে, যে ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে। দেশের একজন শীর্ষ মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রওশন আরা (যিনি অবসরপ্রাপ্ত মাননীয় বিচারপতি আবদুর রশিদের স্ত্রী)  বলেছেন, যেই ঘৃণীত দ্বিজাতিতত্ত্বের জাঁতাকলে চাপা পড়ে ভারত বিভক্তির সময় উপমহাদেশের পবিত্র মাটি উভয় ধর্মের লাখ লাখ মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আশা করা হয়েছিল সেই তত্ত্বের ভূত দেশ ছেড়ে পালাবে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে এহেন প্রত্যাশা সুদূর পরাহত রয়ে গেছে। সেই ভূত এখনো বহু লোকের ঘাড়ে চেপে বসে আছে। তিনি সেসব মাননীয় বিচারপতি এবং অবসরপ্রাপ্ত মাননীয় বিচারপতিদের ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে কলম ধরার জন্য আরও অধিক সময় অতিবাহিত করার পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি এ কথাও বলেন, যারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না তাদের কোনো অধিকার নেই এ দেশে বসবাস করার।

যেসব মাননীয় বক্তা নীরবতা বা সংকোচের অবাঞ্ছিত ঢাকনা সরিয়ে দিয়ে উল্লিখিত সভায় জাতির বিবেক নাড়া দিতে সক্ষম কথাগুলো বলেছেন তাদের সবাই হয় মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। যারা উপস্থিত ছিলেন তাদেরও সবাই জ্ঞানচর্চায় ব্যস্ত ব্যক্তিত্ব। মাননীয় প্রধান বিচারপতি দেশে এখনো বসবাসকারী মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িকতায় নেশাগ্রস্ত লোকদের সম্পর্কে যা বলেছেন, অতীতে তাঁর মতো উঁচু অবস্থানে থাকা কেউ এমন কথা বলার মানসিকতা প্রদর্শন করেননি বলে মাননীয় প্রধান বিচারপতিকে সাধুবাদ জানানোই যথেষ্ট নয়, তাঁকে ঋষিসমই বলতে হয়। তিনি যেভাবে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের তাঁবু উপেক্ষা করে সত্য প্রকাশের তাড়নায় মুখ খুলেছিলেন সেটি কবিগুরুর সেই লাইনটিই মনে করিয়ে দেয়- ‘সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান’। আশা করা যায় ভবিষ্যতে অন্যরাও তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশ থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক লোকদের ডানা কেটে দিতে পারবেন। তাঁর বক্তব্য নিশ্চয়ই রাষ্ট্রীয় অতি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে কর্মরত এমন বহুজনকে মুখ খুলে সত্য কথা প্রকাশ করতে অনুপ্রাণিত করবে যারা বিভিন্ন কারণে মনের মধ্যে চেপে থাকা কথাগুলো প্রকাশ করার ব্যাপারে অনীহাগ্রস্ত।

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক শুধু সত্যের সাধকই নন, বিচারপতির পদ অলংকৃত করাকালে তিনি এমন সব মুক্তিযুদ্ধপন্থি, গণতন্ত্রপন্থি, সামরিক একনায়কতন্ত্রবিরোধী রায় দিয়েছেন, যেগুলো চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে। উল্লিখিত সভায় তিনি যা বললেন তা প্রগতির ধারক-বাহক মানুষের মননে নতুন উদ্যম জাগাবে। কবিগুরুর ভাষায়- ‘এবার তোর মরা গাঙ্গে বান এসেছে, জয় মা বলে ভাসা তরী।’

অধ্যাপক মামুন শুধু একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং গণহত্যা গবেষকই নন, একজন নির্ভীক এবং দ্বিধাহীন স্পষ্টবাদী হিসেবে তাঁর খ্যাতি বাংলাদেশের বাইরেও রয়েছে। সত্যের মুখে কুলুপ দেওয়া লোকদের প্রতি তাঁর বিরাগসুলভ অনুভূতি সর্বজনবিদিত। তিনি বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধা তিনি যিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের সামনে জয় বাংলা বলে গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়েছেন, যে মহিলা মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করায় তাকে পাকিস্তানি সামরিক গাড়ির পেছনে বেঁধে শহরের রাস্তায় গড়াতে গড়াতে খুন করা হয়েছে। সর্বোপরি তাঁর সেই বহুল আলোচিত উক্তি যে, বঙ্গবন্ধু একটি অনিচ্ছুক জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের পথ দেখিয়েছিলেন, তা সেদিন উপস্থিত সবার মনোজগতে কম্পন তুলেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নিশ্চয়ই স্বাধীনতার পক্ষে থেকে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন, কিন্তু এমন অনেকেই যারা ধর্মীয় রাষ্ট্র পাকিস্তান ভেঙে ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুত্থান চায়নি, যে কথার ইঙ্গিত মাননীয় প্রধান বিচারপতির ভাষণেও রয়েছে। অধ্যাপক মামুনের ভাষায় তারা দেশের নাগরিকদের ৩০%। আগে বলা হতো নির্যাতিত নারীর সংখ্যা ২ লাখ। কিন্তু অধ্যাপক মামুনের গবেষণায় দেখা যায় তাদের সংখ্যা ৫ লাখের নিচে নয়, যে সংখ্যাতত্ত্ব বহু বিদেশির নিরীক্ষা দ্বারাও প্রমাণিত।

সপ্তাহ দুয়েক আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান গাউস সুলতান প্রণীত ‘বিশ শতকের বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন সভায় জনপ্রিয় এবং সংশয়হীন সংসদ সদস্য এরোমা দত্ত বলেছিলেন, পাকিস্তান আমলে তিনি ভিকারুননিসা স্কুলের ছাত্রী ছিলেন এবং তখন ক্লাস শুরুর আগে পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত পাকসার জমিন গানের বদলে কবিগুরুর ‘সংকোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান’ গান গাওয়া হতো অথচ আজ ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশে আমরা সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর কালো হাতের চাপে এমনভাবে নিষ্পেষিত হচ্ছি যে সে চিন্তা-চেতনা আমরা জিইয়ে রাখতে পারছি না।

১ মার্চের অনুষ্ঠানে দেশের অতি বিশিষ্ট একান্ত পূজনীয় এবং প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তিদের সংকোচ এবং সংশয়বর্জিত বার্তা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং  অসাম্প্রদায়িকতার অকাট্য প্রত্যয় সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন মাত্রায় অনুপ্রাণিত করবে বলে বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ রয়েছে, আর তাহলেই সেদিনের অনুষ্ঠানে বক্তাদের ভাষণের স্বার্থকতা প্রস্ফুটিত হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা