শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

ড. ইউনূসের বিশ্বময় প্রচারে আমাদের ব্যর্থতাই তার পুঁজি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের বিশ্বময় প্রচারে আমাদের ব্যর্থতাই তার পুঁজি

আবারও পান্নালাল ভট্টাচার্যের বিখ্যাত ‘সাধ না মিটিলো’ গানটির একটি লাইন মনে পড়ে গেল, যা হলো- ‘বড় আশা করে এসেছি গো কাছে টেনে নাও’। ড. ইউনূস নিশ্চয়ই এ লাইনটি জবতে জবতে তার শেষ কূটচালটি মেরেছিলেন, ৪০ জন বিশ্ব পরিচিত লোককে হাতে-পায়ে ধরে দস্তখত জুগিয়ে কম-বেশি ১ কোটি টাকা ব্যয় করে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্টে খোলা চিঠি  আকারে একটি বিজ্ঞাপন ছেপেছিলেন। কিন্তু এ যাত্রা মা তাকে কাছে টেনে না নিয়ে বরং ত্যাজ্য করেছেন। সেই বিজ্ঞাপনের মূল কথা ছিল- বাংলাদেশ সরকার তাকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করছে।

কী উদ্দেশ্যে এ সময়ে ইউনূস সাহেব ৪০ জন লোকের দস্তখত জোগাড় করে বিজ্ঞাপনটি ছাপালেন সে প্রশ্নটি জনমনে বহু গুঞ্জন সৃষ্টি করেছে। ইউনূস সাহেবের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের নির্দেশে দুর্নীতি দমন কমিশন বর্তমানে মানি লন্ডারিংসহ অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে, যেগুলো প্রমাণিত হলে ডক্টর সাহেবকে বেশ কয়েক বছরের জন্য জেলে যেতে হতে পারে। অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এ ধরনের বিজ্ঞাপন ছাপালে হয়তো বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের হাত-পা গুটিয়ে ফেলতে পারে। তাহলে ধরে নিতে হয় বাংলাদেশে আইনের শাসনকে শ্বাসরুদ্ধ করার জন্যই ইউনূস সাহেব এমনটি করেছেন। আরও যে কারণটি আঁচ করা যাচ্ছে তা হলো- বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে আর তাই ঠিক ২০০৬ সালে তিনি যেমন নারোদের ভূমিকায় নেমেছিলেন জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বিজয় রোধ করতে, আগামী নির্বাচনেও ঠিক একই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে।

নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বলে বিশ্বময় ড. ইউনূসের পরিচিতি রয়েছে। কিন্তু কৌতূহলের বিষয় হলো এই যে, তিনি অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো অর্থনীতিতে অবদানের জন্য লোরিয়েট হননি, হয়েছেন বিশ্ব শান্তিতে অবদানের জন্য। মহাঋষি আলফ্রেড নোবেল তার সব সম্পদ উইল করে নোবেল পুরস্কারের প্রথা চালু করেন অতীব মহান উদ্দেশ্যে, যা প্রদান করা শুরু হয় ১৯০১ সাল থেকে। বর্তমানে চিকিৎসা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, সাহিত্য ও অর্থনীতি বিষয়ে যারা সংশ্লিষ্ট বছরে বিশেষ অবদান রাখেন তাদের পুরস্কার দেওয়া হয়। এসব বিষয়ের বাইরেও পুরস্কার দেওয়া হয় সেসব ব্যক্তিকে যারা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকরী অবদান রাখেন। অন্য বিষয়সমূহে পুরস্কার সাধারণত যোগ্য ব্যক্তিরাই পেয়ে থাকেন, কেননা সেসব ক্ষেত্রে যোগ্যতা অনেকটা বিতর্কের ঊর্ধ্বেই প্রমাণিত, যদিও এসব বৈজ্ঞানিক বিষয়ে অসাধারণ যোগ্যতার অধিকারী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু বা আইনস্টাইনের সহবিজ্ঞানী সতেন্দ্রনাথ বসুকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। তবে শান্তি পুরস্কারের যে ধরনের হঠকারিতা চলছে কয়েক দশক ধরে তা দেখে মনে হয় নোবেল সাহেব এ ধরনের শঠতার কথা আঁচ করতে পারলে শান্তির জন্য নোবেলের বিধান না রাখার কথাই তার উইলে উল্লেখ করতেন। ১৯৭৩ সালে ড. হেনরি কিসিঞ্জার নামক এমন এক ব্যক্তিকে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়, যিনি বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে অশান্তির বীজ ছড়িয়েছিলেন- চিলি, ভিয়েতনাম এবং এমনকি বাঙালিদের রক্তে যার হাত রঞ্জিত হয়েছিল। হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে যুগ্মভাবে ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লি ডাক থোকে নির্বাচিত করলেও তিনি সে পুরস্কার এই বলে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন যে, ভিয়েতনামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। হেনরি কিসিঞ্জারকে মনোনীত করার প্রতিবাদে নোবেল কমিটির দুজন সদস্য পদত্যাগ করেছিলেন। ১৯৯৪ সালে বহু প্যালেস্টাইনি হত্যার নায়ক ইসরায়েলি নেতা এসহাক রবিন এবং শিমন পেরেজকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয়। ১৯৮৩ সালে পোল্যান্ডের লেক ওয়ালেসাকেও শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু সেই ব্যক্তি কীভাবে বিশ্ব শান্তিতে অবদান রেখেছিলেন সে প্রশ্নের জবাব কখনো পাওয়া যায়নি। ১৯৯০ সালে রাশিয়ান নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয়েছিল, সম্ভবত সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তার ফলে কি ঠান্ডা লড়াই শেষ হয়েছে? একইভাবে ১৯৯৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার এক সময়ের কট্টর বর্ণবাদী অপশাসক ফ্রেডেরিক ডি ক্লার্ককে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয় অথচ সেই ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকাকালীন সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়ে বহু বছর সে দেশে সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গদের দ্বারা বর্ণবাদী শাসন চালিয়েছিলেন। এসব বিবেচনায় এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়ার পেছনে আসলে রাজনৈতিক বিবেচনা এবং প্রভাবশালীদের দন্ডমু-ই মুখ্য বিষয়। ড. ইউনূসকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে স্বভাবতই প্রশ্ন জেগেছিল তিনি বিশ্ব শান্তি তো দূরের কথা, আঞ্চলিক শান্তির জন্যই বা কী করেছেন? সে সময়ে বাংলাদেশের বাইরে তার পরিচিতিও ছিল না। বলা হয়, তিনি ক্ষুদ্র ঋণব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটিয়েছেন। দাবিটি যে সর্বৈব অসত্য, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের পরিবারের ইতিহাস ঘাঁটলেই তা প্রমাণ হয়ে যায়। কেননা সেই পরিবার বহু দশক আগেই ক্ষুদ্র ঋণ চালু করে প্রজাদের মঙ্গল সাধন করেছিল। ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে হাজারো পরিবারের জীবনযাত্রা পরিবর্তন করেছেন স্যার ফজলে হোসেন আবেদ। ইউনূস সাহেবের ক্ষুদ্র ঋণব্যবস্থার শুরুই হয়েছিল প্রতারণা দিয়ে, মূলত মুনাফার লোভে। জোবরা নামক গ্রামে এ ঋণব্যবস্থার সূচনা করে তিনি একটি বিশাল অট্টালিকা দেখিয়ে দাবি করতেন সুফিয়া নামক এক মহিলা ড. ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে ধনী হয়ে সেই ভবন তৈরি করেছেন, যে দাবি অতি শিগগিরই ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছিল। তার ঋণ যে আসলে চীনের ঋণের ফাঁদেরই মতো তার প্রমাণ মিলেছে যখন হাজারো ঋণগ্রহীতা উঁচু হারের সুদ প্রদানে ব্যর্থ হয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন। তার দৃশ্যত সরল চেহারার পেছনে যে অনেক দুষ্ট বুদ্ধি লুকিয়ে আছে তার বহু প্রমাণের মধ্যে একটি দেখা গেছে শ্রমিকদের বহু অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে শ্রমিকরা শ্রম আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা করল, যে কারণে আদালত ইউনূস সাহেবকে গ্রেফতারের জন্য বেশ কয়েকটি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। শ্রমিকদের টাকা মেরে দেওয়ার অভিযোগে বিষয়টি হাই কোর্টে যায় ইউনূস সাহেবের গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির অবসায়নের জন্য। উপায়ান্তর না দেখে ইউনূস সাহেব দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে অবশেষে শ্রমিকদের পাওনা দিতে বাধ্য হন এবং তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানাগুলো তুলে ফেলতে সাহায্য করার জন্য একজন অতি সাধারণ আইনজীবীকে ১৬ কোটি টাকা ফি প্রদান করেন, যে কথা ওই আইনজীবী হাই কোর্টের কাছেই স্বীকার করেছেন। একজন অতি সাধারণ আইনজীবীকে এ ধরনের বিপুল অঙ্কের ফি প্রদানের ঘটনাটি মহামান্য হাই কোর্টের দৃষ্টি এড়াতে পারেনি, হাই কোর্ট বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছিলেন- পৃথিবীর কোনো দেশের একজন শ্রেষ্ঠ আইনজীবীকেও এত ফি দেওয়া হয় না। বিষয়টি এখন দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তে রয়েছে। উল্লিখিতভাবে ইউনূস সাহেব শ্রমিকদের পাওনা টাকা, যা তিনি আগে পকেটস্থ করেছিলেন তা ফেরত দিয়ে তাদের সঙ্গে আপস করার কারণে গ্রামীণ টেলিকম অবসায়ন থেকে বেঁচে গেলেও মহামান্য হাই কোর্টের লম্বা হাত থেকে বাঁচতে পারেননি। হাই কোর্ট প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছে যে, ইউনূস সাহেব তার গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির মাধ্যমে বিশাল অঙ্কের টাকা অর্থ পাচার আইন ভঙ্গ করে তারই অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যথা- গ্রামীণ টেক্সটাইল এবং গ্রামীণ ট্রাস্টে পাচার করেছেন, উৎকোচ প্রদান করেছেন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক নেতাদের এবং অন্যায়ভাবে শ্রমিকদের সঙ্গে আপসরফা করার জন্য একজন সাধারণ আইনজীবীকে অচিন্তনীয় অঙ্কের ফি প্রদান করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন অভিযোগগুলো তদন্ত করে দেখার জন্য, যা এখন কমিশনের তদন্তে রয়েছে। উল্লেখ্য, গ্রামীণ টেলিকম একটি অলাভজনক কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার কারণে এটি থেকে কোনো লভ্যাংশ কেউ পেতে পারে না। অথচ আইন লঙ্ঘন করে ড. ইউনূস এবং আরও অনেকেই এ থেকে মুনাফা হাতিয়ে নিয়েছেন। জানা গেছে, ইউনূস সাহেব বহু টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অর্থ পাচার আইন এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ কন্ট্রোল আইন ভঙ্গ করে। আরও জানা গেছে, সরকারি মালিকানাধীন গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালক থাকাকালে ইউনূস সাহেব আইন ভঙ্গ করে সেই ব্যাংকের বিলাসবহুল গাড়িগুলো ব্যবহার করতেন ব্যক্তিগত কাজে, সেই ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খাটাতেন নিজ প্রয়োজনে। তিনি যে আসলেই গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকদের বিশাল অঙ্কের পাওনা টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন, পরবর্তীতে শ্রমিকদের সেই টাকা ফেরত দিয়ে তাদের সঙ্গে আপস করায় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

আইনের প্রতি অবজ্ঞা ইউনূস সাহেবের চিরাচরিত ব্যাপার। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট বয়সে সব কোম্পানির মহাপরিচালকের পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয়। কিন্তু সে বয়স পার হওয়ার পরও তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালকের পদ ছাড়তে নারাজ থাকেন। সরকারের কাছে দাবি করেন সরকার যেন তার ব্যাপারে আইন শিথিল করে তাকে গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালকের পদে টিকে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। কিন্তু সরকারের পক্ষে তা সম্ভব ছিল না, কেননা সংবিধান বলছে আইনের চোখে সবাই সমান। এটি এখন দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শান্তিতে নোবেল দেওয়া হয় তাদের যাদের শক্তিশালী জ্যাক রয়েছে। ইউনূস সাহেবের তেমনি শক্তিশালী জ্যাক ছিলেন তার সহপাঠিনী হিলারি ক্লিনটন। তার প্রভাবেই যে বিশ্ব শান্তিতে কোনো অবদান না রেখেও ইউনূস সাহেব শান্তির পদক পেয়েছিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

ইউনূস সাহেবকে বাংলাদেশের প্রথম সারির শত্রুদের অন্যতম বলে চিহ্নিত করা খুবই যৌক্তিক। এটি কারও অজানা নেই যে, পদ্মা সেতু নির্মাণে ঋণ না দেওয়ার জন্য ইউনূস সাহেবই বিশ্বব্যাংককে প্রভাবিত করেছিলেন। ২০০৬ সালে তারই দুষ্ট বুদ্ধির কারণে দেশে সামরিক সমর্থিত উদ্ভট ধরনের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা ছিল গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। তার জিঘাংসার শেষ নেই। বাংলাদেশ সরকার কীভাবে তাকে হেনস্তা করছে তার কোনো ব্যাখ্যা তার বিজ্ঞাপনে নেই। তার অভিযোগ সত্য হলে ওয়াশিংটন পোস্ট সেটিকে সংবাদ আকারে প্রকাশ করত, বিজ্ঞাপন ছাপানোর প্রয়োজন হতো না। তাই ধরে নেওয়া যায় যে, পত্রিকাটি ড. ইউনূসের অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন বলেই মনে করেছে। যে ৪০ ব্যক্তি বিজ্ঞাপনে সই করেছেন তাদের কেউ এখন গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নেই। তিনি কূটচাল চালিয়েই যাচ্ছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদের ব্যর্থতাকে ঢেকে রাখার সুযোগ নেই।  ইউনূস সাহেব যে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন, তার বিরুদ্ধে সেই অপরাধে যে একাধিক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে যে মানি লন্ডারিংয়ের মারাত্মক অভিযোগ এখন দুদকের তদন্তাধীন। তিনি বেআইনিভাবে একটি অলাভজনক কোম্পানি থেকে প্রচুর অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন এবং আরও বহুবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন আমরা বিশ্ববাসীর কাছে সে কথাগুলো প্রচার করতে ব্যর্থ হয়েছি।  আর আমাদের সেই ব্যর্থতাকেই পুঁজি করে বিশ্বমঞ্চে ইউনূস সাহেব নিজেকে একজন ধোয়া তুলসী পাতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বেড়াচ্ছেন। তার আসল পরিচয় বিশ্ব দরবারে অবিলম্বে প্রকাশ করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য