শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

ড. ইউনূসের বিশ্বময় প্রচারে আমাদের ব্যর্থতাই তার পুঁজি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের বিশ্বময় প্রচারে আমাদের ব্যর্থতাই তার পুঁজি

আবারও পান্নালাল ভট্টাচার্যের বিখ্যাত ‘সাধ না মিটিলো’ গানটির একটি লাইন মনে পড়ে গেল, যা হলো- ‘বড় আশা করে এসেছি গো কাছে টেনে নাও’। ড. ইউনূস নিশ্চয়ই এ লাইনটি জবতে জবতে তার শেষ কূটচালটি মেরেছিলেন, ৪০ জন বিশ্ব পরিচিত লোককে হাতে-পায়ে ধরে দস্তখত জুগিয়ে কম-বেশি ১ কোটি টাকা ব্যয় করে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্টে খোলা চিঠি  আকারে একটি বিজ্ঞাপন ছেপেছিলেন। কিন্তু এ যাত্রা মা তাকে কাছে টেনে না নিয়ে বরং ত্যাজ্য করেছেন। সেই বিজ্ঞাপনের মূল কথা ছিল- বাংলাদেশ সরকার তাকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করছে।

কী উদ্দেশ্যে এ সময়ে ইউনূস সাহেব ৪০ জন লোকের দস্তখত জোগাড় করে বিজ্ঞাপনটি ছাপালেন সে প্রশ্নটি জনমনে বহু গুঞ্জন সৃষ্টি করেছে। ইউনূস সাহেবের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের নির্দেশে দুর্নীতি দমন কমিশন বর্তমানে মানি লন্ডারিংসহ অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে, যেগুলো প্রমাণিত হলে ডক্টর সাহেবকে বেশ কয়েক বছরের জন্য জেলে যেতে হতে পারে। অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এ ধরনের বিজ্ঞাপন ছাপালে হয়তো বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের হাত-পা গুটিয়ে ফেলতে পারে। তাহলে ধরে নিতে হয় বাংলাদেশে আইনের শাসনকে শ্বাসরুদ্ধ করার জন্যই ইউনূস সাহেব এমনটি করেছেন। আরও যে কারণটি আঁচ করা যাচ্ছে তা হলো- বাংলাদেশে নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসছে আর তাই ঠিক ২০০৬ সালে তিনি যেমন নারোদের ভূমিকায় নেমেছিলেন জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বিজয় রোধ করতে, আগামী নির্বাচনেও ঠিক একই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে।

নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বলে বিশ্বময় ড. ইউনূসের পরিচিতি রয়েছে। কিন্তু কৌতূহলের বিষয় হলো এই যে, তিনি অমর্ত্য সেন এবং অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো অর্থনীতিতে অবদানের জন্য লোরিয়েট হননি, হয়েছেন বিশ্ব শান্তিতে অবদানের জন্য। মহাঋষি আলফ্রেড নোবেল তার সব সম্পদ উইল করে নোবেল পুরস্কারের প্রথা চালু করেন অতীব মহান উদ্দেশ্যে, যা প্রদান করা শুরু হয় ১৯০১ সাল থেকে। বর্তমানে চিকিৎসা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, সাহিত্য ও অর্থনীতি বিষয়ে যারা সংশ্লিষ্ট বছরে বিশেষ অবদান রাখেন তাদের পুরস্কার দেওয়া হয়। এসব বিষয়ের বাইরেও পুরস্কার দেওয়া হয় সেসব ব্যক্তিকে যারা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকরী অবদান রাখেন। অন্য বিষয়সমূহে পুরস্কার সাধারণত যোগ্য ব্যক্তিরাই পেয়ে থাকেন, কেননা সেসব ক্ষেত্রে যোগ্যতা অনেকটা বিতর্কের ঊর্ধ্বেই প্রমাণিত, যদিও এসব বৈজ্ঞানিক বিষয়ে অসাধারণ যোগ্যতার অধিকারী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু বা আইনস্টাইনের সহবিজ্ঞানী সতেন্দ্রনাথ বসুকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। তবে শান্তি পুরস্কারের যে ধরনের হঠকারিতা চলছে কয়েক দশক ধরে তা দেখে মনে হয় নোবেল সাহেব এ ধরনের শঠতার কথা আঁচ করতে পারলে শান্তির জন্য নোবেলের বিধান না রাখার কথাই তার উইলে উল্লেখ করতেন। ১৯৭৩ সালে ড. হেনরি কিসিঞ্জার নামক এমন এক ব্যক্তিকে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়, যিনি বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে অশান্তির বীজ ছড়িয়েছিলেন- চিলি, ভিয়েতনাম এবং এমনকি বাঙালিদের রক্তে যার হাত রঞ্জিত হয়েছিল। হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে যুগ্মভাবে ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লি ডাক থোকে নির্বাচিত করলেও তিনি সে পুরস্কার এই বলে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন যে, ভিয়েতনামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। হেনরি কিসিঞ্জারকে মনোনীত করার প্রতিবাদে নোবেল কমিটির দুজন সদস্য পদত্যাগ করেছিলেন। ১৯৯৪ সালে বহু প্যালেস্টাইনি হত্যার নায়ক ইসরায়েলি নেতা এসহাক রবিন এবং শিমন পেরেজকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয়। ১৯৮৩ সালে পোল্যান্ডের লেক ওয়ালেসাকেও শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু সেই ব্যক্তি কীভাবে বিশ্ব শান্তিতে অবদান রেখেছিলেন সে প্রশ্নের জবাব কখনো পাওয়া যায়নি। ১৯৯০ সালে রাশিয়ান নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয়েছিল, সম্ভবত সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তার ফলে কি ঠান্ডা লড়াই শেষ হয়েছে? একইভাবে ১৯৯৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার এক সময়ের কট্টর বর্ণবাদী অপশাসক ফ্রেডেরিক ডি ক্লার্ককে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়া হয় অথচ সেই ব্যক্তি ক্ষমতায় থাকাকালীন সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়ে বহু বছর সে দেশে সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গদের দ্বারা বর্ণবাদী শাসন চালিয়েছিলেন। এসব বিবেচনায় এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়ার পেছনে আসলে রাজনৈতিক বিবেচনা এবং প্রভাবশালীদের দন্ডমু-ই মুখ্য বিষয়। ড. ইউনূসকে শান্তির জন্য নোবেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে স্বভাবতই প্রশ্ন জেগেছিল তিনি বিশ্ব শান্তি তো দূরের কথা, আঞ্চলিক শান্তির জন্যই বা কী করেছেন? সে সময়ে বাংলাদেশের বাইরে তার পরিচিতিও ছিল না। বলা হয়, তিনি ক্ষুদ্র ঋণব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটিয়েছেন। দাবিটি যে সর্বৈব অসত্য, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের পরিবারের ইতিহাস ঘাঁটলেই তা প্রমাণ হয়ে যায়। কেননা সেই পরিবার বহু দশক আগেই ক্ষুদ্র ঋণ চালু করে প্রজাদের মঙ্গল সাধন করেছিল। ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে হাজারো পরিবারের জীবনযাত্রা পরিবর্তন করেছেন স্যার ফজলে হোসেন আবেদ। ইউনূস সাহেবের ক্ষুদ্র ঋণব্যবস্থার শুরুই হয়েছিল প্রতারণা দিয়ে, মূলত মুনাফার লোভে। জোবরা নামক গ্রামে এ ঋণব্যবস্থার সূচনা করে তিনি একটি বিশাল অট্টালিকা দেখিয়ে দাবি করতেন সুফিয়া নামক এক মহিলা ড. ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে ধনী হয়ে সেই ভবন তৈরি করেছেন, যে দাবি অতি শিগগিরই ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছিল। তার ঋণ যে আসলে চীনের ঋণের ফাঁদেরই মতো তার প্রমাণ মিলেছে যখন হাজারো ঋণগ্রহীতা উঁচু হারের সুদ প্রদানে ব্যর্থ হয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন। তার দৃশ্যত সরল চেহারার পেছনে যে অনেক দুষ্ট বুদ্ধি লুকিয়ে আছে তার বহু প্রমাণের মধ্যে একটি দেখা গেছে শ্রমিকদের বহু অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে শ্রমিকরা শ্রম আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা করল, যে কারণে আদালত ইউনূস সাহেবকে গ্রেফতারের জন্য বেশ কয়েকটি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। শ্রমিকদের টাকা মেরে দেওয়ার অভিযোগে বিষয়টি হাই কোর্টে যায় ইউনূস সাহেবের গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির অবসায়নের জন্য। উপায়ান্তর না দেখে ইউনূস সাহেব দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে অবশেষে শ্রমিকদের পাওনা দিতে বাধ্য হন এবং তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানাগুলো তুলে ফেলতে সাহায্য করার জন্য একজন অতি সাধারণ আইনজীবীকে ১৬ কোটি টাকা ফি প্রদান করেন, যে কথা ওই আইনজীবী হাই কোর্টের কাছেই স্বীকার করেছেন। একজন অতি সাধারণ আইনজীবীকে এ ধরনের বিপুল অঙ্কের ফি প্রদানের ঘটনাটি মহামান্য হাই কোর্টের দৃষ্টি এড়াতে পারেনি, হাই কোর্ট বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছিলেন- পৃথিবীর কোনো দেশের একজন শ্রেষ্ঠ আইনজীবীকেও এত ফি দেওয়া হয় না। বিষয়টি এখন দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তে রয়েছে। উল্লিখিতভাবে ইউনূস সাহেব শ্রমিকদের পাওনা টাকা, যা তিনি আগে পকেটস্থ করেছিলেন তা ফেরত দিয়ে তাদের সঙ্গে আপস করার কারণে গ্রামীণ টেলিকম অবসায়ন থেকে বেঁচে গেলেও মহামান্য হাই কোর্টের লম্বা হাত থেকে বাঁচতে পারেননি। হাই কোর্ট প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছে যে, ইউনূস সাহেব তার গ্রামীণ টেলিকম কোম্পানির মাধ্যমে বিশাল অঙ্কের টাকা অর্থ পাচার আইন ভঙ্গ করে তারই অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যথা- গ্রামীণ টেক্সটাইল এবং গ্রামীণ ট্রাস্টে পাচার করেছেন, উৎকোচ প্রদান করেছেন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক নেতাদের এবং অন্যায়ভাবে শ্রমিকদের সঙ্গে আপসরফা করার জন্য একজন সাধারণ আইনজীবীকে অচিন্তনীয় অঙ্কের ফি প্রদান করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট দুর্নীতি দমন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন অভিযোগগুলো তদন্ত করে দেখার জন্য, যা এখন কমিশনের তদন্তে রয়েছে। উল্লেখ্য, গ্রামীণ টেলিকম একটি অলাভজনক কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার কারণে এটি থেকে কোনো লভ্যাংশ কেউ পেতে পারে না। অথচ আইন লঙ্ঘন করে ড. ইউনূস এবং আরও অনেকেই এ থেকে মুনাফা হাতিয়ে নিয়েছেন। জানা গেছে, ইউনূস সাহেব বহু টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অর্থ পাচার আইন এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ কন্ট্রোল আইন ভঙ্গ করে। আরও জানা গেছে, সরকারি মালিকানাধীন গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালক থাকাকালে ইউনূস সাহেব আইন ভঙ্গ করে সেই ব্যাংকের বিলাসবহুল গাড়িগুলো ব্যবহার করতেন ব্যক্তিগত কাজে, সেই ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খাটাতেন নিজ প্রয়োজনে। তিনি যে আসলেই গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকদের বিশাল অঙ্কের পাওনা টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন, পরবর্তীতে শ্রমিকদের সেই টাকা ফেরত দিয়ে তাদের সঙ্গে আপস করায় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

আইনের প্রতি অবজ্ঞা ইউনূস সাহেবের চিরাচরিত ব্যাপার। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট বয়সে সব কোম্পানির মহাপরিচালকের পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয়। কিন্তু সে বয়স পার হওয়ার পরও তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালকের পদ ছাড়তে নারাজ থাকেন। সরকারের কাছে দাবি করেন সরকার যেন তার ব্যাপারে আইন শিথিল করে তাকে গ্রামীণ ব্যাংকের মহাপরিচালকের পদে টিকে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। কিন্তু সরকারের পক্ষে তা সম্ভব ছিল না, কেননা সংবিধান বলছে আইনের চোখে সবাই সমান। এটি এখন দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শান্তিতে নোবেল দেওয়া হয় তাদের যাদের শক্তিশালী জ্যাক রয়েছে। ইউনূস সাহেবের তেমনি শক্তিশালী জ্যাক ছিলেন তার সহপাঠিনী হিলারি ক্লিনটন। তার প্রভাবেই যে বিশ্ব শান্তিতে কোনো অবদান না রেখেও ইউনূস সাহেব শান্তির পদক পেয়েছিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

ইউনূস সাহেবকে বাংলাদেশের প্রথম সারির শত্রুদের অন্যতম বলে চিহ্নিত করা খুবই যৌক্তিক। এটি কারও অজানা নেই যে, পদ্মা সেতু নির্মাণে ঋণ না দেওয়ার জন্য ইউনূস সাহেবই বিশ্বব্যাংককে প্রভাবিত করেছিলেন। ২০০৬ সালে তারই দুষ্ট বুদ্ধির কারণে দেশে সামরিক সমর্থিত উদ্ভট ধরনের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা ছিল গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। তার জিঘাংসার শেষ নেই। বাংলাদেশ সরকার কীভাবে তাকে হেনস্তা করছে তার কোনো ব্যাখ্যা তার বিজ্ঞাপনে নেই। তার অভিযোগ সত্য হলে ওয়াশিংটন পোস্ট সেটিকে সংবাদ আকারে প্রকাশ করত, বিজ্ঞাপন ছাপানোর প্রয়োজন হতো না। তাই ধরে নেওয়া যায় যে, পত্রিকাটি ড. ইউনূসের অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন বলেই মনে করেছে। যে ৪০ ব্যক্তি বিজ্ঞাপনে সই করেছেন তাদের কেউ এখন গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নেই। তিনি কূটচাল চালিয়েই যাচ্ছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে আমাদের ব্যর্থতাকে ঢেকে রাখার সুযোগ নেই।  ইউনূস সাহেব যে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন, তার বিরুদ্ধে সেই অপরাধে যে একাধিক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে যে মানি লন্ডারিংয়ের মারাত্মক অভিযোগ এখন দুদকের তদন্তাধীন। তিনি বেআইনিভাবে একটি অলাভজনক কোম্পানি থেকে প্রচুর অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন এবং আরও বহুবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন আমরা বিশ্ববাসীর কাছে সে কথাগুলো প্রচার করতে ব্যর্থ হয়েছি।  আর আমাদের সেই ব্যর্থতাকেই পুঁজি করে বিশ্বমঞ্চে ইউনূস সাহেব নিজেকে একজন ধোয়া তুলসী পাতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বেড়াচ্ছেন। তার আসল পরিচয় বিশ্ব দরবারে অবিলম্বে প্রকাশ করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৫৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন