শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে লুলা বলা হয় হাত-পা কাটা প্রতিবন্ধী মানুষকে। ব্রাজিলের মানুষ কথা বলে প্রধানত পর্তুগিজ ভাষায়। সে দেশের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার ‘লুলা’ শব্দের মানে পর্তুগিজ ভাষায় কী আমাদের জানা নেই। তবে আক্ষরিক অর্থেই ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট একজন প্রতিবন্ধী। তার বাম হাতের চারটি আঙুলই কাটা।  লুলা দা সিলভার জন্ম ১৯৪৫ সালের ২৭ অক্টোবর ব্রাজিলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পারনামবকোর এক হতদরিদ্র পরিবারে। বাবা মা দুজনই ছিলেন নিরক্ষর।  তারা সাও পাওলোতে চলে আসেন জীবিকার তাড়নায়। লুলার বাবা ছিলেন দিনমজুর। ১০ বছর বয়সে তিনি ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করেন। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময় জীবিকার তাড়নায় লুলা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন।

লুলা দা সিলভা তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ২০২২ সালের শেষ ভাগে। শপথ নিয়েছেন ১ জানুয়ারি ২০২৩। লুলা দা সিলভাকে বলা হয় একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা। আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়নে গত কয়েক শতাব্দীতে আরেকজন মাত্র রাজনৈতিক নেতা লুলার চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। এ ক্ষেত্রে মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, সুকর্ণ, মাও সেতুং, লেনিন, হো চি মিন কাউকেই লুলার সমকক্ষ বলা যাবে না।

লুলা পরপর তিনবার প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়িয়ে পরাজিত হন। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়া, জুতা পালিশ ও কারখানার শ্রমিক হিসেবে কাজ করা কোনো ব্যক্তি ব্রাজিলের মতো বিশাল দেশের প্রেসিডেন্ট হবেন তা সে দেশের ধনিক শ্রেণি মেনে নিতে পারেনি। তারা প্রচারণা চালায় লুলা নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট পদটি মর্যাদা হারাবে। ব্রাজিলের সম্মানও ধুলায় মিশে যাবে। লুলা বিশ্বাস করতেন ব্রাজিলের মানুষ শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি চায়। তিনবার হেরে গেলেও তিনি হতাশ হননি। দেশবাসীর প্রতি আস্থা হারাননি। চতুর্থবার তাকে ফিরিয়ে দেয়নি ব্রাজিলের মানুষ। বিপুল ভোটে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট পদে লুলা নর্বাচিত হন সমালোচকদের মুখে ছাই দিয়ে। তার শাসনামলে ব্রাজিলকে তিনি আকাশ সমান উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন। ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার সময় ব্রাজিল ছিল দেনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি চিনি, সবচেয়ে বেশি সোয়াবিন তেল, সবচেয়ে বেশি প্রাণিজ খাদ্য, অন্যতম গম উৎপাদনকারী সম্পদশালী দেশটির অর্থনীতি ছিল ভেঙে পড়ার পর্যায়ে। লুলা তার জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখান। ব্রাজিলের গরিব মানুষ আস্থা রাখেন এই সমাজবাদী নেতার ওপর। লুলা জিতলেন। শুধু ভোটের বাক্স নয় জনগণের হৃদয় রাজ্যেও ঠাঁই করে নেন কথা ও কাজের সমন্বয় ঘটিয়ে।

গরিব মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানে অনেকগুলো কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। লুলা পারিবারিক ভর্তুকি কর্মসূচি চালু করেন। যার বদৌলতে ব্রাজিলের দরিদ্র জনসংখ্যা অর্ধেক কমে যায়। নিম্নআয়ের প্রতিটি পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেন লুলা। গরিব পরিবারের সন্তানদের শিক্ষার জন্য ৭০ ডলার করে ভাতা প্রদান করেন। শ্রমজীবী মানুষের সর্বনিম্ন মজুরি ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ ডলার করা হয়।

প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সময় লুলা ‘বোলসা ফ্যামিলিয়া পোভার্টি-রিলিফ প্রোগ্রাম’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেন। এ কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র পরিবারগুলো মাসে ১১০ ডলার করে সরকারি সহায়তা পেত। কোনো পরিবারে ছয় বছরের কম বয়সী শিশু থাকলে অতিরিক্ত ৩০ ডলার দেওয়া হতো প্রতি মাসে।

ব্রাজিলের নিম্নআয়ের মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনতে লুলা বরাদ্দ করেছিলেন জাতীয় আয়ের মাত্র সাড়ে ৫ শতাংশ অর্থ। তার সময়ে ব্রাজিলের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থনীতিতে গতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে ব্রাজিলকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রথম ১০ এর মধ্যে নিয়ে আসেন লুলা দা সিলভা। লুলা দা সিলভা পর পর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালনের পর ২০১০ সালে ৩১ ডিসেম্বর ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায়। তবে সে সময়ও তিনি ছিলেন দেশের শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে জনপ্রিয়। ধনী তথা অভিজাত গোষ্ঠীর হয়ে লুলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে নামে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। অভিযোগ আনা হয় দুর্নীতির। ক্ষমতার অপব্যবহারের। এ ছিল পুতুল নাচের ইতিকথা। যারা অভিযোগ আনেন, পুতুল নাচের সেই নর্তকদের কোমরের সুতা বাঁধা ছিল ওয়াশিংটনের কর্তাব্যক্তিদের হাতে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কর্তারা তাতে ইন্ধন জুড়িয়েছেন পরোক্ষভাবে। বামপন্থি এ নেতার অসামান্য জনপ্রিয়তার কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

লুলা এমন একজন মানুষ যিনি নিজেই নিজের জীবন গড়ে তুলেছেন। তার ব্যক্তিগত জীবন রূপকথাকেও হার মানায়। লুলা দা সিলভা স্কুল ত্যাগ করতে বাধ্য হন ক্ষুধার জ্বালায়। নিজের এবং বাবা-মায়ের ক্ষুধা নিবারণে বেছে নেন জুতা পালিশের পেশা। আমাদের দেশে যে পেশার লোকদের মুচি বলে ডাকা হয়। পরে তিনি কারখানায় শ্রমিক হিসেবে যোগ দেন। কারখানায় কাজ করতে গিয়ে কিশোর বয়সে দুর্ঘটনায় মেশিনে কাটা পড়ে তার বাঁ-হাতের চারটি আঙুল।

মেশিনে আঙুল কাটা পড়ায় লুলা দা সিলভার নাম ছড়িয়ে পড়ে কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে। সবার সহানুভূতির পাত্র হয়ে ওঠেন তিনি। এ সহানুভূতি শ্রমিক নেতা হিসেবে তার উত্থানে অবদান রাখে। লুলা শ্রমিক নেতা হিসেবে ছিলেন শতভাগ নিবেদিতপ্রাণ। সৎ এবং আদর্শবাদী। ফলে অচিরেই তিনি তার কারখানার শ্রমিকদের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। ক্রমান্বয়ে ব্রাজিলের সবচেয়ে প্রভাবশালী শ্রমিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন লুলা। শ্রমিকদের মধ্যে অসামান্য জনপ্রিয়তা তাকে রাজনীতিতে অবতীর্ণ হতে উদ্বুদ্ধ করে। শ্রমিক নেতা হিসেবে লুলা ছিলেন বামধারার অনুসারী। মনে করতেন ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির থাবা থেকে বাঁচাতে শ্রমজীবী মানুষকে সংগঠিত হতে হবে। ব্রাজিলের গরিব মানুষকে পাশে টানতে হবে। ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দালাল সামরিক জান্তার কবল থেকে মুক্ত করার জন্য শ্রমজীবী ও গরিব মানুষের ঐক্য প্রতিষ্ঠা লুলার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। এ স্বপ্ন পূরণে ১৯৮০ সালে তিনি গড়ে তোলেন ওয়ার্কার্স পার্টি নামের সংগঠন। বিশাল দেশের প্রতিটি এলাকায় গড়ে তোলেন এ দলের শাখা। ২২ বছর পর ২০০৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় লুলার দল।

দুই মেয়াদে ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন লুলা দা সিলভা। ক্ষমতায় এসে দেশের গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে একের পর এক কর্মসূচি হাতে নেন। ব্রাজিল পৃথিবীর শীর্ষ স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনকারী দেশ। অথচ এদেশের বেশির ভাগ মানুষ থাকত অর্ধাহারে-অনাহারে। গরিব মানুষের দুর্দশা কমাতে লুলা হাতে নেন ‘ফর্মি জিরো’ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল গরিবদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ক্ষুধার্ত থাকার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুসারে পরপর দুবারের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকার সুযোগ নেই। ২০১০ সালে দুই মেয়াদ শেষে লুলা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান। সে বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন তারই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী দিলমা রুসেফ।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে খুশি হয়েছিল দেশের ধনিক শ্রেণি। খুশি হয়েছিল তাদের বিদেশি মুরব্বিরা। যুক্তরাষ্ট্র এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলো যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। কারণ লুলা নিজের দেশ ও মানুষের স্বার্থে ছিলেন অটল। ব্রাজিলকে বিশ্বের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করাকে তিনি ব্রত হিসেবে বেছে নেন। ক্ষুধার জ্বালা কী তা লুলা উপলব্ধি করেছেন নিজের জীবন থেকে। তাই দেশে কেউ না খেয়ে খাকবে না এটি নিশ্চিত করাকে রাজনীতির লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। যে ব্রাজিল চলত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের হুকুমদারিতে লুলার শাসনামলে সে দেশ চলা শুরু করে নিজের ইচ্ছায়। ব্রাজিলের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি স্বস্তি পেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তারা দেখলেন লুলা রাজনীতি ছাড়েননি। উপরন্তু দিলমা রুসেফের অভিভাবকের ভূমিকা পালন করছেন নেপথ্যে থেকে। ফলে লুলাকে রাজনীতি থেকে উৎখাতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শিখন্ডী হয়ে এগিয়ে আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ব্রাজিলের জনপ্রিয় নেতার বিরুদ্ধে আনা হয় দুর্নীতির অভিযোগ। বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে আমৃত্যু জেলে রাখার ষড়যন্ত্র আটা হয়। নতুন প্রেসিডেন্টের অধীনে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছিলেন লুলা। সে পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি গিলমার মেন্দেস। বিদেশে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত যেহেতু চলমান, সেহেতু ন্যায়বিচারের স্বার্থে নাকি আদালত ওই ব্যবস্থা নেয়। লুলার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যে সাজানো তা শেষ অব্দি ফাঁস হয়ে যায়। প্রকাশ হয়ে পড়ে এগুলো ছিল ‘অপারেশন কারওয়াশ’ নামের ঘৃণ্য নীলনকশার অংশ। লুলার জনপ্রিয়তা হ্রাস এবং তাকে আজীবন জেলে রাখার জন্য আঁটা সে ষড়যন্ত্রে তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেননি। ওই নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন মার্কিনপন্থি রাজনীতিক বলসেনারো। চার বছর ক্ষমতায় থেকে তিনি কার্যত ব্রাজিলকে ডুবিয়েছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলে করোনায় মারা যায় ৭ লাখ মানুষ। মহামারি সত্ত্বেও দেশের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন প্রেসিডেন্ট বলসেনারো। তার আমলে ভেঙে পড়ে ব্রাজিলের অর্থনীতি। অ্যামাজান বন ধ্বংস করার প্রক্রিয়াও শুরু করেন এই অবিবেচক প্রেসিডেন্ট। ফলে ২০২২ সালের নির্বাচনে লুলার কাছে বলসেনারা হার মানতে বাধ্য হন।

ব্রাজিলের ঐতিহ্য হলো পরাজিত প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে নিজের পরাজয় মেনে নেয় এবং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে অভিননন্দন জানায়। বলসোনারো সে সৌজন্য না দেখিয়ে তার সমর্থকদের নির্বাচনী রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ প্রদর্শনে উসকে দেন। লুলার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ইতিপূর্বে নিজেদের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করলেও এবার তাদের ভূমিকা ছিল ভিন্ন। তারা পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের বিক্ষোভ বন্ধ এবং বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। সে নির্দেশে বিক্ষোভ বন্ধ হলেও বলসোনারো নিজ হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি।

লুলা দা সিলভা তৃতীয় বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।  যুক্তরাষ্ট্রের হুকুমদাস বুল সোনারোর আমলে দেশের প্রায় ১০ কোটি মানুষ গরিব হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতি। লুলার সামনে এখন চ্যালেঞ্জ দেশকে এগিয়ে নেওয়া।

শুধু ব্রাজিল নয় দক্ষিণ আমেরিকার সব দেশকে সাম্রাজ্যবাদের থাবা মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ যে কী চিজ তা বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় ছিল তাদের নোংরা হাত। ওয়ান-ইলিভেন এসেছিল এ দেশের কিছু নোংরা মানুষের সঙ্গে সাম্রাজ্যবাদীদের যোগসাজশে। পদ্মা সেতুতে অর্থ বরাদ্দের আগেই দুর্নীতির গল্প ফেঁদে সরকার উৎখাতের নীলনকশা এঁটেছিল বিশ্বব্যাংক। লুলা দা সিলভাকে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হতে দেয়নি একই রকম অভিযোগ তুলে।  ইরাকে হামলা চালানো হয়েছিল রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলার অভিযোগে। এ অভিযোগে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ইরাকের স্বাধীনতা। প্রেসিডেন্ট সাদ্দামকেও ঝুলানো হয়েছিল ফাঁসির দড়িতে। অতএব, সাধু সাবধান।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা