শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে লুলা বলা হয় হাত-পা কাটা প্রতিবন্ধী মানুষকে। ব্রাজিলের মানুষ কথা বলে প্রধানত পর্তুগিজ ভাষায়। সে দেশের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার ‘লুলা’ শব্দের মানে পর্তুগিজ ভাষায় কী আমাদের জানা নেই। তবে আক্ষরিক অর্থেই ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট একজন প্রতিবন্ধী। তার বাম হাতের চারটি আঙুলই কাটা।  লুলা দা সিলভার জন্ম ১৯৪৫ সালের ২৭ অক্টোবর ব্রাজিলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পারনামবকোর এক হতদরিদ্র পরিবারে। বাবা মা দুজনই ছিলেন নিরক্ষর।  তারা সাও পাওলোতে চলে আসেন জীবিকার তাড়নায়। লুলার বাবা ছিলেন দিনমজুর। ১০ বছর বয়সে তিনি ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করেন। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময় জীবিকার তাড়নায় লুলা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন।

লুলা দা সিলভা তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ২০২২ সালের শেষ ভাগে। শপথ নিয়েছেন ১ জানুয়ারি ২০২৩। লুলা দা সিলভাকে বলা হয় একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা। আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়নে গত কয়েক শতাব্দীতে আরেকজন মাত্র রাজনৈতিক নেতা লুলার চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। এ ক্ষেত্রে মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, সুকর্ণ, মাও সেতুং, লেনিন, হো চি মিন কাউকেই লুলার সমকক্ষ বলা যাবে না।

লুলা পরপর তিনবার প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়িয়ে পরাজিত হন। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়া, জুতা পালিশ ও কারখানার শ্রমিক হিসেবে কাজ করা কোনো ব্যক্তি ব্রাজিলের মতো বিশাল দেশের প্রেসিডেন্ট হবেন তা সে দেশের ধনিক শ্রেণি মেনে নিতে পারেনি। তারা প্রচারণা চালায় লুলা নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট পদটি মর্যাদা হারাবে। ব্রাজিলের সম্মানও ধুলায় মিশে যাবে। লুলা বিশ্বাস করতেন ব্রাজিলের মানুষ শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি চায়। তিনবার হেরে গেলেও তিনি হতাশ হননি। দেশবাসীর প্রতি আস্থা হারাননি। চতুর্থবার তাকে ফিরিয়ে দেয়নি ব্রাজিলের মানুষ। বিপুল ভোটে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট পদে লুলা নর্বাচিত হন সমালোচকদের মুখে ছাই দিয়ে। তার শাসনামলে ব্রাজিলকে তিনি আকাশ সমান উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন। ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার সময় ব্রাজিল ছিল দেনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি চিনি, সবচেয়ে বেশি সোয়াবিন তেল, সবচেয়ে বেশি প্রাণিজ খাদ্য, অন্যতম গম উৎপাদনকারী সম্পদশালী দেশটির অর্থনীতি ছিল ভেঙে পড়ার পর্যায়ে। লুলা তার জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখান। ব্রাজিলের গরিব মানুষ আস্থা রাখেন এই সমাজবাদী নেতার ওপর। লুলা জিতলেন। শুধু ভোটের বাক্স নয় জনগণের হৃদয় রাজ্যেও ঠাঁই করে নেন কথা ও কাজের সমন্বয় ঘটিয়ে।

গরিব মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানে অনেকগুলো কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। লুলা পারিবারিক ভর্তুকি কর্মসূচি চালু করেন। যার বদৌলতে ব্রাজিলের দরিদ্র জনসংখ্যা অর্ধেক কমে যায়। নিম্নআয়ের প্রতিটি পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেন লুলা। গরিব পরিবারের সন্তানদের শিক্ষার জন্য ৭০ ডলার করে ভাতা প্রদান করেন। শ্রমজীবী মানুষের সর্বনিম্ন মজুরি ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ ডলার করা হয়।

প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সময় লুলা ‘বোলসা ফ্যামিলিয়া পোভার্টি-রিলিফ প্রোগ্রাম’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেন। এ কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র পরিবারগুলো মাসে ১১০ ডলার করে সরকারি সহায়তা পেত। কোনো পরিবারে ছয় বছরের কম বয়সী শিশু থাকলে অতিরিক্ত ৩০ ডলার দেওয়া হতো প্রতি মাসে।

ব্রাজিলের নিম্নআয়ের মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনতে লুলা বরাদ্দ করেছিলেন জাতীয় আয়ের মাত্র সাড়ে ৫ শতাংশ অর্থ। তার সময়ে ব্রাজিলের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থনীতিতে গতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে ব্রাজিলকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রথম ১০ এর মধ্যে নিয়ে আসেন লুলা দা সিলভা। লুলা দা সিলভা পর পর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালনের পর ২০১০ সালে ৩১ ডিসেম্বর ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায়। তবে সে সময়ও তিনি ছিলেন দেশের শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে জনপ্রিয়। ধনী তথা অভিজাত গোষ্ঠীর হয়ে লুলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে নামে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। অভিযোগ আনা হয় দুর্নীতির। ক্ষমতার অপব্যবহারের। এ ছিল পুতুল নাচের ইতিকথা। যারা অভিযোগ আনেন, পুতুল নাচের সেই নর্তকদের কোমরের সুতা বাঁধা ছিল ওয়াশিংটনের কর্তাব্যক্তিদের হাতে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কর্তারা তাতে ইন্ধন জুড়িয়েছেন পরোক্ষভাবে। বামপন্থি এ নেতার অসামান্য জনপ্রিয়তার কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

লুলা এমন একজন মানুষ যিনি নিজেই নিজের জীবন গড়ে তুলেছেন। তার ব্যক্তিগত জীবন রূপকথাকেও হার মানায়। লুলা দা সিলভা স্কুল ত্যাগ করতে বাধ্য হন ক্ষুধার জ্বালায়। নিজের এবং বাবা-মায়ের ক্ষুধা নিবারণে বেছে নেন জুতা পালিশের পেশা। আমাদের দেশে যে পেশার লোকদের মুচি বলে ডাকা হয়। পরে তিনি কারখানায় শ্রমিক হিসেবে যোগ দেন। কারখানায় কাজ করতে গিয়ে কিশোর বয়সে দুর্ঘটনায় মেশিনে কাটা পড়ে তার বাঁ-হাতের চারটি আঙুল।

মেশিনে আঙুল কাটা পড়ায় লুলা দা সিলভার নাম ছড়িয়ে পড়ে কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে। সবার সহানুভূতির পাত্র হয়ে ওঠেন তিনি। এ সহানুভূতি শ্রমিক নেতা হিসেবে তার উত্থানে অবদান রাখে। লুলা শ্রমিক নেতা হিসেবে ছিলেন শতভাগ নিবেদিতপ্রাণ। সৎ এবং আদর্শবাদী। ফলে অচিরেই তিনি তার কারখানার শ্রমিকদের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। ক্রমান্বয়ে ব্রাজিলের সবচেয়ে প্রভাবশালী শ্রমিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন লুলা। শ্রমিকদের মধ্যে অসামান্য জনপ্রিয়তা তাকে রাজনীতিতে অবতীর্ণ হতে উদ্বুদ্ধ করে। শ্রমিক নেতা হিসেবে লুলা ছিলেন বামধারার অনুসারী। মনে করতেন ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির থাবা থেকে বাঁচাতে শ্রমজীবী মানুষকে সংগঠিত হতে হবে। ব্রাজিলের গরিব মানুষকে পাশে টানতে হবে। ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দালাল সামরিক জান্তার কবল থেকে মুক্ত করার জন্য শ্রমজীবী ও গরিব মানুষের ঐক্য প্রতিষ্ঠা লুলার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। এ স্বপ্ন পূরণে ১৯৮০ সালে তিনি গড়ে তোলেন ওয়ার্কার্স পার্টি নামের সংগঠন। বিশাল দেশের প্রতিটি এলাকায় গড়ে তোলেন এ দলের শাখা। ২২ বছর পর ২০০৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় লুলার দল।

দুই মেয়াদে ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন লুলা দা সিলভা। ক্ষমতায় এসে দেশের গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে একের পর এক কর্মসূচি হাতে নেন। ব্রাজিল পৃথিবীর শীর্ষ স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনকারী দেশ। অথচ এদেশের বেশির ভাগ মানুষ থাকত অর্ধাহারে-অনাহারে। গরিব মানুষের দুর্দশা কমাতে লুলা হাতে নেন ‘ফর্মি জিরো’ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল গরিবদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ক্ষুধার্ত থাকার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুসারে পরপর দুবারের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকার সুযোগ নেই। ২০১০ সালে দুই মেয়াদ শেষে লুলা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান। সে বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন তারই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী দিলমা রুসেফ।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে খুশি হয়েছিল দেশের ধনিক শ্রেণি। খুশি হয়েছিল তাদের বিদেশি মুরব্বিরা। যুক্তরাষ্ট্র এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলো যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। কারণ লুলা নিজের দেশ ও মানুষের স্বার্থে ছিলেন অটল। ব্রাজিলকে বিশ্বের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করাকে তিনি ব্রত হিসেবে বেছে নেন। ক্ষুধার জ্বালা কী তা লুলা উপলব্ধি করেছেন নিজের জীবন থেকে। তাই দেশে কেউ না খেয়ে খাকবে না এটি নিশ্চিত করাকে রাজনীতির লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। যে ব্রাজিল চলত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের হুকুমদারিতে লুলার শাসনামলে সে দেশ চলা শুরু করে নিজের ইচ্ছায়। ব্রাজিলের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি স্বস্তি পেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তারা দেখলেন লুলা রাজনীতি ছাড়েননি। উপরন্তু দিলমা রুসেফের অভিভাবকের ভূমিকা পালন করছেন নেপথ্যে থেকে। ফলে লুলাকে রাজনীতি থেকে উৎখাতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শিখন্ডী হয়ে এগিয়ে আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ব্রাজিলের জনপ্রিয় নেতার বিরুদ্ধে আনা হয় দুর্নীতির অভিযোগ। বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে আমৃত্যু জেলে রাখার ষড়যন্ত্র আটা হয়। নতুন প্রেসিডেন্টের অধীনে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছিলেন লুলা। সে পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি গিলমার মেন্দেস। বিদেশে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত যেহেতু চলমান, সেহেতু ন্যায়বিচারের স্বার্থে নাকি আদালত ওই ব্যবস্থা নেয়। লুলার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যে সাজানো তা শেষ অব্দি ফাঁস হয়ে যায়। প্রকাশ হয়ে পড়ে এগুলো ছিল ‘অপারেশন কারওয়াশ’ নামের ঘৃণ্য নীলনকশার অংশ। লুলার জনপ্রিয়তা হ্রাস এবং তাকে আজীবন জেলে রাখার জন্য আঁটা সে ষড়যন্ত্রে তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেননি। ওই নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন মার্কিনপন্থি রাজনীতিক বলসেনারো। চার বছর ক্ষমতায় থেকে তিনি কার্যত ব্রাজিলকে ডুবিয়েছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলে করোনায় মারা যায় ৭ লাখ মানুষ। মহামারি সত্ত্বেও দেশের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন প্রেসিডেন্ট বলসেনারো। তার আমলে ভেঙে পড়ে ব্রাজিলের অর্থনীতি। অ্যামাজান বন ধ্বংস করার প্রক্রিয়াও শুরু করেন এই অবিবেচক প্রেসিডেন্ট। ফলে ২০২২ সালের নির্বাচনে লুলার কাছে বলসেনারা হার মানতে বাধ্য হন।

ব্রাজিলের ঐতিহ্য হলো পরাজিত প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে নিজের পরাজয় মেনে নেয় এবং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে অভিননন্দন জানায়। বলসোনারো সে সৌজন্য না দেখিয়ে তার সমর্থকদের নির্বাচনী রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ প্রদর্শনে উসকে দেন। লুলার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ইতিপূর্বে নিজেদের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করলেও এবার তাদের ভূমিকা ছিল ভিন্ন। তারা পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের বিক্ষোভ বন্ধ এবং বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। সে নির্দেশে বিক্ষোভ বন্ধ হলেও বলসোনারো নিজ হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি।

লুলা দা সিলভা তৃতীয় বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।  যুক্তরাষ্ট্রের হুকুমদাস বুল সোনারোর আমলে দেশের প্রায় ১০ কোটি মানুষ গরিব হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতি। লুলার সামনে এখন চ্যালেঞ্জ দেশকে এগিয়ে নেওয়া।

শুধু ব্রাজিল নয় দক্ষিণ আমেরিকার সব দেশকে সাম্রাজ্যবাদের থাবা মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ যে কী চিজ তা বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় ছিল তাদের নোংরা হাত। ওয়ান-ইলিভেন এসেছিল এ দেশের কিছু নোংরা মানুষের সঙ্গে সাম্রাজ্যবাদীদের যোগসাজশে। পদ্মা সেতুতে অর্থ বরাদ্দের আগেই দুর্নীতির গল্প ফেঁদে সরকার উৎখাতের নীলনকশা এঁটেছিল বিশ্বব্যাংক। লুলা দা সিলভাকে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হতে দেয়নি একই রকম অভিযোগ তুলে।  ইরাকে হামলা চালানো হয়েছিল রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলার অভিযোগে। এ অভিযোগে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ইরাকের স্বাধীনতা। প্রেসিডেন্ট সাদ্দামকেও ঝুলানো হয়েছিল ফাঁসির দড়িতে। অতএব, সাধু সাবধান।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়