শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে লুলা বলা হয় হাত-পা কাটা প্রতিবন্ধী মানুষকে। ব্রাজিলের মানুষ কথা বলে প্রধানত পর্তুগিজ ভাষায়। সে দেশের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার ‘লুলা’ শব্দের মানে পর্তুগিজ ভাষায় কী আমাদের জানা নেই। তবে আক্ষরিক অর্থেই ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট একজন প্রতিবন্ধী। তার বাম হাতের চারটি আঙুলই কাটা।  লুলা দা সিলভার জন্ম ১৯৪৫ সালের ২৭ অক্টোবর ব্রাজিলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পারনামবকোর এক হতদরিদ্র পরিবারে। বাবা মা দুজনই ছিলেন নিরক্ষর।  তারা সাও পাওলোতে চলে আসেন জীবিকার তাড়নায়। লুলার বাবা ছিলেন দিনমজুর। ১০ বছর বয়সে তিনি ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করেন। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময় জীবিকার তাড়নায় লুলা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন।

লুলা দা সিলভা তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ২০২২ সালের শেষ ভাগে। শপথ নিয়েছেন ১ জানুয়ারি ২০২৩। লুলা দা সিলভাকে বলা হয় একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা। আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়নে গত কয়েক শতাব্দীতে আরেকজন মাত্র রাজনৈতিক নেতা লুলার চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। এ ক্ষেত্রে মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, সুকর্ণ, মাও সেতুং, লেনিন, হো চি মিন কাউকেই লুলার সমকক্ষ বলা যাবে না।

লুলা পরপর তিনবার প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়িয়ে পরাজিত হন। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়া, জুতা পালিশ ও কারখানার শ্রমিক হিসেবে কাজ করা কোনো ব্যক্তি ব্রাজিলের মতো বিশাল দেশের প্রেসিডেন্ট হবেন তা সে দেশের ধনিক শ্রেণি মেনে নিতে পারেনি। তারা প্রচারণা চালায় লুলা নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট পদটি মর্যাদা হারাবে। ব্রাজিলের সম্মানও ধুলায় মিশে যাবে। লুলা বিশ্বাস করতেন ব্রাজিলের মানুষ শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি চায়। তিনবার হেরে গেলেও তিনি হতাশ হননি। দেশবাসীর প্রতি আস্থা হারাননি। চতুর্থবার তাকে ফিরিয়ে দেয়নি ব্রাজিলের মানুষ। বিপুল ভোটে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট পদে লুলা নর্বাচিত হন সমালোচকদের মুখে ছাই দিয়ে। তার শাসনামলে ব্রাজিলকে তিনি আকাশ সমান উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন। ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার সময় ব্রাজিল ছিল দেনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি চিনি, সবচেয়ে বেশি সোয়াবিন তেল, সবচেয়ে বেশি প্রাণিজ খাদ্য, অন্যতম গম উৎপাদনকারী সম্পদশালী দেশটির অর্থনীতি ছিল ভেঙে পড়ার পর্যায়ে। লুলা তার জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখান। ব্রাজিলের গরিব মানুষ আস্থা রাখেন এই সমাজবাদী নেতার ওপর। লুলা জিতলেন। শুধু ভোটের বাক্স নয় জনগণের হৃদয় রাজ্যেও ঠাঁই করে নেন কথা ও কাজের সমন্বয় ঘটিয়ে।

গরিব মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানে অনেকগুলো কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। লুলা পারিবারিক ভর্তুকি কর্মসূচি চালু করেন। যার বদৌলতে ব্রাজিলের দরিদ্র জনসংখ্যা অর্ধেক কমে যায়। নিম্নআয়ের প্রতিটি পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেন লুলা। গরিব পরিবারের সন্তানদের শিক্ষার জন্য ৭০ ডলার করে ভাতা প্রদান করেন। শ্রমজীবী মানুষের সর্বনিম্ন মজুরি ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ ডলার করা হয়।

প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সময় লুলা ‘বোলসা ফ্যামিলিয়া পোভার্টি-রিলিফ প্রোগ্রাম’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেন। এ কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র পরিবারগুলো মাসে ১১০ ডলার করে সরকারি সহায়তা পেত। কোনো পরিবারে ছয় বছরের কম বয়সী শিশু থাকলে অতিরিক্ত ৩০ ডলার দেওয়া হতো প্রতি মাসে।

ব্রাজিলের নিম্নআয়ের মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনতে লুলা বরাদ্দ করেছিলেন জাতীয় আয়ের মাত্র সাড়ে ৫ শতাংশ অর্থ। তার সময়ে ব্রাজিলের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থনীতিতে গতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে ব্রাজিলকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রথম ১০ এর মধ্যে নিয়ে আসেন লুলা দা সিলভা। লুলা দা সিলভা পর পর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালনের পর ২০১০ সালে ৩১ ডিসেম্বর ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায়। তবে সে সময়ও তিনি ছিলেন দেশের শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে জনপ্রিয়। ধনী তথা অভিজাত গোষ্ঠীর হয়ে লুলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে নামে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। অভিযোগ আনা হয় দুর্নীতির। ক্ষমতার অপব্যবহারের। এ ছিল পুতুল নাচের ইতিকথা। যারা অভিযোগ আনেন, পুতুল নাচের সেই নর্তকদের কোমরের সুতা বাঁধা ছিল ওয়াশিংটনের কর্তাব্যক্তিদের হাতে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কর্তারা তাতে ইন্ধন জুড়িয়েছেন পরোক্ষভাবে। বামপন্থি এ নেতার অসামান্য জনপ্রিয়তার কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

লুলা এমন একজন মানুষ যিনি নিজেই নিজের জীবন গড়ে তুলেছেন। তার ব্যক্তিগত জীবন রূপকথাকেও হার মানায়। লুলা দা সিলভা স্কুল ত্যাগ করতে বাধ্য হন ক্ষুধার জ্বালায়। নিজের এবং বাবা-মায়ের ক্ষুধা নিবারণে বেছে নেন জুতা পালিশের পেশা। আমাদের দেশে যে পেশার লোকদের মুচি বলে ডাকা হয়। পরে তিনি কারখানায় শ্রমিক হিসেবে যোগ দেন। কারখানায় কাজ করতে গিয়ে কিশোর বয়সে দুর্ঘটনায় মেশিনে কাটা পড়ে তার বাঁ-হাতের চারটি আঙুল।

মেশিনে আঙুল কাটা পড়ায় লুলা দা সিলভার নাম ছড়িয়ে পড়ে কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে। সবার সহানুভূতির পাত্র হয়ে ওঠেন তিনি। এ সহানুভূতি শ্রমিক নেতা হিসেবে তার উত্থানে অবদান রাখে। লুলা শ্রমিক নেতা হিসেবে ছিলেন শতভাগ নিবেদিতপ্রাণ। সৎ এবং আদর্শবাদী। ফলে অচিরেই তিনি তার কারখানার শ্রমিকদের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। ক্রমান্বয়ে ব্রাজিলের সবচেয়ে প্রভাবশালী শ্রমিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন লুলা। শ্রমিকদের মধ্যে অসামান্য জনপ্রিয়তা তাকে রাজনীতিতে অবতীর্ণ হতে উদ্বুদ্ধ করে। শ্রমিক নেতা হিসেবে লুলা ছিলেন বামধারার অনুসারী। মনে করতেন ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির থাবা থেকে বাঁচাতে শ্রমজীবী মানুষকে সংগঠিত হতে হবে। ব্রাজিলের গরিব মানুষকে পাশে টানতে হবে। ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দালাল সামরিক জান্তার কবল থেকে মুক্ত করার জন্য শ্রমজীবী ও গরিব মানুষের ঐক্য প্রতিষ্ঠা লুলার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। এ স্বপ্ন পূরণে ১৯৮০ সালে তিনি গড়ে তোলেন ওয়ার্কার্স পার্টি নামের সংগঠন। বিশাল দেশের প্রতিটি এলাকায় গড়ে তোলেন এ দলের শাখা। ২২ বছর পর ২০০৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় লুলার দল।

দুই মেয়াদে ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন লুলা দা সিলভা। ক্ষমতায় এসে দেশের গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে একের পর এক কর্মসূচি হাতে নেন। ব্রাজিল পৃথিবীর শীর্ষ স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনকারী দেশ। অথচ এদেশের বেশির ভাগ মানুষ থাকত অর্ধাহারে-অনাহারে। গরিব মানুষের দুর্দশা কমাতে লুলা হাতে নেন ‘ফর্মি জিরো’ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল গরিবদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ক্ষুধার্ত থাকার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুসারে পরপর দুবারের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকার সুযোগ নেই। ২০১০ সালে দুই মেয়াদ শেষে লুলা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান। সে বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন তারই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী দিলমা রুসেফ।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে খুশি হয়েছিল দেশের ধনিক শ্রেণি। খুশি হয়েছিল তাদের বিদেশি মুরব্বিরা। যুক্তরাষ্ট্র এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলো যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। কারণ লুলা নিজের দেশ ও মানুষের স্বার্থে ছিলেন অটল। ব্রাজিলকে বিশ্বের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করাকে তিনি ব্রত হিসেবে বেছে নেন। ক্ষুধার জ্বালা কী তা লুলা উপলব্ধি করেছেন নিজের জীবন থেকে। তাই দেশে কেউ না খেয়ে খাকবে না এটি নিশ্চিত করাকে রাজনীতির লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। যে ব্রাজিল চলত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের হুকুমদারিতে লুলার শাসনামলে সে দেশ চলা শুরু করে নিজের ইচ্ছায়। ব্রাজিলের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি স্বস্তি পেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তারা দেখলেন লুলা রাজনীতি ছাড়েননি। উপরন্তু দিলমা রুসেফের অভিভাবকের ভূমিকা পালন করছেন নেপথ্যে থেকে। ফলে লুলাকে রাজনীতি থেকে উৎখাতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শিখন্ডী হয়ে এগিয়ে আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ব্রাজিলের জনপ্রিয় নেতার বিরুদ্ধে আনা হয় দুর্নীতির অভিযোগ। বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে আমৃত্যু জেলে রাখার ষড়যন্ত্র আটা হয়। নতুন প্রেসিডেন্টের অধীনে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছিলেন লুলা। সে পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি গিলমার মেন্দেস। বিদেশে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত যেহেতু চলমান, সেহেতু ন্যায়বিচারের স্বার্থে নাকি আদালত ওই ব্যবস্থা নেয়। লুলার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যে সাজানো তা শেষ অব্দি ফাঁস হয়ে যায়। প্রকাশ হয়ে পড়ে এগুলো ছিল ‘অপারেশন কারওয়াশ’ নামের ঘৃণ্য নীলনকশার অংশ। লুলার জনপ্রিয়তা হ্রাস এবং তাকে আজীবন জেলে রাখার জন্য আঁটা সে ষড়যন্ত্রে তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেননি। ওই নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন মার্কিনপন্থি রাজনীতিক বলসেনারো। চার বছর ক্ষমতায় থেকে তিনি কার্যত ব্রাজিলকে ডুবিয়েছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলে করোনায় মারা যায় ৭ লাখ মানুষ। মহামারি সত্ত্বেও দেশের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন প্রেসিডেন্ট বলসেনারো। তার আমলে ভেঙে পড়ে ব্রাজিলের অর্থনীতি। অ্যামাজান বন ধ্বংস করার প্রক্রিয়াও শুরু করেন এই অবিবেচক প্রেসিডেন্ট। ফলে ২০২২ সালের নির্বাচনে লুলার কাছে বলসেনারা হার মানতে বাধ্য হন।

ব্রাজিলের ঐতিহ্য হলো পরাজিত প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে নিজের পরাজয় মেনে নেয় এবং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে অভিননন্দন জানায়। বলসোনারো সে সৌজন্য না দেখিয়ে তার সমর্থকদের নির্বাচনী রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ প্রদর্শনে উসকে দেন। লুলার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ইতিপূর্বে নিজেদের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করলেও এবার তাদের ভূমিকা ছিল ভিন্ন। তারা পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের বিক্ষোভ বন্ধ এবং বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। সে নির্দেশে বিক্ষোভ বন্ধ হলেও বলসোনারো নিজ হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি।

লুলা দা সিলভা তৃতীয় বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।  যুক্তরাষ্ট্রের হুকুমদাস বুল সোনারোর আমলে দেশের প্রায় ১০ কোটি মানুষ গরিব হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতি। লুলার সামনে এখন চ্যালেঞ্জ দেশকে এগিয়ে নেওয়া।

শুধু ব্রাজিল নয় দক্ষিণ আমেরিকার সব দেশকে সাম্রাজ্যবাদের থাবা মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ যে কী চিজ তা বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় ছিল তাদের নোংরা হাত। ওয়ান-ইলিভেন এসেছিল এ দেশের কিছু নোংরা মানুষের সঙ্গে সাম্রাজ্যবাদীদের যোগসাজশে। পদ্মা সেতুতে অর্থ বরাদ্দের আগেই দুর্নীতির গল্প ফেঁদে সরকার উৎখাতের নীলনকশা এঁটেছিল বিশ্বব্যাংক। লুলা দা সিলভাকে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হতে দেয়নি একই রকম অভিযোগ তুলে।  ইরাকে হামলা চালানো হয়েছিল রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলার অভিযোগে। এ অভিযোগে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ইরাকের স্বাধীনতা। প্রেসিডেন্ট সাদ্দামকেও ঝুলানো হয়েছিল ফাঁসির দড়িতে। অতএব, সাধু সাবধান।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা