শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
লুলা দা সিলভা : মুচি থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে লুলা বলা হয় হাত-পা কাটা প্রতিবন্ধী মানুষকে। ব্রাজিলের মানুষ কথা বলে প্রধানত পর্তুগিজ ভাষায়। সে দেশের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার ‘লুলা’ শব্দের মানে পর্তুগিজ ভাষায় কী আমাদের জানা নেই। তবে আক্ষরিক অর্থেই ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট একজন প্রতিবন্ধী। তার বাম হাতের চারটি আঙুলই কাটা।  লুলা দা সিলভার জন্ম ১৯৪৫ সালের ২৭ অক্টোবর ব্রাজিলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পারনামবকোর এক হতদরিদ্র পরিবারে। বাবা মা দুজনই ছিলেন নিরক্ষর।  তারা সাও পাওলোতে চলে আসেন জীবিকার তাড়নায়। লুলার বাবা ছিলেন দিনমজুর। ১০ বছর বয়সে তিনি ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করেন। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময় জীবিকার তাড়নায় লুলা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হন।

লুলা দা সিলভা তৃতীয়বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ২০২২ সালের শেষ ভাগে। শপথ নিয়েছেন ১ জানুয়ারি ২০২৩। লুলা দা সিলভাকে বলা হয় একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা। আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়নে গত কয়েক শতাব্দীতে আরেকজন মাত্র রাজনৈতিক নেতা লুলার চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। এ ক্ষেত্রে মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, সুকর্ণ, মাও সেতুং, লেনিন, হো চি মিন কাউকেই লুলার সমকক্ষ বলা যাবে না।

লুলা পরপর তিনবার প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়িয়ে পরাজিত হন। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়া, জুতা পালিশ ও কারখানার শ্রমিক হিসেবে কাজ করা কোনো ব্যক্তি ব্রাজিলের মতো বিশাল দেশের প্রেসিডেন্ট হবেন তা সে দেশের ধনিক শ্রেণি মেনে নিতে পারেনি। তারা প্রচারণা চালায় লুলা নির্বাচিত হলে প্রেসিডেন্ট পদটি মর্যাদা হারাবে। ব্রাজিলের সম্মানও ধুলায় মিশে যাবে। লুলা বিশ্বাস করতেন ব্রাজিলের মানুষ শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি চায়। তিনবার হেরে গেলেও তিনি হতাশ হননি। দেশবাসীর প্রতি আস্থা হারাননি। চতুর্থবার তাকে ফিরিয়ে দেয়নি ব্রাজিলের মানুষ। বিপুল ভোটে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট পদে লুলা নর্বাচিত হন সমালোচকদের মুখে ছাই দিয়ে। তার শাসনামলে ব্রাজিলকে তিনি আকাশ সমান উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন। ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার সময় ব্রাজিল ছিল দেনার দায়ে দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি চিনি, সবচেয়ে বেশি সোয়াবিন তেল, সবচেয়ে বেশি প্রাণিজ খাদ্য, অন্যতম গম উৎপাদনকারী সম্পদশালী দেশটির অর্থনীতি ছিল ভেঙে পড়ার পর্যায়ে। লুলা তার জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখান। ব্রাজিলের গরিব মানুষ আস্থা রাখেন এই সমাজবাদী নেতার ওপর। লুলা জিতলেন। শুধু ভোটের বাক্স নয় জনগণের হৃদয় রাজ্যেও ঠাঁই করে নেন কথা ও কাজের সমন্বয় ঘটিয়ে।

গরিব মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানে অনেকগুলো কর্মসূচি হাতে নেন তিনি। লুলা পারিবারিক ভর্তুকি কর্মসূচি চালু করেন। যার বদৌলতে ব্রাজিলের দরিদ্র জনসংখ্যা অর্ধেক কমে যায়। নিম্নআয়ের প্রতিটি পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেন লুলা। গরিব পরিবারের সন্তানদের শিক্ষার জন্য ৭০ ডলার করে ভাতা প্রদান করেন। শ্রমজীবী মানুষের সর্বনিম্ন মজুরি ১০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০ ডলার করা হয়।

প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সময় লুলা ‘বোলসা ফ্যামিলিয়া পোভার্টি-রিলিফ প্রোগ্রাম’ নামে একটি প্রকল্প চালু করেন। এ কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র পরিবারগুলো মাসে ১১০ ডলার করে সরকারি সহায়তা পেত। কোনো পরিবারে ছয় বছরের কম বয়সী শিশু থাকলে অতিরিক্ত ৩০ ডলার দেওয়া হতো প্রতি মাসে।

ব্রাজিলের নিম্নআয়ের মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনতে লুলা বরাদ্দ করেছিলেন জাতীয় আয়ের মাত্র সাড়ে ৫ শতাংশ অর্থ। তার সময়ে ব্রাজিলের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থনীতিতে গতিশীলতা তৈরির মাধ্যমে ব্রাজিলকে বিশ্ব অর্থনীতির প্রথম ১০ এর মধ্যে নিয়ে আসেন লুলা দা সিলভা। লুলা দা সিলভা পর পর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালনের পর ২০১০ সালে ৩১ ডিসেম্বর ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায়। তবে সে সময়ও তিনি ছিলেন দেশের শতকরা ৮০ শতাংশ মানুষের কাছে জনপ্রিয়। ধনী তথা অভিজাত গোষ্ঠীর হয়ে লুলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে নামে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। অভিযোগ আনা হয় দুর্নীতির। ক্ষমতার অপব্যবহারের। এ ছিল পুতুল নাচের ইতিকথা। যারা অভিযোগ আনেন, পুতুল নাচের সেই নর্তকদের কোমরের সুতা বাঁধা ছিল ওয়াশিংটনের কর্তাব্যক্তিদের হাতে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কর্তারা তাতে ইন্ধন জুড়িয়েছেন পরোক্ষভাবে। বামপন্থি এ নেতার অসামান্য জনপ্রিয়তার কথা স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

লুলা এমন একজন মানুষ যিনি নিজেই নিজের জীবন গড়ে তুলেছেন। তার ব্যক্তিগত জীবন রূপকথাকেও হার মানায়। লুলা দা সিলভা স্কুল ত্যাগ করতে বাধ্য হন ক্ষুধার জ্বালায়। নিজের এবং বাবা-মায়ের ক্ষুধা নিবারণে বেছে নেন জুতা পালিশের পেশা। আমাদের দেশে যে পেশার লোকদের মুচি বলে ডাকা হয়। পরে তিনি কারখানায় শ্রমিক হিসেবে যোগ দেন। কারখানায় কাজ করতে গিয়ে কিশোর বয়সে দুর্ঘটনায় মেশিনে কাটা পড়ে তার বাঁ-হাতের চারটি আঙুল।

মেশিনে আঙুল কাটা পড়ায় লুলা দা সিলভার নাম ছড়িয়ে পড়ে কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে। সবার সহানুভূতির পাত্র হয়ে ওঠেন তিনি। এ সহানুভূতি শ্রমিক নেতা হিসেবে তার উত্থানে অবদান রাখে। লুলা শ্রমিক নেতা হিসেবে ছিলেন শতভাগ নিবেদিতপ্রাণ। সৎ এবং আদর্শবাদী। ফলে অচিরেই তিনি তার কারখানার শ্রমিকদের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। ক্রমান্বয়ে ব্রাজিলের সবচেয়ে প্রভাবশালী শ্রমিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন লুলা। শ্রমিকদের মধ্যে অসামান্য জনপ্রিয়তা তাকে রাজনীতিতে অবতীর্ণ হতে উদ্বুদ্ধ করে। শ্রমিক নেতা হিসেবে লুলা ছিলেন বামধারার অনুসারী। মনে করতেন ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির থাবা থেকে বাঁচাতে শ্রমজীবী মানুষকে সংগঠিত হতে হবে। ব্রাজিলের গরিব মানুষকে পাশে টানতে হবে। ব্রাজিলকে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দালাল সামরিক জান্তার কবল থেকে মুক্ত করার জন্য শ্রমজীবী ও গরিব মানুষের ঐক্য প্রতিষ্ঠা লুলার স্বপ্ন হয়ে দাঁড়ায়। এ স্বপ্ন পূরণে ১৯৮০ সালে তিনি গড়ে তোলেন ওয়ার্কার্স পার্টি নামের সংগঠন। বিশাল দেশের প্রতিটি এলাকায় গড়ে তোলেন এ দলের শাখা। ২২ বছর পর ২০০৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয় লুলার দল।

দুই মেয়াদে ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন লুলা দা সিলভা। ক্ষমতায় এসে দেশের গরিব মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে একের পর এক কর্মসূচি হাতে নেন। ব্রাজিল পৃথিবীর শীর্ষ স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনকারী দেশ। অথচ এদেশের বেশির ভাগ মানুষ থাকত অর্ধাহারে-অনাহারে। গরিব মানুষের দুর্দশা কমাতে লুলা হাতে নেন ‘ফর্মি জিরো’ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল গরিবদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ক্ষুধার্ত থাকার ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনা। ব্রাজিলের সংবিধান অনুসারে পরপর দুবারের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকার সুযোগ নেই। ২০১০ সালে দুই মেয়াদ শেষে লুলা ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান। সে বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন তারই ঘনিষ্ঠ সহকর্মী দিলমা রুসেফ।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে খুশি হয়েছিল দেশের ধনিক শ্রেণি। খুশি হয়েছিল তাদের বিদেশি মুরব্বিরা। যুক্তরাষ্ট্র এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলো যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। কারণ লুলা নিজের দেশ ও মানুষের স্বার্থে ছিলেন অটল। ব্রাজিলকে বিশ্বের অন্যতম সেরা অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করাকে তিনি ব্রত হিসেবে বেছে নেন। ক্ষুধার জ্বালা কী তা লুলা উপলব্ধি করেছেন নিজের জীবন থেকে। তাই দেশে কেউ না খেয়ে খাকবে না এটি নিশ্চিত করাকে রাজনীতির লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। যে ব্রাজিল চলত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের হুকুমদারিতে লুলার শাসনামলে সে দেশ চলা শুরু করে নিজের ইচ্ছায়। ব্রাজিলের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

লুলা দা সিলভার ক্ষমতা ত্যাগে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি স্বস্তি পেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তারা দেখলেন লুলা রাজনীতি ছাড়েননি। উপরন্তু দিলমা রুসেফের অভিভাবকের ভূমিকা পালন করছেন নেপথ্যে থেকে। ফলে লুলাকে রাজনীতি থেকে উৎখাতে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শিখন্ডী হয়ে এগিয়ে আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ব্রাজিলের জনপ্রিয় নেতার বিরুদ্ধে আনা হয় দুর্নীতির অভিযোগ। বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে আমৃত্যু জেলে রাখার ষড়যন্ত্র আটা হয়। নতুন প্রেসিডেন্টের অধীনে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছিলেন লুলা। সে পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি গিলমার মেন্দেস। বিদেশে অর্থ পাচার ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত যেহেতু চলমান, সেহেতু ন্যায়বিচারের স্বার্থে নাকি আদালত ওই ব্যবস্থা নেয়। লুলার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ যে সাজানো তা শেষ অব্দি ফাঁস হয়ে যায়। প্রকাশ হয়ে পড়ে এগুলো ছিল ‘অপারেশন কারওয়াশ’ নামের ঘৃণ্য নীলনকশার অংশ। লুলার জনপ্রিয়তা হ্রাস এবং তাকে আজীবন জেলে রাখার জন্য আঁটা সে ষড়যন্ত্রে তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেননি। ওই নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেন মার্কিনপন্থি রাজনীতিক বলসেনারো। চার বছর ক্ষমতায় থেকে তিনি কার্যত ব্রাজিলকে ডুবিয়েছেন। ২০২০ সালে ব্রাজিলে করোনায় মারা যায় ৭ লাখ মানুষ। মহামারি সত্ত্বেও দেশের মানুষকে টিকা দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন প্রেসিডেন্ট বলসেনারো। তার আমলে ভেঙে পড়ে ব্রাজিলের অর্থনীতি। অ্যামাজান বন ধ্বংস করার প্রক্রিয়াও শুরু করেন এই অবিবেচক প্রেসিডেন্ট। ফলে ২০২২ সালের নির্বাচনে লুলার কাছে বলসেনারা হার মানতে বাধ্য হন।

ব্রাজিলের ঐতিহ্য হলো পরাজিত প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে নিজের পরাজয় মেনে নেয় এবং নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে অভিননন্দন জানায়। বলসোনারো সে সৌজন্য না দেখিয়ে তার সমর্থকদের নির্বাচনী রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ প্রদর্শনে উসকে দেন। লুলার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক পদক্ষেপ নিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত ইতিপূর্বে নিজেদের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করলেও এবার তাদের ভূমিকা ছিল ভিন্ন। তারা পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের বিক্ষোভ বন্ধ এবং বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। সে নির্দেশে বিক্ষোভ বন্ধ হলেও বলসোনারো নিজ হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি।

লুলা দা সিলভা তৃতীয় বারের মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন।  যুক্তরাষ্ট্রের হুকুমদাস বুল সোনারোর আমলে দেশের প্রায় ১০ কোটি মানুষ গরিব হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনীতি। লুলার সামনে এখন চ্যালেঞ্জ দেশকে এগিয়ে নেওয়া।

শুধু ব্রাজিল নয় দক্ষিণ আমেরিকার সব দেশকে সাম্রাজ্যবাদের থাবা মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ যে কী চিজ তা বাংলাদেশের মানুষের অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় ছিল তাদের নোংরা হাত। ওয়ান-ইলিভেন এসেছিল এ দেশের কিছু নোংরা মানুষের সঙ্গে সাম্রাজ্যবাদীদের যোগসাজশে। পদ্মা সেতুতে অর্থ বরাদ্দের আগেই দুর্নীতির গল্প ফেঁদে সরকার উৎখাতের নীলনকশা এঁটেছিল বিশ্বব্যাংক। লুলা দা সিলভাকে ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্ট হতে দেয়নি একই রকম অভিযোগ তুলে।  ইরাকে হামলা চালানো হয়েছিল রাসায়নিক অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলার অভিযোগে। এ অভিযোগে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ইরাকের স্বাধীনতা। প্রেসিডেন্ট সাদ্দামকেও ঝুলানো হয়েছিল ফাঁসির দড়িতে। অতএব, সাধু সাবধান।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৫৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ