শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

সেনা উপদ্রুত পাকিস্তানে জেনারেল জিয়াউল হক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করার পর একটি গল্প বেশ চাউর হয়েছিল। আলোচিত ছিল এ গল্পটির বাইরেও জিয়াউল হককে কেন্দ্র করে আরও দুটি ঘটনা বেশ আলোচিত। এক. জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়া এবং দুই. রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ তাঁর ভবলীলা সাঙ্গ হওয়া। অনেকেই বলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোকে হত্যা করার বিনিময়ে প্রতিশ্রুত প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্যই বিমান দুর্ঘটনার ছদ্মাবরণে জেনারেল জিয়াউল হককে হত্যা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র একজোট হয়েছিল। এটি বিশ্বরাজনীতির জটিল প্রসঙ্গ। গল্পের প্রসঙ্গে আসি।

গল্পটি এরকম : জেনারেল জিয়াউল রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের এক সপ্তাহের মধ্যে কাকডাকা এক ভোরে বিভিন্ন পেশা এবং শ্রেণির লোক এবং প্রাণীকুল দলে দলে আসতে শুরু করল। তারা দায়িত্ব থেকে অবসর চাইল। কেউ আবার ছাড়তে চাইল দেশ। তাদের বক্তব্য হলো, যেখানে জিয়াউল হকের মতো সর্বকর্মা জেনারেল আছে সেখানে অন্য আর কারও প্রয়োজন হয় না। তিনি তো একলাই সব সামলাচ্ছেন! প্রথমদিকে বিষয়টি জেনারেল জিয়াউল হকের খুব ভালো লাগল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মেজাজও চড়তে থাকল জেনারেলের। তবুও শান্ত থাকার চেষ্টা করলেন। কিন্তু শেষ বিকালে যখন একটি গাধা এলো তখন আর মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না সদ্য গদিসীন জেনারেল। রেগে গিয়ে বললেন, ‘কী হে গর্ধব তুমি কেন?’ গাধা খুবই বিনয়ের সঙ্গে বলল, ‘আপনিই তো আছেন মি. জেনারেল, তা হলে আমার আর কী দরকার!’ বহু বছর পর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল ২৮ মার্চ। ওইদিন বিকালে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে মাঠে নামেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলের মধ্যমণি ছিলেন তিনি। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের এ অংশ নেওয়ায় বিষয়টিকে তামাশা হিসেবে দেখছেন অনেকে। এর সঙ্গে আমার মনে পড়েছে জেনালের জিয়াউল হককেন্দ্রিক গল্পটি। এ গল্পটি এর আগেও একাধিকবার মনে পড়েছে বিভিন্ন সময়ে। বিশেষ করে পলিথিন বন্ধের নামে বিএনপি সরকারের পরিবেশমন্ত্রী সাবেক জাসদ নেতা শাজাহান সিরাজ কাঁচাবাজারে গিয়ে যখন দোকানদারের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতি করেছেন। অবশ্য সেই তামাশাও এবার ফিকে হয়ে গেছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ফেরদৌসকে মাঠে নামানোর তামাশায়। পাশাপাশি দেখা দিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন।

প্রধান প্রশ্ন হচ্ছে, ফেরদৌস কেন এই কাজ করবেন? সিনেমায় কাজ না থাকলে নাচ-গান-কৌতুক এবং ফ্যাশন শোর বিচারকের দায়িত্ব পালনে তিনি উপযুক্ত। করছেনও তাই। নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশ নিয়েছেন। এও মানা যায়। কারণ আকালের যুগে ডাক্তারের কাজ মোক্তারে করলে বলার তেমন কিছু থাকে না। বাস্তব কারণেই কাজের চাপ না থাকায় রুপালি পর্দার মানব-মানবীরা প্রথমে মঞ্চে এবং পরে রাস্তাঘাটে বিনোদন ছড়ায়। কেউ আবার শুরু থেকেই বিনোদন ছড়ায় ঘরের আঁধারেও। এদের পুরো বিষয়টিই এক ধরনের বিনোদন হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষের যখন নাভিশ্বাস উঠেছে তখন এই ছ্যাবলামির অর্থ কী? এই বিনোদন কি মানুষ গ্রহণ করবে? এ প্রশ্নে কোনো সরল উত্তর হয় না। তবে মোটামুটি একটি ধারণা করা যায়। আর এই ধারণার কোনো সীমা-পরিসীমা থাকার কথা নয়। এমনকি এ নিয়ে মতান্তরও হতে পারে। কিন্তু সবাই একমত হবেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে ভোক্তার সঙ্গে লাগাতার তামাশা চলছে। আর চলমান এই তামাশায় এবারের সংযোজন চিত্রনায়ক ফেরদৌস। কিন্তু এই কান্ডে ভোক্তা অধিকারের নামে সরকারি সংস্থাটি যে কোথায় নেমেছে তার প্রমাণ হাতেহাতে পাওয়া গেল দুই দিনের মাথায় ৩০ মার্চ রাজধানীর প্রসাধনীর পাইকারি বাজারে। ধাওয়া খেয়ে পালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের লোকজন। এ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সংস্থার তামাশার বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত জনক্ষোভের কিঞ্চিৎ প্রকাশ। এরপর হয়তো ধোলাইও খেতে হতে পারে। কারোরই অজানা নয়, সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি মানুষের জন্য প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সিংহভাগ মানুষ দিন আনে দিন খায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যপুষ্টির বিষয়টি অনেক দূরের বিষয়। পেটে কিছু পড়লেই হলো। এই যখন অবস্থা, তখন নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির ফলে মানুষের জীবনধারণ দিনকে দিন কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। যে হারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, সে তুলনায় মানুষের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে না।

ফলে লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জাঁতাকলে পিষ্ট দিনমজুর-শ্রমজীবী মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয়। পরিস্থিতি যে দিকে ধাবিত হচ্ছে তাতে এক সময় হয়তো ‘পেটে পাথর বাঁধার’ প্রবচন বাস্তবে ধরা দেবে!

এ বিষয়ে গত ২৯ মার্চ গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপকে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ জরিপে বলা হয়েছে, গত ছয় মাসে নিম্নআয়ের পরিবারপ্রতি ব্যয় ১৩ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু এ সময় তাদের আয় বাড়েনি। মূল্যস্ফীতির চাপে প্রায় ৭৪ শতাংশ নিম্নআয়ের পরিবার ধার করে চলছে। জরিপে বলা হয়েছে, পরিবারের ব্যয় বাড়ার এই হিসাবে গ্রাম এলাকায় বেড়েছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। বেড়ে যাওয়া খরচের প্রভাবে নিম্নআয়ের মানুষের বিভিন্নভাবে সামঞ্জস্য করতে হচ্ছে। এ সময় খাদ্যে খরচ বেড়েছে ১৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ ছাড়া শহর অঞ্চলে এ খরচ বেড়েছে ১৯ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ।

এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের দাম জনগণের আওতার মধ্যে রাখা জরুরি ছিল। মানুষের আয়ের ধারাবাহিক বৃদ্ধির পরিমাণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের পরিমাণ স্থিতিশীল ও সাধারণ মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে রাখার বিষয়টি ছিল প্রত্যাশিত। কিন্তু এর প্রতিফলন দৃশ্যমান নয়। অনুভব করাও যাচ্ছে না। বরং চলছে নানান ধরনের কথামালা এবং তামাশা।

এদিকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে কথামালা এবং তামাশায় আমাদের মান্যবর বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী বলে মনে হচ্ছে। কখনো কখনো মনে হয় তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চেয়েও এক ডিগ্রি সরেস। যেমন, গত ১৪ মার্চ রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মানসিকতা বদলানোর জ্ঞান বিতরণ করলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। শুধু অসাধু ব্যবসায়ী নয়, একেবারে বেশি কেনাকে রোজার মাসে দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, রোজা এলেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এটা দ্রব্যমূল্য বাড়ার অনেক বড় একটা কারণ। এতে বাজারে চাহিদা বাড়ে, আর এই সুযোগটা নেন ব্যবসায়ীরা। তাই সবাই ধৈর্য ধরে বাজার করার নসিয়তও করেছেন টিপু মুনশি। এরপর ১৯ মার্চ বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। তিনি আরও বলেন, রমজানে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। এর আগে ২৩ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে বলেছেন, রমজানে সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মাঠে থাকবে। অবশ্য ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। বাণিজ্যমন্ত্রীর এই কথার পর তো আর বলা যায় না, ‘কাজ নাই তো খই ভাজ!’ একে তো মন্ত্রী বলে কথা।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি লাগাতারভাবে যেসব কথা বলে যাচ্ছেন তা যে মানুষকে কতটা বিরক্ত করে তা হয়তো তিনি জানেন না। কারণ আমাদের দেশে বাস্তবতায় মন্ত্রীদের ঘিরে নানান রকমের বলয় ও খোলস সৃষ্টি হয়। যা ভেদ করে বাস্তবতা অনুধাবনে যে প্রজ্ঞা থাকা উচিত তা কতজন মন্ত্রীর আছে সেটি গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার গবেষণায় হয়তো দেখা যাবে, মেধা-মননে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী। যে কারণে তিনি সাবেক জেনারেল এরশাদের মতো একেক সময় একেক ধরনের কথা বলেন। যাতে দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে সরকারের দিকে তাকিয়ে না থেকে মানুষ নিজের কপালে হাত দিয়ে আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকে। সাধারণত নিরুপায় হলে মানুষ যা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়- আকাশের দিকে তাকাইয়া আকাশের মতোই নীরব হয়ে থাকা মানুষকে কবি বলা যায় না। মানে এই তাকিয়ে থাকার কোনো প্রভাব নেই। কিন্তু দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষ নীরবে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা শুরু করলে মোটেই তুচ্ছ কোনো ঘটনা হবে না। বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচন যখন সমাগত।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা