শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

সেনা উপদ্রুত পাকিস্তানে জেনারেল জিয়াউল হক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করার পর একটি গল্প বেশ চাউর হয়েছিল। আলোচিত ছিল এ গল্পটির বাইরেও জিয়াউল হককে কেন্দ্র করে আরও দুটি ঘটনা বেশ আলোচিত। এক. জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়া এবং দুই. রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ তাঁর ভবলীলা সাঙ্গ হওয়া। অনেকেই বলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোকে হত্যা করার বিনিময়ে প্রতিশ্রুত প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্যই বিমান দুর্ঘটনার ছদ্মাবরণে জেনারেল জিয়াউল হককে হত্যা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র একজোট হয়েছিল। এটি বিশ্বরাজনীতির জটিল প্রসঙ্গ। গল্পের প্রসঙ্গে আসি।

গল্পটি এরকম : জেনারেল জিয়াউল রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের এক সপ্তাহের মধ্যে কাকডাকা এক ভোরে বিভিন্ন পেশা এবং শ্রেণির লোক এবং প্রাণীকুল দলে দলে আসতে শুরু করল। তারা দায়িত্ব থেকে অবসর চাইল। কেউ আবার ছাড়তে চাইল দেশ। তাদের বক্তব্য হলো, যেখানে জিয়াউল হকের মতো সর্বকর্মা জেনারেল আছে সেখানে অন্য আর কারও প্রয়োজন হয় না। তিনি তো একলাই সব সামলাচ্ছেন! প্রথমদিকে বিষয়টি জেনারেল জিয়াউল হকের খুব ভালো লাগল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মেজাজও চড়তে থাকল জেনারেলের। তবুও শান্ত থাকার চেষ্টা করলেন। কিন্তু শেষ বিকালে যখন একটি গাধা এলো তখন আর মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না সদ্য গদিসীন জেনারেল। রেগে গিয়ে বললেন, ‘কী হে গর্ধব তুমি কেন?’ গাধা খুবই বিনয়ের সঙ্গে বলল, ‘আপনিই তো আছেন মি. জেনারেল, তা হলে আমার আর কী দরকার!’ বহু বছর পর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল ২৮ মার্চ। ওইদিন বিকালে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে মাঠে নামেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলের মধ্যমণি ছিলেন তিনি। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের এ অংশ নেওয়ায় বিষয়টিকে তামাশা হিসেবে দেখছেন অনেকে। এর সঙ্গে আমার মনে পড়েছে জেনালের জিয়াউল হককেন্দ্রিক গল্পটি। এ গল্পটি এর আগেও একাধিকবার মনে পড়েছে বিভিন্ন সময়ে। বিশেষ করে পলিথিন বন্ধের নামে বিএনপি সরকারের পরিবেশমন্ত্রী সাবেক জাসদ নেতা শাজাহান সিরাজ কাঁচাবাজারে গিয়ে যখন দোকানদারের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতি করেছেন। অবশ্য সেই তামাশাও এবার ফিকে হয়ে গেছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ফেরদৌসকে মাঠে নামানোর তামাশায়। পাশাপাশি দেখা দিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন।

প্রধান প্রশ্ন হচ্ছে, ফেরদৌস কেন এই কাজ করবেন? সিনেমায় কাজ না থাকলে নাচ-গান-কৌতুক এবং ফ্যাশন শোর বিচারকের দায়িত্ব পালনে তিনি উপযুক্ত। করছেনও তাই। নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশ নিয়েছেন। এও মানা যায়। কারণ আকালের যুগে ডাক্তারের কাজ মোক্তারে করলে বলার তেমন কিছু থাকে না। বাস্তব কারণেই কাজের চাপ না থাকায় রুপালি পর্দার মানব-মানবীরা প্রথমে মঞ্চে এবং পরে রাস্তাঘাটে বিনোদন ছড়ায়। কেউ আবার শুরু থেকেই বিনোদন ছড়ায় ঘরের আঁধারেও। এদের পুরো বিষয়টিই এক ধরনের বিনোদন হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষের যখন নাভিশ্বাস উঠেছে তখন এই ছ্যাবলামির অর্থ কী? এই বিনোদন কি মানুষ গ্রহণ করবে? এ প্রশ্নে কোনো সরল উত্তর হয় না। তবে মোটামুটি একটি ধারণা করা যায়। আর এই ধারণার কোনো সীমা-পরিসীমা থাকার কথা নয়। এমনকি এ নিয়ে মতান্তরও হতে পারে। কিন্তু সবাই একমত হবেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে ভোক্তার সঙ্গে লাগাতার তামাশা চলছে। আর চলমান এই তামাশায় এবারের সংযোজন চিত্রনায়ক ফেরদৌস। কিন্তু এই কান্ডে ভোক্তা অধিকারের নামে সরকারি সংস্থাটি যে কোথায় নেমেছে তার প্রমাণ হাতেহাতে পাওয়া গেল দুই দিনের মাথায় ৩০ মার্চ রাজধানীর প্রসাধনীর পাইকারি বাজারে। ধাওয়া খেয়ে পালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের লোকজন। এ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সংস্থার তামাশার বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত জনক্ষোভের কিঞ্চিৎ প্রকাশ। এরপর হয়তো ধোলাইও খেতে হতে পারে। কারোরই অজানা নয়, সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি মানুষের জন্য প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সিংহভাগ মানুষ দিন আনে দিন খায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যপুষ্টির বিষয়টি অনেক দূরের বিষয়। পেটে কিছু পড়লেই হলো। এই যখন অবস্থা, তখন নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির ফলে মানুষের জীবনধারণ দিনকে দিন কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। যে হারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, সে তুলনায় মানুষের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে না।

ফলে লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জাঁতাকলে পিষ্ট দিনমজুর-শ্রমজীবী মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয়। পরিস্থিতি যে দিকে ধাবিত হচ্ছে তাতে এক সময় হয়তো ‘পেটে পাথর বাঁধার’ প্রবচন বাস্তবে ধরা দেবে!

এ বিষয়ে গত ২৯ মার্চ গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপকে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ জরিপে বলা হয়েছে, গত ছয় মাসে নিম্নআয়ের পরিবারপ্রতি ব্যয় ১৩ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু এ সময় তাদের আয় বাড়েনি। মূল্যস্ফীতির চাপে প্রায় ৭৪ শতাংশ নিম্নআয়ের পরিবার ধার করে চলছে। জরিপে বলা হয়েছে, পরিবারের ব্যয় বাড়ার এই হিসাবে গ্রাম এলাকায় বেড়েছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। বেড়ে যাওয়া খরচের প্রভাবে নিম্নআয়ের মানুষের বিভিন্নভাবে সামঞ্জস্য করতে হচ্ছে। এ সময় খাদ্যে খরচ বেড়েছে ১৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ ছাড়া শহর অঞ্চলে এ খরচ বেড়েছে ১৯ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ।

এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের দাম জনগণের আওতার মধ্যে রাখা জরুরি ছিল। মানুষের আয়ের ধারাবাহিক বৃদ্ধির পরিমাণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের পরিমাণ স্থিতিশীল ও সাধারণ মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে রাখার বিষয়টি ছিল প্রত্যাশিত। কিন্তু এর প্রতিফলন দৃশ্যমান নয়। অনুভব করাও যাচ্ছে না। বরং চলছে নানান ধরনের কথামালা এবং তামাশা।

এদিকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে কথামালা এবং তামাশায় আমাদের মান্যবর বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী বলে মনে হচ্ছে। কখনো কখনো মনে হয় তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চেয়েও এক ডিগ্রি সরেস। যেমন, গত ১৪ মার্চ রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মানসিকতা বদলানোর জ্ঞান বিতরণ করলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। শুধু অসাধু ব্যবসায়ী নয়, একেবারে বেশি কেনাকে রোজার মাসে দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, রোজা এলেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এটা দ্রব্যমূল্য বাড়ার অনেক বড় একটা কারণ। এতে বাজারে চাহিদা বাড়ে, আর এই সুযোগটা নেন ব্যবসায়ীরা। তাই সবাই ধৈর্য ধরে বাজার করার নসিয়তও করেছেন টিপু মুনশি। এরপর ১৯ মার্চ বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। তিনি আরও বলেন, রমজানে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। এর আগে ২৩ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে বলেছেন, রমজানে সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মাঠে থাকবে। অবশ্য ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। বাণিজ্যমন্ত্রীর এই কথার পর তো আর বলা যায় না, ‘কাজ নাই তো খই ভাজ!’ একে তো মন্ত্রী বলে কথা।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি লাগাতারভাবে যেসব কথা বলে যাচ্ছেন তা যে মানুষকে কতটা বিরক্ত করে তা হয়তো তিনি জানেন না। কারণ আমাদের দেশে বাস্তবতায় মন্ত্রীদের ঘিরে নানান রকমের বলয় ও খোলস সৃষ্টি হয়। যা ভেদ করে বাস্তবতা অনুধাবনে যে প্রজ্ঞা থাকা উচিত তা কতজন মন্ত্রীর আছে সেটি গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার গবেষণায় হয়তো দেখা যাবে, মেধা-মননে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী। যে কারণে তিনি সাবেক জেনারেল এরশাদের মতো একেক সময় একেক ধরনের কথা বলেন। যাতে দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে সরকারের দিকে তাকিয়ে না থেকে মানুষ নিজের কপালে হাত দিয়ে আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকে। সাধারণত নিরুপায় হলে মানুষ যা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়- আকাশের দিকে তাকাইয়া আকাশের মতোই নীরব হয়ে থাকা মানুষকে কবি বলা যায় না। মানে এই তাকিয়ে থাকার কোনো প্রভাব নেই। কিন্তু দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষ নীরবে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা শুরু করলে মোটেই তুচ্ছ কোনো ঘটনা হবে না। বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচন যখন সমাগত।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

১৬ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা