শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

সেনা উপদ্রুত পাকিস্তানে জেনারেল জিয়াউল হক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করার পর একটি গল্প বেশ চাউর হয়েছিল। আলোচিত ছিল এ গল্পটির বাইরেও জিয়াউল হককে কেন্দ্র করে আরও দুটি ঘটনা বেশ আলোচিত। এক. জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়া এবং দুই. রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ তাঁর ভবলীলা সাঙ্গ হওয়া। অনেকেই বলেন, জুলফিকার আলী ভুট্টোকে হত্যা করার বিনিময়ে প্রতিশ্রুত প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্যই বিমান দুর্ঘটনার ছদ্মাবরণে জেনারেল জিয়াউল হককে হত্যা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র একজোট হয়েছিল। এটি বিশ্বরাজনীতির জটিল প্রসঙ্গ। গল্পের প্রসঙ্গে আসি।

গল্পটি এরকম : জেনারেল জিয়াউল রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের এক সপ্তাহের মধ্যে কাকডাকা এক ভোরে বিভিন্ন পেশা এবং শ্রেণির লোক এবং প্রাণীকুল দলে দলে আসতে শুরু করল। তারা দায়িত্ব থেকে অবসর চাইল। কেউ আবার ছাড়তে চাইল দেশ। তাদের বক্তব্য হলো, যেখানে জিয়াউল হকের মতো সর্বকর্মা জেনারেল আছে সেখানে অন্য আর কারও প্রয়োজন হয় না। তিনি তো একলাই সব সামলাচ্ছেন! প্রথমদিকে বিষয়টি জেনারেল জিয়াউল হকের খুব ভালো লাগল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মেজাজও চড়তে থাকল জেনারেলের। তবুও শান্ত থাকার চেষ্টা করলেন। কিন্তু শেষ বিকালে যখন একটি গাধা এলো তখন আর মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না সদ্য গদিসীন জেনারেল। রেগে গিয়ে বললেন, ‘কী হে গর্ধব তুমি কেন?’ গাধা খুবই বিনয়ের সঙ্গে বলল, ‘আপনিই তো আছেন মি. জেনারেল, তা হলে আমার আর কী দরকার!’ বহু বছর পর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল ২৮ মার্চ। ওইদিন বিকালে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে মাঠে নামেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলের মধ্যমণি ছিলেন তিনি। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের তদারকি দলে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের এ অংশ নেওয়ায় বিষয়টিকে তামাশা হিসেবে দেখছেন অনেকে। এর সঙ্গে আমার মনে পড়েছে জেনালের জিয়াউল হককেন্দ্রিক গল্পটি। এ গল্পটি এর আগেও একাধিকবার মনে পড়েছে বিভিন্ন সময়ে। বিশেষ করে পলিথিন বন্ধের নামে বিএনপি সরকারের পরিবেশমন্ত্রী সাবেক জাসদ নেতা শাজাহান সিরাজ কাঁচাবাজারে গিয়ে যখন দোকানদারের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতি করেছেন। অবশ্য সেই তামাশাও এবার ফিকে হয়ে গেছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ফেরদৌসকে মাঠে নামানোর তামাশায়। পাশাপাশি দেখা দিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন।

প্রধান প্রশ্ন হচ্ছে, ফেরদৌস কেন এই কাজ করবেন? সিনেমায় কাজ না থাকলে নাচ-গান-কৌতুক এবং ফ্যাশন শোর বিচারকের দায়িত্ব পালনে তিনি উপযুক্ত। করছেনও তাই। নির্বাচনী প্রচারণায়ও অংশ নিয়েছেন। এও মানা যায়। কারণ আকালের যুগে ডাক্তারের কাজ মোক্তারে করলে বলার তেমন কিছু থাকে না। বাস্তব কারণেই কাজের চাপ না থাকায় রুপালি পর্দার মানব-মানবীরা প্রথমে মঞ্চে এবং পরে রাস্তাঘাটে বিনোদন ছড়ায়। কেউ আবার শুরু থেকেই বিনোদন ছড়ায় ঘরের আঁধারেও। এদের পুরো বিষয়টিই এক ধরনের বিনোদন হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষের যখন নাভিশ্বাস উঠেছে তখন এই ছ্যাবলামির অর্থ কী? এই বিনোদন কি মানুষ গ্রহণ করবে? এ প্রশ্নে কোনো সরল উত্তর হয় না। তবে মোটামুটি একটি ধারণা করা যায়। আর এই ধারণার কোনো সীমা-পরিসীমা থাকার কথা নয়। এমনকি এ নিয়ে মতান্তরও হতে পারে। কিন্তু সবাই একমত হবেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে ভোক্তার সঙ্গে লাগাতার তামাশা চলছে। আর চলমান এই তামাশায় এবারের সংযোজন চিত্রনায়ক ফেরদৌস। কিন্তু এই কান্ডে ভোক্তা অধিকারের নামে সরকারি সংস্থাটি যে কোথায় নেমেছে তার প্রমাণ হাতেহাতে পাওয়া গেল দুই দিনের মাথায় ৩০ মার্চ রাজধানীর প্রসাধনীর পাইকারি বাজারে। ধাওয়া খেয়ে পালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের লোকজন। এ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সংস্থার তামাশার বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত জনক্ষোভের কিঞ্চিৎ প্রকাশ। এরপর হয়তো ধোলাইও খেতে হতে পারে। কারোরই অজানা নয়, সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি মানুষের জন্য প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সিংহভাগ মানুষ দিন আনে দিন খায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যপুষ্টির বিষয়টি অনেক দূরের বিষয়। পেটে কিছু পড়লেই হলো। এই যখন অবস্থা, তখন নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির ফলে মানুষের জীবনধারণ দিনকে দিন কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। যে হারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, সে তুলনায় মানুষের আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে না।

ফলে লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জাঁতাকলে পিষ্ট দিনমজুর-শ্রমজীবী মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয়। পরিস্থিতি যে দিকে ধাবিত হচ্ছে তাতে এক সময় হয়তো ‘পেটে পাথর বাঁধার’ প্রবচন বাস্তবে ধরা দেবে!

এ বিষয়ে গত ২৯ মার্চ গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপকে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ জরিপে বলা হয়েছে, গত ছয় মাসে নিম্নআয়ের পরিবারপ্রতি ব্যয় ১৩ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু এ সময় তাদের আয় বাড়েনি। মূল্যস্ফীতির চাপে প্রায় ৭৪ শতাংশ নিম্নআয়ের পরিবার ধার করে চলছে। জরিপে বলা হয়েছে, পরিবারের ব্যয় বাড়ার এই হিসাবে গ্রাম এলাকায় বেড়েছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। বেড়ে যাওয়া খরচের প্রভাবে নিম্নআয়ের মানুষের বিভিন্নভাবে সামঞ্জস্য করতে হচ্ছে। এ সময় খাদ্যে খরচ বেড়েছে ১৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ ছাড়া শহর অঞ্চলে এ খরচ বেড়েছে ১৯ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ।

এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের দাম জনগণের আওতার মধ্যে রাখা জরুরি ছিল। মানুষের আয়ের ধারাবাহিক বৃদ্ধির পরিমাণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের পরিমাণ স্থিতিশীল ও সাধারণ মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে রাখার বিষয়টি ছিল প্রত্যাশিত। কিন্তু এর প্রতিফলন দৃশ্যমান নয়। অনুভব করাও যাচ্ছে না। বরং চলছে নানান ধরনের কথামালা এবং তামাশা।

এদিকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে কথামালা এবং তামাশায় আমাদের মান্যবর বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী বলে মনে হচ্ছে। কখনো কখনো মনে হয় তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চেয়েও এক ডিগ্রি সরেস। যেমন, গত ১৪ মার্চ রমজানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মানসিকতা বদলানোর জ্ঞান বিতরণ করলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। শুধু অসাধু ব্যবসায়ী নয়, একেবারে বেশি কেনাকে রোজার মাসে দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, রোজা এলেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এটা দ্রব্যমূল্য বাড়ার অনেক বড় একটা কারণ। এতে বাজারে চাহিদা বাড়ে, আর এই সুযোগটা নেন ব্যবসায়ীরা। তাই সবাই ধৈর্য ধরে বাজার করার নসিয়তও করেছেন টিপু মুনশি। এরপর ১৯ মার্চ বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। তিনি আরও বলেন, রমজানে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। এর আগে ২৩ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে বলেছেন, রমজানে সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর চেষ্টা করলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মাঠে থাকবে। অবশ্য ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারের কিছুই করার নেই। বাণিজ্যমন্ত্রীর এই কথার পর তো আর বলা যায় না, ‘কাজ নাই তো খই ভাজ!’ একে তো মন্ত্রী বলে কথা।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি লাগাতারভাবে যেসব কথা বলে যাচ্ছেন তা যে মানুষকে কতটা বিরক্ত করে তা হয়তো তিনি জানেন না। কারণ আমাদের দেশে বাস্তবতায় মন্ত্রীদের ঘিরে নানান রকমের বলয় ও খোলস সৃষ্টি হয়। যা ভেদ করে বাস্তবতা অনুধাবনে যে প্রজ্ঞা থাকা উচিত তা কতজন মন্ত্রীর আছে সেটি গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার গবেষণায় হয়তো দেখা যাবে, মেধা-মননে আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী বেশ অগ্রগামী। যে কারণে তিনি সাবেক জেনারেল এরশাদের মতো একেক সময় একেক ধরনের কথা বলেন। যাতে দ্রব্যমূল্য প্রসঙ্গে সরকারের দিকে তাকিয়ে না থেকে মানুষ নিজের কপালে হাত দিয়ে আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকে। সাধারণত নিরুপায় হলে মানুষ যা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়- আকাশের দিকে তাকাইয়া আকাশের মতোই নীরব হয়ে থাকা মানুষকে কবি বলা যায় না। মানে এই তাকিয়ে থাকার কোনো প্রভাব নেই। কিন্তু দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষ নীরবে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা শুরু করলে মোটেই তুচ্ছ কোনো ঘটনা হবে না। বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচন যখন সমাগত।

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা