শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৩

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে আলোচনা

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে আলোচনা

সম্প্রতি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে অনেক আলোচনা চলছে। অনেকে রাষ্ট্রপতিকে রাজনৈতিক সংকটের নামে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ বা বিভিন্ন রাজনৈতিক পক্ষের মধ্যে মোড়লিপনা করার জন্য এক ধরনের উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু এগুলো করার আদৌ কোনো সাংবিধানিক বা আইনগত ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির আছে কি না তা কেউ তলিয়ে দেখছে না বা না দেখে পরিবেশ ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। তাহলে এ ব্যাপারে কোনো আলোচনার শুরুতেই দেখা যাক সংবিধান কী বলে। সংবিধানের চতুর্থ ভাগের প্রথম অনুচ্ছেদের ৪৮ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে ‘‘৪৮। (১) বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রপতি থাকিবেন, যিনি আইন অনুযায়ী সংসদ-সদস্যগণ কর্তৃক নির্বাচিত হইবেন’’। খুবই স্পষ্ট ও পরিষ্কার বিধান। বাংলাদেশের একজন রাষ্ট্রপতি থাকিবেন এবং নিঃসন্দেহে আমাদের একজন রাষ্ট্রপতি বহাল তবিয়তে আছেন। এখানে কোনো শূন্যতা নেই। তারপর বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি আইন অনুযায়ী সংসদ-সদস্যগণ কর্তৃক নির্বাচিত হইবেন। বর্তমান রাষ্ট্রপতির নির্বাচন নিয়েও কোনো জটিলতা নেই। তিনি যথারীতি সংসদ সদস্যগণ কর্তৃক আইন অনুযায়ী নির্বাচিত হয়েছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একের অধিক প্রার্থী না থাকায় ভোট দেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি, যা নির্বাচিত হওয়ার জন্য আইনগত বাধা বা জটিলতা সৃষ্টি হয়নি। কাজেই বর্তমান রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৮(১) অনুচ্ছেদ অনুয়ায়ী একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি যা নিয়ে কারও আপত্তির সুযোগ নেই।

এবার দেখা যাক সংবিধান এর পরে কী বলে। সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদের (২) উপধারায় বলছে : ‘‘(২) রাষ্ট্রপ্রধানরূপে রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের অন্য সকল ব্যক্তির ঊর্ধ্বে স্থান লাভ করিবেন এবং এই সংবিধান ও অন্য কোন আইনের দ্বারা তাঁহাকে প্রদত্ত ও তাঁহার উপর অর্পিত সকল ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালন করিবেন’’। এই উপচ্ছেদে তিনটি অংশ দেখা যাচ্ছে। প্রথম অংশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ‘‘রাষ্ট্রপ্রধানরূপে’’ রাষ্ট্রের অন্য সকল ব্যক্তির ঊর্ধ্বে স্থান লাভ করিবেন। এখানে খুবই গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, রাষ্ট্রপতিকে কোনো প্রতিষ্ঠান বা কর্তৃত্ব হিসেবে নয়, ‘‘রাষ্ট্রপ্রধানরূপে’’ একজন ব্যক্তি হিসেবে রাষ্ট্রের অন্য সব ব্যক্তির ঊর্ধ্বে স্থান দেওয়া হয়েছে। এটা অত্যন্ত পরিষ্কার যে, রাষ্ট্রের ব্যক্তির ক্রমানুসারে রাষ্ট্রপতির নাম এক নম্বরে তালিকাভুক্ত হবে অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের এক নম্বর কর্তৃপক্ষও নন এবং এক নম্বর হিসেবে কর্তৃত্ব করারও সাংবিধানিক ও আইনগত কোনো অধিকার নেই। একই উপচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, ‘‘এবং এই সংবিধান ও অন্য কোন আইনের দ্বারা তাঁহাকে প্রদত্ত ও তাঁহার উপর অর্পিত সকল ক্ষমতা প্রয়োগ ও কর্তব্য পালন করিবে’’। এখানে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব আরও পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতির ওপরে কোনো ক্ষমতা প্রদত্ত ও অর্পিত না হলে রাষ্ট্রপতি কোনো ক্ষমতা প্রয়োগও করতে পারবেন না এবং কর্তব্যও পালন করতে পারবেন না। রাষ্ট্রপতির ওপর কোনো ক্ষমতা বা কর্তব্য প্রদত্ত ও অর্পিত না হলে রাষ্ট্রপতির স্বাধীনভাবে কিছু করার আইনগত কোনো ক্ষমতা নেই। রাষ্ট্রপতি শপথ নিয়েছেন তার প্রথমটি হলো ‘‘আমি আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদের কর্তব্য বিশ্বস্ততার সহিত পালন করিব’’। কাজেই রাষ্ট্রপতির যে কোনো ধরনের স্বাধীন মতামত ও নড়াচড়া অবশ্যই তাঁর গৃহীত শপথ ভঙ্গ হিসেবে গণ্য হতে পারে। এখন প্রশ্ন দেখা দিতে পারে, তাহলে কি রাষ্ট্রপতির কোনো ক্ষমতা নেই। আছে এবং অবশ্যই আছে। রাষ্ট্রপতির অফুরন্ত ক্ষমতা। তবে তা প্রদত্ত ও অর্পিত হতে হবে। রাষ্ট্রপতিকে সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদের (৩) উপ-অনুচ্ছেদে। ওই উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ‘‘(৩) এই সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদের (৩) দফা অনুসারে কেবল প্রধানমন্ত্রী ও ৯৫ অনুচ্ছেদের (১) দফা অনুসারে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্র ব্যতীত রাষ্ট্রপতি তাঁহার অন্য সকল দায়িত্ব পালনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য করিবেন; তবে শর্ত থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে আদৌ কোন পরামর্শদান করিয়াছেন কি না এবং করিয়া থাকিলে কী পরামর্শ দান করিয়াছেন, কোন আদালত সেই সম্পর্কে কোন প্রশ্নের তদন্ত করিতে পারিবেন না’’। কাজেই রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা নিয়ে বা কর্তব্য পালন নিয়ে কারও কোনো দ্বিধা থাকা সমীচীন নয়। রাষ্ট্রে কখনোই দ্বৈত ক্ষমতার সুযোগ থাকা কোনো রাষ্ট্রের জন্যই নিরাপদ নয়। পৃথিবীতে বর্তমানে মূলত দুই ধরনের শাসন ব্যবস্থা আছে। যার একটি হলো সংসদীয় পদ্ধতি এবং অন্যটি প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতি। ভাবগতভাবে রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্সিয়াল পদ্ধতি এক মনে হলেও প্রায়োগিক ক্ষেত্রে যোজন পরিমাণ পার্থক্য রয়েছে যা অন্য সময় আলোচনা করা যাবে। তবে আমরা নীতিগতভাবে সংসদীয় পদ্ধতি কায়েম করেছি, যদিও এ নিয়ে প্রচুর মতভেদ রয়েছে। অনেকে বর্তমান শাসন ব্যবস্থাকে প্রধানমন্ত্রীর একক কর্তৃত্বের শাসন হিসেবে ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু এর সাংবিধানিক বা আইনগত ভিত্তি নেই। সংবিধান মোতাবেক আমাদের শাসন ব্যবস্থা সংসদীয়। আমাদের সংবিধানের প্রথম ভাগে বলা হয়েছে, প্রজাতন্ত্র এবং একই ভাগের ৭ অনুচ্ছেদের (১) ও (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে : ‘‘৭। (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে। (২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসামঞ্জস্য হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে’’। কাজেই বাংলাদেশ একটি প্রজাতন্ত্র, যার মালিক জনগণ এবং জনগণের পক্ষে সব ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্ব কার্যকর হবে। একই সঙ্গে (২) উপ-অনুচ্ছেদে পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়েছে সংবিধানের কর্তৃত্ব ও প্রাধান্য দিয়ে। কাজেই সংবিধানকে বিবেচনায় না নিয়ে যদি কেউ তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে চায় তাহলে সংবিধান তার প্রয়োজনীয় বিধি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সংবিধান পরিষ্কার করে বলে দিয়েছে, জনগণের পক্ষে ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল সংবিধান অনুযায়ীই হতে হবে। সংবিধানের পঞ্চম ভাগে আইনসভা প্রতিষ্ঠা করে প্রথম পরিচ্ছেদ সংসদ গঠন করে ৬৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে : ‘‘সংসদ-প্রতিষ্ঠা ৬৫। (১) ‘জাতীয় সংসদ’ নামে বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকিবে এবং এই সংবিধানের বিধানাবলি-সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইন প্রণয়ন-ক্ষমতা সংসদের উপর ন্যস্ত হইবে’’। দেশের শাসন পরিচালনা তথা জনস্বার্থে আইনগত ক্ষমতা প্রয়োগ করার জন্য জনগণের চরম অভিপ্রায় সংবিধান সংসদ গঠন করে দিয়েছে যারা জনগণের আইন তৈরি করে দেবে যাতে কেউ আইনের বাইরে কোনো কাজ করতে না পারে। দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনগণের চরম অভিপ্রায় হিসেবে সংবিধানের সপ্তম ভাগে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কারণ সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে : ‘‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ১১। প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে এবং প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হইবে’’। একইভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য সংবিধানের চতুর্থ ভাগে নির্বাহী বিভাগ প্রতিষ্ঠা করে দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা গঠন করে দিয়ে ৫৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “মন্ত্রিসভা ৫৫। (১) প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের একটি মন্ত্রিসভা থাকিবে এবং প্রধানমন্ত্রী ও সময়ে সময়ে তিনি যেরূপ স্থির করিবেন, সেইরূপ অন্যান্য মন্ত্রী লইয়া এই মন্ত্রিসভা গঠিত হইবে। জনগণের চরম অভিপ্রায়রূপে সংবিধানের (২) উপ-অনুচ্ছেদে ‘‘প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বা তাঁহার কর্তৃত্বে এই সংবিধান-অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রযুক্ত হইবে’’ বলে নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছে। তবে উপ-অনুচ্ছেদ (৩) প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ তথা “মন্ত্রিসভা যৌথভাবে সংসদের নিকট দায়ী থাকিবেন” বলে সুস্পষ্ট বিধান করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া (৪), (৫) ও (৬) উপচ্ছেদে বিধান করে দেওয়া হয়েছে যে, “(৪) সরকারের সকল নির্বাহী ব্যবস্থা রাষ্ট্রপতির নামে গৃহীত হইয়াছে বলিয়া প্রকাশ করা হইবে, (৫) রাষ্ট্রপতির নামে প্রণীত আদেশসমূহ ও অন্যান্য চুক্তিপত্র কিরূপে সত্যায়িত বা প্রমাণীকৃত হইবে, রাষ্ট্রপতি তাহা বিধিসমূহ-দ্বারা নির্ধারণ করিবেন এবং অনুরূপভাবে সত্যায়িত বা প্রমাণীকৃত কোন আদেশ বা চুক্তিপত্র যথাযথভাবে প্রণীত বা সম্পাদিত হয় নাই বলিয়া তাহার বৈধতা সম্পর্কে কোন আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না ও (৬) রাষ্ট্রপতি সরকারি কার্যাবলি বণ্টন ও পরিচালনার জন্য বিধিসমূহ প্রণয়ন করিবেন।’’

আমাদের শাসন ব্যবস্থায় কোনো শূন্যতা নেই। সবকিছু পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাও কারও কাছে কুক্ষিগত হয়নি। সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা হিসেবে আমাদের সংবিধান খুবই সুস্পষ্ট এবং পরিষ্কার। কিন্তু সমস্যা হলো, আমাদের সংসদের মান এবং নির্বাচনের দুর্বলতা। সংসদে যোগ্যদের আসার সুযোগে যেমন চরম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে, তেমনি নির্বাচনও সঠিক হওয়ার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছি না। রাজনীতিতে নীতি ও নৈতিকতা না থাকায় দলীয় রাজনীতিতে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম হচ্ছে। দলগুলোতে গণতন্ত্র না থাকায় প্রায় প্রতিটি দলই আদর্শহীন হয়ে ব্যক্তির কাছে জিম্মি হয়ে যাচ্ছে। এর পুরো সুযোগ নিচ্ছে সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ, বিচার ব্যবস্থা, বাজার অর্থনীতির দুর্বৃত্তায়ন, অতি-দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যাংকিং ব্যবস্থা, কলুষিত মিডিয়া, অতিমাত্রার ধর্মীয় চেতনা ও ধর্মভিত্তিক ভ্রান্ত-রাজনীতি এবং সর্বোপরি আন্তর্জাতিক অপ-রাজনীতি ও আধিপত্যবাদের নগ্ন প্রতিযোগিতা। এ থেকে মুক্তি হতে না পারলে সবকিছু চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। আইনের শাসন ও নীতি-নৈতিকতার প্রাধান্যই এ অবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি দিতে পারে। ব্যক্তির পূজা তথা ব্যক্তি বা ধর্মের প্রাধান্য থেকে বেরিয়ে এসে মানবকল্যাণ তথা জনস্বার্থবান্ধব রাজনীতি ও প্রশাসন প্রতিষ্ঠায় দিতে হবে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। সবার আগে প্রয়োজন রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়নমুক্ত করা। এককেন্দ্রিক নেতৃত্ব রাজনীতির অবক্ষয়ের চূড়ান্ত কারণ। এ থেকে মুক্তি না পেলে সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা
আরও ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে চেলসি তারকা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক
কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় কবিরাজ আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
রংপুরে ডোবা থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের
ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ কোচের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল
গাজীপুরে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত
প্লাস্টিক আমাদের নগর পরিবেশের এক নম্বর শত্রু : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি
কুড়িগ্রামে তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের
প্রেম ভাঙল টম ক্রুজ ও আরমাসের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’
অবশেষে মুক্তি পেল পপির শেষ সিনেমা ‘ডাইরেক্ট অ্যাটাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্না-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ