শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মে, ২০২৩ আপডেট:

বাজেট : জুয়েলারি শিল্প বাঁচাতে চাই কর সুবিধা

আনোয়ার হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেট : জুয়েলারি শিল্প বাঁচাতে চাই কর সুবিধা

বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পের ইতিহাস অত্যন্ত পুরনো। স্মরণাতীতকাল থেকেই বাংলাদেশের কারিগররা উন্নত মানের স্বর্ণালংকার তৈরি করে আসছেন। হাজার বছর আগে যখন আরবীয় বণিকরা ব্যবসায়িক উদ্দেশে এদেশে আসতেন তখন ফিরে যাওয়ার সময় তারা মসলিন কাপড় ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যেতেন। সুদূর প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পীদের হাতের কাজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়িয়েছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য মতে, বিশ্বের হাতে তৈরি স্বর্ণালংকারের ৮০ শতাংশই তৈরি করেন বাঙালি স্বর্ণকাররা। তাদের হাতের কাজ বিস্ময়করভাবে সুন্দর। কিন্তু সঠিক নীতিমালা না থাকায় বাংলাদেশের শিল্পীদের হাতে তৈরি স্বর্ণালংকার এখনো বিশ্ববাজারে তার উপযুক্ত স্থান করে নিতে পারছে না। বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পীরা যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন মনে করে আগামীতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জুয়েলারি শিল্প জাগরণ তুলবে। এখন প্রয়োজন শুধু নীতি সহায়তা এবং এ জুয়েলারি শিল্পকে থ্রাস্ট শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়ে নার্সিং করা। সরকার ২০২৬ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জুয়েলারি শিল্প অন্যতম নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। স্বর্ণ শিল্প কর্মসংস্থানের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে। বর্তমানে এ শিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এ শিল্পে ৪০-৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। দুবাই যেমন স্বর্ণ ব্যবসার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশও তেমন হতে পারে। বিশ্বে স্বর্ণালংকার হচ্ছে সর্বাধিক ব্যবহৃত ধাতু। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য মোতাবেক ২০২২ সালে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের চাহিদা ছিল ৪ হাজার ৭৪০ টন। এর মধ্যে স্বর্ণালংকারের চাহিদা ছিল ২ হাজার ১৮৯ দশমিক ৮ টন। ২০২১ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে স্বর্ণ মজুদ ছিল ৪৫০ দশমিক ১ টন, যা এক বছরের ব্যবধানে ১৫২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ১৩৫ দশমিক ৭ টনে উন্নীত হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতিকালেও বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের স্বর্ণের ভান্ডার বাড়িয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ স্বর্ণালংকার শিল্পে দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে। কিন্তু নানা কারণেই এ শিল্পটি সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারছে না। আমরা বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় স্বর্ণালংকার শিল্পের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না। বাংলাদেশের স্বর্ণশিল্পের একটি বড় সমস্যা হচ্ছে উচ্চ হারে করারোপ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণালংকারের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় সব সময়ই ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি থাকে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে তো বটেই অভ্যন্তরীণ বাজারেও বাংলাদেশে তৈরি স্বর্ণালংকার মার খাচ্ছে। মূলত এ কারণেই বাংলাদেশে স্বর্ণ চোরাচালান বেশি হয়। কারণ কেউ অবৈধ পথে স্বর্ণ বাংলাদেশে আনতে পারলে তুলনামূলক বেশি মূল্যে তা বিক্রি করা সম্ভব হয়। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রাথমিক ধারণা হচ্ছে- প্রতিদিন স্থল, নৌ এবং বিমান পথে অন্তত ২০০ কোটি টাকার স্বর্ণ বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। অর্থাৎ বছরে প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার স্বর্ণ দেশে প্রবেশ করছে। চোরাচালান বন্ধ করা গেলে স্বর্ণালংকার খাত থেকে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেতে পারত। প্রতি বছর বৈধ পথে ৫৪ টন স্বর্ণ দেশে আসছে। অথচ বাংলাদেশের বার্র্ষিক স্বর্ণের চাহিদা হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টন। অবৈধ পথে আসে এর প্রায় তিন গুণ স্বর্ণ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণের বার্ষিক চাহিদা যদি ৩০ থেকে ৪০ টন হয় তাহলে অতিরিক্ত স্বর্ণ যাচ্ছে কোথায়? এ অতিরিক্ত স্বর্ণ নিশ্চিতভাবেই আশপাশের দেশে চলে যাচ্ছে। কারণ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে স্বর্ণের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ভারত থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণালংকার এবং ডায়মন্ড রপ্তানি করা হয়। ভারত প্রতি বছর স্বর্ণালংকার এবং ডায়মন্ড রপ্তানি করে আয় করে ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ স্বর্ণ আমদানির জন্য মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হচ্ছে। অর্থাৎ চোরাই পথে স্বর্ণ দেশে আসা এবং দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাওয়া যদি নিয়ন্ত্রণ করা যেত তাহলে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হতো। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার লোকদের এ বিষয়ে দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রয়োজনে উদ্ধারকৃত স্বর্ণের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ তাদের বোনাস বা পুরস্কার হিসেবে দেওয়া যেতে পারে। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সদস্যদের মধ্যেও দুর্নীতিবাজ আছেন। তারা নানাভাবে স্বর্ণ চোরাচালানিদের সহায়তা করে থাকেন।

আমাদের দেশে বৈধ পথে স্বর্ণ আনা হলে তার মূল্য বেশি পড়ে। আর অবৈধ পথে আনলে মূল্য কম পড়ে। ফলে একশ্রেণির ব্যবসায়ী অবৈধ পথে স্বর্ণ দেশে আনার চেষ্টা করে। বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা গোষ্ঠীর উদ্যোগে বাংলাদেশে ‘বসুন্ধরা গোল্ড রিফাইনারি লিমিটেড’ নামক সোনা পরিশোধনাগার তৈরি হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বেসরকারিভাবে এ ধরনের স্বর্ণ পরিশোধনাগার এটিই প্রথম। এ পরিশোধনাগার থেকে উৎপাদিত বা রিফাইন্ড করা ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা স্বর্ণালংকার ও বার কিছুদিনের মধ্যেই আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করা হবে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে যদি আন্তর্জাতিক মূল্যে অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণ জোগান দেওয়া যায় তাহলে চোরাই পথে স্বর্ণ আসা অনেকটাই বন্ধ হবে।

আমাদের প্রস্তাব হচ্ছে- বাজেটে স্বর্ণালংকার শিল্পের জন্য কার্যকর কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক। এ শিল্পকে থ্রাস্ট শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়ে অন্তত ১০ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা দেওয়া হোক। বর্তমানে জুয়েলারি ব্যবসার ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর আরোপের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এটা ৩ শতাংশ।

তাই ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের এখানেও ভ্যাটের হার ৩ শতাংশ নির্ধারণ করা যেতে পারে। স্বর্ণ শিল্পের জন্য নানা ধরনের প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে। স্বর্ণ শিল্পের উদ্যোক্তারা যাতে সহজ শর্তে তুলনামূলক কম সুদে ব্যাংক ঋণ পেতে পারে তার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

লেখক : সহসভাপতি, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা