শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মে, ২০২৩ আপডেট:

বাজেট : জুয়েলারি শিল্প বাঁচাতে চাই কর সুবিধা

আনোয়ার হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেট : জুয়েলারি শিল্প বাঁচাতে চাই কর সুবিধা

বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পের ইতিহাস অত্যন্ত পুরনো। স্মরণাতীতকাল থেকেই বাংলাদেশের কারিগররা উন্নত মানের স্বর্ণালংকার তৈরি করে আসছেন। হাজার বছর আগে যখন আরবীয় বণিকরা ব্যবসায়িক উদ্দেশে এদেশে আসতেন তখন ফিরে যাওয়ার সময় তারা মসলিন কাপড় ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যেতেন। সুদূর প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পীদের হাতের কাজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়িয়েছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য মতে, বিশ্বের হাতে তৈরি স্বর্ণালংকারের ৮০ শতাংশই তৈরি করেন বাঙালি স্বর্ণকাররা। তাদের হাতের কাজ বিস্ময়করভাবে সুন্দর। কিন্তু সঠিক নীতিমালা না থাকায় বাংলাদেশের শিল্পীদের হাতে তৈরি স্বর্ণালংকার এখনো বিশ্ববাজারে তার উপযুক্ত স্থান করে নিতে পারছে না। বাংলাদেশের স্বর্ণ শিল্পীরা যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন মনে করে আগামীতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জুয়েলারি শিল্প জাগরণ তুলবে। এখন প্রয়োজন শুধু নীতি সহায়তা এবং এ জুয়েলারি শিল্পকে থ্রাস্ট শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়ে নার্সিং করা। সরকার ২০২৬ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জুয়েলারি শিল্প অন্যতম নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। স্বর্ণ শিল্প কর্মসংস্থানের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে। বর্তমানে এ শিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এ শিল্পে ৪০-৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। দুবাই যেমন স্বর্ণ ব্যবসার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশও তেমন হতে পারে। বিশ্বে স্বর্ণালংকার হচ্ছে সর্বাধিক ব্যবহৃত ধাতু। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য মোতাবেক ২০২২ সালে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের চাহিদা ছিল ৪ হাজার ৭৪০ টন। এর মধ্যে স্বর্ণালংকারের চাহিদা ছিল ২ হাজার ১৮৯ দশমিক ৮ টন। ২০২১ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে স্বর্ণ মজুদ ছিল ৪৫০ দশমিক ১ টন, যা এক বছরের ব্যবধানে ১৫২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ১৩৫ দশমিক ৭ টনে উন্নীত হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতিকালেও বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের স্বর্ণের ভান্ডার বাড়িয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ স্বর্ণালংকার শিল্পে দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে। কিন্তু নানা কারণেই এ শিল্পটি সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারছে না। আমরা বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় স্বর্ণালংকার শিল্পের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হচ্ছে না। বাংলাদেশের স্বর্ণশিল্পের একটি বড় সমস্যা হচ্ছে উচ্চ হারে করারোপ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণালংকারের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় সব সময়ই ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি থাকে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে তো বটেই অভ্যন্তরীণ বাজারেও বাংলাদেশে তৈরি স্বর্ণালংকার মার খাচ্ছে। মূলত এ কারণেই বাংলাদেশে স্বর্ণ চোরাচালান বেশি হয়। কারণ কেউ অবৈধ পথে স্বর্ণ বাংলাদেশে আনতে পারলে তুলনামূলক বেশি মূল্যে তা বিক্রি করা সম্ভব হয়। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রাথমিক ধারণা হচ্ছে- প্রতিদিন স্থল, নৌ এবং বিমান পথে অন্তত ২০০ কোটি টাকার স্বর্ণ বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। অর্থাৎ বছরে প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার স্বর্ণ দেশে প্রবেশ করছে। চোরাচালান বন্ধ করা গেলে স্বর্ণালংকার খাত থেকে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পেতে পারত। প্রতি বছর বৈধ পথে ৫৪ টন স্বর্ণ দেশে আসছে। অথচ বাংলাদেশের বার্র্ষিক স্বর্ণের চাহিদা হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টন। অবৈধ পথে আসে এর প্রায় তিন গুণ স্বর্ণ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণের বার্ষিক চাহিদা যদি ৩০ থেকে ৪০ টন হয় তাহলে অতিরিক্ত স্বর্ণ যাচ্ছে কোথায়? এ অতিরিক্ত স্বর্ণ নিশ্চিতভাবেই আশপাশের দেশে চলে যাচ্ছে। কারণ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে স্বর্ণের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ভারত থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণালংকার এবং ডায়মন্ড রপ্তানি করা হয়। ভারত প্রতি বছর স্বর্ণালংকার এবং ডায়মন্ড রপ্তানি করে আয় করে ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ স্বর্ণ আমদানির জন্য মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হচ্ছে। অর্থাৎ চোরাই পথে স্বর্ণ দেশে আসা এবং দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাওয়া যদি নিয়ন্ত্রণ করা যেত তাহলে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হতো। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার লোকদের এ বিষয়ে দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রয়োজনে উদ্ধারকৃত স্বর্ণের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ তাদের বোনাস বা পুরস্কার হিসেবে দেওয়া যেতে পারে। নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সদস্যদের মধ্যেও দুর্নীতিবাজ আছেন। তারা নানাভাবে স্বর্ণ চোরাচালানিদের সহায়তা করে থাকেন।

আমাদের দেশে বৈধ পথে স্বর্ণ আনা হলে তার মূল্য বেশি পড়ে। আর অবৈধ পথে আনলে মূল্য কম পড়ে। ফলে একশ্রেণির ব্যবসায়ী অবৈধ পথে স্বর্ণ দেশে আনার চেষ্টা করে। বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা গোষ্ঠীর উদ্যোগে বাংলাদেশে ‘বসুন্ধরা গোল্ড রিফাইনারি লিমিটেড’ নামক সোনা পরিশোধনাগার তৈরি হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বেসরকারিভাবে এ ধরনের স্বর্ণ পরিশোধনাগার এটিই প্রথম। এ পরিশোধনাগার থেকে উৎপাদিত বা রিফাইন্ড করা ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা স্বর্ণালংকার ও বার কিছুদিনের মধ্যেই আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করা হবে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে যদি আন্তর্জাতিক মূল্যে অভ্যন্তরীণ বাজারে স্বর্ণ জোগান দেওয়া যায় তাহলে চোরাই পথে স্বর্ণ আসা অনেকটাই বন্ধ হবে।

আমাদের প্রস্তাব হচ্ছে- বাজেটে স্বর্ণালংকার শিল্পের জন্য কার্যকর কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক। এ শিল্পকে থ্রাস্ট শিল্প হিসেবে ঘোষণা দিয়ে অন্তত ১০ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা দেওয়া হোক। বর্তমানে জুয়েলারি ব্যবসার ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর আরোপের ব্যবস্থা রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এটা ৩ শতাংশ।

তাই ভারতের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের এখানেও ভ্যাটের হার ৩ শতাংশ নির্ধারণ করা যেতে পারে। স্বর্ণ শিল্পের জন্য নানা ধরনের প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে। স্বর্ণ শিল্পের উদ্যোক্তারা যাতে সহজ শর্তে তুলনামূলক কম সুদে ব্যাংক ঋণ পেতে পারে তার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

লেখক : সহসভাপতি, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা