শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

খালিজ টাইমসের সূত্রে গত ৪ জুলাই বাংলাদেশের একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, থাইল্যান্ডে এক নারীর মৃত্যুর পর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় নেওয়ার পথে হঠাৎ করেই জেগে উঠেছেন এবং বেঁচে গেছেন। এমন ঘটনা সাধারণত দেখা যায় না বলেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সেটি খবর তৈরি করেছে। এ খবরটির সঙ্গে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির একটা প্রতীকী মিল আছে। কারণ গত প্রায় ১০ বছর জামায়াতের প্রধান কার্যালয়ে তালা এবং তাদের কোনো রা না থাকায় অনেকের মনে হয়েছে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির মৃত্যু ঘটেছে। এখন শুধু অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া বাকি। অর্থাৎ মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু হাসপাতালের পোস্টমর্টেম শাখা থেকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য লাশটি ছাড়া হচ্ছে না। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে রাজধানীর একটা হলের ভিতরে বড় এক সমাবেশের মাধ্যমে জামায়াতের নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন তারা মরেননি। এমন আকস্মিকতায় সংগত কারণেই অনেকে ভাবছেন কী করে কী হলো। বাংলাদেশ ও জামায়াতের রাজনীতির মধ্যে তেল আর জলের মতো সম্পর্ক, একটার সঙ্গে অন্যটি যায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিগত সময়ে জামায়াতের রাজনীতি শুধু বেঁচে থাকা নয়, তারা বিএনপির কাঁধে ওঠে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়েছে, দেশকে তছনছ করেছে এবং ঔদ্ধত্য দেহ ভঙ্গিতে বলেছে, এ দেশে কোনো দিন কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এহেন জামায়াত মৃত্যুর কফিন থেকে কোন জাদুবলে আবার ফিরে এলো তা এখন রাজনৈতিক আড্ডায় এক তুমুল আলোচনার বিষয়। নানাজনের নানামত ও বহু কথা, যার বেশির ভাগই আমার কাছে গসিপ মনে হয়। এসব কথায় একটু পরে আসছি। তার আগে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত কই মাছের প্রাণ কীভাবে পেল তার একটু পোস্টমর্টেম প্রয়োজন। কারণ, জামায়াতের রাজনীতি থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অস্তিত্ব হারানোর শঙ্কা থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হতে পারবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় দুটি রহস্যের কূলকিনারা এখনো হয়নি। প্রথম রহস্যটি হলো, স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যুদ্ধের ধ্বংসস্তূূপের ওপর দাঁড়ানো একটা দেশে কিছু মুক্তিযোদ্ধার নেতৃত্বে জাসদ নামের একটা রাজনৈতিক দলের কেনইবা আবির্ভাব হলো, আর কেনইবা তারা উগ্রবাদী ধ্বংসাত্মক ও হত্যাকান্ডের রাজনীতির পথ বেছে নিল, যে পথ ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্র তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড হঠাৎ করে ঘটেনি, উপযুক্ত ক্ষেত্র পেয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছে। এই প্রেক্ষাপট তৈরিতে তখনকার আরও অনেকেই ঘরের ভিতরে বসে ব্যক্তিস্বার্থে, বুঝে, না বুঝে, ভূমিকা রেখেছে, যার মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দ্বিতীয় রহস্যটি হলো, স্বাধীনতাবিরোধী ও একাত্তরের গণহত্যাকারী এবং ২০০১-০৬ মেয়াদে মন্ত্রী হয়ে যারা বলেছেন এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, সেই দলের পুনর্জন্ম পঁচাত্তর-পরবর্তীতে যেভাবে হলো তাতে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, বিএনপির হাত ধরেই কি জামায়াতের পুনর্জন্ম হলো, নাকি কৌশলীপথে জামায়াতের... প্রেসক্রিপশনে বিএনপির জন্ম এবং তারপর সেই পথ ধরে জামায়াতের আবির্ভাব। এই প্রশ্নের অকাট্য উত্তর নেই। তবে সবাই জানেন রাজনীতি কখনো সরল পথে চলে না। বক্রপথে যা ঘটে তার অনেক কিছুই সহজে জানা যায় না। তবে তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে অর্জিত যৌক্তিক ধারণাকে উড়িয়ে দিলে ইতিহাসের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে হয়। ১৯৭৫ সালের রক্তাক্ত পথের ওপর অবলীলায় পা রেখে প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটে। বললেন, তিনি রাজনীতি করবেন না, ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছা নেই, দ্রুতই ব্যারাকে ফিরে যাবেন। কিন্তু দেখা গেল বছর না ঘুরতেই রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা নিজের এক হাতে নিলেন। প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, রাষ্ট্রপতি, সেনাবাহিনী প্রধান, তিন বাহিনী প্রধান এবং তারপর এক পর্যায়ে এসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তারপর কোনোরকম জনম্যান্ডেটের জন্য অপেক্ষা না করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত যথার্থ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস ব্যতিরেকেই সামরিক আদেশ দ্বারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও মুক্তিযুদ্ধের ফসল এবং দেশের প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে গৃহীত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চিন্তা-চেতনা বলতে যা কিছু বোঝায়, এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দিলেন। এমনকি সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘সংগ্রাম ও মুক্তি’, এই শব্দ দুটিও বাতিল করে দিলেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ঐতিহ্যে বিশ্বাসী ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় উজ্জীবিত কোনো দল বা ব্যক্তির দ্বারা এই কাজ তো হতে পারে না। জিয়াউর রহমান যা কিছু করলেন তার সব কিছুই জামায়াতের এজেন্ডা। জামায়াত এর জন্যই একাত্তরে পাকিস্তানের সহযোগী ছিল। তাই জামায়াতের হাত ধরে এ কাজটি হলে মানুষের আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকত না। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র ৬-৭ বছরের মাথায় জিয়াউর রহমান যখন এটা করলেন তখনো দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের সব মানুষের স্মৃতিতে একাত্তরে জামায়াতের বীভৎস চেহারাটি জ্বলজ্বল ছিল। তাই কোনো ছলনায়ই জামায়াত পরিচয় ধারণকারী কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে এটা করা সম্ভব ছিল না, যা সহজেই হয়ে গেল বীরউত্তম মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। তারপরই প্রথমে একটু ছদ্মবেশে হলেও দ্রুতই ঘোমটা খুলে রাজনীতির মাঠে নেমে পড়ে জামায়াত। এর কিছুদিন পরেই লন্ডনে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন জারি রেখে এক চাতুরীমূলক অজুহাতে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম। পূর্ব পাকিস্তান পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ বা ক্ষেত্র তৈরি করার জন্যই কি তাহলে গোলাম আযমের দ্রুত বাংলাদেশে আগমন, নাকি অন্য কিছু। তখনই এ প্রশ্নটি মানুষের মনে এসেছে। কারণ, তিনি যখন এলেন তখন জিয়াউর রহমানের সরকার তাকে বলেনি যে, আপনি বাংলাদেশে ঢুকতে হলে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন বাতিল করতে হবে। স্মরণযোগ্য, তখন জিয়া সরকারের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একাত্তরে পাকিস্তানের বড় সহযোগী শাহ আজিজুর রহমান। একমাত্র জামায়াতই বলেছে একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এ কথাটি জামায়াত বলেছে বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে। সারা দেশের মানুষ এর তীব্র প্রতিবাদ করলেও বিএনপি ছিল একেবারেই নিশ্চুপ। জিয়া-উত্তর নব্য বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের কয়েকটি উদাহরণ দিই।

এক. ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি একা ১৯৩টি আসন পাওয়ার পর জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদকে টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী বানানো হয়। আরেকজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী নিজামী এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। দুই. বিএনপির সুপ্রিম লিডার তারেক রহমান পল্টন ময়দানে এক সভায় ছাত্রশিবিরকে এক মায়ের সন্তান, আপন ভাই হিসেবে ঘোষণা দেন। তিন. ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ট্রাইব্যুনাল থেকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হলে ওইদিন বিকাল থেকে জামায়াত-ছাত্রশিবির নিরীহ মানুষ হত্যা ও জ্বালাও পোড়াওসহ দেশব্যাপী ভয়াবহ তান্ডব সৃষ্টি করে, কর্তব্যরত পুলিশকে হত্যা করে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেয় এবং শহীদ মিনার ভাঙচুর করে। তারপরও ১ মার্চ সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে এসে বিএনপি চেয়ারপারসন বিএনপি-ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের জামায়াতের তান্ডবে যোগ দেওয়ার হুকুম দেন। চার. ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর রোডমার্চ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জনসভায় বেগম খালেদা জিয়া বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী স্বাধীনতাবিরোধী নয়, মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের আটক রাখা হয়েছে, সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। ২০১১ সালের ৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিএনপি যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ ও ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়ার দাবি জানায়। ওই সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য দেন মওদুদ আহমদ। তারপর চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন হাই কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আটক সবাইকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং বর্তমানে বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ মার্কা নিয়ে জামায়াতের প্রার্থীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয় বিএনপি। সেই নির্বাচনে ২০-দলীয় জোটের বিপর্যয় ঘটার পর থেকে বিএনপি ও জামায়াতকে আর একসঙ্গে দেখা যায়নি। জামায়াত নিয়ে গঠিত ২০-দলীয় জোট বিএনপি ভেঙে দিয়েছে বলে শুনেছি। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে জামায়াত সম্পর্কে বিএনপি এখনো কিছু বলেনি। যুদ্ধাপরাধের দায়ে সিনিয়র নেতাদের ফাঁসি হয়ে যাওয়ায় জামায়াতের রাজনীতি বড় ধরনের বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। নির্বাচন কমিশনে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে। তাছাড়া আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি ধর্মাশ্রয়ী উগ্রবাদী রাজনীতির জন্য এখন আর অনুকূল নয়। জামায়াতের পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানের এখন নাকাল অবস্থা। এমন এক পরিস্থিতিতে বিড়ালের মতো চুপিসারে জামায়াত পুনরায় রাজনীতির মাঠে পুনঃপদার্পণের চেষ্টায় কিছুদিন আগে রাজধানীতে একটা হলের মধ্যে সমাবেশ করেছে। জামায়াত কীভাবে সমাবেশ করার অনুমতি পেল তা নিয়ে রাজনীতির ঘরোয়া আলোচনায় অনেক কথা হচ্ছে, যা এই লেখার সূচনাতে উল্লেখ করেছি। কেউ যেন এই ভুল না করেন যে, জামায়াত-বিএনপি আলাদা হয়ে গেছে। এরা একজন অন্যজনের প্রাণভোমরা। জামায়াত-শিবিরকে এক মায়ের পেটের ভাই সম্বোধনের মধ্য দিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতারাই তার প্রমাণ দিয়েছেন। সুযোগ পেলেই তারা আবার এক হয়ে যাবে। সেটা আগেও দেখা গেছে। আওয়ামী লীগ সরকার একনাগাড়ে প্রায় ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের যে রাজনীতি তার অবসান হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী বড় পক্ষ বিএনপি এখন মরিয়া, তারা যে কোনো অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করতে পারে। এই চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। তার জন্য দলের সাংগঠনিক শক্তিই হবে বড় অস্ত্র। নিজেদের এবং শত্রুপক্ষের সক্ষমতা ও দুর্বলতা সঠিকভাবে মূল্যায়ন এবং সে অনুসারে সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে পারলে বিগত সময়ের মতো আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাও আওয়ামী লীগের জন্য অসম্ভব কিছু হবে না। কৌশল রাজনীতিতে হালাল, যতক্ষণ পর্যন্ত সেই কৌশলের রশি নিজের হাতে শক্তভাবে থাকে। পন্থা যেন লক্ষ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে তার জন্য সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি সংস্কৃতি ও বঙ্গবন্ধুকে অবলম্বন করে। এ জায়গায় অটুট থাকলে এবং সাংগঠনিক ও চেতনাগতভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকলে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ আবার বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। দেশ আবার ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়ুক তা এ দেশের তরুণ প্রজন্ম চাইবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত-বিএনপি নেচারাল এলাই বা সহজাত মিত্র। এক পক্ষ বিলীন হয়ে গেলে অন্য পক্ষ টিকতে পারবে না। তাই আগামীতে জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে কীভাবে আসবে, নাকি আদৌ আসতে পারবে না, তা দেখার জন্য আর মাত্র দু-একটি মাস অপেক্ষা করতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ জাল ও রিল জব্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ