শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

খালিজ টাইমসের সূত্রে গত ৪ জুলাই বাংলাদেশের একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, থাইল্যান্ডে এক নারীর মৃত্যুর পর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় নেওয়ার পথে হঠাৎ করেই জেগে উঠেছেন এবং বেঁচে গেছেন। এমন ঘটনা সাধারণত দেখা যায় না বলেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সেটি খবর তৈরি করেছে। এ খবরটির সঙ্গে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির একটা প্রতীকী মিল আছে। কারণ গত প্রায় ১০ বছর জামায়াতের প্রধান কার্যালয়ে তালা এবং তাদের কোনো রা না থাকায় অনেকের মনে হয়েছে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির মৃত্যু ঘটেছে। এখন শুধু অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া বাকি। অর্থাৎ মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু হাসপাতালের পোস্টমর্টেম শাখা থেকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য লাশটি ছাড়া হচ্ছে না। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে রাজধানীর একটা হলের ভিতরে বড় এক সমাবেশের মাধ্যমে জামায়াতের নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন তারা মরেননি। এমন আকস্মিকতায় সংগত কারণেই অনেকে ভাবছেন কী করে কী হলো। বাংলাদেশ ও জামায়াতের রাজনীতির মধ্যে তেল আর জলের মতো সম্পর্ক, একটার সঙ্গে অন্যটি যায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিগত সময়ে জামায়াতের রাজনীতি শুধু বেঁচে থাকা নয়, তারা বিএনপির কাঁধে ওঠে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়েছে, দেশকে তছনছ করেছে এবং ঔদ্ধত্য দেহ ভঙ্গিতে বলেছে, এ দেশে কোনো দিন কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এহেন জামায়াত মৃত্যুর কফিন থেকে কোন জাদুবলে আবার ফিরে এলো তা এখন রাজনৈতিক আড্ডায় এক তুমুল আলোচনার বিষয়। নানাজনের নানামত ও বহু কথা, যার বেশির ভাগই আমার কাছে গসিপ মনে হয়। এসব কথায় একটু পরে আসছি। তার আগে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত কই মাছের প্রাণ কীভাবে পেল তার একটু পোস্টমর্টেম প্রয়োজন। কারণ, জামায়াতের রাজনীতি থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অস্তিত্ব হারানোর শঙ্কা থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হতে পারবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় দুটি রহস্যের কূলকিনারা এখনো হয়নি। প্রথম রহস্যটি হলো, স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যুদ্ধের ধ্বংসস্তূূপের ওপর দাঁড়ানো একটা দেশে কিছু মুক্তিযোদ্ধার নেতৃত্বে জাসদ নামের একটা রাজনৈতিক দলের কেনইবা আবির্ভাব হলো, আর কেনইবা তারা উগ্রবাদী ধ্বংসাত্মক ও হত্যাকান্ডের রাজনীতির পথ বেছে নিল, যে পথ ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্র তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড হঠাৎ করে ঘটেনি, উপযুক্ত ক্ষেত্র পেয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছে। এই প্রেক্ষাপট তৈরিতে তখনকার আরও অনেকেই ঘরের ভিতরে বসে ব্যক্তিস্বার্থে, বুঝে, না বুঝে, ভূমিকা রেখেছে, যার মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দ্বিতীয় রহস্যটি হলো, স্বাধীনতাবিরোধী ও একাত্তরের গণহত্যাকারী এবং ২০০১-০৬ মেয়াদে মন্ত্রী হয়ে যারা বলেছেন এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, সেই দলের পুনর্জন্ম পঁচাত্তর-পরবর্তীতে যেভাবে হলো তাতে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, বিএনপির হাত ধরেই কি জামায়াতের পুনর্জন্ম হলো, নাকি কৌশলীপথে জামায়াতের... প্রেসক্রিপশনে বিএনপির জন্ম এবং তারপর সেই পথ ধরে জামায়াতের আবির্ভাব। এই প্রশ্নের অকাট্য উত্তর নেই। তবে সবাই জানেন রাজনীতি কখনো সরল পথে চলে না। বক্রপথে যা ঘটে তার অনেক কিছুই সহজে জানা যায় না। তবে তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে অর্জিত যৌক্তিক ধারণাকে উড়িয়ে দিলে ইতিহাসের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে হয়। ১৯৭৫ সালের রক্তাক্ত পথের ওপর অবলীলায় পা রেখে প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটে। বললেন, তিনি রাজনীতি করবেন না, ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছা নেই, দ্রুতই ব্যারাকে ফিরে যাবেন। কিন্তু দেখা গেল বছর না ঘুরতেই রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা নিজের এক হাতে নিলেন। প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, রাষ্ট্রপতি, সেনাবাহিনী প্রধান, তিন বাহিনী প্রধান এবং তারপর এক পর্যায়ে এসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তারপর কোনোরকম জনম্যান্ডেটের জন্য অপেক্ষা না করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত যথার্থ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস ব্যতিরেকেই সামরিক আদেশ দ্বারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও মুক্তিযুদ্ধের ফসল এবং দেশের প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে গৃহীত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চিন্তা-চেতনা বলতে যা কিছু বোঝায়, এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দিলেন। এমনকি সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘সংগ্রাম ও মুক্তি’, এই শব্দ দুটিও বাতিল করে দিলেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ঐতিহ্যে বিশ্বাসী ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় উজ্জীবিত কোনো দল বা ব্যক্তির দ্বারা এই কাজ তো হতে পারে না। জিয়াউর রহমান যা কিছু করলেন তার সব কিছুই জামায়াতের এজেন্ডা। জামায়াত এর জন্যই একাত্তরে পাকিস্তানের সহযোগী ছিল। তাই জামায়াতের হাত ধরে এ কাজটি হলে মানুষের আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকত না। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র ৬-৭ বছরের মাথায় জিয়াউর রহমান যখন এটা করলেন তখনো দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের সব মানুষের স্মৃতিতে একাত্তরে জামায়াতের বীভৎস চেহারাটি জ্বলজ্বল ছিল। তাই কোনো ছলনায়ই জামায়াত পরিচয় ধারণকারী কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে এটা করা সম্ভব ছিল না, যা সহজেই হয়ে গেল বীরউত্তম মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। তারপরই প্রথমে একটু ছদ্মবেশে হলেও দ্রুতই ঘোমটা খুলে রাজনীতির মাঠে নেমে পড়ে জামায়াত। এর কিছুদিন পরেই লন্ডনে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন জারি রেখে এক চাতুরীমূলক অজুহাতে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম। পূর্ব পাকিস্তান পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ বা ক্ষেত্র তৈরি করার জন্যই কি তাহলে গোলাম আযমের দ্রুত বাংলাদেশে আগমন, নাকি অন্য কিছু। তখনই এ প্রশ্নটি মানুষের মনে এসেছে। কারণ, তিনি যখন এলেন তখন জিয়াউর রহমানের সরকার তাকে বলেনি যে, আপনি বাংলাদেশে ঢুকতে হলে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন বাতিল করতে হবে। স্মরণযোগ্য, তখন জিয়া সরকারের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একাত্তরে পাকিস্তানের বড় সহযোগী শাহ আজিজুর রহমান। একমাত্র জামায়াতই বলেছে একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এ কথাটি জামায়াত বলেছে বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে। সারা দেশের মানুষ এর তীব্র প্রতিবাদ করলেও বিএনপি ছিল একেবারেই নিশ্চুপ। জিয়া-উত্তর নব্য বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের কয়েকটি উদাহরণ দিই।

এক. ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি একা ১৯৩টি আসন পাওয়ার পর জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদকে টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী বানানো হয়। আরেকজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী নিজামী এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। দুই. বিএনপির সুপ্রিম লিডার তারেক রহমান পল্টন ময়দানে এক সভায় ছাত্রশিবিরকে এক মায়ের সন্তান, আপন ভাই হিসেবে ঘোষণা দেন। তিন. ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ট্রাইব্যুনাল থেকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হলে ওইদিন বিকাল থেকে জামায়াত-ছাত্রশিবির নিরীহ মানুষ হত্যা ও জ্বালাও পোড়াওসহ দেশব্যাপী ভয়াবহ তান্ডব সৃষ্টি করে, কর্তব্যরত পুলিশকে হত্যা করে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেয় এবং শহীদ মিনার ভাঙচুর করে। তারপরও ১ মার্চ সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে এসে বিএনপি চেয়ারপারসন বিএনপি-ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের জামায়াতের তান্ডবে যোগ দেওয়ার হুকুম দেন। চার. ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর রোডমার্চ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জনসভায় বেগম খালেদা জিয়া বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী স্বাধীনতাবিরোধী নয়, মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের আটক রাখা হয়েছে, সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। ২০১১ সালের ৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিএনপি যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ ও ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়ার দাবি জানায়। ওই সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য দেন মওদুদ আহমদ। তারপর চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন হাই কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আটক সবাইকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং বর্তমানে বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ মার্কা নিয়ে জামায়াতের প্রার্থীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয় বিএনপি। সেই নির্বাচনে ২০-দলীয় জোটের বিপর্যয় ঘটার পর থেকে বিএনপি ও জামায়াতকে আর একসঙ্গে দেখা যায়নি। জামায়াত নিয়ে গঠিত ২০-দলীয় জোট বিএনপি ভেঙে দিয়েছে বলে শুনেছি। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে জামায়াত সম্পর্কে বিএনপি এখনো কিছু বলেনি। যুদ্ধাপরাধের দায়ে সিনিয়র নেতাদের ফাঁসি হয়ে যাওয়ায় জামায়াতের রাজনীতি বড় ধরনের বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। নির্বাচন কমিশনে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে। তাছাড়া আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি ধর্মাশ্রয়ী উগ্রবাদী রাজনীতির জন্য এখন আর অনুকূল নয়। জামায়াতের পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানের এখন নাকাল অবস্থা। এমন এক পরিস্থিতিতে বিড়ালের মতো চুপিসারে জামায়াত পুনরায় রাজনীতির মাঠে পুনঃপদার্পণের চেষ্টায় কিছুদিন আগে রাজধানীতে একটা হলের মধ্যে সমাবেশ করেছে। জামায়াত কীভাবে সমাবেশ করার অনুমতি পেল তা নিয়ে রাজনীতির ঘরোয়া আলোচনায় অনেক কথা হচ্ছে, যা এই লেখার সূচনাতে উল্লেখ করেছি। কেউ যেন এই ভুল না করেন যে, জামায়াত-বিএনপি আলাদা হয়ে গেছে। এরা একজন অন্যজনের প্রাণভোমরা। জামায়াত-শিবিরকে এক মায়ের পেটের ভাই সম্বোধনের মধ্য দিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতারাই তার প্রমাণ দিয়েছেন। সুযোগ পেলেই তারা আবার এক হয়ে যাবে। সেটা আগেও দেখা গেছে। আওয়ামী লীগ সরকার একনাগাড়ে প্রায় ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের যে রাজনীতি তার অবসান হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী বড় পক্ষ বিএনপি এখন মরিয়া, তারা যে কোনো অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করতে পারে। এই চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। তার জন্য দলের সাংগঠনিক শক্তিই হবে বড় অস্ত্র। নিজেদের এবং শত্রুপক্ষের সক্ষমতা ও দুর্বলতা সঠিকভাবে মূল্যায়ন এবং সে অনুসারে সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে পারলে বিগত সময়ের মতো আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাও আওয়ামী লীগের জন্য অসম্ভব কিছু হবে না। কৌশল রাজনীতিতে হালাল, যতক্ষণ পর্যন্ত সেই কৌশলের রশি নিজের হাতে শক্তভাবে থাকে। পন্থা যেন লক্ষ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে তার জন্য সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি সংস্কৃতি ও বঙ্গবন্ধুকে অবলম্বন করে। এ জায়গায় অটুট থাকলে এবং সাংগঠনিক ও চেতনাগতভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকলে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ আবার বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। দেশ আবার ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়ুক তা এ দেশের তরুণ প্রজন্ম চাইবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত-বিএনপি নেচারাল এলাই বা সহজাত মিত্র। এক পক্ষ বিলীন হয়ে গেলে অন্য পক্ষ টিকতে পারবে না। তাই আগামীতে জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে কীভাবে আসবে, নাকি আদৌ আসতে পারবে না, তা দেখার জন্য আর মাত্র দু-একটি মাস অপেক্ষা করতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা