শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত কি আবার রাজনীতিতে ফিরছে

খালিজ টাইমসের সূত্রে গত ৪ জুলাই বাংলাদেশের একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, থাইল্যান্ডে এক নারীর মৃত্যুর পর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় নেওয়ার পথে হঠাৎ করেই জেগে উঠেছেন এবং বেঁচে গেছেন। এমন ঘটনা সাধারণত দেখা যায় না বলেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সেটি খবর তৈরি করেছে। এ খবরটির সঙ্গে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির একটা প্রতীকী মিল আছে। কারণ গত প্রায় ১০ বছর জামায়াতের প্রধান কার্যালয়ে তালা এবং তাদের কোনো রা না থাকায় অনেকের মনে হয়েছে বাংলাদেশে জামায়াতের রাজনীতির মৃত্যু ঘটেছে। এখন শুধু অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া বাকি। অর্থাৎ মৃত্যু হয়েছে, কিন্তু হাসপাতালের পোস্টমর্টেম শাখা থেকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য লাশটি ছাড়া হচ্ছে না। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন আগে রাজধানীর একটা হলের ভিতরে বড় এক সমাবেশের মাধ্যমে জামায়াতের নেতারা ঘোষণা দিয়েছেন তারা মরেননি। এমন আকস্মিকতায় সংগত কারণেই অনেকে ভাবছেন কী করে কী হলো। বাংলাদেশ ও জামায়াতের রাজনীতির মধ্যে তেল আর জলের মতো সম্পর্ক, একটার সঙ্গে অন্যটি যায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিগত সময়ে জামায়াতের রাজনীতি শুধু বেঁচে থাকা নয়, তারা বিএনপির কাঁধে ওঠে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়েছে, দেশকে তছনছ করেছে এবং ঔদ্ধত্য দেহ ভঙ্গিতে বলেছে, এ দেশে কোনো দিন কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এহেন জামায়াত মৃত্যুর কফিন থেকে কোন জাদুবলে আবার ফিরে এলো তা এখন রাজনৈতিক আড্ডায় এক তুমুল আলোচনার বিষয়। নানাজনের নানামত ও বহু কথা, যার বেশির ভাগই আমার কাছে গসিপ মনে হয়। এসব কথায় একটু পরে আসছি। তার আগে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত কই মাছের প্রাণ কীভাবে পেল তার একটু পোস্টমর্টেম প্রয়োজন। কারণ, জামায়াতের রাজনীতি থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত অস্তিত্ব হারানোর শঙ্কা থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হতে পারবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় দুটি রহস্যের কূলকিনারা এখনো হয়নি। প্রথম রহস্যটি হলো, স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যুদ্ধের ধ্বংসস্তূূপের ওপর দাঁড়ানো একটা দেশে কিছু মুক্তিযোদ্ধার নেতৃত্বে জাসদ নামের একটা রাজনৈতিক দলের কেনইবা আবির্ভাব হলো, আর কেনইবা তারা উগ্রবাদী ধ্বংসাত্মক ও হত্যাকান্ডের রাজনীতির পথ বেছে নিল, যে পথ ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্র তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড হঠাৎ করে ঘটেনি, উপযুক্ত ক্ষেত্র পেয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছে। এই প্রেক্ষাপট তৈরিতে তখনকার আরও অনেকেই ঘরের ভিতরে বসে ব্যক্তিস্বার্থে, বুঝে, না বুঝে, ভূমিকা রেখেছে, যার মুখোশ এখনো উন্মোচিত হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দ্বিতীয় রহস্যটি হলো, স্বাধীনতাবিরোধী ও একাত্তরের গণহত্যাকারী এবং ২০০১-০৬ মেয়াদে মন্ত্রী হয়ে যারা বলেছেন এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, সেই দলের পুনর্জন্ম পঁচাত্তর-পরবর্তীতে যেভাবে হলো তাতে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, বিএনপির হাত ধরেই কি জামায়াতের পুনর্জন্ম হলো, নাকি কৌশলীপথে জামায়াতের... প্রেসক্রিপশনে বিএনপির জন্ম এবং তারপর সেই পথ ধরে জামায়াতের আবির্ভাব। এই প্রশ্নের অকাট্য উত্তর নেই। তবে সবাই জানেন রাজনীতি কখনো সরল পথে চলে না। বক্রপথে যা ঘটে তার অনেক কিছুই সহজে জানা যায় না। তবে তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে অর্জিত যৌক্তিক ধারণাকে উড়িয়ে দিলে ইতিহাসের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে হয়। ১৯৭৫ সালের রক্তাক্ত পথের ওপর অবলীলায় পা রেখে প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটে। বললেন, তিনি রাজনীতি করবেন না, ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছা নেই, দ্রুতই ব্যারাকে ফিরে যাবেন। কিন্তু দেখা গেল বছর না ঘুরতেই রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা নিজের এক হাতে নিলেন। প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, রাষ্ট্রপতি, সেনাবাহিনী প্রধান, তিন বাহিনী প্রধান এবং তারপর এক পর্যায়ে এসে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তারপর কোনোরকম জনম্যান্ডেটের জন্য অপেক্ষা না করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত যথার্থ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস ব্যতিরেকেই সামরিক আদেশ দ্বারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ও মুক্তিযুদ্ধের ফসল এবং দেশের প্রায় শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষের ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে গৃহীত বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চিন্তা-চেতনা বলতে যা কিছু বোঝায়, এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দিলেন। এমনকি সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘সংগ্রাম ও মুক্তি’, এই শব্দ দুটিও বাতিল করে দিলেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ঐতিহ্যে বিশ্বাসী ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় উজ্জীবিত কোনো দল বা ব্যক্তির দ্বারা এই কাজ তো হতে পারে না। জিয়াউর রহমান যা কিছু করলেন তার সব কিছুই জামায়াতের এজেন্ডা। জামায়াত এর জন্যই একাত্তরে পাকিস্তানের সহযোগী ছিল। তাই জামায়াতের হাত ধরে এ কাজটি হলে মানুষের আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকত না। স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র ৬-৭ বছরের মাথায় জিয়াউর রহমান যখন এটা করলেন তখনো দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের সব মানুষের স্মৃতিতে একাত্তরে জামায়াতের বীভৎস চেহারাটি জ্বলজ্বল ছিল। তাই কোনো ছলনায়ই জামায়াত পরিচয় ধারণকারী কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে এটা করা সম্ভব ছিল না, যা সহজেই হয়ে গেল বীরউত্তম মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। তারপরই প্রথমে একটু ছদ্মবেশে হলেও দ্রুতই ঘোমটা খুলে রাজনীতির মাঠে নেমে পড়ে জামায়াত। এর কিছুদিন পরেই লন্ডনে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন জারি রেখে এক চাতুরীমূলক অজুহাতে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম। পূর্ব পাকিস্তান পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ বা ক্ষেত্র তৈরি করার জন্যই কি তাহলে গোলাম আযমের দ্রুত বাংলাদেশে আগমন, নাকি অন্য কিছু। তখনই এ প্রশ্নটি মানুষের মনে এসেছে। কারণ, তিনি যখন এলেন তখন জিয়াউর রহমানের সরকার তাকে বলেনি যে, আপনি বাংলাদেশে ঢুকতে হলে পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন বাতিল করতে হবে। স্মরণযোগ্য, তখন জিয়া সরকারের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একাত্তরে পাকিস্তানের বড় সহযোগী শাহ আজিজুর রহমান। একমাত্র জামায়াতই বলেছে একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। এ কথাটি জামায়াত বলেছে বিএনপি সরকারের মন্ত্রী হয়ে। সারা দেশের মানুষ এর তীব্র প্রতিবাদ করলেও বিএনপি ছিল একেবারেই নিশ্চুপ। জিয়া-উত্তর নব্য বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের কয়েকটি উদাহরণ দিই।

এক. ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি একা ১৯৩টি আসন পাওয়ার পর জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদকে টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী বানানো হয়। আরেকজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী নিজামী এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। দুই. বিএনপির সুপ্রিম লিডার তারেক রহমান পল্টন ময়দানে এক সভায় ছাত্রশিবিরকে এক মায়ের সন্তান, আপন ভাই হিসেবে ঘোষণা দেন। তিন. ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ট্রাইব্যুনাল থেকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হলে ওইদিন বিকাল থেকে জামায়াত-ছাত্রশিবির নিরীহ মানুষ হত্যা ও জ্বালাও পোড়াওসহ দেশব্যাপী ভয়াবহ তান্ডব সৃষ্টি করে, কর্তব্যরত পুলিশকে হত্যা করে, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দেয় এবং শহীদ মিনার ভাঙচুর করে। তারপরও ১ মার্চ সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে এসে বিএনপি চেয়ারপারসন বিএনপি-ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের জামায়াতের তান্ডবে যোগ দেওয়ার হুকুম দেন। চার. ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর রোডমার্চ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জনসভায় বেগম খালেদা জিয়া বলেন, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদী স্বাধীনতাবিরোধী নয়, মিথ্যা মামলা দিয়ে তাদের আটক রাখা হয়েছে, সবাইকে মুক্তি দিতে হবে। ২০১১ সালের ৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিএনপি যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ ও ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়ার দাবি জানায়। ওই সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য দেন মওদুদ আহমদ। তারপর চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন হাই কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আটক সবাইকে মুক্তি দেওয়া হবে এবং বর্তমানে বিচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

সর্বশেষ ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ মার্কা নিয়ে জামায়াতের প্রার্থীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয় বিএনপি। সেই নির্বাচনে ২০-দলীয় জোটের বিপর্যয় ঘটার পর থেকে বিএনপি ও জামায়াতকে আর একসঙ্গে দেখা যায়নি। জামায়াত নিয়ে গঠিত ২০-দলীয় জোট বিএনপি ভেঙে দিয়েছে বলে শুনেছি। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে জামায়াত সম্পর্কে বিএনপি এখনো কিছু বলেনি। যুদ্ধাপরাধের দায়ে সিনিয়র নেতাদের ফাঁসি হয়ে যাওয়ায় জামায়াতের রাজনীতি বড় ধরনের বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। নির্বাচন কমিশনে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে। তাছাড়া আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি ধর্মাশ্রয়ী উগ্রবাদী রাজনীতির জন্য এখন আর অনুকূল নয়। জামায়াতের পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানের এখন নাকাল অবস্থা। এমন এক পরিস্থিতিতে বিড়ালের মতো চুপিসারে জামায়াত পুনরায় রাজনীতির মাঠে পুনঃপদার্পণের চেষ্টায় কিছুদিন আগে রাজধানীতে একটা হলের মধ্যে সমাবেশ করেছে। জামায়াত কীভাবে সমাবেশ করার অনুমতি পেল তা নিয়ে রাজনীতির ঘরোয়া আলোচনায় অনেক কথা হচ্ছে, যা এই লেখার সূচনাতে উল্লেখ করেছি। কেউ যেন এই ভুল না করেন যে, জামায়াত-বিএনপি আলাদা হয়ে গেছে। এরা একজন অন্যজনের প্রাণভোমরা। জামায়াত-শিবিরকে এক মায়ের পেটের ভাই সম্বোধনের মধ্য দিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতারাই তার প্রমাণ দিয়েছেন। সুযোগ পেলেই তারা আবার এক হয়ে যাবে। সেটা আগেও দেখা গেছে। আওয়ামী লীগ সরকার একনাগাড়ে প্রায় ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের যে রাজনীতি তার অবসান হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী বড় পক্ষ বিএনপি এখন মরিয়া, তারা যে কোনো অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করতে পারে। এই চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। তার জন্য দলের সাংগঠনিক শক্তিই হবে বড় অস্ত্র। নিজেদের এবং শত্রুপক্ষের সক্ষমতা ও দুর্বলতা সঠিকভাবে মূল্যায়ন এবং সে অনুসারে সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে পারলে বিগত সময়ের মতো আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাও আওয়ামী লীগের জন্য অসম্ভব কিছু হবে না। কৌশল রাজনীতিতে হালাল, যতক্ষণ পর্যন্ত সেই কৌশলের রশি নিজের হাতে শক্তভাবে থাকে। পন্থা যেন লক্ষ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে তার জন্য সতর্ক থাকা প্রয়োজন। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালি সংস্কৃতি ও বঙ্গবন্ধুকে অবলম্বন করে। এ জায়গায় অটুট থাকলে এবং সাংগঠনিক ও চেতনাগতভাবে ঐক্যবদ্ধ থাকলে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ আবার বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। দেশ আবার ২০০১-০৬ মেয়াদের মতো ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়ুক তা এ দেশের তরুণ প্রজন্ম চাইবে না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত-বিএনপি নেচারাল এলাই বা সহজাত মিত্র। এক পক্ষ বিলীন হয়ে গেলে অন্য পক্ষ টিকতে পারবে না। তাই আগামীতে জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে কীভাবে আসবে, নাকি আদৌ আসতে পারবে না, তা দেখার জন্য আর মাত্র দু-একটি মাস অপেক্ষা করতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭
চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান
জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড
প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২
পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১
মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান
বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু
গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক
হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর
জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা
বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন