শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ হওয়া : মানুষের মতো মানুষ

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ হওয়া : মানুষের মতো মানুষ

দুনিয়ার ইতিহাসে অনেক নামিদামি মানুষ অতি সামান্য অবস্থা থেকে শীর্ষপদে পৌঁছেছেন। বিশ্ব ইতিহাসের বড় বড় নায়ক-নায়িকাদের সবাই নিজ যোগ্যতা ও প্রতিভাগুণে বড় হয়েছেন। এদের কেউ হয়তো উঠে এসেছেন বস্তি থেকে, কেউবা ছিলেন পথের মানুষ। মুচি, দিনমজুর হিসেবে জীবন শুরু করলেও তারা জীবন জয়ের পাশাপাশি বিশ্বজয়ের কৃতিত্বও দেখিয়েছেন। ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন মাইকেল সাতা। পরিচ্ছন্নতা কর্মী বা সুইপার বলে যাদের অভিহিত করা হয় সাতা ছিলেন তাদেরই একজন। লন্ডনের ভিক্টোরিয়া স্টেশনে অন্যসব পরিচ্ছন্নতা কর্মীর মতো তিনিও ঝাড়ামোছার কাজ করতেন। পরে কাজ করেছেন কুলি হিসেবে। কাজের ফাঁকে খণ্ডকালীন পড়াশোনাও করেছেন। সুইপারের কাজ করলেও মাইকেল সাতার চোখে ছিল বড় হওয়ার স্বপ্ন। দেশের মানুষের কল্যাণ চিন্তা তাকে সারাক্ষণ আচ্ছন্ন করে রাখত। সেই মাইকেল সাতা জাম্বিয়ার সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হন। খনিজসম্পদে ভরপুর জাম্বিয়ার মানুষ দুর্নীতি আর অব্যবস্থাপনার কারণে দুনিয়ার অন্যতম গরিব দেশ। সাতা দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর বলেন, লন্ডনের রেলস্টেশনের চেয়েও তিনি তার মাতৃভূমিকে বেশি পরিচ্ছন্ন রাখবেন। বলেন, দুর্নীতিকে ঝেটিয়ে দূর করাই হবে তার প্রথম কাজ।

একজন ঝাড়ুদারের দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ার ঘটনায় জাম্বিয়ার অভিজাতরা নাক ছিটকিয়েছেন। কিন্তু এ অর্বাচীনরা বুঝতে চাননি মাইকেল সাতা কারও দয়া নয়, নিজের যোগ্যতায় দেশের সর্বোচ্চ পদে পৌঁছেছেন। কাজের মাধ্যমে দেশের মানুষের মনজয়ে সমর্থ হয়েছেন। দুনিয়ায় যারা সেরাদের সেরা তাদের অনেকেরই ইতিহাস মাইকেল সাতার মতো।

আমেরিকার ‘মহান প্রেসিডেন্ট’ আব্রাহাম লিংকন প্রথম জীবনে ছিলেন কাঠুরিয়া। অসামান্য মেধা ও কর্তব্যপরায়ণতা তাকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে উন্নীত করে। মার্কিনিদের মতে, লিংকন শুধু প্রেসিডেন্টই নন, এক আদর্শেরও নাম। আমেরিকায় বহু প্রেসিডেন্ট দেশ শাসন করেছেন ও করবেন। তাদের কেউই লিংকনকে কখনো অতিক্রম করতে পারবেন কি না সন্দেহ। এ দেশেরই আরেক প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট ছিলেন পঙ্গু। দেশের অর্থনীতি যখন বিধ্বস্ত, সে অবস্থায় তিনি হাল ধরেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে মিত্রশক্তির পক্ষে আমেরিকার যোগদান যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। শারীরিকভাবে অক্ষম হলেও প্রবল ইচ্ছাশক্তি রুজভেল্টকে একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তুলে ধরে। আমাদের এই উপমহাদেশে একসময় ক্রীতদাস বা হাবসীদের শাসন ছিল। যাদের অনেকেই প্রথম জীবনে ক্রীতদাস হিসেবে মানবেতর জীবনযাপন করেছেন। আপন যোগ্যতাবলে পরবর্তীতে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হন। এদের মধ্যে সুলতান ইলতুতমিস, কুতুবউদ্দিন আইবেক শাসক হিসেবে ইতিহাসে যথেষ্ট মর্যাদার অধিকারী। ভারতের প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ছিলেন গরিব ঘরের সন্তান। কতটা গরিব ছিল শাস্ত্রীজির পরিবার? ছোটবেলায় তাকে স্কুলে যেতে হতো বাড়ি থেকে বহু দূরে। পথে ছিল ছোট্ট একটি নদী। নৌকায় নদী পার হতে মাত্র ১ পয়সা লাগত। এ সামান্য পয়সাও তার দেওয়ার সামর্থ্য ছিল না। তাই তিনি জামা, প্যান্ট ও বই হাতে নিয়ে নামতেন পানিতে। তারপর সাঁতার কেটে পার হতেন নদী। ছোটবেলায় দারিদ্র্যের মধ্যে তিনি যে মানুষ হয়েছেন, তা প্রতিষ্ঠার শীর্ষে উঠেও ভুলে যাননি। লাল বাহাদুর শাস্ত্রী যখন প্রধানমন্ত্রী তখনও তার জীবনযাপন ছিল একজন দরিদ্র মানুষের মতোই। বিশাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন ড. মনমোহন সিং। পশ্চাৎপদ ভারত বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক পরাশক্তি হওয়ার পথে দ্রুত ছুটে চলছে মনমোহন সিংয়ের প্রদর্শিত পথে। ফেরিওয়ালার ছেলে মনমোহন ছোটবেলায় পড়াশোনা করতেন লাইট পোস্টের নিচে বসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, অর্থমন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রী পদে বসেও বিলাসিতা তাকে স্পর্শ করতে পারেনি।

মানুষের মতো মানুষ হিসেবে যারা বিশ্ব ইতিহাসে নন্দিত তাদেরই একজন ভারতের একাদশ প্রেসিডেন্ট এপিজে আবদুল কালাম। পেশায় যিনি একজন বিজ্ঞানী। পরমাণু ও মহাশূন্য গবেষণায় তার সাফল্য প্রায় আকাশ ছোঁয়ার মতো। ভারতীয় এটম বোমার জনক ভাবা হয় এই বিজ্ঞানীকে। দরিদ্র পরিবারে জš§গ্রহণকারী আবদুল কালামকে তার বাবা স্কুলে ভর্তি করেন বুকভরা আশা নিয়ে। কিন্তু মাত্র ১০ বছর বয়সেই পড়াশোনার পাশাপাশি জীবনযুদ্ধেও জড়িত হয়ে পড়েন। পড়াশোনা চালানোর খরচ মেটানো ও বাবা-মাকে সংসার চালাতে সাহায্য করার জন্য হকারির কাজ শুরু করেন তিনি। ভোরে লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পত্রিকা পৌঁছে দিতেন। এহেন আবদুল কলাম তার যোগ্যতাগুণে ভারতের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে আবির্ভূত হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ও প্রেসিডেন্ট- যখন যে পদ তিনি গ্রহণ করেছেন সে পদকেই মহিমান্বিত করেছেন।

শ্রীলঙ্কার পরলোকগত প্রেসিডেন্ট প্রেমাদাসা ছিলেন বস্তির সন্তান। বাবা ছিলেন ধোপা। অত্যন্ত গরিবি অবস্থায় কেটেছে তার ছোটবেলা। প্রাথমিক শিক্ষা শেষে প্রেমাদাসা ভর্তি হতে যান মিশনারি হাইস্কুলে। স্কুলের রেক্টর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী প্রেমাদাসাকে ভর্তি করতে আপত্তি জানান। বলেন, এ স্কুলে শুধু খ্রিস্টান ছাত্রদের ভর্তি করা হয়। কিন্তু প্রেমাদাসা ছিলেন নাছোড়বান্দা। তিনি রেক্টরকে বললেন, ‘স্যার আমাকে তো অনেক বড় হতে হবে। পড়াশোনার সুযোগ না পেলে বড় হব কীভাবে?’ রেক্টর প্রেমাদাসার কথায় মুগ্ধ হয়ে তাকে স্কুলে ভর্তি করেন। ভর্তি ফরমের মন্তব্য স্থানে লেখেন- ‘এ ছেলে যে কত বড় হবে তা একমাত্র ঈশ্বরই জানেন।’ কৃষ্ণ-আফ্রিকার মুক্তি আন্দোলনের এক মহান নাম শ্যাম নাজোমা। আফ্রিকার মুক্তিদূত হিসেবে নেলসন ম্যান্ডেলার পাশাপাশি উচ্চারিত হয় তার নাম। স্বাধীন নামিবিয়ার রাষ্ট্রপিতা ও প্রেসিডেন্ট নাজোমা একসময় ছিলেন সামান্য নাপিত। সেলুনে চুল-দাড়ি কাটতে কেউ এলে তিনি তাদের সঙ্গে কীভাবে দেশের স্বাধীনতা অর্জন করা যায় এ নিয়ে মতবিনিময় করতেন। অবশেষে একদিন সেলুন ফেলে দেশের কাজে নেমে পড়েন। গড়ে তোলেন রাজনৈতিক দল। সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামও শুরু হয় তার নেতৃত্বে। অবশেষে আসে স্বাধীনতা।

দুনিয়ার অন্যতম সেরা জাতি হিসেবে ইংরেজদের পরিচয় স্বীকৃত। এক সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। এই ব্রিটেনেরই সাবেক প্রধানমন্ত্রী জন মেজর। বাবা ছিলেন সার্কাস দলের সামান্য কর্মী। অর্থাভাবে অষ্টম শ্রেণির বেশি পড়াশোনা করতে পারেননি। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি বাসের কন্ডাক্টর হওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অঙ্কে কাঁচা-এ যুক্তিতে চাকরি হয়নি। পরবর্তীতে এই জন মেজরই ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী হন। যে যুবকটি অঙ্কে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, তিনিই ব্রিটেনের মতো দেশে অর্থনীতির হাল ধরেন যোগ্যতার সঙ্গে। এখানেই থেমে যায়নি জন মেজরের অগ্রযাত্রা। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী পদেও অধিষ্ঠিত হন তিনি।

ফুটবলের কিংবদন্তি পেলে, ম্যারাডোনা, রোনালদো তিনজনই বস্তির ছেলে। এদের ছোটবেলা কেটেছে ছেঁড়া জামাকাপড় পরে। রোনালদোর বাবা-মা এতই গরিব ছিলেন যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতে দুই দিন দেরি হয়। রেজিস্ট্রিকৃত জš§ তারিখের দুই দিন আগে যে তার জš§ তা তিনি স্বীকার করেছেন অকপটে। শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেট দলের সুপারস্টার জয়সুরিয়ার বাবা ছিলেন একজন জেলে।

বিশ্বসাহিত্যের কৃতী পুরুষ ম্যাক্সিম গোর্কি কামারশালা এমনকি জুতার দোকানেও কাজ করেছেন। কিন্তু এ আভিজাত্যহীনতা আপন প্রতিভাকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়নি। দুনিয়ার দেশে দেশে গোর্কি সাহিত্যরসিকদের কাছে প্রাতঃস্মরণীয় নাম। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামও রুটির দোকানে এমনকি লোকের বাড়িতে কাজ করেছেন। মুসলিম বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ দার্শনিক আল-ফারাবী ছিলেন বাগানের মালি। শেখ সাদী এক সময় ক্রীতদাস হিসেবে অমানবিক জীবনযাপন করতেন। দার্শনিক ব্রাউন তাঁতি হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করতেন। চিকিৎসা বিজ্ঞানী ড. লিভিং স্টোন, ফোর্ড মোটর গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বের অন্যতম ধনী হেনরি ফোর্ড কারখানার মজুর হিসেবে জীবন শুরু করেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা ভারতীয় মনীষী মহামতি গোখেল ছিলেন গরিব ঘরের ছেলে। ফিলিপাইনের জনপ্রিয় সাবেক প্রেসিডেন্ট মিসেস আরোয়ার পিতাও একসময় সে দেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। বিরোধীরা আরোয়াকে প্রায়ই ধোপানীর নাতনি বলে বিদ্রুপ করতেন। অবশ্য এই বিদ্রুপকে গর্বের ব্যাপার বলে ভাবতেন এই সাবেক ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট। তিনি নিঃসংকোচে স্বীকার করতেন তার দাদি ছিলেন একজন গরিব ধোপানী। বলতেন এ পরিচয়ে তিনি কুণ্ঠিত নন। গরিব ঘরে জš§ নিয়ে যারা নিজ যোগ্যতায় শীর্ষ পদে উঠেছেন তাদেরই একজন লাতিন আমেরিকার দেশ উরুগুয়ের প্রেসিডেন্ট জোসে মুজিকো। প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পরও যিনি নিজেকে কৃষক বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করতেন। দেশের সর্বোচ্চ পদে থাকা অবস্থায়ও যার জীবনযাপন অন্য সব কৃষকের মতো। জোসে মুজিকোর জš§ এক গরিব কৃষক পরিবারে।

জোসে মুজিকো বলেছেন, লোকে তাকে দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট বলে অভিহিত করে। কিন্তু তিনি আদৌ দরিদ্র নন। দরিদ্র তারা যারা সারাটা জীবন কেবল ভোগের জন্য খাটে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, উরুগুয়ের এই প্রেসিডেন্টের কোনো সঞ্চয় ছিল না। উরুগুয়ের নিঃসন্তান সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং তার সিনেটর স্ত্রীর সবচেয়ে দামি সম্পত্তি হলো ১৯৮৭ সালে কেনা এক হাজার ৯০০ ডলার দামের একটি ভক্সওয়াগন গাড়ি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান একজন স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তার জন্ম এক হতদরিদ্র পরিবারে। ১৯৬৫ সাল। গরিব এক ছেলে নিজের মেধা ও যোগ্যতায় ক্যাডেট কলেজে ভর্তির সুযোগ পান। কিন্তু গ্রাম ছেড়ে শহরে পড়তে যাওয়ার টাকা নেই। নেই পোশাক। গ্রামের স্কুলের শিক্ষকরা তার জন্য হাটে গিয়ে চাঁদা তুললেন। এভাবে জোগাড় হলো ১৫০ টাকা। হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান আতিউর রহমানের পরবর্তী জীবন শুধু সাফল্যের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাফল্যের শিখরে উঠেও তিনি তার অতীতকে ভুলে যাননি। দুনিয়ার কৃতী পুরুষের সংখ্যা কম হলেও চেহারাসর্বস্ব মাকালদের সংখ্যা কম নয়। পোশাকি চেহারা বা কৃত্রিম আভিজাত্যের প্রতি মোহগ্রস্তদের জন্য শেখ সাদীর সেই গল্পটি স্মরণীয়। ‘শেখ সাদী একবার রাজদরবারে যাচ্ছিলেন। যেতে যেতে পথে সন্ধ্যা নামল। বাধ্য হয়ে তিনি আশ্রয় নিলেন এক আমিরের বাড়িতে। তার পরনে ছিল অতি সাধারণ পোশাক। আমিরের লোকজন তাকে তেমন পাত্তাই দিল না। কোনো আদর-যত্নও মিলল না সেখানে। রাতটা কোনোরকমে কাটিয়ে ভোর হতেই শেখ সাদী যাত্রা শুরু করলেন। মনে তার একরাশ ক্ষোভ। কদিন পর রাজদরবার থেকে বাড়ি ফেরার পথে একই আমিরের প্রাসাদে তিনি আশ্রয় নেন। তার পরনে ছিল শাহেন শাহর দেওয়া মূল্যবান পোশাক। সম্মানিত অতিথিকে দেখে আমির হাঁকডাক শুরু করেন। নিজের পাশে বসিয়ে খানাপিনার ব্যবস্থা হয়। ভৃত্যরা নিয়ে আসে পোলাও, কোরমা, কাবাব আরও কত কিছু। শেখ সাদী খেতে বসলেন। কিন্তু তাজ্জব ব্যাপার। তিনি খাবার মুখে না দিয়ে জামার পকেটে ভরতে লাগলেন। মেহমানের আচরণে আমিরের চোখ তো ছানাবড়া। তিনি বিনীতভাবে এ আচরণের কারণ জানতে চাইলেন। জবাবে সাদী বললেন, জনাব এ খাবার তো আমার পোশাকেরই প্রাপ্য। আমির পূর্বাপর শুনে লজ্জিত হন। বারবার ক্ষমা চান শেখ সাদীর কাছে।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগ সংস্কার
বিচার বিভাগ সংস্কার
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
এগারসিন্ধুর দুর্গ
এগারসিন্ধুর দুর্গ
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন
শবেবরাত কী? এ রাতের কেন এত মর্যাদা?
শবেবরাত কী? এ রাতের কেন এত মর্যাদা?
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রাষ্ট্রের দায়িত্ব
জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রাষ্ট্রের দায়িত্ব
আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা
আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা
তাবলিগ জামাতে ঐক্য ফিরে আসুক
তাবলিগ জামাতে ঐক্য ফিরে আসুক
সর্বশেষ খবর
সহজেই বন্ধ করা যাবে ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশন
সহজেই বন্ধ করা যাবে ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
হবিগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋষভ পান্তের জীবন বাঁচানো সেই রজতই এখন মৃত্যুশয্যায়?
ঋষভ পান্তের জীবন বাঁচানো সেই রজতই এখন মৃত্যুশয্যায়?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি
খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজদিখানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিরাজদিখানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩৫
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩৫

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প: ‘এখন এই হাস্যকর যুদ্ধ বন্ধের সময় এসেছে’
ট্রাম্প: ‘এখন এই হাস্যকর যুদ্ধ বন্ধের সময় এসেছে’

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীর ঐতিহ্যবাহী কুমড়াচড়া খাল পুনরুদ্ধার
ফেনীর ঐতিহ্যবাহী কুমড়াচড়া খাল পুনরুদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার দৃশ্যমান নয় : দুদু
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার দৃশ্যমান নয় : দুদু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে এক্সেভেটরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২
কালিহাতীতে এক্সেভেটরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এআই ব্যবহারে নৈতিক ও আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হতে হবে’
‘এআই ব্যবহারে নৈতিক ও আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হতে হবে’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জন: খুলনায় পুলিশ কর্মকর্তার ৩ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধ সম্পদ অর্জন: খুলনায় পুলিশ কর্মকর্তার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইজতেমায় ‘ডেভিল’ পেলে ধরে দিবেন : জিএমপি কমিশনার
ইজতেমায় ‘ডেভিল’ পেলে ধরে দিবেন : জিএমপি কমিশনার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৯
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৯

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপারেশন ডেভিল হান্ট : চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৬
অপারেশন ডেভিল হান্ট : চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৬

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কথা মেনে পদত্যাগ করছেন ৭৫ হাজার মার্কিন সরকারি কর্মী
ট্রাম্পের কথা মেনে পদত্যাগ করছেন ৭৫ হাজার মার্কিন সরকারি কর্মী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রান্সফর্মার চুরি, দিনাজপুরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার
ট্রান্সফর্মার চুরি, দিনাজপুরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্রিটিশ নাগরিক আটকের কারণ জানাল ইরান
দুই ব্রিটিশ নাগরিক আটকের কারণ জানাল ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ট্রান্সফর্মার চুরি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার
ফুলবাড়ীতে ট্রান্সফর্মার চুরি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ৩০০ পরিবার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনা থেকে চট্টগ্রামে এলো আরও ৫২ হাজার টন গম
আর্জেন্টিনা থেকে চট্টগ্রামে এলো আরও ৫২ হাজার টন গম

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার
ভাঙ্গায় মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুর ফেস প্যাকে যত্নে থাকবে ত্বক
মধুর ফেস প্যাকে যত্নে থাকবে ত্বক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৫৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৫৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোলন ক্যান্সার: ভালো থাকার আছে যে উপায়
কোলন ক্যান্সার: ভালো থাকার আছে যে উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আগ্রাসন রুখতে বিশ্বব্যাপী সংহতি মিছিলের ডাক হামাসের
আগ্রাসন রুখতে বিশ্বব্যাপী সংহতি মিছিলের ডাক হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’
হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন
শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক
আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব
হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প
‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে
হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ১৮০ সন্তানের সেই বাবাকে সতর্ক করলেন আদালত
যে কারণে ১৮০ সন্তানের সেই বাবাকে সতর্ক করলেন আদালত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব
সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’
‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট
গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা
পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে
নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি
আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজতেমায় বিদেশিদের মেহমানদারি
ইজতেমায় বিদেশিদের মেহমানদারি

রকমারি নগর পরিক্রমা

যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ
যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ

নগর জীবন

শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ
শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ

নগর জীবন

৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা
৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার
ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার

নগর জীবন

বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি
বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি

নগর জীবন

মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলীর ভালোবাসা
বুবলীর ভালোবাসা

শোবিজ

রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত
সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত

নগর জীবন

বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর
বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর

মাঠে ময়দানে

এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে
অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে

পেছনের পৃষ্ঠা