শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

জীবনানন্দের কষ্টের মৃত্যু, জ্যোতি বসুর বাড়ি ফেরা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনানন্দের কষ্টের মৃত্যু, জ্যোতি বসুর বাড়ি ফেরা

জীবনের হিসাবনিকাশগুলো সমানভাবে মেলানো যায় না। একটি ঘটনাকে এপাশ থেকে দেখলে এক রকম, অন্যপাশে আরেক। এ নিয়ে একটা গল্প। সকালের নাশতার সময় কলকাতার এক নামকরা রেস্টুরেন্টে প্রচণ্ড ভিড় হতো। একজন ব্যবসায়ী মাঝে মাঝে নাশতা করতে যেতেন সেই রেস্টুরেন্টে। তিনি খেয়াল করলেন এক ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে নাশতা করতে আসেন। ভিড়ের সুযোগ নিয়ে বিল না দিয়ে কেটে পড়েন। ব্যবসায়ী খেয়াল করলেন, রেস্টুরেন্ট মালিক ও স্টাফদের ফাঁকি দিচ্ছেন লোকটি। অথচ তারা খেয়াল করছেন না। তাদের ভিড় সামলানোর সুযোগ নিচ্ছেন লোকটি। এভাবে বেশ কিছুদিন দেখে ব্যবসায়ী বিস্মিত হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন বিষয়টি রেস্টুরেন্ট মালিককে বলবেন, তোমাদের ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ভালো নয়। কর্মব্যস্ততার কারণে ব্যবসায়ীর অনেক দিন আর সকালের নাশতা খেতে সেই রেস্টুরেন্টে যাওয়া হলো না।

পরে একদিন খেতে গিয়ে দেখলেন ভিড় কম। বিল না দিয়ে চলে যাওয়া মানুষটিও আসেননি। ব্যবসায়ী নাশতা সারলেন। তারপর বিল দেওয়ার সময় মালিককে বললেন, আপনাকে একটা কথা বলব। মালিক বললেন, বলুন। ব্যবসায়ী বললেন, আপনার রেস্টুরেন্টে ভিড় থাকলে একজন মানুষ আসেন। ভিড়ের ভিতরে নাশতা করেন। তারপর বিল না দিয়ে চলে যান। আপনার লোকজনকে বলে দেবেন পরেরবার এলে খেয়াল করতে। তারপর লোকটিকে ধরে সব বিল আদায় করতে। টাকা না দিলে পুলিশে দেবেন। মালিক হাসলেন। বললেন, আমি সব জানি। সব দেখি। এবার ব্যবসায়ী বললেন, আশ্চর্য! আপনি জেনেশুনে কিছু বলেন না? জবাবে রেস্টুরেন্ট মালিক বললেন, একটা কারণ তো অবশ্যই আছে। মন থেকে বিশ্বাস করি আমার রেস্টুরেন্টে ভিড় হয় লোকটির জন্য। একটা সময় এ রমরমা অবস্থা ছিল না। ব্যবসায়ী বললেন, তিনি কি কোনো সেলিব্রেটি? চেহারা -সুরুত দেখলে তো মনে হয় না। মালিক বললেন, আপনি ঠিক ধরেছেন। মানুষটি সেলিব্রেটি না। তিনি একজন ভিখারি। বিল না দিয়ে একদিন চলে যাওয়ার সময় পিছু নিয়েছিলাম। জানলাম, তিনি পাশের রাস্তায় ট্রাফিক মোড়ে ভিক্ষা করেন। এখান থেকে বের হয়ে তিনি মোনাজাত ধরে প্রার্থনা করেন আল্লাহর কাছে। তার প্রার্থনা একটাই- এই রেস্টুরেন্টে যেন প্রতিদিন এভাবে ভিড় হয়। ভিড়ের ফাঁকে তিনি খেতে আসতে পারেন। আমরাও খেয়াল করলাম, এই ফকির এলে নজিরবিহীন ভিড় হয়। আজ ফকির আসেননি। দেখেন ভিড়ও নেই। চিন্তায় আছি ওনার অসুখ হলো না তো! ভাবছি একবার গিয়ে খোঁজ নেব।

মানুষের জীবনে কার দোয়া কখন কীভাবে কবুল হবে আমরা জানি না। আর যে কোনো ঘটনা দুই পাশ থেকে দুই ভাবে দেখা হয়। চলার পথে চাওয়াপাওয়ার সুখদুঃখ অনেকটা আপেক্ষিক। কবিগুরু বলেছেন, ‘ক্লান্তি আমায় ক্ষমা করো প্রভু’। দেহের ক্লান্তি দূর করা যায়। মনে ক্লান্তি একবার ভর করলে সহজে আর যেতে চায় না। মনের ক্লান্তি সবকিছু শেষ করে দেয়। তছনছ করে ফেলে একটা জীবন। জীবনানন্দ দাশের মৃত্যু নিয়ে এখনো তর্ক হয়। কেউ বলেন, আত্মহত্যা, আবার কারও চোখে স্রেফ দুর্ঘটনা। আসলে তিনি কি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন? না সবকিছু ছিল দুর্ঘটনা? ট্রামের নিচে পড়ার ঘটনা নজিরবিহীন! শতবর্ষের রেকর্ড শুধুই জীবনানন্দ। ধীরে চলা ট্রাম বারবার ঘণ্টি বাজাচ্ছিল। চালক চিৎকার করছিলেন, সরুন। জীবনানন্দ শুনছিলেন না। আপন মনে রাস্তা পার হচ্ছিলেন। শেষ জীবনটা মনের ক্লান্তিতে ছিলেন। কোনো কিছুই ভালো লাগত না। অভাব-অনটনের সংসারে স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কটা ভালো ছিল না। পেশা ছিল অধ্যাপনা। নেশায় কবিতা। কারণে-অকারণে চাকরি ছাড়তেন। আবার চাকরি চলেও যেত। আর্থিক কষ্টের কারণে ধারকর্জ করতেন বন্ধু, আত্মীয়-পরিজনের কাছ থেকে। চাকরির জন্য আবেদন জমা দিতেন। চিঠিও লিখতেন অনেকের কাছে। স্ত্রী লাবণ্য দাশের সঙ্গে এ নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত ধূসরতা ও নির্জনতার কবির। জন্ম নিয়েছিলেন বাংলাদেশের বরিশালে। বড় হয়েছেন খাল-বিলের প্রকৃতি দেখে। অসহ্য শহুরের জীবন বেছে নিতে হয়েছিল চাকরি আর সংসারের কারণে। থাকতে হতো শহরে। ছবি আঁকতেন। ১৯৪৭ সালের পর কলকাতায় স্থায়ী হন।

চার দেয়ালের সংসারে জীবনের হিসাবের কশাঘাত কবিকে ক্লান্ত করে তোলে। কলকাতার অলিগলিতে বিকালে হাঁটতেন কবি। সেদিন হাঁটতে হাঁটতে এলেন রাসবিহারি অ্যাভিনিউতে। কোনো কিছুতে মন নেই কবির। ট্রামচালক বারবার ঘণ্টি বাজাচ্ছিলেন। কবি হুট করে পড়ে গেলেন। ট্রামের ক্যাচারে আটকে বাংলার অপরূপ রূপ দেখা কবির শরীর দলিত হলো। ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার কবিকে ভর্তি করা হলো হাসপাতালে। দুয়ারে কড়া নাড়ছিল মৃত্যু। হাসপাতালে বন্ধু, আত্মীয়-পরিজন ভিড় জমালেন। জীবনের শেষ মুহূর্তে কবির মনে হলো জীবন অনেক সুন্দর। মৃত্যুর ভয়াবহতা সামনে নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদ তৈরি হলো। তিনি আক্ষেপ নিয়ে প্রিয়জনদের বললেন... বেঁচে থাকতে চাই। সময়টা ছিল ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪। প্রথম দিকে সবকিছু ভুলে কবিপত্নী লাবণ্যও এলেন। একদিন তাকে বললেন, ‘মৃত্যুর পর অনেক প্রিয়জনের সঙ্গে দেখা হয়। আচ্ছা বলো তো আমি মারা গেলে তুমি কী করবে?’ হাসপাতালে থাকার সময় কবি তার বন্ধুদের বললেন, ‘আমাকে একটু ছাদে নিয়ে যাবে? খোলা আকাশের নিচে বসে কবিতা পড়ব।’

কবিতাকে ভালোবাসতে গিয়ে কবি হারিয়েছিলেন অনেক কিছুই। হৃদয়জুড়ে ক্ষত ছিল। সংসারের হিসাব বুঝতেন না। দুঃখকে বরণ করে কলকাতার শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে জীবনের ওপারে চলে গেলেন। শেষ মুহূর্তগুলো ছিল ভীষণ কষ্টের। শরীর ও মনের কষ্টে ভেঙে পড়েছিলেন। হাসপাতালে কবিপত্নী তেমন আসতেন না। মৃত্যুর সাত দিন আগ থেকে লাবণ্য দাশ হাসপাতালে আসা পুরোপুরি বন্ধ করলেন। কবির বন্ধুরা গাড়ি পাঠিয়ে কবিপত্নীকে আসার অনুরোধ করলেন। সেই অনুরোধ রাখলেন না লাবণ্য।

মানুষ জেনেও জানে না, সম্পর্কের বন্ধনগুলো কতটা আলগা হয়। ভেঙে যাওয়া মন কখনো জোড়া লাগে না। আকাশের রাতের তারা সকালে হারিয়ে যায়। আস্থা সম্পর্কগুলো ভীষণ ক্ষণস্থায়ী। মানুষের চেয়ে দ্রুত খোলস আর কোনো প্রাণী বদলাতে পারে না। স্বার্থ আর হিংসা মানুষকে শেষ করে দেয়। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা একটি গান মনে পড়ছে। সতীনাথ দরদ দিয়ে গেয়েছেন, ‘সব কিছু ফেলে যদি তোমার আগেই চলে যাই, তুমি কেঁদো না/জীবনের ওপারেও আমি তব পথ চেয়ে রবো, তুমি ভেবো না।’ এমন সুরের আবেগ এখন আর নেই। হৃদয় দিয়ে চলাকে এখন সবাই বোকামি মনে করে। হুট করে মানুষ পাল্টে ফেলে চেহারা। পথ চলতে গিয়ে জীবনের বাঁকে অনেক স্তর থাকে। কোনোটির সঙ্গে কোনোটি মেলানো যায় না। মানুষের জীবনটা বড় অদ্ভুত! আজকের আপনজনই কাল হতে পারেন বিরাগভাজন। যার জন্য যত করবেন তিনিই হবেন তত বেশি পথের কাঁটা। নিজেকে প্রশ্ন করবেন কেন এমন হয়, উত্তর মিলবে না।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু সারাটা জীবন বাম রাজনীতি করলেন। যে দলটির জন্য সবকিছু উৎসর্গ করেন, তারাই তাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে দিলেন না। ১৯৯৬ সালে ঝুলন্ত সংসদে সবাই বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার বারোদি গ্রামের ছেলে জ্যোতি বসুকে। তাঁরও আগ্রহ ছিল। দলের কাছে তিনি সব জানালেন। দল নেতিবাচক সিদ্ধান্ত দিল। এ ঘটনার কিছু দিন পর জ্যোতি বসু হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন, ঢাকা সফর করবেন। যাবেন নিজের গ্রামের বাড়িতে। কিশোরবেলায় যেখানে গিয়ে নিজেকে হারাতেন, সেখানে নিজের মাঝে কিছু সময় কাটাবেন। জ্যোতি বাবুর বাবা নিশিকান্ত ছিলেন চিকিৎসক। মায়ের নাম হেমলতা দেবী। ১৯২০ সালে কলকাতায় বাড়ি কেনেন তাঁরা। পুত্রকে বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে পাঠান নিশিকান্ত। ভেবেছিলেন ছেলে বড় আইনজীবী হয়ে দুই হাতে অর্থ আয় করবে। দেশে ফিরে পুত্র জড়িয়ে পড়লেন রাজনীতিতে। বামধরার রাজনীতিতে থেকে জড়ালেন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ২৩ বছরের বেশি সময় ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। বিধান চন্দ্র রায় মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের উপনেতা ছিলেন। টানা রাজনীতি করেছেন। জেলে গেছেন। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। একচেটিয়া জনপ্রিয়তা ছিল। দলে তাঁর ধারেকাছে কেউ ছিলেন না। ২০০৬ সালের নভেম্বরে অসুস্থ হন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়েন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে। সময়টা ২০০৬ সালের নভেম্বর। তারপর রাজনীতি থেকে অবসর নেন। ১৭ জানুয়ারি, ২০১০ সালে মারা যান।

জ্যোতি বসু ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন ১৯৯৬ সালে। দলের আপত্তির কারণে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। ভোটে সেবার বিজেপি পেয়েছিল ১৬১ আসন। আর কংগ্রেস ১৩৬। বাকি আসনগুলো পায় ছোট ছোট দল। কংগ্রেস কোনোভাবে বিজেপিকে ক্ষমতায় আসতে দেবে না। আর বিজেপি কংগ্রেসকে। কঠিন এক পরিস্থিতি। ভিপি সিং, মুলায়েম সিং, লালুপ্রসাদ যাদব, করুণানিধি সবাই বৈঠকে বসলেন। তাঁরা বিজেপিকে সমর্থন দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেন। সবাই প্রস্তাব করলেন জ্যোতি বসুকে প্রধানমন্ত্রী করা হোক। এ প্রস্তাবে কংগ্রেস সম্মত হলো। সবাই বললেন, জ্যোতি বসুর মতো ব্যক্তিত্ব ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলে সব দলে একটা ভারসাম্য আসবে। তিনি নিজের ব্যক্তিত্ব ও ক্যারিশমা দিয়ে সরকার চালাতে পারবেন। সংসদ ভাঙবে না। সরকার চালাতেও সমস্যা হবে না। জ্যোতি বসুর দল সিপিআইএম আদর্শের কথা বলে রাজি হলো না। পরে প্রমাণ হলো তাদের সেই সিদ্ধান্ত ছিল ভুল। সেই ভুলের খেসারত সিপিআইএমকে এখনো দিতে হচ্ছে। জ্যোতি বসু নিজেও অনেক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তাঁর দলের সেই সিদ্ধান্ত ছিল ঐতিহাসিক ভুল। একবার নয়, তিনবার জ্যোতি বসুকে প্রধানমন্ত্রী করার অনুরোধ করা হয়েছিল সে সময়। ভিপি সিং দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফা অনুরোধ করেন। সে অনুরোধ রাখেনি সিপিএম। পরে দেবগৌড়া হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর দেবগৌড়ার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে ঢাকায়। কথা হয়েছিল। তিনি ঢাকার ধানমন্ডির শেরে খাজার মেয়ের বিয়েতে আসেন। শেরে খাজা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেন। আমার পুত্রকন্যাকে নিয়ে দেবগৌড়ার সঙ্গে তোলা ছবিটি এখনো আছে স্মৃতি হয়ে।

১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী হতে না পেরে জ্যোতি বসু কি মন খারাপ করেছিলেন? বাম রাজনীতির অতি গবেষণায় পশ্চিমবঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। একজন বাঙালি সুযোগ পেয়েও দিল্লিতে পাননি রাষ্ট্রক্ষমতা। জীবনের সেই কঠিন সময়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন জ্যোতি বসু। মনের কষ্ট লুকাতে তিনি কি পূর্বপুরুষের ভিটেমাটি ঘুরে গিয়েছিলেন? অজানা এমন অনেক প্রশ্ন আছে। তখন বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা। জ্যোতি বসুকে ঢাকায় ব্যাপক সংবর্ধনা জানানো হয়। আগে থেকে তিনি জানিয়েছিলেন বারোদিতে যাবেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দ্রুত জ্যোতি বসুর গ্রামের বাড়ি রং করা হলো। সামনের গেট হলো মেরামত। বিশাল বাড়ির চারপাশের সীমান্তে দেওয়া হলো কাঁটাতারের বেড়া। বারোদিতে তখন কোনো সড়কপথ ছিল না। ঢাকা থেকে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তিনি ভরদুপুরে নামলেন বারোদিতে। কিশোরকালে কলকাতা থেকে এখানে তিনি ছুটে আসতেন। পূজার সময় আসা হতো বেশি। বিশাল এই বাড়িতে ধুমধাম করে পূজার আয়োজন হতো। জ্যোতি বসু পাশের মাঠে খেলতে যেতেন। ভালো লাগত। দিদির বাড়ি ছিল সাভারে। অনেক আগেই দিদি ও জামাইবাবু মারা গেছেন। জ্যোতি বসুর ’৯৬ সালের সফর ছিল পুরোপুরি নস্টালজিক। স্থানীয় ইউনিয়ন কাউন্সিল অফিসের সামনে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন জ্যোতি বসু। সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদ। একটি রিকশা আগে থেকে তৈরি ছিল। তিনি বললেন, ছোটবেলায় নদীর ঘাটে নৌকা থেকে নেমে হেঁটেই বাড়ি যেতাম। তিনি হাঁটতে শুরু করলেন। পেছনে হাজার হাজার মানুষ। সবাই আবেগে আপ্লুত। বারোদি গ্রামের সন্তান ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। রাস্তার দুই ধারে মানুষ দাঁড়িয়ে তাঁকে স্বাগত জানাল। তিনি হাত নেড়ে অভিবাদনের জবাব দিলেন। তাঁর চোখে-মুখে উচ্ছলতা। বাড়িতে পৌঁছে সবাইকে নিচে বসিয়ে তিনি দোতলার সেই ঘরটিতে গেলেন। কলকাতা থেকে বাড়ি এলে এ ঘরেই তিনি ঘুমাতেন। জানালা খুলে দেখতেন দূরের মাঠ। শুনতেন রাখালের বাঁশি। বিকালে ছুটে যেতেন মাঠে খেলতে। জীবনের শেষ দিনে বুকভরা কষ্ট নিয়ে তিনি এলেন বারোদিতে। নিজের হাতে জানালা খুললেন। তাকিয়ে থাকলেন দূরের সেই মাঠের দিকে। এক ঘণ্টা পর নিচে নামলেন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এবার রিকশায় চড়লেন। এক কিলোমিটার পথ পার হয়ে এলেন বারোদি ইউনিয়ন পরিষদের মাঠের হেলিপ্যাডে। বিশাল জনস্রোতে বক্তৃতা করলেন। স্মৃতিচারণা করলেন ছোটবেলার। তারপর ফিরে এলেন ঢাকায়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ