শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০২৩

এক দফায় দফারফা নাকি সমঝোতা

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এক দফায় দফারফা নাকি সমঝোতা

দেশের রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয় নির্বাচন। আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘিরে রাজনীতিতে উত্তাপ। রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতা এখন মরি-বাঁচি পর্যায়ে। এদিকে সংবিধান অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ৩০ জানুয়ারি পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হবে। সে অনুযায়ী, ভোটের বাকি মাত্র কয়েক মাস। এদিকে নির্বাচন প্রশ্নে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বিপরীত অবস্থানে। নির্বাচন কেমন হবে, কীভাবে হবে, বিএনপি অংশ নেবে কি না এ নিয়ে রাজনীতিতে নানান আশঙ্কা, সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। কেবল সাধারণ মানুষ নয়, বিদেশিরাও এবারের নির্বাচন নিয়ে বেশ তৎপর। ভোটের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে দুই পক্ষের মধ্যে চ্যালেঞ্জ-পাল্টা চ্যালেঞ্জ বাড়ছে। আর সবকিছু ছাপিয়ে আবারও আলোচনায় চলে এসেছে নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা। নির্বাচনের চেয়ে নির্বাচনকালীন সরকারের গ্রহণযোগ্যতাই যেন এখন আলোচনার প্রধান ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নানান টানাপোড়েন। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনকালীন সরকার খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু কী হবে সেই সরকারের রূপরেখা? এদিকে বাংলাদেশের জন্য একটি সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্য। এটা মুক্তচিন্তার সবাই অনুভব করছেন। কিন্তু এটি সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোকে অনুধাবন করতে হবে। তা না হলে হয়তো বিপত্তি অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে। এখন দেখার বিষয় হচ্ছে, সংঘাতের পরিবেশ সৃষ্টি হবে নাকি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খোঁজা হবে- এ প্রশ্ন জটিল রূপ ধারণ করেছে। চূড়ান্ত সংঘাতে ‘এসপার ওসপার’ কিছু একটা হোক অথবা আলাপ-আলোচনা করে ‘কিছু ধরে কিছু ছেড়ে’ একটা আপাত সমাধান- কী হবে তা মোটেই পরিষ্কার নয়। তবে এ দুটির একটি অনিবার্য। এ ক্ষেত্রে সংঘাত সহিংসতা এড়িয়ে আপাত সমাধানের জন্য সংলাপের বিকল্প নেই বলে মনে করা হচ্ছে। সংলাপে বিবদমান পক্ষগুলোর অংশগ্রহণ প্রয়োজন হয়। প্রয়োজন হতে পারে মধ্যস্থতাকারীরও।

রাজধানী ঢাকায় ১২ জুলাই একই দিনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পাল্টাপাল্টি সমাবেশে এক দফা ঘোষণা করেছে। ঘোষিত এই ‘এক দফা’ দুই মেরুতে দুই পাহাড়ের মতো। যা কাছাকাছি আসার নয়। এক সরল রেখায় আসা তো কল্পনারও বাইরে। দেশ থেকে ‘অপশক্তি’ বিতাড়িত করার ডাক দিয়ে ‘শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন’ অনুষ্ঠানের এক দফা ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। আর বিএনপি ঘোষণা করেছে ‘সরকার পতনের’ এক দফা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে ছাড়া নির্বাচন নয়- ঢাকার শান্তি সমাবেশ থেকে এই এক দফা ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। নেতারা বলেছেন, যাদের হাতে রক্তের দাগ তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়। প্রায় একই সময় বিএনপি নেতারা বলেছেন, সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। সমাবেশে আওয়ামী লীগ নেতারা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে যারা বাধা দিতে আসবে, তাদের প্রতিহত করা হবে। বিএনপির সঙ্গে আপস করা হবে না। যে কোনো পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হবে। নির্বাচনী মাঠ ছাড়া যাবে না। সমাবেশে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, আওয়ামী লীগ খেলতে নামলে কোনো অপশক্তি সামনে দাঁড়াতে পারবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, টানা কর্মসূচি চলবে। শোকের মাসে, শোকের কর্মসূচির পাশাপাশি জনসংযোগও চলবে। এদিকে কাছাকাছি মঞ্চ থেকে বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজ থেকে আর কোনো দাবি নেই, দাবি একটাই- সরকারের পদত্যাগ। আর কোনো সমাধান নেই, সমাধান একটিই তা হলো সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। এ সময় মির্জা ফখরুল ১৮ জুলাই ঢাকাসহ সারা দেশে এবং ১৯ জুলাই শুধু ঢাকায় পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ পদযাত্রা নিয়ে পদে পদে আশঙ্কা ঘনীভূত হয়। বিএনপির সমাবেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের রক্ত নিলে আমরা পাল্টা রক্ত নেব। আমাদের ওপর একটা আঘাত এলে, পাল্টা দুইটা আঘাত করব। গণতন্ত্রের যুদ্ধে গণতন্ত্র উদ্ধার করতে যা করবেন, তা-ই শুদ্ধ।’ তার কথা নিষ্ঠুর পরিহাসের মতো মনে হতে পারে। এদিকে বিশ্ব ইতিহাস এবং ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতিতে রক্তপাত আর জীবন নাশ ও নিষ্ঠুরতা এক ধরনের বাস্তবতা এবং এ ক্ষেত্রে মাত্র একটি কবর রচিত হয়। তৈরি থাকে কেবল পরাজিতকে ধারণ করার জন্য। আর এই জয়-পরাজয়ের পেছনে থাকে অনেক খেলা এবং মাঝখানে হয় অনেক প্রাণের বলিদান। যে লড়াই আবার দেশেরও সর্বনাশ করে দিতে পারে। সামনে কী হবে তা এখনই বলা কঠিন। তবে আলামত সংঘাতের দিকে ইঙ্গিত করে। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই এবং এটি তৈরি হয়েছে, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। অন্তত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে গ্রহণযোগ্য নয় বলেই যে ঘটবে না এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। বাংলাদেশের ইতিহাস এমনটাই বলে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে, অর্ধশত বছর পেরিয়েও ক্ষমতার রদবদলে নির্বাচন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায়নি। বরং নির্বাচন পরিণত হয়েছে এক ধরনের প্রহসনে। মোদ্দা কথা, স্বাধীন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে প্রত্যাশা আজও পূরণ হয়নি, বরং উল্টোটা হয়েছে। যেন উল্টো রথ। চলমান ধারায় কে হবেন পরাজিত কেবল সেটিই হচ্ছে দেখার বিষয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নৃশংসতার মধ্য দিয়ে নগ্ন যে ধারার সূচনা হয়েছে তা দগদগে ঘায়ের মতো বিরাজমান ছিল ১৯৯০ সাল পর্যন্ত। এরপর যা আশা করা হয়েছিল তার কিছুটা প্রতিফলন ঘটে ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনও উতরে যায়। এরপর নির্বাচনী রাজনীতি অদৃশ্য কালো হাত থাবা বিস্তার করেছে। এমনকি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারও হয়ে ওঠে কাউকে নগ্নভাবে পক্ষপাতিত্ব করার ক্রীড়নকে। এ ক্ষেত্রে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি লতিফুর রহমান নির্লজ্জ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে গেছেন এবং প্রমাণিত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলে কোনো নিরপেক্ষ সরকার নয়। এ বোধকে আরও একধাপ এগিয়ে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনের সরকার ক্ষমতা দখলের মধ্য দিয়ে। অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে- তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলে কাউকে ক্ষমতায় বসানো অথবা নিজে ক্ষমতা দখলের বাহানা মাত্র। হয়তো এ উদাহরণ, এসব বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েই উচ্চ আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন। কিন্তু এরপর যা ঘটেছে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে তা অবাক বিস্ময়ে দেখছে দেশবাসী। তা নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের নাক গলানোর স্বর্ণদ্বার খুলে দিয়েছে। একই কারণে ঢাকাস্থ কূটনীতিকদের ক্রমাগত জ্ঞান বিতরণের অনুষঙ্গ হিসেবে ২৪ মে চেপেছে আমেরিকার ভিসানীতি। পরে জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশবাসী দেখল, বিদেশিদের দাপুটে ছোটাছুটি। আর এটিকে জাতির জন্য যতই অপমানজনক বলে বিবেচনা করা হোক না কেন, একটি মহল এটিকে ইতিবাচক হিসেবে গ্রহণ করেছে। যেমন গ্রহণ করেছিল সেনা সমর্থিত ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনের কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকেও। আর সেই সরকার অনিবার্য হয়ে উঠেছিল বিএনপির খামখেয়ালির কারণে। পশ্চিমা দেশগুলোর দূতিয়ালিতে আর যাই হোক, ভোটারবিহীন নির্বাচনের মহড়া আর হবে না- এমনটি ধরে নিয়েছে সাধারণ মানুষ। আবার নির্বাচন রুখে দেওয়ার নামে ২০১৩-১৪ সালের মতো নারকীয় তাণ্ডবের ঘটনাও হয়তো ঘটবে না। মোদ্দা কথা- যদি আগামী নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে হয় তাহলে তাতে দেশবাসীর ভোটাধিকার প্রদানের সুযোগ থাকবে। কিন্তু প্রধান বিরোধী দল বিএনপি পুরনো দাবিতে গো ধরে বসে আছে! আর এ কারণেই গুরুত্ব বেড়েছে বিদেশিদের। একই কারণে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হওয়ার সুযোগ পেয়েছে জামায়াত। এই এক আশঙ্কার দিক।

এদিকে ক্ষমতার লড়াইয়ে দুই প্রতিপক্ষের দুই মঞ্চ থেকে বুলন্দ আওয়াজ দেশের মানুষকে আশঙ্কার মধ্যে ফেলেছে। তবে আপাতত আশার কথা হচ্ছে, ১২ জুলাই দুই তরফের সমাবেশকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক-উৎকণ্ঠার বেলুন নিরাপদে আকাশে উড়ে গেছে। জনআশঙ্কার সংঘাতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিষয়টি এখানেই শেষ নয় তা নিশ্চিতভাবে বলা চলে। কারণ দুঃখজনক বাস্তবতা হচ্ছে- আমাদের রাজনীতির কুশীলবরা নিজের এবং গোষ্ঠীস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠতে পেরেছেন বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় না। এ কারণে ক্ষমতার বাইরে থাকলে যাত্রাগানের বিবেক চরিত্রে অবতীর্ণ হন। আর ক্ষমতার ঘরে বা বারান্দায় থাকাকালে বলেন অন্য কথা। অনেকে আবার মৌনব্রত পালন করেন। মুখে কুলুপ আঁটা। তারা ভুলে যান, ক্ষমতা বলয়ের বাইরেও রাজনীতি আছে, মানুষের ভাবনা আছে। এ অবস্থায় দেশের মানুষ প্রতিদিনই ক্ষমতাসীন ও বিরোধী নেতাদের মুখে বাহাস শোনে। পালাগানের মতো। এক পক্ষ তীব্র ভাষায় অপর পক্ষের মুণ্ডপাত করেন। দুই পক্ষের এ পাল্টাপাল্টিতে জনগণের সমস্যা ও সংকট আড়ালে পড়ে যায়। কিন্তু চলে যায় না। থেকে যায় ক্যান্সার-টিউমারের মতো। এ ধারায় রাজনীতি পরিণত হয়েছে আত্মউন্নতির হাতিয়ারে। এভাবেই রাজনীতি উল্টোপথে চলে আজকের সংকটের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে দেশের রাজনীতি। ফলে সংকটে দেশ। উল্টোপথে চলা আমাদের দেশের রাজনীতি যে খাদে পড়েছে, যা থেকে বেরিয়ে আসার আপাতত লক্ষণ দৃশ্যমান নয়। বরং আশঙ্কার ক্যানভাস সম্প্রসারিত হচ্ছে।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, যদি সমঝোতার রাজনৈতিক সমাধান না আসে তাহলে তা হবে খুবই দুঃখজনক। এবং হতে পারে ভয়ংকরও। রাজপথে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে গেলে সংঘাত-সহিংসতা অনিবার্য। ফলে উচিত হবে রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে পথ বের করা। এ ক্ষেত্রে সবাইকে ছাড় দিতে হবে। অনড় অবস্থানে কোনো সমাধান আসবে বলে মনে হয় না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখানে সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে জনআকাক্সক্ষা প্রবল। পাশাপাশি এ উসিলায় বিদেশি চাপ প্রবল। এ চাপের ভিতরে-বাইরে ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকার ভূরাজনীতিও সক্রিয়। তবে এখানেই শেষ নয়। চলতি জুলাই মাস বিদেশিদের যে মহড়া হয়ে গেল তাতে আমজনতার কাছেও স্পষ্ট, সামনের মাসগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নির্বাচনের আর বেশি দিন বাকি নেই। বিদেশিদের তৎপরতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অনেকেই জানেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক এবং ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব বেড়েছে বলেই যুক্তরাষ্ট্রসহ বিদেশিরা বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। তাদের অনেকের এখানে বিনিয়োগ আছে। আরও আছে অনেকের হিসাবনিকাশ। তাই তারা যার যার অবস্থান থেকে নিজেকে প্রকাশ করছেন। এর উদ্দেশ্য বাংলাদেশে সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য তা মনে করার কারণ নেই। বরং অনেক ক্ষেত্রেই তা আসলে ‘বগলে ইট, মুখে শেখ ফরিদ’ প্রবচনের সঙ্গে সমান্তরাল বিরাজমান। যে যার স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই কৌশলী চাপ দিচ্ছে।

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য চাপ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। আলামতও তাই বলে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো যদি নিজেরাই সমাধানের পথে না যায় তাহলে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এখন দেখার বিষয় হচ্ছে- আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির ‘এক দফা’কেন্দ্রিক মুখোমুখি অবস্থান দেশের দফারফা করে নাকি একটি সমঝোতার ক্ষেত্র প্রস্তুত করে। মনে রাখা প্রয়োজন, রাজনীতিতে একটা ভুল সিদ্ধান্ত দেশ ও জাতির জন্য বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। আর বাস্তবতা হচ্ছে, রাজনৈতিক দলগুলো যা করে তা সঠিক মনে করেই করে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে কেবল নিজের লাভের চশমা দিয়ে দেখা হয়। ফলে ঘটে যত বিপত্তি। আর দফারফা হয় দেশ ও জনগণের। এবং পিঠা ভাগের ‘মহান দায়িত্ব’ নেয় গল্পের বানর এবং অভিনয় করে ত্রাণকর্তার ভূমিকায়!

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ