শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩

কৃষি বিনিয়োগে প্রশংসনীয় অভিযাত্রা

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি বিনিয়োগে প্রশংসনীয় অভিযাত্রা

কৃষিই হোক আমাদের নিত্যদিনের আরাধনা। জিডিপি সম্প্রসারণে কৃষিতে বিনিয়োগ তথা ব্যাংক ঋণের কোনো বিকল্প নেই। ব্যাংকের সনাতনী ধারা ছিল শহরকেন্দ্রিক বিনিয়োগ। করপোরেট গ্রাহকনির্ভর এ দেশের ব্যাংক খাত নিমজ্জিত ছিল সেদিকে আগাগোড়া। এ খাতে ঝুঁকি কম। অল্প গ্রাহক বেশি বিনিয়োগ ছিল মূলমন্ত্র। তাতে তদারকির ঝামেলা কম ছিল। অতীতে আমি ব্যাংকের শহরকেন্দ্রিক বিনিয়োগের রেওয়াজ পরিবর্তন করে ইটপাথরের বেষ্টনী থেকে বিনিয়োগ অবমুক্ত করে সম্ভাবনাময় পল্লীর কৃষি খামার ক্ষুদ্র ঋণের গুরুত্ব নিয়ে বহু সোচ্চার হয়েছিলাম। এমনকি তুলনা করে দেখিয়েছি করপোরেট খাতে বড় ঝুঁকি নিয়ে চলার চেয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে ঋণ বিতরণ ব্যাংকের জন্য, দেশের জন্য টেকসই মঙ্গলজনক নীতিমালা হবে।

ইদানীং বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষি খাতে ঋণের একটা অংশ বিতরণের তাগিদ দিচ্ছে সব তফসিলি ব্যাংককে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের অব্যবস্থাপনা, খেলাপি ঋণ নিয়ে আগে অনেক লিখেছি তাতেও কাজ দেয়নি বরং রাজনৈতিক তদবিরে বিনিয়োগ করার কারণে ব্যাংক দিন দিন দুর্বল হচ্ছে। আগে মফস্বলে বেসরকারি ব্যাংক কখনো বিনিয়োগ করেনি। ফিজিবিলিটি স্টাডি করে দেশের লাভ হলেও ব্যাংকের মুনাফা কম হয় বিধায় গ্রামীণ পর্যায়ে কোনো ব্যাংক বিনিয়োগে উৎসাহ দেখায়নি। কোনো প্রগতিশিল শীর্ষকর্তা ঝুঁকি নিয়ে প্রাচীনকালের বিনিয়োগের নীতিমালার বেষ্টনী ডিঙিয়ে সংস্কারের পদক্ষেপও নেয়নি। গতানুগতিক ধারায় তাদের মেয়াদ উত্তীর্ণ করে সুযোগ-সুবিধা নিয়ে চাকরি শেষ করে অবসরে গেছেন নিরাপদ থাকতে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উঠতে-বসতে কৃষির গুণকীর্তন করে কৃষির গুরুত্ব কুম্ভকর্ণের ঘুমে থাকা ব্যাংকারদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি কৃষিতে প্রণোদনার অর্থ ব্যাংকে দিয়েছেন কৃষি খাতকে মজবুত করতে। কৃষির সোনালি সম্ভাবনা দুয়ারে কড়া নাড়াচ্ছেন তিনি। এমনকি নিজে গণভবনে সমন্বিত কৃষি খামার পাইলট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে কৃষি খাতের জাগরণ সৃষ্টি করেছেন, ব্যাংকারদের কৃষিতে বিনিয়োগের সাহস জুগিয়ে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণে ব্যাংকগুলোকে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে নির্দেশনা দিলেও ব্যাংক সাহসী হয়ে সে পথে অগ্রসর হতে পারেনি। ব্যাংকগুলো গ্রামীণ সেক্টরে বিনিয়োগে সর্বদা গড়িমসি করে বিভিন্ন অজুহাতে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এনজিও বা সমিতি দিয়ে ঋণ দেয় যা কৃষকের জন্য বা কৃষির জন্য সহায়ক হয় না। অবস্থা এমন, সারা গায়ে ঘা, ওষুধ দেব কোথা?

খবরে দেখলাম আফজাল তারিক কমান্ডার এবি ব্যাংকে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে দেশপ্রেমের স্পৃহায় নানা উদ্যোগ শুরু করেছেন। কৃষিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনার টাকা সংগ্রহে, চিঠি চালাচালি না করে কাজের ফাঁকে ফাঁকে সশরীরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তহবিল সংগ্রহ করে কৃষির নতুন নতুন খাতে ঋণ বিতরণ করছেন।

কৃষি খাতে এবি ব্যাংকের আগে কোনো ভূমিকা নেই বললেই চলে। তিনি নিজে যোগাযোগ করে, ব্যাংক খাতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে, উপমা সৃষ্টিকারী ইমেজ কাজে লাগিয়ে মূলধন সংগ্রহ করেন। এ অভিনব বিনিয়োগের সফলতার ঊষা জাতি দেখতে শুরু করেছে। কৃষিমন্ত্রীও উৎসাহ দিয়েছেন। কৃষকের মর্যাদার আসনে রেখে তারিক আফজাল তাদের দুয়ারে ব্যাংককে নিয়ে গেছেন। স্মার্ট কৃষি ঋণ কার্ড প্রদান করছেন। এবি ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আফজাল কৃষিতে বিনিয়োগের চমক দেখালেন। তিনি এবি ব্যাংকের দায়িত্ব নেওয়ার পর ধাপে ধাপে নতুন উদ্যোগে তার টিম সাজিয়ে দেশের জিডিপি খাতে আরও কীভাবে ভূমিকা রাখা যায় সেই প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। গ্রামীণ অর্থনীতি সবল করার লক্ষ্যে তারিক আফজাল এবি ব্যাংকের বিনিয়োগ খাতে অনেক যুগান্তকারী সংস্কার সাধন করেছেন। ফলে ব্যাংকিং সেক্টরে এবি ব্যাংক এখন একটি আলোচিত নাম। অন্য ব্যাংকগুলোর জন্য যা অনুকরণীয় হতে পারে। কৃষি খাতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি লোক নিয়োজিত। খাদ্য উৎপাদনের ওপর দেশ প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ করতে হলে কৃষি খাতে আরও বিনিয়োগ প্রয়োজন। এটা উপলব্ধি করেই তারিক আফজাল একের পর এক সাহসী ভূমিকা নিচ্ছেন। তার সুদূরপ্রসারী চিন্তা-গবেষণার ফসল কৃষিতে বিনিয়োগ প্রসারিত করে কৃষককে সুদের অভিশাপ থেকে উদ্ধার করছে।  আরও কিছু ব্যাংক এগিয়ে এসেছে নতুন ধারার ব্যাংক বাবস্থাপনা নিয়ে। শুধু কৃষি বিনিয়োগে ক্ষান্ত হননি তিনি। খেলাপি ঋণ আদায় ও এর পরিমাণ সীমিত আকারে নামানোর লক্ষ্য নিয়ে অনেক কার্যকর পদ্ধতি হাতে নিয়েছেন। তিনি একজন দক্ষ ব্যাংকার চটপটে প্রশাসক। প্রখর মেধার পরিচয় দিয়েছেন এবি ব্যাংককে এগিয়ে নিতে বিশেষ করে কৃষি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে। ঝিমিয়ে পড়া ব্যাংকিং খাতে নবগতি এনে উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছেন। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে একজন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা। তবে কৃষির সঙ্গে আমার নাড়ির সম্পর্ক। কৃষির উন্নতির গুরুত্ব আমি বলতে বলতে ক্লান্ত হইনি, হব না। আমি কৃষির পক্ষে বলতেই থাকব, আমি গর্বিত যে আমার পূর্বপুরুষ কৃষক। আমিও একজন কৃষক by head and heart। তাই এ খাতের উন্নয়নে তার পদক্ষেপে প্রীত হয়ে সবাইকে উৎসাহিত করার তাগিদে আমার কলাম লেখা। তারিক আফজালকে সাধুবাদ জানাই কৃষক গ্রাহকবান্ধব ব্যাংকব্যবস্থা সংস্কার করার জন্য। তার বিরামহীন কর্ম বিশ্রামহীন কায়িক পরিশ্রম আমাদের খামারিদের, কৃষি উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের হাত শক্তিশালী করছে। এর ফলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। আমি মনে করি, দেশ গড়ার সংগ্রামের ইতিহাসে তার নামও স্মরণীয় থাকবে। পুরনো ধাঁচের জটিলতা থেকে বের হয়ে নতুন কিছু করা কঠিন। অনেকে উদ্যোগী হয়ে ঝুঁকি দেখে থেমে যান চারিত্রিক দৃঢ়তার অভাবে। সাহসী কর্মসূচি হাতে নিতে তিনি দোটানায় ভোগেন না। সহকর্মীদের মোটিভেট করা, উপযুক্ত কর্মী রিক্রুট, তাদের প্রশিক্ষণ, নজরদারি সবই একটা সুপরিকল্পনার প্রতিফলন। নিজে মাঠ পর্যায় উল্কার মতো ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত। গ্রাহকদের সঙ্গে সেতুবন্ধ তৈরি করছেন।

তাতে ঘরে সুফলও তুলছেন। দৃষ্টিকাড়া সুনাম নিয়ে তিনি ব্যাংক পরিচালনা করছেন; কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুফল ইতোমধ্যে ফলতে বসেছে। বর্তমানে কৃষিপণ্য অনেক বেশি বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে আগের তুলনায়। খেলাপি ঋণ আদায়ের ব্যাপারে নিয়মিত তলব চালিয়ে ব্যাংককে নতুন গতি এনেছেন। আইনি, প্রশাসনিক, ব্যক্তিগত সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে উল্লেখযোগ্য ঋণ আদায় করে তা কৃষিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা সবার আস্থা অর্জন করেছে। তার অনেক সহকর্মী বলেন, তার নীতি কাবলিওয়ালাদের ব্যবসার মতো দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। যোগ্যদের ঋণ দিতে হবে। আবার ঘরে ঘরে হাজিরা দিয়ে আদায় করতে হবে। প্রযুক্তি শিক্ষায় দক্ষ কর্মী নিয়োগ, আইটি পারদর্শী শিক্ষিত অফিসার নিয়োগ দিয়ে কর্মে চাক্ষুষ ফল এনেছেন। খেলাপি ঋণ, তালিকা ঋণ ব্যাংকের জন্মগত সমস্যা। সব ব্যাংক এ রোগে ভুগছে। ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষি নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করে ঋণ দেওয়ার পরামর্শ অনুকরণীয় একটি উদ্যোগ। যেখানে শাখা নেই সেখানেও ঋণ দিচ্ছে তা আশাজাগানিয়া সাহসী পদক্ষেপ। বাম্পার ফল জাতি একদিন পাবে। কৃষিই আমাদের টিকে থাকার প্রধান খাত। কৃষি আমাদের প্রধান অর্থনীতির সেক্টর। বিশ্বে যা-ই ঘটুক আমাদের কৃষি আমাদের জীবনজীবিকার গতি বজায় রাখবে।

 

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম