শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

কাশ্মীরকে বলা হয় ভূস্বর্গ। এ জগতে সৎকর্মের পুরস্কার স্বরূপ পরজনমে স্বর্গবাসের কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে। সেই স্বর্গের সৌন্দর্যেরও কিছু বর্ণনা পাওয়া যায় ধর্মগ্রন্থগুলোতে। সেই বর্ণনার সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় কাশ্মীরের সৌন্দর্য। গোটা কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে আছে একাধিক পর্যটন আকর্ষণ, যা সারা বিশ্বের ভ্রমণপিপাসুদের কাছে টানে। তেমনই একটি পর্যটন আকর্ষণ পেহেলগাম। বিভিন্ন ভাষায় চিত্রায়িত বহু সিনেমার দৃশ্য ও রোমান্টিক গানের চিত্রায়ণ হয়েছে এই পেহেলগামে।

সিনেমায় যেমন অবাঞ্ছিত ভিলেন এসে বিপত্তি ঘটায়, ঠিক তেমনিভাবে পেহেলগামে গত ২২ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে দেশবিদেশের একদল পর্যটকের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। এতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের ২৫ জন এবং পার্শ্ববর্তী দেশ নেপালের একজন নাগরিক প্রাণ হারান। আর আহত হন আরও ২০ জন। এ আক্রমণের দায় স্বীকার করেছে দ্য রেজিস্টেন্স ফ্রন্ট (টিআরএফ), যাদের নেপথ্যে পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি) রয়েছে বলে গোয়েন্দাদের সূত্রে গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা দাবি করেছেন। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মনে করছে এ আক্রমণের মাস্টারমাইন্ড সাইফুল্লাহ কামুরী ওরফে খালিদ। ফলে নানা প্রকার কূটনৈতিক, সামাজিক ও ভৌগোলিক সম্পর্ক ছিন্ন করে ভারত ও পাকিস্তান আজ যুদ্ধের মুখোমুখি।

পাকিস্তানের ইসলামাবাদ থেকে সোজা বা আকাশপথে পেহেলগামের দূরত্ব ২১৫ কিলোমিটার। আর গাড়ি চালিয়ে যেতে হলে ৮১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। তবে লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি) নামে ব্যাপক পরিচিত ভারত- পাকিস্তান সীমান্তরেখা থেকে বাহার গ্রামের দূরত্ব ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার। এ এলাকা পাহাড়, ঘনজঙ্গল, খরস্রোতা নদী ও সরু পাহাড়ি পায়েচলা পথ পরিবেষ্টিত, যা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অবস্থান, প্রশিক্ষণ ও নাশকতার প্রস্তুতি ও নাশকতার পর পালিয়ে থাকার জন্য আদর্শ ভূমি। এমন আদর্শ ভূমিতে লুকিয়ে থেকে সুযোগ ও পরিকল্পনা মোতাবেক নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস বা অভিযান পরিচালনা সহজ বলেই পাকিস্তানের সমর্থনপুষ্ট জঙ্গিরা এ নাশকতা চালিয়েছে বলে ভাবছে ভারত।

অন্যদিকে পাকিস্তানের সীমান্ত থেকে এত দূরে এমন সন্ত্রাসী কার্যকলাপকে ভারতের সাজানো নাটক বলছে পাকিস্তান। বরাবর পাকিস্তান বলে থাকে যে, ভারত সরকার রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় পড়লেই একটি জঙ্গি হামলা বা সীমান্ত সংঘাতের নাটক করে। তারই ধারাবাহিকতায় ঘটেছে পেহেলগামের এ নৃশংস ঘটনা। পাল্টা জবাবে ভারত দাবি করে যে,  ১৯৪৭ সাল থেকেই দেশের প্রকৃত ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখা পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় সেনাবাহিনীর গুরুত্ব প্রমাণের জন্য কদিন পর পর অঘটন ঘটায়।

এমন পাল্টাপাল্টি বক্তব্যের পাশাপাশি উভয় দেশের সীমান্তে বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ প্রভাব দুই দেশের সীমানা পেরিয়ে আঘাত হেনেছে উপসাগরীয় অঞ্চল ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক এবং ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে। একদিকে ভারতের পক্ষ থেকে সিন্ধু নদীর পানিপ্রবাহ-সংক্রান্ত ১৯৬২ সালের চুক্তি স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় করা এ চুক্তি ১৯৬৫ সাল ও ১৯৭১ সালে সংঘটিত পাক-ভারত যুদ্ধের সময়ও কার্যকর ছিল। কারণ এ নদীর ৮০ শতাংশ পানি পাকিস্তানে প্রবেশ করে এবং সে দেশের অর্থনীতি ও জীববৈচিত্র্যে ব্যাপক অবদান রাখে। ভারতীয় অনলাইন বার্তা সংস্থা ইন্ডিয়া ডটকম পরিবেশিত খবরে দাবি করা হয়েছে- এ পানিপ্রবাহ বন্ধ করার ফলে পাকিস্তানের ২০ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

পাল্টা জবাব হিসেবে ভারতের সব বিমানের জন্য আকাশপথ বন্ধ করেছে পাকিস্তান। এতে বিমান পরিবহন, মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসীদের গমন ও পশ্চিমা অনেক দেশে বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে বিপদে পড়েছে ভারত। ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তান আরোপিত আকাশ অবরোধের কারণে শুধু ভারতীয় বিমান সংস্থা ইন্ডিগোরই শেয়ার মূল্য ৪ শতাংশ কমে যায়, যার ফলে ৮ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। এমন অর্থনৈতিক সংকট আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে একান্ত অনভিপ্রেত।

এমনই এক পরিস্থিতিতে স্পর্শকাতর কাশ্মীর সীমান্তে স্বল্পপাল্লার অস্ত্রের গোলাগুলি শুরু করেছে উভয় পক্ষ। সাগর ও আকাশপথে নানারকম কসরত করছে নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর হরেক রকমের যুদ্ধজাহাজ ও জঙ্গিবিমান। ফলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন মহল। কারণ নিরাপত্তাশাস্ত্রে বহু প্রচলিত কথা হলো- বিশ্বযুদ্ধের মতো মহাযুদ্ধও শুরু হয় মাত্র একটি বুলেট বা কামানের একটি মাত্র গোলা নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে। ইতোমধ্যে হামলা-পাল্টা হামলা হলেও নানা কারণে সর্বাত্মক যুদ্ধের সম্ভাবনা কম বলেই মনে করেন একশ্রেণির নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং রণকৌশল বিশেষজ্ঞ।

এসব কারণের অন্যতম হলো- ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক সক্ষমতা। ভৌগোলিকভাবে পাশাপাশি থাকা ভারত ও পাকিস্তান একে অপরের সীমান্ত এলাকায় পারমাণবিক ধ্বংসলীলা পরিচালনা করলে উভয় দেশের মানুষ, ফসল ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হবে, যা কোনো দেশের রাজনৈতিক শক্তি বরদাশত করবে না। বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা পৃথিবীর বুকে সব যুদ্ধের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ার মাধ্যমে অস্ত্রবাণিজ্য প্রসারের জন্য কুখ্যাত। সেই আমেরিকা এখন ট্রাম্প ঘোষিত এবং সাময়িকভাবে স্থগিত শুল্কনীতির কারণে নিজেই বেকায়দায় পড়েছে। এ শুল্কনীতিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীন।

চীনের বৈশ্বিক বাণিজ্য অনেকটাই ভারত মহাসাগর ও আরব সাগর দিয়ে বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের ওপর নির্ভরশীল। পাক-ভারত যুদ্ধের সূত্র ধরে কোনো সাগর-মহাসাগর অশান্ত হলে বা সমুদ্রে কোনো কারণে অবরোধ হলে বাধাগ্রস্ত হবে চীনের বাণিজ্য, যা চীন কখনোই চাইবে না। চীনের সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশেরই সীমান্ত রয়েছে। যুদ্ধ শুরু হলে চীনকে পাশে চাইবে উভয় দেশ এবং প্রতিপক্ষের ওপর চাপ প্রয়োগের অনুরোধ জানাবে। এমন অনুরোধ মানা বা না মানা উভয় ক্ষেত্রেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীনের বাণিজ্যিক স্বার্থ। এমন সব সমীকরণের পরেও বর্তমান পরিস্থিতিতে চমক সৃষ্টি করে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু অসম্ভবও কিছু নয়।

পাক-ভারত যুদ্ধ হলে বাংলাদেশ কেমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে সে বিষয়ে আগাম ধারণা এবং সম্ভাব্য সমস্যা মোকাবিলার কৌশল প্রণয়ন করে রাখা জরুরি। উভয় পক্ষ যুদ্ধে লিপ্ত হলে পাকিস্তান চাইবে ভারতীয় সামরিক কর্তৃপক্ষের সার্বিক নজর কেবল পাকিস্তান সীমান্তের দিকে যেন নিবিষ্ট না থাকে। আর এজন্য বাংলাদেশ, মিয়ানমার বা চীন সীমান্তে উত্তেজনা, এমনকি সীমান্ত সংঘাত সৃষ্টির জন্য পাকিস্তান ও তার মিত্ররা চাপ সৃষ্টি করবে। ভারতীয় আকাশপথ যদি বাংলাদেশের বিমানের জন্য অনিরাপদ বা নিষিদ্ধ হয় তবে মহাসংকটে পড়বে বাংলাদেশ। একই সংকট হবে সমুদ্রপথ অবরুদ্ধ বা যুদ্ধসংকুল হয়ে উঠলে।

ভারত বর্তমানে এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। নেপাল ও মালদ্বীপের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে অনেক আগেই। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গেও চলছে সম্পর্কের টানাপোড়েন। নিজ দেশে ওয়াক্ফ বিলসহ নানা ইস্যু নিয়ে বিপাকে রয়েছে মোদি সরকার। আবার অন্যদিকে আমেরিকা থেকে হাত বেঁধে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের। কানাডার সঙ্গেও চরম বৈরী সময় কাটছে ভারতের। থেমে থেমে জ্বলে উঠছে মিজোরাম। হুঙ্কার ছেড়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছেন পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জি। এরই মধ্যে এত নিয়ন্ত্রণ এবং গোয়েন্দাসহ বিপুল সেনা নিয়োজিত থাকা অবস্থায় পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলা একদিকে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ও সেনাদের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, অন্যদিকে এটি সাজানো নাটক বলে প্রচারণাকে স্থায়িত্ব দিচ্ছে। ভারতের এমন নাজুক পরিস্থিতি অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সামনে সুযোগও সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সবার সতর্কতা ও সুযোগ বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম