শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সেই ডিএজির আসল উদ্দেশ্য ফাঁস

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
সেই ডিএজির আসল উদ্দেশ্য ফাঁস

প্রাক্তন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহমেদ ভূঁইয়া মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আদেশের বিপরীতে গিয়ে একটি বিচারাধীন (সাব-জুডিসি) বিষয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য দেওয়ার পর তার আসল উদ্দেশ্য নিয়ে বহু জল্পনা-কল্পনা স্বাভাবিক কারণেই চাউর হয়েছিল। প্রথমত, তিনি সুপ্রিম কোর্টের পরিষ্কার আদেশবিরোধী কথা বলে, একটি সাব-জুডিসি বিষয়ে কথা বলে এবং রাষ্ট্রীয় পদাধিকারীদের বেলায় প্রযোজ্য বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে, এ অপকর্মের আইনগত পরিণতির কথা জেনেও কেন এটি চালিয়ে গেলেন সে প্রশ্ন জাগাই বাস্তবভিত্তিক।

অনেক জল্পনার একটি ছিল এই যে, তিনি নিয়মমাফিকই আইনের কবজায় পড়বেন আর তখনই সেই ছুতায় যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার পথ খুলে যাবে। যারা এমনটি ভেবেছেন তাদের ধারণাই নিশ্চিত বলে প্রমাণিত হলো তখনই যখন ৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গেল সেই ডিএজি পরিবারের সবাইকে নিয়ে কাপড়-চোপড়সহ ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসে হাজির হয়েছেন আশ্রয় প্রার্থনা করতে। তার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্ট অবমাননার মামলা হওয়াই আইনের কথা। দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত শুরু হওয়াও অস্বাভাবিক নয়, কেননা তার এ বেআইনি এবং অপ্রত্যাশিত পদক্ষেপের পেছনে কী কী বিষয় কাজ করেছে, তার তদন্ত করার দায়িত্ব দুর্নীতি দমন কমিশনের নিশ্চয়ই রয়েছে। তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলের অনুমোদন না নিয়ে গণমাধ্যমে হাজির হয়ে বিধি লঙ্ঘন করে যে অসদাচরণ করেছেন তার জন্য তার পদ হারানো ছিল ন্যূনতম বিষয়, যা তার অজানা থাকার কথা নয়। মনে যাই থাকুক না কেন, কোনো অবস্থায়ই অ্যাটর্নি জেনারেলের অনুমোদন না নিয়ে তার গণমাধ্যমে কথা বলার সুযোগ ছিল না, যার কারণে তাকে পদচ্যুত করার কোনো বিকল্প ছিল না।

ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস ভবনে প্রবেশ করে সেখানে অবস্থান নেওয়া মোটেও সহজ ব্যাপার নয়। অথচ এ ডিএজি স্ত্রী এবং মেয়েদেরসহ ছুটির দিন যেভাবে দূতাবাসের একটি কামরায় অবস্থান নিয়েছিলেন তার থেকে আন্দাজ করা খুবই যৌক্তিক যে দূতাবাস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তার আগেই কথাবার্তা চূড়ান্ত হয়েছিল। শোনা যায়, কোনো এক মন্ত্রীর তোষামোদেই নাকি তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদটি পেয়েছিলেন। এ কথা সত্যি হলে সেই মন্ত্রীকেই প্রশ্ন করতে হয় কেন তিনি এ ধরনের এক ব্যক্তির পক্ষ নিয়েছিলেন, যা কি না রাষ্ট্রের জন্য সমূহ সমস্যার সৃষ্টি করেছে। ক্ষমতাসীন ব্যক্তিদের সুপারিশের কারণে অনেক জায়গায় অনেক অযোগ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা উঁচু পদে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। এমন নজিরের অভাব নেই। এই অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসেই বছরখানেক আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে এমন একজনকে এক প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রভাবের কারণে পদায়ন করা হয়েছে, যার পিতা তার জেলার রাজাকারের লিখিত তালিকাভুক্ত। শুধু তাই নয়, সেই ব্যক্তি সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে জননেত্রী শেখ হাসিনা সুপ্রিম কোর্ট বারের একটি অনুষ্ঠানে যোগদানকালে ওয়াশরুম ব্যবহার করতে চাইলে, সেই সাধারণ সম্পাদক পদধারী ব্যক্তি ওয়াশরুমের তালা বন্ধ করে এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা যেন ওয়াশরুম ব্যবহার করতে না পারেন।

সে কথা সেই সময়ের প্রায় সব আইনজীবীই জানেন। এ ব্যক্তি সব সময়ই বিএনপিঘেঁষা ছিলেন, বিএনপির একজন সিনিয়র আইনজীবীর হাত ধরেই আইন পেশায় তার আগমন। সেই নেতৃস্থানীয় বিএনপি আইনজীবীর রাজনৈতিক আদর্শ তিনি সব সময় অনুসরণ করে সেই দলের প্রতি থেকেছেন অনুগত। গত ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং উক্ত বিষয়ক সাব-কমিটির প্রধান অ্যাডভোকেট কাজি নজিবউল্লাহ হিরুর উদ্যোগে এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের সভাপতিত্বে সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা’ নিয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে আপিল বিভাগের তিনজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, তিনজন অতি উঁচু মর্যাদার বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকসহ অনেক গণ্যমান্য আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, নোয়াখালী প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান (চান), মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন ফকির, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেনসহ বহু গুণীজন। সে সভায় বরখাস্তকৃত ডিএজি এমরান ভূঁইয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপিত হলে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ আলোচক অত্যন্ত প্রচ্ছন্ন ভাষায় বলেন, এখনো বহু ‘এমরান ভূঁইয়া’ অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে দাপটের সঙ্গে বিরাজ করছেন। নাম না বললেও এটি পরিষ্কার যে, তারা অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের সেই বড় কর্তার কথাই উল্লেখ করছিলেন যিনি ওয়াশরুমের তালা বন্ধ করে দিয়ে বিরোধী নেত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনার ওয়াশরুম ব্যবহারে পথ বন্ধ করে দিয়েছিলেন, যার পিতা তার জেলায় রাজাকারের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন, আইনের জগতে যার প্রবেশ বিএনপির একজন প্রভাবশালী অ্যাডভোকেট নেতার হাত ধরে, যাকে অনুসরণ করে তার রাজনীতি চর্চা। তিনি বিএনপির এক প্রাক্তন মন্ত্রীর পক্ষে (যিনি এখনো বিএনপির একজন প্রভাবশালী এবং সোচ্চার নেতা) মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে অনিয়মের আশ্রয় নিয়েছিলেন বলে সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুলও জারি করেছিলেন। সেই ব্যক্তি এখন অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। কয়েক মাস আগে জনৈক ডিএজি ৭১ চ্যানেলে এক টকশোতে হাজির হয়ে (সম্ভবত অ্যাটর্নি জেনারেলের অনুমোদন ছাড়াই) বলেছিলেন ‘বাংলাদেশ একটি মুসলিম রাষ্ট্র’, যে বক্তব্য দ্বারা তিনি সংবিধান বিরোধিতায় নেমেছিলেন। কেননা সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। উক্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলকে সে কথা স্মরণ করিয়ে দিলে, তিনি বিভিন্ন ছলচাতুরীর আশ্রয় নিয়ে আবোল-তাবোল বলার চেষ্টা করেন। তিনি সে কথাই বলেছেন যেটি জামাতিদের এবং অন্য ধর্মান্ধদের কথা, যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না। সেই অনুষ্ঠানের পরেই তাকে পদচ্যুত করা উচিত ছিল কিন্তু তিনি এখনো বহাল তবিয়তে রাজত্ব করছেন। এরা শুধু সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। সুযোগ পেলেই এরা যে এমরান ভূঁইয়ার মতো নিজের আসল রূপ নিয়ে হাজির হবেন, সে ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ নেই।

এসব গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় পদে নিয়োগ দেওয়ার আগে এদের এবং এদের পরিবার সম্পর্কে বিস্তারিত তদন্ত করা উচিত ছিল। যাই হোক এমরান ভূঁইয়ার ঘটনার পর এসব মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের অবিলম্বে অপসারণ করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যাতে এমরান ভূঁইয়া কৃত ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়। তা ছাড়াও ভবিষ্যতে এসব পদে নিযুক্তি দেওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করা রাষ্ট্রের কল্যাণেই প্রয়োজন হবে।

প্রভাবশালী ব্যক্তিদেরও সাবধান হতে হবে কারও পক্ষে সুপারিশ করার আগে। যে ব্যক্তির ব্যাপারে তারা সুপারিশ করবেন তার এবং তার পরিবারের ইতিবৃত্ত না জেনে সুপারিশ করা কোনো অবস্থায়ই কাম্য হতে পারে না। আশা করা যায় এমরান আহমেদ ভূঁইয়ার ঘটনা থেকে তারা শিক্ষা পাবেন এবং ভবিষ্যতে সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

 

           লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম