শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সাধারণত নির্বাচনি প্রচারণা যতটা জোরেশোরে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর হয়, যে যাই বলুক ততটা হচ্ছে না। তবে দেশের জনগণ এবং ভোটাররা একটি সুন্দর ভোট হোক চায়। ভোটাভুটির পরিবেশ মাঠে নয়, কিছুটা ওপর থেকে মানে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে নষ্ট বা দুর্বল হচ্ছে। সেটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, ইসলামী দল, বামপন্থি, ডানপন্থি সবার ক্ষেত্রে একই কথা। সবকিছুতে কলকাঠি না নাড়ালে সাধারণ মানুষ এবং ভোটাররা ফাঁক পেলে বা জায়গা পেলে বিষয়টা আরও গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর সুন্দর হতো। সেটাই ছিল ভালো। নির্বাচনি প্রচারে মানিকগঞ্জ, বরিশাল আরও কিছু কিছু জায়গায় পরিবেশ দেখতে গেছি। মানুষ ভোটাভুটির জন্য আকুল। ভালো সুন্দর নির্বাচন হলে আপনা থেকেই দেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটত। ভালো নির্বাচন, সংসদে ভালো প্রতিনিধি, সরকারে ভালো নেতৃত্ব থাকলে এমনিতেই দেশ অনেকটা গতিময় হতো। সেদিকে প্রধান প্রধান নেতৃত্ব তেমন সফলভাবে কিছু করতে পারছে না, হয়তো করার তেমন চেষ্টাও করছে না। আওয়ামী লীগ মস্তবড় দল, সরকারি নেতৃত্ব কর্তৃত্ব তাদের হাতে। তাদের জনপ্রিয়তা যত শক্তিশালী হবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল। কিন্তু তারা সেটা সেভাবে বোঝার চেষ্টা করছে কি না বুঝতে পারছি না। তাদের ভাবনায় কেমন যেন পুরো দেশটাই তাদের। মাশাআল্লাহ বিএনপির ভাবনা আরও ১০ গুণ এগিয়ে। তারা ভাবে তারাই দেশের মালিক মোক্তার। এর কোনোটাই যে সত্য নয় এরা কেউ তা ভাবতে চায় না। যে আমেরিকা এবং আমেরিকান বলয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিল, ৩০ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংসে দায়ী, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণে সহায়ক, আজ গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরায়েলের প্রধান সমর্থক, মুসলমানের রক্তে যাদের হাত রঞ্জিত পুরোপুরি তাদের সমর্থনে সরকার দখল করতে চায়। সেটা যে কত অবাস্তব এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবে না। বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে বসে কলকাঠি নাড়ান আর এখানে তার প্রতিফলন ঘটে। নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ এসব কোনো কিছুই ভালোভাবে নেন না। আওয়ামী লীগ তাদের নেতানেত্রী সরকারি লোকজন সবাইকে বলতে চেষ্টা করেছি স্বতঃস্ফূর্ত একটা সুষ্ঠু নির্বাচন কত প্রয়োজন। কোনো দল অংশগ্রহণ করল আর করল না এটা নির্বাচনে কোনো প্রশ্ন হতে পারে না। যাদের নিয়ে নির্বাচন সেই ভোটাররা কতটা অংশগ্রহণ করল এবং তাদের অংশগ্রহণ কতটা বাধামুক্ত আনন্দদায়ক হলো সেটাই মূল কথা। কোনো দলের অনেক সমর্থন থাকলে সে দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না আর এলে হবে এটা খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচন সাধারণ ভোটারদের নিয়ে। যে কজনই প্রার্থী থাক, যারাই প্রার্থী থাক তাদের মধ্যে পছন্দসই প্রার্থীদের ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারলেই হলো। এখানে দেশের মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাওয়া-পাওয়া, তাদের অনুভূতির ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিশ্চয়ই অঙ্গহানি হয়েছে, কিন্তু যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জোরাজুরিমুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারলে সেটাই হবে যথার্থ। কিন্তু সরকারদলীয় অনেকেই এটা বুঝতে চান না। প্রধানমন্ত্রীর এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত মনোনয়নবঞ্চিত দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া। এতে অনেক ভোটার ভোট কেন্দ্রে যাবে। কিন্তু সরকারদলীয় প্রার্থীরা এখনো সেই ধান্দাতেই আছেন, যারা নৌকা তারাই পাস। এটা তো হবে না। আর এটা খুবই সত্য, বিপুল ভোটারের ভোট কেন্দ্রে উপস্থিতি সেটা প্রধানমন্ত্রীর সফলতা। ভোটার ভোট কেন্দ্রে না গেলে কেন্দ্রে কুকুর-বিড়াল শুয়ে থাকলে কতটা কী যে অপমানিত হবেন বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং লজ্জিত হবে দেশ এটা নির্বোধদের মনে হয় মাথায় ধরে না। পন্ডিতদের অবশ্য অবশ্যই এসব ভেবে দেখতে বলছি। যে অবস্থায় আমরা চলেছি এ অবস্থায় স্বতঃস্ফূর্ত ভোট গ্রহণ বিপুল ভোটারের উপস্থিতি এটা আওয়ামী নেতৃত্ব এবং সরকারের বাঁচার একমাত্র চাবিকাঠি। এবার ভিতরের দিকে আসি। সারা দেশের কথা নিয়ে বলতে চাই না। যেখানেই আছি সেখান নিয়েই আলোচনা করি। ঠান্ডার প্রাদুর্ভাব অতটা নেই। তবু সন্ধ্যা হলেই মনে হয় রাত গভীর হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে লোকজন অনেকটা কমে আসে। কিন্তু শীত কম থাকার কারণে মানুষ কম কষ্ট পাচ্ছে। আমার এলাকা সখীপুর-বাসাইল স্বাধীনতার পর যাদের ভাই ছিলাম, বন্ধু ছিলাম, অনেকে পিতার মতো মনে করত। আমাকে না বলে বিয়েশাদি করত না, বাচ্চা হলে নাম রাখত না। এখনো তার অনেক কিছু আছে। বহু লোক বিদেশে যাওয়ায় অনেক সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হয়েছে, রাস্তাঘাট হয়েছে। অনেকের বিপুল টাকা পয়সা হয়েছে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেকের তো আগের চেয়েও অনেক বেশি হয়েছে। আবার কারও কারও যে কিছুটা কমেনি তাও নয়। বর্তমান সরকারি প্রার্থী জয়, ওর বাবা শওকত মোমেন শাজাহান মুক্তিযুদ্ধে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। আমৃত্যু আমাকে যে মর্যাদা দেওয়া উচিত তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। রাজনীতির বিরোধ থাকায় দলীয় যতটা যা বলা করা তা করেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে আমাকে ভীষণ সম্মান করেছেন, গুরুত্ব দিয়েছেন। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক হত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আমার নির্বাসিত জীবনে শওকত মোমেন শাজাহান পাগলের মতো বর্ধমানে ছুটে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে প্রথম যেদিন দেখা হয় চিন্তিত উভ্রান্ত  শাজাহানকে চেনা যাচ্ছিল না। আমার বাড়িতে বছর দুই ছিল তখন উচ্চৈঃস্বরে ভীষণ আগ্রহ নিয়ে নামাজ পড়তেন। সুরা কালাম যা পাঠ করত তা থাকতেন দরদে ভরা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবী বিনয় বাদল দীনেশ। এখনো কলকাতায় বিনয় বাদল দীনেশের স্মরণে বিবাদীবাগ বলে জায়গা আছে। হাওড়া সেতু থেকে নেমে বিশাল এক এলাকা। সেই বরিশালের বিনয়ের আত্মীয়স্বজন খুবই অভাবী সম্ভ্রান্ত মানুষ। মনে হয় শাজাহানের স্ত্রী শিপ্রারা ছিল দুই ভাই এক বোন। কংগ্রেস, সিপিএমের সংঘর্ষে এক ভাইকে মেরে ফেলে। জয়ের মা শিপ্রার সঙ্গে যার বিয়ে হয়েছিল সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা যায়। শিপ্রাই মৃত স্বামীর লাশ গ্রহণ করে। তারপর অনেক দিন কেটে যায়। ’৮০-তে আমি যখন বর্ধমানে তার কিছুদিন পরই শিপ্রার মা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। একজন অসাধারণ মানুষ। দেখতে শুনতে যেমন রাশভারী তেমনি কথাবার্তাও। আসলে সত্য বলতে কি আমি ভারতে নির্বাসিত থাকলেও এলাকার মানুষ ছিল বাঘা সিদ্দিকীর জন্য পাগল। রাতদিন হাজারো মানুষ আসত। সামান্য আদর আপ্যায়ন করতেই আমরা হিমশিম খেতাম।

যা নিয়ে ছোটাছুটি, যা নিয়ে এই শীতের মধ্যে কারবার সেই নির্বাচন নিয়ে দু’কথা বলি। দুই যুগ আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। সারা দেশে ব্যাপক প্রচার হয়েছিল। একটা বিরাট আশা জেগেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক নানা পরিমন্ডলের কারণে আমি পুরোপুরি তা ধরে রাখতে পারিনি। এর মধ্যে একবার আবার ড. কামাল হোসেনকে বড় নেতা ভেবে তার নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনটি একেবারেই ভালো হয়নি। বড় মেয়ে কুঁড়িকে প্রার্থী করেছিলাম। জঘন্যভাবে আমার একসময়ের কর্মীরা চুরি-চামারি করেছে। কিছুই করার ছিল না। কারণ আমি চুরি-চামারি খুব একটা পছন্দ করি না। আল্লাহর রহমতে সাহসের সঙ্গে সততার সঙ্গে এতটা দিন পার করে এসেছি। আমার শ্বাস-প্রশ্বাস রক্ত মাংস সব অস্তিত্ব ঘিরে বঙ্গবন্ধু। তাই যে যাই বলুক যে যুক্তিই দিক ২০১৮ সালের আমার কর্মকান্ড এক রাজনৈতিক শ্রেষ্ঠ ভুল। আমি সে ভুল সংশোধনের চেষ্টাও করেছি। বহুদিন পর জাতীয় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক জাঁকজমক হলে আরও ভালো লাগত। কিন্তু তেমনটা হওয়ার নয়। সেসব নিয়ে আর তেমন কিছু বলতে চাই না। বেঁচে থাকলে নির্বাচনের পরে বলব। কোনো কোনো জায়গায় সাধারণ মানুষ আগের মতোই ভালোবাসে। এমনকি বেশি ভালোবাসে সম্মান করে। কিন্তু শিষ্টাচারহীন সরকারদলীয় কিছু অবিবেচকের কথাবার্তা এত বিরক্ত লাগে সেসব কল্পনারও বাইরে। আমাকে গালি দিলে ছোট করলে অনেক ক্ষেত্রে যে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছোট হন খাটো হন এ বোধ তাদের নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত করেই কাকড়াজানের বাঘেরবাড়ি এসেছিলাম। বাঘেরবাড়ির আবু বকর মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে তা অভাবনীয়। গতকালও কাকড়াজান এবং কালিয়া ঘুরেছি। ’৯৯-এর উপনির্বাচনের মতো এক ব্যাপক জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। এ যাবৎকাল যতবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি সার্বিকভাবে কখনো বাসাইলে অতটা সাড়া পাইনি যতটা এবার বাসাইলের ভোটার এবং জনগণ গামছার জন্য উতালা হয়ে আছে। সেদিন নাইকানবাড়ীর রাকিবদের বাড়িতে ছিলাম। রাকিবের ছোট বোন ইলাকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। নাইকানবাড়ীর অসংখ্য মানুষ পাগল হয়ে থাকে। অসংখ্য সমর্থক রয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই নির্বাচনের জন্য কতজন যে কতভাবে সাহায্য করে কল্পনা করা যায় না। সেদিনও বেড়বাড়ি থেকে একটি ছোট্ট প্যাকেট দিয়েছে। আমি ভেবেছিলাম কোনো দাবি-দাওয়ার জিনিসপত্র। এখন দেখছি সোনার খনি, কয়েক হাজার টাকা। গতকাল দেশের বাইরে থেকে বাচ্চা ছেলেরা ২-৩ লাখ টাকা পাঠিয়েছে। এসব দেখে বুক ভরে যায়। সারা দেশের মানুষ যদি একত্রিত হয়ে একবার আমাকে ১০-২০ টাকা করেও দিত তাহলে টাকাওয়ালাদের দম্ভ ঘুচিয়ে দিতে পারতাম। দু-একবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়েছি। সেখানে ২-৪ লাখ টাকাও এসেছে। কিন্তু আমি তো দু-একজনের টাকা চাই না। আমি সার্বিকভাবে সবার সহযোগিতা চাই। জানি না সময় পাব কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাকে যতক্ষণ বাঁচিয়ে রাখেন ততক্ষণ যেন মানুষের কথা বলতে পারি, দেশের পাহারাদার হতে পারি। দুপুরে খেয়েছিলাম কালিয়াতে। নানাবাড়ি থেকে খাবার এনে খেয়েছিলাম। সে এক অসাধারণ ব্যাপার। ৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫০ টাকা করে লোকজন কয়েক হাজার টাকাও দিয়েছে। পরের রাত্রি ছিলাম ফুলকির রাজ্জাকের বাড়িতে। আমার বহুদিনের পুরনো কর্মী। একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছে। কী যে ভালো লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। দুই ছেলের বড় ছেলে আলমগীর অনেক দিন সিঙ্গাপুরে ছিল। চলে এসেছে। আরেকজন যুবরাজ হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের উকিল। তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা ফুলের মতো দুটি ছোট্ট শিশুর মা। ফুলের মতো বললে সবকিছু বলা হয় না। বাচ্চা দুটির মুখের ছবিতে ফুলের সৌন্দর্য হার মানবে। আমি শ্বশুরবাড়িতে রাতে আছি এটা শুনে যুবরাজের স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা রাত দুই-আড়াইটা পর্যন্ত রান্না করে ছোট ছোট বাটিতে ৪-৫টা সুস্বাদু রান্না নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় বাসাইলের ফুলকির বাড়িতে এসে হাজির। আমি দেখে অবাক হয়েছি। মাছ ভাজি, মলা মাছের তরকারি, সবজি, বড় মাছ দারুণ সুস্বাদু। সকালের নাশতায় কত আর খাওয়া যায়। আমি খাইও কম, দুই রুটির বেশি না। কিন্তু আন্তরিকতা দেখে প্রাণ ভরে গেছে। আমি এদের ভুলব কী করে? ভোলার কোনো পথ নেই। তাই ছুটে চলি রাতদিন।

নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছিলাম বহেরাতৈলের শপথ স্তম্ভের গোড়া থেকে। ১০-১৫ বছর পর আমার সেখানে যাওয়া। দেখলাম স্তম্ভের সামনে পুবপাশে বঙ্গবন্ধুর চমৎকার ছবি। পশ্চিম পাশে আমার ছবি থাকতে পারত। কারণ শপথ আমি পড়িয়েছিলাম। কিন্তু নেই। সরকারি দলের অনেক কৃপণ নেতার চেষ্টা অতীতকে মুছে ফেলা। এরা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মুছেছেন, জননেতা শামসুল হককে মুছেছেন, লতিফ সিদ্দিকীকে বাদ দিয়েছেন, তোফায়েল আহমেদকে গালি দিচ্ছেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিচ্ছেন, আ স ম আবদুর রবকে গোনতার মধ্যে ধরেন না। আমি তো হিসাবের মধ্যেই পড়ি না। অথচ মুক্তিযুদ্ধের পর একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। দেখেছি অনেক জায়গায় আমাকে বাদ দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবিও বাদ পড়েছে। ইতিহাস তুলে ধরতে গেলে অতীতকে বাদ দেওয়া যায় না। অতীতের শত্রুকেও পাশে রাখতে হয়। এ বোধ বর্তমান প্রজন্মের আমার বোনের চাটুকারদের নেই। সে যাই হোক বহেরাতৈল থেকে ৪-৫ দিন আগে যে ছোটাছুটি শুরু হয়েছিল এক সপ্তাহে তা মহিরুহ হয়ে ধরা পড়েছে। সেদিন কাকড়াজান, গতকাল কালিয়া নিশ্চিন্তপুর আড়াইপাড়া ঘুরে আমি থান্ডার হয়ে গেছি। ২-৩ কিলোমিটারে ২৫-৩০ বার নামতে হয়েছে। শুধু মানুষ আর মানুষ। যার ৯০ ভাগ মহিলা ও শিশু। আমি সারা জীবন চকলেট বিলাই। বোন প্রধানমন্ত্রীকেও আমি অনেকবার চকলেট দিয়েছি। সেই চকলেট বাচ্চারা এখন চায় না। লাফাতে লাফাতে এসে মার্কা চায়। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। আমার বুকের ধন দীপ, কুঁড়ি, কুশি। ২০১৮ সালে কুঁড়ি টাঙ্গাইল-৮ সখীপুর-বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। ওকে সবাই দেখতে চায়। কেউ কেউ এখনই শুরু করেছে আপনার মেয়ে সখীপুর-বাসাইলে আপনার চেয়ে প্রিয় হয়ে উঠেছে। দোয়া করি আল্লাহ তাই করুন। শেষ কথা বলি, এ নির্বাচনটা আমাদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কর্তৃত্ব ও সম্মানের জন্য বেশি প্রয়োজন, দেশের জন্য প্রয়োজন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন। তাই সরকারি দলের লোভীদের বলব, সাধু সাবধান।                                                      

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি