শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সাধারণত নির্বাচনি প্রচারণা যতটা জোরেশোরে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর হয়, যে যাই বলুক ততটা হচ্ছে না। তবে দেশের জনগণ এবং ভোটাররা একটি সুন্দর ভোট হোক চায়। ভোটাভুটির পরিবেশ মাঠে নয়, কিছুটা ওপর থেকে মানে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে নষ্ট বা দুর্বল হচ্ছে। সেটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, ইসলামী দল, বামপন্থি, ডানপন্থি সবার ক্ষেত্রে একই কথা। সবকিছুতে কলকাঠি না নাড়ালে সাধারণ মানুষ এবং ভোটাররা ফাঁক পেলে বা জায়গা পেলে বিষয়টা আরও গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর সুন্দর হতো। সেটাই ছিল ভালো। নির্বাচনি প্রচারে মানিকগঞ্জ, বরিশাল আরও কিছু কিছু জায়গায় পরিবেশ দেখতে গেছি। মানুষ ভোটাভুটির জন্য আকুল। ভালো সুন্দর নির্বাচন হলে আপনা থেকেই দেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটত। ভালো নির্বাচন, সংসদে ভালো প্রতিনিধি, সরকারে ভালো নেতৃত্ব থাকলে এমনিতেই দেশ অনেকটা গতিময় হতো। সেদিকে প্রধান প্রধান নেতৃত্ব তেমন সফলভাবে কিছু করতে পারছে না, হয়তো করার তেমন চেষ্টাও করছে না। আওয়ামী লীগ মস্তবড় দল, সরকারি নেতৃত্ব কর্তৃত্ব তাদের হাতে। তাদের জনপ্রিয়তা যত শক্তিশালী হবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল। কিন্তু তারা সেটা সেভাবে বোঝার চেষ্টা করছে কি না বুঝতে পারছি না। তাদের ভাবনায় কেমন যেন পুরো দেশটাই তাদের। মাশাআল্লাহ বিএনপির ভাবনা আরও ১০ গুণ এগিয়ে। তারা ভাবে তারাই দেশের মালিক মোক্তার। এর কোনোটাই যে সত্য নয় এরা কেউ তা ভাবতে চায় না। যে আমেরিকা এবং আমেরিকান বলয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিল, ৩০ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংসে দায়ী, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণে সহায়ক, আজ গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরায়েলের প্রধান সমর্থক, মুসলমানের রক্তে যাদের হাত রঞ্জিত পুরোপুরি তাদের সমর্থনে সরকার দখল করতে চায়। সেটা যে কত অবাস্তব এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবে না। বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে বসে কলকাঠি নাড়ান আর এখানে তার প্রতিফলন ঘটে। নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ এসব কোনো কিছুই ভালোভাবে নেন না। আওয়ামী লীগ তাদের নেতানেত্রী সরকারি লোকজন সবাইকে বলতে চেষ্টা করেছি স্বতঃস্ফূর্ত একটা সুষ্ঠু নির্বাচন কত প্রয়োজন। কোনো দল অংশগ্রহণ করল আর করল না এটা নির্বাচনে কোনো প্রশ্ন হতে পারে না। যাদের নিয়ে নির্বাচন সেই ভোটাররা কতটা অংশগ্রহণ করল এবং তাদের অংশগ্রহণ কতটা বাধামুক্ত আনন্দদায়ক হলো সেটাই মূল কথা। কোনো দলের অনেক সমর্থন থাকলে সে দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না আর এলে হবে এটা খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচন সাধারণ ভোটারদের নিয়ে। যে কজনই প্রার্থী থাক, যারাই প্রার্থী থাক তাদের মধ্যে পছন্দসই প্রার্থীদের ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারলেই হলো। এখানে দেশের মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাওয়া-পাওয়া, তাদের অনুভূতির ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিশ্চয়ই অঙ্গহানি হয়েছে, কিন্তু যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জোরাজুরিমুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারলে সেটাই হবে যথার্থ। কিন্তু সরকারদলীয় অনেকেই এটা বুঝতে চান না। প্রধানমন্ত্রীর এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত মনোনয়নবঞ্চিত দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া। এতে অনেক ভোটার ভোট কেন্দ্রে যাবে। কিন্তু সরকারদলীয় প্রার্থীরা এখনো সেই ধান্দাতেই আছেন, যারা নৌকা তারাই পাস। এটা তো হবে না। আর এটা খুবই সত্য, বিপুল ভোটারের ভোট কেন্দ্রে উপস্থিতি সেটা প্রধানমন্ত্রীর সফলতা। ভোটার ভোট কেন্দ্রে না গেলে কেন্দ্রে কুকুর-বিড়াল শুয়ে থাকলে কতটা কী যে অপমানিত হবেন বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং লজ্জিত হবে দেশ এটা নির্বোধদের মনে হয় মাথায় ধরে না। পন্ডিতদের অবশ্য অবশ্যই এসব ভেবে দেখতে বলছি। যে অবস্থায় আমরা চলেছি এ অবস্থায় স্বতঃস্ফূর্ত ভোট গ্রহণ বিপুল ভোটারের উপস্থিতি এটা আওয়ামী নেতৃত্ব এবং সরকারের বাঁচার একমাত্র চাবিকাঠি। এবার ভিতরের দিকে আসি। সারা দেশের কথা নিয়ে বলতে চাই না। যেখানেই আছি সেখান নিয়েই আলোচনা করি। ঠান্ডার প্রাদুর্ভাব অতটা নেই। তবু সন্ধ্যা হলেই মনে হয় রাত গভীর হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে লোকজন অনেকটা কমে আসে। কিন্তু শীত কম থাকার কারণে মানুষ কম কষ্ট পাচ্ছে। আমার এলাকা সখীপুর-বাসাইল স্বাধীনতার পর যাদের ভাই ছিলাম, বন্ধু ছিলাম, অনেকে পিতার মতো মনে করত। আমাকে না বলে বিয়েশাদি করত না, বাচ্চা হলে নাম রাখত না। এখনো তার অনেক কিছু আছে। বহু লোক বিদেশে যাওয়ায় অনেক সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হয়েছে, রাস্তাঘাট হয়েছে। অনেকের বিপুল টাকা পয়সা হয়েছে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেকের তো আগের চেয়েও অনেক বেশি হয়েছে। আবার কারও কারও যে কিছুটা কমেনি তাও নয়। বর্তমান সরকারি প্রার্থী জয়, ওর বাবা শওকত মোমেন শাজাহান মুক্তিযুদ্ধে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। আমৃত্যু আমাকে যে মর্যাদা দেওয়া উচিত তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। রাজনীতির বিরোধ থাকায় দলীয় যতটা যা বলা করা তা করেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে আমাকে ভীষণ সম্মান করেছেন, গুরুত্ব দিয়েছেন। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক হত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আমার নির্বাসিত জীবনে শওকত মোমেন শাজাহান পাগলের মতো বর্ধমানে ছুটে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে প্রথম যেদিন দেখা হয় চিন্তিত উভ্রান্ত  শাজাহানকে চেনা যাচ্ছিল না। আমার বাড়িতে বছর দুই ছিল তখন উচ্চৈঃস্বরে ভীষণ আগ্রহ নিয়ে নামাজ পড়তেন। সুরা কালাম যা পাঠ করত তা থাকতেন দরদে ভরা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবী বিনয় বাদল দীনেশ। এখনো কলকাতায় বিনয় বাদল দীনেশের স্মরণে বিবাদীবাগ বলে জায়গা আছে। হাওড়া সেতু থেকে নেমে বিশাল এক এলাকা। সেই বরিশালের বিনয়ের আত্মীয়স্বজন খুবই অভাবী সম্ভ্রান্ত মানুষ। মনে হয় শাজাহানের স্ত্রী শিপ্রারা ছিল দুই ভাই এক বোন। কংগ্রেস, সিপিএমের সংঘর্ষে এক ভাইকে মেরে ফেলে। জয়ের মা শিপ্রার সঙ্গে যার বিয়ে হয়েছিল সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা যায়। শিপ্রাই মৃত স্বামীর লাশ গ্রহণ করে। তারপর অনেক দিন কেটে যায়। ’৮০-তে আমি যখন বর্ধমানে তার কিছুদিন পরই শিপ্রার মা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। একজন অসাধারণ মানুষ। দেখতে শুনতে যেমন রাশভারী তেমনি কথাবার্তাও। আসলে সত্য বলতে কি আমি ভারতে নির্বাসিত থাকলেও এলাকার মানুষ ছিল বাঘা সিদ্দিকীর জন্য পাগল। রাতদিন হাজারো মানুষ আসত। সামান্য আদর আপ্যায়ন করতেই আমরা হিমশিম খেতাম।

যা নিয়ে ছোটাছুটি, যা নিয়ে এই শীতের মধ্যে কারবার সেই নির্বাচন নিয়ে দু’কথা বলি। দুই যুগ আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। সারা দেশে ব্যাপক প্রচার হয়েছিল। একটা বিরাট আশা জেগেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক নানা পরিমন্ডলের কারণে আমি পুরোপুরি তা ধরে রাখতে পারিনি। এর মধ্যে একবার আবার ড. কামাল হোসেনকে বড় নেতা ভেবে তার নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনটি একেবারেই ভালো হয়নি। বড় মেয়ে কুঁড়িকে প্রার্থী করেছিলাম। জঘন্যভাবে আমার একসময়ের কর্মীরা চুরি-চামারি করেছে। কিছুই করার ছিল না। কারণ আমি চুরি-চামারি খুব একটা পছন্দ করি না। আল্লাহর রহমতে সাহসের সঙ্গে সততার সঙ্গে এতটা দিন পার করে এসেছি। আমার শ্বাস-প্রশ্বাস রক্ত মাংস সব অস্তিত্ব ঘিরে বঙ্গবন্ধু। তাই যে যাই বলুক যে যুক্তিই দিক ২০১৮ সালের আমার কর্মকান্ড এক রাজনৈতিক শ্রেষ্ঠ ভুল। আমি সে ভুল সংশোধনের চেষ্টাও করেছি। বহুদিন পর জাতীয় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক জাঁকজমক হলে আরও ভালো লাগত। কিন্তু তেমনটা হওয়ার নয়। সেসব নিয়ে আর তেমন কিছু বলতে চাই না। বেঁচে থাকলে নির্বাচনের পরে বলব। কোনো কোনো জায়গায় সাধারণ মানুষ আগের মতোই ভালোবাসে। এমনকি বেশি ভালোবাসে সম্মান করে। কিন্তু শিষ্টাচারহীন সরকারদলীয় কিছু অবিবেচকের কথাবার্তা এত বিরক্ত লাগে সেসব কল্পনারও বাইরে। আমাকে গালি দিলে ছোট করলে অনেক ক্ষেত্রে যে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছোট হন খাটো হন এ বোধ তাদের নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত করেই কাকড়াজানের বাঘেরবাড়ি এসেছিলাম। বাঘেরবাড়ির আবু বকর মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে তা অভাবনীয়। গতকালও কাকড়াজান এবং কালিয়া ঘুরেছি। ’৯৯-এর উপনির্বাচনের মতো এক ব্যাপক জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। এ যাবৎকাল যতবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি সার্বিকভাবে কখনো বাসাইলে অতটা সাড়া পাইনি যতটা এবার বাসাইলের ভোটার এবং জনগণ গামছার জন্য উতালা হয়ে আছে। সেদিন নাইকানবাড়ীর রাকিবদের বাড়িতে ছিলাম। রাকিবের ছোট বোন ইলাকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। নাইকানবাড়ীর অসংখ্য মানুষ পাগল হয়ে থাকে। অসংখ্য সমর্থক রয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই নির্বাচনের জন্য কতজন যে কতভাবে সাহায্য করে কল্পনা করা যায় না। সেদিনও বেড়বাড়ি থেকে একটি ছোট্ট প্যাকেট দিয়েছে। আমি ভেবেছিলাম কোনো দাবি-দাওয়ার জিনিসপত্র। এখন দেখছি সোনার খনি, কয়েক হাজার টাকা। গতকাল দেশের বাইরে থেকে বাচ্চা ছেলেরা ২-৩ লাখ টাকা পাঠিয়েছে। এসব দেখে বুক ভরে যায়। সারা দেশের মানুষ যদি একত্রিত হয়ে একবার আমাকে ১০-২০ টাকা করেও দিত তাহলে টাকাওয়ালাদের দম্ভ ঘুচিয়ে দিতে পারতাম। দু-একবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়েছি। সেখানে ২-৪ লাখ টাকাও এসেছে। কিন্তু আমি তো দু-একজনের টাকা চাই না। আমি সার্বিকভাবে সবার সহযোগিতা চাই। জানি না সময় পাব কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাকে যতক্ষণ বাঁচিয়ে রাখেন ততক্ষণ যেন মানুষের কথা বলতে পারি, দেশের পাহারাদার হতে পারি। দুপুরে খেয়েছিলাম কালিয়াতে। নানাবাড়ি থেকে খাবার এনে খেয়েছিলাম। সে এক অসাধারণ ব্যাপার। ৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫০ টাকা করে লোকজন কয়েক হাজার টাকাও দিয়েছে। পরের রাত্রি ছিলাম ফুলকির রাজ্জাকের বাড়িতে। আমার বহুদিনের পুরনো কর্মী। একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছে। কী যে ভালো লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। দুই ছেলের বড় ছেলে আলমগীর অনেক দিন সিঙ্গাপুরে ছিল। চলে এসেছে। আরেকজন যুবরাজ হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের উকিল। তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা ফুলের মতো দুটি ছোট্ট শিশুর মা। ফুলের মতো বললে সবকিছু বলা হয় না। বাচ্চা দুটির মুখের ছবিতে ফুলের সৌন্দর্য হার মানবে। আমি শ্বশুরবাড়িতে রাতে আছি এটা শুনে যুবরাজের স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা রাত দুই-আড়াইটা পর্যন্ত রান্না করে ছোট ছোট বাটিতে ৪-৫টা সুস্বাদু রান্না নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় বাসাইলের ফুলকির বাড়িতে এসে হাজির। আমি দেখে অবাক হয়েছি। মাছ ভাজি, মলা মাছের তরকারি, সবজি, বড় মাছ দারুণ সুস্বাদু। সকালের নাশতায় কত আর খাওয়া যায়। আমি খাইও কম, দুই রুটির বেশি না। কিন্তু আন্তরিকতা দেখে প্রাণ ভরে গেছে। আমি এদের ভুলব কী করে? ভোলার কোনো পথ নেই। তাই ছুটে চলি রাতদিন।

নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছিলাম বহেরাতৈলের শপথ স্তম্ভের গোড়া থেকে। ১০-১৫ বছর পর আমার সেখানে যাওয়া। দেখলাম স্তম্ভের সামনে পুবপাশে বঙ্গবন্ধুর চমৎকার ছবি। পশ্চিম পাশে আমার ছবি থাকতে পারত। কারণ শপথ আমি পড়িয়েছিলাম। কিন্তু নেই। সরকারি দলের অনেক কৃপণ নেতার চেষ্টা অতীতকে মুছে ফেলা। এরা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মুছেছেন, জননেতা শামসুল হককে মুছেছেন, লতিফ সিদ্দিকীকে বাদ দিয়েছেন, তোফায়েল আহমেদকে গালি দিচ্ছেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিচ্ছেন, আ স ম আবদুর রবকে গোনতার মধ্যে ধরেন না। আমি তো হিসাবের মধ্যেই পড়ি না। অথচ মুক্তিযুদ্ধের পর একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। দেখেছি অনেক জায়গায় আমাকে বাদ দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবিও বাদ পড়েছে। ইতিহাস তুলে ধরতে গেলে অতীতকে বাদ দেওয়া যায় না। অতীতের শত্রুকেও পাশে রাখতে হয়। এ বোধ বর্তমান প্রজন্মের আমার বোনের চাটুকারদের নেই। সে যাই হোক বহেরাতৈল থেকে ৪-৫ দিন আগে যে ছোটাছুটি শুরু হয়েছিল এক সপ্তাহে তা মহিরুহ হয়ে ধরা পড়েছে। সেদিন কাকড়াজান, গতকাল কালিয়া নিশ্চিন্তপুর আড়াইপাড়া ঘুরে আমি থান্ডার হয়ে গেছি। ২-৩ কিলোমিটারে ২৫-৩০ বার নামতে হয়েছে। শুধু মানুষ আর মানুষ। যার ৯০ ভাগ মহিলা ও শিশু। আমি সারা জীবন চকলেট বিলাই। বোন প্রধানমন্ত্রীকেও আমি অনেকবার চকলেট দিয়েছি। সেই চকলেট বাচ্চারা এখন চায় না। লাফাতে লাফাতে এসে মার্কা চায়। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। আমার বুকের ধন দীপ, কুঁড়ি, কুশি। ২০১৮ সালে কুঁড়ি টাঙ্গাইল-৮ সখীপুর-বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। ওকে সবাই দেখতে চায়। কেউ কেউ এখনই শুরু করেছে আপনার মেয়ে সখীপুর-বাসাইলে আপনার চেয়ে প্রিয় হয়ে উঠেছে। দোয়া করি আল্লাহ তাই করুন। শেষ কথা বলি, এ নির্বাচনটা আমাদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কর্তৃত্ব ও সম্মানের জন্য বেশি প্রয়োজন, দেশের জন্য প্রয়োজন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন। তাই সরকারি দলের লোভীদের বলব, সাধু সাবধান।                                                      

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

এই মাত্র | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন