শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সাধারণত নির্বাচনি প্রচারণা যতটা জোরেশোরে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর হয়, যে যাই বলুক ততটা হচ্ছে না। তবে দেশের জনগণ এবং ভোটাররা একটি সুন্দর ভোট হোক চায়। ভোটাভুটির পরিবেশ মাঠে নয়, কিছুটা ওপর থেকে মানে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে নষ্ট বা দুর্বল হচ্ছে। সেটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, ইসলামী দল, বামপন্থি, ডানপন্থি সবার ক্ষেত্রে একই কথা। সবকিছুতে কলকাঠি না নাড়ালে সাধারণ মানুষ এবং ভোটাররা ফাঁক পেলে বা জায়গা পেলে বিষয়টা আরও গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর সুন্দর হতো। সেটাই ছিল ভালো। নির্বাচনি প্রচারে মানিকগঞ্জ, বরিশাল আরও কিছু কিছু জায়গায় পরিবেশ দেখতে গেছি। মানুষ ভোটাভুটির জন্য আকুল। ভালো সুন্দর নির্বাচন হলে আপনা থেকেই দেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটত। ভালো নির্বাচন, সংসদে ভালো প্রতিনিধি, সরকারে ভালো নেতৃত্ব থাকলে এমনিতেই দেশ অনেকটা গতিময় হতো। সেদিকে প্রধান প্রধান নেতৃত্ব তেমন সফলভাবে কিছু করতে পারছে না, হয়তো করার তেমন চেষ্টাও করছে না। আওয়ামী লীগ মস্তবড় দল, সরকারি নেতৃত্ব কর্তৃত্ব তাদের হাতে। তাদের জনপ্রিয়তা যত শক্তিশালী হবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল। কিন্তু তারা সেটা সেভাবে বোঝার চেষ্টা করছে কি না বুঝতে পারছি না। তাদের ভাবনায় কেমন যেন পুরো দেশটাই তাদের। মাশাআল্লাহ বিএনপির ভাবনা আরও ১০ গুণ এগিয়ে। তারা ভাবে তারাই দেশের মালিক মোক্তার। এর কোনোটাই যে সত্য নয় এরা কেউ তা ভাবতে চায় না। যে আমেরিকা এবং আমেরিকান বলয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিল, ৩০ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংসে দায়ী, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণে সহায়ক, আজ গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরায়েলের প্রধান সমর্থক, মুসলমানের রক্তে যাদের হাত রঞ্জিত পুরোপুরি তাদের সমর্থনে সরকার দখল করতে চায়। সেটা যে কত অবাস্তব এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবে না। বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে বসে কলকাঠি নাড়ান আর এখানে তার প্রতিফলন ঘটে। নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ এসব কোনো কিছুই ভালোভাবে নেন না। আওয়ামী লীগ তাদের নেতানেত্রী সরকারি লোকজন সবাইকে বলতে চেষ্টা করেছি স্বতঃস্ফূর্ত একটা সুষ্ঠু নির্বাচন কত প্রয়োজন। কোনো দল অংশগ্রহণ করল আর করল না এটা নির্বাচনে কোনো প্রশ্ন হতে পারে না। যাদের নিয়ে নির্বাচন সেই ভোটাররা কতটা অংশগ্রহণ করল এবং তাদের অংশগ্রহণ কতটা বাধামুক্ত আনন্দদায়ক হলো সেটাই মূল কথা। কোনো দলের অনেক সমর্থন থাকলে সে দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না আর এলে হবে এটা খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচন সাধারণ ভোটারদের নিয়ে। যে কজনই প্রার্থী থাক, যারাই প্রার্থী থাক তাদের মধ্যে পছন্দসই প্রার্থীদের ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারলেই হলো। এখানে দেশের মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাওয়া-পাওয়া, তাদের অনুভূতির ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিশ্চয়ই অঙ্গহানি হয়েছে, কিন্তু যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জোরাজুরিমুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারলে সেটাই হবে যথার্থ। কিন্তু সরকারদলীয় অনেকেই এটা বুঝতে চান না। প্রধানমন্ত্রীর এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত মনোনয়নবঞ্চিত দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া। এতে অনেক ভোটার ভোট কেন্দ্রে যাবে। কিন্তু সরকারদলীয় প্রার্থীরা এখনো সেই ধান্দাতেই আছেন, যারা নৌকা তারাই পাস। এটা তো হবে না। আর এটা খুবই সত্য, বিপুল ভোটারের ভোট কেন্দ্রে উপস্থিতি সেটা প্রধানমন্ত্রীর সফলতা। ভোটার ভোট কেন্দ্রে না গেলে কেন্দ্রে কুকুর-বিড়াল শুয়ে থাকলে কতটা কী যে অপমানিত হবেন বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং লজ্জিত হবে দেশ এটা নির্বোধদের মনে হয় মাথায় ধরে না। পন্ডিতদের অবশ্য অবশ্যই এসব ভেবে দেখতে বলছি। যে অবস্থায় আমরা চলেছি এ অবস্থায় স্বতঃস্ফূর্ত ভোট গ্রহণ বিপুল ভোটারের উপস্থিতি এটা আওয়ামী নেতৃত্ব এবং সরকারের বাঁচার একমাত্র চাবিকাঠি। এবার ভিতরের দিকে আসি। সারা দেশের কথা নিয়ে বলতে চাই না। যেখানেই আছি সেখান নিয়েই আলোচনা করি। ঠান্ডার প্রাদুর্ভাব অতটা নেই। তবু সন্ধ্যা হলেই মনে হয় রাত গভীর হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে লোকজন অনেকটা কমে আসে। কিন্তু শীত কম থাকার কারণে মানুষ কম কষ্ট পাচ্ছে। আমার এলাকা সখীপুর-বাসাইল স্বাধীনতার পর যাদের ভাই ছিলাম, বন্ধু ছিলাম, অনেকে পিতার মতো মনে করত। আমাকে না বলে বিয়েশাদি করত না, বাচ্চা হলে নাম রাখত না। এখনো তার অনেক কিছু আছে। বহু লোক বিদেশে যাওয়ায় অনেক সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হয়েছে, রাস্তাঘাট হয়েছে। অনেকের বিপুল টাকা পয়সা হয়েছে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেকের তো আগের চেয়েও অনেক বেশি হয়েছে। আবার কারও কারও যে কিছুটা কমেনি তাও নয়। বর্তমান সরকারি প্রার্থী জয়, ওর বাবা শওকত মোমেন শাজাহান মুক্তিযুদ্ধে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। আমৃত্যু আমাকে যে মর্যাদা দেওয়া উচিত তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। রাজনীতির বিরোধ থাকায় দলীয় যতটা যা বলা করা তা করেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে আমাকে ভীষণ সম্মান করেছেন, গুরুত্ব দিয়েছেন। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক হত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আমার নির্বাসিত জীবনে শওকত মোমেন শাজাহান পাগলের মতো বর্ধমানে ছুটে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে প্রথম যেদিন দেখা হয় চিন্তিত উভ্রান্ত  শাজাহানকে চেনা যাচ্ছিল না। আমার বাড়িতে বছর দুই ছিল তখন উচ্চৈঃস্বরে ভীষণ আগ্রহ নিয়ে নামাজ পড়তেন। সুরা কালাম যা পাঠ করত তা থাকতেন দরদে ভরা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবী বিনয় বাদল দীনেশ। এখনো কলকাতায় বিনয় বাদল দীনেশের স্মরণে বিবাদীবাগ বলে জায়গা আছে। হাওড়া সেতু থেকে নেমে বিশাল এক এলাকা। সেই বরিশালের বিনয়ের আত্মীয়স্বজন খুবই অভাবী সম্ভ্রান্ত মানুষ। মনে হয় শাজাহানের স্ত্রী শিপ্রারা ছিল দুই ভাই এক বোন। কংগ্রেস, সিপিএমের সংঘর্ষে এক ভাইকে মেরে ফেলে। জয়ের মা শিপ্রার সঙ্গে যার বিয়ে হয়েছিল সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা যায়। শিপ্রাই মৃত স্বামীর লাশ গ্রহণ করে। তারপর অনেক দিন কেটে যায়। ’৮০-তে আমি যখন বর্ধমানে তার কিছুদিন পরই শিপ্রার মা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। একজন অসাধারণ মানুষ। দেখতে শুনতে যেমন রাশভারী তেমনি কথাবার্তাও। আসলে সত্য বলতে কি আমি ভারতে নির্বাসিত থাকলেও এলাকার মানুষ ছিল বাঘা সিদ্দিকীর জন্য পাগল। রাতদিন হাজারো মানুষ আসত। সামান্য আদর আপ্যায়ন করতেই আমরা হিমশিম খেতাম।

যা নিয়ে ছোটাছুটি, যা নিয়ে এই শীতের মধ্যে কারবার সেই নির্বাচন নিয়ে দু’কথা বলি। দুই যুগ আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। সারা দেশে ব্যাপক প্রচার হয়েছিল। একটা বিরাট আশা জেগেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক নানা পরিমন্ডলের কারণে আমি পুরোপুরি তা ধরে রাখতে পারিনি। এর মধ্যে একবার আবার ড. কামাল হোসেনকে বড় নেতা ভেবে তার নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনটি একেবারেই ভালো হয়নি। বড় মেয়ে কুঁড়িকে প্রার্থী করেছিলাম। জঘন্যভাবে আমার একসময়ের কর্মীরা চুরি-চামারি করেছে। কিছুই করার ছিল না। কারণ আমি চুরি-চামারি খুব একটা পছন্দ করি না। আল্লাহর রহমতে সাহসের সঙ্গে সততার সঙ্গে এতটা দিন পার করে এসেছি। আমার শ্বাস-প্রশ্বাস রক্ত মাংস সব অস্তিত্ব ঘিরে বঙ্গবন্ধু। তাই যে যাই বলুক যে যুক্তিই দিক ২০১৮ সালের আমার কর্মকান্ড এক রাজনৈতিক শ্রেষ্ঠ ভুল। আমি সে ভুল সংশোধনের চেষ্টাও করেছি। বহুদিন পর জাতীয় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক জাঁকজমক হলে আরও ভালো লাগত। কিন্তু তেমনটা হওয়ার নয়। সেসব নিয়ে আর তেমন কিছু বলতে চাই না। বেঁচে থাকলে নির্বাচনের পরে বলব। কোনো কোনো জায়গায় সাধারণ মানুষ আগের মতোই ভালোবাসে। এমনকি বেশি ভালোবাসে সম্মান করে। কিন্তু শিষ্টাচারহীন সরকারদলীয় কিছু অবিবেচকের কথাবার্তা এত বিরক্ত লাগে সেসব কল্পনারও বাইরে। আমাকে গালি দিলে ছোট করলে অনেক ক্ষেত্রে যে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছোট হন খাটো হন এ বোধ তাদের নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত করেই কাকড়াজানের বাঘেরবাড়ি এসেছিলাম। বাঘেরবাড়ির আবু বকর মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে তা অভাবনীয়। গতকালও কাকড়াজান এবং কালিয়া ঘুরেছি। ’৯৯-এর উপনির্বাচনের মতো এক ব্যাপক জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। এ যাবৎকাল যতবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি সার্বিকভাবে কখনো বাসাইলে অতটা সাড়া পাইনি যতটা এবার বাসাইলের ভোটার এবং জনগণ গামছার জন্য উতালা হয়ে আছে। সেদিন নাইকানবাড়ীর রাকিবদের বাড়িতে ছিলাম। রাকিবের ছোট বোন ইলাকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। নাইকানবাড়ীর অসংখ্য মানুষ পাগল হয়ে থাকে। অসংখ্য সমর্থক রয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই নির্বাচনের জন্য কতজন যে কতভাবে সাহায্য করে কল্পনা করা যায় না। সেদিনও বেড়বাড়ি থেকে একটি ছোট্ট প্যাকেট দিয়েছে। আমি ভেবেছিলাম কোনো দাবি-দাওয়ার জিনিসপত্র। এখন দেখছি সোনার খনি, কয়েক হাজার টাকা। গতকাল দেশের বাইরে থেকে বাচ্চা ছেলেরা ২-৩ লাখ টাকা পাঠিয়েছে। এসব দেখে বুক ভরে যায়। সারা দেশের মানুষ যদি একত্রিত হয়ে একবার আমাকে ১০-২০ টাকা করেও দিত তাহলে টাকাওয়ালাদের দম্ভ ঘুচিয়ে দিতে পারতাম। দু-একবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়েছি। সেখানে ২-৪ লাখ টাকাও এসেছে। কিন্তু আমি তো দু-একজনের টাকা চাই না। আমি সার্বিকভাবে সবার সহযোগিতা চাই। জানি না সময় পাব কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাকে যতক্ষণ বাঁচিয়ে রাখেন ততক্ষণ যেন মানুষের কথা বলতে পারি, দেশের পাহারাদার হতে পারি। দুপুরে খেয়েছিলাম কালিয়াতে। নানাবাড়ি থেকে খাবার এনে খেয়েছিলাম। সে এক অসাধারণ ব্যাপার। ৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫০ টাকা করে লোকজন কয়েক হাজার টাকাও দিয়েছে। পরের রাত্রি ছিলাম ফুলকির রাজ্জাকের বাড়িতে। আমার বহুদিনের পুরনো কর্মী। একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছে। কী যে ভালো লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। দুই ছেলের বড় ছেলে আলমগীর অনেক দিন সিঙ্গাপুরে ছিল। চলে এসেছে। আরেকজন যুবরাজ হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের উকিল। তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা ফুলের মতো দুটি ছোট্ট শিশুর মা। ফুলের মতো বললে সবকিছু বলা হয় না। বাচ্চা দুটির মুখের ছবিতে ফুলের সৌন্দর্য হার মানবে। আমি শ্বশুরবাড়িতে রাতে আছি এটা শুনে যুবরাজের স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা রাত দুই-আড়াইটা পর্যন্ত রান্না করে ছোট ছোট বাটিতে ৪-৫টা সুস্বাদু রান্না নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় বাসাইলের ফুলকির বাড়িতে এসে হাজির। আমি দেখে অবাক হয়েছি। মাছ ভাজি, মলা মাছের তরকারি, সবজি, বড় মাছ দারুণ সুস্বাদু। সকালের নাশতায় কত আর খাওয়া যায়। আমি খাইও কম, দুই রুটির বেশি না। কিন্তু আন্তরিকতা দেখে প্রাণ ভরে গেছে। আমি এদের ভুলব কী করে? ভোলার কোনো পথ নেই। তাই ছুটে চলি রাতদিন।

নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছিলাম বহেরাতৈলের শপথ স্তম্ভের গোড়া থেকে। ১০-১৫ বছর পর আমার সেখানে যাওয়া। দেখলাম স্তম্ভের সামনে পুবপাশে বঙ্গবন্ধুর চমৎকার ছবি। পশ্চিম পাশে আমার ছবি থাকতে পারত। কারণ শপথ আমি পড়িয়েছিলাম। কিন্তু নেই। সরকারি দলের অনেক কৃপণ নেতার চেষ্টা অতীতকে মুছে ফেলা। এরা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মুছেছেন, জননেতা শামসুল হককে মুছেছেন, লতিফ সিদ্দিকীকে বাদ দিয়েছেন, তোফায়েল আহমেদকে গালি দিচ্ছেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিচ্ছেন, আ স ম আবদুর রবকে গোনতার মধ্যে ধরেন না। আমি তো হিসাবের মধ্যেই পড়ি না। অথচ মুক্তিযুদ্ধের পর একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। দেখেছি অনেক জায়গায় আমাকে বাদ দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবিও বাদ পড়েছে। ইতিহাস তুলে ধরতে গেলে অতীতকে বাদ দেওয়া যায় না। অতীতের শত্রুকেও পাশে রাখতে হয়। এ বোধ বর্তমান প্রজন্মের আমার বোনের চাটুকারদের নেই। সে যাই হোক বহেরাতৈল থেকে ৪-৫ দিন আগে যে ছোটাছুটি শুরু হয়েছিল এক সপ্তাহে তা মহিরুহ হয়ে ধরা পড়েছে। সেদিন কাকড়াজান, গতকাল কালিয়া নিশ্চিন্তপুর আড়াইপাড়া ঘুরে আমি থান্ডার হয়ে গেছি। ২-৩ কিলোমিটারে ২৫-৩০ বার নামতে হয়েছে। শুধু মানুষ আর মানুষ। যার ৯০ ভাগ মহিলা ও শিশু। আমি সারা জীবন চকলেট বিলাই। বোন প্রধানমন্ত্রীকেও আমি অনেকবার চকলেট দিয়েছি। সেই চকলেট বাচ্চারা এখন চায় না। লাফাতে লাফাতে এসে মার্কা চায়। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। আমার বুকের ধন দীপ, কুঁড়ি, কুশি। ২০১৮ সালে কুঁড়ি টাঙ্গাইল-৮ সখীপুর-বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। ওকে সবাই দেখতে চায়। কেউ কেউ এখনই শুরু করেছে আপনার মেয়ে সখীপুর-বাসাইলে আপনার চেয়ে প্রিয় হয়ে উঠেছে। দোয়া করি আল্লাহ তাই করুন। শেষ কথা বলি, এ নির্বাচনটা আমাদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কর্তৃত্ব ও সম্মানের জন্য বেশি প্রয়োজন, দেশের জন্য প্রয়োজন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন। তাই সরকারি দলের লোভীদের বলব, সাধু সাবধান।                                                      

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন
গভীর রাতে গুলিস্তানে মার্কেটে আগুন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা