শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সাধারণত নির্বাচনি প্রচারণা যতটা জোরেশোরে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর হয়, যে যাই বলুক ততটা হচ্ছে না। তবে দেশের জনগণ এবং ভোটাররা একটি সুন্দর ভোট হোক চায়। ভোটাভুটির পরিবেশ মাঠে নয়, কিছুটা ওপর থেকে মানে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে নষ্ট বা দুর্বল হচ্ছে। সেটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, ইসলামী দল, বামপন্থি, ডানপন্থি সবার ক্ষেত্রে একই কথা। সবকিছুতে কলকাঠি না নাড়ালে সাধারণ মানুষ এবং ভোটাররা ফাঁক পেলে বা জায়গা পেলে বিষয়টা আরও গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর সুন্দর হতো। সেটাই ছিল ভালো। নির্বাচনি প্রচারে মানিকগঞ্জ, বরিশাল আরও কিছু কিছু জায়গায় পরিবেশ দেখতে গেছি। মানুষ ভোটাভুটির জন্য আকুল। ভালো সুন্দর নির্বাচন হলে আপনা থেকেই দেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটত। ভালো নির্বাচন, সংসদে ভালো প্রতিনিধি, সরকারে ভালো নেতৃত্ব থাকলে এমনিতেই দেশ অনেকটা গতিময় হতো। সেদিকে প্রধান প্রধান নেতৃত্ব তেমন সফলভাবে কিছু করতে পারছে না, হয়তো করার তেমন চেষ্টাও করছে না। আওয়ামী লীগ মস্তবড় দল, সরকারি নেতৃত্ব কর্তৃত্ব তাদের হাতে। তাদের জনপ্রিয়তা যত শক্তিশালী হবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল। কিন্তু তারা সেটা সেভাবে বোঝার চেষ্টা করছে কি না বুঝতে পারছি না। তাদের ভাবনায় কেমন যেন পুরো দেশটাই তাদের। মাশাআল্লাহ বিএনপির ভাবনা আরও ১০ গুণ এগিয়ে। তারা ভাবে তারাই দেশের মালিক মোক্তার। এর কোনোটাই যে সত্য নয় এরা কেউ তা ভাবতে চায় না। যে আমেরিকা এবং আমেরিকান বলয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিল, ৩০ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংসে দায়ী, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণে সহায়ক, আজ গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরায়েলের প্রধান সমর্থক, মুসলমানের রক্তে যাদের হাত রঞ্জিত পুরোপুরি তাদের সমর্থনে সরকার দখল করতে চায়। সেটা যে কত অবাস্তব এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবে না। বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে বসে কলকাঠি নাড়ান আর এখানে তার প্রতিফলন ঘটে। নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ এসব কোনো কিছুই ভালোভাবে নেন না। আওয়ামী লীগ তাদের নেতানেত্রী সরকারি লোকজন সবাইকে বলতে চেষ্টা করেছি স্বতঃস্ফূর্ত একটা সুষ্ঠু নির্বাচন কত প্রয়োজন। কোনো দল অংশগ্রহণ করল আর করল না এটা নির্বাচনে কোনো প্রশ্ন হতে পারে না। যাদের নিয়ে নির্বাচন সেই ভোটাররা কতটা অংশগ্রহণ করল এবং তাদের অংশগ্রহণ কতটা বাধামুক্ত আনন্দদায়ক হলো সেটাই মূল কথা। কোনো দলের অনেক সমর্থন থাকলে সে দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না আর এলে হবে এটা খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচন সাধারণ ভোটারদের নিয়ে। যে কজনই প্রার্থী থাক, যারাই প্রার্থী থাক তাদের মধ্যে পছন্দসই প্রার্থীদের ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারলেই হলো। এখানে দেশের মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাওয়া-পাওয়া, তাদের অনুভূতির ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিশ্চয়ই অঙ্গহানি হয়েছে, কিন্তু যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জোরাজুরিমুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারলে সেটাই হবে যথার্থ। কিন্তু সরকারদলীয় অনেকেই এটা বুঝতে চান না। প্রধানমন্ত্রীর এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত মনোনয়নবঞ্চিত দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া। এতে অনেক ভোটার ভোট কেন্দ্রে যাবে। কিন্তু সরকারদলীয় প্রার্থীরা এখনো সেই ধান্দাতেই আছেন, যারা নৌকা তারাই পাস। এটা তো হবে না। আর এটা খুবই সত্য, বিপুল ভোটারের ভোট কেন্দ্রে উপস্থিতি সেটা প্রধানমন্ত্রীর সফলতা। ভোটার ভোট কেন্দ্রে না গেলে কেন্দ্রে কুকুর-বিড়াল শুয়ে থাকলে কতটা কী যে অপমানিত হবেন বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং লজ্জিত হবে দেশ এটা নির্বোধদের মনে হয় মাথায় ধরে না। পন্ডিতদের অবশ্য অবশ্যই এসব ভেবে দেখতে বলছি। যে অবস্থায় আমরা চলেছি এ অবস্থায় স্বতঃস্ফূর্ত ভোট গ্রহণ বিপুল ভোটারের উপস্থিতি এটা আওয়ামী নেতৃত্ব এবং সরকারের বাঁচার একমাত্র চাবিকাঠি। এবার ভিতরের দিকে আসি। সারা দেশের কথা নিয়ে বলতে চাই না। যেখানেই আছি সেখান নিয়েই আলোচনা করি। ঠান্ডার প্রাদুর্ভাব অতটা নেই। তবু সন্ধ্যা হলেই মনে হয় রাত গভীর হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে লোকজন অনেকটা কমে আসে। কিন্তু শীত কম থাকার কারণে মানুষ কম কষ্ট পাচ্ছে। আমার এলাকা সখীপুর-বাসাইল স্বাধীনতার পর যাদের ভাই ছিলাম, বন্ধু ছিলাম, অনেকে পিতার মতো মনে করত। আমাকে না বলে বিয়েশাদি করত না, বাচ্চা হলে নাম রাখত না। এখনো তার অনেক কিছু আছে। বহু লোক বিদেশে যাওয়ায় অনেক সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হয়েছে, রাস্তাঘাট হয়েছে। অনেকের বিপুল টাকা পয়সা হয়েছে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেকের তো আগের চেয়েও অনেক বেশি হয়েছে। আবার কারও কারও যে কিছুটা কমেনি তাও নয়। বর্তমান সরকারি প্রার্থী জয়, ওর বাবা শওকত মোমেন শাজাহান মুক্তিযুদ্ধে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। আমৃত্যু আমাকে যে মর্যাদা দেওয়া উচিত তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। রাজনীতির বিরোধ থাকায় দলীয় যতটা যা বলা করা তা করেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে আমাকে ভীষণ সম্মান করেছেন, গুরুত্ব দিয়েছেন। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক হত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আমার নির্বাসিত জীবনে শওকত মোমেন শাজাহান পাগলের মতো বর্ধমানে ছুটে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে প্রথম যেদিন দেখা হয় চিন্তিত উভ্রান্ত  শাজাহানকে চেনা যাচ্ছিল না। আমার বাড়িতে বছর দুই ছিল তখন উচ্চৈঃস্বরে ভীষণ আগ্রহ নিয়ে নামাজ পড়তেন। সুরা কালাম যা পাঠ করত তা থাকতেন দরদে ভরা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবী বিনয় বাদল দীনেশ। এখনো কলকাতায় বিনয় বাদল দীনেশের স্মরণে বিবাদীবাগ বলে জায়গা আছে। হাওড়া সেতু থেকে নেমে বিশাল এক এলাকা। সেই বরিশালের বিনয়ের আত্মীয়স্বজন খুবই অভাবী সম্ভ্রান্ত মানুষ। মনে হয় শাজাহানের স্ত্রী শিপ্রারা ছিল দুই ভাই এক বোন। কংগ্রেস, সিপিএমের সংঘর্ষে এক ভাইকে মেরে ফেলে। জয়ের মা শিপ্রার সঙ্গে যার বিয়ে হয়েছিল সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা যায়। শিপ্রাই মৃত স্বামীর লাশ গ্রহণ করে। তারপর অনেক দিন কেটে যায়। ’৮০-তে আমি যখন বর্ধমানে তার কিছুদিন পরই শিপ্রার মা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। একজন অসাধারণ মানুষ। দেখতে শুনতে যেমন রাশভারী তেমনি কথাবার্তাও। আসলে সত্য বলতে কি আমি ভারতে নির্বাসিত থাকলেও এলাকার মানুষ ছিল বাঘা সিদ্দিকীর জন্য পাগল। রাতদিন হাজারো মানুষ আসত। সামান্য আদর আপ্যায়ন করতেই আমরা হিমশিম খেতাম।

যা নিয়ে ছোটাছুটি, যা নিয়ে এই শীতের মধ্যে কারবার সেই নির্বাচন নিয়ে দু’কথা বলি। দুই যুগ আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। সারা দেশে ব্যাপক প্রচার হয়েছিল। একটা বিরাট আশা জেগেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক নানা পরিমন্ডলের কারণে আমি পুরোপুরি তা ধরে রাখতে পারিনি। এর মধ্যে একবার আবার ড. কামাল হোসেনকে বড় নেতা ভেবে তার নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনটি একেবারেই ভালো হয়নি। বড় মেয়ে কুঁড়িকে প্রার্থী করেছিলাম। জঘন্যভাবে আমার একসময়ের কর্মীরা চুরি-চামারি করেছে। কিছুই করার ছিল না। কারণ আমি চুরি-চামারি খুব একটা পছন্দ করি না। আল্লাহর রহমতে সাহসের সঙ্গে সততার সঙ্গে এতটা দিন পার করে এসেছি। আমার শ্বাস-প্রশ্বাস রক্ত মাংস সব অস্তিত্ব ঘিরে বঙ্গবন্ধু। তাই যে যাই বলুক যে যুক্তিই দিক ২০১৮ সালের আমার কর্মকান্ড এক রাজনৈতিক শ্রেষ্ঠ ভুল। আমি সে ভুল সংশোধনের চেষ্টাও করেছি। বহুদিন পর জাতীয় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক জাঁকজমক হলে আরও ভালো লাগত। কিন্তু তেমনটা হওয়ার নয়। সেসব নিয়ে আর তেমন কিছু বলতে চাই না। বেঁচে থাকলে নির্বাচনের পরে বলব। কোনো কোনো জায়গায় সাধারণ মানুষ আগের মতোই ভালোবাসে। এমনকি বেশি ভালোবাসে সম্মান করে। কিন্তু শিষ্টাচারহীন সরকারদলীয় কিছু অবিবেচকের কথাবার্তা এত বিরক্ত লাগে সেসব কল্পনারও বাইরে। আমাকে গালি দিলে ছোট করলে অনেক ক্ষেত্রে যে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছোট হন খাটো হন এ বোধ তাদের নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত করেই কাকড়াজানের বাঘেরবাড়ি এসেছিলাম। বাঘেরবাড়ির আবু বকর মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে তা অভাবনীয়। গতকালও কাকড়াজান এবং কালিয়া ঘুরেছি। ’৯৯-এর উপনির্বাচনের মতো এক ব্যাপক জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। এ যাবৎকাল যতবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি সার্বিকভাবে কখনো বাসাইলে অতটা সাড়া পাইনি যতটা এবার বাসাইলের ভোটার এবং জনগণ গামছার জন্য উতালা হয়ে আছে। সেদিন নাইকানবাড়ীর রাকিবদের বাড়িতে ছিলাম। রাকিবের ছোট বোন ইলাকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। নাইকানবাড়ীর অসংখ্য মানুষ পাগল হয়ে থাকে। অসংখ্য সমর্থক রয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই নির্বাচনের জন্য কতজন যে কতভাবে সাহায্য করে কল্পনা করা যায় না। সেদিনও বেড়বাড়ি থেকে একটি ছোট্ট প্যাকেট দিয়েছে। আমি ভেবেছিলাম কোনো দাবি-দাওয়ার জিনিসপত্র। এখন দেখছি সোনার খনি, কয়েক হাজার টাকা। গতকাল দেশের বাইরে থেকে বাচ্চা ছেলেরা ২-৩ লাখ টাকা পাঠিয়েছে। এসব দেখে বুক ভরে যায়। সারা দেশের মানুষ যদি একত্রিত হয়ে একবার আমাকে ১০-২০ টাকা করেও দিত তাহলে টাকাওয়ালাদের দম্ভ ঘুচিয়ে দিতে পারতাম। দু-একবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়েছি। সেখানে ২-৪ লাখ টাকাও এসেছে। কিন্তু আমি তো দু-একজনের টাকা চাই না। আমি সার্বিকভাবে সবার সহযোগিতা চাই। জানি না সময় পাব কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাকে যতক্ষণ বাঁচিয়ে রাখেন ততক্ষণ যেন মানুষের কথা বলতে পারি, দেশের পাহারাদার হতে পারি। দুপুরে খেয়েছিলাম কালিয়াতে। নানাবাড়ি থেকে খাবার এনে খেয়েছিলাম। সে এক অসাধারণ ব্যাপার। ৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫০ টাকা করে লোকজন কয়েক হাজার টাকাও দিয়েছে। পরের রাত্রি ছিলাম ফুলকির রাজ্জাকের বাড়িতে। আমার বহুদিনের পুরনো কর্মী। একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছে। কী যে ভালো লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। দুই ছেলের বড় ছেলে আলমগীর অনেক দিন সিঙ্গাপুরে ছিল। চলে এসেছে। আরেকজন যুবরাজ হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের উকিল। তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা ফুলের মতো দুটি ছোট্ট শিশুর মা। ফুলের মতো বললে সবকিছু বলা হয় না। বাচ্চা দুটির মুখের ছবিতে ফুলের সৌন্দর্য হার মানবে। আমি শ্বশুরবাড়িতে রাতে আছি এটা শুনে যুবরাজের স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা রাত দুই-আড়াইটা পর্যন্ত রান্না করে ছোট ছোট বাটিতে ৪-৫টা সুস্বাদু রান্না নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় বাসাইলের ফুলকির বাড়িতে এসে হাজির। আমি দেখে অবাক হয়েছি। মাছ ভাজি, মলা মাছের তরকারি, সবজি, বড় মাছ দারুণ সুস্বাদু। সকালের নাশতায় কত আর খাওয়া যায়। আমি খাইও কম, দুই রুটির বেশি না। কিন্তু আন্তরিকতা দেখে প্রাণ ভরে গেছে। আমি এদের ভুলব কী করে? ভোলার কোনো পথ নেই। তাই ছুটে চলি রাতদিন।

নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছিলাম বহেরাতৈলের শপথ স্তম্ভের গোড়া থেকে। ১০-১৫ বছর পর আমার সেখানে যাওয়া। দেখলাম স্তম্ভের সামনে পুবপাশে বঙ্গবন্ধুর চমৎকার ছবি। পশ্চিম পাশে আমার ছবি থাকতে পারত। কারণ শপথ আমি পড়িয়েছিলাম। কিন্তু নেই। সরকারি দলের অনেক কৃপণ নেতার চেষ্টা অতীতকে মুছে ফেলা। এরা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মুছেছেন, জননেতা শামসুল হককে মুছেছেন, লতিফ সিদ্দিকীকে বাদ দিয়েছেন, তোফায়েল আহমেদকে গালি দিচ্ছেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিচ্ছেন, আ স ম আবদুর রবকে গোনতার মধ্যে ধরেন না। আমি তো হিসাবের মধ্যেই পড়ি না। অথচ মুক্তিযুদ্ধের পর একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। দেখেছি অনেক জায়গায় আমাকে বাদ দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবিও বাদ পড়েছে। ইতিহাস তুলে ধরতে গেলে অতীতকে বাদ দেওয়া যায় না। অতীতের শত্রুকেও পাশে রাখতে হয়। এ বোধ বর্তমান প্রজন্মের আমার বোনের চাটুকারদের নেই। সে যাই হোক বহেরাতৈল থেকে ৪-৫ দিন আগে যে ছোটাছুটি শুরু হয়েছিল এক সপ্তাহে তা মহিরুহ হয়ে ধরা পড়েছে। সেদিন কাকড়াজান, গতকাল কালিয়া নিশ্চিন্তপুর আড়াইপাড়া ঘুরে আমি থান্ডার হয়ে গেছি। ২-৩ কিলোমিটারে ২৫-৩০ বার নামতে হয়েছে। শুধু মানুষ আর মানুষ। যার ৯০ ভাগ মহিলা ও শিশু। আমি সারা জীবন চকলেট বিলাই। বোন প্রধানমন্ত্রীকেও আমি অনেকবার চকলেট দিয়েছি। সেই চকলেট বাচ্চারা এখন চায় না। লাফাতে লাফাতে এসে মার্কা চায়। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। আমার বুকের ধন দীপ, কুঁড়ি, কুশি। ২০১৮ সালে কুঁড়ি টাঙ্গাইল-৮ সখীপুর-বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। ওকে সবাই দেখতে চায়। কেউ কেউ এখনই শুরু করেছে আপনার মেয়ে সখীপুর-বাসাইলে আপনার চেয়ে প্রিয় হয়ে উঠেছে। দোয়া করি আল্লাহ তাই করুন। শেষ কথা বলি, এ নির্বাচনটা আমাদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কর্তৃত্ব ও সম্মানের জন্য বেশি প্রয়োজন, দেশের জন্য প্রয়োজন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন। তাই সরকারি দলের লোভীদের বলব, সাধু সাবধান।                                                      

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন