শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনটি আরও উৎসবমুখর হতে পারত

চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা। সাধারণত নির্বাচনি প্রচারণা যতটা জোরেশোরে স্বতঃস্ফূর্ত উৎসবমুখর হয়, যে যাই বলুক ততটা হচ্ছে না। তবে দেশের জনগণ এবং ভোটাররা একটি সুন্দর ভোট হোক চায়। ভোটাভুটির পরিবেশ মাঠে নয়, কিছুটা ওপর থেকে মানে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে নষ্ট বা দুর্বল হচ্ছে। সেটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপি, ইসলামী দল, বামপন্থি, ডানপন্থি সবার ক্ষেত্রে একই কথা। সবকিছুতে কলকাঠি না নাড়ালে সাধারণ মানুষ এবং ভোটাররা ফাঁক পেলে বা জায়গা পেলে বিষয়টা আরও গ্রহণযোগ্য উৎসবমুখর সুন্দর হতো। সেটাই ছিল ভালো। নির্বাচনি প্রচারে মানিকগঞ্জ, বরিশাল আরও কিছু কিছু জায়গায় পরিবেশ দেখতে গেছি। মানুষ ভোটাভুটির জন্য আকুল। ভালো সুন্দর নির্বাচন হলে আপনা থেকেই দেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটত। ভালো নির্বাচন, সংসদে ভালো প্রতিনিধি, সরকারে ভালো নেতৃত্ব থাকলে এমনিতেই দেশ অনেকটা গতিময় হতো। সেদিকে প্রধান প্রধান নেতৃত্ব তেমন সফলভাবে কিছু করতে পারছে না, হয়তো করার তেমন চেষ্টাও করছে না। আওয়ামী লীগ মস্তবড় দল, সরকারি নেতৃত্ব কর্তৃত্ব তাদের হাতে। তাদের জনপ্রিয়তা যত শক্তিশালী হবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল। কিন্তু তারা সেটা সেভাবে বোঝার চেষ্টা করছে কি না বুঝতে পারছি না। তাদের ভাবনায় কেমন যেন পুরো দেশটাই তাদের। মাশাআল্লাহ বিএনপির ভাবনা আরও ১০ গুণ এগিয়ে। তারা ভাবে তারাই দেশের মালিক মোক্তার। এর কোনোটাই যে সত্য নয় এরা কেউ তা ভাবতে চায় না। যে আমেরিকা এবং আমেরিকান বলয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ঘোরতর বিরোধী ছিল, ৩০ লাখ মানুষের জীবন ধ্বংসে দায়ী, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণে সহায়ক, আজ গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যায় ইসরায়েলের প্রধান সমর্থক, মুসলমানের রক্তে যাদের হাত রঞ্জিত পুরোপুরি তাদের সমর্থনে সরকার দখল করতে চায়। সেটা যে কত অবাস্তব এক মুহূর্তের জন্যও কেউ ভাবে না। বিএনপির বর্তমান নেতা লন্ডনে বসে কলকাঠি নাড়ান আর এখানে তার প্রতিফলন ঘটে। নিরপেক্ষ সাধারণ মানুষ এসব কোনো কিছুই ভালোভাবে নেন না। আওয়ামী লীগ তাদের নেতানেত্রী সরকারি লোকজন সবাইকে বলতে চেষ্টা করেছি স্বতঃস্ফূর্ত একটা সুষ্ঠু নির্বাচন কত প্রয়োজন। কোনো দল অংশগ্রহণ করল আর করল না এটা নির্বাচনে কোনো প্রশ্ন হতে পারে না। যাদের নিয়ে নির্বাচন সেই ভোটাররা কতটা অংশগ্রহণ করল এবং তাদের অংশগ্রহণ কতটা বাধামুক্ত আনন্দদায়ক হলো সেটাই মূল কথা। কোনো দলের অনেক সমর্থন থাকলে সে দল নির্বাচনে না এলে নির্বাচন হবে না আর এলে হবে এটা খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচন সাধারণ ভোটারদের নিয়ে। যে কজনই প্রার্থী থাক, যারাই প্রার্থী থাক তাদের মধ্যে পছন্দসই প্রার্থীদের ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারলেই হলো। এখানে দেশের মানুষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, চাওয়া-পাওয়া, তাদের অনুভূতির ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় নিশ্চয়ই অঙ্গহানি হয়েছে, কিন্তু যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা জোরাজুরিমুক্ত অবাধ, সুষ্ঠু পরিবেশে নির্বাচনে অংশ নিতে পারলে সেটাই হবে যথার্থ। কিন্তু সরকারদলীয় অনেকেই এটা বুঝতে চান না। প্রধানমন্ত্রীর এযাবৎকালের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্ত মনোনয়নবঞ্চিত দলীয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া। এতে অনেক ভোটার ভোট কেন্দ্রে যাবে। কিন্তু সরকারদলীয় প্রার্থীরা এখনো সেই ধান্দাতেই আছেন, যারা নৌকা তারাই পাস। এটা তো হবে না। আর এটা খুবই সত্য, বিপুল ভোটারের ভোট কেন্দ্রে উপস্থিতি সেটা প্রধানমন্ত্রীর সফলতা। ভোটার ভোট কেন্দ্রে না গেলে কেন্দ্রে কুকুর-বিড়াল শুয়ে থাকলে কতটা কী যে অপমানিত হবেন বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং লজ্জিত হবে দেশ এটা নির্বোধদের মনে হয় মাথায় ধরে না। পন্ডিতদের অবশ্য অবশ্যই এসব ভেবে দেখতে বলছি। যে অবস্থায় আমরা চলেছি এ অবস্থায় স্বতঃস্ফূর্ত ভোট গ্রহণ বিপুল ভোটারের উপস্থিতি এটা আওয়ামী নেতৃত্ব এবং সরকারের বাঁচার একমাত্র চাবিকাঠি। এবার ভিতরের দিকে আসি। সারা দেশের কথা নিয়ে বলতে চাই না। যেখানেই আছি সেখান নিয়েই আলোচনা করি। ঠান্ডার প্রাদুর্ভাব অতটা নেই। তবু সন্ধ্যা হলেই মনে হয় রাত গভীর হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে লোকজন অনেকটা কমে আসে। কিন্তু শীত কম থাকার কারণে মানুষ কম কষ্ট পাচ্ছে। আমার এলাকা সখীপুর-বাসাইল স্বাধীনতার পর যাদের ভাই ছিলাম, বন্ধু ছিলাম, অনেকে পিতার মতো মনে করত। আমাকে না বলে বিয়েশাদি করত না, বাচ্চা হলে নাম রাখত না। এখনো তার অনেক কিছু আছে। বহু লোক বিদেশে যাওয়ায় অনেক সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হয়েছে, রাস্তাঘাট হয়েছে। অনেকের বিপুল টাকা পয়সা হয়েছে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেকের তো আগের চেয়েও অনেক বেশি হয়েছে। আবার কারও কারও যে কিছুটা কমেনি তাও নয়। বর্তমান সরকারি প্রার্থী জয়, ওর বাবা শওকত মোমেন শাজাহান মুক্তিযুদ্ধে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। আমৃত্যু আমাকে যে মর্যাদা দেওয়া উচিত তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন। রাজনীতির বিরোধ থাকায় দলীয় যতটা যা বলা করা তা করেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে আমাকে ভীষণ সম্মান করেছেন, গুরুত্ব দিয়েছেন। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক রাজনৈতিক হত্যা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা নিয়ে আমার নির্বাসিত জীবনে শওকত মোমেন শাজাহান পাগলের মতো বর্ধমানে ছুটে গিয়েছিলেন। আমার সঙ্গে প্রথম যেদিন দেখা হয় চিন্তিত উভ্রান্ত  শাজাহানকে চেনা যাচ্ছিল না। আমার বাড়িতে বছর দুই ছিল তখন উচ্চৈঃস্বরে ভীষণ আগ্রহ নিয়ে নামাজ পড়তেন। সুরা কালাম যা পাঠ করত তা থাকতেন দরদে ভরা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপ্লবী বিনয় বাদল দীনেশ। এখনো কলকাতায় বিনয় বাদল দীনেশের স্মরণে বিবাদীবাগ বলে জায়গা আছে। হাওড়া সেতু থেকে নেমে বিশাল এক এলাকা। সেই বরিশালের বিনয়ের আত্মীয়স্বজন খুবই অভাবী সম্ভ্রান্ত মানুষ। মনে হয় শাজাহানের স্ত্রী শিপ্রারা ছিল দুই ভাই এক বোন। কংগ্রেস, সিপিএমের সংঘর্ষে এক ভাইকে মেরে ফেলে। জয়ের মা শিপ্রার সঙ্গে যার বিয়ে হয়েছিল সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা যায়। শিপ্রাই মৃত স্বামীর লাশ গ্রহণ করে। তারপর অনেক দিন কেটে যায়। ’৮০-তে আমি যখন বর্ধমানে তার কিছুদিন পরই শিপ্রার মা আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। একজন অসাধারণ মানুষ। দেখতে শুনতে যেমন রাশভারী তেমনি কথাবার্তাও। আসলে সত্য বলতে কি আমি ভারতে নির্বাসিত থাকলেও এলাকার মানুষ ছিল বাঘা সিদ্দিকীর জন্য পাগল। রাতদিন হাজারো মানুষ আসত। সামান্য আদর আপ্যায়ন করতেই আমরা হিমশিম খেতাম।

যা নিয়ে ছোটাছুটি, যা নিয়ে এই শীতের মধ্যে কারবার সেই নির্বাচন নিয়ে দু’কথা বলি। দুই যুগ আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করেছিলাম। সারা দেশে ব্যাপক প্রচার হয়েছিল। একটা বিরাট আশা জেগেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক নানা পরিমন্ডলের কারণে আমি পুরোপুরি তা ধরে রাখতে পারিনি। এর মধ্যে একবার আবার ড. কামাল হোসেনকে বড় নেতা ভেবে তার নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলাম। নির্বাচনটি একেবারেই ভালো হয়নি। বড় মেয়ে কুঁড়িকে প্রার্থী করেছিলাম। জঘন্যভাবে আমার একসময়ের কর্মীরা চুরি-চামারি করেছে। কিছুই করার ছিল না। কারণ আমি চুরি-চামারি খুব একটা পছন্দ করি না। আল্লাহর রহমতে সাহসের সঙ্গে সততার সঙ্গে এতটা দিন পার করে এসেছি। আমার শ্বাস-প্রশ্বাস রক্ত মাংস সব অস্তিত্ব ঘিরে বঙ্গবন্ধু। তাই যে যাই বলুক যে যুক্তিই দিক ২০১৮ সালের আমার কর্মকান্ড এক রাজনৈতিক শ্রেষ্ঠ ভুল। আমি সে ভুল সংশোধনের চেষ্টাও করেছি। বহুদিন পর জাতীয় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। এটা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক জাঁকজমক হলে আরও ভালো লাগত। কিন্তু তেমনটা হওয়ার নয়। সেসব নিয়ে আর তেমন কিছু বলতে চাই না। বেঁচে থাকলে নির্বাচনের পরে বলব। কোনো কোনো জায়গায় সাধারণ মানুষ আগের মতোই ভালোবাসে। এমনকি বেশি ভালোবাসে সম্মান করে। কিন্তু শিষ্টাচারহীন সরকারদলীয় কিছু অবিবেচকের কথাবার্তা এত বিরক্ত লাগে সেসব কল্পনারও বাইরে। আমাকে গালি দিলে ছোট করলে অনেক ক্ষেত্রে যে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছোট হন খাটো হন এ বোধ তাদের নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত করেই কাকড়াজানের বাঘেরবাড়ি এসেছিলাম। বাঘেরবাড়ির আবু বকর মুক্তিযুদ্ধের সময় যে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে তা অভাবনীয়। গতকালও কাকড়াজান এবং কালিয়া ঘুরেছি। ’৯৯-এর উপনির্বাচনের মতো এক ব্যাপক জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। এ যাবৎকাল যতবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি সার্বিকভাবে কখনো বাসাইলে অতটা সাড়া পাইনি যতটা এবার বাসাইলের ভোটার এবং জনগণ গামছার জন্য উতালা হয়ে আছে। সেদিন নাইকানবাড়ীর রাকিবদের বাড়িতে ছিলাম। রাকিবের ছোট বোন ইলাকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। নাইকানবাড়ীর অসংখ্য মানুষ পাগল হয়ে থাকে। অসংখ্য সমর্থক রয়েছে। রাস্তাঘাটে বেরোলেই নির্বাচনের জন্য কতজন যে কতভাবে সাহায্য করে কল্পনা করা যায় না। সেদিনও বেড়বাড়ি থেকে একটি ছোট্ট প্যাকেট দিয়েছে। আমি ভেবেছিলাম কোনো দাবি-দাওয়ার জিনিসপত্র। এখন দেখছি সোনার খনি, কয়েক হাজার টাকা। গতকাল দেশের বাইরে থেকে বাচ্চা ছেলেরা ২-৩ লাখ টাকা পাঠিয়েছে। এসব দেখে বুক ভরে যায়। সারা দেশের মানুষ যদি একত্রিত হয়ে একবার আমাকে ১০-২০ টাকা করেও দিত তাহলে টাকাওয়ালাদের দম্ভ ঘুচিয়ে দিতে পারতাম। দু-একবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়েছি। সেখানে ২-৪ লাখ টাকাও এসেছে। কিন্তু আমি তো দু-একজনের টাকা চাই না। আমি সার্বিকভাবে সবার সহযোগিতা চাই। জানি না সময় পাব কি না। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি আমাকে যতক্ষণ বাঁচিয়ে রাখেন ততক্ষণ যেন মানুষের কথা বলতে পারি, দেশের পাহারাদার হতে পারি। দুপুরে খেয়েছিলাম কালিয়াতে। নানাবাড়ি থেকে খাবার এনে খেয়েছিলাম। সে এক অসাধারণ ব্যাপার। ৫ টাকা, ১০ টাকা, ৫০ টাকা করে লোকজন কয়েক হাজার টাকাও দিয়েছে। পরের রাত্রি ছিলাম ফুলকির রাজ্জাকের বাড়িতে। আমার বহুদিনের পুরনো কর্মী। একসময় সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছে। কী যে ভালো লেগেছে লিখে বোঝাতে পারব না। দুই ছেলের বড় ছেলে আলমগীর অনেক দিন সিঙ্গাপুরে ছিল। চলে এসেছে। আরেকজন যুবরাজ হাই কোর্ট সুপ্রিম কোর্টের উকিল। তার স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা ফুলের মতো দুটি ছোট্ট শিশুর মা। ফুলের মতো বললে সবকিছু বলা হয় না। বাচ্চা দুটির মুখের ছবিতে ফুলের সৌন্দর্য হার মানবে। আমি শ্বশুরবাড়িতে রাতে আছি এটা শুনে যুবরাজের স্ত্রী অ্যাডভোকেট লিপা রাত দুই-আড়াইটা পর্যন্ত রান্না করে ছোট ছোট বাটিতে ৪-৫টা সুস্বাদু রান্না নিয়ে সকাল সাড়ে ৬টায় বাসাইলের ফুলকির বাড়িতে এসে হাজির। আমি দেখে অবাক হয়েছি। মাছ ভাজি, মলা মাছের তরকারি, সবজি, বড় মাছ দারুণ সুস্বাদু। সকালের নাশতায় কত আর খাওয়া যায়। আমি খাইও কম, দুই রুটির বেশি না। কিন্তু আন্তরিকতা দেখে প্রাণ ভরে গেছে। আমি এদের ভুলব কী করে? ভোলার কোনো পথ নেই। তাই ছুটে চলি রাতদিন।

নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছিলাম বহেরাতৈলের শপথ স্তম্ভের গোড়া থেকে। ১০-১৫ বছর পর আমার সেখানে যাওয়া। দেখলাম স্তম্ভের সামনে পুবপাশে বঙ্গবন্ধুর চমৎকার ছবি। পশ্চিম পাশে আমার ছবি থাকতে পারত। কারণ শপথ আমি পড়িয়েছিলাম। কিন্তু নেই। সরকারি দলের অনেক কৃপণ নেতার চেষ্টা অতীতকে মুছে ফেলা। এরা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে মুছেছেন, জননেতা শামসুল হককে মুছেছেন, লতিফ সিদ্দিকীকে বাদ দিয়েছেন, তোফায়েল আহমেদকে গালি দিচ্ছেন, সিরাজুল আলম খানকে বাদ দিচ্ছেন, আ স ম আবদুর রবকে গোনতার মধ্যে ধরেন না। আমি তো হিসাবের মধ্যেই পড়ি না। অথচ মুক্তিযুদ্ধের পর একমাত্র কাদেরিয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র জমা দিয়েছে। দেখেছি অনেক জায়গায় আমাকে বাদ দিতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবিও বাদ পড়েছে। ইতিহাস তুলে ধরতে গেলে অতীতকে বাদ দেওয়া যায় না। অতীতের শত্রুকেও পাশে রাখতে হয়। এ বোধ বর্তমান প্রজন্মের আমার বোনের চাটুকারদের নেই। সে যাই হোক বহেরাতৈল থেকে ৪-৫ দিন আগে যে ছোটাছুটি শুরু হয়েছিল এক সপ্তাহে তা মহিরুহ হয়ে ধরা পড়েছে। সেদিন কাকড়াজান, গতকাল কালিয়া নিশ্চিন্তপুর আড়াইপাড়া ঘুরে আমি থান্ডার হয়ে গেছি। ২-৩ কিলোমিটারে ২৫-৩০ বার নামতে হয়েছে। শুধু মানুষ আর মানুষ। যার ৯০ ভাগ মহিলা ও শিশু। আমি সারা জীবন চকলেট বিলাই। বোন প্রধানমন্ত্রীকেও আমি অনেকবার চকলেট দিয়েছি। সেই চকলেট বাচ্চারা এখন চায় না। লাফাতে লাফাতে এসে মার্কা চায়। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। আমার বুকের ধন দীপ, কুঁড়ি, কুশি। ২০১৮ সালে কুঁড়ি টাঙ্গাইল-৮ সখীপুর-বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিল। ওকে সবাই দেখতে চায়। কেউ কেউ এখনই শুরু করেছে আপনার মেয়ে সখীপুর-বাসাইলে আপনার চেয়ে প্রিয় হয়ে উঠেছে। দোয়া করি আল্লাহ তাই করুন। শেষ কথা বলি, এ নির্বাচনটা আমাদের চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কর্তৃত্ব ও সম্মানের জন্য বেশি প্রয়োজন, দেশের জন্য প্রয়োজন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন। তাই সরকারি দলের লোভীদের বলব, সাধু সাবধান।                                                      

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা