শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রেজওয়ানা বন্যাকে শত সহস্র অভিনন্দন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
রেজওয়ানা বন্যাকে শত সহস্র অভিনন্দন

বহু দুঃসংবাদের মধ্যেই কিছু সুসংবাদ চলে আসে, যা অবাঞ্ছিত সংবাদের নেতিবাচক প্রভাব ক্ষুণ করে আনন্দের জোয়ার ঘটায়। এটি সম্ভবত প্রকৃতিরই নিয়ম। গাজা অঞ্চলে প্যালেস্টাইনিদের ওপর চালানো গণহত্যা, বিএনপি-জামায়াতিরা অগ্নিসন্ত্রাস বন্ধ করবে না এমন ঘোষণা, ধর্মান্ধদের আস্ফালন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে ড. ইউনূসের পক্ষে কিছু মার্কিন সিনেটরের অনাধিকারমূলক চিঠি এবং সবশেষে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পরিচয়ে এক জামায়াত-তালেবানি চরের ধৃষ্টতা, অপরাধমূলক কান্ড ও বক্তব্য, সবকিছু মিলে মনে অনেক ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয়েছিল। ঠিক তখনই আমাদের গর্ব, বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী বন্যাদিকে (আমি তাকে বন্যাদি বলেই সম্বোধন করি) ভারত সরকার পদ্মশ্রী খেতাব প্রদান করে সম্মানিত করবে, এমনি এক আনন্দধারাসম, গৌরবের খবর, জমাট বাঁধা দুঃখগুলোকে বহুলাংশে ম্লান করে দিয়েছে। বন্যাদির সম্মাননার খবরটি আমাদের দেশের অনেকের মনকেই উল্লাসের বন্যায় প্লাবিত করেছে। এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে তিনি এই সম্মানের নিশ্চিত দাবিদার। অতীতে তিনি বাংলাদেশ সরকার থেকে স্বাধীনতা পদক এবং পশ্চিম বাংলা সরকারের দেওয়া ‘বঙ্গভূষণ’ পদক পেয়ে আমাদের সবাইকে গৌরবান্বিত করেছিলেন।

পদ্মশ্রী ভারতের তৃতীয় শীর্ষ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা। ভারতের যে সব সংগীত ও চলচ্চিত্র শিল্পী এ পদকে ভূষিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্যরা হলেন-সত্যজিত রায়, সুচিত্রা সেন, পংকজ মল্লিক, ওয়াহিদা রহমান, অপর্ণা সেন, অশোক কুমার, মান্না দে, রাশিদ খান, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্যাম বেনেগল, সচিন কর্তা, সাবিত্রি, সুপ্রীয়া, সুনিল দত্ত, ঋত্বিক ঘটক, ভূপেন হাজারিকা, শাবানা আজমি, অমিতাভ বচ্চন, জয়া বচ্চন, ফিদা হুসেন, আমির খান, সাইফ আলি খান, শাহরুখ খান, অক্ষয় কুমার হেমা মালিনি, শ্রীদেবী, মোহাম্মদ রফি, এ আর রহমান, ঐশ্বরিয়া, শংকর জয়কিসান, কুমার সানু, তপন সিনহা, পংকজ উদাস, বৈজয়ন্তিমালা, অনুরাধা পাওয়াল, রেখা, মাধুরী দীক্ষিত, নানা পাটেকার, বিদ্যা বালান প্রমুখ।

সন্ধ্যা এবং হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের মতো কিংবদন্তিতুল্য সংগীত শিল্পীদ্বয় পদ্মশ্রী পদক অগ্রাহ্য করেছিলেন সম্ভবত এ কারণে যে তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হয়নি। লতা মুঙ্গেশকরকে অবশ্য সর্বোচ্চ ভারত রত্ন পদক দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশি নাগরিকদের মধ্যে এই পদক পেয়েছেন বাংলাদেশে রবীন্দ্র সংগীতের দিকপাল সনজিদা খাতুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা (প্রবাসী তালিকা) ড. এনামুল হক (জাদুঘরের প্রাক্তন প্রধান), বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল সাজ্জাত আলী জহির, বীরপ্রতীক, সমাজকর্মী ঝর্ণাধারা চৌধুরী, প্রয়াত অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এবং কূটনীতিবিদ সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীকে অবশ্য একধাপ ওপরের ‘পদ্মভূষণ’ সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল।

বন্যাদির সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছিল আকস্মিকভাবে। ১৯৮৬ সালের কথা। আমি তখন বিলেত প্রবাসী, যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলাম। সে সময় লন্ডনস্থ ভারতীয় বিদ্যাভবনে এক সংগীত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের দুজন শিল্পী, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা এবং রথীন্দ্রনাথ রায় গান গাইবেন বলে জানতে পারলাম। প্রবাস জীবনে ছিলাম বলে বন্যাদির নাম আগে শুনিনি। বাংলাদেশে থাকাকালীন রবীন্দ্র সংগীত জগতে খ্যাতনামাদের মধ্যে সনজিদা, ফাহমিদা, কলিম শরাফি, মাহমুদুল হক, অজিত রায়, পাপিয়া সরওয়ার, আবদুল ওয়াদুদ, সুধীন দাস, ইকবাল আহমেদ, কাদেরি কিবরিয়াদের (লতা) নাম জানতাম, কিন্তু প্রবাস জীবনে চলে যাওয়ার কারণে পরবর্তীকালের শিল্পীদের নাম জানা বা গান শোনার সুযোগ হয়নি। আমি, গাফ্ফার ভাই, আমাদের এক সংগীতপ্রেমী বন্ধু ফারুক হায়দার মিলে ভারতীয় বিদ্যাভবনে প্রথমবারের মতো বন্যাদিকে দেখা ও তার গান শোনার সৌভাগ্য অর্জন করে তার গান শুনে বুঝতে পেরেছিলাম তিনি বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে গোটা উপমহাদেশেই প্রসিদ্ধি লাভ করবেন। কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় স্টাইলে তার গান, যা সুচিত্রা মিত্র, দেবপ্রিয় বিশ্বাস, পংকজ মল্লিক এবং চিন্ময় চট্টোপাধ্যায় স্টাইল থেকে আলাদা, শুনে এটাও বুঝতে পেরেছিলাম যে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (মোহর দি) তার নিজ উদ্যোগে শিখিয়েছেন বন্যাদিকে। সেদিন তার সঙ্গে দেখা না হলেও তার কদিন পরেই অপ্রত্যাশিতভাবে সুযোগটি এসেছিল এক সমস্যাজনিত কারণে। প্যারিসে বসবাসকারী কিছু বাঙালির আমন্ত্রণে সে দেশে গিয়ে কয়েকদিন পর জাহাজযোগে তিনি বিলেতের ফোকস্টন বন্দরে ফিরে এলেই বিভ্রাট ঘটল। ইমিগ্রেশন কর্তারা তাকে বিলেতে প্রবেশাধিকার না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। রাত ১টার দিকে গাফ্ফার ভাই আমার হস্তক্ষেপ চেয়ে ফোন করলে ইমিগ্রেশন কর্তাদের থেকে জানতে পারলাম বন্যাদি অতি সত্যবাদী হওয়ার কারণেই সমস্যা। ইমিগ্রেশন কর্তাদের বলেছিলেন তিনি গান গাওয়ার জন্য এসেছেন। ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী গান গাওয়াসহ যে কোনো কর্ম সংক্রান্ত উদ্দেশ্যে আসার জন্য প্রয়োজন ওয়ার্ক পারমিটের। পর্যটন ভিসার ধারকরা তা পারেন না। যাই হোক আমার হস্তক্ষেপের কারণে বন্যাদির বিলেত প্রবেশের বাধা সরে যাওয়ায় পরদিনই তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য দেখা করতে চাইলে সেই গৌরবময় ক্ষণটি চলে এলে, গাফ্ফার ভাই, ফারুক হায়দার, পূর্ব লন্ডনের রাজনীতির এক দিকপাল, জানে আলমসহ তার নিমন্ত্রণে কফি পানের সময় দেখা এবং অনেক কথা।

এর কিছুদিন পর কার্ডিফ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বন্যাদি, রথীন্দ্রনাথ রায়কে গান গাওয়ার নেমন্তন্য করা হলে নিমন্ত্রিতদের তালিকায় আমার এবং গাফ্ফার ভাইয়েরও স্থান হয়েছিল। নিমন্ত্রণকারীদের এক নেতার বৃহদাকার গাড়ি চড়ে বন্যাদি, রথিন এবং সম্ভবত লন্ডনভিত্তিক গায়ক, হিমাংসু গোস্বামীসহ ভ্রমণকালে, চালক, আওয়ামী লীগ নেতা কিছুক্ষণ হেমন্ত, সন্ধ্যা, মান্না, শ্যামল মিত্র, সতিনাথ, গিতা দত্ত, লতা প্রমুখের গান বাজানোর পর হঠাৎ বলে ফেললেন এবার আপনাদের দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর ওয়াজ শোনাব। গাফ্ফার ভাই রেগে আগুন। আমার অবস্থাও অভিন্ন। তবে গাফ্ফার ভাই রুক্ষতার আশ্রয় না নিয়ে বরং সাঈদী নামক ধর্মান্ধ গংয়ের সম্পর্কে বুঝালে কার্ডিফের আওয়ামী নেতা তার ভুল বুঝতে পেরেছিলেন। পরবর্তীতে লন্ডনে বন্যাদির সঙ্গে বহুবার দেখা হয়েছে, তার সুরের মূর্ছনায় সম্মোহিত হয়েছি। বিশেষ করে সেদিনটির কথা মনে পড়ে যেদিন বেশ ঘটা করে তার ছোট বোন ঊর্মি মাজহারের (বর্তমানে নাটক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব) বিয়ে হয় লন্ডন শহরে।

আমার থেকে পাওয়া সামান্য উপকারের কথা বন্যাদি কখনো ভোলেননি। আমার স্ত্রীর প্রয়াণের পর ঢাকা ফিরে এলে ছোট মেয়ে নাদিয়া চৌধুরীর (বর্তমানে ব্যারিস্টার) এক জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বন্যাদিকে অনুরোধ করা মাত্রই তিনি আমার মেয়ের জন্মদিবসের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান গাইতে রাজি হয়েছিলেন যদিও তখন একজন বড় মাপের কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তিনি কোনো ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান গাইতেন না। এরপরও তিনি একাধিকবার আমার ঘরোয়া অনুষ্ঠানে গান গেয়েছিলেন ড. হাসান মাহমুদ, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, হাসানুল হক ইনু প্রমুখের বিশেষ অনুরোধে।

যে ঘটনাটি ভোলার নয়, তা ঘটেছিল ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের মাসখানেক আগে। অনুজসম সবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মইনুজ্জামান মুক্তা সে বছরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা প্রত্যাশী হয়ে পঞ্চগড়ে এক বিশাল জনসমাগমের আয়োজন করে ঢাকা থেকে নিয়ে গিয়েছিলেন মোস্তফা জব্বার সাহেবকে (তখনো মন্ত্রী হননি), বন্যাদিকে, আমাকে এবং মুন্নী সাহাকে। বন্যাদির দায়িত্ব ছিল রবীন্দ্র সংগীত গাওয়া। আমি মুক্তাকে বলেছিলাম এই প্রান্তিক অঞ্চলে কে রবীন্দ্র সংগীত শুনবে? আমার ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছিল যখন একটি রবীন্দ্র সংগীত গাওয়ার পর হাজারো শ্রোতা বন্যাদিকে একের পর এক রবীন্দ্র সংগীত গাইতে অনুরোধ করছিলেন। মুক্তা সে যাত্রা মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হলেও এই বছর ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকা প্রতীক পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মুক্তার অনুষ্ঠান শুরুর আগে বন্যাদি সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের একটি জনপ্রিয় গান ‘ঘুম ঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা, এ মাধবী রাত’ গানটি গুনগুন করে বারবার গাইছিলেন। রবীন্দ্র সংগীত শিল্পীর কণ্ঠে সন্ধ্যার এই পুরনো দিনের আধুনিক গান শুনে কৌতূহলী হয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম কেন বারবার এটি গাইছেন? উত্তরে বলেছিলেন কদিন আগে পদক গ্রহণের জন্য কলকাতার অনুষ্ঠানে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাছোড় বান্দার মতো সন্ধ্যা মুখার্জিকে অনুরোধ করলে সন্ধ্যা (যখন তার বয়স ৯০’র কাছাকাছি) এ গানটি গেয়েছিলেন যা এখনো তার কানে বাজছে। রবীন্দ্র সংগীতের শিল্পী হয়েও পুরনো দিনের এই আধুনিক গানটিও তিনি যে নৈপুণ্যের সঙ্গে গাইছিলেন তাতে মনে হচ্ছিল যেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠ থেকেই গানটি শুনছি। কয়েক বছর আগে সকাল বেলা বন্যাদি এক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে রবীন্দ্র সংগীত গেয়েছিলেন। সেদিনটি ছিল তার জন্মদিবস। হঠাৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে গান গাওয়াকালেই ফোন করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে, বন্যাদি নিজে যেমন অবাক হয়েছিলেন, তেমনি বিস্মিত হয়েছিলেন সবাই। ভারতে বহু প্রথিতযশা রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী থাকা সত্ত্বেও বন্যাদি সে দেশের রবীন্দ্র সংগীত জগতে বিশেষ অবস্থান তৈরি করতে পারায় আমাদের গর্বিত হওয়াই স্বাভাবিক। একইভাবে পদ্মশ্রী পদক প্রাপ্তিতেও আমরা গর্বিত।

২০১৬ সালে ভারত সরকারের নিমন্ত্রণে বর্তমান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে আমরা কয়েকজন দিল্লি গিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানের শেষ সেশনে সভাপতিত্বের ভার পড়েছিল আমার ওপর যাতে প্রধান অতিথি ছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, যার মা বাঙালি হওয়ার কারণে তিনি বাংলায় পারদর্শী, বক্তৃতাও দিয়েছিলেন বাংলায়। ভাষণের এক পর্যায়ে বলেছিলেন ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের রবীন্দ্র চর্চা অধিক। তিনি আরও বলেছিলেন বাংলাদেশে এমন কয়েকজন রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রয়েছেন যারা গুণগতমানে ভারতের অনেক শীর্ষ রবীন্দ্র সংগীত শিল্পীর সমকক্ষ। শুনে গর্বে বুক ভরে গিয়েছিল। বন্যাদিসহ অন্যান্য খ্যাতনামা রবীন্দ্র সংগীত শিল্পীর কারণেই স্মৃতি ইরানি এমনটি বলেছিলেন।

অভিনন্দনের সঙ্গে সঙ্গে বন্যাদির সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি, যাতে তিনি আরও অনেক বছর বাঙালির সংস্কৃতির দিকপাল হয়ে সেবাদান করতে পারেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে অভিনব কায়দায় ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে অভিনব কায়দায় ডাকাতির চেষ্টা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন