শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নামাজে দাঁড়াতে হবে চিন্তামুক্তভাবে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
নামাজে দাঁড়াতে হবে চিন্তামুক্তভাবে

চিন্তামুক্ত দিল নিয়ে নিরাপদ স্থানে নামাজে দাঁড়ানো চাই। এমন অবস্থায় বা এমন স্থানে নামাজে দাঁড়ানো উচিত নয় যেখানে দাঁড়ালে অন্য খেয়াল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক বুজুুর্গানে দীনের ঘটনা আছে যে, তারা নিরাপদ স্থানে নামাজ পড়তেন, যাতে অন্য খেয়াল না আসে। অনেকে দেয়ালের পাশে নামাজে দাঁড়াতেন। যাতে দৃষ্টিতে কোনো কিছু না পড়ে। কেননা নামাজে কোনো জিনিসের প্রতি দৃষ্টি গেলে ওই জিনিসের খেয়াল অন্তরে আসতে থাকবে। হজরত ইবনে ওমর (রা.) নামাজ পড়ার আগে সম্মুখ থেকে কোরআন শরিফ, তরবারি ইত্যাদি সরিয়ে রাখতেন। কেননা নামাজে তরবারির প্রতি দৃষ্টি পড়লে মন চলে যাবে যুদ্ধের প্রতি, তখন নামাজে মনোযোগ হবে না। তদ্রƒপ কোরআন শরিফের বিভিন্ন আয়াতের প্রতি খেয়াল আসবে। সুতরাং নামাজে দাঁড়ানোর আগে এসব বিষয়ে খেয়াল করা চাই। হাদিসের দ্বারাও এ কথা বোঝা যায়। হাদিসে আছে যে, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা ওসমান বিন তালহা (রা.)-কে বললেন, তুমি নামাজে দাঁড়ানোর আগে ডেকচির ঢাকনা বন্ধ করে নিও, যাতে নামাজে দাঁড়ালে এ খেয়াল না হয় যে, ডেকচি থেকে কিছু চুরি হচ্ছে কি না। এর দ্বারা তিনি বোঝালেন যে, বহিরাগত কিছু কারণ আছে, যার দরুন নামাজে মন বসে না। সেগুলো দূর করে নামাজে দাঁড়ানো উচিত।

আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে উল্লেখ আছে যে, একদা রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নকশাবিশিষ্ট জামা পরিধান করে নামাজে দাঁড়ালে নামাজের মাঝে নকশার দিকে দৃষ্টি পড়ল। নামাজান্তে তিনি বললেন, এ জামা আবু জাহামের কাছে নিয়ে যাও এবং তার থেকে নকশাবিহীন জামা নিয়ে এসো। কেননা এ জামাটা আমাকে নামাজ থেকে অমনোযোগী করে দিয়েছে। হাদিসটি ইমাম বুখারি ও মুসলিম (রহ.) বর্ণনা করেছেন। এ হাদিসের মাঝে সাধারণত প্রশ্ন হয় যে, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজে কীভাবে জামার দিকে লক্ষ্য করলেন, তাহলে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামাজও কি অসম্পূর্ণ হয়েছে? উত্তরস্বরূপ অনেক কিছু বলা যায়, তবে আসল কথা হলো, উম্মতের মাঝে দৃষ্টান্ত রেখে যাওয়ার লক্ষ্যে তিনি এমনটা করেছেন। হজরত আবু জাহাম নবীকে ওই জামাটা হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছিলেন। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা পরিবর্তন করে নকশাবিহীন জামা আনলেন। ওই হাদিস থেকে এটা প্রতীয়মান হয় যে, এমন জামা পরিধান করে নামাজ না পড়া উচিত যার প্রতি দৃষ্টি পড়তে পারে। জামা উন্নতমানের হলে দিলে অনেক সময় অহংকার জন্ম হয়। যে যত বেশি দামি জামা পরিধান করে, তার মাঝে তত বেশি অহংকার দেখা যায়। তাই বুজুর্গগণ বেশি দামি জামা পরিধান করতেন না। তারা একেবারে কম দামের জামা পরতেন। কেউ কেউ জামা তালি দিয়ে পরতেন। এর দ্বারা অহংকারের লেশমাত্র থাকত না। আমাদের সমাজ তো এমন যে, জামা উন্নত হলে জনসমাজে সম্মান পাওয়া যায়। একজন আলেম যত বড় আলেম হোক তার গায়ে যদি নিম্নমানের জামা হয় মানুষ তাকে চেনে না, সম্মান করে না। জামা উন্নত হলে চোখ বড় করে তাকায় আর মনে মনে তাকে বড় আলেম জ্ঞান করে। এ ব্যাপারে একটি মজার ঘটনা আছে।

হজরত শেখ সাদী (রহ.) একদা এক এলাকায় ভ্রমণ করেন তখন তাঁর পরিধানের বস্ত্র ছিল নিম্নমানের, যার দরুন এত বড় আলেম ও বুজুর্গ হওয়া সত্ত্বেও কেউ তাঁকে মূল্যায়ন করল না। একবেলা খাবার পর্যন্ত দিল না। যাই হোক শেখ সাদী (রহ.) এক বছর পর অত্যন্ত দামি জামা পরিধান করে ওই এলাকায় পুনরায় গমন করলেন। এবার লোকজন মনে করল, অনেক বড় আলেমের আগমন ঘটেছে। তাই সবাই তাকে সম্মান দেখাল এবং দাওয়াত খাওয়াল। তিনি একজনের বাড়িতে মেহমান হলেন। সামনে বিভিন্ন সুস্বাদু ও রুচিসম্মত খাদ্য পরিবেশন করা হলো। তিনি খাদ্য ভক্ষণ না করে লোকজনকে লক্ষ্য করে বললেন, এ শাহিখানাগুলো আমার জামায় তুলে দাও। এবার লোকজন অবাক চিত্তে তাকিয়ে বলল, কী বলেন হুজুর! জামায় কি খানা দেওয়া যায়? শেখ সাদী বললেন, আমি ঠিকই বলছি, তোমরা বুঝতে ভুল করছ। তোমরা তো এ খাদ্য আমার জন্য আননি। তখন তিনি ঘটনা খুলে বললেন যে, এক বছর আগে যে লোকটা তোমাদের কাছে আগমন করেছিল, আজ সেই লোকটিই এসেছে। এক বছর আগে আমি কোনো সম্মান ও খানা পাইনি। কারণ আমার পরনের বস্ত্র ছিল নিম্নমানের। আজ আমার সামনে এত খাদ্য এবং এত সম্মান প্রদর্শনের কারণ হলো- এবার ভালো ও দামি জামা পরে এসেছি। তোমাদের খানা ও সম্মান জামার জন্য, আমার জন্য কিছু নয়। তাই খানা দিতে হলে জামাকে দিতে হবে। তখন লোকজন সীমাহীন লজ্জা পেল।

অহংকারের উৎপাদন বন্ধ করতেই সব হাজিদের একই লেবাস, একই পোশাক। জামা বেশি দামি হলে অহংকার আসে, নামাজে আসে অমনোযোগিতা, পক্ষান্তরে জামা কম দামি হলে নামাজের মতো গুরুত্বপূর্ণ ও মহান ইবাদতে ইখলাস আসে আর অহংকারের মতো জঘন্য গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়। হজের মধ্যে সবার গায়ে এক ধরনের জামা। যাতে অহংকার না আসে। হজ গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এর মাঝে অহংকার থেকে বাঁচার যত পন্থা আছে, আল্লাহপাক সবগুলো অবলম্বনের নির্দেশ দান করেছেন। তাই দেখা যায় সবার জামা এক ধরনের। সবার গায়ে  সেলাইবিহীন জামা। সুতরাং কেউ অহংকার করে না। অনেক সময় মানুষ ভাষার তারতম্যের দরুন অহংকার করে। কারও ভাষায় সাহিত্য ফুটে ওঠে, আবার কারও কথায় মাধুর্যতা বেশি পাওয়া যায়, আবার কখনো ভাষা আরবি বা ইংরেজি হওয়ায় অন্যের ওপর অহংকার করে। কিন্তু হজের মাঝে মানুষ সবগুলো থেকে মুক্ত থাকে। কারণ, সবার মুখে এক বাক্য, এক ভাষা। সব হাজি ‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক...’ ধ্বনিতে ময়দান মুখরিত করে তোলে। ধনী, গরিব, আরব-অনারব নির্বিশেষে সবার মুখে একই ধ্বনি। এর দ্বারাও অহংকার থেকে মুক্ত থাকা যায়। কোনো এলাকায় যদি প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রীর আগমন হয়, তাহলে ওই এলাকার রাস্তাঘাট পরিষ্কারকরত নিরাপত্তার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর দ্বারা মেহমানের মধ্যে অহংকারের পরিমাণ বৃদ্ধিই পেতে থাকে। কিন্তু হজের মাঝে তা নেই, রাজা বাদশাহ ও মন্ত্রী মিনিস্টার সবাই গরিব শ্রেণির লোকদের সঙ্গে এক কাতারে দাঁড়িয়ে হজের বিধিবিধান পালন করতে থাকে। কারও জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না।  যাই হোক, এ দীর্ঘ আলোচনার দ্বারা বোঝা গেল, নামাজে বিলাসিতা করা যাবে না। বিলাসিতা করে নামাজে দাঁড়ালে অমনোযোগিতা চলে আসবে; এর দ্বারা নামাজে আসবে ওয়াসওয়াসা। ওয়াসওয়াসা পরিহার করার লক্ষ্যে বিলাসিতা বর্জন ও খোদাভীতি অর্জন আবশ্যক। আল্লাহপাক আমাদের ওয়াসওয়াসহীন সহিশুদ্ধ করে নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ