শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

‘পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ, পথের দিশা দাও/ আমি পথ হারাইয়া কাইন্দা মরি, আমায় তুইলা নাও...’। মরমি শিল্পী আবদুল আলিমের গাওয়া শ্রোতাপ্রিয় এ গানটি কয়েকদিন ধরে কানে বাজছিল। এর অবশ্য কারণ রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পরে আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপির অবস্থা অনেকটাই পথহারা পথিকের মতো হয়ে উঠেছে। নেতাদের কথাবার্তায় আস্ফালন থাকলেও আগের মতো জোর নেই। নেই পরবর্তী রাজনৈতিক দিকনির্দেশনাও। কী করে এই ত্রিশঙ্কু অবস্থা থেকে তারা দলটিকে আবার সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবেন তাও অস্পষ্ট। এরই মধ্যে জয়পুরহাট থেকে ফোন করে বিএনপি নেতা বন্ধু মতিয়ার রহমান বলল, ‘দোস্ত, এবার একটা লেখা লেখো বিএনপির এখন কী করা উচিত তা নিয়ে।’ তাকে বললাম, আমার কথা কি তোমাদের ভালো লাগবে? তোমাদের দলের নেতারা সমালোচনাকে বিরুদ্ধবাদিতা মনে করে আমাকে শত্রুপক্ষ ঠাওরে বসে আছেন। তাই তোমাদের দল নিয়ে কথা বলতে রীতিমতো ভয় পাই। মতি বলল, ‘যে যা বলুক কিছু এসে যায় না। তুমি এ দলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী ছিলে। নিশ্চয়ই তুমি দলের ভালো চাও। সুতরাং সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে কলম ধরো। দলটাকে বাঁচাতে হবে। অন্তত বিবেকের কাছে দায়মুক্ত হতে পারবে সঠিক কথাটি তুলে ধরে।’

বন্ধু মতিয়ার রহমানকে দেওয়া কথা রাখতেই আজকের রচনা। প্রথম বিচার্য বিষয়, বিএনপির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন করা কতটুকু সঠিক ছিল। এ কথা বিশিষ্টজনরা বহুবার বলেছেন, নির্বাচন প্রতিহত করা  না গেলে তা বর্জন কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। কেননা, সরকার যে কোনো উপায়ে নির্বাচন সম্পন্ন করবেই। আর বিএনপির সাংগঠনিক শক্তির যে অবস্থা তাতে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে নিজেদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্য আর্জন ছিল আকাশকুসুম কল্পনা। কিন্তু বিএনপি নেতারা সেটা বুঝতে চাননি। তারা সভা-সমাবেশে বিপুল উপস্থিতি দেখে ধারণা করেছিলেন, সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনে জনগণ বুঝি বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো রাজপথ প্লাবিত করে ফেলবে। বাস্তবে তা হয়নি। এটা ঠিক, জনগণের একটি বড় অংশ বিএনপির প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সরকারের ওপর বিরক্ত। তারা সুযোগ পেলে ব্যালটে সিল মেরে তাদের সে মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। তবে বিএনপির ডাকে রাজপথে নেমে সরকার পতনের আন্দোলনকে ‘সফল’ করতে জানবাজ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবে তেমনটি নয়। অনেকেই বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, বিগত দুই বছরের আন্দোলন-কর্মসূচিতে তারা যেভাবে মাঠ গরম করেছিলেন, তা থিতিয়ে আসার আগেই যে কোনো কৌশলে নির্বাচনে অবতীর্ণ হতে। আন্দোলনে চাঙা বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঠ থেকে উঠিয়ে দেওয়া সরকারি দলের পক্ষে সহজ হতো না। অবশ্য বিএনপি নেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। তারা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অর্থ সরকারের গায়ে বৈধতার সিল মেরে দেওয়া। আর সেজন্যই তারা সে পথে যাননি।

অনেকে মনে করেন, এখানে হিসাব মেলাতে বিএনপি নেতৃত্ব ভুল করেছেন। তাদের বক্তব্যে এটা প্রতীয়মান হয়, নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসে তাহলে সে নির্বাচনে অংশ নেওয়া অর্থহীন। তাদের দিক থেকে দেখলে কথাটা অসত্য নয়। কেননা, একটি দল নির্বাচনে অংশ নেয় জয়ী হওয়ার জন্য। সেখানে যদি পূর্বাহ্ণেই এ ধারণা শক্ত ভিত্তি পায় যে, ভোটের ফলাফল ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে যাবে, তাহলে কেবল নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখানোর জন্য অংশ নেওয়া অর্থহীন। আবার এটাও ঠিক, গণতান্ত্রিক রাজনীতির অনুশীলনে অভ্যস্ত একটি দলের পক্ষে বারবার ভোট থেকে দূরে থাকাও সমীচীন নয়। এ প্রসঙ্গে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম ১৪ জানুয়ারি রাতে একটি টিভি টকশোয় বলছিলেন, ‘নির্বাচন হলো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন; যা গ্রহণ না করলে তার বেঁচে থাকা দায়’। কথাটির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের অবকাশ কম। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রধান লক্ষ্য জনসমর্থন আদায় করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আরোহণ। আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় সরকারে যাওয়ার একমাত্র উপায় নির্বাচন। তাছাড়া একটি রাজনৈতিক দলের জনগণের কাছাকাছি যাওয়ার মোক্ষম উপায়ও নির্বাচনে অংশ নেওয়া। সে নির্বাচন থেকে বারবার দূরে থাকার অর্থ হলো দলকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া। দ্বিতীয় যে পথে একটি রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে পারে, সেটি হলো সশস্ত্র বিপ্লব। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে পরিবেশ বাংলাদেশে অতীতেও ছিল না, এখনো নেই এবং বিএনপি সে ধরনের সংগঠনও নয়। সুতরাং নির্বাচন বর্জন তাদের জন্য কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি। আওয়ামী লীগের দিকে তাকালে দেখা যায় শত প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা নির্বাচন থেকে দূরে থাকেনি। ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালের সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই জেনেও শেষ অবধি তারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বস্তুত একটি নির্বাচন বর্জনের অর্থ হলো একটি রাজনৈতিক দলের পাঁচ বছরের জন্য ব্যাকফুটে চলে যাওয়া।

এখন কথা হলো, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিএনপির কী করা উচিত। প্রথমত, বিএনপিকে তাদের কথিত আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, তাদের আত্মসমালোচনা করতে হবে। তৃতীয়ত, অতীতের ব্যর্থতার পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। চতুর্থত, বিএনপির নেতৃত্বে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে, দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কিন্তু হতাশার বিষয়, আত্মসমালোচনার পথে বিএনপি এখনো পা দেয়নি। বরং মনে হচ্ছে, আন্দোলনের লাশ কাঁধে নিয়ে ক্লান্ত পায়ে সামনে এগোনোর চিন্তা-ভাবনা করছে দলটি।

কোনো কাজের ব্যর্থতার পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করে ভুলের অনুসন্ধান এবং নতুন কর্মপন্থা গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। দরকার হলে একেবারে ইউটার্ন করে উল্টোপথে হাঁটা শুরু করতে হয়। বিএনপিতে এখনো তা দেখা যাচ্ছে না। তাদের উচিত প্রথমে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির দিকে নজর দেওয়া। সরকার উৎখাতের বালখিল্য চিন্তা-ভাবনা বাদ দিয়ে নিজেদের ঘরকে মজবুত করার দিকে মনোনিবেশ করা বেশি জরুরি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব-কোন্দল বিরাজমান তার অবসান ঘটাতে হবে আগে। শোনা যায়, বিএনপি এখন একক নেতৃত্বে চলছে। ঐক্যবদ্ধতার জন্য একক নেতৃত্ব খারাপ কিছু নয়। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ‘একত্ব’ পরিহার বাঞ্ছনীয়। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের প্রধান বৈশিষ্ট্য সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ পদ্ধতি। বিএনপিতে এর অনুপস্থিতি প্রকটভাবেই দৃশ্যমান। যদিও সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম হিসেবে জাতীয় স্থায়ী কমিটি নামে একটি অঙ্গ রয়েছে। তবে সেটার অবস্থা এখন আধাখেঁচড়া। অন্তত পাঁচটি পদ শূন্য রয়েছে ওই কমিটিতে। অনেক যোগ্য নেতা থাকা সত্ত্বেও সেসব পদ পূরণের কোনো উদ্যোগ নেই। তিন বছর পর পর কেন্দ্রীয় কাউন্সিল হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় আট বছর ধরে তার দেখা নেই। সর্বশেষ ২০১৬ সালের কাউন্সিলের পর ৫৯২ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, অত্যন্ত ‘ভাইব্রেন্ট’ অর্থাৎ ‘প্রাণবন্ত’ কমিটি হয়েছে। গত আট বছরে দলটির কর্মকান্ডে সে প্রাণবন্ত কমিটির ‘প্রাণ’ কতটুকু আছে তা নিয়েই অনেকের সংশয় রয়েছে। বছরে অন্তত দুবার জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা করার কথা থাকলেও সর্বশেষ কবে তা হয়েছে অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন।

বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে ‘ঐক্যবদ্ধ’ হওয়ার আহ্বান জানালেও খোদ দলটিতেই ঐক্যের অভাব রয়েছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত দ্বন্দ্ব-কোন্দলে জর্জরিত দলটি। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে বিগত কয়েক বছরে জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে বিএনপির বহুসংখ্যক নেতাকে হয় বহিষ্কার করা হয়েছে, না হয় পদাবনতি-অব্যাহতির মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছে। কর্মী হারানো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য পুঁজি হারানোর মতো। যেখানে নতুন নতুন কর্মী সংগ্রহ করে দলকে অধিকতর শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা, সেখানে বিগত বছরগুলোতে শতাধিক নেতাকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক দিন আগে একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেছিলেন, ‘বিএনপিকে টিকে থাকতে হলে এর ধারণক্ষমতা বাড়াতে হবে।’ কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দলটির নেতৃত্বকে এর বিপরীত নীতি অবলম্বন করতে দেখা গেছে। প্লাস নয়, মাইনাস হয়ে দাঁড়িয়েছে মূলনীতি। যে কারণে এখন নেতৃত্বের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। তার ওপর রয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নেতৃত্ব। কোনো কোনো এলাকায় এমন অনেককে নেতা বানানো হয়েছে, যারা কর্মী হওয়ারও যোগ্য নয়। কোথাও আবার দলকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা বলে একজনকে নেতা বানানো হলেও তিনি কার্যত অধিকতর বিভক্তি সৃষ্টি করে দলে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় ব্যাপৃত হয়েছেন। কেউ কেউ আন্দোলনে ‘রুস্তম পাহলোয়ানের’ ভূমিকা পালন করবেন বলে শীর্ষনেতাকে ম্যানেজ করে পদ বাগিয়ে আনলেও আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তার টিকিটির সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিক্রমপুরের বিএনপি কর্মীদের থেকে জানা যায়, তেমনি একজন হাইব্রিড নেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সদম্ভে বলেছিলেন, ‘লিডার, কোনো কেন্দ্রীয় নেতার দরকার নাই। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক বন্ধ করে দিতে আমি একাই যথেষ্ট।’ কিন্তু দেখা গেল, পুরো আন্দোলনের সময় মহাসড়কটি খোলা থাকলেও ওই নেতার বাড়ির দরজা বন্ধই ছিল। বিএনপিকে যদি ঘুরে দাঁড়াতে হয়, তাহলে দলটির নেতৃত্বের চিন্তা-ভাবনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনা জরুরি। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা করা শুরু উচিত। কারও পারিবারিক সম্পত্তি নয়, দলকে কর্মীদের সম্পত্তিতে পরিণত করা দরকার। সবচেয়ে বড় কথা হলো, দলের ‘লিজ প্রথা’ বাতিল করতে হবে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অদূরদর্শিতার কারণে একেকজন নেতা নামধারী অরাজনৈতিক ব্যক্তি বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় দলটির লিজ-গ্রহীতা রূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এদের কবল থেকে দলকে মুক্ত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। সেই সঙ্গে এ মুহূর্তে নতুন করে আন্দোলনের নামে হঠকারী কোনো কর্মসূচিতে না গিয়ে দলকে সুসংগঠিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বলা যায়, বিএনপি এখন দিগভ্রান্ত হতাশ পথিক। তাকে সঠিক পথের দিশা দিতে কোনো দয়াল-মুর্শিদ কি সত্যিই আসবেন?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা