শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

‘পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ, পথের দিশা দাও/ আমি পথ হারাইয়া কাইন্দা মরি, আমায় তুইলা নাও...’। মরমি শিল্পী আবদুল আলিমের গাওয়া শ্রোতাপ্রিয় এ গানটি কয়েকদিন ধরে কানে বাজছিল। এর অবশ্য কারণ রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পরে আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপির অবস্থা অনেকটাই পথহারা পথিকের মতো হয়ে উঠেছে। নেতাদের কথাবার্তায় আস্ফালন থাকলেও আগের মতো জোর নেই। নেই পরবর্তী রাজনৈতিক দিকনির্দেশনাও। কী করে এই ত্রিশঙ্কু অবস্থা থেকে তারা দলটিকে আবার সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবেন তাও অস্পষ্ট। এরই মধ্যে জয়পুরহাট থেকে ফোন করে বিএনপি নেতা বন্ধু মতিয়ার রহমান বলল, ‘দোস্ত, এবার একটা লেখা লেখো বিএনপির এখন কী করা উচিত তা নিয়ে।’ তাকে বললাম, আমার কথা কি তোমাদের ভালো লাগবে? তোমাদের দলের নেতারা সমালোচনাকে বিরুদ্ধবাদিতা মনে করে আমাকে শত্রুপক্ষ ঠাওরে বসে আছেন। তাই তোমাদের দল নিয়ে কথা বলতে রীতিমতো ভয় পাই। মতি বলল, ‘যে যা বলুক কিছু এসে যায় না। তুমি এ দলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী ছিলে। নিশ্চয়ই তুমি দলের ভালো চাও। সুতরাং সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে কলম ধরো। দলটাকে বাঁচাতে হবে। অন্তত বিবেকের কাছে দায়মুক্ত হতে পারবে সঠিক কথাটি তুলে ধরে।’

বন্ধু মতিয়ার রহমানকে দেওয়া কথা রাখতেই আজকের রচনা। প্রথম বিচার্য বিষয়, বিএনপির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন করা কতটুকু সঠিক ছিল। এ কথা বিশিষ্টজনরা বহুবার বলেছেন, নির্বাচন প্রতিহত করা  না গেলে তা বর্জন কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। কেননা, সরকার যে কোনো উপায়ে নির্বাচন সম্পন্ন করবেই। আর বিএনপির সাংগঠনিক শক্তির যে অবস্থা তাতে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে নিজেদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্য আর্জন ছিল আকাশকুসুম কল্পনা। কিন্তু বিএনপি নেতারা সেটা বুঝতে চাননি। তারা সভা-সমাবেশে বিপুল উপস্থিতি দেখে ধারণা করেছিলেন, সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনে জনগণ বুঝি বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো রাজপথ প্লাবিত করে ফেলবে। বাস্তবে তা হয়নি। এটা ঠিক, জনগণের একটি বড় অংশ বিএনপির প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সরকারের ওপর বিরক্ত। তারা সুযোগ পেলে ব্যালটে সিল মেরে তাদের সে মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। তবে বিএনপির ডাকে রাজপথে নেমে সরকার পতনের আন্দোলনকে ‘সফল’ করতে জানবাজ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবে তেমনটি নয়। অনেকেই বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, বিগত দুই বছরের আন্দোলন-কর্মসূচিতে তারা যেভাবে মাঠ গরম করেছিলেন, তা থিতিয়ে আসার আগেই যে কোনো কৌশলে নির্বাচনে অবতীর্ণ হতে। আন্দোলনে চাঙা বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঠ থেকে উঠিয়ে দেওয়া সরকারি দলের পক্ষে সহজ হতো না। অবশ্য বিএনপি নেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। তারা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অর্থ সরকারের গায়ে বৈধতার সিল মেরে দেওয়া। আর সেজন্যই তারা সে পথে যাননি।

অনেকে মনে করেন, এখানে হিসাব মেলাতে বিএনপি নেতৃত্ব ভুল করেছেন। তাদের বক্তব্যে এটা প্রতীয়মান হয়, নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসে তাহলে সে নির্বাচনে অংশ নেওয়া অর্থহীন। তাদের দিক থেকে দেখলে কথাটা অসত্য নয়। কেননা, একটি দল নির্বাচনে অংশ নেয় জয়ী হওয়ার জন্য। সেখানে যদি পূর্বাহ্ণেই এ ধারণা শক্ত ভিত্তি পায় যে, ভোটের ফলাফল ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে যাবে, তাহলে কেবল নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখানোর জন্য অংশ নেওয়া অর্থহীন। আবার এটাও ঠিক, গণতান্ত্রিক রাজনীতির অনুশীলনে অভ্যস্ত একটি দলের পক্ষে বারবার ভোট থেকে দূরে থাকাও সমীচীন নয়। এ প্রসঙ্গে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম ১৪ জানুয়ারি রাতে একটি টিভি টকশোয় বলছিলেন, ‘নির্বাচন হলো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন; যা গ্রহণ না করলে তার বেঁচে থাকা দায়’। কথাটির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের অবকাশ কম। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রধান লক্ষ্য জনসমর্থন আদায় করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আরোহণ। আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় সরকারে যাওয়ার একমাত্র উপায় নির্বাচন। তাছাড়া একটি রাজনৈতিক দলের জনগণের কাছাকাছি যাওয়ার মোক্ষম উপায়ও নির্বাচনে অংশ নেওয়া। সে নির্বাচন থেকে বারবার দূরে থাকার অর্থ হলো দলকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া। দ্বিতীয় যে পথে একটি রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে পারে, সেটি হলো সশস্ত্র বিপ্লব। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে পরিবেশ বাংলাদেশে অতীতেও ছিল না, এখনো নেই এবং বিএনপি সে ধরনের সংগঠনও নয়। সুতরাং নির্বাচন বর্জন তাদের জন্য কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি। আওয়ামী লীগের দিকে তাকালে দেখা যায় শত প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা নির্বাচন থেকে দূরে থাকেনি। ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালের সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই জেনেও শেষ অবধি তারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বস্তুত একটি নির্বাচন বর্জনের অর্থ হলো একটি রাজনৈতিক দলের পাঁচ বছরের জন্য ব্যাকফুটে চলে যাওয়া।

এখন কথা হলো, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিএনপির কী করা উচিত। প্রথমত, বিএনপিকে তাদের কথিত আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, তাদের আত্মসমালোচনা করতে হবে। তৃতীয়ত, অতীতের ব্যর্থতার পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। চতুর্থত, বিএনপির নেতৃত্বে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে, দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কিন্তু হতাশার বিষয়, আত্মসমালোচনার পথে বিএনপি এখনো পা দেয়নি। বরং মনে হচ্ছে, আন্দোলনের লাশ কাঁধে নিয়ে ক্লান্ত পায়ে সামনে এগোনোর চিন্তা-ভাবনা করছে দলটি।

কোনো কাজের ব্যর্থতার পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করে ভুলের অনুসন্ধান এবং নতুন কর্মপন্থা গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। দরকার হলে একেবারে ইউটার্ন করে উল্টোপথে হাঁটা শুরু করতে হয়। বিএনপিতে এখনো তা দেখা যাচ্ছে না। তাদের উচিত প্রথমে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির দিকে নজর দেওয়া। সরকার উৎখাতের বালখিল্য চিন্তা-ভাবনা বাদ দিয়ে নিজেদের ঘরকে মজবুত করার দিকে মনোনিবেশ করা বেশি জরুরি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব-কোন্দল বিরাজমান তার অবসান ঘটাতে হবে আগে। শোনা যায়, বিএনপি এখন একক নেতৃত্বে চলছে। ঐক্যবদ্ধতার জন্য একক নেতৃত্ব খারাপ কিছু নয়। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ‘একত্ব’ পরিহার বাঞ্ছনীয়। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের প্রধান বৈশিষ্ট্য সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ পদ্ধতি। বিএনপিতে এর অনুপস্থিতি প্রকটভাবেই দৃশ্যমান। যদিও সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম হিসেবে জাতীয় স্থায়ী কমিটি নামে একটি অঙ্গ রয়েছে। তবে সেটার অবস্থা এখন আধাখেঁচড়া। অন্তত পাঁচটি পদ শূন্য রয়েছে ওই কমিটিতে। অনেক যোগ্য নেতা থাকা সত্ত্বেও সেসব পদ পূরণের কোনো উদ্যোগ নেই। তিন বছর পর পর কেন্দ্রীয় কাউন্সিল হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় আট বছর ধরে তার দেখা নেই। সর্বশেষ ২০১৬ সালের কাউন্সিলের পর ৫৯২ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, অত্যন্ত ‘ভাইব্রেন্ট’ অর্থাৎ ‘প্রাণবন্ত’ কমিটি হয়েছে। গত আট বছরে দলটির কর্মকান্ডে সে প্রাণবন্ত কমিটির ‘প্রাণ’ কতটুকু আছে তা নিয়েই অনেকের সংশয় রয়েছে। বছরে অন্তত দুবার জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা করার কথা থাকলেও সর্বশেষ কবে তা হয়েছে অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন।

বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে ‘ঐক্যবদ্ধ’ হওয়ার আহ্বান জানালেও খোদ দলটিতেই ঐক্যের অভাব রয়েছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত দ্বন্দ্ব-কোন্দলে জর্জরিত দলটি। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে বিগত কয়েক বছরে জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে বিএনপির বহুসংখ্যক নেতাকে হয় বহিষ্কার করা হয়েছে, না হয় পদাবনতি-অব্যাহতির মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছে। কর্মী হারানো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য পুঁজি হারানোর মতো। যেখানে নতুন নতুন কর্মী সংগ্রহ করে দলকে অধিকতর শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা, সেখানে বিগত বছরগুলোতে শতাধিক নেতাকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক দিন আগে একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেছিলেন, ‘বিএনপিকে টিকে থাকতে হলে এর ধারণক্ষমতা বাড়াতে হবে।’ কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দলটির নেতৃত্বকে এর বিপরীত নীতি অবলম্বন করতে দেখা গেছে। প্লাস নয়, মাইনাস হয়ে দাঁড়িয়েছে মূলনীতি। যে কারণে এখন নেতৃত্বের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। তার ওপর রয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নেতৃত্ব। কোনো কোনো এলাকায় এমন অনেককে নেতা বানানো হয়েছে, যারা কর্মী হওয়ারও যোগ্য নয়। কোথাও আবার দলকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা বলে একজনকে নেতা বানানো হলেও তিনি কার্যত অধিকতর বিভক্তি সৃষ্টি করে দলে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় ব্যাপৃত হয়েছেন। কেউ কেউ আন্দোলনে ‘রুস্তম পাহলোয়ানের’ ভূমিকা পালন করবেন বলে শীর্ষনেতাকে ম্যানেজ করে পদ বাগিয়ে আনলেও আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তার টিকিটির সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিক্রমপুরের বিএনপি কর্মীদের থেকে জানা যায়, তেমনি একজন হাইব্রিড নেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সদম্ভে বলেছিলেন, ‘লিডার, কোনো কেন্দ্রীয় নেতার দরকার নাই। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক বন্ধ করে দিতে আমি একাই যথেষ্ট।’ কিন্তু দেখা গেল, পুরো আন্দোলনের সময় মহাসড়কটি খোলা থাকলেও ওই নেতার বাড়ির দরজা বন্ধই ছিল। বিএনপিকে যদি ঘুরে দাঁড়াতে হয়, তাহলে দলটির নেতৃত্বের চিন্তা-ভাবনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনা জরুরি। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা করা শুরু উচিত। কারও পারিবারিক সম্পত্তি নয়, দলকে কর্মীদের সম্পত্তিতে পরিণত করা দরকার। সবচেয়ে বড় কথা হলো, দলের ‘লিজ প্রথা’ বাতিল করতে হবে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অদূরদর্শিতার কারণে একেকজন নেতা নামধারী অরাজনৈতিক ব্যক্তি বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় দলটির লিজ-গ্রহীতা রূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এদের কবল থেকে দলকে মুক্ত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। সেই সঙ্গে এ মুহূর্তে নতুন করে আন্দোলনের নামে হঠকারী কোনো কর্মসূচিতে না গিয়ে দলকে সুসংগঠিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বলা যায়, বিএনপি এখন দিগভ্রান্ত হতাশ পথিক। তাকে সঠিক পথের দিশা দিতে কোনো দয়াল-মুর্শিদ কি সত্যিই আসবেন?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন