শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ

‘পথের দিশা দাওগো মুর্শিদ, পথের দিশা দাও/ আমি পথ হারাইয়া কাইন্দা মরি, আমায় তুইলা নাও...’। মরমি শিল্পী আবদুল আলিমের গাওয়া শ্রোতাপ্রিয় এ গানটি কয়েকদিন ধরে কানে বাজছিল। এর অবশ্য কারণ রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পরে আন্দোলনে ব্যর্থ বিএনপির অবস্থা অনেকটাই পথহারা পথিকের মতো হয়ে উঠেছে। নেতাদের কথাবার্তায় আস্ফালন থাকলেও আগের মতো জোর নেই। নেই পরবর্তী রাজনৈতিক দিকনির্দেশনাও। কী করে এই ত্রিশঙ্কু অবস্থা থেকে তারা দলটিকে আবার সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবেন তাও অস্পষ্ট। এরই মধ্যে জয়পুরহাট থেকে ফোন করে বিএনপি নেতা বন্ধু মতিয়ার রহমান বলল, ‘দোস্ত, এবার একটা লেখা লেখো বিএনপির এখন কী করা উচিত তা নিয়ে।’ তাকে বললাম, আমার কথা কি তোমাদের ভালো লাগবে? তোমাদের দলের নেতারা সমালোচনাকে বিরুদ্ধবাদিতা মনে করে আমাকে শত্রুপক্ষ ঠাওরে বসে আছেন। তাই তোমাদের দল নিয়ে কথা বলতে রীতিমতো ভয় পাই। মতি বলল, ‘যে যা বলুক কিছু এসে যায় না। তুমি এ দলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী ছিলে। নিশ্চয়ই তুমি দলের ভালো চাও। সুতরাং সব দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে কলম ধরো। দলটাকে বাঁচাতে হবে। অন্তত বিবেকের কাছে দায়মুক্ত হতে পারবে সঠিক কথাটি তুলে ধরে।’

বন্ধু মতিয়ার রহমানকে দেওয়া কথা রাখতেই আজকের রচনা। প্রথম বিচার্য বিষয়, বিএনপির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন করা কতটুকু সঠিক ছিল। এ কথা বিশিষ্টজনরা বহুবার বলেছেন, নির্বাচন প্রতিহত করা  না গেলে তা বর্জন কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। কেননা, সরকার যে কোনো উপায়ে নির্বাচন সম্পন্ন করবেই। আর বিএনপির সাংগঠনিক শক্তির যে অবস্থা তাতে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে নিজেদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্য আর্জন ছিল আকাশকুসুম কল্পনা। কিন্তু বিএনপি নেতারা সেটা বুঝতে চাননি। তারা সভা-সমাবেশে বিপুল উপস্থিতি দেখে ধারণা করেছিলেন, সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনে জনগণ বুঝি বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো রাজপথ প্লাবিত করে ফেলবে। বাস্তবে তা হয়নি। এটা ঠিক, জনগণের একটি বড় অংশ বিএনপির প্রতি সহানুভূতিশীল এবং সরকারের ওপর বিরক্ত। তারা সুযোগ পেলে ব্যালটে সিল মেরে তাদের সে মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে। তবে বিএনপির ডাকে রাজপথে নেমে সরকার পতনের আন্দোলনকে ‘সফল’ করতে জানবাজ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হবে তেমনটি নয়। অনেকেই বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, বিগত দুই বছরের আন্দোলন-কর্মসূচিতে তারা যেভাবে মাঠ গরম করেছিলেন, তা থিতিয়ে আসার আগেই যে কোনো কৌশলে নির্বাচনে অবতীর্ণ হতে। আন্দোলনে চাঙা বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঠ থেকে উঠিয়ে দেওয়া সরকারি দলের পক্ষে সহজ হতো না। অবশ্য বিএনপি নেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। তারা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অর্থ সরকারের গায়ে বৈধতার সিল মেরে দেওয়া। আর সেজন্যই তারা সে পথে যাননি।

অনেকে মনে করেন, এখানে হিসাব মেলাতে বিএনপি নেতৃত্ব ভুল করেছেন। তাদের বক্তব্যে এটা প্রতীয়মান হয়, নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসে তাহলে সে নির্বাচনে অংশ নেওয়া অর্থহীন। তাদের দিক থেকে দেখলে কথাটা অসত্য নয়। কেননা, একটি দল নির্বাচনে অংশ নেয় জয়ী হওয়ার জন্য। সেখানে যদি পূর্বাহ্ণেই এ ধারণা শক্ত ভিত্তি পায় যে, ভোটের ফলাফল ক্ষমতাসীনদের অনুকূলে যাবে, তাহলে কেবল নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক দেখানোর জন্য অংশ নেওয়া অর্থহীন। আবার এটাও ঠিক, গণতান্ত্রিক রাজনীতির অনুশীলনে অভ্যস্ত একটি দলের পক্ষে বারবার ভোট থেকে দূরে থাকাও সমীচীন নয়। এ প্রসঙ্গে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম ১৪ জানুয়ারি রাতে একটি টিভি টকশোয় বলছিলেন, ‘নির্বাচন হলো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন; যা গ্রহণ না করলে তার বেঁচে থাকা দায়’। কথাটির সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের অবকাশ কম। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রধান লক্ষ্য জনসমর্থন আদায় করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আরোহণ। আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় সরকারে যাওয়ার একমাত্র উপায় নির্বাচন। তাছাড়া একটি রাজনৈতিক দলের জনগণের কাছাকাছি যাওয়ার মোক্ষম উপায়ও নির্বাচনে অংশ নেওয়া। সে নির্বাচন থেকে বারবার দূরে থাকার অর্থ হলো দলকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া। দ্বিতীয় যে পথে একটি রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করতে পারে, সেটি হলো সশস্ত্র বিপ্লব। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে পরিবেশ বাংলাদেশে অতীতেও ছিল না, এখনো নেই এবং বিএনপি সে ধরনের সংগঠনও নয়। সুতরাং নির্বাচন বর্জন তাদের জন্য কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি। আওয়ামী লীগের দিকে তাকালে দেখা যায় শত প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা নির্বাচন থেকে দূরে থাকেনি। ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং ১৯৭৯ সালের সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের ন্যূনতম সম্ভাবনা নেই জেনেও শেষ অবধি তারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। বস্তুত একটি নির্বাচন বর্জনের অর্থ হলো একটি রাজনৈতিক দলের পাঁচ বছরের জন্য ব্যাকফুটে চলে যাওয়া।

এখন কথা হলো, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিএনপির কী করা উচিত। প্রথমত, বিএনপিকে তাদের কথিত আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, তাদের আত্মসমালোচনা করতে হবে। তৃতীয়ত, অতীতের ব্যর্থতার পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। চতুর্থত, বিএনপির নেতৃত্বে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে, দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। কিন্তু হতাশার বিষয়, আত্মসমালোচনার পথে বিএনপি এখনো পা দেয়নি। বরং মনে হচ্ছে, আন্দোলনের লাশ কাঁধে নিয়ে ক্লান্ত পায়ে সামনে এগোনোর চিন্তা-ভাবনা করছে দলটি।

কোনো কাজের ব্যর্থতার পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করে ভুলের অনুসন্ধান এবং নতুন কর্মপন্থা গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। দরকার হলে একেবারে ইউটার্ন করে উল্টোপথে হাঁটা শুরু করতে হয়। বিএনপিতে এখনো তা দেখা যাচ্ছে না। তাদের উচিত প্রথমে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির দিকে নজর দেওয়া। সরকার উৎখাতের বালখিল্য চিন্তা-ভাবনা বাদ দিয়ে নিজেদের ঘরকে মজবুত করার দিকে মনোনিবেশ করা বেশি জরুরি। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব-কোন্দল বিরাজমান তার অবসান ঘটাতে হবে আগে। শোনা যায়, বিএনপি এখন একক নেতৃত্বে চলছে। ঐক্যবদ্ধতার জন্য একক নেতৃত্ব খারাপ কিছু নয়। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ‘একত্ব’ পরিহার বাঞ্ছনীয়। একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের প্রধান বৈশিষ্ট্য সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ পদ্ধতি। বিএনপিতে এর অনুপস্থিতি প্রকটভাবেই দৃশ্যমান। যদিও সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম হিসেবে জাতীয় স্থায়ী কমিটি নামে একটি অঙ্গ রয়েছে। তবে সেটার অবস্থা এখন আধাখেঁচড়া। অন্তত পাঁচটি পদ শূন্য রয়েছে ওই কমিটিতে। অনেক যোগ্য নেতা থাকা সত্ত্বেও সেসব পদ পূরণের কোনো উদ্যোগ নেই। তিন বছর পর পর কেন্দ্রীয় কাউন্সিল হওয়ার কথা থাকলেও প্রায় আট বছর ধরে তার দেখা নেই। সর্বশেষ ২০১৬ সালের কাউন্সিলের পর ৫৯২ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, অত্যন্ত ‘ভাইব্রেন্ট’ অর্থাৎ ‘প্রাণবন্ত’ কমিটি হয়েছে। গত আট বছরে দলটির কর্মকান্ডে সে প্রাণবন্ত কমিটির ‘প্রাণ’ কতটুকু আছে তা নিয়েই অনেকের সংশয় রয়েছে। বছরে অন্তত দুবার জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা করার কথা থাকলেও সর্বশেষ কবে তা হয়েছে অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন।

বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে ‘ঐক্যবদ্ধ’ হওয়ার আহ্বান জানালেও খোদ দলটিতেই ঐক্যের অভাব রয়েছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত দ্বন্দ্ব-কোন্দলে জর্জরিত দলটি। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে বিগত কয়েক বছরে জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে বিএনপির বহুসংখ্যক নেতাকে হয় বহিষ্কার করা হয়েছে, না হয় পদাবনতি-অব্যাহতির মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছে। কর্মী হারানো একটি রাজনৈতিক দলের জন্য পুঁজি হারানোর মতো। যেখানে নতুন নতুন কর্মী সংগ্রহ করে দলকে অধিকতর শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা, সেখানে বিগত বছরগুলোতে শতাধিক নেতাকে দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক দিন আগে একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেছিলেন, ‘বিএনপিকে টিকে থাকতে হলে এর ধারণক্ষমতা বাড়াতে হবে।’ কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দলটির নেতৃত্বকে এর বিপরীত নীতি অবলম্বন করতে দেখা গেছে। প্লাস নয়, মাইনাস হয়ে দাঁড়িয়েছে মূলনীতি। যে কারণে এখন নেতৃত্বের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। তার ওপর রয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নেতৃত্ব। কোনো কোনো এলাকায় এমন অনেককে নেতা বানানো হয়েছে, যারা কর্মী হওয়ারও যোগ্য নয়। কোথাও আবার দলকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা বলে একজনকে নেতা বানানো হলেও তিনি কার্যত অধিকতর বিভক্তি সৃষ্টি করে দলে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় ব্যাপৃত হয়েছেন। কেউ কেউ আন্দোলনে ‘রুস্তম পাহলোয়ানের’ ভূমিকা পালন করবেন বলে শীর্ষনেতাকে ম্যানেজ করে পদ বাগিয়ে আনলেও আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তার টিকিটির সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিক্রমপুরের বিএনপি কর্মীদের থেকে জানা যায়, তেমনি একজন হাইব্রিড নেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সদম্ভে বলেছিলেন, ‘লিডার, কোনো কেন্দ্রীয় নেতার দরকার নাই। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক বন্ধ করে দিতে আমি একাই যথেষ্ট।’ কিন্তু দেখা গেল, পুরো আন্দোলনের সময় মহাসড়কটি খোলা থাকলেও ওই নেতার বাড়ির দরজা বন্ধই ছিল। বিএনপিকে যদি ঘুরে দাঁড়াতে হয়, তাহলে দলটির নেতৃত্বের চিন্তা-ভাবনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনা জরুরি। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা করা শুরু উচিত। কারও পারিবারিক সম্পত্তি নয়, দলকে কর্মীদের সম্পত্তিতে পরিণত করা দরকার। সবচেয়ে বড় কথা হলো, দলের ‘লিজ প্রথা’ বাতিল করতে হবে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অদূরদর্শিতার কারণে একেকজন নেতা নামধারী অরাজনৈতিক ব্যক্তি বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় দলটির লিজ-গ্রহীতা রূপে আবির্ভূত হয়েছেন। এদের কবল থেকে দলকে মুক্ত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। সেই সঙ্গে এ মুহূর্তে নতুন করে আন্দোলনের নামে হঠকারী কোনো কর্মসূচিতে না গিয়ে দলকে সুসংগঠিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। বলা যায়, বিএনপি এখন দিগভ্রান্ত হতাশ পথিক। তাকে সঠিক পথের দিশা দিতে কোনো দয়াল-মুর্শিদ কি সত্যিই আসবেন?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন