শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

এ নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই, মূল ক্ষমতা নিজ হাতে রেখে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শক্তভাবে দেশ চালাচ্ছেন। এরপরও প্রশ্ন আছে, প্রধানমন্ত্রী কাদের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করছেন? সংসদ ও রাজনীতিকদের মাধ্যমে? নাকি আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে? জনশ্রুতি আছে, বর্তমান সরকারের ক্ষমতার ভিত্তি হচ্ছে বিভিন্ন কিসিমের আমলাতন্ত্র। আবার কারও মতে, আসলে রাজনীতিকদের হাতেই ক্ষমতা। এর কোনটি সত্য? আর কোন পর্যায়ের আমলাদের হাতে ক্ষমতা বিরাজমান?  এ বিষয়ে নানান মত আছে, আছে প্রশ্নও। তবে প্রশ্ন তোলা সহজ, উত্তর মোটেই সরল রেখায় নেই। এরপরও প্রশ্নের প্লাবন! এ প্রসঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার এই পঙ্ক্তি বহুল শ্রুত।

“পথ ভাবে আমি দেব রথ ভাবে আমি,

মূর্তি ভাবে আমি দেব- হাসে অন্তর্যামী।”

বাংলাদেশের বাস্তবতায় এই অন্তর্যামী কে! রবিঠাকুরের কবিতার গভীর দোতনাকে পাশ কাটিয়ে একটি কথা এখানে- সেখানে, কারণে-অকারণে অহরহ বলা হয়- ‘সব ক্ষমতা আমলাদের হাতে।’  কিন্তু আসলেই কি তাই? এ নিয়ে ফুটপাত থেকে মহান জাতীয় সংসদে অনেক কথাবার্তা হয়েছে। তবে সংসদে এ আলোচনার ধারায় ক্লান্তি এসেছে বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়। কিন্তু দেশব্যাপী আমজনতার মধ্যে এ আলোচনা তুঙ্গে উঠেছে বলে মনে করেন অনেকে। বর্তমান সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্বভার আরও বেশি করে ন্যস্ত হচ্ছে সেসব শীর্ষ আমলার হাতে, যাদের ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার সুযোগ বেশি। প্রচলিত ধারণা, গত বেশ কয়েক বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মীদের চেয়ে আমলাদের ওপর বেশি ভরসা করে আসছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। এদিকে সংসদের ভূমিকা সংকুচিত হতে হতে কেবল আত্মপ্রশংসা এবং বিদেশ ভরসায় বিভ্রান্ত বিএনপির তীব্র সমালোচনায় কেন্দ্রীভূত। সার্বিক নীতিমালা প্রণয়ন বা দেশের দৈনন্দিন দেখভালের প্রক্রিয়ার দিকে নজর রাখার ক্ষেত্রে আমাদের সংসদ সদস্যদের ভূমিকা প্রায় তলানিতে বলে অনেকেরই ধারণা। ফলে মাননীয় সংসদ সদস্যরা মহান সংসদে যে কথাবার্তা বলেন, তাতে জনগণের আগ্রহ তেমন একটা থাকে না। মোদ্দা কথা, ক্ষমতাসীন দল কিংবা বিরোধী দলের রাজনীতিবিদরা সবাই যেন জনমনোযোগ আকর্ষণের মাপকাঠিতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে বহু আগে থেকেই। তা হোক সংসদে অথবা সংসদের বাইরে। তবে এক্ষেত্রে পংজ তথা পদ্মফুল হয়ে আছেন ব্যারিস্টার সুমন। কিন্তু সবেধন মণি কতদূর কী করতে পারে!

বিএনপি নিয়ে ক্ষমতাসীনদের খিস্তিখেউড় প্রতিনিয়ত চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। সরকারের অন্তত দুজন মন্ত্রী বিএনপি নিয়ে আল্লাহর ত্রিশ দিন কথা বলেন। কেবল ফেব্রুয়ারি মাসে বলেন আঠাশ দিন। এ কারণে রাজনীতিতে পথহারা বিএনপি বেশ প্রচারণা পাচ্ছে। এ অবস্থায় দেশের সামগ্রিক রাজনীতি এবং সংসদ জনপ্রত্যাশা পূরণে কতটা ভূমিকা রাখতে পারছে? প্রসঙ্গত, রাজনীতি ও সংসদের এই মাজুর দশা এক দিনে হয়নি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ দেশের মানুষের আনন্দ-উল্লাসের বিপরীতে অবস্থানকারী অন্ধকারের শক্তি কেন্দ্রগুলো নীরবে যে বিষবৃক্ষের বীজ রোপণ করেছে তা দানব হিসেবে দৃশ্যমান হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এরপর ’৭১-এ পরাজিত দেশি-বিদেশি শক্তির ব্লুপ্রিন্ট অনুসারে রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সূচনা করেছিলেন। তিনি রাজনীতি ডিফিকাল্ট করার পাশাপাশি সংসদেরও দরপতনের ব্যবস্থা করেছেন। আর জিয়ার ধারাকে ষোলকলা পূর্ণ করার স্তরে পৌঁছে দিয়েছেন জেনারেল এরশাদ। এ হচ্ছে এক হতাশার দিক। আর মহা হতাশার বিষয় হচ্ছে- ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনীতির ধারা শক্ত ভিত পাওয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল তা বিনষ্ট হয়েছে ২০০১ সালের নির্বাচন কেন্দ্র করে। এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের নামে বিচারপতি লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নগ্ন পক্ষপাতিত্বের তান্ডবের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হন বেগম খালেদা জিয়া। এখানেই শেষ নয়। ২০০১ সালে সরকার গঠন করে বিএনপি-জামায়াত জোট পরবর্তী নির্বাচনকে নিয়ন্ত্রণ করার বাসনায় সবকিছু গুবলেট করে দেয়। সাজানো ফুলের বাগানে উল্লুক ঢুকে পড়লে যেরকম হয়। যার অনিবার্য ফল ওয়ান/ইলেভেনের অদ্ভুত সরকার। দুই বছরের মাথায় এই ধারার সরকারের কবল থেকে মুক্ত হয় দেশ। কিন্তু রাজনীতি মুক্ত হতে পারেনি। বরং রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা যেন চলছে নিরন্তর। যার ছায়া পড়েছে রাজনীতি, সংসদ, প্রশাসনে। এমনকি পৌঁছেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। দেশ যেন জনসম্পৃক্ত ও জনপ্রত্যাশা পূরণের রাজনীতির উল্টোপথে ছুটছে। পাশাপাশি চলছে রাজনীতিবিদদের নানান বিষয়ে ক্ষয়িষ্ণু ধারা।

বলা হয়, রাজনীতিবিদদের মানদন্ড বিবেচিত হবে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং জনগণের সেবায় অঙ্গীকারের মানদন্ডে। কিন্তু যখন অর্থকড়ি, স্থানীয় মাস্তানদের অর্থায়ন, সহিংসতার মাত্রা এবং অর্থের বিনিময়ে দলের মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়টি নিয়মে দাঁড়িয়ে যায় তখন স্বভাবতই রাজনীতিকদের সম্মান ও মান হ্রাস পায়। বর্তমান সময়ে সাধারণভাবে ধরেই নেওয়া হয়, ইউপি থেকে মহান জাতীয় সংসদ পর্যন্ত একজন জনপ্রতিনিধি যে উন্নয়ন তহবিল পাবেন, তার পুরো অংশ নির্ধারিত খাতে ব্যয় হবে না। বরং অনেকটাই যাবে তার নিজের এবং আরও অনেকের পকেটে। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি ব্যারিস্টার সুমন তার প্রাপ্ত অর্থের পরিমাণ তুলে ধরে নিজের নির্বাচনি এলাকায় যে বক্তব্য দিয়েছেন তা রাষ্ট্রব্যবস্থার গভীরে কালো গুহায় মৃদু আলো ফেলেছে বলে মনে করা হয়। এদিকে করোনা মহামারিকালে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পাশ কাটিয়ে সচিবদের জেলার দায়িত্ব দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সহায়তা বণ্টন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাড়ি বরাদ্দ, ত্রাণ ও অন্যান্য সরকারি প্রণোদনা বণ্টন রাজনৈতিক নেতাদের এক রকম প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। বিপরীতে মনে করা হয়, আমলাতন্ত্রের ক্রমবর্ধমান ক্ষমতায়ন অধিকতর প্রকট হয়েছে। এখানে বড় রকমের ‘কিন্তু’ আছে।

স্বীকৃত ধারা অনুসারে রাজনীতিবিদদের নীতিমালা তৈরি করার কথা। আর আমলারা তা বাস্তবায়ন করবেন সততার সঙ্গে। রাজনীতিবিদরা জনপ্রিয় ধরে রেখে দেশ নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করেন। আমলাদের দায়িত্ব নিয়মনীতি নিশ্চিত করে বাস্তবায়নের ধারা এগিয়ে নেওয়া। রাজনীতিবিদরা জননেতা আর আমলারা ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’। তাই বলে তারা মোটেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ মোটেই নন। এ যুগের ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’-এর ধারাকে সে যুগের ডমেস্টিক সার্ভেন্ট ধারার সঙ্গে মেলানো যাবে না। বরং উল্টো। আর ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ তো মোটেই নয়। বরং অতি ফিটফাট, কেতাদুরস্ত। চৈত্রের প্রখর রোদে যখন প্রাণিকুল হাঁসফাঁস করে, গরমে ছায়া সুনিবিড় পল্লীর কুকুরের জিভও যখন আধখানা বেরিয়ে যায়, তখনো আমাদের পাবলিক সার্ভেন্ট মহলের গলায় বড় জিভের মতো একটা টাই ঝোলে, গায়ে থাকে কোট। ব্রিটিশ সাহেবদের আদল ধরে রাখার নিরন্তর প্রয়াস। ব্রিটিশ ভারতে আইসিএস, মাঝখানে পাকিস্তানি শাসনামলে সিএসপি ধারার উত্তরাধিকার আমাদের আমলাতন্ত্র। কিন্তু সাবেক দক্ষতা ও শৃঙ্খলা কি ধরে রাখা গেছে? নাকি সেই ধারায় উত্তরণের কোনো প্রয়াস অথবা পরিকল্পনা আছে? এ নিয়ে নানান রকমের প্রশ্ন উঠতেই পারে। উঠেছেও।

আমলাতন্ত্র বলতে সাধারণত প্রশাসন ক্যাডার বোঝায়। আর বৃহত্তর পরিসরে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য খাতের ক্যাডারদের অন্তর্ভুক্ত করলে, পুলিশ ও অন্যান্য শাখাকে বিবেচনায় নিলে আমলাতন্ত্রের সুবিশাল লটবহর রয়েছে। যাদের হাতে অপরিসীম ক্ষমতা বলে সাধারণভাবে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবতা আসলে এরকম হয়তো নয়। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার কাঠামোতে ধস নামার কারণে আমলাতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি প্রকৃত ক্ষমতা নিম্নগামী প্রবণতায় নামতে নামতে প্রায় নিচের ধাপে পৌঁছেছে। অনেকেই বলেন, ক্ষমতা এখন বিভিন্ন সংস্থার ইন্সপেক্টর ও পুলিশের ওসিদের হাতে। এই ক্ষমতায় কোনো কোনো সংস্থা প্রধানের কিঞ্চিৎ নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এজন্য মন্ত্রী-এমপি-সচিবের নাম ভাঙাতে হয়। এক্ষেত্রে রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন একটি অধিদফতরের প্রধান। বদলি ও পোস্টিং বাণিজ্যে তাঁর বেপরোয়া কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে যে পিলে চমকানো খবর প্রকাশিত হয়েছে তাতে বিব্রত হয়েছেন খোদ স্থানীয় সরকারমন্ত্রী। অবশ্য তিনি কোনো ছাড় দেননি। তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার মহাঅঘটনের বিষয়টি সংবাদপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রী জানার আগে মন্ত্রণালয়ের বিরাট লটবহরের আমলারা কী করেছেন? আমলাদের প্রধান দায়িত্ব তো সুপারভাইজ করা। তারা কী করেছেন? প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, বহু বছর ধরে সুপারভাইজের দায়িত্ব পালন করা হয় কদাচিৎ। যিনি সুপারভাইজ করবেন তিনি যদি অন্য ভাইজে আক্রান্ত হন তাহলে কি সঠিক কাজটি করা যায়! একটি নমুনা উদাহরণ, কক্সবাজার জেলার সাবেক এক এসপি প্রতি রাতে জুয়া খেলতেন এবং মাসিক নজরানার বাইরেও এই জুয়ার খরচ  মেটাতে হতো তাঁর নিয়ন্ত্রাণাধীন ওসিদের। কখনো গভীর রাতে তিনি টাকা চেয়ে ওসিদের ফোন দেওয়ার উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন বলে রটনা আছে। পুলিশের এই রত্নটি এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি রেঞ্জের ডিআইজি। টাকা নেওয়া ছাড়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার হাতে কি কোনো ক্ষমতা থাকার কথা? ফলে এ ধরনের ইউনিট প্রধানের নিয়ন্ত্রণাধীন কর্মকর্তাদের ক্ষমতা ও দাপট বোধগম্য কারণেই অসীম। এ ধারার ব্যতিক্রমও কিন্তু আছে। তবে ব্যতিক্রম দৃষ্টান্ত নয়, তেমনই ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরাও আসলে খুব একটা ভূমিকা রাখতে পারেন না। বরং ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরা উল্লুক উপদ্রুত অরণ্যে চিত্রাহরিণের দশায় থাকারই কথা। তা হোক পুলিশে অথবা জনপ্রশাসনের অন্য ক্ষেত্রে। বলাবাহুল্য, এটি জনপ্রশাসন পরিচালনার জন্য অনিবার্য আমলাতন্ত্রকে ভিতর থেকে ফোকলা করে দিচ্ছে!

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা