শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

এ নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই, মূল ক্ষমতা নিজ হাতে রেখে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শক্তভাবে দেশ চালাচ্ছেন। এরপরও প্রশ্ন আছে, প্রধানমন্ত্রী কাদের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করছেন? সংসদ ও রাজনীতিকদের মাধ্যমে? নাকি আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে? জনশ্রুতি আছে, বর্তমান সরকারের ক্ষমতার ভিত্তি হচ্ছে বিভিন্ন কিসিমের আমলাতন্ত্র। আবার কারও মতে, আসলে রাজনীতিকদের হাতেই ক্ষমতা। এর কোনটি সত্য? আর কোন পর্যায়ের আমলাদের হাতে ক্ষমতা বিরাজমান?  এ বিষয়ে নানান মত আছে, আছে প্রশ্নও। তবে প্রশ্ন তোলা সহজ, উত্তর মোটেই সরল রেখায় নেই। এরপরও প্রশ্নের প্লাবন! এ প্রসঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার এই পঙ্ক্তি বহুল শ্রুত।

“পথ ভাবে আমি দেব রথ ভাবে আমি,

মূর্তি ভাবে আমি দেব- হাসে অন্তর্যামী।”

বাংলাদেশের বাস্তবতায় এই অন্তর্যামী কে! রবিঠাকুরের কবিতার গভীর দোতনাকে পাশ কাটিয়ে একটি কথা এখানে- সেখানে, কারণে-অকারণে অহরহ বলা হয়- ‘সব ক্ষমতা আমলাদের হাতে।’  কিন্তু আসলেই কি তাই? এ নিয়ে ফুটপাত থেকে মহান জাতীয় সংসদে অনেক কথাবার্তা হয়েছে। তবে সংসদে এ আলোচনার ধারায় ক্লান্তি এসেছে বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়। কিন্তু দেশব্যাপী আমজনতার মধ্যে এ আলোচনা তুঙ্গে উঠেছে বলে মনে করেন অনেকে। বর্তমান সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্বভার আরও বেশি করে ন্যস্ত হচ্ছে সেসব শীর্ষ আমলার হাতে, যাদের ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার সুযোগ বেশি। প্রচলিত ধারণা, গত বেশ কয়েক বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মীদের চেয়ে আমলাদের ওপর বেশি ভরসা করে আসছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। এদিকে সংসদের ভূমিকা সংকুচিত হতে হতে কেবল আত্মপ্রশংসা এবং বিদেশ ভরসায় বিভ্রান্ত বিএনপির তীব্র সমালোচনায় কেন্দ্রীভূত। সার্বিক নীতিমালা প্রণয়ন বা দেশের দৈনন্দিন দেখভালের প্রক্রিয়ার দিকে নজর রাখার ক্ষেত্রে আমাদের সংসদ সদস্যদের ভূমিকা প্রায় তলানিতে বলে অনেকেরই ধারণা। ফলে মাননীয় সংসদ সদস্যরা মহান সংসদে যে কথাবার্তা বলেন, তাতে জনগণের আগ্রহ তেমন একটা থাকে না। মোদ্দা কথা, ক্ষমতাসীন দল কিংবা বিরোধী দলের রাজনীতিবিদরা সবাই যেন জনমনোযোগ আকর্ষণের মাপকাঠিতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে বহু আগে থেকেই। তা হোক সংসদে অথবা সংসদের বাইরে। তবে এক্ষেত্রে পংজ তথা পদ্মফুল হয়ে আছেন ব্যারিস্টার সুমন। কিন্তু সবেধন মণি কতদূর কী করতে পারে!

বিএনপি নিয়ে ক্ষমতাসীনদের খিস্তিখেউড় প্রতিনিয়ত চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। সরকারের অন্তত দুজন মন্ত্রী বিএনপি নিয়ে আল্লাহর ত্রিশ দিন কথা বলেন। কেবল ফেব্রুয়ারি মাসে বলেন আঠাশ দিন। এ কারণে রাজনীতিতে পথহারা বিএনপি বেশ প্রচারণা পাচ্ছে। এ অবস্থায় দেশের সামগ্রিক রাজনীতি এবং সংসদ জনপ্রত্যাশা পূরণে কতটা ভূমিকা রাখতে পারছে? প্রসঙ্গত, রাজনীতি ও সংসদের এই মাজুর দশা এক দিনে হয়নি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ দেশের মানুষের আনন্দ-উল্লাসের বিপরীতে অবস্থানকারী অন্ধকারের শক্তি কেন্দ্রগুলো নীরবে যে বিষবৃক্ষের বীজ রোপণ করেছে তা দানব হিসেবে দৃশ্যমান হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এরপর ’৭১-এ পরাজিত দেশি-বিদেশি শক্তির ব্লুপ্রিন্ট অনুসারে রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সূচনা করেছিলেন। তিনি রাজনীতি ডিফিকাল্ট করার পাশাপাশি সংসদেরও দরপতনের ব্যবস্থা করেছেন। আর জিয়ার ধারাকে ষোলকলা পূর্ণ করার স্তরে পৌঁছে দিয়েছেন জেনারেল এরশাদ। এ হচ্ছে এক হতাশার দিক। আর মহা হতাশার বিষয় হচ্ছে- ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনীতির ধারা শক্ত ভিত পাওয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল তা বিনষ্ট হয়েছে ২০০১ সালের নির্বাচন কেন্দ্র করে। এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের নামে বিচারপতি লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নগ্ন পক্ষপাতিত্বের তান্ডবের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হন বেগম খালেদা জিয়া। এখানেই শেষ নয়। ২০০১ সালে সরকার গঠন করে বিএনপি-জামায়াত জোট পরবর্তী নির্বাচনকে নিয়ন্ত্রণ করার বাসনায় সবকিছু গুবলেট করে দেয়। সাজানো ফুলের বাগানে উল্লুক ঢুকে পড়লে যেরকম হয়। যার অনিবার্য ফল ওয়ান/ইলেভেনের অদ্ভুত সরকার। দুই বছরের মাথায় এই ধারার সরকারের কবল থেকে মুক্ত হয় দেশ। কিন্তু রাজনীতি মুক্ত হতে পারেনি। বরং রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা যেন চলছে নিরন্তর। যার ছায়া পড়েছে রাজনীতি, সংসদ, প্রশাসনে। এমনকি পৌঁছেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। দেশ যেন জনসম্পৃক্ত ও জনপ্রত্যাশা পূরণের রাজনীতির উল্টোপথে ছুটছে। পাশাপাশি চলছে রাজনীতিবিদদের নানান বিষয়ে ক্ষয়িষ্ণু ধারা।

বলা হয়, রাজনীতিবিদদের মানদন্ড বিবেচিত হবে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং জনগণের সেবায় অঙ্গীকারের মানদন্ডে। কিন্তু যখন অর্থকড়ি, স্থানীয় মাস্তানদের অর্থায়ন, সহিংসতার মাত্রা এবং অর্থের বিনিময়ে দলের মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়টি নিয়মে দাঁড়িয়ে যায় তখন স্বভাবতই রাজনীতিকদের সম্মান ও মান হ্রাস পায়। বর্তমান সময়ে সাধারণভাবে ধরেই নেওয়া হয়, ইউপি থেকে মহান জাতীয় সংসদ পর্যন্ত একজন জনপ্রতিনিধি যে উন্নয়ন তহবিল পাবেন, তার পুরো অংশ নির্ধারিত খাতে ব্যয় হবে না। বরং অনেকটাই যাবে তার নিজের এবং আরও অনেকের পকেটে। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি ব্যারিস্টার সুমন তার প্রাপ্ত অর্থের পরিমাণ তুলে ধরে নিজের নির্বাচনি এলাকায় যে বক্তব্য দিয়েছেন তা রাষ্ট্রব্যবস্থার গভীরে কালো গুহায় মৃদু আলো ফেলেছে বলে মনে করা হয়। এদিকে করোনা মহামারিকালে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পাশ কাটিয়ে সচিবদের জেলার দায়িত্ব দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সহায়তা বণ্টন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাড়ি বরাদ্দ, ত্রাণ ও অন্যান্য সরকারি প্রণোদনা বণ্টন রাজনৈতিক নেতাদের এক রকম প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। বিপরীতে মনে করা হয়, আমলাতন্ত্রের ক্রমবর্ধমান ক্ষমতায়ন অধিকতর প্রকট হয়েছে। এখানে বড় রকমের ‘কিন্তু’ আছে।

স্বীকৃত ধারা অনুসারে রাজনীতিবিদদের নীতিমালা তৈরি করার কথা। আর আমলারা তা বাস্তবায়ন করবেন সততার সঙ্গে। রাজনীতিবিদরা জনপ্রিয় ধরে রেখে দেশ নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করেন। আমলাদের দায়িত্ব নিয়মনীতি নিশ্চিত করে বাস্তবায়নের ধারা এগিয়ে নেওয়া। রাজনীতিবিদরা জননেতা আর আমলারা ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’। তাই বলে তারা মোটেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ মোটেই নন। এ যুগের ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’-এর ধারাকে সে যুগের ডমেস্টিক সার্ভেন্ট ধারার সঙ্গে মেলানো যাবে না। বরং উল্টো। আর ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ তো মোটেই নয়। বরং অতি ফিটফাট, কেতাদুরস্ত। চৈত্রের প্রখর রোদে যখন প্রাণিকুল হাঁসফাঁস করে, গরমে ছায়া সুনিবিড় পল্লীর কুকুরের জিভও যখন আধখানা বেরিয়ে যায়, তখনো আমাদের পাবলিক সার্ভেন্ট মহলের গলায় বড় জিভের মতো একটা টাই ঝোলে, গায়ে থাকে কোট। ব্রিটিশ সাহেবদের আদল ধরে রাখার নিরন্তর প্রয়াস। ব্রিটিশ ভারতে আইসিএস, মাঝখানে পাকিস্তানি শাসনামলে সিএসপি ধারার উত্তরাধিকার আমাদের আমলাতন্ত্র। কিন্তু সাবেক দক্ষতা ও শৃঙ্খলা কি ধরে রাখা গেছে? নাকি সেই ধারায় উত্তরণের কোনো প্রয়াস অথবা পরিকল্পনা আছে? এ নিয়ে নানান রকমের প্রশ্ন উঠতেই পারে। উঠেছেও।

আমলাতন্ত্র বলতে সাধারণত প্রশাসন ক্যাডার বোঝায়। আর বৃহত্তর পরিসরে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য খাতের ক্যাডারদের অন্তর্ভুক্ত করলে, পুলিশ ও অন্যান্য শাখাকে বিবেচনায় নিলে আমলাতন্ত্রের সুবিশাল লটবহর রয়েছে। যাদের হাতে অপরিসীম ক্ষমতা বলে সাধারণভাবে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবতা আসলে এরকম হয়তো নয়। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার কাঠামোতে ধস নামার কারণে আমলাতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি প্রকৃত ক্ষমতা নিম্নগামী প্রবণতায় নামতে নামতে প্রায় নিচের ধাপে পৌঁছেছে। অনেকেই বলেন, ক্ষমতা এখন বিভিন্ন সংস্থার ইন্সপেক্টর ও পুলিশের ওসিদের হাতে। এই ক্ষমতায় কোনো কোনো সংস্থা প্রধানের কিঞ্চিৎ নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এজন্য মন্ত্রী-এমপি-সচিবের নাম ভাঙাতে হয়। এক্ষেত্রে রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন একটি অধিদফতরের প্রধান। বদলি ও পোস্টিং বাণিজ্যে তাঁর বেপরোয়া কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে যে পিলে চমকানো খবর প্রকাশিত হয়েছে তাতে বিব্রত হয়েছেন খোদ স্থানীয় সরকারমন্ত্রী। অবশ্য তিনি কোনো ছাড় দেননি। তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার মহাঅঘটনের বিষয়টি সংবাদপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রী জানার আগে মন্ত্রণালয়ের বিরাট লটবহরের আমলারা কী করেছেন? আমলাদের প্রধান দায়িত্ব তো সুপারভাইজ করা। তারা কী করেছেন? প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, বহু বছর ধরে সুপারভাইজের দায়িত্ব পালন করা হয় কদাচিৎ। যিনি সুপারভাইজ করবেন তিনি যদি অন্য ভাইজে আক্রান্ত হন তাহলে কি সঠিক কাজটি করা যায়! একটি নমুনা উদাহরণ, কক্সবাজার জেলার সাবেক এক এসপি প্রতি রাতে জুয়া খেলতেন এবং মাসিক নজরানার বাইরেও এই জুয়ার খরচ  মেটাতে হতো তাঁর নিয়ন্ত্রাণাধীন ওসিদের। কখনো গভীর রাতে তিনি টাকা চেয়ে ওসিদের ফোন দেওয়ার উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন বলে রটনা আছে। পুলিশের এই রত্নটি এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি রেঞ্জের ডিআইজি। টাকা নেওয়া ছাড়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার হাতে কি কোনো ক্ষমতা থাকার কথা? ফলে এ ধরনের ইউনিট প্রধানের নিয়ন্ত্রণাধীন কর্মকর্তাদের ক্ষমতা ও দাপট বোধগম্য কারণেই অসীম। এ ধারার ব্যতিক্রমও কিন্তু আছে। তবে ব্যতিক্রম দৃষ্টান্ত নয়, তেমনই ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরাও আসলে খুব একটা ভূমিকা রাখতে পারেন না। বরং ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরা উল্লুক উপদ্রুত অরণ্যে চিত্রাহরিণের দশায় থাকারই কথা। তা হোক পুলিশে অথবা জনপ্রশাসনের অন্য ক্ষেত্রে। বলাবাহুল্য, এটি জনপ্রশাসন পরিচালনার জন্য অনিবার্য আমলাতন্ত্রকে ভিতর থেকে ফোকলা করে দিচ্ছে!

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন