শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
অধোগতির রাজনীতি এবং ক্ষয়িষ্ণু আমলাতন্ত্র

এ নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই, মূল ক্ষমতা নিজ হাতে রেখে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শক্তভাবে দেশ চালাচ্ছেন। এরপরও প্রশ্ন আছে, প্রধানমন্ত্রী কাদের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করছেন? সংসদ ও রাজনীতিকদের মাধ্যমে? নাকি আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে? জনশ্রুতি আছে, বর্তমান সরকারের ক্ষমতার ভিত্তি হচ্ছে বিভিন্ন কিসিমের আমলাতন্ত্র। আবার কারও মতে, আসলে রাজনীতিকদের হাতেই ক্ষমতা। এর কোনটি সত্য? আর কোন পর্যায়ের আমলাদের হাতে ক্ষমতা বিরাজমান?  এ বিষয়ে নানান মত আছে, আছে প্রশ্নও। তবে প্রশ্ন তোলা সহজ, উত্তর মোটেই সরল রেখায় নেই। এরপরও প্রশ্নের প্লাবন! এ প্রসঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার এই পঙ্ক্তি বহুল শ্রুত।

“পথ ভাবে আমি দেব রথ ভাবে আমি,

মূর্তি ভাবে আমি দেব- হাসে অন্তর্যামী।”

বাংলাদেশের বাস্তবতায় এই অন্তর্যামী কে! রবিঠাকুরের কবিতার গভীর দোতনাকে পাশ কাটিয়ে একটি কথা এখানে- সেখানে, কারণে-অকারণে অহরহ বলা হয়- ‘সব ক্ষমতা আমলাদের হাতে।’  কিন্তু আসলেই কি তাই? এ নিয়ে ফুটপাত থেকে মহান জাতীয় সংসদে অনেক কথাবার্তা হয়েছে। তবে সংসদে এ আলোচনার ধারায় ক্লান্তি এসেছে বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়। কিন্তু দেশব্যাপী আমজনতার মধ্যে এ আলোচনা তুঙ্গে উঠেছে বলে মনে করেন অনেকে। বর্তমান সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্বভার আরও বেশি করে ন্যস্ত হচ্ছে সেসব শীর্ষ আমলার হাতে, যাদের ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার সুযোগ বেশি। প্রচলিত ধারণা, গত বেশ কয়েক বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মীদের চেয়ে আমলাদের ওপর বেশি ভরসা করে আসছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। এদিকে সংসদের ভূমিকা সংকুচিত হতে হতে কেবল আত্মপ্রশংসা এবং বিদেশ ভরসায় বিভ্রান্ত বিএনপির তীব্র সমালোচনায় কেন্দ্রীভূত। সার্বিক নীতিমালা প্রণয়ন বা দেশের দৈনন্দিন দেখভালের প্রক্রিয়ার দিকে নজর রাখার ক্ষেত্রে আমাদের সংসদ সদস্যদের ভূমিকা প্রায় তলানিতে বলে অনেকেরই ধারণা। ফলে মাননীয় সংসদ সদস্যরা মহান সংসদে যে কথাবার্তা বলেন, তাতে জনগণের আগ্রহ তেমন একটা থাকে না। মোদ্দা কথা, ক্ষমতাসীন দল কিংবা বিরোধী দলের রাজনীতিবিদরা সবাই যেন জনমনোযোগ আকর্ষণের মাপকাঠিতে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে আছে বহু আগে থেকেই। তা হোক সংসদে অথবা সংসদের বাইরে। তবে এক্ষেত্রে পংজ তথা পদ্মফুল হয়ে আছেন ব্যারিস্টার সুমন। কিন্তু সবেধন মণি কতদূর কী করতে পারে!

বিএনপি নিয়ে ক্ষমতাসীনদের খিস্তিখেউড় প্রতিনিয়ত চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। সরকারের অন্তত দুজন মন্ত্রী বিএনপি নিয়ে আল্লাহর ত্রিশ দিন কথা বলেন। কেবল ফেব্রুয়ারি মাসে বলেন আঠাশ দিন। এ কারণে রাজনীতিতে পথহারা বিএনপি বেশ প্রচারণা পাচ্ছে। এ অবস্থায় দেশের সামগ্রিক রাজনীতি এবং সংসদ জনপ্রত্যাশা পূরণে কতটা ভূমিকা রাখতে পারছে? প্রসঙ্গত, রাজনীতি ও সংসদের এই মাজুর দশা এক দিনে হয়নি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এ দেশের মানুষের আনন্দ-উল্লাসের বিপরীতে অবস্থানকারী অন্ধকারের শক্তি কেন্দ্রগুলো নীরবে যে বিষবৃক্ষের বীজ রোপণ করেছে তা দানব হিসেবে দৃশ্যমান হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এরপর ’৭১-এ পরাজিত দেশি-বিদেশি শক্তির ব্লুপ্রিন্ট অনুসারে রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সূচনা করেছিলেন। তিনি রাজনীতি ডিফিকাল্ট করার পাশাপাশি সংসদেরও দরপতনের ব্যবস্থা করেছেন। আর জিয়ার ধারাকে ষোলকলা পূর্ণ করার স্তরে পৌঁছে দিয়েছেন জেনারেল এরশাদ। এ হচ্ছে এক হতাশার দিক। আর মহা হতাশার বিষয় হচ্ছে- ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনীতির ধারা শক্ত ভিত পাওয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল তা বিনষ্ট হয়েছে ২০০১ সালের নির্বাচন কেন্দ্র করে। এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের নামে বিচারপতি লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নগ্ন পক্ষপাতিত্বের তান্ডবের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হন বেগম খালেদা জিয়া। এখানেই শেষ নয়। ২০০১ সালে সরকার গঠন করে বিএনপি-জামায়াত জোট পরবর্তী নির্বাচনকে নিয়ন্ত্রণ করার বাসনায় সবকিছু গুবলেট করে দেয়। সাজানো ফুলের বাগানে উল্লুক ঢুকে পড়লে যেরকম হয়। যার অনিবার্য ফল ওয়ান/ইলেভেনের অদ্ভুত সরকার। দুই বছরের মাথায় এই ধারার সরকারের কবল থেকে মুক্ত হয় দেশ। কিন্তু রাজনীতি মুক্ত হতে পারেনি। বরং রাজনীতিকদের লেজ কাটার ধারা যেন চলছে নিরন্তর। যার ছায়া পড়েছে রাজনীতি, সংসদ, প্রশাসনে। এমনকি পৌঁছেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। দেশ যেন জনসম্পৃক্ত ও জনপ্রত্যাশা পূরণের রাজনীতির উল্টোপথে ছুটছে। পাশাপাশি চলছে রাজনীতিবিদদের নানান বিষয়ে ক্ষয়িষ্ণু ধারা।

বলা হয়, রাজনীতিবিদদের মানদন্ড বিবেচিত হবে মানুষের আশা-আকাক্সক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং জনগণের সেবায় অঙ্গীকারের মানদন্ডে। কিন্তু যখন অর্থকড়ি, স্থানীয় মাস্তানদের অর্থায়ন, সহিংসতার মাত্রা এবং অর্থের বিনিময়ে দলের মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়টি নিয়মে দাঁড়িয়ে যায় তখন স্বভাবতই রাজনীতিকদের সম্মান ও মান হ্রাস পায়। বর্তমান সময়ে সাধারণভাবে ধরেই নেওয়া হয়, ইউপি থেকে মহান জাতীয় সংসদ পর্যন্ত একজন জনপ্রতিনিধি যে উন্নয়ন তহবিল পাবেন, তার পুরো অংশ নির্ধারিত খাতে ব্যয় হবে না। বরং অনেকটাই যাবে তার নিজের এবং আরও অনেকের পকেটে। এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি ব্যারিস্টার সুমন তার প্রাপ্ত অর্থের পরিমাণ তুলে ধরে নিজের নির্বাচনি এলাকায় যে বক্তব্য দিয়েছেন তা রাষ্ট্রব্যবস্থার গভীরে কালো গুহায় মৃদু আলো ফেলেছে বলে মনে করা হয়। এদিকে করোনা মহামারিকালে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পাশ কাটিয়ে সচিবদের জেলার দায়িত্ব দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সহায়তা বণ্টন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাড়ি বরাদ্দ, ত্রাণ ও অন্যান্য সরকারি প্রণোদনা বণ্টন রাজনৈতিক নেতাদের এক রকম প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। বিপরীতে মনে করা হয়, আমলাতন্ত্রের ক্রমবর্ধমান ক্ষমতায়ন অধিকতর প্রকট হয়েছে। এখানে বড় রকমের ‘কিন্তু’ আছে।

স্বীকৃত ধারা অনুসারে রাজনীতিবিদদের নীতিমালা তৈরি করার কথা। আর আমলারা তা বাস্তবায়ন করবেন সততার সঙ্গে। রাজনীতিবিদরা জনপ্রিয় ধরে রেখে দেশ নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করেন। আমলাদের দায়িত্ব নিয়মনীতি নিশ্চিত করে বাস্তবায়নের ধারা এগিয়ে নেওয়া। রাজনীতিবিদরা জননেতা আর আমলারা ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’। তাই বলে তারা মোটেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ মোটেই নন। এ যুগের ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’-এর ধারাকে সে যুগের ডমেস্টিক সার্ভেন্ট ধারার সঙ্গে মেলানো যাবে না। বরং উল্টো। আর ‘ভূতের মতন চেহারা যেমন নির্বোধ অতি ঘোর’ তো মোটেই নয়। বরং অতি ফিটফাট, কেতাদুরস্ত। চৈত্রের প্রখর রোদে যখন প্রাণিকুল হাঁসফাঁস করে, গরমে ছায়া সুনিবিড় পল্লীর কুকুরের জিভও যখন আধখানা বেরিয়ে যায়, তখনো আমাদের পাবলিক সার্ভেন্ট মহলের গলায় বড় জিভের মতো একটা টাই ঝোলে, গায়ে থাকে কোট। ব্রিটিশ সাহেবদের আদল ধরে রাখার নিরন্তর প্রয়াস। ব্রিটিশ ভারতে আইসিএস, মাঝখানে পাকিস্তানি শাসনামলে সিএসপি ধারার উত্তরাধিকার আমাদের আমলাতন্ত্র। কিন্তু সাবেক দক্ষতা ও শৃঙ্খলা কি ধরে রাখা গেছে? নাকি সেই ধারায় উত্তরণের কোনো প্রয়াস অথবা পরিকল্পনা আছে? এ নিয়ে নানান রকমের প্রশ্ন উঠতেই পারে। উঠেছেও।

আমলাতন্ত্র বলতে সাধারণত প্রশাসন ক্যাডার বোঝায়। আর বৃহত্তর পরিসরে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য খাতের ক্যাডারদের অন্তর্ভুক্ত করলে, পুলিশ ও অন্যান্য শাখাকে বিবেচনায় নিলে আমলাতন্ত্রের সুবিশাল লটবহর রয়েছে। যাদের হাতে অপরিসীম ক্ষমতা বলে সাধারণভাবে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবতা আসলে এরকম হয়তো নয়। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার কাঠামোতে ধস নামার কারণে আমলাতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি প্রকৃত ক্ষমতা নিম্নগামী প্রবণতায় নামতে নামতে প্রায় নিচের ধাপে পৌঁছেছে। অনেকেই বলেন, ক্ষমতা এখন বিভিন্ন সংস্থার ইন্সপেক্টর ও পুলিশের ওসিদের হাতে। এই ক্ষমতায় কোনো কোনো সংস্থা প্রধানের কিঞ্চিৎ নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এজন্য মন্ত্রী-এমপি-সচিবের নাম ভাঙাতে হয়। এক্ষেত্রে রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন একটি অধিদফতরের প্রধান। বদলি ও পোস্টিং বাণিজ্যে তাঁর বেপরোয়া কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে যে পিলে চমকানো খবর প্রকাশিত হয়েছে তাতে বিব্রত হয়েছেন খোদ স্থানীয় সরকারমন্ত্রী। অবশ্য তিনি কোনো ছাড় দেননি। তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার মহাঅঘটনের বিষয়টি সংবাদপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রী জানার আগে মন্ত্রণালয়ের বিরাট লটবহরের আমলারা কী করেছেন? আমলাদের প্রধান দায়িত্ব তো সুপারভাইজ করা। তারা কী করেছেন? প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, বহু বছর ধরে সুপারভাইজের দায়িত্ব পালন করা হয় কদাচিৎ। যিনি সুপারভাইজ করবেন তিনি যদি অন্য ভাইজে আক্রান্ত হন তাহলে কি সঠিক কাজটি করা যায়! একটি নমুনা উদাহরণ, কক্সবাজার জেলার সাবেক এক এসপি প্রতি রাতে জুয়া খেলতেন এবং মাসিক নজরানার বাইরেও এই জুয়ার খরচ  মেটাতে হতো তাঁর নিয়ন্ত্রাণাধীন ওসিদের। কখনো গভীর রাতে তিনি টাকা চেয়ে ওসিদের ফোন দেওয়ার উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন বলে রটনা আছে। পুলিশের এই রত্নটি এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি রেঞ্জের ডিআইজি। টাকা নেওয়া ছাড়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার হাতে কি কোনো ক্ষমতা থাকার কথা? ফলে এ ধরনের ইউনিট প্রধানের নিয়ন্ত্রণাধীন কর্মকর্তাদের ক্ষমতা ও দাপট বোধগম্য কারণেই অসীম। এ ধারার ব্যতিক্রমও কিন্তু আছে। তবে ব্যতিক্রম দৃষ্টান্ত নয়, তেমনই ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরাও আসলে খুব একটা ভূমিকা রাখতে পারেন না। বরং ব্যতিক্রমী ধারার ইউনিট প্রধানরা উল্লুক উপদ্রুত অরণ্যে চিত্রাহরিণের দশায় থাকারই কথা। তা হোক পুলিশে অথবা জনপ্রশাসনের অন্য ক্ষেত্রে। বলাবাহুল্য, এটি জনপ্রশাসন পরিচালনার জন্য অনিবার্য আমলাতন্ত্রকে ভিতর থেকে ফোকলা করে দিচ্ছে!

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা