শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

আর কত ভুল করবে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
আর কত ভুল করবে বিএনপি

‘ভুল সবই ভুল,/এ জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা, সে ভুল/ এই শ্রাবণে মোর ফাগুন যদি দেয় দেখা, সে ভুল...।’ ১৯৬২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র ‘অতল জলের আহ্বান’-এর কালজয়ী এ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন সুজাতা চক্রবর্তী। সেই কবে বালকবেলায় প্রথম শুনেছিলাম এ গানটি! ছয় দশক পরেও যখন গানটি শুনি, তন্ময় হয়ে যাই। গানটির ছত্রে ছত্রে জীবনের রূঢ় বাস্তবতার দেখা মেলে।  ভুল করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির অংশ। ‘মানুষ মাত্রই ভুল হয়’ কথাটির প্রচলন বোধকরি সে কারণেই। মানুষের মতো রাজনৈতিক দলও ভুল করতে পারে। রাজনৈতিক দলের ভুলগুলো আসে নেতৃত্ব থেকে। নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা কিংবা অপরিণামদর্শিতা একটি রাজনৈতিক দলকে মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখোমুখি করতে পারে। কখনো কখনো তা দলটির অস্তিত্বকেই করতে পারে বিপন্ন। দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির বিগত কয়েক বছরের সিদ্ধান্ত, কর্মসূচি ও কর্মকান্ড পর্যালোচনা করলে আমরা অসংখ্য ভুলের সমাহার দেখতে পাব। তন্মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন দলটির সর্বশেষ ভুল বলে মনে করেন অনেকে। যদিও দলটির শীর্ষনেতারা তা স্বীকার করতে নারাজ। হঠকারী আন্দোলনের অসফলতা এবং তারই অংশ হিসেবে নির্বাচন বর্জনের মতো অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত দলটিকে উপনীত করেছে ত্রিশঙ্কু অবস্থায়। দলটি এখন সংকটের সমুদ্রে নিমজ্জমান তরী। ধারণা করা হয়েছিল, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে বায়বীয় আন্দোলনের চিন্তা বাদ দিয়ে তারা দলের সাংগঠনিক ভিতকে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নেবে। শোনাও গিয়েছিল সেরকম। তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে পুনর্গঠনের একটি প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে- এমন খবর পত্রপত্রিকায়ও এসেছে। কিন্তু এখন আর তা শোনা যাচ্ছে না। বরং আবারও তারা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার কথা বলতে শুরু করেছে। সে সঙ্গে ভারতবিরোধী প্রচারণাকে সমর্থন জানিয়ে তারা রাজনীতি সচেতন মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। কেননা, সরকারের পাশাপাশি নিকট প্রতিবেশী দেশটিকে প্রতিপক্ষ বানালে সামনের পথ যে আরও কঠিন হয়ে পড়বে এটা সবাই বুঝলেও বিএনপির হাইকমান্ড বুঝতে পারছে বলে মনে হয় না।

সামাজিক মাধ্যমে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ প্রচারণায় জোরেশোরেই অংশ নিচ্ছে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় এজেন্ডা না হওয়া সত্ত্বেও তারা কেন এ প্রচারণায় সম্পৃক্ত হলো, তা বোধগম্য নয়। শোনা যায়, দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ফ্রান্সের প্যারিসে থিতু হওয়া এক ডাক্তার ‘ভট্টাচার্য মশাই’ এই স্লোগানের উদগাতা। এক সময়ের রুশপন্থি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ওই ব্যক্তির সেই স্লোগানকেই অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে লুফে নিয়েছে বিএনপি সমর্থকরা। আর তাতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দলীয় অফিসের সামনে নিজের কাঁধে থাকা ভারতীয় চাদরটি মাটিতে ফেলে পদপিষ্ট করে সংহতি প্রকাশ করেছেন। প্রথমে তিনি বলেছিলেন, এটা ওই প্রচারণার প্রতি বিএনপির সংহতি প্রকাশ। তবে পরদিনই ‘থুক্কু’ দিয়ে বলেছেন, ওটা তার ব্যক্তিগত বক্তব্য।

বিএনপিকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল বলেই দেশবাসী মনে করে। ১৯৭৮ সালে গঠিত হওয়ার পর চার মেয়াদে দলটি প্রায় চৌদ্দ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। একটি রাজনৈতিক দলকে কথা বলতে হয় অধিকতর দায়িত্বশীলতার সঙ্গে। ভারতের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘকালের বন্ধুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক। শুধু তাই নয়, রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী দেশও ভারত। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই সম্পর্কের শুরু। এই সম্পর্ক কখনো উষ্ণ, কখনো শীতল হয়েছে। বিএনপি যখন সরকারের ছিল, তখনো ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। মনে পড়ে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন নীলম সঞ্জীব রেড্ডি এবং প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মোরারজি দেশাই। অভূতপূর্ব সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টকে। পরবর্তী সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে এবং বিরোধীদলীয় নেতা থাকা অবস্থায় একাধিকবার ভারত সফর করেছেন। প্রতিবারই ভারত সরকার তাঁকে যথাযথ সম্মান দেখিয়েছে। এটাও ঠিক আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের পক্ষপাতিত্বের বিষয়টি এখন আর লুকোছাপার বিষয় নেই। ২০১৪ ও এবারের নির্বাচনে ভারতের সে ভূমিকা ছিল অনেকটাই প্রকাশ্য। এর নানা কারণ থাকতে পারে। হয়তো বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের আস্থা বেশি। সে কারণেই তারা চায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আওয়ামী লীগ থাকুক। তাই বলে ভারতীয় পণ্য বর্জনের মতো একটি অকূটনৈতিকসুলভ প্রচারণা চালিয়ে দেশটির সে মনোভাব কি পরিবর্তন করানো যাবে? তাছাড়া বিগত বছরগুলোতে নিজেদের ভারতের আস্থায় নিতে বিএনপির কষ্টকর প্রচেষ্টার কথাও গোপন থাকেনি। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ হয়েছে অন্য ক্ষেত্রেও। এক সময় চীনের সঙ্গে বিএনপির আলাদা একটি সম্পর্ক ছিল; যার শুরু হয়েছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার সময়ে। সেই চীনও এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে চলে গেছে। চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী, তিনি এখন বিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের প্রধান। বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে নিজের ব্যবসার স্বার্থে চীনের বৈরী দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক করায় চীন রুষ্ট হয় এবং ধীরে ধীরে বিএনপির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। গত কয়েক বছরে বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থতার ন্যায় আন্তর্জাতিক মিত্র তৈরিতেও ব্যর্থ হয়েছে। উপরন্তু পুরনো মিত্রদের দূরে ঠেলে দিয়েছে।

বিএনপিকে ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল বলে কেউ কেউ অভিহিত করে থাকেন। কথাটি সর্বাংশে সঠিক নয়। ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে বিএনপি সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। জাতীয় স্বার্থে দেশের পক্ষে অনমনীয় অবস্থান নেওয়া বা কোনো বন্ধু দেশের বৈরী আচরণের প্রতিবাদ করা সে দেশের বিরোধিতা বলে গণ্য হতে পারে না। ১৯৭৮ সালের কথা। ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর ১১ সেপ্টেম্বর আমাদের এলাকায় (বিক্রমপুরের শ্রীনগর) সফরে আসেন তৎকালীন সিনিয়রমন্ত্রী মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়া। রাতে স্থানীয় ডাকবাংলোয় খাওয়া-দাওয়ার পর বাইরে এলেন যাদু ভাই। ছাত্রকর্মী হিসেবে তাঁর সঙ্গে আমার পূর্ব পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা ছিল। সিগারেট হাতে যাদু ভাই সামনের কাঁচা সড়ক ধরে হাঁটছেন, পাশে আমি। একপর্যায়ে বললাম, ভাই, এতদিনের দল ন্যাপ বিলুপ্ত করে বিএনপিতে একীভূত হওয়া কতটুকু সঠিক সিদ্ধান্ত? আমার কাঁধে হাত রেখে তিনি বললেন, ‘শোন, ভারতীয় সম্প্রসারণবাদী আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অর্থনৈতিক স্বার্থ ও ভৌগোলিক অখন্ডত্বকে রক্ষার জন্য আওয়ামী লীগের বিপরীতে দরকার একটি শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী প্ল্যাটফরম এবং একজন দৃঢ়চেতা জাতীয়তাবাদী নেতা। বিএনপি সেই প্ল্যাটফরম এবং জিয়া সেই নেতা। আজ থেকে দশ বছর পর তোরা এই সত্যটি বুঝতে পারবি। সেদিন হয়তো তোদের যাদু ভাই নাও থাকতে পারে।’ যাদু ভাইর কথাগুলো নিয়ে পরবর্তীকালে আমি অনেক ভেবেছি। তাঁর কথার যথার্থতা উপলব্ধির পাশাপাশি আমার এটাও মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগের বিপরীতে জনসমর্থন আদায়ের জন্য ভারতের কর্মকান্ডের সমালোচনা বিএনপির একটি বড় হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। কারণ, আওয়ামী লীগ এদেশে ভারতপন্থি দল হিসেবে পরিচিত। জনগণের একটি বড় অংশের মধ্যেও ভারতবিরোধী মনোভাব ব্যাপক। এ এক বিস্ময়কর ব্যাপার! আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত যেভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে, তাতে জনসাধারণের ওই দেশটির প্রতি প্রশ্নহীন কৃতজ্ঞ থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। এর কারণ হিসেবে নানাজন নানা কথা বললেও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ওপর ভারতের এক ধরনের ‘দাদাগিরি’ অন্যতম। ভারতের সে খবরদারি মনোভাব এদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। তদুপরি সে সময়ে চাল, পাট, চামড়াসহ মূল্যবান সম্পদের ভারতে পাচার, পরবর্তীকালে গঙ্গার পানির একচেটিয়া প্রত্যাহার, সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা ভারত সম্পর্কে এদেশের মানুষের বিরূপ মনোভাবকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করেছে। আর এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে বিএনপি ওই সমস্ত মানুষের সমর্থন পেয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি একজন প্রাক্তন কূটনীতিকের সঙ্গে। তাঁর কাছে আমার প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট জিয়া ভারতবিরোধী ছিলেন কি না। তিনি বললেন, ‘কোনো বিশেষ দেশের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ জিয়ার নীতিতে ছিল না। তিনি দেশের স্বার্থের প্রশ্নে অনমনীয় ছিলেন। তবে কোনো দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বিনষ্ট হয় এমন কোনো কথা বলেননি। বরং সবাই যাতে এক ছাতার নিচে থাকতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল, ওই সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলো সৌহার্দপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, কেউ কারও ওপর খবরদারি করবে না।’ বস্তুত ‘সীমান্তের বাইরে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নেই’- জিয়াউর রহমানের এ উক্তি থেকেই তাঁর কূটনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু এখন তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল সে নীতি থেকে অনেক দূরে। তারা বন্ধু বৃদ্ধির পরিবর্তে নতুন করে শত্রু বৃদ্ধির পথে হাঁটছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভারতের প্রকাশ্য অবস্থানে তারা ক্ষুব্ধ। ভারতের এ অবস্থানকে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ এবং গণতন্ত্র হত্যায় আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা বলে মনে করে। তাই এখন তারাও ভারতবিরোধী অবস্থান নিতে বাধ্য হচ্ছে। যদি তাই হয়, তাহলে একই ইস্যুতে চীন-রাশিয়াও তো আওয়ামী লীগের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়েছিল। বিএনপি কি এখন ওই দুটি দেশের ব্যাপারেও একই অবস্থান নেবে? এরপর কি তারা চীনা ও রাশিয়ান পণ্য বর্জনেরও ডাক দেবে? এদিকে গত ২৮ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনে’ সরাসরি যুক্ত হতে চাচ্ছে না। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ, সীমান্তে হত্যাসহ নানা ইস্যুতে ভারতবিরোধী প্রচারণা অব্যাহত রাখবে। কিন্তু ভারতীয় চাদর পদদলিত করে প্রকাশ্যে সংহতি প্রকাশ করে রিজভী যে অর্বাচীনতার পরিচয় দিয়েছে, তার কী হবে? দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে অমন একটি অকূটনৈতিকসূলভ এবং প্রতিবেশী দেশের জন্য অবমাননাকর আচরণ করায় দল কি তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে? যদি না নেয়, তাহলে সেটা কি ‘মৌনতা সম্মতির লক্ষণ’ হবে না?  নিকট প্রতিবেশী একটি দেশের পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া বা সে ডাকের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করা কোনো রাজনৈতিক দলের প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত হতে পারে না। বিষয়টি নিয়ে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলে একই মনোভাব জানতে পেরেছি। তাদের কেউ ভারতীয় শাড়ি-কসমেটিকস আমদানি করেন, কেউ আনেন ইলেকট্রিক পণ্য। তারা মনে করেন, এ ধরনের প্রচারণায় অংশ নেওয়া অর্থই হলো দলকে নতুন আরেকটি ভুলের গোলকধাঁধায় নিক্ষেপ করা, যার ফল মারাত্মক বিষময় হতে পারে।  ভারতের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার শক্তি-সামর্থ্য বিএনপির আছে কি না প্রশ্ন তুলে তারা বললেন, অসম যুদ্ধে লিপ্ত হলে বেঘোরে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা থাকে। ভারতের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণায় সংশ্লিষ্ট হলে বিএনপি আরেকটি মারাত্মক ভুল করবে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা