শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

আর কত ভুল করবে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
আর কত ভুল করবে বিএনপি

‘ভুল সবই ভুল,/এ জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা, সে ভুল/ এই শ্রাবণে মোর ফাগুন যদি দেয় দেখা, সে ভুল...।’ ১৯৬২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র ‘অতল জলের আহ্বান’-এর কালজয়ী এ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন সুজাতা চক্রবর্তী। সেই কবে বালকবেলায় প্রথম শুনেছিলাম এ গানটি! ছয় দশক পরেও যখন গানটি শুনি, তন্ময় হয়ে যাই। গানটির ছত্রে ছত্রে জীবনের রূঢ় বাস্তবতার দেখা মেলে।  ভুল করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির অংশ। ‘মানুষ মাত্রই ভুল হয়’ কথাটির প্রচলন বোধকরি সে কারণেই। মানুষের মতো রাজনৈতিক দলও ভুল করতে পারে। রাজনৈতিক দলের ভুলগুলো আসে নেতৃত্ব থেকে। নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা কিংবা অপরিণামদর্শিতা একটি রাজনৈতিক দলকে মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখোমুখি করতে পারে। কখনো কখনো তা দলটির অস্তিত্বকেই করতে পারে বিপন্ন। দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির বিগত কয়েক বছরের সিদ্ধান্ত, কর্মসূচি ও কর্মকান্ড পর্যালোচনা করলে আমরা অসংখ্য ভুলের সমাহার দেখতে পাব। তন্মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন দলটির সর্বশেষ ভুল বলে মনে করেন অনেকে। যদিও দলটির শীর্ষনেতারা তা স্বীকার করতে নারাজ। হঠকারী আন্দোলনের অসফলতা এবং তারই অংশ হিসেবে নির্বাচন বর্জনের মতো অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত দলটিকে উপনীত করেছে ত্রিশঙ্কু অবস্থায়। দলটি এখন সংকটের সমুদ্রে নিমজ্জমান তরী। ধারণা করা হয়েছিল, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে বায়বীয় আন্দোলনের চিন্তা বাদ দিয়ে তারা দলের সাংগঠনিক ভিতকে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নেবে। শোনাও গিয়েছিল সেরকম। তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে পুনর্গঠনের একটি প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে- এমন খবর পত্রপত্রিকায়ও এসেছে। কিন্তু এখন আর তা শোনা যাচ্ছে না। বরং আবারও তারা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার কথা বলতে শুরু করেছে। সে সঙ্গে ভারতবিরোধী প্রচারণাকে সমর্থন জানিয়ে তারা রাজনীতি সচেতন মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। কেননা, সরকারের পাশাপাশি নিকট প্রতিবেশী দেশটিকে প্রতিপক্ষ বানালে সামনের পথ যে আরও কঠিন হয়ে পড়বে এটা সবাই বুঝলেও বিএনপির হাইকমান্ড বুঝতে পারছে বলে মনে হয় না।

সামাজিক মাধ্যমে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ প্রচারণায় জোরেশোরেই অংশ নিচ্ছে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় এজেন্ডা না হওয়া সত্ত্বেও তারা কেন এ প্রচারণায় সম্পৃক্ত হলো, তা বোধগম্য নয়। শোনা যায়, দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ফ্রান্সের প্যারিসে থিতু হওয়া এক ডাক্তার ‘ভট্টাচার্য মশাই’ এই স্লোগানের উদগাতা। এক সময়ের রুশপন্থি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ওই ব্যক্তির সেই স্লোগানকেই অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে লুফে নিয়েছে বিএনপি সমর্থকরা। আর তাতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দলীয় অফিসের সামনে নিজের কাঁধে থাকা ভারতীয় চাদরটি মাটিতে ফেলে পদপিষ্ট করে সংহতি প্রকাশ করেছেন। প্রথমে তিনি বলেছিলেন, এটা ওই প্রচারণার প্রতি বিএনপির সংহতি প্রকাশ। তবে পরদিনই ‘থুক্কু’ দিয়ে বলেছেন, ওটা তার ব্যক্তিগত বক্তব্য।

বিএনপিকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল বলেই দেশবাসী মনে করে। ১৯৭৮ সালে গঠিত হওয়ার পর চার মেয়াদে দলটি প্রায় চৌদ্দ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। একটি রাজনৈতিক দলকে কথা বলতে হয় অধিকতর দায়িত্বশীলতার সঙ্গে। ভারতের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘকালের বন্ধুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক। শুধু তাই নয়, রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী দেশও ভারত। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই সম্পর্কের শুরু। এই সম্পর্ক কখনো উষ্ণ, কখনো শীতল হয়েছে। বিএনপি যখন সরকারের ছিল, তখনো ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। মনে পড়ে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন নীলম সঞ্জীব রেড্ডি এবং প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মোরারজি দেশাই। অভূতপূর্ব সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টকে। পরবর্তী সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে এবং বিরোধীদলীয় নেতা থাকা অবস্থায় একাধিকবার ভারত সফর করেছেন। প্রতিবারই ভারত সরকার তাঁকে যথাযথ সম্মান দেখিয়েছে। এটাও ঠিক আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের পক্ষপাতিত্বের বিষয়টি এখন আর লুকোছাপার বিষয় নেই। ২০১৪ ও এবারের নির্বাচনে ভারতের সে ভূমিকা ছিল অনেকটাই প্রকাশ্য। এর নানা কারণ থাকতে পারে। হয়তো বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের আস্থা বেশি। সে কারণেই তারা চায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আওয়ামী লীগ থাকুক। তাই বলে ভারতীয় পণ্য বর্জনের মতো একটি অকূটনৈতিকসুলভ প্রচারণা চালিয়ে দেশটির সে মনোভাব কি পরিবর্তন করানো যাবে? তাছাড়া বিগত বছরগুলোতে নিজেদের ভারতের আস্থায় নিতে বিএনপির কষ্টকর প্রচেষ্টার কথাও গোপন থাকেনি। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ হয়েছে অন্য ক্ষেত্রেও। এক সময় চীনের সঙ্গে বিএনপির আলাদা একটি সম্পর্ক ছিল; যার শুরু হয়েছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার সময়ে। সেই চীনও এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে চলে গেছে। চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী, তিনি এখন বিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের প্রধান। বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে নিজের ব্যবসার স্বার্থে চীনের বৈরী দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক করায় চীন রুষ্ট হয় এবং ধীরে ধীরে বিএনপির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। গত কয়েক বছরে বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থতার ন্যায় আন্তর্জাতিক মিত্র তৈরিতেও ব্যর্থ হয়েছে। উপরন্তু পুরনো মিত্রদের দূরে ঠেলে দিয়েছে।

বিএনপিকে ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল বলে কেউ কেউ অভিহিত করে থাকেন। কথাটি সর্বাংশে সঠিক নয়। ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে বিএনপি সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। জাতীয় স্বার্থে দেশের পক্ষে অনমনীয় অবস্থান নেওয়া বা কোনো বন্ধু দেশের বৈরী আচরণের প্রতিবাদ করা সে দেশের বিরোধিতা বলে গণ্য হতে পারে না। ১৯৭৮ সালের কথা। ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর ১১ সেপ্টেম্বর আমাদের এলাকায় (বিক্রমপুরের শ্রীনগর) সফরে আসেন তৎকালীন সিনিয়রমন্ত্রী মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়া। রাতে স্থানীয় ডাকবাংলোয় খাওয়া-দাওয়ার পর বাইরে এলেন যাদু ভাই। ছাত্রকর্মী হিসেবে তাঁর সঙ্গে আমার পূর্ব পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা ছিল। সিগারেট হাতে যাদু ভাই সামনের কাঁচা সড়ক ধরে হাঁটছেন, পাশে আমি। একপর্যায়ে বললাম, ভাই, এতদিনের দল ন্যাপ বিলুপ্ত করে বিএনপিতে একীভূত হওয়া কতটুকু সঠিক সিদ্ধান্ত? আমার কাঁধে হাত রেখে তিনি বললেন, ‘শোন, ভারতীয় সম্প্রসারণবাদী আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অর্থনৈতিক স্বার্থ ও ভৌগোলিক অখন্ডত্বকে রক্ষার জন্য আওয়ামী লীগের বিপরীতে দরকার একটি শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী প্ল্যাটফরম এবং একজন দৃঢ়চেতা জাতীয়তাবাদী নেতা। বিএনপি সেই প্ল্যাটফরম এবং জিয়া সেই নেতা। আজ থেকে দশ বছর পর তোরা এই সত্যটি বুঝতে পারবি। সেদিন হয়তো তোদের যাদু ভাই নাও থাকতে পারে।’ যাদু ভাইর কথাগুলো নিয়ে পরবর্তীকালে আমি অনেক ভেবেছি। তাঁর কথার যথার্থতা উপলব্ধির পাশাপাশি আমার এটাও মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগের বিপরীতে জনসমর্থন আদায়ের জন্য ভারতের কর্মকান্ডের সমালোচনা বিএনপির একটি বড় হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। কারণ, আওয়ামী লীগ এদেশে ভারতপন্থি দল হিসেবে পরিচিত। জনগণের একটি বড় অংশের মধ্যেও ভারতবিরোধী মনোভাব ব্যাপক। এ এক বিস্ময়কর ব্যাপার! আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত যেভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে, তাতে জনসাধারণের ওই দেশটির প্রতি প্রশ্নহীন কৃতজ্ঞ থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। এর কারণ হিসেবে নানাজন নানা কথা বললেও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ওপর ভারতের এক ধরনের ‘দাদাগিরি’ অন্যতম। ভারতের সে খবরদারি মনোভাব এদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। তদুপরি সে সময়ে চাল, পাট, চামড়াসহ মূল্যবান সম্পদের ভারতে পাচার, পরবর্তীকালে গঙ্গার পানির একচেটিয়া প্রত্যাহার, সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা ভারত সম্পর্কে এদেশের মানুষের বিরূপ মনোভাবকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করেছে। আর এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে বিএনপি ওই সমস্ত মানুষের সমর্থন পেয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি একজন প্রাক্তন কূটনীতিকের সঙ্গে। তাঁর কাছে আমার প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট জিয়া ভারতবিরোধী ছিলেন কি না। তিনি বললেন, ‘কোনো বিশেষ দেশের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ জিয়ার নীতিতে ছিল না। তিনি দেশের স্বার্থের প্রশ্নে অনমনীয় ছিলেন। তবে কোনো দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বিনষ্ট হয় এমন কোনো কথা বলেননি। বরং সবাই যাতে এক ছাতার নিচে থাকতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল, ওই সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলো সৌহার্দপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, কেউ কারও ওপর খবরদারি করবে না।’ বস্তুত ‘সীমান্তের বাইরে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নেই’- জিয়াউর রহমানের এ উক্তি থেকেই তাঁর কূটনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু এখন তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল সে নীতি থেকে অনেক দূরে। তারা বন্ধু বৃদ্ধির পরিবর্তে নতুন করে শত্রু বৃদ্ধির পথে হাঁটছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভারতের প্রকাশ্য অবস্থানে তারা ক্ষুব্ধ। ভারতের এ অবস্থানকে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ এবং গণতন্ত্র হত্যায় আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা বলে মনে করে। তাই এখন তারাও ভারতবিরোধী অবস্থান নিতে বাধ্য হচ্ছে। যদি তাই হয়, তাহলে একই ইস্যুতে চীন-রাশিয়াও তো আওয়ামী লীগের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়েছিল। বিএনপি কি এখন ওই দুটি দেশের ব্যাপারেও একই অবস্থান নেবে? এরপর কি তারা চীনা ও রাশিয়ান পণ্য বর্জনেরও ডাক দেবে? এদিকে গত ২৮ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনে’ সরাসরি যুক্ত হতে চাচ্ছে না। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ, সীমান্তে হত্যাসহ নানা ইস্যুতে ভারতবিরোধী প্রচারণা অব্যাহত রাখবে। কিন্তু ভারতীয় চাদর পদদলিত করে প্রকাশ্যে সংহতি প্রকাশ করে রিজভী যে অর্বাচীনতার পরিচয় দিয়েছে, তার কী হবে? দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে অমন একটি অকূটনৈতিকসূলভ এবং প্রতিবেশী দেশের জন্য অবমাননাকর আচরণ করায় দল কি তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে? যদি না নেয়, তাহলে সেটা কি ‘মৌনতা সম্মতির লক্ষণ’ হবে না?  নিকট প্রতিবেশী একটি দেশের পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া বা সে ডাকের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করা কোনো রাজনৈতিক দলের প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত হতে পারে না। বিষয়টি নিয়ে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলে একই মনোভাব জানতে পেরেছি। তাদের কেউ ভারতীয় শাড়ি-কসমেটিকস আমদানি করেন, কেউ আনেন ইলেকট্রিক পণ্য। তারা মনে করেন, এ ধরনের প্রচারণায় অংশ নেওয়া অর্থই হলো দলকে নতুন আরেকটি ভুলের গোলকধাঁধায় নিক্ষেপ করা, যার ফল মারাত্মক বিষময় হতে পারে।  ভারতের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার শক্তি-সামর্থ্য বিএনপির আছে কি না প্রশ্ন তুলে তারা বললেন, অসম যুদ্ধে লিপ্ত হলে বেঘোরে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা থাকে। ভারতের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণায় সংশ্লিষ্ট হলে বিএনপি আরেকটি মারাত্মক ভুল করবে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন