শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

আর কত ভুল করবে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
আর কত ভুল করবে বিএনপি

‘ভুল সবই ভুল,/এ জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা, সে ভুল/ এই শ্রাবণে মোর ফাগুন যদি দেয় দেখা, সে ভুল...।’ ১৯৬২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র ‘অতল জলের আহ্বান’-এর কালজয়ী এ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন সুজাতা চক্রবর্তী। সেই কবে বালকবেলায় প্রথম শুনেছিলাম এ গানটি! ছয় দশক পরেও যখন গানটি শুনি, তন্ময় হয়ে যাই। গানটির ছত্রে ছত্রে জীবনের রূঢ় বাস্তবতার দেখা মেলে।  ভুল করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির অংশ। ‘মানুষ মাত্রই ভুল হয়’ কথাটির প্রচলন বোধকরি সে কারণেই। মানুষের মতো রাজনৈতিক দলও ভুল করতে পারে। রাজনৈতিক দলের ভুলগুলো আসে নেতৃত্ব থেকে। নেতৃত্বের অদূরদর্শিতা কিংবা অপরিণামদর্শিতা একটি রাজনৈতিক দলকে মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখোমুখি করতে পারে। কখনো কখনো তা দলটির অস্তিত্বকেই করতে পারে বিপন্ন। দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির বিগত কয়েক বছরের সিদ্ধান্ত, কর্মসূচি ও কর্মকান্ড পর্যালোচনা করলে আমরা অসংখ্য ভুলের সমাহার দেখতে পাব। তন্মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন দলটির সর্বশেষ ভুল বলে মনে করেন অনেকে। যদিও দলটির শীর্ষনেতারা তা স্বীকার করতে নারাজ। হঠকারী আন্দোলনের অসফলতা এবং তারই অংশ হিসেবে নির্বাচন বর্জনের মতো অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত দলটিকে উপনীত করেছে ত্রিশঙ্কু অবস্থায়। দলটি এখন সংকটের সমুদ্রে নিমজ্জমান তরী। ধারণা করা হয়েছিল, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে বায়বীয় আন্দোলনের চিন্তা বাদ দিয়ে তারা দলের সাংগঠনিক ভিতকে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নেবে। শোনাও গিয়েছিল সেরকম। তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে পুনর্গঠনের একটি প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে- এমন খবর পত্রপত্রিকায়ও এসেছে। কিন্তু এখন আর তা শোনা যাচ্ছে না। বরং আবারও তারা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার কথা বলতে শুরু করেছে। সে সঙ্গে ভারতবিরোধী প্রচারণাকে সমর্থন জানিয়ে তারা রাজনীতি সচেতন মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। কেননা, সরকারের পাশাপাশি নিকট প্রতিবেশী দেশটিকে প্রতিপক্ষ বানালে সামনের পথ যে আরও কঠিন হয়ে পড়বে এটা সবাই বুঝলেও বিএনপির হাইকমান্ড বুঝতে পারছে বলে মনে হয় না।

সামাজিক মাধ্যমে ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ প্রচারণায় জোরেশোরেই অংশ নিচ্ছে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় এজেন্ডা না হওয়া সত্ত্বেও তারা কেন এ প্রচারণায় সম্পৃক্ত হলো, তা বোধগম্য নয়। শোনা যায়, দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ফ্রান্সের প্যারিসে থিতু হওয়া এক ডাক্তার ‘ভট্টাচার্য মশাই’ এই স্লোগানের উদগাতা। এক সময়ের রুশপন্থি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ওই ব্যক্তির সেই স্লোগানকেই অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে লুফে নিয়েছে বিএনপি সমর্থকরা। আর তাতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দলীয় অফিসের সামনে নিজের কাঁধে থাকা ভারতীয় চাদরটি মাটিতে ফেলে পদপিষ্ট করে সংহতি প্রকাশ করেছেন। প্রথমে তিনি বলেছিলেন, এটা ওই প্রচারণার প্রতি বিএনপির সংহতি প্রকাশ। তবে পরদিনই ‘থুক্কু’ দিয়ে বলেছেন, ওটা তার ব্যক্তিগত বক্তব্য।

বিএনপিকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল বলেই দেশবাসী মনে করে। ১৯৭৮ সালে গঠিত হওয়ার পর চার মেয়াদে দলটি প্রায় চৌদ্দ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। একটি রাজনৈতিক দলকে কথা বলতে হয় অধিকতর দায়িত্বশীলতার সঙ্গে। ভারতের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘকালের বন্ধুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক। শুধু তাই নয়, রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী দেশও ভারত। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই সম্পর্কের শুরু। এই সম্পর্ক কখনো উষ্ণ, কখনো শীতল হয়েছে। বিএনপি যখন সরকারের ছিল, তখনো ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। মনে পড়ে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন নীলম সঞ্জীব রেড্ডি এবং প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মোরারজি দেশাই। অভূতপূর্ব সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টকে। পরবর্তী সময়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে এবং বিরোধীদলীয় নেতা থাকা অবস্থায় একাধিকবার ভারত সফর করেছেন। প্রতিবারই ভারত সরকার তাঁকে যথাযথ সম্মান দেখিয়েছে। এটাও ঠিক আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের পক্ষপাতিত্বের বিষয়টি এখন আর লুকোছাপার বিষয় নেই। ২০১৪ ও এবারের নির্বাচনে ভারতের সে ভূমিকা ছিল অনেকটাই প্রকাশ্য। এর নানা কারণ থাকতে পারে। হয়তো বিএনপির চেয়ে আওয়ামী লীগের প্রতি ভারতের আস্থা বেশি। সে কারণেই তারা চায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আওয়ামী লীগ থাকুক। তাই বলে ভারতীয় পণ্য বর্জনের মতো একটি অকূটনৈতিকসুলভ প্রচারণা চালিয়ে দেশটির সে মনোভাব কি পরিবর্তন করানো যাবে? তাছাড়া বিগত বছরগুলোতে নিজেদের ভারতের আস্থায় নিতে বিএনপির কষ্টকর প্রচেষ্টার কথাও গোপন থাকেনি। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। ব্যর্থ হয়েছে অন্য ক্ষেত্রেও। এক সময় চীনের সঙ্গে বিএনপির আলাদা একটি সম্পর্ক ছিল; যার শুরু হয়েছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার সময়ে। সেই চীনও এখন আওয়ামী লীগের পক্ষে চলে গেছে। চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী, তিনি এখন বিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের প্রধান। বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে নিজের ব্যবসার স্বার্থে চীনের বৈরী দেশ তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক করায় চীন রুষ্ট হয় এবং ধীরে ধীরে বিএনপির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। গত কয়েক বছরে বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থতার ন্যায় আন্তর্জাতিক মিত্র তৈরিতেও ব্যর্থ হয়েছে। উপরন্তু পুরনো মিত্রদের দূরে ঠেলে দিয়েছে।

বিএনপিকে ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল বলে কেউ কেউ অভিহিত করে থাকেন। কথাটি সর্বাংশে সঠিক নয়। ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে বিএনপি সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের প্রশ্নে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। জাতীয় স্বার্থে দেশের পক্ষে অনমনীয় অবস্থান নেওয়া বা কোনো বন্ধু দেশের বৈরী আচরণের প্রতিবাদ করা সে দেশের বিরোধিতা বলে গণ্য হতে পারে না। ১৯৭৮ সালের কথা। ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর ১১ সেপ্টেম্বর আমাদের এলাকায় (বিক্রমপুরের শ্রীনগর) সফরে আসেন তৎকালীন সিনিয়রমন্ত্রী মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়া। রাতে স্থানীয় ডাকবাংলোয় খাওয়া-দাওয়ার পর বাইরে এলেন যাদু ভাই। ছাত্রকর্মী হিসেবে তাঁর সঙ্গে আমার পূর্ব পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা ছিল। সিগারেট হাতে যাদু ভাই সামনের কাঁচা সড়ক ধরে হাঁটছেন, পাশে আমি। একপর্যায়ে বললাম, ভাই, এতদিনের দল ন্যাপ বিলুপ্ত করে বিএনপিতে একীভূত হওয়া কতটুকু সঠিক সিদ্ধান্ত? আমার কাঁধে হাত রেখে তিনি বললেন, ‘শোন, ভারতীয় সম্প্রসারণবাদী আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অর্থনৈতিক স্বার্থ ও ভৌগোলিক অখন্ডত্বকে রক্ষার জন্য আওয়ামী লীগের বিপরীতে দরকার একটি শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী প্ল্যাটফরম এবং একজন দৃঢ়চেতা জাতীয়তাবাদী নেতা। বিএনপি সেই প্ল্যাটফরম এবং জিয়া সেই নেতা। আজ থেকে দশ বছর পর তোরা এই সত্যটি বুঝতে পারবি। সেদিন হয়তো তোদের যাদু ভাই নাও থাকতে পারে।’ যাদু ভাইর কথাগুলো নিয়ে পরবর্তীকালে আমি অনেক ভেবেছি। তাঁর কথার যথার্থতা উপলব্ধির পাশাপাশি আমার এটাও মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগের বিপরীতে জনসমর্থন আদায়ের জন্য ভারতের কর্মকান্ডের সমালোচনা বিএনপির একটি বড় হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। কারণ, আওয়ামী লীগ এদেশে ভারতপন্থি দল হিসেবে পরিচিত। জনগণের একটি বড় অংশের মধ্যেও ভারতবিরোধী মনোভাব ব্যাপক। এ এক বিস্ময়কর ব্যাপার! আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত যেভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে, তাতে জনসাধারণের ওই দেশটির প্রতি প্রশ্নহীন কৃতজ্ঞ থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। এর কারণ হিসেবে নানাজন নানা কথা বললেও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ওপর ভারতের এক ধরনের ‘দাদাগিরি’ অন্যতম। ভারতের সে খবরদারি মনোভাব এদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। তদুপরি সে সময়ে চাল, পাট, চামড়াসহ মূল্যবান সম্পদের ভারতে পাচার, পরবর্তীকালে গঙ্গার পানির একচেটিয়া প্রত্যাহার, সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা ভারত সম্পর্কে এদেশের মানুষের বিরূপ মনোভাবকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করেছে। আর এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে বিএনপি ওই সমস্ত মানুষের সমর্থন পেয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি একজন প্রাক্তন কূটনীতিকের সঙ্গে। তাঁর কাছে আমার প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট জিয়া ভারতবিরোধী ছিলেন কি না। তিনি বললেন, ‘কোনো বিশেষ দেশের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ জিয়ার নীতিতে ছিল না। তিনি দেশের স্বার্থের প্রশ্নে অনমনীয় ছিলেন। তবে কোনো দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব বিনষ্ট হয় এমন কোনো কথা বলেননি। বরং সবাই যাতে এক ছাতার নিচে থাকতে পারে সে লক্ষ্যে তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানের উদ্দেশ্য ছিল, ওই সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলো সৌহার্দপূর্ণ সহাবস্থানের ভিত্তিতে পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, কেউ কারও ওপর খবরদারি করবে না।’ বস্তুত ‘সীমান্তের বাইরে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নেই’- জিয়াউর রহমানের এ উক্তি থেকেই তাঁর কূটনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু এখন তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল সে নীতি থেকে অনেক দূরে। তারা বন্ধু বৃদ্ধির পরিবর্তে নতুন করে শত্রু বৃদ্ধির পথে হাঁটছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভারতের প্রকাশ্য অবস্থানে তারা ক্ষুব্ধ। ভারতের এ অবস্থানকে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ এবং গণতন্ত্র হত্যায় আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা বলে মনে করে। তাই এখন তারাও ভারতবিরোধী অবস্থান নিতে বাধ্য হচ্ছে। যদি তাই হয়, তাহলে একই ইস্যুতে চীন-রাশিয়াও তো আওয়ামী লীগের পক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়েছিল। বিএনপি কি এখন ওই দুটি দেশের ব্যাপারেও একই অবস্থান নেবে? এরপর কি তারা চীনা ও রাশিয়ান পণ্য বর্জনেরও ডাক দেবে? এদিকে গত ২৮ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএনপি ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনে’ সরাসরি যুক্ত হতে চাচ্ছে না। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ, সীমান্তে হত্যাসহ নানা ইস্যুতে ভারতবিরোধী প্রচারণা অব্যাহত রাখবে। কিন্তু ভারতীয় চাদর পদদলিত করে প্রকাশ্যে সংহতি প্রকাশ করে রিজভী যে অর্বাচীনতার পরিচয় দিয়েছে, তার কী হবে? দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে অমন একটি অকূটনৈতিকসূলভ এবং প্রতিবেশী দেশের জন্য অবমাননাকর আচরণ করায় দল কি তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে? যদি না নেয়, তাহলে সেটা কি ‘মৌনতা সম্মতির লক্ষণ’ হবে না?  নিকট প্রতিবেশী একটি দেশের পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া বা সে ডাকের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করা কোনো রাজনৈতিক দলের প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত হতে পারে না। বিষয়টি নিয়ে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলে একই মনোভাব জানতে পেরেছি। তাদের কেউ ভারতীয় শাড়ি-কসমেটিকস আমদানি করেন, কেউ আনেন ইলেকট্রিক পণ্য। তারা মনে করেন, এ ধরনের প্রচারণায় অংশ নেওয়া অর্থই হলো দলকে নতুন আরেকটি ভুলের গোলকধাঁধায় নিক্ষেপ করা, যার ফল মারাত্মক বিষময় হতে পারে।  ভারতের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার শক্তি-সামর্থ্য বিএনপির আছে কি না প্রশ্ন তুলে তারা বললেন, অসম যুদ্ধে লিপ্ত হলে বেঘোরে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা থাকে। ভারতের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণায় সংশ্লিষ্ট হলে বিএনপি আরেকটি মারাত্মক ভুল করবে।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ