শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪

পাছে লোকে কিছু বলে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাছে লোকে কিছু বলে

স্বনামধন্য আইনবিদ, আইন সংস্কারক, বিচারক, বাগ্মী, লেখক, অনুবাদক মরহুম গাজী শামসুর রহমান (১৯২১-১৯৯৮) টেলিভিশনে আইন-কানুন ও আইনের ভাষ্য বা ব্যাখ্যা-বয়ান করার সময় প্রায়শ দবির ও সাবেত নামীয় দুই ব্যক্তির উদাহরণ দিতেন। চোখ বুজে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় আইন কানুনের যে ব্যাখ্যা তিনি দিতেন, সেখানে দবির ও সাবেতের প্রসঙ্গ থাকতই। যে কোনো মামলায়, বিবাদ-বিসংবাদে বাদী ও বিবাদী, যে কোনো ঘটনায় পক্ষ আর বিপক্ষের সাক্ষী কিংবা প্রতিনিধি হিসেবে দবির ও সাবেতকে তিনি এমনভাবে উপস্থাপন করতেন যেন দবির সৎ, সহজ-সরলমনা ও যুক্তিবাদী এবং তার বিপরীতে সাবেত একটু অধমর্ণ প্রকৃতির, কিছুটা বোকা কিছুটা চালাকির মিশেল আর আইনের দৃষ্টিতে অনেকটা বিবাদী কিংবা আসামি প্রকৃতির। এ দুই ব্যক্তির বোধ-বুদ্ধি আর আচরণ দিয়ে যে কোনো ফৌজদারি কিংবা দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমা বাগবিতণ্ডা ও ফ্যাকড়া ফ্যাসাদে দবির ও সাবেত পরস্পরের মুখোমুখি হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করতেন। আদালতের কাছে দুজনই সমান বিচার বিবেচনার দাবিদার। দবিরের পক্ষে তার উকিল এবং সাবেতের পক্ষে তার উকিল যেভাবে কাগজপত্র দলিল দস্তাবেজ হাজির করতে সক্ষম হবেন সেটি নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করে রায় দেবেন আদালত। আদালতের রায়কে সবাই শিরোধার্য মনে করবেন, এক একটি রায় যেন এক একটি মাইলস্টোন ওই বিষয়ে এবং আদালতের ন্যায়দণ্ড সকল পর্যায়ে সব দেশ ও সমাজে অনুসরণীয় বলে প্রতিভাত, পরিপালিত হয়ে থাকে। হাকিম নড়বে তবু হুকুম নড়বে না। এ কারণেই আদালতের আদেশ বা সিদ্ধান্তে কেউ ন্যূনতম সংশয়, সন্দেহ, বিরূপ সমালোচনা প্রকাশ কিংবা অমান্য করলে তা আদালত অবমাননা বলে ধরা হয়ে থাকে। সব শাস্ত্রে আদালতের রায়কে বিনাবাক্য ব্যয়ে শিরোধার্য বিবেচনার পরামর্শ রয়েছে। সুতরাং আদালতের রায়ের মধ্যে কোনো সংশয় সন্দেহ, পক্ষপাতিত্ব থাকা বা জাগার সুযোগ যাতে না থাকে সেটিরও নিশ্চয়ন থাকে। নিম্ন আদালতের রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন। রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে পারবেন। অর্থাৎ তার প্রতি কোনো অবিচার করা হয়ে থাকলে আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার তার আছে বা থাকবে। সুতরাং আদালতের রায় ন্যায় বিচারের স্বার্থে, এর মর্যাদা এবং বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে নিরপেক্ষ নিরাপস মনোভাব পোষণ করে থাকেন। আর সে কারণেই আদালত অবমাননার শাস্তি ও জরিমানা থেকে মেজর পানিশমেন্ট হতে পারে। রাস্তার ট্রাফিক পুলিশের বেয়াদবি কর্মকাণ্ডের জন্য আদালত আবমাননার এক কেসে পুলিশের খোদ বড় কর্তা চাকরি হারিয়েছিলেন।

পাল, মৌর্য, গুপ্ত, হাবশি প্রায় সব যুগে ন্যায় বিচারকে সর্বাগ্রে সম্মান, অবস্থান ও অধিষ্ঠানের বিষয় মনে করা হতো। মুঘল আমলেও দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমার আধিক্য থাকত। ফৌজদারি ততটা নয়, কেননা সমাজে নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুনখারাবি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার আওতাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। এ দেশীয় বিচার প্রক্রিয়ায় সার্বজনীনতা ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকারের আমলে। সে সময় দবির ও সাবেতের মাঝখানে কায়েমি স্বার্থবাদী আরেক পক্ষ (সরকার বা নির্বাহী বিভাগ) দাঁড়িয়ে যায় যাদের ব্যবহার করে সাতসাগর তেরো নদীর ওপার থেকে এদেশে আসা ঔপনিবেশিক সরকার এখানে এসে গেঁড়ে বসতে চেয়েছিল- দীর্ঘদিন এখানে থাকতে চেয়েছিল বলেই। তারা বিচার বিভাগকে নিজেদের পক্ষে রাখতে নিজেদের লোককে নিজেরা বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিত। দবির, সাবেতকে বশে রাখার ক্ষমতা নিজেদের কাছে রাখার পক্ষপাতি ছিল বলেই তারা বিচার বিভাগে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ন্যায় বিচার সুবিচার সেখানে বিভিন্ন পোশাক-আশাকে ব্যবহার করা হতো। ইতিহাসবিদ তপন রায় চৌধুরীর (১৯২৬-২০১৪) বাঙালনামা (২০১৪) থেকে আমরা জানতে পারি বরিশাল শহরে তাঁর পিতা কংগ্রেস কর্মীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতে ইংরেজ পুলিশ অফিসারের ভূমিকাকে সমালোচনা বা দোষারোপ করে একটি রায় দিয়েছিলেন একজন সাহসী বাঙালি বিচারক। মামলাটি রাজনৈতিক মামলা, কেননা ওই কংগ্রেস কর্মী (ব্রিটিশ) সরকারের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনে ছিলেন। তাকে গ্রেফতার করে জেলে ভরতে হবে। এখন সরকারেরই পুলিশ বাহিনী তাকে ‘বিশেষ উপায়ে’ না দেখার ভান বা অভিনয় করে। এদেশীয় বাঙালি বিচারক তার রায়ে বললেন, পুলিশ পলাতক আসামি কোথায় আছে তা জানা সত্ত্বেও তার বাড়িতে নোটিস জারি করে বরং আসামির প্রতি বিশেষ ব্যবহার আরোপ করেছে। বিচারক ব্রিটিশ রাজার বিশ্বস্ত কর্মচারীর দায়িত্ব পালনে পক্ষপাতিত্ব বা ব্যর্থতার দায় আনলেন। ব্রিটিশ সরকার ওই বিচারকের ওপর ক্ষেপে গেলেন। কেননা ‘ধোঁয়া তুলসী পাতা’র মতো তার অতি বিশ্বস্ত কর্মচারীকে কেন এভাবে হেয় করা হয়েছে। তাঁরা সেই বিচারককে ময়মনসিংহের মতো দুর্গম এলাকায় বদলি করলেন। একবার এক দেশে সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সেদেশের সরকারপ্রধান নিজে নির্বাচনি আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন মর্মে মামলা করেন তার বিপক্ষ প্রার্থী। অভিযোগ সরকারপ্রধান সরকারি খরচে সরকারি কর্মচারীদের আতিথেয়তা ও সেবা গ্রহণ করেছেন। তার সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাকে (অবসর গ্রহণের আগেই) তার নির্বাচনি এজেন্ট বানানো হয়েছে। অভিযোগ, নির্বাচিত হওয়ার জন্য তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। নির্বাচনে তার প্রতিপক্ষ তার বিরুদ্ধে নৈতিকতা ও নির্বাচনি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ এনে মামলা ঠুঁকে দিলেন। যার বিরুদ্ধে নির্বাচনি মামলা, তিনি যেহেতু ক্ষমতাসীন সেই মামলা নিষ্পত্তিতে পাঁচ বছর সময় লেগে গেল। অর্থাৎ তিনি ক্ষমতায় থাকতেই এই বিচার বিলম্বিত হতে হতে ক্ষমতার সময় পার করার পর মাননীয় আদালত তাকে শাস্তির বিধান করে রায় দিলেন। তখন তো তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে কয়েক বছরের জন্য তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।

আদালতে উপস্থাপিত কাগজপত্র দেখে তার ভিত্তিতে বিচারক রায় দেবেন। কিন্তু সেই কাগজপত্র যদি আসামির বিপক্ষে অভিযোগকারী নিজে তৈরি করে সরবরাহ করেন, আসামিকে জেলে রেখে অভিযোগনামা দাখিলে বিলম্ব করেন কিংবা বিচারক অসুস্থতার জন্য শুনানিতে বিলম্ব হতে পারে, তাহলে আসামির জেলহাজত বাস বাড়তেই থাকবে। আদালত তো সবার, তিনি দবিরেরও সাবেতেরও। জাস্টিস ডিলেইড জাস্টিস ডিনায়েড বলে একটা মশহুর প্রবাদ আছে। আদালত কাগজপত্র না পেলে মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন না এই যুক্তিসঙ্গত যুক্তিতে, আসামির দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলি মামলার তারিখ পিছিয়ে আসামির শাস্তিভোগ বাড়তেই পারে। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদা বা না কাঁদার ব্যাপারে আদালতের করণীয় নিয়ে বিষয়টি সচেতন বিবেচনায় রাখেন বিচার বিভাগ। আদালতে মৌলিক অধিকার বজায় রাখার প্রার্থনা চেয়ে রিট করা হয়। একটি ঔপনিবেশিক পরিবেশে এমনটি হওয়া স্বাভাবিক যে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টিকারী অসাধারণ বাদীরও পক্ষে মৌলিক অধিকার আইনের আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া বোধগম্য কারণে যতটা সহজপ্রাপ্য হয় সাধারণ মানুষের সেই মৌলিক অধিকার লাভ স্বয়ংক্রিয় হয় না, হয় অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর। ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের সময় দবির ও সাবেতেরা এহেন পরিস্থিতিতে কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামে বিজয়লাভ করে এবং সংবিধানে নিম্নবর্ণিত বিধান সন্নিবেশ ঘটায়। ১৯। সুযোগের সমতা-(১) সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন। (২) মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য বিলোপ করিবার জন্য, নাগরিকদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের সমান স্তর অর্জনের উদ্দেশে সুষম সুযোগ-সুবিধাদান নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। এবং ২০। অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম (১) ...(২) রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করিবেন, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনো ব্যক্তি অনুপার্জিত আয় ভোগ করিতে সমর্থ হইবেন না। এখন যদি দেখা যায় সেই স্বাধীন ও মুক্ত দেশে ঔপনিবেশিক আমলের নিবর্তনমূলক মনোভঙ্গি, পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রয়োগে ব্যত্যয় ঘটছে; তখন পাছে লোকে কিছু বলে এই ভয় ও বিবেচনায় বিস্ময়ের সঙ্গে, বেদনার সঙ্গে, দেশ ও সমাজ কালজয়ী কণ্ঠশিল্পী মান্না দের সঙ্গে গলা মেলাতেই পারেন- ‘যে ক্ষতি আমি নিয়েছিলাম মেনে, সে ক্ষতিপূরণ করতে কেন এলে, কি খেলা তুমি নতুন করে যাবে আবার খেলে...’।

লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা