শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪

পাছে লোকে কিছু বলে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাছে লোকে কিছু বলে

স্বনামধন্য আইনবিদ, আইন সংস্কারক, বিচারক, বাগ্মী, লেখক, অনুবাদক মরহুম গাজী শামসুর রহমান (১৯২১-১৯৯৮) টেলিভিশনে আইন-কানুন ও আইনের ভাষ্য বা ব্যাখ্যা-বয়ান করার সময় প্রায়শ দবির ও সাবেত নামীয় দুই ব্যক্তির উদাহরণ দিতেন। চোখ বুজে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় আইন কানুনের যে ব্যাখ্যা তিনি দিতেন, সেখানে দবির ও সাবেতের প্রসঙ্গ থাকতই। যে কোনো মামলায়, বিবাদ-বিসংবাদে বাদী ও বিবাদী, যে কোনো ঘটনায় পক্ষ আর বিপক্ষের সাক্ষী কিংবা প্রতিনিধি হিসেবে দবির ও সাবেতকে তিনি এমনভাবে উপস্থাপন করতেন যেন দবির সৎ, সহজ-সরলমনা ও যুক্তিবাদী এবং তার বিপরীতে সাবেত একটু অধমর্ণ প্রকৃতির, কিছুটা বোকা কিছুটা চালাকির মিশেল আর আইনের দৃষ্টিতে অনেকটা বিবাদী কিংবা আসামি প্রকৃতির। এ দুই ব্যক্তির বোধ-বুদ্ধি আর আচরণ দিয়ে যে কোনো ফৌজদারি কিংবা দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমা বাগবিতণ্ডা ও ফ্যাকড়া ফ্যাসাদে দবির ও সাবেত পরস্পরের মুখোমুখি হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করতেন। আদালতের কাছে দুজনই সমান বিচার বিবেচনার দাবিদার। দবিরের পক্ষে তার উকিল এবং সাবেতের পক্ষে তার উকিল যেভাবে কাগজপত্র দলিল দস্তাবেজ হাজির করতে সক্ষম হবেন সেটি নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করে রায় দেবেন আদালত। আদালতের রায়কে সবাই শিরোধার্য মনে করবেন, এক একটি রায় যেন এক একটি মাইলস্টোন ওই বিষয়ে এবং আদালতের ন্যায়দণ্ড সকল পর্যায়ে সব দেশ ও সমাজে অনুসরণীয় বলে প্রতিভাত, পরিপালিত হয়ে থাকে। হাকিম নড়বে তবু হুকুম নড়বে না। এ কারণেই আদালতের আদেশ বা সিদ্ধান্তে কেউ ন্যূনতম সংশয়, সন্দেহ, বিরূপ সমালোচনা প্রকাশ কিংবা অমান্য করলে তা আদালত অবমাননা বলে ধরা হয়ে থাকে। সব শাস্ত্রে আদালতের রায়কে বিনাবাক্য ব্যয়ে শিরোধার্য বিবেচনার পরামর্শ রয়েছে। সুতরাং আদালতের রায়ের মধ্যে কোনো সংশয় সন্দেহ, পক্ষপাতিত্ব থাকা বা জাগার সুযোগ যাতে না থাকে সেটিরও নিশ্চয়ন থাকে। নিম্ন আদালতের রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন। রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে পারবেন। অর্থাৎ তার প্রতি কোনো অবিচার করা হয়ে থাকলে আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার তার আছে বা থাকবে। সুতরাং আদালতের রায় ন্যায় বিচারের স্বার্থে, এর মর্যাদা এবং বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে নিরপেক্ষ নিরাপস মনোভাব পোষণ করে থাকেন। আর সে কারণেই আদালত অবমাননার শাস্তি ও জরিমানা থেকে মেজর পানিশমেন্ট হতে পারে। রাস্তার ট্রাফিক পুলিশের বেয়াদবি কর্মকাণ্ডের জন্য আদালত আবমাননার এক কেসে পুলিশের খোদ বড় কর্তা চাকরি হারিয়েছিলেন।

পাল, মৌর্য, গুপ্ত, হাবশি প্রায় সব যুগে ন্যায় বিচারকে সর্বাগ্রে সম্মান, অবস্থান ও অধিষ্ঠানের বিষয় মনে করা হতো। মুঘল আমলেও দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমার আধিক্য থাকত। ফৌজদারি ততটা নয়, কেননা সমাজে নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুনখারাবি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার আওতাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। এ দেশীয় বিচার প্রক্রিয়ায় সার্বজনীনতা ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকারের আমলে। সে সময় দবির ও সাবেতের মাঝখানে কায়েমি স্বার্থবাদী আরেক পক্ষ (সরকার বা নির্বাহী বিভাগ) দাঁড়িয়ে যায় যাদের ব্যবহার করে সাতসাগর তেরো নদীর ওপার থেকে এদেশে আসা ঔপনিবেশিক সরকার এখানে এসে গেঁড়ে বসতে চেয়েছিল- দীর্ঘদিন এখানে থাকতে চেয়েছিল বলেই। তারা বিচার বিভাগকে নিজেদের পক্ষে রাখতে নিজেদের লোককে নিজেরা বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিত। দবির, সাবেতকে বশে রাখার ক্ষমতা নিজেদের কাছে রাখার পক্ষপাতি ছিল বলেই তারা বিচার বিভাগে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ন্যায় বিচার সুবিচার সেখানে বিভিন্ন পোশাক-আশাকে ব্যবহার করা হতো। ইতিহাসবিদ তপন রায় চৌধুরীর (১৯২৬-২০১৪) বাঙালনামা (২০১৪) থেকে আমরা জানতে পারি বরিশাল শহরে তাঁর পিতা কংগ্রেস কর্মীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতে ইংরেজ পুলিশ অফিসারের ভূমিকাকে সমালোচনা বা দোষারোপ করে একটি রায় দিয়েছিলেন একজন সাহসী বাঙালি বিচারক। মামলাটি রাজনৈতিক মামলা, কেননা ওই কংগ্রেস কর্মী (ব্রিটিশ) সরকারের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনে ছিলেন। তাকে গ্রেফতার করে জেলে ভরতে হবে। এখন সরকারেরই পুলিশ বাহিনী তাকে ‘বিশেষ উপায়ে’ না দেখার ভান বা অভিনয় করে। এদেশীয় বাঙালি বিচারক তার রায়ে বললেন, পুলিশ পলাতক আসামি কোথায় আছে তা জানা সত্ত্বেও তার বাড়িতে নোটিস জারি করে বরং আসামির প্রতি বিশেষ ব্যবহার আরোপ করেছে। বিচারক ব্রিটিশ রাজার বিশ্বস্ত কর্মচারীর দায়িত্ব পালনে পক্ষপাতিত্ব বা ব্যর্থতার দায় আনলেন। ব্রিটিশ সরকার ওই বিচারকের ওপর ক্ষেপে গেলেন। কেননা ‘ধোঁয়া তুলসী পাতা’র মতো তার অতি বিশ্বস্ত কর্মচারীকে কেন এভাবে হেয় করা হয়েছে। তাঁরা সেই বিচারককে ময়মনসিংহের মতো দুর্গম এলাকায় বদলি করলেন। একবার এক দেশে সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সেদেশের সরকারপ্রধান নিজে নির্বাচনি আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন মর্মে মামলা করেন তার বিপক্ষ প্রার্থী। অভিযোগ সরকারপ্রধান সরকারি খরচে সরকারি কর্মচারীদের আতিথেয়তা ও সেবা গ্রহণ করেছেন। তার সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাকে (অবসর গ্রহণের আগেই) তার নির্বাচনি এজেন্ট বানানো হয়েছে। অভিযোগ, নির্বাচিত হওয়ার জন্য তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। নির্বাচনে তার প্রতিপক্ষ তার বিরুদ্ধে নৈতিকতা ও নির্বাচনি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ এনে মামলা ঠুঁকে দিলেন। যার বিরুদ্ধে নির্বাচনি মামলা, তিনি যেহেতু ক্ষমতাসীন সেই মামলা নিষ্পত্তিতে পাঁচ বছর সময় লেগে গেল। অর্থাৎ তিনি ক্ষমতায় থাকতেই এই বিচার বিলম্বিত হতে হতে ক্ষমতার সময় পার করার পর মাননীয় আদালত তাকে শাস্তির বিধান করে রায় দিলেন। তখন তো তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে কয়েক বছরের জন্য তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।

আদালতে উপস্থাপিত কাগজপত্র দেখে তার ভিত্তিতে বিচারক রায় দেবেন। কিন্তু সেই কাগজপত্র যদি আসামির বিপক্ষে অভিযোগকারী নিজে তৈরি করে সরবরাহ করেন, আসামিকে জেলে রেখে অভিযোগনামা দাখিলে বিলম্ব করেন কিংবা বিচারক অসুস্থতার জন্য শুনানিতে বিলম্ব হতে পারে, তাহলে আসামির জেলহাজত বাস বাড়তেই থাকবে। আদালত তো সবার, তিনি দবিরেরও সাবেতেরও। জাস্টিস ডিলেইড জাস্টিস ডিনায়েড বলে একটা মশহুর প্রবাদ আছে। আদালত কাগজপত্র না পেলে মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন না এই যুক্তিসঙ্গত যুক্তিতে, আসামির দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলি মামলার তারিখ পিছিয়ে আসামির শাস্তিভোগ বাড়তেই পারে। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদা বা না কাঁদার ব্যাপারে আদালতের করণীয় নিয়ে বিষয়টি সচেতন বিবেচনায় রাখেন বিচার বিভাগ। আদালতে মৌলিক অধিকার বজায় রাখার প্রার্থনা চেয়ে রিট করা হয়। একটি ঔপনিবেশিক পরিবেশে এমনটি হওয়া স্বাভাবিক যে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টিকারী অসাধারণ বাদীরও পক্ষে মৌলিক অধিকার আইনের আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া বোধগম্য কারণে যতটা সহজপ্রাপ্য হয় সাধারণ মানুষের সেই মৌলিক অধিকার লাভ স্বয়ংক্রিয় হয় না, হয় অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর। ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের সময় দবির ও সাবেতেরা এহেন পরিস্থিতিতে কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামে বিজয়লাভ করে এবং সংবিধানে নিম্নবর্ণিত বিধান সন্নিবেশ ঘটায়। ১৯। সুযোগের সমতা-(১) সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন। (২) মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য বিলোপ করিবার জন্য, নাগরিকদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের সমান স্তর অর্জনের উদ্দেশে সুষম সুযোগ-সুবিধাদান নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। এবং ২০। অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম (১) ...(২) রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করিবেন, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনো ব্যক্তি অনুপার্জিত আয় ভোগ করিতে সমর্থ হইবেন না। এখন যদি দেখা যায় সেই স্বাধীন ও মুক্ত দেশে ঔপনিবেশিক আমলের নিবর্তনমূলক মনোভঙ্গি, পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রয়োগে ব্যত্যয় ঘটছে; তখন পাছে লোকে কিছু বলে এই ভয় ও বিবেচনায় বিস্ময়ের সঙ্গে, বেদনার সঙ্গে, দেশ ও সমাজ কালজয়ী কণ্ঠশিল্পী মান্না দের সঙ্গে গলা মেলাতেই পারেন- ‘যে ক্ষতি আমি নিয়েছিলাম মেনে, সে ক্ষতিপূরণ করতে কেন এলে, কি খেলা তুমি নতুন করে যাবে আবার খেলে...’।

লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি