শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪

পাছে লোকে কিছু বলে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাছে লোকে কিছু বলে

স্বনামধন্য আইনবিদ, আইন সংস্কারক, বিচারক, বাগ্মী, লেখক, অনুবাদক মরহুম গাজী শামসুর রহমান (১৯২১-১৯৯৮) টেলিভিশনে আইন-কানুন ও আইনের ভাষ্য বা ব্যাখ্যা-বয়ান করার সময় প্রায়শ দবির ও সাবেত নামীয় দুই ব্যক্তির উদাহরণ দিতেন। চোখ বুজে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় আইন কানুনের যে ব্যাখ্যা তিনি দিতেন, সেখানে দবির ও সাবেতের প্রসঙ্গ থাকতই। যে কোনো মামলায়, বিবাদ-বিসংবাদে বাদী ও বিবাদী, যে কোনো ঘটনায় পক্ষ আর বিপক্ষের সাক্ষী কিংবা প্রতিনিধি হিসেবে দবির ও সাবেতকে তিনি এমনভাবে উপস্থাপন করতেন যেন দবির সৎ, সহজ-সরলমনা ও যুক্তিবাদী এবং তার বিপরীতে সাবেত একটু অধমর্ণ প্রকৃতির, কিছুটা বোকা কিছুটা চালাকির মিশেল আর আইনের দৃষ্টিতে অনেকটা বিবাদী কিংবা আসামি প্রকৃতির। এ দুই ব্যক্তির বোধ-বুদ্ধি আর আচরণ দিয়ে যে কোনো ফৌজদারি কিংবা দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমা বাগবিতণ্ডা ও ফ্যাকড়া ফ্যাসাদে দবির ও সাবেত পরস্পরের মুখোমুখি হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করতেন। আদালতের কাছে দুজনই সমান বিচার বিবেচনার দাবিদার। দবিরের পক্ষে তার উকিল এবং সাবেতের পক্ষে তার উকিল যেভাবে কাগজপত্র দলিল দস্তাবেজ হাজির করতে সক্ষম হবেন সেটি নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করে রায় দেবেন আদালত। আদালতের রায়কে সবাই শিরোধার্য মনে করবেন, এক একটি রায় যেন এক একটি মাইলস্টোন ওই বিষয়ে এবং আদালতের ন্যায়দণ্ড সকল পর্যায়ে সব দেশ ও সমাজে অনুসরণীয় বলে প্রতিভাত, পরিপালিত হয়ে থাকে। হাকিম নড়বে তবু হুকুম নড়বে না। এ কারণেই আদালতের আদেশ বা সিদ্ধান্তে কেউ ন্যূনতম সংশয়, সন্দেহ, বিরূপ সমালোচনা প্রকাশ কিংবা অমান্য করলে তা আদালত অবমাননা বলে ধরা হয়ে থাকে। সব শাস্ত্রে আদালতের রায়কে বিনাবাক্য ব্যয়ে শিরোধার্য বিবেচনার পরামর্শ রয়েছে। সুতরাং আদালতের রায়ের মধ্যে কোনো সংশয় সন্দেহ, পক্ষপাতিত্ব থাকা বা জাগার সুযোগ যাতে না থাকে সেটিরও নিশ্চয়ন থাকে। নিম্ন আদালতের রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন। রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে পারবেন। অর্থাৎ তার প্রতি কোনো অবিচার করা হয়ে থাকলে আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার তার আছে বা থাকবে। সুতরাং আদালতের রায় ন্যায় বিচারের স্বার্থে, এর মর্যাদা এবং বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে নিরপেক্ষ নিরাপস মনোভাব পোষণ করে থাকেন। আর সে কারণেই আদালত অবমাননার শাস্তি ও জরিমানা থেকে মেজর পানিশমেন্ট হতে পারে। রাস্তার ট্রাফিক পুলিশের বেয়াদবি কর্মকাণ্ডের জন্য আদালত আবমাননার এক কেসে পুলিশের খোদ বড় কর্তা চাকরি হারিয়েছিলেন।

পাল, মৌর্য, গুপ্ত, হাবশি প্রায় সব যুগে ন্যায় বিচারকে সর্বাগ্রে সম্মান, অবস্থান ও অধিষ্ঠানের বিষয় মনে করা হতো। মুঘল আমলেও দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমার আধিক্য থাকত। ফৌজদারি ততটা নয়, কেননা সমাজে নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুনখারাবি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার আওতাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। এ দেশীয় বিচার প্রক্রিয়ায় সার্বজনীনতা ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকারের আমলে। সে সময় দবির ও সাবেতের মাঝখানে কায়েমি স্বার্থবাদী আরেক পক্ষ (সরকার বা নির্বাহী বিভাগ) দাঁড়িয়ে যায় যাদের ব্যবহার করে সাতসাগর তেরো নদীর ওপার থেকে এদেশে আসা ঔপনিবেশিক সরকার এখানে এসে গেঁড়ে বসতে চেয়েছিল- দীর্ঘদিন এখানে থাকতে চেয়েছিল বলেই। তারা বিচার বিভাগকে নিজেদের পক্ষে রাখতে নিজেদের লোককে নিজেরা বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিত। দবির, সাবেতকে বশে রাখার ক্ষমতা নিজেদের কাছে রাখার পক্ষপাতি ছিল বলেই তারা বিচার বিভাগে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ন্যায় বিচার সুবিচার সেখানে বিভিন্ন পোশাক-আশাকে ব্যবহার করা হতো। ইতিহাসবিদ তপন রায় চৌধুরীর (১৯২৬-২০১৪) বাঙালনামা (২০১৪) থেকে আমরা জানতে পারি বরিশাল শহরে তাঁর পিতা কংগ্রেস কর্মীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতে ইংরেজ পুলিশ অফিসারের ভূমিকাকে সমালোচনা বা দোষারোপ করে একটি রায় দিয়েছিলেন একজন সাহসী বাঙালি বিচারক। মামলাটি রাজনৈতিক মামলা, কেননা ওই কংগ্রেস কর্মী (ব্রিটিশ) সরকারের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনে ছিলেন। তাকে গ্রেফতার করে জেলে ভরতে হবে। এখন সরকারেরই পুলিশ বাহিনী তাকে ‘বিশেষ উপায়ে’ না দেখার ভান বা অভিনয় করে। এদেশীয় বাঙালি বিচারক তার রায়ে বললেন, পুলিশ পলাতক আসামি কোথায় আছে তা জানা সত্ত্বেও তার বাড়িতে নোটিস জারি করে বরং আসামির প্রতি বিশেষ ব্যবহার আরোপ করেছে। বিচারক ব্রিটিশ রাজার বিশ্বস্ত কর্মচারীর দায়িত্ব পালনে পক্ষপাতিত্ব বা ব্যর্থতার দায় আনলেন। ব্রিটিশ সরকার ওই বিচারকের ওপর ক্ষেপে গেলেন। কেননা ‘ধোঁয়া তুলসী পাতা’র মতো তার অতি বিশ্বস্ত কর্মচারীকে কেন এভাবে হেয় করা হয়েছে। তাঁরা সেই বিচারককে ময়মনসিংহের মতো দুর্গম এলাকায় বদলি করলেন। একবার এক দেশে সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সেদেশের সরকারপ্রধান নিজে নির্বাচনি আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন মর্মে মামলা করেন তার বিপক্ষ প্রার্থী। অভিযোগ সরকারপ্রধান সরকারি খরচে সরকারি কর্মচারীদের আতিথেয়তা ও সেবা গ্রহণ করেছেন। তার সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাকে (অবসর গ্রহণের আগেই) তার নির্বাচনি এজেন্ট বানানো হয়েছে। অভিযোগ, নির্বাচিত হওয়ার জন্য তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। নির্বাচনে তার প্রতিপক্ষ তার বিরুদ্ধে নৈতিকতা ও নির্বাচনি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ এনে মামলা ঠুঁকে দিলেন। যার বিরুদ্ধে নির্বাচনি মামলা, তিনি যেহেতু ক্ষমতাসীন সেই মামলা নিষ্পত্তিতে পাঁচ বছর সময় লেগে গেল। অর্থাৎ তিনি ক্ষমতায় থাকতেই এই বিচার বিলম্বিত হতে হতে ক্ষমতার সময় পার করার পর মাননীয় আদালত তাকে শাস্তির বিধান করে রায় দিলেন। তখন তো তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে কয়েক বছরের জন্য তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।

আদালতে উপস্থাপিত কাগজপত্র দেখে তার ভিত্তিতে বিচারক রায় দেবেন। কিন্তু সেই কাগজপত্র যদি আসামির বিপক্ষে অভিযোগকারী নিজে তৈরি করে সরবরাহ করেন, আসামিকে জেলে রেখে অভিযোগনামা দাখিলে বিলম্ব করেন কিংবা বিচারক অসুস্থতার জন্য শুনানিতে বিলম্ব হতে পারে, তাহলে আসামির জেলহাজত বাস বাড়তেই থাকবে। আদালত তো সবার, তিনি দবিরেরও সাবেতেরও। জাস্টিস ডিলেইড জাস্টিস ডিনায়েড বলে একটা মশহুর প্রবাদ আছে। আদালত কাগজপত্র না পেলে মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন না এই যুক্তিসঙ্গত যুক্তিতে, আসামির দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলি মামলার তারিখ পিছিয়ে আসামির শাস্তিভোগ বাড়তেই পারে। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদা বা না কাঁদার ব্যাপারে আদালতের করণীয় নিয়ে বিষয়টি সচেতন বিবেচনায় রাখেন বিচার বিভাগ। আদালতে মৌলিক অধিকার বজায় রাখার প্রার্থনা চেয়ে রিট করা হয়। একটি ঔপনিবেশিক পরিবেশে এমনটি হওয়া স্বাভাবিক যে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টিকারী অসাধারণ বাদীরও পক্ষে মৌলিক অধিকার আইনের আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া বোধগম্য কারণে যতটা সহজপ্রাপ্য হয় সাধারণ মানুষের সেই মৌলিক অধিকার লাভ স্বয়ংক্রিয় হয় না, হয় অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর। ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের সময় দবির ও সাবেতেরা এহেন পরিস্থিতিতে কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামে বিজয়লাভ করে এবং সংবিধানে নিম্নবর্ণিত বিধান সন্নিবেশ ঘটায়। ১৯। সুযোগের সমতা-(১) সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন। (২) মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য বিলোপ করিবার জন্য, নাগরিকদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের সমান স্তর অর্জনের উদ্দেশে সুষম সুযোগ-সুবিধাদান নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। এবং ২০। অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম (১) ...(২) রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করিবেন, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনো ব্যক্তি অনুপার্জিত আয় ভোগ করিতে সমর্থ হইবেন না। এখন যদি দেখা যায় সেই স্বাধীন ও মুক্ত দেশে ঔপনিবেশিক আমলের নিবর্তনমূলক মনোভঙ্গি, পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রয়োগে ব্যত্যয় ঘটছে; তখন পাছে লোকে কিছু বলে এই ভয় ও বিবেচনায় বিস্ময়ের সঙ্গে, বেদনার সঙ্গে, দেশ ও সমাজ কালজয়ী কণ্ঠশিল্পী মান্না দের সঙ্গে গলা মেলাতেই পারেন- ‘যে ক্ষতি আমি নিয়েছিলাম মেনে, সে ক্ষতিপূরণ করতে কেন এলে, কি খেলা তুমি নতুন করে যাবে আবার খেলে...’।

লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম