শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪

পাছে লোকে কিছু বলে

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাছে লোকে কিছু বলে

স্বনামধন্য আইনবিদ, আইন সংস্কারক, বিচারক, বাগ্মী, লেখক, অনুবাদক মরহুম গাজী শামসুর রহমান (১৯২১-১৯৯৮) টেলিভিশনে আইন-কানুন ও আইনের ভাষ্য বা ব্যাখ্যা-বয়ান করার সময় প্রায়শ দবির ও সাবেত নামীয় দুই ব্যক্তির উদাহরণ দিতেন। চোখ বুজে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় আইন কানুনের যে ব্যাখ্যা তিনি দিতেন, সেখানে দবির ও সাবেতের প্রসঙ্গ থাকতই। যে কোনো মামলায়, বিবাদ-বিসংবাদে বাদী ও বিবাদী, যে কোনো ঘটনায় পক্ষ আর বিপক্ষের সাক্ষী কিংবা প্রতিনিধি হিসেবে দবির ও সাবেতকে তিনি এমনভাবে উপস্থাপন করতেন যেন দবির সৎ, সহজ-সরলমনা ও যুক্তিবাদী এবং তার বিপরীতে সাবেত একটু অধমর্ণ প্রকৃতির, কিছুটা বোকা কিছুটা চালাকির মিশেল আর আইনের দৃষ্টিতে অনেকটা বিবাদী কিংবা আসামি প্রকৃতির। এ দুই ব্যক্তির বোধ-বুদ্ধি আর আচরণ দিয়ে যে কোনো ফৌজদারি কিংবা দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমা বাগবিতণ্ডা ও ফ্যাকড়া ফ্যাসাদে দবির ও সাবেত পরস্পরের মুখোমুখি হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করতেন। আদালতের কাছে দুজনই সমান বিচার বিবেচনার দাবিদার। দবিরের পক্ষে তার উকিল এবং সাবেতের পক্ষে তার উকিল যেভাবে কাগজপত্র দলিল দস্তাবেজ হাজির করতে সক্ষম হবেন সেটি নিরপেক্ষভাবে বিবেচনা করে রায় দেবেন আদালত। আদালতের রায়কে সবাই শিরোধার্য মনে করবেন, এক একটি রায় যেন এক একটি মাইলস্টোন ওই বিষয়ে এবং আদালতের ন্যায়দণ্ড সকল পর্যায়ে সব দেশ ও সমাজে অনুসরণীয় বলে প্রতিভাত, পরিপালিত হয়ে থাকে। হাকিম নড়বে তবু হুকুম নড়বে না। এ কারণেই আদালতের আদেশ বা সিদ্ধান্তে কেউ ন্যূনতম সংশয়, সন্দেহ, বিরূপ সমালোচনা প্রকাশ কিংবা অমান্য করলে তা আদালত অবমাননা বলে ধরা হয়ে থাকে। সব শাস্ত্রে আদালতের রায়কে বিনাবাক্য ব্যয়ে শিরোধার্য বিবেচনার পরামর্শ রয়েছে। সুতরাং আদালতের রায়ের মধ্যে কোনো সংশয় সন্দেহ, পক্ষপাতিত্ব থাকা বা জাগার সুযোগ যাতে না থাকে সেটিরও নিশ্চয়ন থাকে। নিম্ন আদালতের রায়ে কেউ সংক্ষুব্ধ বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন। রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে পারবেন। অর্থাৎ তার প্রতি কোনো অবিচার করা হয়ে থাকলে আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার তার আছে বা থাকবে। সুতরাং আদালতের রায় ন্যায় বিচারের স্বার্থে, এর মর্যাদা এবং বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও আস্থা প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে নিরপেক্ষ নিরাপস মনোভাব পোষণ করে থাকেন। আর সে কারণেই আদালত অবমাননার শাস্তি ও জরিমানা থেকে মেজর পানিশমেন্ট হতে পারে। রাস্তার ট্রাফিক পুলিশের বেয়াদবি কর্মকাণ্ডের জন্য আদালত আবমাননার এক কেসে পুলিশের খোদ বড় কর্তা চাকরি হারিয়েছিলেন।

পাল, মৌর্য, গুপ্ত, হাবশি প্রায় সব যুগে ন্যায় বিচারকে সর্বাগ্রে সম্মান, অবস্থান ও অধিষ্ঠানের বিষয় মনে করা হতো। মুঘল আমলেও দেওয়ানি মামলা-মোকদ্দমার আধিক্য থাকত। ফৌজদারি ততটা নয়, কেননা সমাজে নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গ, খুনখারাবি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার আওতাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো। এ দেশীয় বিচার প্রক্রিয়ায় সার্বজনীনতা ও নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকারের আমলে। সে সময় দবির ও সাবেতের মাঝখানে কায়েমি স্বার্থবাদী আরেক পক্ষ (সরকার বা নির্বাহী বিভাগ) দাঁড়িয়ে যায় যাদের ব্যবহার করে সাতসাগর তেরো নদীর ওপার থেকে এদেশে আসা ঔপনিবেশিক সরকার এখানে এসে গেঁড়ে বসতে চেয়েছিল- দীর্ঘদিন এখানে থাকতে চেয়েছিল বলেই। তারা বিচার বিভাগকে নিজেদের পক্ষে রাখতে নিজেদের লোককে নিজেরা বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিত। দবির, সাবেতকে বশে রাখার ক্ষমতা নিজেদের কাছে রাখার পক্ষপাতি ছিল বলেই তারা বিচার বিভাগে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ন্যায় বিচার সুবিচার সেখানে বিভিন্ন পোশাক-আশাকে ব্যবহার করা হতো। ইতিহাসবিদ তপন রায় চৌধুরীর (১৯২৬-২০১৪) বাঙালনামা (২০১৪) থেকে আমরা জানতে পারি বরিশাল শহরে তাঁর পিতা কংগ্রেস কর্মীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতে ইংরেজ পুলিশ অফিসারের ভূমিকাকে সমালোচনা বা দোষারোপ করে একটি রায় দিয়েছিলেন একজন সাহসী বাঙালি বিচারক। মামলাটি রাজনৈতিক মামলা, কেননা ওই কংগ্রেস কর্মী (ব্রিটিশ) সরকারের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনে ছিলেন। তাকে গ্রেফতার করে জেলে ভরতে হবে। এখন সরকারেরই পুলিশ বাহিনী তাকে ‘বিশেষ উপায়ে’ না দেখার ভান বা অভিনয় করে। এদেশীয় বাঙালি বিচারক তার রায়ে বললেন, পুলিশ পলাতক আসামি কোথায় আছে তা জানা সত্ত্বেও তার বাড়িতে নোটিস জারি করে বরং আসামির প্রতি বিশেষ ব্যবহার আরোপ করেছে। বিচারক ব্রিটিশ রাজার বিশ্বস্ত কর্মচারীর দায়িত্ব পালনে পক্ষপাতিত্ব বা ব্যর্থতার দায় আনলেন। ব্রিটিশ সরকার ওই বিচারকের ওপর ক্ষেপে গেলেন। কেননা ‘ধোঁয়া তুলসী পাতা’র মতো তার অতি বিশ্বস্ত কর্মচারীকে কেন এভাবে হেয় করা হয়েছে। তাঁরা সেই বিচারককে ময়মনসিংহের মতো দুর্গম এলাকায় বদলি করলেন। একবার এক দেশে সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সেদেশের সরকারপ্রধান নিজে নির্বাচনি আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন মর্মে মামলা করেন তার বিপক্ষ প্রার্থী। অভিযোগ সরকারপ্রধান সরকারি খরচে সরকারি কর্মচারীদের আতিথেয়তা ও সেবা গ্রহণ করেছেন। তার সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাকে (অবসর গ্রহণের আগেই) তার নির্বাচনি এজেন্ট বানানো হয়েছে। অভিযোগ, নির্বাচিত হওয়ার জন্য তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। নির্বাচনে তার প্রতিপক্ষ তার বিরুদ্ধে নৈতিকতা ও নির্বাচনি বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ এনে মামলা ঠুঁকে দিলেন। যার বিরুদ্ধে নির্বাচনি মামলা, তিনি যেহেতু ক্ষমতাসীন সেই মামলা নিষ্পত্তিতে পাঁচ বছর সময় লেগে গেল। অর্থাৎ তিনি ক্ষমতায় থাকতেই এই বিচার বিলম্বিত হতে হতে ক্ষমতার সময় পার করার পর মাননীয় আদালত তাকে শাস্তির বিধান করে রায় দিলেন। তখন তো তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে কয়েক বছরের জন্য তার ভবিষ্যৎ রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়।

আদালতে উপস্থাপিত কাগজপত্র দেখে তার ভিত্তিতে বিচারক রায় দেবেন। কিন্তু সেই কাগজপত্র যদি আসামির বিপক্ষে অভিযোগকারী নিজে তৈরি করে সরবরাহ করেন, আসামিকে জেলে রেখে অভিযোগনামা দাখিলে বিলম্ব করেন কিংবা বিচারক অসুস্থতার জন্য শুনানিতে বিলম্ব হতে পারে, তাহলে আসামির জেলহাজত বাস বাড়তেই থাকবে। আদালত তো সবার, তিনি দবিরেরও সাবেতেরও। জাস্টিস ডিলেইড জাস্টিস ডিনায়েড বলে একটা মশহুর প্রবাদ আছে। আদালত কাগজপত্র না পেলে মামলা নিষ্পত্তি করতে পারবেন না এই যুক্তিসঙ্গত যুক্তিতে, আসামির দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলি মামলার তারিখ পিছিয়ে আসামির শাস্তিভোগ বাড়তেই পারে। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদা বা না কাঁদার ব্যাপারে আদালতের করণীয় নিয়ে বিষয়টি সচেতন বিবেচনায় রাখেন বিচার বিভাগ। আদালতে মৌলিক অধিকার বজায় রাখার প্রার্থনা চেয়ে রিট করা হয়। একটি ঔপনিবেশিক পরিবেশে এমনটি হওয়া স্বাভাবিক যে সমাজে বৈষম্য সৃষ্টিকারী অসাধারণ বাদীরও পক্ষে মৌলিক অধিকার আইনের আশ্রয়-প্রশ্রয় পাওয়া বোধগম্য কারণে যতটা সহজপ্রাপ্য হয় সাধারণ মানুষের সেই মৌলিক অধিকার লাভ স্বয়ংক্রিয় হয় না, হয় অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর। ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের সময় দবির ও সাবেতেরা এহেন পরিস্থিতিতে কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামে বিজয়লাভ করে এবং সংবিধানে নিম্নবর্ণিত বিধান সন্নিবেশ ঘটায়। ১৯। সুযোগের সমতা-(১) সব নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন। (২) মানুষে মানুষে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্য বিলোপ করিবার জন্য, নাগরিকদের মধ্যে সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নের সমান স্তর অর্জনের উদ্দেশে সুষম সুযোগ-সুবিধাদান নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন। এবং ২০। অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম (১) ...(২) রাষ্ট্র এমন অবস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করিবেন, যেখানে সাধারণ নীতি হিসেবে কোনো ব্যক্তি অনুপার্জিত আয় ভোগ করিতে সমর্থ হইবেন না। এখন যদি দেখা যায় সেই স্বাধীন ও মুক্ত দেশে ঔপনিবেশিক আমলের নিবর্তনমূলক মনোভঙ্গি, পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রয়োগে ব্যত্যয় ঘটছে; তখন পাছে লোকে কিছু বলে এই ভয় ও বিবেচনায় বিস্ময়ের সঙ্গে, বেদনার সঙ্গে, দেশ ও সমাজ কালজয়ী কণ্ঠশিল্পী মান্না দের সঙ্গে গলা মেলাতেই পারেন- ‘যে ক্ষতি আমি নিয়েছিলাম মেনে, সে ক্ষতিপূরণ করতে কেন এলে, কি খেলা তুমি নতুন করে যাবে আবার খেলে...’।

লেখক : উন্নয়ন অর্থনীতির বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম