শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪ আপডেট:

নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

কিছুদিন আগে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হলো সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসব। আয়োজক ছিলেন বাংলাদেশি অভিবাসী। আর এই তো নিউইয়র্কে শেষ হলো বাংলা বইমেলা এবং সাহিত্যানুষ্ঠান। এরও আয়োজক বাংলাদেশি অভিবাসী। দেখে মনে হয় আমেরিকায় বাঙালিরা সবাই বোধহয় খুব প্রগতিশীল, সবাই বোধহয় খুব সাহিত্যপ্রেমী বা সংস্কৃতিপ্রেমী। কিন্তু আসলেই কি তাই?

ঢাকা আর নিউইয়র্কে পার্থক্য আছে নিশ্চয়ই। বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রে যে পার্থক্য, সে পার্থক্যও ঢাকা আর নিউইয়র্কে। বাংলাদেশ থেকে নানা ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র উন্নত এবং সভ্য বলে বাংলাদেশ থেকে মানুষ যে কোনও উপায়েই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেয় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বাস করার জন্য। যারা মৌলবাদী মুসলিম, ধর্মে আকণ্ঠ বুঁদ হয়ে আছে, ইহুদি নাসারাদের ঘৃণা করে, অকথ্য ভাষায় তাদের গালাগালি করে, তারাও সুযোগ পেলেই আমেরিকায় বাস করার ফন্দি ফিকির খোঁজে। তারা ইচ্ছে করলেই আরব দেশে পাড়ি দিতে পারে, কিন্তু পাড়ি দেয় না। স্থায়ী বসবাসের জন্য খ্রিস্টান-ইহুদি-নাস্তিক অধ্যুষিত দেশই তাদের পছন্দ। কেউ কেউ তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় ঢুকতে চেষ্টা করে। রাতের অন্ধকারে ডিঙ্গি নৌকোয় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছোয়। নৌকোডুবিতে প্রচুর লোক প্রাণ হারায়। তারপরও কিন্তু ডিঙ্গি নৌকো সাগরে ভাসাতে তারা দ্বিধা করে না। আরব দেশে হজ করতে গেলেও, আরব দেশের পোশাক পরলেও, আরবদের ভাষা আর আচার-আচরণ রপ্ত করার চেষ্টা করলেও, আরবদের মহামানব জ্ঞান করলেও, আরব দেশে বাস করার জন্য বাংলাদেশের কেউ মরিয়া নয়। বরং আরব দেশে শ্রমিকের কাজ করতে যাওয়া পুরুষেরা দেশে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে, আর বাসাবাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি করা নারীরা তো জীবন বাঁচাতেই দেশে ফিরে যায়, অনেকে অবশ্য লাশ হয়ে ফেরে।

বাংলাদেশিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকা বিরাট এক আকর্ষণ। জীবন তাদের ধন্য হয় আমেরিকার নাগরিকত্ব পেলে। এদেশে চাকরি করার, ব্যবসা করার, ধর্ম পালন করার, বাচ্চাদের ফ্রিতে স্কুলে পড়াবার সুযোগ পায়, টাকাপয়সা না থাকলে ফুড স্ট্যাম্প পায়, ফ্রি চিকিৎসা পায়- ওষুধপত্র পায়, দরকারে নার্স পায়, আয়া পায়। সবচেয়ে বড় যেটা পায়, সেটার নাম মানবাধিকার। যে মানবাধিকার বাংলাদেশে নেই বললেই চলে। এমন স্বর্গরাজ্যে বাস করার সুখ কেউ খোয়াতে চায় না। আমেরিকার আদর্শে একবিন্দু বিশ্বাস না করেও আমেরিকায় বুক ফুলিয়ে বাস করার লোক কম নেই।

আমেরিকায় বাংলাদেশি অভিবাসীদের মধ্যে উদার এবং মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী মানুষ যে নেই, তা নয়। আছে, তবে সবচেয়ে বেশি আছে সংকীর্ণমনা, রক্ষণশীল, মৌলবাদী, ধর্মান্ধ। পুরুষেরা স্ত্রী-কন্যাদের বোরখা পরতে বাধ্য করছে। নিজেরাও বারবার মসজিদে দৌড়োচ্ছে। বাংলাদেশের হিন্দুরা যারা স্থায়ীভাবে আমেরিকায় বাস করছে, বাংলাদেশে যেটা পারতো না, সেটা আমেরিকায় পারছে। মন্দির গড়ে তুলছে এবং সাধ মিটিয়ে পুজো-আর্চা করছে।

অবসরে বাংলাদেশি অভিবাসীরা ব্যস্ত থাকে বাংলাদেশ চর্চায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজনীতি চর্চায়। সংস্কৃতিপ্রেমীরা বাংলাদেশের সংস্কৃতির খবর রাখছে। সাহিত্য যারা করে, তারা বাংলাদেশের সাহিত্যের খবর রাখছে। আমেরিকার রাজনীতি নিয়ে ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে তারা আমেরিকায় ভোট দেয় বৈকি, কিন্তু অধিকাংশেরই আমেরিকার ইতিহাস, ভূগোল, আমেরিকার নারীবাদীদের এবং মুক্তচিন্তকদের সংগ্রাম, বর্ণবাদীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, গণতন্ত্রের দীর্ঘযাত্রা, মানবতাবাদীদের অবদান, বিজ্ঞানের অগ্রগতি, আমেরিকার শিল্প সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান নেই। তারা আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও সত্যিকার আমেরিকান হতে পারে না। দিন রাত তাদের টেলিভিশনে চলছে বাংলাদেশের সিনেমা বা নাটক, হিন্দি সিনেমা বা হিন্দি সিরিয়াল বা ইন্ডিয়ান রিয়ালিটি শো। ঘরে যদি সংবাদপত্র থাকে, তা নিউইয়র্ক টাইমস বা ওয়াশিংটন পোস্ট বা এল এ টাইমস নয়, থাকে আমেরিকায় প্রকাশিত বাংলাদেশের খবর ছাপানো বাংলা সংবাদপত্র।

তারা আমেরিকায় বাস করেও আমেরিকায় বাস করে না। তারা আসলে আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও মনে মনে বাংলাদেশেই বাস করে। বাংলাদেশে জন্ম, বাংলাদেশে শৈশব কৈশোর, সুতরাং বাংলাদেশের প্রতি আলাদা টান থাকবেই, বাংলাদেশকে ভালোবাসবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশকে ভালোবাসা, আর অতীতে পড়ে থাকা এক নয়। যে মানসিকতা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা বেরোয়, কোনও উন্নত আর সভ্য দেশে দীর্ঘকাল বাস করার পর তাদের মানসিকতা কি সামান্যও উন্নত হয়, তারা কি আগের চেয়ে সভ্য হয় আরও? তারা কি আগের চেয়ে বেশি উদার, আগের চেয়ে বেশি মানবিক হতে পারে? বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করা শেখে? এসবের উত্তর কিন্তু একটিই, না। অধিকাংশই পারে না। অধিকাংশের সেই চেষ্টা নেই। তাই হালাল দোকানে ভরে যায় বাঙালি এলাকা, মাথায় টুপি আর টাকনুর ওপর পাঞ্জাবি পরা লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকে, নিকাব পরা নারী এবং শিশুদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ধর্মান্ধের সংখ্যা বাড়ে, যারা বিশ্বাস করে তাদের ধর্ম অন্যান্য সব ধর্মের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, বিশ্বাস করে মোহাম্মদ আতা এবং তার দল টুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দিয়ে চমৎকার কাজ করেছে, কেউ কেউ তো এমনও স্বপ্ন দেখে যে মুসলমানে ভরে গেছে পাশ্চাত্যের দেশগুলো, পৃথিবীটা শুধু মুসলমানের পৃথিবী হয়ে উঠেছে।

নতুন প্রজন্মের মধ্যে আমেরিকান হওয়ার প্রবল ইচ্ছে। নিজের পিতামাতার বাংলাদেশি পরিচয় নিয়ে তারা বাইরে বিব্রতবোধ করে। ওদিকে বাড়িতে ইসলাম দ্বারা মগজধোলাইয়ের কারণে কেউ কেউ আবার অতিমাত্রায় নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ ধর্ম ভাবতে শুরু করে, অন্যান্য দেশের মুসলিমদের তড়িঘড়ি নিজের লোক ভেবে নেয়। আবার এও ঠিক, আমেরিকায় জন্ম হওয়া নতুন প্রজন্মের অনেকে বাংলায় কথা বলছে, বাংলায় গান গাইছে, এ অবশ্য সম্পূর্ণ নির্ভর করছে মা বাবা কতটা বাংলা সংস্কৃতি ভালোবাসেন, কতটা পরিশ্রম করেন পুত্র কন্যাদের বাংলা সংস্কৃতি শেখাতে, তার ওপর।

বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত বাঙালিরাই বাংলা নাচ গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে শতকণ্ঠে বাংলা নববর্ষ পালন করে। রবীন্দ্র নজরুল জয়ন্তীর উৎসবও হয়ে উঠছে ঝলমলে। দিন দিন বাড়ছে বাংলা সংস্কৃতির চর্চা, একই সঙ্গে বাড়ছে ধর্মান্ধতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা। সে কারণেই আমি নিউইয়র্কে থেকেও নিউইয়র্কের বাংলা অনুষ্ঠানগুলোয় যাই না, কারণ আমি সেসব অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ। উদার লোকেরা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইলেও সংখ্যাগুরু অনুদার বাক স্বাধীনতাবিরোধী ধর্মান্ধ নারীবিদ্বেষীরা খড়গহস্তে দাঁড়িয়ে যায়। সে কারণে সাবিনা ইয়াসমিনের গানের অনুষ্ঠানে যে কেউ টিকিট করে ঢুকতে পেরেছে, শুধু আমি পারিনি। আমার জন্য ছিল নিষেধাজ্ঞা। পৃথিবীর প্রখ্যাত গণতন্ত্রে বাস করে গণতন্ত্রের সব সুবিধে নিজেরা নিয়ে গণতন্ত্র আর বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। গত বছর নিউইয়র্ক বইমেলা আর সাহিত্যানুষ্ঠানের উদ্যোক্তারা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানাননি। কেন জানাননি, সে কথা অবশ্য আমাকে বলেননি। আমি বুঝে নিয়েছিলাম অনুষ্ঠানের আয়োজকদের মধ্যেই নিশ্চয়ই সেই বাক স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি উপস্থিত। তাঁরা সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, কিন্তু তাঁরা ধর্মনিরপেক্ষতায়, উদারতায়, সহিষ্ণুতায়, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী নন। এঁদের দেখলে যে কেউ মনে করতে পারে এঁরা প্রগতিশীল লোক। আসলে তা নন। সত্যিকারের প্রগতিশীল লোক কাউকে ভিন্নমত প্রকাশ করতে বাধা দেয় না, কারও পথরোধ করে না, কাউকে কোনও অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে বাধা দেয় না। ভিন্নমতকে পছন্দ না করতে পারে, কিন্তু ভিন্নমতের কারণে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করে না।

বাংলাদেশিরা আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এক একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে। পাশ্চাত্য তাদের জীবন যাপনে, ভাবনা চিন্তায় কোনও বদল আনতে পারেনি। তারা এখনও জাত-পাতে বিশ্বাসী, কুসংস্কারে বিশ্বাসী, এখনও পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী, তারা এখনও দেশীয় যে নারীবিরোধী ঐতিহ্য, সেই ঐতিহ্যকে বঙ্গোপসাগরের কিনার থেকে বয়ে নিয়ে গেছে অতলান্তিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে। অভিবাসীরা হয়তো যুগে যুগে এমনই হয়, তারা যে মাটি থেকে আসে, সে মাটির কালচারকে লালন করে, জীবিকার প্রয়োজনে অন্য কালচারের যেটুকু দরকার সেটুকু গ্রহণ করে, কিন্তু চিন্তার দারিদ্র্য থেকে রেহাই পেতে কোনও দর্শন তাদের আর শেখা হয় না। তারা শুধু যা শিখেছিল দেশে, তারই চর্চা করে চলে বাকি জীবন।

আমি বলছি না, নিউইয়র্কের বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির কর্ণধারেরা শুধু আমাকেই নিষিদ্ধ করেছেন। হয়তো আরও লেখক-শিল্পীকে, যাদের নিয়ে বিতর্ক হয়, নিষিদ্ধ করেছেন বা করবেন। এবং আমন্ত্রিত পুরস্কৃত লেখক-বুদ্ধিজীবীরা একটি শব্দও উচ্চারণ করবেন না নিষেধাজ্ঞার বিপরীতে। এভাবেই বছরের পর বছর বাংলা বইমেলা চলবে, ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে লঙ্ঘন করে চলবে। এই কারণেই বলি ঢাকায় আর নিউইয়র্কে পার্থক্য থাকলেও, ঢাকার আর নিউইয়র্কের বাঙালির মধ্যে পার্থক্য নেই। ঢাকার বইমেলার অনুষ্ঠানে যেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই, নিউইয়র্কের বইমেলার অনুষ্ঠানে তেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই। সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে গেলেও হীনমন্য-বাঙালি হীনমন্যই থেকে যায়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত
মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ট্রেনে ঢাকা যাতায়াত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা