শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪ আপডেট:

নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

কিছুদিন আগে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হলো সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসব। আয়োজক ছিলেন বাংলাদেশি অভিবাসী। আর এই তো নিউইয়র্কে শেষ হলো বাংলা বইমেলা এবং সাহিত্যানুষ্ঠান। এরও আয়োজক বাংলাদেশি অভিবাসী। দেখে মনে হয় আমেরিকায় বাঙালিরা সবাই বোধহয় খুব প্রগতিশীল, সবাই বোধহয় খুব সাহিত্যপ্রেমী বা সংস্কৃতিপ্রেমী। কিন্তু আসলেই কি তাই?

ঢাকা আর নিউইয়র্কে পার্থক্য আছে নিশ্চয়ই। বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রে যে পার্থক্য, সে পার্থক্যও ঢাকা আর নিউইয়র্কে। বাংলাদেশ থেকে নানা ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র উন্নত এবং সভ্য বলে বাংলাদেশ থেকে মানুষ যে কোনও উপায়েই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেয় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বাস করার জন্য। যারা মৌলবাদী মুসলিম, ধর্মে আকণ্ঠ বুঁদ হয়ে আছে, ইহুদি নাসারাদের ঘৃণা করে, অকথ্য ভাষায় তাদের গালাগালি করে, তারাও সুযোগ পেলেই আমেরিকায় বাস করার ফন্দি ফিকির খোঁজে। তারা ইচ্ছে করলেই আরব দেশে পাড়ি দিতে পারে, কিন্তু পাড়ি দেয় না। স্থায়ী বসবাসের জন্য খ্রিস্টান-ইহুদি-নাস্তিক অধ্যুষিত দেশই তাদের পছন্দ। কেউ কেউ তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় ঢুকতে চেষ্টা করে। রাতের অন্ধকারে ডিঙ্গি নৌকোয় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছোয়। নৌকোডুবিতে প্রচুর লোক প্রাণ হারায়। তারপরও কিন্তু ডিঙ্গি নৌকো সাগরে ভাসাতে তারা দ্বিধা করে না। আরব দেশে হজ করতে গেলেও, আরব দেশের পোশাক পরলেও, আরবদের ভাষা আর আচার-আচরণ রপ্ত করার চেষ্টা করলেও, আরবদের মহামানব জ্ঞান করলেও, আরব দেশে বাস করার জন্য বাংলাদেশের কেউ মরিয়া নয়। বরং আরব দেশে শ্রমিকের কাজ করতে যাওয়া পুরুষেরা দেশে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে, আর বাসাবাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি করা নারীরা তো জীবন বাঁচাতেই দেশে ফিরে যায়, অনেকে অবশ্য লাশ হয়ে ফেরে।

বাংলাদেশিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকা বিরাট এক আকর্ষণ। জীবন তাদের ধন্য হয় আমেরিকার নাগরিকত্ব পেলে। এদেশে চাকরি করার, ব্যবসা করার, ধর্ম পালন করার, বাচ্চাদের ফ্রিতে স্কুলে পড়াবার সুযোগ পায়, টাকাপয়সা না থাকলে ফুড স্ট্যাম্প পায়, ফ্রি চিকিৎসা পায়- ওষুধপত্র পায়, দরকারে নার্স পায়, আয়া পায়। সবচেয়ে বড় যেটা পায়, সেটার নাম মানবাধিকার। যে মানবাধিকার বাংলাদেশে নেই বললেই চলে। এমন স্বর্গরাজ্যে বাস করার সুখ কেউ খোয়াতে চায় না। আমেরিকার আদর্শে একবিন্দু বিশ্বাস না করেও আমেরিকায় বুক ফুলিয়ে বাস করার লোক কম নেই।

আমেরিকায় বাংলাদেশি অভিবাসীদের মধ্যে উদার এবং মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী মানুষ যে নেই, তা নয়। আছে, তবে সবচেয়ে বেশি আছে সংকীর্ণমনা, রক্ষণশীল, মৌলবাদী, ধর্মান্ধ। পুরুষেরা স্ত্রী-কন্যাদের বোরখা পরতে বাধ্য করছে। নিজেরাও বারবার মসজিদে দৌড়োচ্ছে। বাংলাদেশের হিন্দুরা যারা স্থায়ীভাবে আমেরিকায় বাস করছে, বাংলাদেশে যেটা পারতো না, সেটা আমেরিকায় পারছে। মন্দির গড়ে তুলছে এবং সাধ মিটিয়ে পুজো-আর্চা করছে।

অবসরে বাংলাদেশি অভিবাসীরা ব্যস্ত থাকে বাংলাদেশ চর্চায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজনীতি চর্চায়। সংস্কৃতিপ্রেমীরা বাংলাদেশের সংস্কৃতির খবর রাখছে। সাহিত্য যারা করে, তারা বাংলাদেশের সাহিত্যের খবর রাখছে। আমেরিকার রাজনীতি নিয়ে ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে তারা আমেরিকায় ভোট দেয় বৈকি, কিন্তু অধিকাংশেরই আমেরিকার ইতিহাস, ভূগোল, আমেরিকার নারীবাদীদের এবং মুক্তচিন্তকদের সংগ্রাম, বর্ণবাদীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, গণতন্ত্রের দীর্ঘযাত্রা, মানবতাবাদীদের অবদান, বিজ্ঞানের অগ্রগতি, আমেরিকার শিল্প সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান নেই। তারা আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও সত্যিকার আমেরিকান হতে পারে না। দিন রাত তাদের টেলিভিশনে চলছে বাংলাদেশের সিনেমা বা নাটক, হিন্দি সিনেমা বা হিন্দি সিরিয়াল বা ইন্ডিয়ান রিয়ালিটি শো। ঘরে যদি সংবাদপত্র থাকে, তা নিউইয়র্ক টাইমস বা ওয়াশিংটন পোস্ট বা এল এ টাইমস নয়, থাকে আমেরিকায় প্রকাশিত বাংলাদেশের খবর ছাপানো বাংলা সংবাদপত্র।

তারা আমেরিকায় বাস করেও আমেরিকায় বাস করে না। তারা আসলে আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও মনে মনে বাংলাদেশেই বাস করে। বাংলাদেশে জন্ম, বাংলাদেশে শৈশব কৈশোর, সুতরাং বাংলাদেশের প্রতি আলাদা টান থাকবেই, বাংলাদেশকে ভালোবাসবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশকে ভালোবাসা, আর অতীতে পড়ে থাকা এক নয়। যে মানসিকতা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা বেরোয়, কোনও উন্নত আর সভ্য দেশে দীর্ঘকাল বাস করার পর তাদের মানসিকতা কি সামান্যও উন্নত হয়, তারা কি আগের চেয়ে সভ্য হয় আরও? তারা কি আগের চেয়ে বেশি উদার, আগের চেয়ে বেশি মানবিক হতে পারে? বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করা শেখে? এসবের উত্তর কিন্তু একটিই, না। অধিকাংশই পারে না। অধিকাংশের সেই চেষ্টা নেই। তাই হালাল দোকানে ভরে যায় বাঙালি এলাকা, মাথায় টুপি আর টাকনুর ওপর পাঞ্জাবি পরা লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকে, নিকাব পরা নারী এবং শিশুদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ধর্মান্ধের সংখ্যা বাড়ে, যারা বিশ্বাস করে তাদের ধর্ম অন্যান্য সব ধর্মের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, বিশ্বাস করে মোহাম্মদ আতা এবং তার দল টুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দিয়ে চমৎকার কাজ করেছে, কেউ কেউ তো এমনও স্বপ্ন দেখে যে মুসলমানে ভরে গেছে পাশ্চাত্যের দেশগুলো, পৃথিবীটা শুধু মুসলমানের পৃথিবী হয়ে উঠেছে।

নতুন প্রজন্মের মধ্যে আমেরিকান হওয়ার প্রবল ইচ্ছে। নিজের পিতামাতার বাংলাদেশি পরিচয় নিয়ে তারা বাইরে বিব্রতবোধ করে। ওদিকে বাড়িতে ইসলাম দ্বারা মগজধোলাইয়ের কারণে কেউ কেউ আবার অতিমাত্রায় নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ ধর্ম ভাবতে শুরু করে, অন্যান্য দেশের মুসলিমদের তড়িঘড়ি নিজের লোক ভেবে নেয়। আবার এও ঠিক, আমেরিকায় জন্ম হওয়া নতুন প্রজন্মের অনেকে বাংলায় কথা বলছে, বাংলায় গান গাইছে, এ অবশ্য সম্পূর্ণ নির্ভর করছে মা বাবা কতটা বাংলা সংস্কৃতি ভালোবাসেন, কতটা পরিশ্রম করেন পুত্র কন্যাদের বাংলা সংস্কৃতি শেখাতে, তার ওপর।

বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত বাঙালিরাই বাংলা নাচ গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে শতকণ্ঠে বাংলা নববর্ষ পালন করে। রবীন্দ্র নজরুল জয়ন্তীর উৎসবও হয়ে উঠছে ঝলমলে। দিন দিন বাড়ছে বাংলা সংস্কৃতির চর্চা, একই সঙ্গে বাড়ছে ধর্মান্ধতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা। সে কারণেই আমি নিউইয়র্কে থেকেও নিউইয়র্কের বাংলা অনুষ্ঠানগুলোয় যাই না, কারণ আমি সেসব অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ। উদার লোকেরা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইলেও সংখ্যাগুরু অনুদার বাক স্বাধীনতাবিরোধী ধর্মান্ধ নারীবিদ্বেষীরা খড়গহস্তে দাঁড়িয়ে যায়। সে কারণে সাবিনা ইয়াসমিনের গানের অনুষ্ঠানে যে কেউ টিকিট করে ঢুকতে পেরেছে, শুধু আমি পারিনি। আমার জন্য ছিল নিষেধাজ্ঞা। পৃথিবীর প্রখ্যাত গণতন্ত্রে বাস করে গণতন্ত্রের সব সুবিধে নিজেরা নিয়ে গণতন্ত্র আর বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। গত বছর নিউইয়র্ক বইমেলা আর সাহিত্যানুষ্ঠানের উদ্যোক্তারা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানাননি। কেন জানাননি, সে কথা অবশ্য আমাকে বলেননি। আমি বুঝে নিয়েছিলাম অনুষ্ঠানের আয়োজকদের মধ্যেই নিশ্চয়ই সেই বাক স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি উপস্থিত। তাঁরা সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, কিন্তু তাঁরা ধর্মনিরপেক্ষতায়, উদারতায়, সহিষ্ণুতায়, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী নন। এঁদের দেখলে যে কেউ মনে করতে পারে এঁরা প্রগতিশীল লোক। আসলে তা নন। সত্যিকারের প্রগতিশীল লোক কাউকে ভিন্নমত প্রকাশ করতে বাধা দেয় না, কারও পথরোধ করে না, কাউকে কোনও অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে বাধা দেয় না। ভিন্নমতকে পছন্দ না করতে পারে, কিন্তু ভিন্নমতের কারণে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করে না।

বাংলাদেশিরা আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এক একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে। পাশ্চাত্য তাদের জীবন যাপনে, ভাবনা চিন্তায় কোনও বদল আনতে পারেনি। তারা এখনও জাত-পাতে বিশ্বাসী, কুসংস্কারে বিশ্বাসী, এখনও পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী, তারা এখনও দেশীয় যে নারীবিরোধী ঐতিহ্য, সেই ঐতিহ্যকে বঙ্গোপসাগরের কিনার থেকে বয়ে নিয়ে গেছে অতলান্তিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে। অভিবাসীরা হয়তো যুগে যুগে এমনই হয়, তারা যে মাটি থেকে আসে, সে মাটির কালচারকে লালন করে, জীবিকার প্রয়োজনে অন্য কালচারের যেটুকু দরকার সেটুকু গ্রহণ করে, কিন্তু চিন্তার দারিদ্র্য থেকে রেহাই পেতে কোনও দর্শন তাদের আর শেখা হয় না। তারা শুধু যা শিখেছিল দেশে, তারই চর্চা করে চলে বাকি জীবন।

আমি বলছি না, নিউইয়র্কের বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির কর্ণধারেরা শুধু আমাকেই নিষিদ্ধ করেছেন। হয়তো আরও লেখক-শিল্পীকে, যাদের নিয়ে বিতর্ক হয়, নিষিদ্ধ করেছেন বা করবেন। এবং আমন্ত্রিত পুরস্কৃত লেখক-বুদ্ধিজীবীরা একটি শব্দও উচ্চারণ করবেন না নিষেধাজ্ঞার বিপরীতে। এভাবেই বছরের পর বছর বাংলা বইমেলা চলবে, ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে লঙ্ঘন করে চলবে। এই কারণেই বলি ঢাকায় আর নিউইয়র্কে পার্থক্য থাকলেও, ঢাকার আর নিউইয়র্কের বাঙালির মধ্যে পার্থক্য নেই। ঢাকার বইমেলার অনুষ্ঠানে যেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই, নিউইয়র্কের বইমেলার অনুষ্ঠানে তেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই। সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে গেলেও হীনমন্য-বাঙালি হীনমন্যই থেকে যায়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা