শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪ আপডেট:

নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিউইয়র্কে বাংলা কালচার

কিছুদিন আগে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হলো সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসব। আয়োজক ছিলেন বাংলাদেশি অভিবাসী। আর এই তো নিউইয়র্কে শেষ হলো বাংলা বইমেলা এবং সাহিত্যানুষ্ঠান। এরও আয়োজক বাংলাদেশি অভিবাসী। দেখে মনে হয় আমেরিকায় বাঙালিরা সবাই বোধহয় খুব প্রগতিশীল, সবাই বোধহয় খুব সাহিত্যপ্রেমী বা সংস্কৃতিপ্রেমী। কিন্তু আসলেই কি তাই?

ঢাকা আর নিউইয়র্কে পার্থক্য আছে নিশ্চয়ই। বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রে যে পার্থক্য, সে পার্থক্যও ঢাকা আর নিউইয়র্কে। বাংলাদেশ থেকে নানা ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র উন্নত এবং সভ্য বলে বাংলাদেশ থেকে মানুষ যে কোনও উপায়েই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেয় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে স্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বাস করার জন্য। যারা মৌলবাদী মুসলিম, ধর্মে আকণ্ঠ বুঁদ হয়ে আছে, ইহুদি নাসারাদের ঘৃণা করে, অকথ্য ভাষায় তাদের গালাগালি করে, তারাও সুযোগ পেলেই আমেরিকায় বাস করার ফন্দি ফিকির খোঁজে। তারা ইচ্ছে করলেই আরব দেশে পাড়ি দিতে পারে, কিন্তু পাড়ি দেয় না। স্থায়ী বসবাসের জন্য খ্রিস্টান-ইহুদি-নাস্তিক অধ্যুষিত দেশই তাদের পছন্দ। কেউ কেউ তো জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় ঢুকতে চেষ্টা করে। রাতের অন্ধকারে ডিঙ্গি নৌকোয় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে পৌঁছোয়। নৌকোডুবিতে প্রচুর লোক প্রাণ হারায়। তারপরও কিন্তু ডিঙ্গি নৌকো সাগরে ভাসাতে তারা দ্বিধা করে না। আরব দেশে হজ করতে গেলেও, আরব দেশের পোশাক পরলেও, আরবদের ভাষা আর আচার-আচরণ রপ্ত করার চেষ্টা করলেও, আরবদের মহামানব জ্ঞান করলেও, আরব দেশে বাস করার জন্য বাংলাদেশের কেউ মরিয়া নয়। বরং আরব দেশে শ্রমিকের কাজ করতে যাওয়া পুরুষেরা দেশে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে, আর বাসাবাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি করা নারীরা তো জীবন বাঁচাতেই দেশে ফিরে যায়, অনেকে অবশ্য লাশ হয়ে ফেরে।

বাংলাদেশিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকা বিরাট এক আকর্ষণ। জীবন তাদের ধন্য হয় আমেরিকার নাগরিকত্ব পেলে। এদেশে চাকরি করার, ব্যবসা করার, ধর্ম পালন করার, বাচ্চাদের ফ্রিতে স্কুলে পড়াবার সুযোগ পায়, টাকাপয়সা না থাকলে ফুড স্ট্যাম্প পায়, ফ্রি চিকিৎসা পায়- ওষুধপত্র পায়, দরকারে নার্স পায়, আয়া পায়। সবচেয়ে বড় যেটা পায়, সেটার নাম মানবাধিকার। যে মানবাধিকার বাংলাদেশে নেই বললেই চলে। এমন স্বর্গরাজ্যে বাস করার সুখ কেউ খোয়াতে চায় না। আমেরিকার আদর্শে একবিন্দু বিশ্বাস না করেও আমেরিকায় বুক ফুলিয়ে বাস করার লোক কম নেই।

আমেরিকায় বাংলাদেশি অভিবাসীদের মধ্যে উদার এবং মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী মানুষ যে নেই, তা নয়। আছে, তবে সবচেয়ে বেশি আছে সংকীর্ণমনা, রক্ষণশীল, মৌলবাদী, ধর্মান্ধ। পুরুষেরা স্ত্রী-কন্যাদের বোরখা পরতে বাধ্য করছে। নিজেরাও বারবার মসজিদে দৌড়োচ্ছে। বাংলাদেশের হিন্দুরা যারা স্থায়ীভাবে আমেরিকায় বাস করছে, বাংলাদেশে যেটা পারতো না, সেটা আমেরিকায় পারছে। মন্দির গড়ে তুলছে এবং সাধ মিটিয়ে পুজো-আর্চা করছে।

অবসরে বাংলাদেশি অভিবাসীরা ব্যস্ত থাকে বাংলাদেশ চর্চায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজনীতি চর্চায়। সংস্কৃতিপ্রেমীরা বাংলাদেশের সংস্কৃতির খবর রাখছে। সাহিত্য যারা করে, তারা বাংলাদেশের সাহিত্যের খবর রাখছে। আমেরিকার রাজনীতি নিয়ে ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে তারা আমেরিকায় ভোট দেয় বৈকি, কিন্তু অধিকাংশেরই আমেরিকার ইতিহাস, ভূগোল, আমেরিকার নারীবাদীদের এবং মুক্তচিন্তকদের সংগ্রাম, বর্ণবাদীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, গণতন্ত্রের দীর্ঘযাত্রা, মানবতাবাদীদের অবদান, বিজ্ঞানের অগ্রগতি, আমেরিকার শিল্প সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান নেই। তারা আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও সত্যিকার আমেরিকান হতে পারে না। দিন রাত তাদের টেলিভিশনে চলছে বাংলাদেশের সিনেমা বা নাটক, হিন্দি সিনেমা বা হিন্দি সিরিয়াল বা ইন্ডিয়ান রিয়ালিটি শো। ঘরে যদি সংবাদপত্র থাকে, তা নিউইয়র্ক টাইমস বা ওয়াশিংটন পোস্ট বা এল এ টাইমস নয়, থাকে আমেরিকায় প্রকাশিত বাংলাদেশের খবর ছাপানো বাংলা সংবাদপত্র।

তারা আমেরিকায় বাস করেও আমেরিকায় বাস করে না। তারা আসলে আমেরিকায় যুগের পর যুগ বাস করেও মনে মনে বাংলাদেশেই বাস করে। বাংলাদেশে জন্ম, বাংলাদেশে শৈশব কৈশোর, সুতরাং বাংলাদেশের প্রতি আলাদা টান থাকবেই, বাংলাদেশকে ভালোবাসবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশকে ভালোবাসা, আর অতীতে পড়ে থাকা এক নয়। যে মানসিকতা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা বেরোয়, কোনও উন্নত আর সভ্য দেশে দীর্ঘকাল বাস করার পর তাদের মানসিকতা কি সামান্যও উন্নত হয়, তারা কি আগের চেয়ে সভ্য হয় আরও? তারা কি আগের চেয়ে বেশি উদার, আগের চেয়ে বেশি মানবিক হতে পারে? বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করা শেখে? এসবের উত্তর কিন্তু একটিই, না। অধিকাংশই পারে না। অধিকাংশের সেই চেষ্টা নেই। তাই হালাল দোকানে ভরে যায় বাঙালি এলাকা, মাথায় টুপি আর টাকনুর ওপর পাঞ্জাবি পরা লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকে, নিকাব পরা নারী এবং শিশুদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ধর্মান্ধের সংখ্যা বাড়ে, যারা বিশ্বাস করে তাদের ধর্ম অন্যান্য সব ধর্মের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, বিশ্বাস করে মোহাম্মদ আতা এবং তার দল টুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দিয়ে চমৎকার কাজ করেছে, কেউ কেউ তো এমনও স্বপ্ন দেখে যে মুসলমানে ভরে গেছে পাশ্চাত্যের দেশগুলো, পৃথিবীটা শুধু মুসলমানের পৃথিবী হয়ে উঠেছে।

নতুন প্রজন্মের মধ্যে আমেরিকান হওয়ার প্রবল ইচ্ছে। নিজের পিতামাতার বাংলাদেশি পরিচয় নিয়ে তারা বাইরে বিব্রতবোধ করে। ওদিকে বাড়িতে ইসলাম দ্বারা মগজধোলাইয়ের কারণে কেউ কেউ আবার অতিমাত্রায় নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ ধর্ম ভাবতে শুরু করে, অন্যান্য দেশের মুসলিমদের তড়িঘড়ি নিজের লোক ভেবে নেয়। আবার এও ঠিক, আমেরিকায় জন্ম হওয়া নতুন প্রজন্মের অনেকে বাংলায় কথা বলছে, বাংলায় গান গাইছে, এ অবশ্য সম্পূর্ণ নির্ভর করছে মা বাবা কতটা বাংলা সংস্কৃতি ভালোবাসেন, কতটা পরিশ্রম করেন পুত্র কন্যাদের বাংলা সংস্কৃতি শেখাতে, তার ওপর।

বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত বাঙালিরাই বাংলা নাচ গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে শতকণ্ঠে বাংলা নববর্ষ পালন করে। রবীন্দ্র নজরুল জয়ন্তীর উৎসবও হয়ে উঠছে ঝলমলে। দিন দিন বাড়ছে বাংলা সংস্কৃতির চর্চা, একই সঙ্গে বাড়ছে ধর্মান্ধতা, অনুদারতা, অসহিষ্ণুতা। সে কারণেই আমি নিউইয়র্কে থেকেও নিউইয়র্কের বাংলা অনুষ্ঠানগুলোয় যাই না, কারণ আমি সেসব অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ। উদার লোকেরা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইলেও সংখ্যাগুরু অনুদার বাক স্বাধীনতাবিরোধী ধর্মান্ধ নারীবিদ্বেষীরা খড়গহস্তে দাঁড়িয়ে যায়। সে কারণে সাবিনা ইয়াসমিনের গানের অনুষ্ঠানে যে কেউ টিকিট করে ঢুকতে পেরেছে, শুধু আমি পারিনি। আমার জন্য ছিল নিষেধাজ্ঞা। পৃথিবীর প্রখ্যাত গণতন্ত্রে বাস করে গণতন্ত্রের সব সুবিধে নিজেরা নিয়ে গণতন্ত্র আর বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। গত বছর নিউইয়র্ক বইমেলা আর সাহিত্যানুষ্ঠানের উদ্যোক্তারা আমাকে আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানাননি। কেন জানাননি, সে কথা অবশ্য আমাকে বলেননি। আমি বুঝে নিয়েছিলাম অনুষ্ঠানের আয়োজকদের মধ্যেই নিশ্চয়ই সেই বাক স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি উপস্থিত। তাঁরা সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, কিন্তু তাঁরা ধর্মনিরপেক্ষতায়, উদারতায়, সহিষ্ণুতায়, মুক্তচিন্তায় বিশ্বাসী নন। এঁদের দেখলে যে কেউ মনে করতে পারে এঁরা প্রগতিশীল লোক। আসলে তা নন। সত্যিকারের প্রগতিশীল লোক কাউকে ভিন্নমত প্রকাশ করতে বাধা দেয় না, কারও পথরোধ করে না, কাউকে কোনও অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে বাধা দেয় না। ভিন্নমতকে পছন্দ না করতে পারে, কিন্তু ভিন্নমতের কারণে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করে না।

বাংলাদেশিরা আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এক একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে। পাশ্চাত্য তাদের জীবন যাপনে, ভাবনা চিন্তায় কোনও বদল আনতে পারেনি। তারা এখনও জাত-পাতে বিশ্বাসী, কুসংস্কারে বিশ্বাসী, এখনও পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী, তারা এখনও দেশীয় যে নারীবিরোধী ঐতিহ্য, সেই ঐতিহ্যকে বঙ্গোপসাগরের কিনার থেকে বয়ে নিয়ে গেছে অতলান্তিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে। অভিবাসীরা হয়তো যুগে যুগে এমনই হয়, তারা যে মাটি থেকে আসে, সে মাটির কালচারকে লালন করে, জীবিকার প্রয়োজনে অন্য কালচারের যেটুকু দরকার সেটুকু গ্রহণ করে, কিন্তু চিন্তার দারিদ্র্য থেকে রেহাই পেতে কোনও দর্শন তাদের আর শেখা হয় না। তারা শুধু যা শিখেছিল দেশে, তারই চর্চা করে চলে বাকি জীবন।

আমি বলছি না, নিউইয়র্কের বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির কর্ণধারেরা শুধু আমাকেই নিষিদ্ধ করেছেন। হয়তো আরও লেখক-শিল্পীকে, যাদের নিয়ে বিতর্ক হয়, নিষিদ্ধ করেছেন বা করবেন। এবং আমন্ত্রিত পুরস্কৃত লেখক-বুদ্ধিজীবীরা একটি শব্দও উচ্চারণ করবেন না নিষেধাজ্ঞার বিপরীতে। এভাবেই বছরের পর বছর বাংলা বইমেলা চলবে, ভিন্নমত প্রকাশের অধিকারকে লঙ্ঘন করে চলবে। এই কারণেই বলি ঢাকায় আর নিউইয়র্কে পার্থক্য থাকলেও, ঢাকার আর নিউইয়র্কের বাঙালির মধ্যে পার্থক্য নেই। ঢাকার বইমেলার অনুষ্ঠানে যেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই, নিউইয়র্কের বইমেলার অনুষ্ঠানে তেমন আমার প্রবেশের অধিকার নেই। সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে গেলেও হীনমন্য-বাঙালি হীনমন্যই থেকে যায়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা