শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

১. অনেক আলোর ঝলমলে বাতি, অনেক মুখোশ পরা মানুষ, অনেক টাকায় কেনা-বেচার উৎসব, অনেক লোকদেখানো অর্থহীন কোলাহল, অনেক অর্থনীতি-রাজনীতি-কূটনীতির প্রতিদিনের উত্থান-পতনের খেলা, অথচ এত উন্মাদনার মধ্যেও মানুষ কত একা, কতটা একা। এ শহরটা এমনই, যেখানে সব আছে, মানুষ নেই, স্বার্থের প্রয়োজনে আপন আছে, অথচ আপনজন কেউ নেই। মিছে স্বপ্ন দেখানোর অনেক কিছুই আছে, আবার স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া মানুষের অভাব নেই। মাথায় হাত বুলিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন দেখানোর মানুষ আছে, অথচ সেগুলোর ভিতরে কোনো প্রাণ নেই, অনুভূতি নেই, বিবেক নেই।  এই শহরে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন এক ধরনের মায়াজালের খেলা, যে খেলায় মুক্তির আনন্দ নেই, দাসত্বের শৃঙ্খল আছে, চাপা চাপা কান্না আছে, বড় বড় পাথরের প্রাচীরে বন্দি সেই কান্নার আর্তনাদ আছে, অথচ কান্নাকে চেপে রেখে হাসিমুখে মানুষ বলছে, তার মতো এত সুখী আর পৃথিবীতে কেউ নেই। এ শহরে মানুষ যতটা না মানুষ, অভিনয় করতে করতে মানুষ ততটাই অভিনেতা হয়ে উঠেছে, নিজের ভিতরের মানুষটা এভাবেই কত আগেই ঝরে পড়েছে। সবাই খুব ব্যস্ত, খুব ব্যস্ত, কাচের আয়না আছে, সেই আয়নায় নিজেকে দেখার সময় নেই, চার পাশের মানুষকে দেখার সময় নেই অথচ আয়নাবাজি আছে, আয়নার টুকরো টুকরো কাচের মতো মানুষের ভিতরটা ক্ষতবিক্ষত করার কৌশল আছে। ঘোড়ার রেসের মতো প্রতিযোগিতা আছে, অথচ সহযোগিতা, সহমর্মিতা, বন্ধুত্ব নেই। চারপাশে সবাইকে দেখে মনে হবে এত প্রিয়জন, অথচ সবটাই মিথ্যা, মানুষ যে প্রয়োজন, এর বেশি কিছু নয়।

সূর্যের উত্তাপে ক্লান্ত দেহে যে মানুষটা সারা দিন জীবনের বোঝা টানছে, তার জীবনের মূল্য নেই, মূল্য আছে তাদের যাদের কোনো মূল্য নেই। এ শহরে সবাই খেলতে চায়, হারতে চায় না কেউ, যেমন করেই হোক জিততে চায়। এ শহরের জনপদগুলোতে কত দামি দামি গাড়ি, রাস্তায় লাল-নীল-হলুদ বাতি, সুরম্য অট্টালিকা অথচ প্রাসাদের নিচেই ছাদবিহীন অসংখ্য মানুষ, যারা দিনবদলের প্রতিশ্রুতি পায়, কিন্তু হিসাব মেলাতে বসে দেখে সবকিছুই একটা গোলকধাঁধা, দিনশেষে ঠকতে হয় তাদের। এমন অনেক কিছুই ঘটে এ শহরে, সময় বদলে যায়, মানুষ বদলে যায়, বাজারের দরে উত্থান-পতন বদলে যায়, অথচ ধনী আরও ধনী হয়, গরিব আরও গরিব হয়। এ শহরে সবাই মনস্তত্ত্ববিদ, অথচ মন ভাঙার মানুষ আছে, মন গড়ার কেউ নেই। এ শহরে সবাই নিজেদের রাজা ভাবে, অথচ প্রজাদের কথা কেউ ভাবে না। এ শহরে যার যত টাকা, যার যত ক্ষমতা সে তত বড় নেতা, অথচ ত্যাগী কর্মীদের মূল্য নেই। এ শহরে মৌমাছি অনেক, মৌচাক গড়ার মতো কেউ নেই, অথচ মধু খাওয়া মানুষের অভাব নেই। এ শহরে কানামাছি খেলার মানুষ অনেক, অথচ আসল মানুষগুলোই নেই। এ শহরে ভালো মানুষরা হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়। এ শহরে বিশ্বাস বিশ্বাস দেখানো মানুষ আছে, অথচ বিশ্বাসঘাতক মানুষের অভাব নেই। এ শহরে সবার সঙ্গেই চলতে হয়, সবাই বলে তারা বন্ধু, অথচ শত্রুদের সঙ্গেই চলতে হয়। এ শহরে সত্য মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা সত্য হয়ে যায়।

এ শহরে বাস্তবতার দোহাই দেওয়া হয়, অথচ নাটক বেশি, রঙ্গমঞ্চ বেশি, পলেপলে বদলে যাওয়া মানুষ বেশি। এ শহরে সুবিধাবাদিতাকে যোগ্যতা ভাবা হয়, সততা, উদারতাকে দুর্বলতা ভাবা হয়। এ শহরে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার মানুষ অনেক, অথচ প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেই বললেই চলে। এ শহর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে প্রতিদিন, অথচ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, প্রযুক্তি দিচ্ছে বেগ, কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। এই তো শহর, যেখানে অযোগ্যরা মর্যাদা পায়, যোগ্যরা অভিমান, অপমান, বঞ্চনায় হারিয়ে যায়। এ শহর...চিরচেনা শহর, অথচ কতটা অচেনা। এ শহরে কত চেনা চেনা মুখ, কত মানুষ, অথচ সবাই অচেনা।

শাপমোচন সিনেমার গানের কথাগুলো মনে পড়ে গেল- “শোনো বন্ধু শোনো, প্রাণহীন এই শহরের ইতি কথা, ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুণ মর্মব্যথা, এখানে আকাশ নেই, এখানে বাতাস নেই, এখানে অন্ধ গলির নরকে, মুক্তির আকুলতা।” প্রিয় শিল্পী আবদুল জব্বারের গাওয়া এতটুকু আশা সিনেমার গানটাও মনে পড়ে যাচ্ছে- “তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়? দুখের দহনে, করুণ রোদনে, তিলে তিলে তার ক্ষয়। জীবনের পরাজয়।... আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়। শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কতো সুর বেদনায়।... প্রতিদিন কতো খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে। প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।” গান দুটোই জীবনমুখী, অথচ এ শহরে এসব বোঝার মতো কেউ নেই। এ শহর একদিন আমার-আপনার সবার ছিল, এখনো আমরা আছি, কিন্তু শহরটা নেই, মানুষগুলো নেই। এখানে দুঃখ, হতাশা, যন্ত্রণা এখন আরও যান্ত্রিক হয়ে গেছে, সবাই যন্ত্র, মানুষ নেই।

২. মানুষ সব সময় সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খোঁজে, অথচ অসুন্দরের মাঝেও যে সৌন্দর্যকে খুঁজে পাওয়া যায়, সেটা বোধ হয় মানুষ কখনো চিন্তা করতে পারে না। যেমন একটা গোলাপ ফুল, প্রথমত এর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে, এরপর এর সুগন্ধ। কেউ কেউ বলেন, ফুলের সৌন্দর্য ফুলের সফলতা, ফুলের সুগন্ধ ফুলের সার্থকতা, সফলতার চেয়েও বড় হলো সার্থকতা। পৃথিবীতে সবাই সফল হতে পারে, সার্থকতা খুব কম মানুষই অর্জন করে, এ দুটো একসঙ্গে অর্জন করা আরও কঠিন।

হয়তো বড় বড় সেলিব্রেটি, বড় বড় মহাপুরুষ, বড় বড় পদ-পদবিধারীদের মতো আপনি সফল না, অথচ কোনোমতে দুই বেলা খেয়ে-পরে বউ, ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে টিনের চালের নিচে মাথা গুঁজে আপনি যে সুখ অনুভব করছেন সেটা সফলতার চেয়েও অনেক বেশি দামি, সেই দামি বিষয়টাই হলো সার্থকতা। হয়তো বর্ষা এলেই সেই টিনের চাল থেকে চুইয়ে চুইয়ে ঘরে পানি পড়ে, তাতে কি? এটার মধ্যেও এক ধরনের জীবন সংগ্রামের সার্থকতা লুকিয়ে আছে, কারণ এ সময়টাতে মানুষের আবেগ, অনুভূতিগুলো অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। অথচ মানুষ সারা জীবন সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে সার্থকতার মতো ছোট ছোট অথচ মনে রাখার মতো মহামূল্যবান বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। লিও টলস্টয় সৌন্দর্যের মাধ্যমে শিল্পের স্বরূপ খুঁজতে গিয়ে দেখেন, সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের ভিতর মতভিন্নতা আছে। এর মধ্যে এক মতবাদে তিনি দেখেছিলেন, সৌন্দর্যকে মানুষ আনন্দের উপাদান হিসেবে চিন্তা করে, এর সঙ্গে মূলত সৌন্দর্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুবিধা অর্জনের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মানুষ সৌন্দর্যের সর্বজনীন শক্তিকে উপেক্ষা করে ভোগবাদী চিন্তাধারাতে আকৃষ্ট হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। আগের দিনের রাজারা জলসা ঘরের ঝাড়বাতির জৌলুসে নর্তকীদের কিনে আনন্দ খুঁজতেন, সেটাও এ ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সমাজে মানুষ জ্ঞাত বা অজ্ঞাত যেভাবেই হোক না কেন সৌন্দর্যের এ ভোগবাদী চিন্তাধারাকেই মনে মনে ধারণ করে। হয়তো মুখ দিয়ে বিষয়টা স্বীকার করবে না মানুষ, কিন্তু মানুষের ভিতরটায় জানে গোলাপফুলের সৌন্দর্য তাকে যতনা আনন্দ দেবে, টাকা তাকে তার চেয়েও অনেক বেশি আনন্দ দেবে, যদিও এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। ভঙ্গুর মানুষ ক্রমশ বাড়তে থাকায় সৌন্দর্যের এ ধরনের নেগেটিভ চিন্তাধারা সমাজে বাড়ছে। পৃথিবীতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এ দুটি ধারণা প্রচলিত আছে এবং একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে দৃশ্যমানের চেয়ে অদৃশ্যমান বিষয়গুলো অনেক বেশি মূল্যবান। সফলতা চোখে পড়ার মতো বিষয়, সার্থকতা অনুভব করার মতো বিষয়। মানুষের শরীর দৃশ্যমান, সেটার চেয়েও বেশি মূল্যবান মানুষের মন, অথচ সেই মনটাই অদৃশ্যমান। সন্তানের প্রতি মায়ের আকুতি, সেটা মা থাকতে বোঝা যায় না, মা না থাকলে বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল। সবগুলোই অদৃশ্যমান, অথচ সৌন্দর্যের শক্তি অদৃশ্যতে অনেক বেশি। বলছিলাম অসুন্দরের মাঝে সুন্দরকে খোঁজার কথা। দার্শনিক ডায়োজিনিসকে লোকজন বিদ্রুপের মনোভাব নিয়ে বলতেন, কি হে ডায়োজিনিস, তুমি তো অনেক ভালো ভালো কথা বল, কিন্তু বাপু, তোমার কথা তো লোকজন শুনছে না, উত্তর ডায়োজিনিস বলতেন সূর্যের আলো ভালো-মন্দ বোঝে না, সূর্যের আলো নর্দমাতেও গিয়ে পড়ে। মানুষকেও সূর্যের আলোর মতো হতে হবে, তা না হলে মানুষের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খুঁজবে, অসুন্দরের মাঝে নয়।

৩. মনে পড়ছে, বিশ্ববিজয়ী আলেকজান্ডারের কথা, কী ছিল না তার, সবই ছিল, সারা পৃথিবী তার হাতে হারতে হারতে তার ভিতরে ক্ষমতার জন্ম দিয়েছিল। তারপরও সুখ ছিল না মনে, চাইতেন পথের ধুলোয় পড়ে থাকা একজন মানুষ হতে, যার না ছিল মাথা গোঁজার ঠাঁই, না ছিল খাদ্যের নিশ্চয়তা।

ডায়োজিনিস-খ্যাপাটে, পাগলাটে একটা মানুষ মনে হবে তাকে, কিন্তু তার সুখ ছিল অন্তহীন। আলেকজান্ডার কতবার ভেবেছেন, আহা, আমি যদি আলেকজান্ডার না হয়ে ডায়োজিনিস হতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। ক্ষমতা যখন নিজের দিকে তাকায়, তখন তাকে নিঃস্ব দেখে, অথচ যে মানুষটা নিঃস্ব, ক্ষমতা তার ভিতরে জীবনের স্পদন খুঁজে পায়।

শীতে কাতর ডায়োজিনিস সূর্যের আলোর নিচে বসে তাপ পোহাচ্ছিলেন, এমন সময় আলেকজান্ডার তার সামনে এসে দাঁড়াল। দরাজ গলায় জিজ্ঞাসা করল, ওহে ডায়োজিনিস, কী চাও আমার কাছে। উত্তরে সহজ-সরল দর্শনে বিশ্বাসী ডায়োজিনিস বলছেন- আরে বাপু সরে দাঁড়াও আমার সামনে থেকে, তুমি কি দেখছ না, আমি রোদ পোহাচ্ছি, আমার জন্য এতটুকু করলেই হবে, কারণ তুমি হয়তো আমাকে সব দিতে পারবে, কিন্তু সূর্যের উত্তাপে উষ্ণ শরীরে যে সুখের উন্মেষ দেহমনে ছড়িয়ে পড়ছে তা কি দিতে পারবে। আমি যা চাই, তুমি তা দেওয়ার ক্ষমতা রাখ না। বিস্মিত আলেকজান্ডার, ক্ষমতার তরবারি তার হাতে, নিমিষেই মুন্ডপাত করতে পারে যে কারও, তার সামনে ক্ষুধার্ত, আশ্রয়হীন, পাগলাটে গোছের মানুষটা এমন সাহস নিয়ে কথা বলছে, যেখানে সারল্যের কাছে ক্ষমতা যেন মাথানত করেছে। আলেকজান্ডার বললেন, ‘জানো আমি কে, আমি আলেকজান্ডার দি গ্রেট।’ এর উত্তরে ডায়োজিনিস বললেন, ‘আমি হলাম ডায়োজিনিস দি সিনিক।’ আলেকজান্ডার তখন বললেন, ‘তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছ না?’ সহজ সরলভাবে ডায়োজিনিস বললেন, ‘কেন বলতো, কেন তোমাকে ভয় পেতে হবে? আচ্ছা তুমি ভালো নাকি মন্দ মানুষ?’ আলেকজান্ডার বললেন, ‘না না, নিশ্চিতভাবেই আমি ভালো।’

ডায়োজিনিস তখন বললেন, ‘তুমি যদি ভালো হও, তবে ভালোকে কেউ কি ভয় পায়।’ ডায়োজিনিসের হাতে অস্ত্র নেই, ক্ষমতা নেই, অভাব আছে, অভাবের ভিতর নিজের জ্ঞান আছে, জ্ঞানের ভিতর নিজেকে সর্বস্বান্ত করার দর্শন আছে, আর কিছু নেই।  তারপরও তার কতটা সাহস, কতটা উঠে দাঁড়ানোর শক্তি, কতটা অকুতোভয় মন, ভাবা যায় এমন দৃশ্য, যদি সেই দৃশ্যগুলো দেখা যেত হয়তো শরীরের ভিতরটা প্রাণশক্তিতে জেগে উঠত, জাগিয়ে তুলত সেসব মানুষকে যারা জীবনযুদ্ধে লড়াই করার আগেই হার মেনে বসে আছে, যারা প্রতিদিন জীবিত দেহে মৃতদেহ বহন করছে। সুখে ক্ষমতা নেই, সুখ সেখানে আছে যেখানে ক্ষমতা নেই। এটাই সত্যি, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ যেদিকেই দেখা যাবে, সেদিকেই এমনটা দেখা মিলবে। চোখের দেখায় হয়তো মনে হবে, মুদ্রার এপিঠটা ওপিঠের উল্টা, কিন্তু মনের চোখ খুলে গেলে দেখা যাবে সবটা একইরকম, সেখানে কোনো রংবদলের খেলা নেই, সুখের ভিতর অভাব আছে, প্রাচুর্য নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৭ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা