শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

১. অনেক আলোর ঝলমলে বাতি, অনেক মুখোশ পরা মানুষ, অনেক টাকায় কেনা-বেচার উৎসব, অনেক লোকদেখানো অর্থহীন কোলাহল, অনেক অর্থনীতি-রাজনীতি-কূটনীতির প্রতিদিনের উত্থান-পতনের খেলা, অথচ এত উন্মাদনার মধ্যেও মানুষ কত একা, কতটা একা। এ শহরটা এমনই, যেখানে সব আছে, মানুষ নেই, স্বার্থের প্রয়োজনে আপন আছে, অথচ আপনজন কেউ নেই। মিছে স্বপ্ন দেখানোর অনেক কিছুই আছে, আবার স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া মানুষের অভাব নেই। মাথায় হাত বুলিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন দেখানোর মানুষ আছে, অথচ সেগুলোর ভিতরে কোনো প্রাণ নেই, অনুভূতি নেই, বিবেক নেই।  এই শহরে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন এক ধরনের মায়াজালের খেলা, যে খেলায় মুক্তির আনন্দ নেই, দাসত্বের শৃঙ্খল আছে, চাপা চাপা কান্না আছে, বড় বড় পাথরের প্রাচীরে বন্দি সেই কান্নার আর্তনাদ আছে, অথচ কান্নাকে চেপে রেখে হাসিমুখে মানুষ বলছে, তার মতো এত সুখী আর পৃথিবীতে কেউ নেই। এ শহরে মানুষ যতটা না মানুষ, অভিনয় করতে করতে মানুষ ততটাই অভিনেতা হয়ে উঠেছে, নিজের ভিতরের মানুষটা এভাবেই কত আগেই ঝরে পড়েছে। সবাই খুব ব্যস্ত, খুব ব্যস্ত, কাচের আয়না আছে, সেই আয়নায় নিজেকে দেখার সময় নেই, চার পাশের মানুষকে দেখার সময় নেই অথচ আয়নাবাজি আছে, আয়নার টুকরো টুকরো কাচের মতো মানুষের ভিতরটা ক্ষতবিক্ষত করার কৌশল আছে। ঘোড়ার রেসের মতো প্রতিযোগিতা আছে, অথচ সহযোগিতা, সহমর্মিতা, বন্ধুত্ব নেই। চারপাশে সবাইকে দেখে মনে হবে এত প্রিয়জন, অথচ সবটাই মিথ্যা, মানুষ যে প্রয়োজন, এর বেশি কিছু নয়।

সূর্যের উত্তাপে ক্লান্ত দেহে যে মানুষটা সারা দিন জীবনের বোঝা টানছে, তার জীবনের মূল্য নেই, মূল্য আছে তাদের যাদের কোনো মূল্য নেই। এ শহরে সবাই খেলতে চায়, হারতে চায় না কেউ, যেমন করেই হোক জিততে চায়। এ শহরের জনপদগুলোতে কত দামি দামি গাড়ি, রাস্তায় লাল-নীল-হলুদ বাতি, সুরম্য অট্টালিকা অথচ প্রাসাদের নিচেই ছাদবিহীন অসংখ্য মানুষ, যারা দিনবদলের প্রতিশ্রুতি পায়, কিন্তু হিসাব মেলাতে বসে দেখে সবকিছুই একটা গোলকধাঁধা, দিনশেষে ঠকতে হয় তাদের। এমন অনেক কিছুই ঘটে এ শহরে, সময় বদলে যায়, মানুষ বদলে যায়, বাজারের দরে উত্থান-পতন বদলে যায়, অথচ ধনী আরও ধনী হয়, গরিব আরও গরিব হয়। এ শহরে সবাই মনস্তত্ত্ববিদ, অথচ মন ভাঙার মানুষ আছে, মন গড়ার কেউ নেই। এ শহরে সবাই নিজেদের রাজা ভাবে, অথচ প্রজাদের কথা কেউ ভাবে না। এ শহরে যার যত টাকা, যার যত ক্ষমতা সে তত বড় নেতা, অথচ ত্যাগী কর্মীদের মূল্য নেই। এ শহরে মৌমাছি অনেক, মৌচাক গড়ার মতো কেউ নেই, অথচ মধু খাওয়া মানুষের অভাব নেই। এ শহরে কানামাছি খেলার মানুষ অনেক, অথচ আসল মানুষগুলোই নেই। এ শহরে ভালো মানুষরা হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়। এ শহরে বিশ্বাস বিশ্বাস দেখানো মানুষ আছে, অথচ বিশ্বাসঘাতক মানুষের অভাব নেই। এ শহরে সবার সঙ্গেই চলতে হয়, সবাই বলে তারা বন্ধু, অথচ শত্রুদের সঙ্গেই চলতে হয়। এ শহরে সত্য মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা সত্য হয়ে যায়।

এ শহরে বাস্তবতার দোহাই দেওয়া হয়, অথচ নাটক বেশি, রঙ্গমঞ্চ বেশি, পলেপলে বদলে যাওয়া মানুষ বেশি। এ শহরে সুবিধাবাদিতাকে যোগ্যতা ভাবা হয়, সততা, উদারতাকে দুর্বলতা ভাবা হয়। এ শহরে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার মানুষ অনেক, অথচ প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেই বললেই চলে। এ শহর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে প্রতিদিন, অথচ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, প্রযুক্তি দিচ্ছে বেগ, কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। এই তো শহর, যেখানে অযোগ্যরা মর্যাদা পায়, যোগ্যরা অভিমান, অপমান, বঞ্চনায় হারিয়ে যায়। এ শহর...চিরচেনা শহর, অথচ কতটা অচেনা। এ শহরে কত চেনা চেনা মুখ, কত মানুষ, অথচ সবাই অচেনা।

শাপমোচন সিনেমার গানের কথাগুলো মনে পড়ে গেল- “শোনো বন্ধু শোনো, প্রাণহীন এই শহরের ইতি কথা, ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুণ মর্মব্যথা, এখানে আকাশ নেই, এখানে বাতাস নেই, এখানে অন্ধ গলির নরকে, মুক্তির আকুলতা।” প্রিয় শিল্পী আবদুল জব্বারের গাওয়া এতটুকু আশা সিনেমার গানটাও মনে পড়ে যাচ্ছে- “তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়? দুখের দহনে, করুণ রোদনে, তিলে তিলে তার ক্ষয়। জীবনের পরাজয়।... আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়। শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কতো সুর বেদনায়।... প্রতিদিন কতো খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে। প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।” গান দুটোই জীবনমুখী, অথচ এ শহরে এসব বোঝার মতো কেউ নেই। এ শহর একদিন আমার-আপনার সবার ছিল, এখনো আমরা আছি, কিন্তু শহরটা নেই, মানুষগুলো নেই। এখানে দুঃখ, হতাশা, যন্ত্রণা এখন আরও যান্ত্রিক হয়ে গেছে, সবাই যন্ত্র, মানুষ নেই।

২. মানুষ সব সময় সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খোঁজে, অথচ অসুন্দরের মাঝেও যে সৌন্দর্যকে খুঁজে পাওয়া যায়, সেটা বোধ হয় মানুষ কখনো চিন্তা করতে পারে না। যেমন একটা গোলাপ ফুল, প্রথমত এর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে, এরপর এর সুগন্ধ। কেউ কেউ বলেন, ফুলের সৌন্দর্য ফুলের সফলতা, ফুলের সুগন্ধ ফুলের সার্থকতা, সফলতার চেয়েও বড় হলো সার্থকতা। পৃথিবীতে সবাই সফল হতে পারে, সার্থকতা খুব কম মানুষই অর্জন করে, এ দুটো একসঙ্গে অর্জন করা আরও কঠিন।

হয়তো বড় বড় সেলিব্রেটি, বড় বড় মহাপুরুষ, বড় বড় পদ-পদবিধারীদের মতো আপনি সফল না, অথচ কোনোমতে দুই বেলা খেয়ে-পরে বউ, ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে টিনের চালের নিচে মাথা গুঁজে আপনি যে সুখ অনুভব করছেন সেটা সফলতার চেয়েও অনেক বেশি দামি, সেই দামি বিষয়টাই হলো সার্থকতা। হয়তো বর্ষা এলেই সেই টিনের চাল থেকে চুইয়ে চুইয়ে ঘরে পানি পড়ে, তাতে কি? এটার মধ্যেও এক ধরনের জীবন সংগ্রামের সার্থকতা লুকিয়ে আছে, কারণ এ সময়টাতে মানুষের আবেগ, অনুভূতিগুলো অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। অথচ মানুষ সারা জীবন সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে সার্থকতার মতো ছোট ছোট অথচ মনে রাখার মতো মহামূল্যবান বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। লিও টলস্টয় সৌন্দর্যের মাধ্যমে শিল্পের স্বরূপ খুঁজতে গিয়ে দেখেন, সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের ভিতর মতভিন্নতা আছে। এর মধ্যে এক মতবাদে তিনি দেখেছিলেন, সৌন্দর্যকে মানুষ আনন্দের উপাদান হিসেবে চিন্তা করে, এর সঙ্গে মূলত সৌন্দর্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুবিধা অর্জনের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মানুষ সৌন্দর্যের সর্বজনীন শক্তিকে উপেক্ষা করে ভোগবাদী চিন্তাধারাতে আকৃষ্ট হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। আগের দিনের রাজারা জলসা ঘরের ঝাড়বাতির জৌলুসে নর্তকীদের কিনে আনন্দ খুঁজতেন, সেটাও এ ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সমাজে মানুষ জ্ঞাত বা অজ্ঞাত যেভাবেই হোক না কেন সৌন্দর্যের এ ভোগবাদী চিন্তাধারাকেই মনে মনে ধারণ করে। হয়তো মুখ দিয়ে বিষয়টা স্বীকার করবে না মানুষ, কিন্তু মানুষের ভিতরটায় জানে গোলাপফুলের সৌন্দর্য তাকে যতনা আনন্দ দেবে, টাকা তাকে তার চেয়েও অনেক বেশি আনন্দ দেবে, যদিও এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। ভঙ্গুর মানুষ ক্রমশ বাড়তে থাকায় সৌন্দর্যের এ ধরনের নেগেটিভ চিন্তাধারা সমাজে বাড়ছে। পৃথিবীতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এ দুটি ধারণা প্রচলিত আছে এবং একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে দৃশ্যমানের চেয়ে অদৃশ্যমান বিষয়গুলো অনেক বেশি মূল্যবান। সফলতা চোখে পড়ার মতো বিষয়, সার্থকতা অনুভব করার মতো বিষয়। মানুষের শরীর দৃশ্যমান, সেটার চেয়েও বেশি মূল্যবান মানুষের মন, অথচ সেই মনটাই অদৃশ্যমান। সন্তানের প্রতি মায়ের আকুতি, সেটা মা থাকতে বোঝা যায় না, মা না থাকলে বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল। সবগুলোই অদৃশ্যমান, অথচ সৌন্দর্যের শক্তি অদৃশ্যতে অনেক বেশি। বলছিলাম অসুন্দরের মাঝে সুন্দরকে খোঁজার কথা। দার্শনিক ডায়োজিনিসকে লোকজন বিদ্রুপের মনোভাব নিয়ে বলতেন, কি হে ডায়োজিনিস, তুমি তো অনেক ভালো ভালো কথা বল, কিন্তু বাপু, তোমার কথা তো লোকজন শুনছে না, উত্তর ডায়োজিনিস বলতেন সূর্যের আলো ভালো-মন্দ বোঝে না, সূর্যের আলো নর্দমাতেও গিয়ে পড়ে। মানুষকেও সূর্যের আলোর মতো হতে হবে, তা না হলে মানুষের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খুঁজবে, অসুন্দরের মাঝে নয়।

৩. মনে পড়ছে, বিশ্ববিজয়ী আলেকজান্ডারের কথা, কী ছিল না তার, সবই ছিল, সারা পৃথিবী তার হাতে হারতে হারতে তার ভিতরে ক্ষমতার জন্ম দিয়েছিল। তারপরও সুখ ছিল না মনে, চাইতেন পথের ধুলোয় পড়ে থাকা একজন মানুষ হতে, যার না ছিল মাথা গোঁজার ঠাঁই, না ছিল খাদ্যের নিশ্চয়তা।

ডায়োজিনিস-খ্যাপাটে, পাগলাটে একটা মানুষ মনে হবে তাকে, কিন্তু তার সুখ ছিল অন্তহীন। আলেকজান্ডার কতবার ভেবেছেন, আহা, আমি যদি আলেকজান্ডার না হয়ে ডায়োজিনিস হতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। ক্ষমতা যখন নিজের দিকে তাকায়, তখন তাকে নিঃস্ব দেখে, অথচ যে মানুষটা নিঃস্ব, ক্ষমতা তার ভিতরে জীবনের স্পদন খুঁজে পায়।

শীতে কাতর ডায়োজিনিস সূর্যের আলোর নিচে বসে তাপ পোহাচ্ছিলেন, এমন সময় আলেকজান্ডার তার সামনে এসে দাঁড়াল। দরাজ গলায় জিজ্ঞাসা করল, ওহে ডায়োজিনিস, কী চাও আমার কাছে। উত্তরে সহজ-সরল দর্শনে বিশ্বাসী ডায়োজিনিস বলছেন- আরে বাপু সরে দাঁড়াও আমার সামনে থেকে, তুমি কি দেখছ না, আমি রোদ পোহাচ্ছি, আমার জন্য এতটুকু করলেই হবে, কারণ তুমি হয়তো আমাকে সব দিতে পারবে, কিন্তু সূর্যের উত্তাপে উষ্ণ শরীরে যে সুখের উন্মেষ দেহমনে ছড়িয়ে পড়ছে তা কি দিতে পারবে। আমি যা চাই, তুমি তা দেওয়ার ক্ষমতা রাখ না। বিস্মিত আলেকজান্ডার, ক্ষমতার তরবারি তার হাতে, নিমিষেই মুন্ডপাত করতে পারে যে কারও, তার সামনে ক্ষুধার্ত, আশ্রয়হীন, পাগলাটে গোছের মানুষটা এমন সাহস নিয়ে কথা বলছে, যেখানে সারল্যের কাছে ক্ষমতা যেন মাথানত করেছে। আলেকজান্ডার বললেন, ‘জানো আমি কে, আমি আলেকজান্ডার দি গ্রেট।’ এর উত্তরে ডায়োজিনিস বললেন, ‘আমি হলাম ডায়োজিনিস দি সিনিক।’ আলেকজান্ডার তখন বললেন, ‘তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছ না?’ সহজ সরলভাবে ডায়োজিনিস বললেন, ‘কেন বলতো, কেন তোমাকে ভয় পেতে হবে? আচ্ছা তুমি ভালো নাকি মন্দ মানুষ?’ আলেকজান্ডার বললেন, ‘না না, নিশ্চিতভাবেই আমি ভালো।’

ডায়োজিনিস তখন বললেন, ‘তুমি যদি ভালো হও, তবে ভালোকে কেউ কি ভয় পায়।’ ডায়োজিনিসের হাতে অস্ত্র নেই, ক্ষমতা নেই, অভাব আছে, অভাবের ভিতর নিজের জ্ঞান আছে, জ্ঞানের ভিতর নিজেকে সর্বস্বান্ত করার দর্শন আছে, আর কিছু নেই।  তারপরও তার কতটা সাহস, কতটা উঠে দাঁড়ানোর শক্তি, কতটা অকুতোভয় মন, ভাবা যায় এমন দৃশ্য, যদি সেই দৃশ্যগুলো দেখা যেত হয়তো শরীরের ভিতরটা প্রাণশক্তিতে জেগে উঠত, জাগিয়ে তুলত সেসব মানুষকে যারা জীবনযুদ্ধে লড়াই করার আগেই হার মেনে বসে আছে, যারা প্রতিদিন জীবিত দেহে মৃতদেহ বহন করছে। সুখে ক্ষমতা নেই, সুখ সেখানে আছে যেখানে ক্ষমতা নেই। এটাই সত্যি, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ যেদিকেই দেখা যাবে, সেদিকেই এমনটা দেখা মিলবে। চোখের দেখায় হয়তো মনে হবে, মুদ্রার এপিঠটা ওপিঠের উল্টা, কিন্তু মনের চোখ খুলে গেলে দেখা যাবে সবটা একইরকম, সেখানে কোনো রংবদলের খেলা নেই, সুখের ভিতর অভাব আছে, প্রাচুর্য নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রোববার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রোববার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম