শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

১. অনেক আলোর ঝলমলে বাতি, অনেক মুখোশ পরা মানুষ, অনেক টাকায় কেনা-বেচার উৎসব, অনেক লোকদেখানো অর্থহীন কোলাহল, অনেক অর্থনীতি-রাজনীতি-কূটনীতির প্রতিদিনের উত্থান-পতনের খেলা, অথচ এত উন্মাদনার মধ্যেও মানুষ কত একা, কতটা একা। এ শহরটা এমনই, যেখানে সব আছে, মানুষ নেই, স্বার্থের প্রয়োজনে আপন আছে, অথচ আপনজন কেউ নেই। মিছে স্বপ্ন দেখানোর অনেক কিছুই আছে, আবার স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া মানুষের অভাব নেই। মাথায় হাত বুলিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন দেখানোর মানুষ আছে, অথচ সেগুলোর ভিতরে কোনো প্রাণ নেই, অনুভূতি নেই, বিবেক নেই।  এই শহরে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন এক ধরনের মায়াজালের খেলা, যে খেলায় মুক্তির আনন্দ নেই, দাসত্বের শৃঙ্খল আছে, চাপা চাপা কান্না আছে, বড় বড় পাথরের প্রাচীরে বন্দি সেই কান্নার আর্তনাদ আছে, অথচ কান্নাকে চেপে রেখে হাসিমুখে মানুষ বলছে, তার মতো এত সুখী আর পৃথিবীতে কেউ নেই। এ শহরে মানুষ যতটা না মানুষ, অভিনয় করতে করতে মানুষ ততটাই অভিনেতা হয়ে উঠেছে, নিজের ভিতরের মানুষটা এভাবেই কত আগেই ঝরে পড়েছে। সবাই খুব ব্যস্ত, খুব ব্যস্ত, কাচের আয়না আছে, সেই আয়নায় নিজেকে দেখার সময় নেই, চার পাশের মানুষকে দেখার সময় নেই অথচ আয়নাবাজি আছে, আয়নার টুকরো টুকরো কাচের মতো মানুষের ভিতরটা ক্ষতবিক্ষত করার কৌশল আছে। ঘোড়ার রেসের মতো প্রতিযোগিতা আছে, অথচ সহযোগিতা, সহমর্মিতা, বন্ধুত্ব নেই। চারপাশে সবাইকে দেখে মনে হবে এত প্রিয়জন, অথচ সবটাই মিথ্যা, মানুষ যে প্রয়োজন, এর বেশি কিছু নয়।

সূর্যের উত্তাপে ক্লান্ত দেহে যে মানুষটা সারা দিন জীবনের বোঝা টানছে, তার জীবনের মূল্য নেই, মূল্য আছে তাদের যাদের কোনো মূল্য নেই। এ শহরে সবাই খেলতে চায়, হারতে চায় না কেউ, যেমন করেই হোক জিততে চায়। এ শহরের জনপদগুলোতে কত দামি দামি গাড়ি, রাস্তায় লাল-নীল-হলুদ বাতি, সুরম্য অট্টালিকা অথচ প্রাসাদের নিচেই ছাদবিহীন অসংখ্য মানুষ, যারা দিনবদলের প্রতিশ্রুতি পায়, কিন্তু হিসাব মেলাতে বসে দেখে সবকিছুই একটা গোলকধাঁধা, দিনশেষে ঠকতে হয় তাদের। এমন অনেক কিছুই ঘটে এ শহরে, সময় বদলে যায়, মানুষ বদলে যায়, বাজারের দরে উত্থান-পতন বদলে যায়, অথচ ধনী আরও ধনী হয়, গরিব আরও গরিব হয়। এ শহরে সবাই মনস্তত্ত্ববিদ, অথচ মন ভাঙার মানুষ আছে, মন গড়ার কেউ নেই। এ শহরে সবাই নিজেদের রাজা ভাবে, অথচ প্রজাদের কথা কেউ ভাবে না। এ শহরে যার যত টাকা, যার যত ক্ষমতা সে তত বড় নেতা, অথচ ত্যাগী কর্মীদের মূল্য নেই। এ শহরে মৌমাছি অনেক, মৌচাক গড়ার মতো কেউ নেই, অথচ মধু খাওয়া মানুষের অভাব নেই। এ শহরে কানামাছি খেলার মানুষ অনেক, অথচ আসল মানুষগুলোই নেই। এ শহরে ভালো মানুষরা হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়। এ শহরে বিশ্বাস বিশ্বাস দেখানো মানুষ আছে, অথচ বিশ্বাসঘাতক মানুষের অভাব নেই। এ শহরে সবার সঙ্গেই চলতে হয়, সবাই বলে তারা বন্ধু, অথচ শত্রুদের সঙ্গেই চলতে হয়। এ শহরে সত্য মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা সত্য হয়ে যায়।

এ শহরে বাস্তবতার দোহাই দেওয়া হয়, অথচ নাটক বেশি, রঙ্গমঞ্চ বেশি, পলেপলে বদলে যাওয়া মানুষ বেশি। এ শহরে সুবিধাবাদিতাকে যোগ্যতা ভাবা হয়, সততা, উদারতাকে দুর্বলতা ভাবা হয়। এ শহরে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার মানুষ অনেক, অথচ প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেই বললেই চলে। এ শহর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে প্রতিদিন, অথচ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, প্রযুক্তি দিচ্ছে বেগ, কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। এই তো শহর, যেখানে অযোগ্যরা মর্যাদা পায়, যোগ্যরা অভিমান, অপমান, বঞ্চনায় হারিয়ে যায়। এ শহর...চিরচেনা শহর, অথচ কতটা অচেনা। এ শহরে কত চেনা চেনা মুখ, কত মানুষ, অথচ সবাই অচেনা।

শাপমোচন সিনেমার গানের কথাগুলো মনে পড়ে গেল- “শোনো বন্ধু শোনো, প্রাণহীন এই শহরের ইতি কথা, ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুণ মর্মব্যথা, এখানে আকাশ নেই, এখানে বাতাস নেই, এখানে অন্ধ গলির নরকে, মুক্তির আকুলতা।” প্রিয় শিল্পী আবদুল জব্বারের গাওয়া এতটুকু আশা সিনেমার গানটাও মনে পড়ে যাচ্ছে- “তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়? দুখের দহনে, করুণ রোদনে, তিলে তিলে তার ক্ষয়। জীবনের পরাজয়।... আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়। শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কতো সুর বেদনায়।... প্রতিদিন কতো খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে। প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।” গান দুটোই জীবনমুখী, অথচ এ শহরে এসব বোঝার মতো কেউ নেই। এ শহর একদিন আমার-আপনার সবার ছিল, এখনো আমরা আছি, কিন্তু শহরটা নেই, মানুষগুলো নেই। এখানে দুঃখ, হতাশা, যন্ত্রণা এখন আরও যান্ত্রিক হয়ে গেছে, সবাই যন্ত্র, মানুষ নেই।

২. মানুষ সব সময় সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খোঁজে, অথচ অসুন্দরের মাঝেও যে সৌন্দর্যকে খুঁজে পাওয়া যায়, সেটা বোধ হয় মানুষ কখনো চিন্তা করতে পারে না। যেমন একটা গোলাপ ফুল, প্রথমত এর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে, এরপর এর সুগন্ধ। কেউ কেউ বলেন, ফুলের সৌন্দর্য ফুলের সফলতা, ফুলের সুগন্ধ ফুলের সার্থকতা, সফলতার চেয়েও বড় হলো সার্থকতা। পৃথিবীতে সবাই সফল হতে পারে, সার্থকতা খুব কম মানুষই অর্জন করে, এ দুটো একসঙ্গে অর্জন করা আরও কঠিন।

হয়তো বড় বড় সেলিব্রেটি, বড় বড় মহাপুরুষ, বড় বড় পদ-পদবিধারীদের মতো আপনি সফল না, অথচ কোনোমতে দুই বেলা খেয়ে-পরে বউ, ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে টিনের চালের নিচে মাথা গুঁজে আপনি যে সুখ অনুভব করছেন সেটা সফলতার চেয়েও অনেক বেশি দামি, সেই দামি বিষয়টাই হলো সার্থকতা। হয়তো বর্ষা এলেই সেই টিনের চাল থেকে চুইয়ে চুইয়ে ঘরে পানি পড়ে, তাতে কি? এটার মধ্যেও এক ধরনের জীবন সংগ্রামের সার্থকতা লুকিয়ে আছে, কারণ এ সময়টাতে মানুষের আবেগ, অনুভূতিগুলো অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। অথচ মানুষ সারা জীবন সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে সার্থকতার মতো ছোট ছোট অথচ মনে রাখার মতো মহামূল্যবান বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। লিও টলস্টয় সৌন্দর্যের মাধ্যমে শিল্পের স্বরূপ খুঁজতে গিয়ে দেখেন, সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের ভিতর মতভিন্নতা আছে। এর মধ্যে এক মতবাদে তিনি দেখেছিলেন, সৌন্দর্যকে মানুষ আনন্দের উপাদান হিসেবে চিন্তা করে, এর সঙ্গে মূলত সৌন্দর্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুবিধা অর্জনের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মানুষ সৌন্দর্যের সর্বজনীন শক্তিকে উপেক্ষা করে ভোগবাদী চিন্তাধারাতে আকৃষ্ট হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। আগের দিনের রাজারা জলসা ঘরের ঝাড়বাতির জৌলুসে নর্তকীদের কিনে আনন্দ খুঁজতেন, সেটাও এ ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সমাজে মানুষ জ্ঞাত বা অজ্ঞাত যেভাবেই হোক না কেন সৌন্দর্যের এ ভোগবাদী চিন্তাধারাকেই মনে মনে ধারণ করে। হয়তো মুখ দিয়ে বিষয়টা স্বীকার করবে না মানুষ, কিন্তু মানুষের ভিতরটায় জানে গোলাপফুলের সৌন্দর্য তাকে যতনা আনন্দ দেবে, টাকা তাকে তার চেয়েও অনেক বেশি আনন্দ দেবে, যদিও এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। ভঙ্গুর মানুষ ক্রমশ বাড়তে থাকায় সৌন্দর্যের এ ধরনের নেগেটিভ চিন্তাধারা সমাজে বাড়ছে। পৃথিবীতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এ দুটি ধারণা প্রচলিত আছে এবং একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে দৃশ্যমানের চেয়ে অদৃশ্যমান বিষয়গুলো অনেক বেশি মূল্যবান। সফলতা চোখে পড়ার মতো বিষয়, সার্থকতা অনুভব করার মতো বিষয়। মানুষের শরীর দৃশ্যমান, সেটার চেয়েও বেশি মূল্যবান মানুষের মন, অথচ সেই মনটাই অদৃশ্যমান। সন্তানের প্রতি মায়ের আকুতি, সেটা মা থাকতে বোঝা যায় না, মা না থাকলে বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল। সবগুলোই অদৃশ্যমান, অথচ সৌন্দর্যের শক্তি অদৃশ্যতে অনেক বেশি। বলছিলাম অসুন্দরের মাঝে সুন্দরকে খোঁজার কথা। দার্শনিক ডায়োজিনিসকে লোকজন বিদ্রুপের মনোভাব নিয়ে বলতেন, কি হে ডায়োজিনিস, তুমি তো অনেক ভালো ভালো কথা বল, কিন্তু বাপু, তোমার কথা তো লোকজন শুনছে না, উত্তর ডায়োজিনিস বলতেন সূর্যের আলো ভালো-মন্দ বোঝে না, সূর্যের আলো নর্দমাতেও গিয়ে পড়ে। মানুষকেও সূর্যের আলোর মতো হতে হবে, তা না হলে মানুষের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খুঁজবে, অসুন্দরের মাঝে নয়।

৩. মনে পড়ছে, বিশ্ববিজয়ী আলেকজান্ডারের কথা, কী ছিল না তার, সবই ছিল, সারা পৃথিবী তার হাতে হারতে হারতে তার ভিতরে ক্ষমতার জন্ম দিয়েছিল। তারপরও সুখ ছিল না মনে, চাইতেন পথের ধুলোয় পড়ে থাকা একজন মানুষ হতে, যার না ছিল মাথা গোঁজার ঠাঁই, না ছিল খাদ্যের নিশ্চয়তা।

ডায়োজিনিস-খ্যাপাটে, পাগলাটে একটা মানুষ মনে হবে তাকে, কিন্তু তার সুখ ছিল অন্তহীন। আলেকজান্ডার কতবার ভেবেছেন, আহা, আমি যদি আলেকজান্ডার না হয়ে ডায়োজিনিস হতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। ক্ষমতা যখন নিজের দিকে তাকায়, তখন তাকে নিঃস্ব দেখে, অথচ যে মানুষটা নিঃস্ব, ক্ষমতা তার ভিতরে জীবনের স্পদন খুঁজে পায়।

শীতে কাতর ডায়োজিনিস সূর্যের আলোর নিচে বসে তাপ পোহাচ্ছিলেন, এমন সময় আলেকজান্ডার তার সামনে এসে দাঁড়াল। দরাজ গলায় জিজ্ঞাসা করল, ওহে ডায়োজিনিস, কী চাও আমার কাছে। উত্তরে সহজ-সরল দর্শনে বিশ্বাসী ডায়োজিনিস বলছেন- আরে বাপু সরে দাঁড়াও আমার সামনে থেকে, তুমি কি দেখছ না, আমি রোদ পোহাচ্ছি, আমার জন্য এতটুকু করলেই হবে, কারণ তুমি হয়তো আমাকে সব দিতে পারবে, কিন্তু সূর্যের উত্তাপে উষ্ণ শরীরে যে সুখের উন্মেষ দেহমনে ছড়িয়ে পড়ছে তা কি দিতে পারবে। আমি যা চাই, তুমি তা দেওয়ার ক্ষমতা রাখ না। বিস্মিত আলেকজান্ডার, ক্ষমতার তরবারি তার হাতে, নিমিষেই মুন্ডপাত করতে পারে যে কারও, তার সামনে ক্ষুধার্ত, আশ্রয়হীন, পাগলাটে গোছের মানুষটা এমন সাহস নিয়ে কথা বলছে, যেখানে সারল্যের কাছে ক্ষমতা যেন মাথানত করেছে। আলেকজান্ডার বললেন, ‘জানো আমি কে, আমি আলেকজান্ডার দি গ্রেট।’ এর উত্তরে ডায়োজিনিস বললেন, ‘আমি হলাম ডায়োজিনিস দি সিনিক।’ আলেকজান্ডার তখন বললেন, ‘তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছ না?’ সহজ সরলভাবে ডায়োজিনিস বললেন, ‘কেন বলতো, কেন তোমাকে ভয় পেতে হবে? আচ্ছা তুমি ভালো নাকি মন্দ মানুষ?’ আলেকজান্ডার বললেন, ‘না না, নিশ্চিতভাবেই আমি ভালো।’

ডায়োজিনিস তখন বললেন, ‘তুমি যদি ভালো হও, তবে ভালোকে কেউ কি ভয় পায়।’ ডায়োজিনিসের হাতে অস্ত্র নেই, ক্ষমতা নেই, অভাব আছে, অভাবের ভিতর নিজের জ্ঞান আছে, জ্ঞানের ভিতর নিজেকে সর্বস্বান্ত করার দর্শন আছে, আর কিছু নেই।  তারপরও তার কতটা সাহস, কতটা উঠে দাঁড়ানোর শক্তি, কতটা অকুতোভয় মন, ভাবা যায় এমন দৃশ্য, যদি সেই দৃশ্যগুলো দেখা যেত হয়তো শরীরের ভিতরটা প্রাণশক্তিতে জেগে উঠত, জাগিয়ে তুলত সেসব মানুষকে যারা জীবনযুদ্ধে লড়াই করার আগেই হার মেনে বসে আছে, যারা প্রতিদিন জীবিত দেহে মৃতদেহ বহন করছে। সুখে ক্ষমতা নেই, সুখ সেখানে আছে যেখানে ক্ষমতা নেই। এটাই সত্যি, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ যেদিকেই দেখা যাবে, সেদিকেই এমনটা দেখা মিলবে। চোখের দেখায় হয়তো মনে হবে, মুদ্রার এপিঠটা ওপিঠের উল্টা, কিন্তু মনের চোখ খুলে গেলে দেখা যাবে সবটা একইরকম, সেখানে কোনো রংবদলের খেলা নেই, সুখের ভিতর অভাব আছে, প্রাচুর্য নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক