শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

১. অনেক আলোর ঝলমলে বাতি, অনেক মুখোশ পরা মানুষ, অনেক টাকায় কেনা-বেচার উৎসব, অনেক লোকদেখানো অর্থহীন কোলাহল, অনেক অর্থনীতি-রাজনীতি-কূটনীতির প্রতিদিনের উত্থান-পতনের খেলা, অথচ এত উন্মাদনার মধ্যেও মানুষ কত একা, কতটা একা। এ শহরটা এমনই, যেখানে সব আছে, মানুষ নেই, স্বার্থের প্রয়োজনে আপন আছে, অথচ আপনজন কেউ নেই। মিছে স্বপ্ন দেখানোর অনেক কিছুই আছে, আবার স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া মানুষের অভাব নেই। মাথায় হাত বুলিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন দেখানোর মানুষ আছে, অথচ সেগুলোর ভিতরে কোনো প্রাণ নেই, অনুভূতি নেই, বিবেক নেই।  এই শহরে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন এক ধরনের মায়াজালের খেলা, যে খেলায় মুক্তির আনন্দ নেই, দাসত্বের শৃঙ্খল আছে, চাপা চাপা কান্না আছে, বড় বড় পাথরের প্রাচীরে বন্দি সেই কান্নার আর্তনাদ আছে, অথচ কান্নাকে চেপে রেখে হাসিমুখে মানুষ বলছে, তার মতো এত সুখী আর পৃথিবীতে কেউ নেই। এ শহরে মানুষ যতটা না মানুষ, অভিনয় করতে করতে মানুষ ততটাই অভিনেতা হয়ে উঠেছে, নিজের ভিতরের মানুষটা এভাবেই কত আগেই ঝরে পড়েছে। সবাই খুব ব্যস্ত, খুব ব্যস্ত, কাচের আয়না আছে, সেই আয়নায় নিজেকে দেখার সময় নেই, চার পাশের মানুষকে দেখার সময় নেই অথচ আয়নাবাজি আছে, আয়নার টুকরো টুকরো কাচের মতো মানুষের ভিতরটা ক্ষতবিক্ষত করার কৌশল আছে। ঘোড়ার রেসের মতো প্রতিযোগিতা আছে, অথচ সহযোগিতা, সহমর্মিতা, বন্ধুত্ব নেই। চারপাশে সবাইকে দেখে মনে হবে এত প্রিয়জন, অথচ সবটাই মিথ্যা, মানুষ যে প্রয়োজন, এর বেশি কিছু নয়।

সূর্যের উত্তাপে ক্লান্ত দেহে যে মানুষটা সারা দিন জীবনের বোঝা টানছে, তার জীবনের মূল্য নেই, মূল্য আছে তাদের যাদের কোনো মূল্য নেই। এ শহরে সবাই খেলতে চায়, হারতে চায় না কেউ, যেমন করেই হোক জিততে চায়। এ শহরের জনপদগুলোতে কত দামি দামি গাড়ি, রাস্তায় লাল-নীল-হলুদ বাতি, সুরম্য অট্টালিকা অথচ প্রাসাদের নিচেই ছাদবিহীন অসংখ্য মানুষ, যারা দিনবদলের প্রতিশ্রুতি পায়, কিন্তু হিসাব মেলাতে বসে দেখে সবকিছুই একটা গোলকধাঁধা, দিনশেষে ঠকতে হয় তাদের। এমন অনেক কিছুই ঘটে এ শহরে, সময় বদলে যায়, মানুষ বদলে যায়, বাজারের দরে উত্থান-পতন বদলে যায়, অথচ ধনী আরও ধনী হয়, গরিব আরও গরিব হয়। এ শহরে সবাই মনস্তত্ত্ববিদ, অথচ মন ভাঙার মানুষ আছে, মন গড়ার কেউ নেই। এ শহরে সবাই নিজেদের রাজা ভাবে, অথচ প্রজাদের কথা কেউ ভাবে না। এ শহরে যার যত টাকা, যার যত ক্ষমতা সে তত বড় নেতা, অথচ ত্যাগী কর্মীদের মূল্য নেই। এ শহরে মৌমাছি অনেক, মৌচাক গড়ার মতো কেউ নেই, অথচ মধু খাওয়া মানুষের অভাব নেই। এ শহরে কানামাছি খেলার মানুষ অনেক, অথচ আসল মানুষগুলোই নেই। এ শহরে ভালো মানুষরা হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়। এ শহরে বিশ্বাস বিশ্বাস দেখানো মানুষ আছে, অথচ বিশ্বাসঘাতক মানুষের অভাব নেই। এ শহরে সবার সঙ্গেই চলতে হয়, সবাই বলে তারা বন্ধু, অথচ শত্রুদের সঙ্গেই চলতে হয়। এ শহরে সত্য মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা সত্য হয়ে যায়।

এ শহরে বাস্তবতার দোহাই দেওয়া হয়, অথচ নাটক বেশি, রঙ্গমঞ্চ বেশি, পলেপলে বদলে যাওয়া মানুষ বেশি। এ শহরে সুবিধাবাদিতাকে যোগ্যতা ভাবা হয়, সততা, উদারতাকে দুর্বলতা ভাবা হয়। এ শহরে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার মানুষ অনেক, অথচ প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেই বললেই চলে। এ শহর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে প্রতিদিন, অথচ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, প্রযুক্তি দিচ্ছে বেগ, কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। এই তো শহর, যেখানে অযোগ্যরা মর্যাদা পায়, যোগ্যরা অভিমান, অপমান, বঞ্চনায় হারিয়ে যায়। এ শহর...চিরচেনা শহর, অথচ কতটা অচেনা। এ শহরে কত চেনা চেনা মুখ, কত মানুষ, অথচ সবাই অচেনা।

শাপমোচন সিনেমার গানের কথাগুলো মনে পড়ে গেল- “শোনো বন্ধু শোনো, প্রাণহীন এই শহরের ইতি কথা, ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুণ মর্মব্যথা, এখানে আকাশ নেই, এখানে বাতাস নেই, এখানে অন্ধ গলির নরকে, মুক্তির আকুলতা।” প্রিয় শিল্পী আবদুল জব্বারের গাওয়া এতটুকু আশা সিনেমার গানটাও মনে পড়ে যাচ্ছে- “তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়? দুখের দহনে, করুণ রোদনে, তিলে তিলে তার ক্ষয়। জীবনের পরাজয়।... আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়। শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কতো সুর বেদনায়।... প্রতিদিন কতো খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে। প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।” গান দুটোই জীবনমুখী, অথচ এ শহরে এসব বোঝার মতো কেউ নেই। এ শহর একদিন আমার-আপনার সবার ছিল, এখনো আমরা আছি, কিন্তু শহরটা নেই, মানুষগুলো নেই। এখানে দুঃখ, হতাশা, যন্ত্রণা এখন আরও যান্ত্রিক হয়ে গেছে, সবাই যন্ত্র, মানুষ নেই।

২. মানুষ সব সময় সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খোঁজে, অথচ অসুন্দরের মাঝেও যে সৌন্দর্যকে খুঁজে পাওয়া যায়, সেটা বোধ হয় মানুষ কখনো চিন্তা করতে পারে না। যেমন একটা গোলাপ ফুল, প্রথমত এর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে, এরপর এর সুগন্ধ। কেউ কেউ বলেন, ফুলের সৌন্দর্য ফুলের সফলতা, ফুলের সুগন্ধ ফুলের সার্থকতা, সফলতার চেয়েও বড় হলো সার্থকতা। পৃথিবীতে সবাই সফল হতে পারে, সার্থকতা খুব কম মানুষই অর্জন করে, এ দুটো একসঙ্গে অর্জন করা আরও কঠিন।

হয়তো বড় বড় সেলিব্রেটি, বড় বড় মহাপুরুষ, বড় বড় পদ-পদবিধারীদের মতো আপনি সফল না, অথচ কোনোমতে দুই বেলা খেয়ে-পরে বউ, ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে টিনের চালের নিচে মাথা গুঁজে আপনি যে সুখ অনুভব করছেন সেটা সফলতার চেয়েও অনেক বেশি দামি, সেই দামি বিষয়টাই হলো সার্থকতা। হয়তো বর্ষা এলেই সেই টিনের চাল থেকে চুইয়ে চুইয়ে ঘরে পানি পড়ে, তাতে কি? এটার মধ্যেও এক ধরনের জীবন সংগ্রামের সার্থকতা লুকিয়ে আছে, কারণ এ সময়টাতে মানুষের আবেগ, অনুভূতিগুলো অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। অথচ মানুষ সারা জীবন সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে সার্থকতার মতো ছোট ছোট অথচ মনে রাখার মতো মহামূল্যবান বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। লিও টলস্টয় সৌন্দর্যের মাধ্যমে শিল্পের স্বরূপ খুঁজতে গিয়ে দেখেন, সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের ভিতর মতভিন্নতা আছে। এর মধ্যে এক মতবাদে তিনি দেখেছিলেন, সৌন্দর্যকে মানুষ আনন্দের উপাদান হিসেবে চিন্তা করে, এর সঙ্গে মূলত সৌন্দর্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুবিধা অর্জনের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মানুষ সৌন্দর্যের সর্বজনীন শক্তিকে উপেক্ষা করে ভোগবাদী চিন্তাধারাতে আকৃষ্ট হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। আগের দিনের রাজারা জলসা ঘরের ঝাড়বাতির জৌলুসে নর্তকীদের কিনে আনন্দ খুঁজতেন, সেটাও এ ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সমাজে মানুষ জ্ঞাত বা অজ্ঞাত যেভাবেই হোক না কেন সৌন্দর্যের এ ভোগবাদী চিন্তাধারাকেই মনে মনে ধারণ করে। হয়তো মুখ দিয়ে বিষয়টা স্বীকার করবে না মানুষ, কিন্তু মানুষের ভিতরটায় জানে গোলাপফুলের সৌন্দর্য তাকে যতনা আনন্দ দেবে, টাকা তাকে তার চেয়েও অনেক বেশি আনন্দ দেবে, যদিও এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। ভঙ্গুর মানুষ ক্রমশ বাড়তে থাকায় সৌন্দর্যের এ ধরনের নেগেটিভ চিন্তাধারা সমাজে বাড়ছে। পৃথিবীতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এ দুটি ধারণা প্রচলিত আছে এবং একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে দৃশ্যমানের চেয়ে অদৃশ্যমান বিষয়গুলো অনেক বেশি মূল্যবান। সফলতা চোখে পড়ার মতো বিষয়, সার্থকতা অনুভব করার মতো বিষয়। মানুষের শরীর দৃশ্যমান, সেটার চেয়েও বেশি মূল্যবান মানুষের মন, অথচ সেই মনটাই অদৃশ্যমান। সন্তানের প্রতি মায়ের আকুতি, সেটা মা থাকতে বোঝা যায় না, মা না থাকলে বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল। সবগুলোই অদৃশ্যমান, অথচ সৌন্দর্যের শক্তি অদৃশ্যতে অনেক বেশি। বলছিলাম অসুন্দরের মাঝে সুন্দরকে খোঁজার কথা। দার্শনিক ডায়োজিনিসকে লোকজন বিদ্রুপের মনোভাব নিয়ে বলতেন, কি হে ডায়োজিনিস, তুমি তো অনেক ভালো ভালো কথা বল, কিন্তু বাপু, তোমার কথা তো লোকজন শুনছে না, উত্তর ডায়োজিনিস বলতেন সূর্যের আলো ভালো-মন্দ বোঝে না, সূর্যের আলো নর্দমাতেও গিয়ে পড়ে। মানুষকেও সূর্যের আলোর মতো হতে হবে, তা না হলে মানুষের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খুঁজবে, অসুন্দরের মাঝে নয়।

৩. মনে পড়ছে, বিশ্ববিজয়ী আলেকজান্ডারের কথা, কী ছিল না তার, সবই ছিল, সারা পৃথিবী তার হাতে হারতে হারতে তার ভিতরে ক্ষমতার জন্ম দিয়েছিল। তারপরও সুখ ছিল না মনে, চাইতেন পথের ধুলোয় পড়ে থাকা একজন মানুষ হতে, যার না ছিল মাথা গোঁজার ঠাঁই, না ছিল খাদ্যের নিশ্চয়তা।

ডায়োজিনিস-খ্যাপাটে, পাগলাটে একটা মানুষ মনে হবে তাকে, কিন্তু তার সুখ ছিল অন্তহীন। আলেকজান্ডার কতবার ভেবেছেন, আহা, আমি যদি আলেকজান্ডার না হয়ে ডায়োজিনিস হতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। ক্ষমতা যখন নিজের দিকে তাকায়, তখন তাকে নিঃস্ব দেখে, অথচ যে মানুষটা নিঃস্ব, ক্ষমতা তার ভিতরে জীবনের স্পদন খুঁজে পায়।

শীতে কাতর ডায়োজিনিস সূর্যের আলোর নিচে বসে তাপ পোহাচ্ছিলেন, এমন সময় আলেকজান্ডার তার সামনে এসে দাঁড়াল। দরাজ গলায় জিজ্ঞাসা করল, ওহে ডায়োজিনিস, কী চাও আমার কাছে। উত্তরে সহজ-সরল দর্শনে বিশ্বাসী ডায়োজিনিস বলছেন- আরে বাপু সরে দাঁড়াও আমার সামনে থেকে, তুমি কি দেখছ না, আমি রোদ পোহাচ্ছি, আমার জন্য এতটুকু করলেই হবে, কারণ তুমি হয়তো আমাকে সব দিতে পারবে, কিন্তু সূর্যের উত্তাপে উষ্ণ শরীরে যে সুখের উন্মেষ দেহমনে ছড়িয়ে পড়ছে তা কি দিতে পারবে। আমি যা চাই, তুমি তা দেওয়ার ক্ষমতা রাখ না। বিস্মিত আলেকজান্ডার, ক্ষমতার তরবারি তার হাতে, নিমিষেই মুন্ডপাত করতে পারে যে কারও, তার সামনে ক্ষুধার্ত, আশ্রয়হীন, পাগলাটে গোছের মানুষটা এমন সাহস নিয়ে কথা বলছে, যেখানে সারল্যের কাছে ক্ষমতা যেন মাথানত করেছে। আলেকজান্ডার বললেন, ‘জানো আমি কে, আমি আলেকজান্ডার দি গ্রেট।’ এর উত্তরে ডায়োজিনিস বললেন, ‘আমি হলাম ডায়োজিনিস দি সিনিক।’ আলেকজান্ডার তখন বললেন, ‘তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছ না?’ সহজ সরলভাবে ডায়োজিনিস বললেন, ‘কেন বলতো, কেন তোমাকে ভয় পেতে হবে? আচ্ছা তুমি ভালো নাকি মন্দ মানুষ?’ আলেকজান্ডার বললেন, ‘না না, নিশ্চিতভাবেই আমি ভালো।’

ডায়োজিনিস তখন বললেন, ‘তুমি যদি ভালো হও, তবে ভালোকে কেউ কি ভয় পায়।’ ডায়োজিনিসের হাতে অস্ত্র নেই, ক্ষমতা নেই, অভাব আছে, অভাবের ভিতর নিজের জ্ঞান আছে, জ্ঞানের ভিতর নিজেকে সর্বস্বান্ত করার দর্শন আছে, আর কিছু নেই।  তারপরও তার কতটা সাহস, কতটা উঠে দাঁড়ানোর শক্তি, কতটা অকুতোভয় মন, ভাবা যায় এমন দৃশ্য, যদি সেই দৃশ্যগুলো দেখা যেত হয়তো শরীরের ভিতরটা প্রাণশক্তিতে জেগে উঠত, জাগিয়ে তুলত সেসব মানুষকে যারা জীবনযুদ্ধে লড়াই করার আগেই হার মেনে বসে আছে, যারা প্রতিদিন জীবিত দেহে মৃতদেহ বহন করছে। সুখে ক্ষমতা নেই, সুখ সেখানে আছে যেখানে ক্ষমতা নেই। এটাই সত্যি, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ যেদিকেই দেখা যাবে, সেদিকেই এমনটা দেখা মিলবে। চোখের দেখায় হয়তো মনে হবে, মুদ্রার এপিঠটা ওপিঠের উল্টা, কিন্তু মনের চোখ খুলে গেলে দেখা যাবে সবটা একইরকম, সেখানে কোনো রংবদলের খেলা নেই, সুখের ভিতর অভাব আছে, প্রাচুর্য নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা