শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষ হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়!

১. অনেক আলোর ঝলমলে বাতি, অনেক মুখোশ পরা মানুষ, অনেক টাকায় কেনা-বেচার উৎসব, অনেক লোকদেখানো অর্থহীন কোলাহল, অনেক অর্থনীতি-রাজনীতি-কূটনীতির প্রতিদিনের উত্থান-পতনের খেলা, অথচ এত উন্মাদনার মধ্যেও মানুষ কত একা, কতটা একা। এ শহরটা এমনই, যেখানে সব আছে, মানুষ নেই, স্বার্থের প্রয়োজনে আপন আছে, অথচ আপনজন কেউ নেই। মিছে স্বপ্ন দেখানোর অনেক কিছুই আছে, আবার স্বপ্ন কেড়ে নেওয়া মানুষের অভাব নেই। মাথায় হাত বুলিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন দেখানোর মানুষ আছে, অথচ সেগুলোর ভিতরে কোনো প্রাণ নেই, অনুভূতি নেই, বিবেক নেই।  এই শহরে ভালোবাসা, সহানুভূতি, ইমোশন এক ধরনের মায়াজালের খেলা, যে খেলায় মুক্তির আনন্দ নেই, দাসত্বের শৃঙ্খল আছে, চাপা চাপা কান্না আছে, বড় বড় পাথরের প্রাচীরে বন্দি সেই কান্নার আর্তনাদ আছে, অথচ কান্নাকে চেপে রেখে হাসিমুখে মানুষ বলছে, তার মতো এত সুখী আর পৃথিবীতে কেউ নেই। এ শহরে মানুষ যতটা না মানুষ, অভিনয় করতে করতে মানুষ ততটাই অভিনেতা হয়ে উঠেছে, নিজের ভিতরের মানুষটা এভাবেই কত আগেই ঝরে পড়েছে। সবাই খুব ব্যস্ত, খুব ব্যস্ত, কাচের আয়না আছে, সেই আয়নায় নিজেকে দেখার সময় নেই, চার পাশের মানুষকে দেখার সময় নেই অথচ আয়নাবাজি আছে, আয়নার টুকরো টুকরো কাচের মতো মানুষের ভিতরটা ক্ষতবিক্ষত করার কৌশল আছে। ঘোড়ার রেসের মতো প্রতিযোগিতা আছে, অথচ সহযোগিতা, সহমর্মিতা, বন্ধুত্ব নেই। চারপাশে সবাইকে দেখে মনে হবে এত প্রিয়জন, অথচ সবটাই মিথ্যা, মানুষ যে প্রয়োজন, এর বেশি কিছু নয়।

সূর্যের উত্তাপে ক্লান্ত দেহে যে মানুষটা সারা দিন জীবনের বোঝা টানছে, তার জীবনের মূল্য নেই, মূল্য আছে তাদের যাদের কোনো মূল্য নেই। এ শহরে সবাই খেলতে চায়, হারতে চায় না কেউ, যেমন করেই হোক জিততে চায়। এ শহরের জনপদগুলোতে কত দামি দামি গাড়ি, রাস্তায় লাল-নীল-হলুদ বাতি, সুরম্য অট্টালিকা অথচ প্রাসাদের নিচেই ছাদবিহীন অসংখ্য মানুষ, যারা দিনবদলের প্রতিশ্রুতি পায়, কিন্তু হিসাব মেলাতে বসে দেখে সবকিছুই একটা গোলকধাঁধা, দিনশেষে ঠকতে হয় তাদের। এমন অনেক কিছুই ঘটে এ শহরে, সময় বদলে যায়, মানুষ বদলে যায়, বাজারের দরে উত্থান-পতন বদলে যায়, অথচ ধনী আরও ধনী হয়, গরিব আরও গরিব হয়। এ শহরে সবাই মনস্তত্ত্ববিদ, অথচ মন ভাঙার মানুষ আছে, মন গড়ার কেউ নেই। এ শহরে সবাই নিজেদের রাজা ভাবে, অথচ প্রজাদের কথা কেউ ভাবে না। এ শহরে যার যত টাকা, যার যত ক্ষমতা সে তত বড় নেতা, অথচ ত্যাগী কর্মীদের মূল্য নেই। এ শহরে মৌমাছি অনেক, মৌচাক গড়ার মতো কেউ নেই, অথচ মধু খাওয়া মানুষের অভাব নেই। এ শহরে কানামাছি খেলার মানুষ অনেক, অথচ আসল মানুষগুলোই নেই। এ শহরে ভালো মানুষরা হেরে যায়, বেইমানরা জিতে যায়। এ শহরে বিশ্বাস বিশ্বাস দেখানো মানুষ আছে, অথচ বিশ্বাসঘাতক মানুষের অভাব নেই। এ শহরে সবার সঙ্গেই চলতে হয়, সবাই বলে তারা বন্ধু, অথচ শত্রুদের সঙ্গেই চলতে হয়। এ শহরে সত্য মিথ্যা হয়ে যায়, মিথ্যা সত্য হয়ে যায়।

এ শহরে বাস্তবতার দোহাই দেওয়া হয়, অথচ নাটক বেশি, রঙ্গমঞ্চ বেশি, পলেপলে বদলে যাওয়া মানুষ বেশি। এ শহরে সুবিধাবাদিতাকে যোগ্যতা ভাবা হয়, সততা, উদারতাকে দুর্বলতা ভাবা হয়। এ শহরে নিজেকে দেশপ্রেমিক প্রমাণ করার মানুষ অনেক, অথচ প্রকৃত দেশপ্রেমিক নেই বললেই চলে। এ শহর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে প্রতিদিন, অথচ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, প্রযুক্তি দিচ্ছে বেগ, কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। এই তো শহর, যেখানে অযোগ্যরা মর্যাদা পায়, যোগ্যরা অভিমান, অপমান, বঞ্চনায় হারিয়ে যায়। এ শহর...চিরচেনা শহর, অথচ কতটা অচেনা। এ শহরে কত চেনা চেনা মুখ, কত মানুষ, অথচ সবাই অচেনা।

শাপমোচন সিনেমার গানের কথাগুলো মনে পড়ে গেল- “শোনো বন্ধু শোনো, প্রাণহীন এই শহরের ইতি কথা, ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুণ মর্মব্যথা, এখানে আকাশ নেই, এখানে বাতাস নেই, এখানে অন্ধ গলির নরকে, মুক্তির আকুলতা।” প্রিয় শিল্পী আবদুল জব্বারের গাওয়া এতটুকু আশা সিনেমার গানটাও মনে পড়ে যাচ্ছে- “তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়? দুখের দহনে, করুণ রোদনে, তিলে তিলে তার ক্ষয়। জীবনের পরাজয়।... আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলেই ঝরে যায়। শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কতো সুর বেদনায়।... প্রতিদিন কতো খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে। প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে, জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।” গান দুটোই জীবনমুখী, অথচ এ শহরে এসব বোঝার মতো কেউ নেই। এ শহর একদিন আমার-আপনার সবার ছিল, এখনো আমরা আছি, কিন্তু শহরটা নেই, মানুষগুলো নেই। এখানে দুঃখ, হতাশা, যন্ত্রণা এখন আরও যান্ত্রিক হয়ে গেছে, সবাই যন্ত্র, মানুষ নেই।

২. মানুষ সব সময় সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খোঁজে, অথচ অসুন্দরের মাঝেও যে সৌন্দর্যকে খুঁজে পাওয়া যায়, সেটা বোধ হয় মানুষ কখনো চিন্তা করতে পারে না। যেমন একটা গোলাপ ফুল, প্রথমত এর সৌন্দর্য মানুষকে আকৃষ্ট করে, এরপর এর সুগন্ধ। কেউ কেউ বলেন, ফুলের সৌন্দর্য ফুলের সফলতা, ফুলের সুগন্ধ ফুলের সার্থকতা, সফলতার চেয়েও বড় হলো সার্থকতা। পৃথিবীতে সবাই সফল হতে পারে, সার্থকতা খুব কম মানুষই অর্জন করে, এ দুটো একসঙ্গে অর্জন করা আরও কঠিন।

হয়তো বড় বড় সেলিব্রেটি, বড় বড় মহাপুরুষ, বড় বড় পদ-পদবিধারীদের মতো আপনি সফল না, অথচ কোনোমতে দুই বেলা খেয়ে-পরে বউ, ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনি নিয়ে টিনের চালের নিচে মাথা গুঁজে আপনি যে সুখ অনুভব করছেন সেটা সফলতার চেয়েও অনেক বেশি দামি, সেই দামি বিষয়টাই হলো সার্থকতা। হয়তো বর্ষা এলেই সেই টিনের চাল থেকে চুইয়ে চুইয়ে ঘরে পানি পড়ে, তাতে কি? এটার মধ্যেও এক ধরনের জীবন সংগ্রামের সার্থকতা লুকিয়ে আছে, কারণ এ সময়টাতে মানুষের আবেগ, অনুভূতিগুলো অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। অথচ মানুষ সারা জীবন সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে সার্থকতার মতো ছোট ছোট অথচ মনে রাখার মতো মহামূল্যবান বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। লিও টলস্টয় সৌন্দর্যের মাধ্যমে শিল্পের স্বরূপ খুঁজতে গিয়ে দেখেন, সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের ভিতর মতভিন্নতা আছে। এর মধ্যে এক মতবাদে তিনি দেখেছিলেন, সৌন্দর্যকে মানুষ আনন্দের উপাদান হিসেবে চিন্তা করে, এর সঙ্গে মূলত সৌন্দর্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুবিধা অর্জনের বিষয়টি জড়িত। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মানুষ সৌন্দর্যের সর্বজনীন শক্তিকে উপেক্ষা করে ভোগবাদী চিন্তাধারাতে আকৃষ্ট হওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। আগের দিনের রাজারা জলসা ঘরের ঝাড়বাতির জৌলুসে নর্তকীদের কিনে আনন্দ খুঁজতেন, সেটাও এ ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্তমান সমাজে মানুষ জ্ঞাত বা অজ্ঞাত যেভাবেই হোক না কেন সৌন্দর্যের এ ভোগবাদী চিন্তাধারাকেই মনে মনে ধারণ করে। হয়তো মুখ দিয়ে বিষয়টা স্বীকার করবে না মানুষ, কিন্তু মানুষের ভিতরটায় জানে গোলাপফুলের সৌন্দর্য তাকে যতনা আনন্দ দেবে, টাকা তাকে তার চেয়েও অনেক বেশি আনন্দ দেবে, যদিও এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। ভঙ্গুর মানুষ ক্রমশ বাড়তে থাকায় সৌন্দর্যের এ ধরনের নেগেটিভ চিন্তাধারা সমাজে বাড়ছে। পৃথিবীতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এ দুটি ধারণা প্রচলিত আছে এবং একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে দৃশ্যমানের চেয়ে অদৃশ্যমান বিষয়গুলো অনেক বেশি মূল্যবান। সফলতা চোখে পড়ার মতো বিষয়, সার্থকতা অনুভব করার মতো বিষয়। মানুষের শরীর দৃশ্যমান, সেটার চেয়েও বেশি মূল্যবান মানুষের মন, অথচ সেই মনটাই অদৃশ্যমান। সন্তানের প্রতি মায়ের আকুতি, সেটা মা থাকতে বোঝা যায় না, মা না থাকলে বোঝা যায় সেটা কতটা মূল্যবান ছিল। সবগুলোই অদৃশ্যমান, অথচ সৌন্দর্যের শক্তি অদৃশ্যতে অনেক বেশি। বলছিলাম অসুন্দরের মাঝে সুন্দরকে খোঁজার কথা। দার্শনিক ডায়োজিনিসকে লোকজন বিদ্রুপের মনোভাব নিয়ে বলতেন, কি হে ডায়োজিনিস, তুমি তো অনেক ভালো ভালো কথা বল, কিন্তু বাপু, তোমার কথা তো লোকজন শুনছে না, উত্তর ডায়োজিনিস বলতেন সূর্যের আলো ভালো-মন্দ বোঝে না, সূর্যের আলো নর্দমাতেও গিয়ে পড়ে। মানুষকেও সূর্যের আলোর মতো হতে হবে, তা না হলে মানুষের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দরের মাঝেই সৌন্দর্যকে খুঁজবে, অসুন্দরের মাঝে নয়।

৩. মনে পড়ছে, বিশ্ববিজয়ী আলেকজান্ডারের কথা, কী ছিল না তার, সবই ছিল, সারা পৃথিবী তার হাতে হারতে হারতে তার ভিতরে ক্ষমতার জন্ম দিয়েছিল। তারপরও সুখ ছিল না মনে, চাইতেন পথের ধুলোয় পড়ে থাকা একজন মানুষ হতে, যার না ছিল মাথা গোঁজার ঠাঁই, না ছিল খাদ্যের নিশ্চয়তা।

ডায়োজিনিস-খ্যাপাটে, পাগলাটে একটা মানুষ মনে হবে তাকে, কিন্তু তার সুখ ছিল অন্তহীন। আলেকজান্ডার কতবার ভেবেছেন, আহা, আমি যদি আলেকজান্ডার না হয়ে ডায়োজিনিস হতাম, তাহলে কতই না ভালো হতো। ক্ষমতা যখন নিজের দিকে তাকায়, তখন তাকে নিঃস্ব দেখে, অথচ যে মানুষটা নিঃস্ব, ক্ষমতা তার ভিতরে জীবনের স্পদন খুঁজে পায়।

শীতে কাতর ডায়োজিনিস সূর্যের আলোর নিচে বসে তাপ পোহাচ্ছিলেন, এমন সময় আলেকজান্ডার তার সামনে এসে দাঁড়াল। দরাজ গলায় জিজ্ঞাসা করল, ওহে ডায়োজিনিস, কী চাও আমার কাছে। উত্তরে সহজ-সরল দর্শনে বিশ্বাসী ডায়োজিনিস বলছেন- আরে বাপু সরে দাঁড়াও আমার সামনে থেকে, তুমি কি দেখছ না, আমি রোদ পোহাচ্ছি, আমার জন্য এতটুকু করলেই হবে, কারণ তুমি হয়তো আমাকে সব দিতে পারবে, কিন্তু সূর্যের উত্তাপে উষ্ণ শরীরে যে সুখের উন্মেষ দেহমনে ছড়িয়ে পড়ছে তা কি দিতে পারবে। আমি যা চাই, তুমি তা দেওয়ার ক্ষমতা রাখ না। বিস্মিত আলেকজান্ডার, ক্ষমতার তরবারি তার হাতে, নিমিষেই মুন্ডপাত করতে পারে যে কারও, তার সামনে ক্ষুধার্ত, আশ্রয়হীন, পাগলাটে গোছের মানুষটা এমন সাহস নিয়ে কথা বলছে, যেখানে সারল্যের কাছে ক্ষমতা যেন মাথানত করেছে। আলেকজান্ডার বললেন, ‘জানো আমি কে, আমি আলেকজান্ডার দি গ্রেট।’ এর উত্তরে ডায়োজিনিস বললেন, ‘আমি হলাম ডায়োজিনিস দি সিনিক।’ আলেকজান্ডার তখন বললেন, ‘তুমি কি আমাকে ভয় পাচ্ছ না?’ সহজ সরলভাবে ডায়োজিনিস বললেন, ‘কেন বলতো, কেন তোমাকে ভয় পেতে হবে? আচ্ছা তুমি ভালো নাকি মন্দ মানুষ?’ আলেকজান্ডার বললেন, ‘না না, নিশ্চিতভাবেই আমি ভালো।’

ডায়োজিনিস তখন বললেন, ‘তুমি যদি ভালো হও, তবে ভালোকে কেউ কি ভয় পায়।’ ডায়োজিনিসের হাতে অস্ত্র নেই, ক্ষমতা নেই, অভাব আছে, অভাবের ভিতর নিজের জ্ঞান আছে, জ্ঞানের ভিতর নিজেকে সর্বস্বান্ত করার দর্শন আছে, আর কিছু নেই।  তারপরও তার কতটা সাহস, কতটা উঠে দাঁড়ানোর শক্তি, কতটা অকুতোভয় মন, ভাবা যায় এমন দৃশ্য, যদি সেই দৃশ্যগুলো দেখা যেত হয়তো শরীরের ভিতরটা প্রাণশক্তিতে জেগে উঠত, জাগিয়ে তুলত সেসব মানুষকে যারা জীবনযুদ্ধে লড়াই করার আগেই হার মেনে বসে আছে, যারা প্রতিদিন জীবিত দেহে মৃতদেহ বহন করছে। সুখে ক্ষমতা নেই, সুখ সেখানে আছে যেখানে ক্ষমতা নেই। এটাই সত্যি, মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ যেদিকেই দেখা যাবে, সেদিকেই এমনটা দেখা মিলবে। চোখের দেখায় হয়তো মনে হবে, মুদ্রার এপিঠটা ওপিঠের উল্টা, কিন্তু মনের চোখ খুলে গেলে দেখা যাবে সবটা একইরকম, সেখানে কোনো রংবদলের খেলা নেই, সুখের ভিতর অভাব আছে, প্রাচুর্য নেই।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে