শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জুলাই, ২০২৪

কোটাপ্রথা অনন্তকাল চলতে পারে না

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোটাপ্রথা অনন্তকাল চলতে পারে না

কথা হচ্ছে কোটাপ্রথার সংস্কারের দাবি নিয়ে। কোটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন রাজপথে চলছে। কোটা শব্দটিতে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্ক আছে বিধায় কেউ এ স্পর্শকাতর বিষয় খোলাসা করে খোলা মনে বিশ্লেষণ করতে আগ্রহী না। কোনো সরকার বা রাজনৈতিক দলও বিতর্কে জড়িয়ে জনপ্রিয়তা হারাতে চায় না। মনোজগতে এমনই ভাব যে কোটার বিরুদ্ধে ন্যায্য কথা বলা মানেই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করা। হাতেগোনা কয়েকজন পণ্ডিত বাদে এ সরলীকরণ ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়ার ভয়ে বাস্তবতা সবাই এড়িয়ে যাচ্ছেন। সংবিধানের ২৮/৪ ধারায় সুস্পষ্ট বলা আছে, কোটাপ্রথা সমাজে অসমতা, ভেদাভেদ কমানোর জন্য অনগ্রসর গোষ্ঠীকে সামনে আসার সুযোগ দেওয়া। কেবল তালিকাভুক্ত রাজাকার ছাড়া কেউ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী নয়। আলোচনার সুবিধার্থে একটা কথা সবার জানা দরকার, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় অন্তর্নিহিত চরম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। শিক্ষাব্যবস্থার একমাত্র প্রধান নিশানা গোল্ডেন জিপিএ আর চাকরি। উদ্যোক্তা তৈরি, পরিশ্রমী হওয়া, বাস্তব কাজের শিক্ষা, চ্যালেঞ্জ গ্রহণের শিক্ষা নেই। নেতৃত্ব দেওয়ার শিক্ষার অভাব চাকরিতে দিনের পর দিন অসহনীয় চাপ সৃষ্টি করছে। কোটার ওপর ভবিষ্যৎ গড়ার নির্ভরশীলতার অসুস্থ প্রতিযোগিতা যুবকদের মধ্যে মরণব্যাধি কান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়ছে। এ ভয়াবহ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কারিগরি শিক্ষা, বিশেষায়িত শিক্ষার ওপর জোর দিয়ে শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। বছরে খুব বেশি হলে ১০ লাখের মতো চাকরি দেওয়ার সক্ষমতা দেশের আছে। বছরে গড়ে ৪০ লাখ শিশু জন্ম নেয়। তাই ফোকাসটা এন্টারপ্রেনার তৈরির দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে দিতে হবে। তাতে কোটা ও চাকরির ওপর চাপ কমবে বৈষম্য সংকুচিত হবে। উন্নত দেশে সরকারি চাকরিতে আগ্রহ কম, ব্যবসায় তারা বেশি আগ্রহী। কোটার মূলনীতি হলো কোটাপ্রথা কোনো পুরস্কার নয়। কোনো জাতির অনগ্রসর গোষ্ঠীকে সমাজের অন্যদের সমতায় আনার একটা সরকারি উদ্যোগ। আমাদের সংবিধানেও তাই আছে। চাকরির ক্ষেত্রে যোগ্য কাউকে বঞ্চিত করে তুলনামূলক কাউকে বেশি সুযোগ করে দেওয়া কোটা নয়। বঙ্গবন্ধুর আমলে কোটাপ্রথার পক্ষে জোরালো যুক্তি ছিল। যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকে নিঃস্ব হয়ে যায়। শত্রুপক্ষ তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। সহায়সম্পদ লুট করে নিয়ে যায়। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে অনেক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হারিয়ে ফেলে। অনেক মুক্তিযোদ্ধা রণাঙ্গনে থাকায় পড়াশোনা পর্যন্ত করতে পারেননি। তাই তাদের অনগ্রসর গোষ্ঠী বিবেচিত করে কোটা নির্ধারণ করা হয়। কোনো মুক্তিযোদ্ধা কোনো বিশেষ সুবিধা পেতে মুক্তিযুদ্ধ করেননি। তারা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন দেশের মানুষকে মুক্ত করতে। তাদের যদি কোনো সুযোগসুবিধা দেওয়া যায় তা নিঃসন্দেহে সরকারের দেওয়া উচিত। বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে ৫৬ ভাগ কোটা তা-ও আবার মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান, নাতি-নাতনি কেন পাবে? তারা কি যুদ্ধ করেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের এখন চাকরির বয়স নেই। তাদের সরকারি অর্থায়নে বাড়ি, কিছু অর্থ সঞ্চয়, চিকিৎসাব্যবস্থা করা যেতে পারে। কিন্তু কোনোভাবেই মেধাহীন কাউকে বংশানুক্রমে সরকারি চাকরির কোটার ব্যানারে নেওয়া উচিত না। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারমান অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরীর নেতৃত্বে একটা গ্রহণযোগ্য তালিকা প্রথম হয়েছিল। তাঁর কাছে ৩২ লাখ মুক্তিযোদ্ধা দাবিদারের তালিকা আসে। ১৯৯৬ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসার পর অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী মুক্তিযোদ্ধাদের দুঃখকষ্ট লাঘবের ফরিয়াদ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা দেখতে চান। কতজন, কাদের কল্যাণ করব, কোন নিয়মে করব, কত বাজেট লাগবে জানতে চান। চেয়ারম্যান অসহায় হয়ে কোনো তালিকাই প্রধানমন্ত্রীকে দিতে পারেননি। ১৯৮৬ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ একটা মুক্তিযোদ্ধা তালিকা করেছিলেন তাতে ভুয়াই বেশি ছিল। তখন পর্যন্ত কোনো নিরীক্ষিত বিশ্বাসযোগ্য তালিকা প্রস্তুত হয়নি। অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী শেখ হাসিনার নির্দেশনা নিয়ে জেলা-উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারদের নিয়ে যাচাই-বাছাই করে নিরীক্ষিত, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ১ লাখ ৫৬ হাজার মুক্তিযোদ্ধার তালিকা তৈরি করেন। ১ লাখ ৫৬ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম লাল মুক্তিবার্তায় স্থান পেয়েছে।

এ তালিকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনে বিভিন্ন সুযোগসুবিধার প্রকল্প হাতে নেন। বাড়তি সুযোগসুবিধা প্রদানের প্রকল্প হাতে নিলে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির চেষ্টা-তদবির, সাধনা, লম্পঝম্প রকেট গতি পায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় জন্ম হয়নি সেও চামচাগিরি করে নয়া মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। শিশু মুক্তিযোদ্ধাও পয়দা হয়েছে সরকারের সুবিধা ভোগ করতে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, চাকরির কোটা, চিকিৎসা, ভ্রমণ, হজ, অসামান্য মর্যাদার অধিকারী হওয়া, ব্যক্তিজীবনের আর্থিক নিরাপত্তা সব লোভনীয় সুযোগ এ সরকার প্রবর্তন করায় মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি ভন্ড মুক্তিযোদ্ধারাও নড়েচড়ে আদাজল খেয়ে সনদের পেছনে ছোটাছুটি করতে শুরু করে। অনেক বীরমুক্তিযোদ্ধা এর আগে সনদের জন্য কোথাও আবেদন পর্যন্ত করেননি। এখন সুযোগসুবিধা বরাদ্দের পর তারাও এগিয়ে এসেছেন বাড়তি প্রাপ্তির আশায়। এক মুক্তিযোদ্ধা পেটে অ্যাপেনডিসাইডিক অপারেশনের দাগ দেখিয়ে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সনদের পেছনে ছুটেছিলেন। তারই বন্ধু আরেক মুক্তিযোদ্ধা আমাকে ঘটনাটি বলেন। বেগম খালেদা জিয়াও মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থন পাওয়ার আশায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করেছিলেন।

কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান পর্যন্ত দিয়ে ক্ষান্ত দিলেই ভালো। কোটা বাতিলের ফলে মেধাবীরা সরকারি অফিসে আসতে সুযোগ পাবে। সচ্ছলতা আছে তাদের চাকরি দেওয়া হলে, পুরস্কৃত করা হলে অনগ্রসর গোষ্ঠী বিবেচিত হয় না। ৫৩ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধ হয়। তখনকার প্রেক্ষাপট আর বর্তমান প্রেক্ষাপট এক নয়। অনেক আগের বিশেষ বিবেচনার ঘটনা অনাদিকাল কোটা অধিকারের রূপ নিয়ে দেশের স্বার্থে চলতে পারে না। তাই এখনই কোটার সুবিধা-অসুবিধা খতিয়ে দেখা দরকার, সংস্কার করা দরকার। রাজনৈতিক ফায়দা গোছানোর ক্ষেত্রে কোটাপ্রথা ব্যবহার করলে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসব করতে হবে, যা বীরমুক্তিযোদ্ধাদের অপমানের শামিল, দেশের জন্য হানিকর।

বাংলাদেশে পণ্ডিত, বোদ্ধা, অভিজ্ঞ প্রশাসনিক বিজ্ঞদের সমন্বয়ে গণশাসন সংস্কার কমিশন তিনবার গঠিত হয়। প্রথম কমিশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোজাফ্ফর আহমদের (পরে মন্ত্রী ছিলেন) নেতৃত্বে, দ্বিতীয় কমিশন হয় সাবেক সচিব জনাব রশীদের নেতৃত্বে, তৃতীয় কমিশন হয় এ টি এম শামসুল হকের নেতৃত্বে। তিনটি কমিশনই জাতির বৃহৎ স্বার্থে কোটা বাতিলের জোর সুপারিশ করে। প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে বাতিল হলো না কেন?

ভোটের খেলা করতে গিয়ে জাতির সর্বনাশ করা কোনোভাবেই রাজনীতিকদের উচিত হবে না। চাকরিতে ৫৬ ভাগ কোটাই সংরক্ষিত। মেধায় ৪৪ ভাগ, মহিলা কোটা ১০ ভাগ, মুক্তিযুদ্ধ ৩০ ভাগ, জেলা ১০ ভাগ, উপজাতি ৫ ভাগ, দৈহিক অক্ষম ১ ভাগ-কোটার হিসাব খুব জটিল।

কোটাধারীরা সর্বস্তরের সুবিধা নিচ্ছে। মেধায় টিকলে মেধায়, না হলে জেলায়, তা না হলে মুক্তিযোদ্ধায়, সেখানে না হলে মহিলা কোটায়, তাতে না মিললে উপজাতি, তা না হলে অক্ষম কোটায়। এতগুলো স্তরে একজন মেধাবীকে প্রতিযোগিতা করতে হয়। এটা কোনোভাবেই মেধার প্রতি ন্যাচারাল লয়ের প্রতি সুবিচার হতে পারে না। যাদের জন্য পদ ফাঁকা রাখা হয়, তা পূরণও হয় না। ৩৪তম বিসিএসে মেধাবীরা ৮০ পেয়ে টিকছে না, কোটাধারী ৫০ পেয়ে চাকরি পাচ্ছে। এ মেধা, ছিটকে পড়া পদ্ধতি দেশের স্বার্থে সংস্কার করা দরকার। ভেবে দেখুন কোন দুঃখে এক চাকরিপ্রার্থী সামাজিক মাধ্যমে অভিযোগ করেছেন-৫৬% কোটা আর অলিখিত মন্ত্রী-আমলাদের জন্য চলে যায় আরও ১৫-২০%। তাহলে সাধারণ ছাত্রদের জন্য থাকে ২০%-এর মতো। কথার ছলচাতুরী বাদ দিয়ে কোটা বিষয়ের যৌক্তিক সমাধান না হলে জনগণ এর বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠতে পারে। চাকরির কোটা নিয়ে গান প্যারোডি করেছেন এক প্রার্থী-‘তুমি কি দেখেছ কভু মেধার পরাজয়?’ কোটার পক্ষের লোকদের যুক্তিগুলো শুনলে হাসিও পায় আবার ব্যথিত হই। যেহেতু সংবিধানে কোটার নির্দেশনা আছে তাই সর্বোচ্চ সীমা ১০ ভাগে আনা দরকার। এতিম, অক্ষম, প্রতিবন্ধী, অনগ্রসরদের বিবেচনা করা যেতে পারে। মহিলা, পাহাড়ি, মুক্তিযোদ্ধা সব স্পর্শকাতর, সরকারের দুর্বলতা আছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়। প্রাক্তন ল মিনিস্টার শফিক আহমেদ জেলা কোটা তুলে দেওয়ার কথা একসময় বলেছিলেন। সব কোটা বাদ দিয়ে শুধু অনগ্রসর-অক্ষমদের কোটা থাকা উচিত। এত উন্নয়ন স্মার্ট আত্মনির্ভরশীল দেশে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাদ দেওয়া উচিত। একই পরিবার একবারের বেশি কোটা সুবিধা নিতে পারবে না। সচ্ছল পরিবার কোটা সুবিধা নিতে পারবে না। ভারতে জাতি-ধর্ম-বর্ণ উঁচু-নিচু পাহাড়-জঙ্গল, ভাষা, শিক্ষার অগ্রসর-অনগ্রসর এত বেশি প্রকট যা পৃথিবীর আর কথাও নেই। সেই ভারতেও কোটা আছে আর তা নিয়ে সুতর্ক-কুতর্ক চূড়ান্ত পর্যায় আদালত পর্যন্ত গড়ায়। সরকারের সব শ্রেণিবৈষম্য লাঘবের যুক্তি জাতিগত ক্ষোভ সৃষ্টি থাকা সত্ত্বেও আদালত রায় দিয়েছেন merit is the main principle. kuota is the deviation. Deviation can not exceed main principle. ভারত এখন আদালতের রায় অনুসরণ করছে। একবার কাজী রকিবউদ্দীন বলেছিলেন, গবেষণা করেছি, কোটার প্রার্থীদের এমন একটা শতকরা হিসাবে আনা উচিত, যেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একজনও কোটার জোরে চাকরি না পায় ও কোটা পদ শূন্য না থাকে। এমন শতকরা হিসাবে আনা উচিত যেন কোটা প্রার্থীদেরও প্রতিদ্বন্দ্বী মনোভাব নিয়ে পরীক্ষায় অ্যাপিয়ার করতে হয় এবং তাদের মেধা নিয়ে কেউ কটাক্ষ না করতে পারে। চাটুকারির কারণেই মেধাবীরা পাড়ি জমাচ্ছে। মেধাশূন্য হলে এ দেশ একদিন জঙ্গলে পরিণত হবে। কোটা সংস্কার করুন। সবচেয়ে জরুরি হলো পদ ফাঁকা না রেখে তা মেধাবী দিয়ে পূরণ করা।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া
পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা
শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান
কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন
যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা