শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৪

দেশ আঠারো কোটি মানুষের

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ আঠারো কোটি মানুষের

আগস্ট বাঙালি জাতির জীবনে এক চরম বেদনার মাস। সারা বিশ্বে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়ার মাস। আর আমার এবং আমার পুরো পরিবারের জীবনযুদ্ধে এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মাস। লিখতে চেয়েছিলাম নিজের জীবনের হাসি-কান্না-দুঃখ-বেদনা নিয়ে। কিন্তু দেশের এ অগ্নিগর্ভ অবস্থায় নিজের কথা, পরিবারের কথা বলতে ভালো লাগছে না, ভালো লাগার কথাও না। তাই মাসের শেষে যদি স্বস্তি ফেরে, দেশ স্বাভাবিক হয় আর যদি বেঁচে থাকি তাহলে সেই দুর্দিনের কথা, দুর্যোগের কথা, অবিশ্বাস্য যন্ত্রণার কথা, বঙ্গবন্ধুর নিহত হওয়ার পর অনেকের মুখ ফিরিয়ে রাখার কথা আলোচনা করব। আর যদি সময় না পাই তাহলে অন্য কথা। এখন আর ১০-১৫ বছর আগের মতো অনেক কিছুতেই তেমন কষ্ট পাই না। সহ্যের সীমা মনে হয় আগের থেকে বেড়েছে। ঢিল ছুড়ে ঢিল খেলে তবু একটা সান্ত্বনা থাকে, কিন্তু না ছুড়ে ঢিল খেলে কষ্ট একটু বেশি হয়। ভুল পরিচালনায় দেশের যে উত্তাল দারুণ ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এর জবাব কে দেবে? কাউকে না কাউকে তো দিতেই হবে। বহুবার বলেছি শুধু আওয়ামী লীগ, শুধু বিএনপি বা অন্য কোনো দল বা গোষ্ঠীর দেশ নয়, দেশ আরও অনেক বড় আঠারো কোটি মানুষের। যোগ্যতা অনুসারে সবার ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকা উচিত। নিজের পছন্দের ছাগল দিয়ে খেত মাড়ানো চলে না, সিংহের কাজ ছাগল দিয়ে হয় না। ধান মাড়াতে মলন দিতে গরুর দরকার, বাঘের কাজ গরুর নয়। তাই যেখানে যাকে প্রয়োজন যোগ্যতা অনুযায়ী সেখানে তাকে দেওয়া উচিত বা সেই স্থান তাকে ছেড়ে দেওয়া দরকার। অনেক আগে শুনেছি, রাজ্যে বাঘ পড়লে কিংবা আক্রমণ হলে সতীনের ছেলেকে পাঠাতে হয়। সতীনের ছেলে বাঘ মারতে পারলে রাজ্যে শান্তি অথবা সতীনের ছেলে মারা গেলে নিজের ছেলে যুবরাজ। গত কয়েক বছর সরকারে এবং আওয়ামী লীগে কোনো যোগ্য লোককে নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব দেওয়া হয়নি। যে দলে পদবাণিজ্য হয়, লাখ লাখ কোটি কোটি টাকা নিয়ে পদ দেওয়া হয়, সংসদ সদস্য বানানো হয় তাদের দিয়ে এ রকম বড়োসড়ো যথার্থ আন্দোলন মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগকে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমাতে বলে মারাত্মক অন্যায় ও ভুল করেছেন। আইয়ুব-মোনায়েমের আমলে সরকারের দালাল এনএসএফ আমাদের যত্রতত্র আঘাত করেছে। কিন্তু একসময় আমাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে তারা তুলার চাইতে হালকা হয়ে গেছে। মানুষ ওবায়দুল কাদেরের দাম্ভিকতা পছন্দ করেনি। অনেকের উগ্রতা মানুষকে বেদনাহত করে, ক্ষোভের সৃষ্টি করে। সে সবেরই সম্মিলিত বহিঃপ্রকাশ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। শুধু বিএনপি-জামায়াতের ওপর দোষ দিলে চলবে না। বিএনপি-জামায়াতের যা যা করণীয় তারা মরিয়া হয়ে তা করবে, এটাই স্বাভাবিক। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফল কিছুই হবে না।

জানি না কেন, কী কারণে আজ কদিন হানিফ ফ্লাইওভার-এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ। ফ্লাইওভার বা এক্সপ্রেসওয়ে কি দুষ্কৃতকারীদের আক্রমণে ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে? তা কিন্তু হয়নি। টোল প্লাজা পুড়ে ছারখার হয়েছে। টোল প্লাজা পুড়েছে তাতে কী হয়েছে? টোল প্লাজা পুড়েছে টোল নেবে না দু-চার মাস বা যে কদিন টোল প্লাজা নতুন করে তৈরি করা না যায় ততদিন টোল না নিলে দেশ কি বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাবে? প্রধান উদ্দেশ্য কি টোল আদায়, নাকি সাধারণ মানুষকে যানজটমুক্ত যাতায়াতের সুযোগ করে দেওয়া? আমরা কুয়োর ব্যাঙ সাগরের খবর রাখব কী করে? মেট্রোরেল, ঢাকার বাসিন্দাদের যাতায়াতে অনেকটাই স্বস্তি দিয়েছিল। দুটি স্টেশন ভাঙচুর হয়েছে। তা নাকি ঠিক করতে ৫০০ কোটি লাগবে। তা তো লাগবেই। কোনো জবাবদিহি নেই। মর্জিমাফিক সবকিছু চলে না। ৫০০ কোটি লাগুক আর ৫ হাজার কোটি -দুটি স্টেশন ভাঙচুর হলে পুরো মেট্রোরেল যদি বন্ধ থাকে তাহলে ওই খেলনা পথ বানিয়েছেন কেন? দুটি স্টেশনে যদি কার্যক্রম করা না যায় করবেন না, বাকিগুলো সচল রাখতে অসুবিধা কোথায়? অযোগ্যদের বাহানাবাজিতে দেশ অনেকটাই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে ঠেকেছে। এখনই যদি তাদের লাগাম টানা না যায়, তাহলে ভবিষ্যতে যে কী পরিণতি হবে ভেবে পাচ্ছি না। পৃথিবীর কত দেশে মেট্রো আছে কত ভাঙচুর হয় দুর্ঘটনা ঘটে সেজন্য কিন্তু পুরো প্রজেক্ট বন্ধ থাকে না। কী সব পন্ডিতের পাল্লায় পড়েছি! এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ কিছুই বোঝে না। একটা ভালো ইঞ্জিনিয়ারকে বললে দু-চার দিনে রেল চালিয়ে দিতে পারত। এ মেট্রোলাইন তৈরির আগে অনেকেই বলেছিলেন, হাজার বছরেও কিছু হবে না। আনুষঙ্গিক সবকিছু চুরমার হয়ে গেলেও অবলীলায় গাড়ি চলবে। কিন্তু স্টেশনের কটা জানালা-দরজার কাচ, ভিতরে ঢোকা এবং বের হওয়ার কিছু যন্ত্রপাতি ভেঙেছে তাই বলছেন মেরামত করতে পাঁচ-সাত বছর লাগবে তাহলে ওসব বানিয়েছেন কেন? এসব খেলনা মেট্রোরেল আমরা চাই না, যা টেকসই নয়, যা আমরা অবলীলায় ব্যবহার করতে পারব না। এসব নিয়ে মারাত্মক দুশ্চিন্তায় আছি। চারদিকের অব্যবস্থা দেখে মারাত্মক খারাপ লাগছে।

২১ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের পীড়াপীড়িতে বলেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী অনতিবিলম্বে সর্বদলীয় সম্মেলন ডাকুন। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করুন। পরদিন নেত্রী বোন হাসিনা ব্যবসায়ীদের ডেকেছিলেন। তারা আমরণ প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকবেন - কথাটা মিথ্যা নয়। যতক্ষণ প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততক্ষণ তারা সত্যিই পাশে থাকবেন। আবার তার বাড়ি থেকে বেরিয়েই অন্য কাকে প্রধানমন্ত্রী বানাতে পারলে সুবিধা সে তৎপরতায় জানপ্রাণ পাত করেছেন। তারপর ডেকেছিলেন সংবাদপত্রের সম্পাদকদের। এটা ভালো কাজ করেছেন। সেদিন শিক্ষক-চিকিৎসক-বুদ্ধিজীবীদের। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছিলেন পিতা-মাতার মতো অভিভাবক। এখন কোনো শিক্ষক পিতা নন, মাতা নন, তারাও ব্যবসায়ী। ৫০ বছর আগে শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ছিল অবৈতনিক। তেমন কোনো খরচ ছিল না। এখন শিক্ষা আর স্বাস্থ্য হচ্ছে সব থেকে বড় ব্যবসা। তাই শিক্ষকদের বললেই কিছু হবে না, ছাত্রের বাবা-মাকে বলতে হবে। তাতেও পুরো কাজ হবে না, অর্ধেক হবে। কেন যেন বুঝতে পারছি না প্রিয় বোন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সমস্যা ব্যবসায়ীদের দিয়ে, উকিল-মোক্তার-ডাক্তার দিয়ে সমাধান করতে চেয়েছেন, দেশটাকে একেবারে রাজনীতিবিবর্জিত করতে কেন চেয়েছিলেন। এসবের কিছুই মাথায় আসে না। আমি সারা জীবন চোখে যা দেখেছি তা-ই বলার চেষ্টা করেছি। এখন যাওয়ার সময় কারও ভয়ে নিজের বিবেক কলুষিত করব না। আইয়ুব খানের নির্যাতন দেখেছি, নিজে নির্যাতিত হয়েছি, পরিবার ভেঙে চুরমার হয়েছে। সহকর্মীরা আঘাতের পর আঘাত সহ্য করেছে। তাদের ছোটখাটো সংসার ভেঙে চুর্ণবিচুর্ণ হয়েছে। কিন্তু আমাদের দমাতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আমরাই জয়ী হয়েছি। কীভাবে কথাটা বলব, বলা উচিত হবে কি না বুঝতে পারছি না। রাস্তাঘাটে পুলিশ দেখছি, অনেক জায়গায়ই তাদের তেমন উগ্রতা দেখিনি। কোনো কোনো জায়গায় নিশ্চয়ই ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারীদের মধ্যেও উচ্ছৃঙ্খল আছে। কিন্তু প্রথম দিকে শাহবাগে বা তার আশপাশে পুলিশদের যে ধৈর্য দেখেছি তার প্রশংসা না করে থাকা যায় না। আজ কদিন সেনাবাহিনী নেমেছে, কারফিউ দেওয়া হয়েছে। কেউ কেউ বলছে ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার করা হবে, মানে জরুরি অবস্থা। এযাবৎ দেখেছি আগে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। তাতে কাজ না হলে কারফিউ দেওয়া হয়। কারফিউ তো দেওয়া হয়েই গেছে। কিন্তু মানুষের মধ্যে তেমন আকার-বিকার নেই। কারফিউর মধ্যে গাড়ি-ঘোড়া চলছে, দোকানপাট খুলছে সব স্বাভাবিক। তাহলে এরপর আর কী হবে? একটা সমাধান তো চাই। সেদিন সাভার হর্টিকালচারে গিয়েছিলাম। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ছিল। আসার পথে গেটে ১৫-২০ জন দাঁড়িয়ে ছিল। আমার বদভ্যাস, লোকজনের সঙ্গে হাত না মিলিয়ে সরতে পারি না। কেউ ভাই, কেউ চাচা, কেউ দাদা, কেউ আঙ্কেল বলে সম্বোধন করছিল, কেউ আবার স্যার বলছিল। দু-তিন জনের কাছে শুনলাম, ‘স্যার, জানেন এখন পুলিশদের পাহারা দিচ্ছে মিলিটারিরা।’ কথাটা আমাকে স্পর্শ করেছিল। পরে ভেবেছি, সত্যিই তো কথাটা একেবারে মিথ্যা নয়। কারফিউ দিয়ে রাস্তাঘাটে মিলিটারি নেমেছে প্রায় ১৫ দিন। কোথাও কোনো মিলিটারি একটা গুলিও চালায়নি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে যেমন ওঠাবসা ছিল, তখনকার সেনাপ্রধান নূরুদ্দিনের সঙ্গেও ছিল। সেনাপ্রধান নূরুদ্দিন আপন ভাইয়ের মতো সম্মান করতেন, বড় ভাই বলে ডাকতেন। নূরুদ্দিন বলেছিলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যখন বলেছিলেন সেনাবাহিনী নামাতে। আমি বলেছিলাম জনগণের মুখোমুখি হওয়া আমাদের কাজ নয়, সেনাবাহিনীর কাজ নয়। যতক্ষণ আপনি জনগণকে সামাল দেবেন দিতে পারবেন ততক্ষণই আপনার সঙ্গে আছি।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও খেদ ব্যক্ত করে দু-চার বার বলেছেন, ‘নূরুদ্দিন আমাকে বাবা বলে ডাকত। কিন্তু তাকে সেনাবাহিনী নামাতে বললে কথা শোনেনি।’

দেশবাসী সত্যিই এর একটা সমাধান চায় এবং সে সমাধান এখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই অনেক বেশি। তিনি আন্তরিক হলে সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান করতে চাইলে তাঁকে সবার সঙ্গে বসতে হবে। আন্দোলনরতদের সঙ্গে সমন্বয় করতে দায়িত্ব দিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে। আনিসুল হক অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকের ছেলে হতে পারেন। কিন্তু তিনি সিরাজুল হক নন। তাঁর তেমন ব্যক্তিত্ব-নেতৃত্ব-গুরুত্ব নেই। ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানোর মতো। যাদের দিয়ে কথা হতে পারত তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। ডিবির অফিসে হারুন তার নিজের ক্ষমতাতেই আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের ধরে নিয়ে যায়নি, হেফাজতে রাখেনি। ওপর থেকে কেউ না কেউ হুকুম দিয়েছে। হারুনকে অন্যত্র বদলি জাতির ক্রোধ প্রশমনের পথ নয়। তাকে বরখাস্ত করা উচিত ছিল। যারা কলকাঠি নাড়িয়েছে তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো দরকার। এক বেনজীর গেছে, আরেকজনকে নতুন বেনজীর বানানোর কোনো মানে হয় না। দেশ যদি ভালোভাবে চলত আমাকে বলতেন, আমি যদি আন্দোলনকারীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে বসতে না পারতাম ১০ হাত নাকে খত দিতাম। আপনারা কাউকে সম্মান করবেন না, সরকারে আছেন বলে আপনাদের সবাই সম্মান করবে এটা সত্য নয়। কোনো একসময় পাগল-ছাগল বলা সেটাও সহ্য করেছি। কারণ আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক সন্তান। কিন্তু সবাই সহ্য করবে কেন? ঠিক জানি না এখনো সময় আছে কি না। তবে ট্যাংকের পাহারায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার কিংবা কোনো নেতার জন্য খুব একটা সম্মান দেখি না।

একজন স্বাধীনতা যোদ্ধা ও দেশের প্রবীণ নাগরিক হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ করে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ -আপনারা জনগণের মুখোমুখি হবেন না। দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি কোনো নিষ্ঠুর আচরণ করবেন না। বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি দেশের আপামর জনসাধারণের বিশ্বাস ও আস্থা আপনারা পুরোপুরি রক্ষা করবেন এবং দেশকে এ দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচাবেন এটাই সবার প্রত্যাশা।

ঢাকা : সকাল ১০টা ০৫.০৮.২০২৪

লেখক : রাজনীতিক

               www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা