শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৪

দেশ আঠারো কোটি মানুষের

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
দেশ আঠারো কোটি মানুষের

আগস্ট বাঙালি জাতির জীবনে এক চরম বেদনার মাস। সারা বিশ্বে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়ার মাস। আর আমার এবং আমার পুরো পরিবারের জীবনযুদ্ধে এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মাস। লিখতে চেয়েছিলাম নিজের জীবনের হাসি-কান্না-দুঃখ-বেদনা নিয়ে। কিন্তু দেশের এ অগ্নিগর্ভ অবস্থায় নিজের কথা, পরিবারের কথা বলতে ভালো লাগছে না, ভালো লাগার কথাও না। তাই মাসের শেষে যদি স্বস্তি ফেরে, দেশ স্বাভাবিক হয় আর যদি বেঁচে থাকি তাহলে সেই দুর্দিনের কথা, দুর্যোগের কথা, অবিশ্বাস্য যন্ত্রণার কথা, বঙ্গবন্ধুর নিহত হওয়ার পর অনেকের মুখ ফিরিয়ে রাখার কথা আলোচনা করব। আর যদি সময় না পাই তাহলে অন্য কথা। এখন আর ১০-১৫ বছর আগের মতো অনেক কিছুতেই তেমন কষ্ট পাই না। সহ্যের সীমা মনে হয় আগের থেকে বেড়েছে। ঢিল ছুড়ে ঢিল খেলে তবু একটা সান্ত্বনা থাকে, কিন্তু না ছুড়ে ঢিল খেলে কষ্ট একটু বেশি হয়। ভুল পরিচালনায় দেশের যে উত্তাল দারুণ ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এর জবাব কে দেবে? কাউকে না কাউকে তো দিতেই হবে। বহুবার বলেছি শুধু আওয়ামী লীগ, শুধু বিএনপি বা অন্য কোনো দল বা গোষ্ঠীর দেশ নয়, দেশ আরও অনেক বড় আঠারো কোটি মানুষের। যোগ্যতা অনুসারে সবার ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকা উচিত। নিজের পছন্দের ছাগল দিয়ে খেত মাড়ানো চলে না, সিংহের কাজ ছাগল দিয়ে হয় না। ধান মাড়াতে মলন দিতে গরুর দরকার, বাঘের কাজ গরুর নয়। তাই যেখানে যাকে প্রয়োজন যোগ্যতা অনুযায়ী সেখানে তাকে দেওয়া উচিত বা সেই স্থান তাকে ছেড়ে দেওয়া দরকার। অনেক আগে শুনেছি, রাজ্যে বাঘ পড়লে কিংবা আক্রমণ হলে সতীনের ছেলেকে পাঠাতে হয়। সতীনের ছেলে বাঘ মারতে পারলে রাজ্যে শান্তি অথবা সতীনের ছেলে মারা গেলে নিজের ছেলে যুবরাজ। গত কয়েক বছর সরকারে এবং আওয়ামী লীগে কোনো যোগ্য লোককে নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব দেওয়া হয়নি। যে দলে পদবাণিজ্য হয়, লাখ লাখ কোটি কোটি টাকা নিয়ে পদ দেওয়া হয়, সংসদ সদস্য বানানো হয় তাদের দিয়ে এ রকম বড়োসড়ো যথার্থ আন্দোলন মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগকে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমাতে বলে মারাত্মক অন্যায় ও ভুল করেছেন। আইয়ুব-মোনায়েমের আমলে সরকারের দালাল এনএসএফ আমাদের যত্রতত্র আঘাত করেছে। কিন্তু একসময় আমাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে তারা তুলার চাইতে হালকা হয়ে গেছে। মানুষ ওবায়দুল কাদেরের দাম্ভিকতা পছন্দ করেনি। অনেকের উগ্রতা মানুষকে বেদনাহত করে, ক্ষোভের সৃষ্টি করে। সে সবেরই সম্মিলিত বহিঃপ্রকাশ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। শুধু বিএনপি-জামায়াতের ওপর দোষ দিলে চলবে না। বিএনপি-জামায়াতের যা যা করণীয় তারা মরিয়া হয়ে তা করবে, এটাই স্বাভাবিক। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফল কিছুই হবে না।

জানি না কেন, কী কারণে আজ কদিন হানিফ ফ্লাইওভার-এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ। ফ্লাইওভার বা এক্সপ্রেসওয়ে কি দুষ্কৃতকারীদের আক্রমণে ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে? তা কিন্তু হয়নি। টোল প্লাজা পুড়ে ছারখার হয়েছে। টোল প্লাজা পুড়েছে তাতে কী হয়েছে? টোল প্লাজা পুড়েছে টোল নেবে না দু-চার মাস বা যে কদিন টোল প্লাজা নতুন করে তৈরি করা না যায় ততদিন টোল না নিলে দেশ কি বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাবে? প্রধান উদ্দেশ্য কি টোল আদায়, নাকি সাধারণ মানুষকে যানজটমুক্ত যাতায়াতের সুযোগ করে দেওয়া? আমরা কুয়োর ব্যাঙ সাগরের খবর রাখব কী করে? মেট্রোরেল, ঢাকার বাসিন্দাদের যাতায়াতে অনেকটাই স্বস্তি দিয়েছিল। দুটি স্টেশন ভাঙচুর হয়েছে। তা নাকি ঠিক করতে ৫০০ কোটি লাগবে। তা তো লাগবেই। কোনো জবাবদিহি নেই। মর্জিমাফিক সবকিছু চলে না। ৫০০ কোটি লাগুক আর ৫ হাজার কোটি -দুটি স্টেশন ভাঙচুর হলে পুরো মেট্রোরেল যদি বন্ধ থাকে তাহলে ওই খেলনা পথ বানিয়েছেন কেন? দুটি স্টেশনে যদি কার্যক্রম করা না যায় করবেন না, বাকিগুলো সচল রাখতে অসুবিধা কোথায়? অযোগ্যদের বাহানাবাজিতে দেশ অনেকটাই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে ঠেকেছে। এখনই যদি তাদের লাগাম টানা না যায়, তাহলে ভবিষ্যতে যে কী পরিণতি হবে ভেবে পাচ্ছি না। পৃথিবীর কত দেশে মেট্রো আছে কত ভাঙচুর হয় দুর্ঘটনা ঘটে সেজন্য কিন্তু পুরো প্রজেক্ট বন্ধ থাকে না। কী সব পন্ডিতের পাল্লায় পড়েছি! এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ কিছুই বোঝে না। একটা ভালো ইঞ্জিনিয়ারকে বললে দু-চার দিনে রেল চালিয়ে দিতে পারত। এ মেট্রোলাইন তৈরির আগে অনেকেই বলেছিলেন, হাজার বছরেও কিছু হবে না। আনুষঙ্গিক সবকিছু চুরমার হয়ে গেলেও অবলীলায় গাড়ি চলবে। কিন্তু স্টেশনের কটা জানালা-দরজার কাচ, ভিতরে ঢোকা এবং বের হওয়ার কিছু যন্ত্রপাতি ভেঙেছে তাই বলছেন মেরামত করতে পাঁচ-সাত বছর লাগবে তাহলে ওসব বানিয়েছেন কেন? এসব খেলনা মেট্রোরেল আমরা চাই না, যা টেকসই নয়, যা আমরা অবলীলায় ব্যবহার করতে পারব না। এসব নিয়ে মারাত্মক দুশ্চিন্তায় আছি। চারদিকের অব্যবস্থা দেখে মারাত্মক খারাপ লাগছে।

২১ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের পীড়াপীড়িতে বলেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী অনতিবিলম্বে সর্বদলীয় সম্মেলন ডাকুন। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করুন। পরদিন নেত্রী বোন হাসিনা ব্যবসায়ীদের ডেকেছিলেন। তারা আমরণ প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকবেন - কথাটা মিথ্যা নয়। যতক্ষণ প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততক্ষণ তারা সত্যিই পাশে থাকবেন। আবার তার বাড়ি থেকে বেরিয়েই অন্য কাকে প্রধানমন্ত্রী বানাতে পারলে সুবিধা সে তৎপরতায় জানপ্রাণ পাত করেছেন। তারপর ডেকেছিলেন সংবাদপত্রের সম্পাদকদের। এটা ভালো কাজ করেছেন। সেদিন শিক্ষক-চিকিৎসক-বুদ্ধিজীবীদের। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছিলেন পিতা-মাতার মতো অভিভাবক। এখন কোনো শিক্ষক পিতা নন, মাতা নন, তারাও ব্যবসায়ী। ৫০ বছর আগে শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ছিল অবৈতনিক। তেমন কোনো খরচ ছিল না। এখন শিক্ষা আর স্বাস্থ্য হচ্ছে সব থেকে বড় ব্যবসা। তাই শিক্ষকদের বললেই কিছু হবে না, ছাত্রের বাবা-মাকে বলতে হবে। তাতেও পুরো কাজ হবে না, অর্ধেক হবে। কেন যেন বুঝতে পারছি না প্রিয় বোন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সমস্যা ব্যবসায়ীদের দিয়ে, উকিল-মোক্তার-ডাক্তার দিয়ে সমাধান করতে চেয়েছেন, দেশটাকে একেবারে রাজনীতিবিবর্জিত করতে কেন চেয়েছিলেন। এসবের কিছুই মাথায় আসে না। আমি সারা জীবন চোখে যা দেখেছি তা-ই বলার চেষ্টা করেছি। এখন যাওয়ার সময় কারও ভয়ে নিজের বিবেক কলুষিত করব না। আইয়ুব খানের নির্যাতন দেখেছি, নিজে নির্যাতিত হয়েছি, পরিবার ভেঙে চুরমার হয়েছে। সহকর্মীরা আঘাতের পর আঘাত সহ্য করেছে। তাদের ছোটখাটো সংসার ভেঙে চুর্ণবিচুর্ণ হয়েছে। কিন্তু আমাদের দমাতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আমরাই জয়ী হয়েছি। কীভাবে কথাটা বলব, বলা উচিত হবে কি না বুঝতে পারছি না। রাস্তাঘাটে পুলিশ দেখছি, অনেক জায়গায়ই তাদের তেমন উগ্রতা দেখিনি। কোনো কোনো জায়গায় নিশ্চয়ই ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারীদের মধ্যেও উচ্ছৃঙ্খল আছে। কিন্তু প্রথম দিকে শাহবাগে বা তার আশপাশে পুলিশদের যে ধৈর্য দেখেছি তার প্রশংসা না করে থাকা যায় না। আজ কদিন সেনাবাহিনী নেমেছে, কারফিউ দেওয়া হয়েছে। কেউ কেউ বলছে ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার করা হবে, মানে জরুরি অবস্থা। এযাবৎ দেখেছি আগে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। তাতে কাজ না হলে কারফিউ দেওয়া হয়। কারফিউ তো দেওয়া হয়েই গেছে। কিন্তু মানুষের মধ্যে তেমন আকার-বিকার নেই। কারফিউর মধ্যে গাড়ি-ঘোড়া চলছে, দোকানপাট খুলছে সব স্বাভাবিক। তাহলে এরপর আর কী হবে? একটা সমাধান তো চাই। সেদিন সাভার হর্টিকালচারে গিয়েছিলাম। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ছিল। আসার পথে গেটে ১৫-২০ জন দাঁড়িয়ে ছিল। আমার বদভ্যাস, লোকজনের সঙ্গে হাত না মিলিয়ে সরতে পারি না। কেউ ভাই, কেউ চাচা, কেউ দাদা, কেউ আঙ্কেল বলে সম্বোধন করছিল, কেউ আবার স্যার বলছিল। দু-তিন জনের কাছে শুনলাম, ‘স্যার, জানেন এখন পুলিশদের পাহারা দিচ্ছে মিলিটারিরা।’ কথাটা আমাকে স্পর্শ করেছিল। পরে ভেবেছি, সত্যিই তো কথাটা একেবারে মিথ্যা নয়। কারফিউ দিয়ে রাস্তাঘাটে মিলিটারি নেমেছে প্রায় ১৫ দিন। কোথাও কোনো মিলিটারি একটা গুলিও চালায়নি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে যেমন ওঠাবসা ছিল, তখনকার সেনাপ্রধান নূরুদ্দিনের সঙ্গেও ছিল। সেনাপ্রধান নূরুদ্দিন আপন ভাইয়ের মতো সম্মান করতেন, বড় ভাই বলে ডাকতেন। নূরুদ্দিন বলেছিলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যখন বলেছিলেন সেনাবাহিনী নামাতে। আমি বলেছিলাম জনগণের মুখোমুখি হওয়া আমাদের কাজ নয়, সেনাবাহিনীর কাজ নয়। যতক্ষণ আপনি জনগণকে সামাল দেবেন দিতে পারবেন ততক্ষণই আপনার সঙ্গে আছি।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও খেদ ব্যক্ত করে দু-চার বার বলেছেন, ‘নূরুদ্দিন আমাকে বাবা বলে ডাকত। কিন্তু তাকে সেনাবাহিনী নামাতে বললে কথা শোনেনি।’

দেশবাসী সত্যিই এর একটা সমাধান চায় এবং সে সমাধান এখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই অনেক বেশি। তিনি আন্তরিক হলে সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান করতে চাইলে তাঁকে সবার সঙ্গে বসতে হবে। আন্দোলনরতদের সঙ্গে সমন্বয় করতে দায়িত্ব দিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে। আনিসুল হক অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকের ছেলে হতে পারেন। কিন্তু তিনি সিরাজুল হক নন। তাঁর তেমন ব্যক্তিত্ব-নেতৃত্ব-গুরুত্ব নেই। ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানোর মতো। যাদের দিয়ে কথা হতে পারত তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। ডিবির অফিসে হারুন তার নিজের ক্ষমতাতেই আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের ধরে নিয়ে যায়নি, হেফাজতে রাখেনি। ওপর থেকে কেউ না কেউ হুকুম দিয়েছে। হারুনকে অন্যত্র বদলি জাতির ক্রোধ প্রশমনের পথ নয়। তাকে বরখাস্ত করা উচিত ছিল। যারা কলকাঠি নাড়িয়েছে তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো দরকার। এক বেনজীর গেছে, আরেকজনকে নতুন বেনজীর বানানোর কোনো মানে হয় না। দেশ যদি ভালোভাবে চলত আমাকে বলতেন, আমি যদি আন্দোলনকারীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে বসতে না পারতাম ১০ হাত নাকে খত দিতাম। আপনারা কাউকে সম্মান করবেন না, সরকারে আছেন বলে আপনাদের সবাই সম্মান করবে এটা সত্য নয়। কোনো একসময় পাগল-ছাগল বলা সেটাও সহ্য করেছি। কারণ আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক সন্তান। কিন্তু সবাই সহ্য করবে কেন? ঠিক জানি না এখনো সময় আছে কি না। তবে ট্যাংকের পাহারায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার কিংবা কোনো নেতার জন্য খুব একটা সম্মান দেখি না।

একজন স্বাধীনতা যোদ্ধা ও দেশের প্রবীণ নাগরিক হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ করে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ -আপনারা জনগণের মুখোমুখি হবেন না। দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি কোনো নিষ্ঠুর আচরণ করবেন না। বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি দেশের আপামর জনসাধারণের বিশ্বাস ও আস্থা আপনারা পুরোপুরি রক্ষা করবেন এবং দেশকে এ দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচাবেন এটাই সবার প্রত্যাশা।

ঢাকা : সকাল ১০টা ০৫.০৮.২০২৪

লেখক : রাজনীতিক

               www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস
রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান
সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার
সুনামগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চায়না কমলা চাষ করে আয় চার লাখ টাকা!
চায়না কমলা চাষ করে আয় চার লাখ টাকা!

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বধ্যভূমি রক্ষা করতে হবে: ডা. শাহাদাত
বধ্যভূমি রক্ষা করতে হবে: ডা. শাহাদাত

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে গাঁজা-ফেনসিডিলসহ ৫ জন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গাঁজা-ফেনসিডিলসহ ৫ জন গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে নিখোঁজ, সকালে লাশ
রাতে নিখোঁজ, সকালে লাশ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সিলেটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা
সিলেটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না
বাংলাদেশে ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়া হবে না

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উখিয়ার ৪ জেলের হদিস নেই এক মাসেও
উখিয়ার ৪ জেলের হদিস নেই এক মাসেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
দিনাজপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি এখন দুষ্কৃতীদের রাজধানী : কেজরিওয়াল
দিল্লি এখন দুষ্কৃতীদের রাজধানী : কেজরিওয়াল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৬
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩১৬

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী
নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত
বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে