শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৪

দেশ আঠারো কোটি মানুষের

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ আঠারো কোটি মানুষের

আগস্ট বাঙালি জাতির জীবনে এক চরম বেদনার মাস। সারা বিশ্বে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়ার মাস। আর আমার এবং আমার পুরো পরিবারের জীবনযুদ্ধে এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মাস। লিখতে চেয়েছিলাম নিজের জীবনের হাসি-কান্না-দুঃখ-বেদনা নিয়ে। কিন্তু দেশের এ অগ্নিগর্ভ অবস্থায় নিজের কথা, পরিবারের কথা বলতে ভালো লাগছে না, ভালো লাগার কথাও না। তাই মাসের শেষে যদি স্বস্তি ফেরে, দেশ স্বাভাবিক হয় আর যদি বেঁচে থাকি তাহলে সেই দুর্দিনের কথা, দুর্যোগের কথা, অবিশ্বাস্য যন্ত্রণার কথা, বঙ্গবন্ধুর নিহত হওয়ার পর অনেকের মুখ ফিরিয়ে রাখার কথা আলোচনা করব। আর যদি সময় না পাই তাহলে অন্য কথা। এখন আর ১০-১৫ বছর আগের মতো অনেক কিছুতেই তেমন কষ্ট পাই না। সহ্যের সীমা মনে হয় আগের থেকে বেড়েছে। ঢিল ছুড়ে ঢিল খেলে তবু একটা সান্ত্বনা থাকে, কিন্তু না ছুড়ে ঢিল খেলে কষ্ট একটু বেশি হয়। ভুল পরিচালনায় দেশের যে উত্তাল দারুণ ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এর জবাব কে দেবে? কাউকে না কাউকে তো দিতেই হবে। বহুবার বলেছি শুধু আওয়ামী লীগ, শুধু বিএনপি বা অন্য কোনো দল বা গোষ্ঠীর দেশ নয়, দেশ আরও অনেক বড় আঠারো কোটি মানুষের। যোগ্যতা অনুসারে সবার ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকা উচিত। নিজের পছন্দের ছাগল দিয়ে খেত মাড়ানো চলে না, সিংহের কাজ ছাগল দিয়ে হয় না। ধান মাড়াতে মলন দিতে গরুর দরকার, বাঘের কাজ গরুর নয়। তাই যেখানে যাকে প্রয়োজন যোগ্যতা অনুযায়ী সেখানে তাকে দেওয়া উচিত বা সেই স্থান তাকে ছেড়ে দেওয়া দরকার। অনেক আগে শুনেছি, রাজ্যে বাঘ পড়লে কিংবা আক্রমণ হলে সতীনের ছেলেকে পাঠাতে হয়। সতীনের ছেলে বাঘ মারতে পারলে রাজ্যে শান্তি অথবা সতীনের ছেলে মারা গেলে নিজের ছেলে যুবরাজ। গত কয়েক বছর সরকারে এবং আওয়ামী লীগে কোনো যোগ্য লোককে নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব দেওয়া হয়নি। যে দলে পদবাণিজ্য হয়, লাখ লাখ কোটি কোটি টাকা নিয়ে পদ দেওয়া হয়, সংসদ সদস্য বানানো হয় তাদের দিয়ে এ রকম বড়োসড়ো যথার্থ আন্দোলন মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগকে কোটা সংস্কার আন্দোলন দমাতে বলে মারাত্মক অন্যায় ও ভুল করেছেন। আইয়ুব-মোনায়েমের আমলে সরকারের দালাল এনএসএফ আমাদের যত্রতত্র আঘাত করেছে। কিন্তু একসময় আমাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে তারা তুলার চাইতে হালকা হয়ে গেছে। মানুষ ওবায়দুল কাদেরের দাম্ভিকতা পছন্দ করেনি। অনেকের উগ্রতা মানুষকে বেদনাহত করে, ক্ষোভের সৃষ্টি করে। সে সবেরই সম্মিলিত বহিঃপ্রকাশ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। শুধু বিএনপি-জামায়াতের ওপর দোষ দিলে চলবে না। বিএনপি-জামায়াতের যা যা করণীয় তারা মরিয়া হয়ে তা করবে, এটাই স্বাভাবিক। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফল কিছুই হবে না।

জানি না কেন, কী কারণে আজ কদিন হানিফ ফ্লাইওভার-এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ। ফ্লাইওভার বা এক্সপ্রেসওয়ে কি দুষ্কৃতকারীদের আক্রমণে ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে? তা কিন্তু হয়নি। টোল প্লাজা পুড়ে ছারখার হয়েছে। টোল প্লাজা পুড়েছে তাতে কী হয়েছে? টোল প্লাজা পুড়েছে টোল নেবে না দু-চার মাস বা যে কদিন টোল প্লাজা নতুন করে তৈরি করা না যায় ততদিন টোল না নিলে দেশ কি বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাবে? প্রধান উদ্দেশ্য কি টোল আদায়, নাকি সাধারণ মানুষকে যানজটমুক্ত যাতায়াতের সুযোগ করে দেওয়া? আমরা কুয়োর ব্যাঙ সাগরের খবর রাখব কী করে? মেট্রোরেল, ঢাকার বাসিন্দাদের যাতায়াতে অনেকটাই স্বস্তি দিয়েছিল। দুটি স্টেশন ভাঙচুর হয়েছে। তা নাকি ঠিক করতে ৫০০ কোটি লাগবে। তা তো লাগবেই। কোনো জবাবদিহি নেই। মর্জিমাফিক সবকিছু চলে না। ৫০০ কোটি লাগুক আর ৫ হাজার কোটি -দুটি স্টেশন ভাঙচুর হলে পুরো মেট্রোরেল যদি বন্ধ থাকে তাহলে ওই খেলনা পথ বানিয়েছেন কেন? দুটি স্টেশনে যদি কার্যক্রম করা না যায় করবেন না, বাকিগুলো সচল রাখতে অসুবিধা কোথায়? অযোগ্যদের বাহানাবাজিতে দেশ অনেকটাই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে ঠেকেছে। এখনই যদি তাদের লাগাম টানা না যায়, তাহলে ভবিষ্যতে যে কী পরিণতি হবে ভেবে পাচ্ছি না। পৃথিবীর কত দেশে মেট্রো আছে কত ভাঙচুর হয় দুর্ঘটনা ঘটে সেজন্য কিন্তু পুরো প্রজেক্ট বন্ধ থাকে না। কী সব পন্ডিতের পাল্লায় পড়েছি! এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ কিছুই বোঝে না। একটা ভালো ইঞ্জিনিয়ারকে বললে দু-চার দিনে রেল চালিয়ে দিতে পারত। এ মেট্রোলাইন তৈরির আগে অনেকেই বলেছিলেন, হাজার বছরেও কিছু হবে না। আনুষঙ্গিক সবকিছু চুরমার হয়ে গেলেও অবলীলায় গাড়ি চলবে। কিন্তু স্টেশনের কটা জানালা-দরজার কাচ, ভিতরে ঢোকা এবং বের হওয়ার কিছু যন্ত্রপাতি ভেঙেছে তাই বলছেন মেরামত করতে পাঁচ-সাত বছর লাগবে তাহলে ওসব বানিয়েছেন কেন? এসব খেলনা মেট্রোরেল আমরা চাই না, যা টেকসই নয়, যা আমরা অবলীলায় ব্যবহার করতে পারব না। এসব নিয়ে মারাত্মক দুশ্চিন্তায় আছি। চারদিকের অব্যবস্থা দেখে মারাত্মক খারাপ লাগছে।

২১ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের পীড়াপীড়িতে বলেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী অনতিবিলম্বে সর্বদলীয় সম্মেলন ডাকুন। রাজনৈতিক সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধান করুন। পরদিন নেত্রী বোন হাসিনা ব্যবসায়ীদের ডেকেছিলেন। তারা আমরণ প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকবেন - কথাটা মিথ্যা নয়। যতক্ষণ প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততক্ষণ তারা সত্যিই পাশে থাকবেন। আবার তার বাড়ি থেকে বেরিয়েই অন্য কাকে প্রধানমন্ত্রী বানাতে পারলে সুবিধা সে তৎপরতায় জানপ্রাণ পাত করেছেন। তারপর ডেকেছিলেন সংবাদপত্রের সম্পাদকদের। এটা ভালো কাজ করেছেন। সেদিন শিক্ষক-চিকিৎসক-বুদ্ধিজীবীদের। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছিলেন পিতা-মাতার মতো অভিভাবক। এখন কোনো শিক্ষক পিতা নন, মাতা নন, তারাও ব্যবসায়ী। ৫০ বছর আগে শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ছিল অবৈতনিক। তেমন কোনো খরচ ছিল না। এখন শিক্ষা আর স্বাস্থ্য হচ্ছে সব থেকে বড় ব্যবসা। তাই শিক্ষকদের বললেই কিছু হবে না, ছাত্রের বাবা-মাকে বলতে হবে। তাতেও পুরো কাজ হবে না, অর্ধেক হবে। কেন যেন বুঝতে পারছি না প্রিয় বোন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সমস্যা ব্যবসায়ীদের দিয়ে, উকিল-মোক্তার-ডাক্তার দিয়ে সমাধান করতে চেয়েছেন, দেশটাকে একেবারে রাজনীতিবিবর্জিত করতে কেন চেয়েছিলেন। এসবের কিছুই মাথায় আসে না। আমি সারা জীবন চোখে যা দেখেছি তা-ই বলার চেষ্টা করেছি। এখন যাওয়ার সময় কারও ভয়ে নিজের বিবেক কলুষিত করব না। আইয়ুব খানের নির্যাতন দেখেছি, নিজে নির্যাতিত হয়েছি, পরিবার ভেঙে চুরমার হয়েছে। সহকর্মীরা আঘাতের পর আঘাত সহ্য করেছে। তাদের ছোটখাটো সংসার ভেঙে চুর্ণবিচুর্ণ হয়েছে। কিন্তু আমাদের দমাতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আমরাই জয়ী হয়েছি। কীভাবে কথাটা বলব, বলা উচিত হবে কি না বুঝতে পারছি না। রাস্তাঘাটে পুলিশ দেখছি, অনেক জায়গায়ই তাদের তেমন উগ্রতা দেখিনি। কোনো কোনো জায়গায় নিশ্চয়ই ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারীদের মধ্যেও উচ্ছৃঙ্খল আছে। কিন্তু প্রথম দিকে শাহবাগে বা তার আশপাশে পুলিশদের যে ধৈর্য দেখেছি তার প্রশংসা না করে থাকা যায় না। আজ কদিন সেনাবাহিনী নেমেছে, কারফিউ দেওয়া হয়েছে। কেউ কেউ বলছে ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার করা হবে, মানে জরুরি অবস্থা। এযাবৎ দেখেছি আগে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। তাতে কাজ না হলে কারফিউ দেওয়া হয়। কারফিউ তো দেওয়া হয়েই গেছে। কিন্তু মানুষের মধ্যে তেমন আকার-বিকার নেই। কারফিউর মধ্যে গাড়ি-ঘোড়া চলছে, দোকানপাট খুলছে সব স্বাভাবিক। তাহলে এরপর আর কী হবে? একটা সমাধান তো চাই। সেদিন সাভার হর্টিকালচারে গিয়েছিলাম। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ছিল। আসার পথে গেটে ১৫-২০ জন দাঁড়িয়ে ছিল। আমার বদভ্যাস, লোকজনের সঙ্গে হাত না মিলিয়ে সরতে পারি না। কেউ ভাই, কেউ চাচা, কেউ দাদা, কেউ আঙ্কেল বলে সম্বোধন করছিল, কেউ আবার স্যার বলছিল। দু-তিন জনের কাছে শুনলাম, ‘স্যার, জানেন এখন পুলিশদের পাহারা দিচ্ছে মিলিটারিরা।’ কথাটা আমাকে স্পর্শ করেছিল। পরে ভেবেছি, সত্যিই তো কথাটা একেবারে মিথ্যা নয়। কারফিউ দিয়ে রাস্তাঘাটে মিলিটারি নেমেছে প্রায় ১৫ দিন। কোথাও কোনো মিলিটারি একটা গুলিও চালায়নি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে যেমন ওঠাবসা ছিল, তখনকার সেনাপ্রধান নূরুদ্দিনের সঙ্গেও ছিল। সেনাপ্রধান নূরুদ্দিন আপন ভাইয়ের মতো সম্মান করতেন, বড় ভাই বলে ডাকতেন। নূরুদ্দিন বলেছিলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যখন বলেছিলেন সেনাবাহিনী নামাতে। আমি বলেছিলাম জনগণের মুখোমুখি হওয়া আমাদের কাজ নয়, সেনাবাহিনীর কাজ নয়। যতক্ষণ আপনি জনগণকে সামাল দেবেন দিতে পারবেন ততক্ষণই আপনার সঙ্গে আছি।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও খেদ ব্যক্ত করে দু-চার বার বলেছেন, ‘নূরুদ্দিন আমাকে বাবা বলে ডাকত। কিন্তু তাকে সেনাবাহিনী নামাতে বললে কথা শোনেনি।’

দেশবাসী সত্যিই এর একটা সমাধান চায় এবং সে সমাধান এখনো মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতেই অনেক বেশি। তিনি আন্তরিক হলে সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান করতে চাইলে তাঁকে সবার সঙ্গে বসতে হবে। আন্দোলনরতদের সঙ্গে সমন্বয় করতে দায়িত্ব দিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এবং তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে। আনিসুল হক অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকের ছেলে হতে পারেন। কিন্তু তিনি সিরাজুল হক নন। তাঁর তেমন ব্যক্তিত্ব-নেতৃত্ব-গুরুত্ব নেই। ছাগল দিয়ে ধান মাড়ানোর মতো। যাদের দিয়ে কথা হতে পারত তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। ডিবির অফিসে হারুন তার নিজের ক্ষমতাতেই আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের ধরে নিয়ে যায়নি, হেফাজতে রাখেনি। ওপর থেকে কেউ না কেউ হুকুম দিয়েছে। হারুনকে অন্যত্র বদলি জাতির ক্রোধ প্রশমনের পথ নয়। তাকে বরখাস্ত করা উচিত ছিল। যারা কলকাঠি নাড়িয়েছে তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো দরকার। এক বেনজীর গেছে, আরেকজনকে নতুন বেনজীর বানানোর কোনো মানে হয় না। দেশ যদি ভালোভাবে চলত আমাকে বলতেন, আমি যদি আন্দোলনকারীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে বসতে না পারতাম ১০ হাত নাকে খত দিতাম। আপনারা কাউকে সম্মান করবেন না, সরকারে আছেন বলে আপনাদের সবাই সম্মান করবে এটা সত্য নয়। কোনো একসময় পাগল-ছাগল বলা সেটাও সহ্য করেছি। কারণ আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রাজনৈতিক সন্তান। কিন্তু সবাই সহ্য করবে কেন? ঠিক জানি না এখনো সময় আছে কি না। তবে ট্যাংকের পাহারায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার কিংবা কোনো নেতার জন্য খুব একটা সম্মান দেখি না।

একজন স্বাধীনতা যোদ্ধা ও দেশের প্রবীণ নাগরিক হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ করে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ -আপনারা জনগণের মুখোমুখি হবেন না। দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি কোনো নিষ্ঠুর আচরণ করবেন না। বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি দেশের আপামর জনসাধারণের বিশ্বাস ও আস্থা আপনারা পুরোপুরি রক্ষা করবেন এবং দেশকে এ দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচাবেন এটাই সবার প্রত্যাশা।

ঢাকা : সকাল ১০টা ০৫.০৮.২০২৪

লেখক : রাজনীতিক

               www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা