শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

অর্জন যেন না যায় বর্জনের পথে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
অর্জন যেন না যায় বর্জনের পথে

অনেকেই মনে করেন, নানান বাস্তবতা ও মতলব এবং ২০১৩-১৪ সালের ঘটনাপ্রবাহের প্রভাবে দেশে অগণতান্ত্রিক ধারা দ্রুত চরম আকার ধারণ করে। আর নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে ভোটারের ভোট দানের প্রথা প্রায় বিলুপ্তির পথে চলে যায়। ফলে পাঁচ বছর পর পর নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি হয়ে দাঁড়ায় ক্ষমতা নবায়নের কাগুজে আনুষ্ঠানিকতায়। অনেকটা ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করার মতো। এই ধারায় নিপতিত হয়েছিল স্থানীয় সরকার নির্বাচনও। এদিকে রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ক্রমান্বয়ে ভেঙে পড়ে, অথবা পরিকল্পিতভাবে নাজুক করে ফেলা হয়। সব মিলিয়ে সরকার গঠন প্রক্রিয়া থেকে জনগণ অনেক দূরে চলে গিয়েছিল। আর এ স্থান দখল করে নেয় সন্ত্রাসী, চাটুকার ও লুটেরা শ্রেণি। পাশাপাশি জগদ্দল পাথরের মতো বেপরোয়া অটোক্রেটিক শাসনের আমলা-পুলিশ জেঁকে বসে রাষ্ট্রের ওপর। সামগ্রিক অবস্থায় ধরে নেওয়া হয়েছিল, অপশাসন আর অবসান হওয়ার নয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অবসান হয়েছে। কেবল তাই নয়, ছাত্র-জনতার চাপে। কেবল ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানো নয়, ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালাতেও হয়েছে শেখ হাসিনাকে। যে পলায়নকান্ড এর আগে চাপ ও প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও জেনারেল এইচ এম এরশাদ করেননি। তাদের আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতা থাকা অবস্থায় হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন এবং জেনারেল এরশাদ ক্ষমতার মসনদে থাকা অবস্থায় ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। কিন্তু পালাননি।

শাসকদের উল্লিখিত সংক্ষিপ্ত এই ইতিহাসের সমীকরণ মিলিয়ে একটি ন্যারেটিভ হতে পারে, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে অধিকতর চাপের মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়েছেন। যা তিনি পালিয়ে প্রমাণ করেছেন। তিনি সেই প্রবচন আবার মনে করিয়ে দিলেন, ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম। চাচা আপন প্রাণ বাঁচা!’ নিজের প্রাণ বাঁচাতে তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। যে পলায়ন তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি হানাদারদের ভয়েও করেননি। তা হলে শেখ হাসিনা কেন পালালেন এ বিষয়ে সরল উত্তর হতে পারে, ছাত্র-জনতার ভয়ে। আর এই ছাত্র-জনতা দেশবাসীর চেতনা ধারণ করেছেন। যে ছাত্রসমাজ পুরো জাতিকে জাগ্রত করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে এখানেই তারা থামেননি।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অবদান রাখা, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, সড়কের আবর্জনা পরিষ্কারসহ নানান কাজ করে ছাত্ররা প্রমাণ করেছেন, কেবল আন্দোলন নয়, নানান ব্যবস্থাপনায় তারা সক্ষম ও দক্ষ এবং রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জেঁকে বসা আবর্জনা সাফ করার জন্যও তাদের ওপর ভরসা রাখা যায়। এই হচ্ছে স্বৈরাচার পতন আন্দোলনের রূপকার, কারিগর ও বাস্তবায়নকারী আমাদের ছাত্রসমাজ। যারা মোটেই সাধারণ নন, বরং তারা একেকজন অসাধারণ মেধাবী ও সাহসী দেশপ্রেমিক। এ ব্যাপারে কারও কোনো প্রশ্ন থাকার কথা নয়। কিন্তু এর বাইরেও অনেক বিষয় নিয়ে অসংখ্য প্রশ্ন কিন্তু থাকতেই পারে। আছে আশঙ্কাও। কেউ কেউ এরই মধ্যেই সাবধান বাণী উচ্চারণ করতে শুরু করেছেন, ছাত্র-জনতার বিশাল অর্জন যেন হাতছাড়া হয়ে বর্জনের পথে না যায়। এ আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। মানুষের মনে এই ভয় জেঁকে বসেছে। এদিকে ৫ আগস্ট থেকে সংঘটিত অনেক ঘটনাকে সন্দেহের চোখে দেখছেন কেউ কেউ। সঙ্গে অতীতও বিবেচনায় নিচ্ছেন অনেকে। আর এখনই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জিকিরকে বিয়ের আগে হানিমুনের তারিখ নির্ধারণের তোড়জোড়ের সঙ্গে তুলনা করছেন কোনো কোনো মহল।

উপদেষ্টাদের শপথ অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় মিডিয়ার সঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অবশ্য প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন প্রসঙ্গে কোনো মেয়াদের কথা উল্লেখ করেননি। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের পতনের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য স্বাধীনভাবে ভোটাধিকারের প্রত্যাশা করে, যেন তারা তাদের গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারেন।’ উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেওয়ার পর শারমিন মুরশিদ সরকারের দায়িত্বের কথা উল্লেখ করে ডিবিসি টেলিভিশনের সঙ্গে বলেছেন, ‘আমরা কি ধ্বংসস্তূপের ওপর নির্বাচন করতে পারব, এখনই নির্বাচনের কথা বলে আমাদের কষ্ট দেবেন না।’ মেয়াদ নিয়ে একই কথা ৯ আগস্ট বলেছেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। কিন্তু তার বলার ভঙ্গিমা এবং শব্দচয়ন ছিল আলাদা। এদিকে উপদেষ্টা শারমিন মুরশিদ যা বলেছেন তা কারও কারও বিবেচনায় অন্যরকম মনে হলেও এটিই কঠিন বাস্তবতা। আবার যারা নির্বাচন নিয়ে অতি উদ্বেল তারা অন্যরকম বাস্তবতায় আছেন। স্মরণ করা যেতে পারে, নব্বইর পটপরিবর্তনের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলোর মুখ্য দায়িত্ব ছিল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। এজন্য এ সরকারের মেয়াদ বেঁধে দেওয়া হয় ৯০ দিন। সঙ্গে অন্যান্য কাজ কেবল ‘রুটিন’-এর মধ্যে রাখার সীমানা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। রাবণের হাত থেকে রক্ষার জন্য চারদিকে গন্ডি এঁকে দেওয়ার মতো। রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক অবিশ্বাসের কারণে অভিনব এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা হাজির করা হয়। কিন্তু শেষতক এই ব্যবস্থাও নির্ভরযোগ্য থাকেনি। এদিকে মানুষের মগজে রয়ে গেছে অনির্বাচিত সরকার মানেই নব্বই দিনের মেয়াদ। যদিও সেনা সমর্থিত ১/১১-এর সরকার অন্তত দুই বছর ক্ষমতায় ছিল। এই সরকার ২০০৮ সালে সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচনের মাইলফলক স্থাপন করেছে। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার নির্বাচনি এই ধারাকে পদদলিত করেছে।

এবারের অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যপরিধি ও মেয়াদ নিয়ে কোনো কোনো মহলে মৃদু আলোচনা আছে। কিন্তু যে পরিস্থিতিতে ড. ইউনূসের সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে তাতে ‘কবে নির্বাচন দেবেন’ -এ প্রশ্ন নিয়ে গলা শুকানো কতটা ঠিক হবে তা নিয়ে অনেকেরই ভিন্নমত আছে। কারণ বর্তমান সরকারকে অতীতের যে কোনো সরকারের চেয়ে বেশি কাজ করার বাধ্যবাধকতা অনেক বেশি। আর এর মধ্যে অনেক কাজ আবার অতি কঠিন। এমনকি সংবিধান নতুন করে রচনা করতেও হতে পারে। নিদেনপক্ষে এর খোলনলসে পাল্টে দেওয়া তো অনিবার্য। কাজেই মাসের হিসাবে বর্তমান সরকারের মেয়াদ কাউন্ট করা হতে পারে আর একটি টানাপোড়েনের দিকে দেশকে ঠেলে দেওয়ার নামান্তর। এ প্রসঙ্গে একটি প্রবচন তো আছেই, ‘ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়।’ অতীতে তাকালে দেখা যাবে, বারবার দেশের মানুষ আশাহত হয়েছে। প্রথমেই ধরা যাক মুক্তিযুদ্ধের কথা। কী প্রচন্ড আগ্রহ ও সাহসে এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছে! কিন্তু মানচিত্র ও পতাকা ছাড়া আর কোনো সুফল দেশের মানুষের ঘরে পৌঁছানো তো দূরের কথা, দোরগোড়ায়ই পৌঁছায়নি প্রত্যাশিত মাত্রায়। বরং একটি মমতাহীন লুটেরা শ্রেণির উদ্ভব হয়েছে। পাশাপাশি অযোগ্যতা জেঁকে বসতে থাকে সর্বত্র। মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। কিন্তু দেয়াল লিখন পড়তে ব্যর্থ হয় তৎকালীন শাসক শ্রেণি। যার সুযোগ নিয়ে সংঘটিত করা হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকান্ড।

এরপরও হয়েছে অনেক রক্তপাত, অসংখ্য জীবন বলীদান। শেষমেশ এরশাদ আমলে অনেক জীবনদানের সঙ্গে নূর হোসেন যুক্ত হয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলন অন্যরকম মোমেনটাম পায়। কিন্তু সেই অর্জনও পথ হারিয়ে নির্বাচিত স্বৈরাচারী ধারায় পরিণত হয়। বরং ক্রমাগতভাবে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রব্যবস্থার এত সর্বনাশ হয়েছে যা সোজা করা মোটেই সোজা কাজ নয়! সামরিক শাসক এরশাদের ৯ বছরের শাসনের অবসান ঘটে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর। এলো ’৯১ সালের সংসদ নির্বাচন, এরপর ’৯৬ সালের নির্বাচন। মোটামুটি গণতান্তিক ধারা চলেছে। মাঝখানে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পুরনো কলঙ্কের ধারা ফিরিয়ে আনা হয়।

এদিকে ২০২১ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে খালেদা সরকার পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে চরম খেলা খেলেছে। আবার অনেক অঘটন, রক্তপাত ও জীবনের অবসান। আসে ১/১১ সামরিক বাহিনী সমর্থিত সরকার। দুই বছরের মাথায় সেই সরকারের অধীনে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে শেখ হাসিনা সরকার আবার পুরনো পথেই হাঁটার অপকৌশল অবলম্বন করে। এ ধারায় একটানা চারবারের প্রধানমন্ত্রীর মুকুট মাথায় নিয়েই পলায়নের কলঙ্কজনক কান্ডটি ঘটালেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

এসব ঘটনাবলি যাদের স্মরণে আছে তারা চলমান ঘটনাপ্রবাহ গভীরভাবে বিবেচনা করতে চান। তারা বলছেন, ‘পুরনো বোতলে নতুন মদ’ অথবা ‘যাহা বাহান্ন তাহাই তেপ্পান্ন’ গোছের ঘটনা যেন না ঘটে। ৭ আগস্ট রাজধানীতে একটি দলের বিশাল শোডাউন নানান দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন অনেকেই। বিশেষ করে দ্রুত নির্বাচন প্রশ্নে দলটির অস্থিরতা অনেকেই খুব একটা ভালো চোখে দেখছেন না। তারা বলছেন, নির্বাচনের কাভারেজে দেশে আবার পুরনো ধারা ফিরে এলে তা মোটেই মঙ্গল বয়ে আনবে না। বরং অকল্পনীয় মেধাবী ও অসাধারণ ছাত্রদের নেতৃত্বে দেশবাসী যে বিপ্লব ঘটিয়েছে তাকে আগের মতো বিপথে না দিতে চাইলে রাষ্ট্রের অনেক সংস্কার করতে হবে। এবং তা করতে হবে বর্তমান সরকারকেই। আর এ সরকারকে নানান তকমা দিয়ে ‘খুচরা সরকার’ বিবেচনা করলে দেশবাসীর লক্ষ্য উদ্দেশ্য থেকে যেতে পারে অধরাই। বিপর্যয় ঠেকাতে হলে বর্তমান সরকারকে বিপ্লবী সরকার হিসেবেই ভূমিকা রাখতে হবে। আর ভ্যানগার্ড হয়ে থাকতে হবে আমাদের অসাধারণ ছাত্রসমাজকে। যারা দুঃস্বপ্নের আঁধার পেরিয়ে দেশে আশার মশাল জ্বালাবার অসাধ্য সাধন করেছেন। এই আশার মশাল যেন নিভে না যায়। যতটুকু ধারণা করা হচ্ছে, তাতে জনতার এই প্রত্যাশার বিষয়টি ধারণ করেই দেশ গঠনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং মনে হচ্ছে তিনি ভরসাও রাখছেন ছাত্রসমাজের ওপর। এদিকে কারও কারও মতে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের রাজনীতিসহ নানান কাজে লাগাতে পারে দেশ। একটি উচ্চমানের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এদের মধ্য থেকে যোগ্যতা অনুসারে সরকারি চাকরিতেও নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে ধসেপড়া পুলিশ বাহিনীতে। কিন্তু এ বিষয়ে মনে রাখা প্রয়োজন, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া যেন ’৭৩-এর মতো অথবা এরশাদ আমলে ৫০ মার্কের বিসিএস পরীক্ষার মতো না হয়।

বিবেচনায় রাখতে হবে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে অদম্য একটি শক্তি গ্রুপ তৈরি হয়েছে। যাদের সৃষ্টির কাজে না লাগালে অনাসৃষ্টির পথে যাবার আশঙ্কা থেকেই যায়। যেমনটা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর সময়ে। সামগ্রিক অবস্থার বিবেচনায় অনেকেই মনে করেন, হুট করে সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হলে তা ত্রুটিমুক্ত হবে না। বরং সেই নির্বাচনের ডামাডোলের তোড়ে অসাধ্য সাধনকারী ছাত্রসমাজ ভেসে না গেলেও তাদের চেতনার শক্তি গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কারণ প্রচলিত অর্থে তাদের কোনো সাংগঠনিক কাঠামো নেই, নেই পিরামিড নেতৃত্বও। এজন্য প্রথমেই প্রয়োজন স্কুল থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সরাসরি ভোটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত করা। এক্ষেত্রে স্কুলে আগের ক্লাস ক্যাপ্টেন ধারায় ফিরে যেতে হবে। আর কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা অনিবার্য এবং এই নির্বাচনে দলীয় কোনো পরিচয় ব্যবহার করা যাবে না।

ছাত্র মানে ছাত্র-ছাত্রদের আবার দল কী! আর সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন দেশ টিভির সঙ্গে ৭ আগস্ট টকশোতে সময়ের দাবি হিসেবে অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তাঁর মতে, সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বয়সসীমা ২৫ থেকে কমিয়ে ২০ বছর করা যেতে পারে। এ সময় তিনি বিরাজমান ব্যবস্থায় সংসদে সদস্যদের মান ও আচরণ নিয়েও সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। হয়তো নিজস্ব মেধা-মনন-অভিজ্ঞতা এবং জনগণের পারসেপশন ধারণ করেই এ প্রশ্ন তুলেছেন সরকারের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি ৭ আগস্ট দিয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশবাসীর উদ্দেশে তাঁর বার্তাটি হচ্ছে, ‘সবাই শান্ত থাকুন, ভুলের কারণে বিজয় যেন হাতছাড়া না হয়।’ প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি বলেছেন, ‘অভ্যুত্থানে পাওয়া দ্বিতীয় স্বাধীনতা নস্যাতের চক্রান্ত চলছে।’ তাঁর এই বার্তায় আসলে কঠিন বাস্তবতাকেই ধারণ করা হয়েছে। আর এ প্রসঙ্গে খুবই ছোট করে বড় কথাটি বলেছেন উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, ‘ওয়াদা পূরণই সরকারের মূল চ্যালেঞ্জ।’

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা