শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

চ্যালেঞ্জের মুখে পোশাকশিল্প

মো. মহিউদ্দিন রুবেল
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জের মুখে পোশাকশিল্প

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত, পোশাক শিল্পের জন্য এক নতুন বাস্তবতা নিয়ে এসেছে।  সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলোর কারণে পোশাকশিল্পে সাময়িকভাবে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছিল, নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল রপ্তানি-আমদানি কার্যক্রম এবং কারখানার উৎপাদন কার্যক্রমে। ফলশ্রুতিতে, শিল্পকে নগদ প্রবাহ সংকটসহ নানা ধরনের আর্থিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়, সর্বোপরি সমগ্র সাপ্লাই চেইন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যায়। বিশেষ করে, ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের কারণে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছিল। এতে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়, বিশেষ করে বৈশ্বিক অংশীদারদের মধ্যে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা এবং বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে নিয়ে সংশয়ের সৃষ্টি হয়।

এ ঘটনাগুলো এমন এক সময়ে ঘটেছিল, যখন আমাদের কারখানাগুলো আসন্ন শীত মৌসুমের জন্য অর্ডার প্রক্রিয়াকরণে ব্যস্ত সময় পার করছিল। ব্যস্ততম এ সময়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি, নতুন বাস্তবতা শুধু উৎপাদনকেই মন্থর গতিসম্পন্ন করেনি, বরং আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের আস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে ভবিষ্যতের অর্ডার সুরক্ষিত করার ব্যাপারে আমাদের সক্ষমতার মর্মমূলেও আঘাত হেনেছে। তারপরও আমরা এ শিল্পের প্রতিটি উদ্যোক্তা একান্তভাবে বিশ্বাস করি, যে চ্যালেঞ্জগুলো আমরা মোকাবিলা করেছি, সেগুলো আসলে শিল্প, তথা জাতীয় জীবনের সর্বত্রই নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য আমাদের বৃহত্তর প্রতিশ্রুতিরই অংশ এবং আমরা সাময়িক অসুবিধা সত্ত্বেও আমাদের ক্রেতাদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং সেই আস্থা আরও কীভাবে বাড়ানো যায় সে ব্যাপারে নিজেদের নিয়োজিত রেখেছি। এ বিঘ্নগুলো শিল্পে আর্থিক ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাব রেখেছে, শাটডাউন চলাকালীন প্রতিদিন শিল্পে ক্ষতি হয়েছে আনুমানিক ১৬ বিলিয়ন টাকা। যদিও কারখানাগুলো পুনরায় চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আগের ব্যাকলগগুলো পুষিয়ে নেওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছে, তারপরও লিড টাইম মোকাবিলার জন্য আকাশপথে পণ্য রপ্তানির খরচ এবং অন্যান্য জরিমানাগুলোর জন্য কারখানাগুলোর ওপর ব্যয়ের বোঝা আরও বাড়াবে। এমনিতেই উৎপাদনের সময়সূচি বিঘ্নিত হওয়ার কারণে অনেক কারখানাকে বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত সময় ওভারটাইম প্রদান করে কাজ করতে হচ্ছে, যা কারখানাগুলোর ওপর, অতিরিক্ত আর্থিক চাপ যোগ করেছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে কারখানাগুলো বিভিন্ন খাতে ব্যয় বৃদ্ধি, বিশেষ করে কনটেইনার, পরিবহন, জাহাজ ভাড়া এবং ব্যাংকিং চার্জ সম্পর্কিত বর্ধিত ব্যয়গুলো বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে। বৈশ্বিক বাজারের চ্যালেঞ্জগুলোর প্রেক্ষাপটে এ অতিরিক্ত ব্যয়গুলো শিল্পের জন্য আরও জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে, যেখানে চাহিদা অনিশ্চিত থাকে। আশার বিষয় হলো, শিল্প সম্ভাব্য অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকি কমানোর জন্য ইতোমধ্যেই সক্রিয়ভাবে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সব পরিস্থিতিতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এবং আমাদের ওপর ক্রেতাদের আস্থা ধরে রাখতে আমরা ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের চ্যানেলগুলো বাড়াচ্ছি। উপরন্তু, লজিস্টিক এবং সাপ্লাই চেইন কৌশলগুলোকে বৈচিত্র্যময় এবং অপ্টিমাইজ করার জন্যও প্রচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে, যা ভবিষ্যতের যে কোনো বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে শিল্পের দুর্ভোগ লাঘব করবে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে এবং অপারেশনাল দক্ষতার উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের উৎপাদন ও রপ্তানি সব পরিস্থিতিতে বাধাহীন রাখা, যাতে যে কোনো অনিশ্চয়তার মুখেও ক্রেতাদের দেওয়া আমাদের প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণ করতে পারি।

এ সংকটময় সময়ে, শিল্পকে তার অবস্থান পুনরুদ্ধারে সহায়তা করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কর্তৃক সহায়তা প্রদান করা অপরিহার্য। পোশাক শিল্পের সার্বিক কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন ও মসৃণভাবে পরিচালনা করার জন্য কাস্টমস সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো আরও দ্রুততর এবং সহজতর করা, বিশেষ করে আমদানিকৃত কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদি দ্রুত খালাসসহ ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলো সহজীকরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসায় নগদ প্রবাহের চ্যালেঞ্জগুলো কার্যকরভাবে মোকাবিলা করার জন্য নমনীয় ব্যাংকিং নীতি প্রণয়ন বর্তমান সময়ের দাবি। উপরন্তু, শিল্পকে সাম্প্রতিক বিপর্যয় থেকে পুনরুদ্ধার করা এবং ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত করার জন্য সক্ষমতা অর্জন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলো সুচারুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে একটি স্থিতিশীল এবং অনুকূল পরিবেশ তৈরির জন্য রেগুলেটরি রিফর্মও জরুরি। এ পদক্ষেপগুলো শিল্পের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিযোগী সক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে এর অব্যাহত অবদান নিশ্চিত রাখার জন্য চাবিকাঠি হবে। অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও শিল্পটি উৎপাদন দক্ষতা বৃদ্ধি, বর্জ্য কমাতে প্রযুক্তি গ্রহণ এবং উচ্চমূল্য সংযোজন পণ্যে বিনিয়োগ করে খাপ খাইয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তবে যেটাই হোক না কেন, সব পরিস্থিতিতে প্রতিযোগী সক্ষমতা বজায় রাখাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এবং শিল্পের দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য সরকারের কাছ থেকে অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতা পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এক অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছি, তাই এ সময়ের চ্যালেঞ্জগুলো  মোকাবিলার মূলমন্ত্র হবে একতাবদ্ধ হয়ে অদম্য মনোবল ধরে রাখা এবং সেই সঙ্গে চ্যালেঞ্জগুলোর সঙ্গে খাপ খাইয়ে এগিয়ে চলার জন্য অভিযোজনযোগ্যতা অর্জন করা। সঠিক নীতি সহায়তা  এবং কৌশলগত সমন্বয়ের মাধ্যমে, আমরা নিশ্চিত যে শিল্পটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে এবং বিশ্ব বাজারের চাহিদা মেটানোর জন্য প্রস্তুত হয়ে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান অব্যাহত রাখবে।

♦ লেখক : পরিচালক, বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হাবিপ্রবিতে ‌‘কম্পিউটেশন অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স’ শীর্ষক কর্মশালা
হাবিপ্রবিতে ‌‘কম্পিউটেশন অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স’ শীর্ষক কর্মশালা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

র‍্যাঙ্কিংয়ে সুখবর পেলেন তাইজুল
র‍্যাঙ্কিংয়ে সুখবর পেলেন তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অটোরিকশা চালক আরিফুল হত্যায় গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় অটোরিকশা চালক আরিফুল হত্যায় গ্রেফতার ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন উপলক্ষে ২২ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন
ডাকসু নির্বাচন উপলক্ষে ২২ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াইহাজারে এক দিনে ১০ হাজার গাছের চারা বিতরণ
আড়াইহাজারে এক দিনে ১০ হাজার গাছের চারা বিতরণ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট সীমান্তে ফের ৮০ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ফের ৮০ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

তাজিয়া মিছিলে অস্ত্র বহন ও আতশবাজি নিষিদ্ধ
তাজিয়া মিছিলে অস্ত্র বহন ও আতশবাজি নিষিদ্ধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কাঠমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কাঠমিস্ত্রির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই নিয়ে আওয়ামী অপপ্রচার শাস্তিযোগ্য অপরাধ: রাশেদ প্রধান
জুলাই নিয়ে আওয়ামী অপপ্রচার শাস্তিযোগ্য অপরাধ: রাশেদ প্রধান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের
যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু
ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারকে হারিয়ে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের
মিয়ানমারকে হারিয়ে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

৫১ মিনিট আগে | টক শো

কেউ কেউ বুঝে অথবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে : দুদু
কেউ কেউ বুঝে অথবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবার লাশ নিল না ছেলে, জানাজা ও দাফন করল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
বাবার লাশ নিল না ছেলে, জানাজা ও দাফন করল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের নতুন হামলা বন্ধে লেবাননকে যে শর্ত দিল আমেরিকা
ইসরায়েলের নতুন হামলা বন্ধে লেবাননকে যে শর্ত দিল আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দালাইলামার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
দালাইলামার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ নির্বাচনে ইসিকে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান
সংসদ নির্বাচনে ইসিকে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বগুড়ায় বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি
৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা আব্দুল রসিদের ভাসমান সেলুন
নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা আব্দুল রসিদের ভাসমান সেলুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়