শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৪

আমেরিকার আরও কত শতক প্রতীক্ষা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার আরও কত শতক প্রতীক্ষা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আজ মঙ্গলবার ভোট নেওয়া হচ্ছে। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির শীর্ষ পদে আসীন হওয়ার জন্য তাঁদের প্রচারণাকালে যেসব কথাবার্তা বলেছেন তাতে ভোটার ও অভোটার মানুষেরা অনেকে চমকিত, বিস্মিত, উত্তেজিত এমনকি আমোদিতও হয়েছেন। দিন চারেক আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মধ্যাহ্নভোজ-উত্তর আড্ডায় প্রশ্ন ওঠে, সুদূরেরও সুদূর আমেরিকার নির্বাচনে ‘কে জিতবে, কে হারবে’ নিয়ে নিরীহ অপুষ্ট রাষ্ট্র বাংলাদেশের নাগরিকরা উতলা কেন? কেনই বা বাংলাদেশি পত্রপত্রিকা ওই দেশের ভোটপ্রার্থীদের বোলচালের বর্ণনায় বিস্তর জায়গা খরচ করে? কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলো, তাতে আমাদের কী আসে যায়?

প্রশ্ন করেছিলেন একজন, উত্তর নামধেয় ব্যাখ্যায় মগ্ন হলেন কয়েকজন। ক্লাবের এক সভ্যের মতে, ব্রিটিশ যুবরাজ চার্লসের সঙ্গে ডায়ানার বিবাহ উৎসবের বর্ণাঢ্য ব্যাপারস্যাপার টেলিভিশনের সামনে ঘণ্টা দুয়েক ধরে বসে বসে দুচোখ দিয়ে যে কারণে বাংলাদেশিরা গিলেছিল, সেই একই কারণে কমলা না ট্রাম্প- কমলা কমলা; ট্রাম্প না কমলা- ট্রাম্প ট্রাম্প করা হয়। তালেবর তো হলাম না, তালেবরদের শানশওকত নিয়ে মাথা ঘামিয়ে একটু তৃপ্তিলাভের চেষ্টা আরকি। ‘কে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হলে বেশি উপকার, এমন গবেষণায় সরলসিধা দেশগুলোর সময় বরবাদ করা ঠিক নয়’ মন্তব্য করলেন আরেক সভ্য। তিনি জানান, কিউবায় কমিউনিস্ট বিপ্লব সফল হওয়ার পরের সময়টায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা চলছিল। প্রার্থী ছিলেন রিপাবলিকান রিচার্ড এম নিক্সন এবং ডেমোক্র্যাট জন এফ কেনেডি। ইউরোপীয় এক সাংবাদিক জানতে চাইলেন, এঁদের মধ্যে কে নির্বাচিত হলে কিউবা স্বস্তিবোধ করবে। উত্তরে কিউবার বিপ্লবের নায়ক ফিদেল কাস্ত্রো বলেন, ‘আমেরিকার প্রেসিডেন্টের পদটি থ্রি-পিস স্যুটের মতো। নির্বাচনে ঠিক করা হয় কে এটা পরবে। লোক বদল হয়, স্যুট আগেরটাই থাকে।’

ফিদেল বোঝাতে চেয়েছেন যে, নিক্সন বা কেনেডি কেউ-ই তাঁর দেশের জন্য স্বস্তিদায়ক হওয়ার নয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা তট থেকে মাত্র ৯০ মাইল দূরে ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র কিউবায় ১৯৫৯ সালে কমিউনিস্টরা শাসনক্ষমতায় বসে গেল, এ যে মহাশক্তিমান আমেরিকার জন্য গ্লানিকর! গণতন্ত্র ও পুঁজিতন্ত্রের বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্র সেই গ্লানিমোচন চেষ্টার পর্যায়ে ফিদেল কাস্ত্রোকে ৬৩৮ বার হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। এ ব্যর্থতা আর অশ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠীর সংঘশক্তি বৃদ্ধি থেকে উৎসারিত বেদনায় ভোগা মার্কিন রাজনীতিকরা ক্ষোভের  সঙ্গে উচ্চারণ করেন, ‘আমেরিকা ডিপ্রাইভড ফ্রম ইটস গ্রেটনেস ডিউ টু ডিসগ্রেস অব ইলেক্ট লিডারশিপ।’

১৯৬০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশই ছিল শ্বেতাঙ্গ। দিনে দিনে এই সংখ্যা কমেছে। এখন শ্বেতাঙ্গ জনসংখ্যা ৭০ শতাংশ। ২০৪৪ সাল পর্যন্ত শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠীর যে অবস্থা হবে তাতে তারা ৪৯ দশমিক ৭ শতাংশ হয়ে যাবে। এই ভয়ে তাড়িত হয়েই ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারাভিযানকালে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জজবা তোলেন ‘মাগা! মাগা!’ মানে ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (আমেরিকাকে ফের মহান করে তোল)। মার্কিন সমাজের সর্বস্তরে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্য কামনায় এই স্লোগান এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও উচ্চারণ করা হয়েছে। কারণ ‘মাগা’ এখন রিপাবলিকান পার্টির মূল মানসের অংশে পরিণত।

অবস্থাদৃষ্টে এশীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আমেরিকা বাইরে থেকে উন্নত, ভিতরে ভিতরে ফোকলা হয়ে আছে। তার মহত্ত্ব আছে প্রচারণায়। বাস্তব বলছে, সে উন্নতি বলতে গেলে সাদা মানুষের উন্নতি। সমাজপ্রগতি বলতে সে বোঝে পুরুষশ্রেণির প্রগতি। তার মানসপ্রকৃতিতে রয়েছে বিকার; যে জন্য ২০১৬ সালে ‘হিলারি ক্লিনটনের মতো বিদ্বান, সুস্থির ও প্রাজ্ঞ নারীকে ত্যাগ করে ট্রাম্পকে বিজয়মালা পরিয়ে গোটা দুনিয়াকে থতমত করে দিয়েছিল। এই পটভূমিতে আরেক নারী কমলা হ্যারিস ২০২৪ সালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ট্রাম্পের সঙ্গে। ইনি সেই ট্রাম্প যিনি দুদুবার মার্কিন সংসদে (কংগ্রেস) অভিশংসিত হয়েছেন, ৩৪ দফা ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। যাঁকে জেনারেল জন কেলি (একদা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চিফ অব স্টাফ) ‘ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়েছেন। রিপাবলিকান পার্টির সাবেক নেত্রী লিজ চেনি (সাবেক রিপাবলিকান ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনির মেয়ে) বলেন, ট্রাম্প লোকটা প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন। লিজ ও তাঁর বাবা বলেছেন, ‘আমরা কমলাকেই ভোট দেব।’

মনে হচ্ছে হাওয়া কমলার পক্ষে? না। বিখ্যাত জরিপ বিশেষজ্ঞ নেইট সিলভার দোদুল্যমান (কাকে ভোট দেবে সিদ্ধান্তহীন) সাতটি রাজ্যে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে গত সপ্তাহে বলেছেন, ভাবসাবে মনে হয় কমলা হ্যারিস হারছেন। একজন নারীকে (কমলা হ্যারিস) ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে মেনে নিতে আমেরিকার লেগে গেছে ২৪৪ বছর। চার বছরের মধ্যেই তার মানসজগৎ একজন নারী প্রেসিডেন্টবরণে হয়তো প্রস্তুত নয়। তাহলে নারী প্রেসিডেন্ট পেতে কত শতক অপেক্ষমাণ থাকবে আমেরিকা? নারীদের সামনে এই যে বাধা একে ‘কাচের দেয়াল’ বলেছেন হিলারি। এটা তিনি ভাঙতে চেয়েছেন, কিন্তু পারেননি। কমলার সামনেও সেই চ্যালেঞ্জ। কমলা হেরে গেলে দায়ী হবে পুরুষরা বিশেষত কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষরা- এরা নারী প্রেসিডেন্ট দেখতে অনাগ্রহী। তাই আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আমেরিকানদের উদ্দেশে বারাক ওবামা বলেছেন, ‘তোমরা কমলাকে ভোট দিতে ইতস্তত করছ। ডেমোক্র্যাট পার্টি এটা করেনি, সেটা করেনি বলছ। আদতে তোমরা নারী বলেই কমলাকে অবজ্ঞা করছ। কমলা তোমাদের মতো অবস্থা থেকেই সংগ্রাম করতে করতে এখানে এসেছে। তোমাদের উচিত তাঁকেই ভোট দেওয়া।’

পুরুষ ভোটাররা মনে করেন, ট্রাম্প হলেন বলবান ও পৌরুষধারী মানুষ। আততায়ীর গুলি খেয়েও তিনি কাবু হন না। গুলিতে রক্তাক্ত হয়েও হাত উঁচিয়ে এই বাপ কা বেটা আওয়াজ দেন, ‘লড়াই’! ‘লড়াই!’ শ্বেতাঙ্গ ও অশ্বেতাঙ্গ উভয় পুরুষ সমাজের ট্রাম্পের এই লড়াকু জেদ পছন্দ। ট্রাম্প বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হয়েই ১ কোটি ১০ লাখ অবৈধ বহিরাগতকে বের করে দেব, প্রয়োজনে আর্মি ব্যবহার করব।’ মজার ব্যাপার! এই আস্ফালনে উদ্দীপ্ত হয়েছেন ‘বহিরাগত নিপাত যাক’ মানসিকতাসম্পন্ন একদার বহিরাগতরাও।

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির উদ্বেগের বিষয়- বিল ক্লিনটন, বারাক ওবামা ও জো বাইডেন যে হারে আফ্রিকান-আমেরিকান ভোট পেয়েছেন, কমলার সে হারে পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায় না। ওই তিনজন পেয়েছিলেন প্রায় ৯০ শতাংশ আফ্রিকান-আমেরিকান পুরুষের ভোট। সেই সমর্থন কমলার বেলায় ৬০ শতাংশে নেমে এসেছে। তবে আশার কথা, ৫০ বা ততোধিক বয়সি নারীরা কমলার প্রধান ভোটব্যাংক। সংখ্যার দিক থেকে তাঁরাই প্রধান ভোটদাতা। এঁদের সংখ্যা ৬ কোটি ৩০ লাখ এবং তাঁদের ৯৭ শতাংশ নিয়মিত ভোট দিয়ে থাকেন। আফ্রিকান-আমেরিকান পুরুষরা নারীর প্রতি কম শ্রদ্ধাশীল, কম মনোযোগী। আমেরিকান পুরুষরা (সাদা ও কালো) চান, রাজনীতিকরা তাঁদের প্রয়োজন মেটানোর দিকে মনোযোগী হোন। কারণ নারীবাদী আন্দোলনের ফলে তাঁরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন। তাই তাঁরা কঠোর ও কর্তৃত্ববাদী নেতৃত্বপ্রত্যাশী হয়ে রিপাবলিকান পার্টির দিকে ঝুঁকছেন। এক জরিপে দেখা যায়, ১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সি পুরুষরা মনে করেন, ট্রাম্প তাঁদের স্বার্থের সেরা রক্ষক।

শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্বের বুলি কপচিয়ে ২০১৬ সালে ট্রাম্প জিতে গিয়েছিলেন ইলেকটোরাল ভোটে। পপুলার ভোট বেশি পেয়েছিলেন হিলারি। ইলেকটোরাল ভোটের পদ্ধতিতে যে রাজ্যে যে প্রার্থী বেশি ভোট পাবেন তিনি ওই রাজ্যে সব ইলেকটোরাল ভোট পেয়েছেন বলে গণ্য হবেন। অর্থাৎ ৫০ অঙ্গরাজ্যের মধ্যে যিনি বেশির ভাগ ভোট পেলেন তিনিই প্রেসিডেন্ট। আমরা তো ধাঁধায় ভোগী। এভাবেই জেতা যায় তাহলে পপুলার ভোট নেওয়া হয় কেন?

২ নভেম্বরের খবরে জানা যায়, মোট ভোটারের ৫০ শতাংশ মনস্থির করে ফেলেছেন কাকে ভোট দেবেন। ৫০ শতাংশ মার্কিনিকে নিয়ে বার্নার্ড শ কী ভাবতেন তা ইতিহাস হয়ে আছে। বার্নার্ড শ যুক্তরাষ্ট্র সফরের একপর্যায়ে হার্ভার্ডে বক্তৃতা করেন। বক্তৃতায় বলেন, ‘জ্ঞানার্জনের মধ্য দিয়ে নিজেকে আলোকিত করার বিস্তর সুযোগ সত্ত্বেও আমেরিকানদের অর্ধেকাংশ বোকা রয়ে গেল। (হাফ অব আমেরিকান আর ফুলস)’। শ্রোতারা হইচই করতে থাকে। বার্নার্ড শ বলেন, ‘লেট মি ফিনিশ। লেট মি ফিনিশ।’

শ্রোতারা নীরব হলে তিনি বলেন, ‘হাফ অব আমেরিকান আর ভেরিমাচ ইন্টেলিজেন্ট (আমেরিকানদের অধিকাংশ খুবই বুদ্ধিমান)।’ এবার শ্রোতারা তুমুল করতালি দিতে থাকেন। বার্নার্ড শ বললেন, ‘বন্ধুগণ! এই করতালি প্রমাণ করছে, প্রথম যে মন্তব্যটি করেছিলাম তা শতভাগ যথার্থ।’

 

লেখক : ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া
পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা
শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান
কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন
যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা