শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২৩:৪৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম

কাজ চালানোর স্বার্থে কিছু বিদেশি শব্দ বা বাক্য শিখে রাখাটা ভালো। সব সময় সেটা ভালো ফল দেবে, এমন আশা পোষণ ঠিক নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাজ চালানোর ওই বিদ্যাটা মাথায় রক্ত উঠিয়ে দেয়। আমার প্রয়াত ননী মামার রক্ত এতটাই উঠেছিল যে তিনি ‘ইতালীয়মাত্রই বেজন্মা’ ধরনের চরম ভয়ংকর-অসভ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছে যান। মায়ের এই চাচাতো ভাইটিকে রাব্বুল আলামিন চমৎকার একটা গুণ দিয়েছিলেন। যখনই টের পেতেন যে তাঁর কোনো আচরণ ভুল বা অন্যায়, তখনই ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ পাঠ করে নিজেকে নিজে চপেটাঘাত করতেন।

তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম ইতালির সব নাগরিকের জন্মের বৈধতাবিষয়ক যে অশিষ্ট ধারণা তিনি উচ্চৈঃস্বরে ঘোষণা করেছিলেন তার নেপথ্যে ছিল তাঁর সুগভীর ভালোবাসা। পাকিস্তানকে তিনি জানের জান প্রাণের প্রাণ নয়নের তারা গণ্য করতেন। ইতালীয় এক পর্যটক, নাম ব্রডোলো, সেই প্রিয়তম পাকিস্তানকে তামাম দুনিয়ার সামনে অবজ্ঞাপূর্বক নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। লোকটা কাজ চালানোর মতো বাংলা শিখে নিয়ে পাকিস্তানের পূর্বাংশ (যাকে বলা হতো পূর্ব পাকিস্তান) সফর করে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ইত্যাদি শহর পর্যটনের সময় সে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আশপাশে সাঁটানো ফলকের লেখাগুলো পড়েছে। সেই অভিজ্ঞতায় পুষ্ট পর্যটক ব্রডোলো স্বদেশে ফিরে ভ্রমণ কাহিনি রচনা করে।

নিবন্ধের এক জায়গায় আছে-পূর্ব পাকিস্তানিরা অতিথিপরায়ণ। ওরা বিদেশিদের অসুবিধামুক্ত রাখতে সদা তৎপর। মজাদার সব খাবার খাওয়ায়। ঘুমানোর জন্য যত্ন করে বিছানায় মশারি টানিয়ে দেয়। রাত্রিযাপন করতে দেয় বিনামূল্যে। রাজশাহী নামের শহরে আমি একদিন টানা চার ঘণ্টা ছুটোছুটি করেছি অটোরিকশায়। চালক অর্ধেক ভাড়া নিয়েছে। আমি পুরোটা দিতে জোরাজুরি করলে সে বলে, ‘তুমি আমাদের মেহমান। পুরো ভাড়া নিলে আল্লাহ নারাজ হবেন।’

ব্রডোলো জানায়, এ রকম সৌজন্যবোধ বাঙালি-অধ্যুষিত সব শহরে দেখেছে। চা খেলে দোকানি দাম নেয়নি। হোটেলে ভরপেট বিরিয়ানি খেয়েছে, দাম রেখেছে অর্ধেক। এরপর দই খাইয়েছে ফ্রি। পাকিস্তানের মানুষ, পাহাড়-নদী-ফসলের খেত মুগ্ধকর। দেখলে নয়ন জুড়ায়। পীড়াদায়ক শুধু একটি বিষয়। ব্রডোলো লিখেছে, ‘পাকিস্তানিরা উন্মুক্ত স্থানে প্রসব করতে অভ্যস্ত। জঘন্য কাজটি বন্ধ করতে পাকিস্তান সরকার যে সচেষ্ট তা পরিষ্কার। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফলকে লেখা নোটিসে হুঁশিয়ারি দেখেছি তাতে বলা আছে, এখানে প্রসব করবে না। করলে শাস্তিভোগ করতে হবে।’

অল্প বিদ্যা ভয়ংকর। ব্রডোলো বাংলা ভাষার যা আয়ত্ত করেছে তা তো অত্যল্প বিদ্যা। তাই ফলকে লেখা সাবধান বাণীর উল্টো অর্থ করেছে। অর্থকরণটা খুবই আপত্তিকর। তাই নাগালে পেলে ননী মামা যে ওর হাত কেটে পায়ে এবং পা কেটে হাতে ফিট করে দিতেন তাতে কোনো সন্দেহ করা অনুচিত। সাবধান বাণীতে বলা ছিল, ‘এখানে কেউ প্রস্রাব করিবেন না। করিলে আইনত দণ্ড ভোগ করিতে হইবে।’ পঠনকালে ব্রডোলোর দৃষ্টিভ্রম ঘটে। ফলত সে ‘প্রস্রাব’কে ‘প্রসব’ মনে করেছে।

বাবা বললেন, ‘কাজটা ঠিক করলেন না ননী। একজন ইতালীয় দোষ করেছে বলে তুমি সব ইতালীয়র জন্ম কলঙ্কিত-এ রকম ফতোয়া দিয়ে বসেছ। তোমার মতো সাচ্চা আশিক-ই-পাকিস্তান এমন বেইনসাফি করবে কল্পনা করতেও কষ্ট হয়।’ ননী মামা বলেন, ‘স্যরি দুলাভাই।’ এরপর নিজের দুই গালে হালকা চপেটাঘাত করে আওয়াজ দেন, ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’।

অনুতাপ প্রকাশের কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তিনি তাঁর ভগ্নিপতির সঙ্গে ইউরোপীয় সভ্যতার ভণ্ডামির ওপর এক বিতর্কে অবতীর্ণ হলেন। ননী মামার মতে, ভণ্ড গবেষক ব্রডোলো পাকিস্তানি নারীসমাজ সম্বন্ধে যে জঘন্য মানসিকতা দেখিয়েছে ওটাই প্রকৃত ইউরোপীয় মানস। শিক্ষা, জ্ঞান, সংস্কৃতি, তপস্যা, ভদ্রতার ক্ষেত্রে ইউরোপকে সাত আসমান সমান উঁচু মনে করে পাকিস্তান। কিন্তু ওরা... ওরা....।

উত্তেজনায় তাঁর কণ্ঠস্বর রুদ্ধ। বাবা জানতে চান, ওরা কী? ননী মামা বলেন, ‘ওরা তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম।’

ঘোড়ার ডিম তো জানি, কাল্পনিক বস্তু। ওটা তোড়ায় ভরার উপায়? ননী মামার কাছে একদিন জানতে গেলে তিনি বলেন, ঘোড়ার ডিম ব্যাপারটাও বুঝিস না। এই বিদ্যা নিয়ে ইন্টারমিডিয়েটে পড়ছিস আর রাস্তায় রাস্তায় মিছিলে মিছিলে ‘জাগো জাগো বাঙালি জাগো’ স্লোগান দিচ্ছিস! লজ্জা করে না? গাধার গাধা কোথাকার!

ঘোড়ার ডিম ইজ ইকুয়াল টু ভুয়া। ঘোড়ার ডিম মানে অস্তিত্বরহিত। ঘোড়ার ডিম মিন্স্ বোগাস ম্যাটার। ঘোড়ার ডিম তাহাই, যা হাকে সভ্যজনরা চরম অপদার্থ বলিয়া গণ্য করিয়া থাকেন।-এসব তথ্য না জানাটা লজ্জাজনক কাজ কেন, ননী মামা তা খোলাসা করেননি। তবে সেদিন তিনি তাৎপর্যময় একটা খবর দিয়েছিলেন, ‘জগৎ সংসারের এখানে-ওখানে ঘোড়ার ডিম পাড়া চলছেই। দেখার জন্য নজর ধারালো করা চাই।’

ননী মামা দুনিয়া ত্যাগ করেছেন ত্রিশ বছর হলো। ধারণা করি, শ্রবণ ধারালো করার ওপরও জোর দেওয়া যে আবশ্যক, সেটা বলতে তিনি ভুলে গিয়েছিলেন। মনোজ মনোহর শ্রেষ্ঠর শ্রবণ ধারালো না থাকায় তিনি ধাঁধায় পড়ে গিয়েছিলেন। ঘটনাটি ঘটে তিনি ময়মনসিংহে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে। কৃষিতে উচ্চতর ডিগ্রি হাসিলের পর মনোজ শ্রেষ্ঠ তাঁর স্বদেশ নেপালে ফিরে গেছেন এরশাদীয় জমানায়। নেপালি এক পত্রিকায় তাঁর ময়মনসিংহ জীবনের স্মৃতিচারণ করে তিনি লিখেছেন-ছাত্রবাসে আমার কক্ষসঙ্গী মোতালিব শরীফকে বললাম, রেলস্টেশনে দেখলাম ফেরিঅলারা হাঁক দিয়ে ঘোড়ার ডিম বিক্রি করছে। মোতালিব বলে, ‘বলছিস কী?’ আমি বলি নিজ কানে শুনেছি, ওরা বগিতে বগিতে গিয়ে বলছে ‘ঘোড়ার ডিম লাগবে? ঘোড়ার ডিম?’

মোতালিব হো হো করে হাসতে থাকে। হাসতে হাসতে তার দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়। সে বলে, ‘ওরে গর্দভ। ওরা ওখানে গরম ডিম বিক্রি করছিল। সেদ্ধ করা ডিম। ফেরিঅলারা ওদের স্টাইলে উচ্চারণ করে ‘গ্রাম ডিম গ্রা...ম ডি....ম।’

কৃষিবিদ মনোজ মনোহর শ্রেষ্ঠ লিখেছেন, তাহলে নিজ কানে শুনে বিশ্বাস করবে-গুরুজনের এই উপদেশ কতটুকু নির্ভরযোগ্য। চাঁদনী রাতে পথে পড়ে থাকা দড়িকে সাপ ভেবে মানুষ ভয়ার্ত হয়, তখন নিজ চোখকে আমরা কোন যুক্তিতে ভরসা করি?

‘নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি’ ঘোষণাপূর্বক কেউ যখন কোনো ঘটনার বিবরণ দেয় তখন তাকে মিথ্যুক মনে করা যায়? সব সময় যায় না। ‘১৯৭১ সালে আমার নিজ শহরে পাকিস্তানি মিলিটারির দখলদারি শুরু হলে খানপুর গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিলাম। বিখ্যাত ফুটবলার (পরে রেফারি) সাইফুল্লাহ, আমাদের প্রিয় বাচ্চু ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে থাকি। তাঁর স্ত্রী ‘টুনি ভাবি’ আদরযতেœর কোনো সীমা রাখেননি। ভুঁইয়া বাড়ির অতিথি আমি, এলাকার মানুষ সে জন্য খুব সমীহ করে। বাচ্চু ভাইয়ের শ্যালক সালাহউদ্দিন এক সন্ধ্যায় আমাকে স্থানীয় বাজারে নিয়ে গেলেন। আমরা একটা চা-দোকানে ঢুকলাম। হাটবার ছিল, তাই দোকানে ক্রেতা যেন গিজ গিজ করছে।

অধিকাংশ ক্রেতার কণ্ঠে আফসোস ধ্বনি-‘হায়রে! অদুদ কমেন্টার। (কমান্ডার আবদুল ওয়াদুদ গ্রামাঞ্চলে সদ্য গড়ে ওঠা মুক্তিসেনা দলের অধিনায়ক) ক্যামনে এমন ভুল কইল্লেন! কার বুদ্ধিতে হ্যাতেন বেগমগঞ্জ চৌরাস্তায় মেলেটারি ক্যাম্পের সামনে গেলেন।’ একজন বলেন, ‘হোরন কাগা (ফোরকান কাকা), অদুদ সাবরে মাইরা ফালাইছে কে দেখছে?’ হোরন জানান, তিনি নিজ চোখে দেখেছেন মিলিটারি ক্যাম্পের সামনে বালুর স্তূপে পড়ে রয়েছে গুলিতে ঝাঁজরা হওয়া কমেন্টার অদুদের নি®প্রাণ দেহ। শ্রোতারা সমস্বরে বলেন, শহীদি দরজা পাইবেন কমেন্টার। ইয়া গফুরুর রাহিম তুমি উনারে কবুল কর। বেহেশত নসিব কর।

আবদুল ওয়াদুদ কমান্ডার আমার বাল্যসখা তাজুল ইসলাম শান্নুর মামা। ভদ্রলোক সব সময় ফুটানি করতেন। তাসের আড্ডায় ছিলেন পারঙ্গম। চমৎকার বাঁশি বাজাতেন। সুঠামদেহী। সাঁতরে ৫০০ ফুট দীর্ঘ পুকুরের এপাড়-ওপাড় করতেন দম বন্ধ করে। বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত ওয়াদুদ এপ্রিলের গোড়ার দিকে গা-ঢাকা দেন। তিনি ‘কমেন্টার’ হয়েছেন, এই সংবাদে জেলা শহরটির পূর্ব দিক এলাকা বিস্ময়মাখা গৌরবে উল্লসিত। তাঁর মৃত্যুসংবাদ বহুজনের সঙ্গে আমাকেও গভীর বেদনায় জর্জরিত করে। ভুঁইয়া বাড়ির সুস্বাদু খাবারগুলো গলা দিয়ে নামতে চায় না।

দিন কয়েক পরে ফের ওই বাজারে যাই। সেদিনও ছিল হাটবার। চা-দোকানে লোক গিজগিজ করছে। সালাহউদ্দিন বলেন, ‘চলেন তালতো ভাই, পিছনে গিয়া বসি। ওই দিকে মানুষ কম।’ গেলাম পেছনের কামরায়। দেখি টেবিলে টেবিলে বড় বড় সাইজের কুপিবাতি জ্বলছে। আমরা চায়ের অর্ডার দিলাম। পেয়ালায় দুতিন চুমুক দিয়েছি, এমন সময় টেবিলে রাখা কুপিবাতিটা তুলে ঠোঁটে রাখা সিগারেট ধরাতে থাকেন দাড়িগোঁফঅলা একজন। তাঁর সঙ্গে চোখাচোখি হতেই চমকে উঠি। তিনি সহাস্যে বললেন ‘অ! আমার মরণের খবর তাইলে তুমিও পাইছ, না?’

ফিসফিস করে সালাহউদ্দিনকে জানাই, ‘ইনিই ওয়াদুদ কমান্ডার।’ কমান্ডারকে জানাই, ‘এ হচ্ছে টুনি ভাবির ছোট ভাই।’ কমান্ডার তাঁর ঠোঁটের ওপর তর্জনী চেপে ধরলেন। বুঝলাম, এখানে উল্লাস করা বারণ। নিঃশব্দে আমরা তিনজন বেরিয়ে এলাম চা-দোকান থেকে। কমান্ডারকে নিয়ে যাচ্ছি ভুঁইয়া বাড়িতে।

পথিমধ্যে তিনি জানতে চান, তাঁকে জীবন্ত দেখে আমার কী অনুভূতি। জবাবে কী বলেছি, তা আজ আর হুবহু মনে পড়ে না। কমান্ডার ওয়াদুদ প্রশ্নটা এখন যদি করতেন তাহলে বলতাম, ‘হোরণ কাগা তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম উপহার দিয়েছেন। সে জন্য তাকে অভিবাদন।’

ননী মামা ‘তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম’ বাক্যটি কোথায় পেয়েছিলেন বলেননি। বহু বছর পর জানলাম, ওই কথাগুলো সুকুমার রায়ের সর্বশেষ বই ‘আবোল তাবোল’-এর এক কবিতার অংশ : ‘আদিমকালের চাঁদিম হিম/তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম/ঘনিয়ে এলো ঘুমের ঘোর/গানের পালা সাঙ্গ মোর।।’ বইটি প্রকাশিত হয় কবির মৃত্যুর (১০ সেপ্টেম্বর ১৯২৩) ৯ দিন পর। মাত্র ৩৬ বছর বেঁচেছিলেন তিনি। লক্ষণীয় পঙ্ক্তি-‘ঘনিয়ে এলো ঘুমের ঘোর।’ কেন এমন লিখলেন? মৃত্যু অত্যাসন্ন, কবি কি তা জানতেন?

♦ লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়