শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২৩:৪৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম

কাজ চালানোর স্বার্থে কিছু বিদেশি শব্দ বা বাক্য শিখে রাখাটা ভালো। সব সময় সেটা ভালো ফল দেবে, এমন আশা পোষণ ঠিক নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাজ চালানোর ওই বিদ্যাটা মাথায় রক্ত উঠিয়ে দেয়। আমার প্রয়াত ননী মামার রক্ত এতটাই উঠেছিল যে তিনি ‘ইতালীয়মাত্রই বেজন্মা’ ধরনের চরম ভয়ংকর-অসভ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছে যান। মায়ের এই চাচাতো ভাইটিকে রাব্বুল আলামিন চমৎকার একটা গুণ দিয়েছিলেন। যখনই টের পেতেন যে তাঁর কোনো আচরণ ভুল বা অন্যায়, তখনই ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ পাঠ করে নিজেকে নিজে চপেটাঘাত করতেন।

তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম ইতালির সব নাগরিকের জন্মের বৈধতাবিষয়ক যে অশিষ্ট ধারণা তিনি উচ্চৈঃস্বরে ঘোষণা করেছিলেন তার নেপথ্যে ছিল তাঁর সুগভীর ভালোবাসা। পাকিস্তানকে তিনি জানের জান প্রাণের প্রাণ নয়নের তারা গণ্য করতেন। ইতালীয় এক পর্যটক, নাম ব্রডোলো, সেই প্রিয়তম পাকিস্তানকে তামাম দুনিয়ার সামনে অবজ্ঞাপূর্বক নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। লোকটা কাজ চালানোর মতো বাংলা শিখে নিয়ে পাকিস্তানের পূর্বাংশ (যাকে বলা হতো পূর্ব পাকিস্তান) সফর করে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ইত্যাদি শহর পর্যটনের সময় সে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আশপাশে সাঁটানো ফলকের লেখাগুলো পড়েছে। সেই অভিজ্ঞতায় পুষ্ট পর্যটক ব্রডোলো স্বদেশে ফিরে ভ্রমণ কাহিনি রচনা করে।

নিবন্ধের এক জায়গায় আছে-পূর্ব পাকিস্তানিরা অতিথিপরায়ণ। ওরা বিদেশিদের অসুবিধামুক্ত রাখতে সদা তৎপর। মজাদার সব খাবার খাওয়ায়। ঘুমানোর জন্য যত্ন করে বিছানায় মশারি টানিয়ে দেয়। রাত্রিযাপন করতে দেয় বিনামূল্যে। রাজশাহী নামের শহরে আমি একদিন টানা চার ঘণ্টা ছুটোছুটি করেছি অটোরিকশায়। চালক অর্ধেক ভাড়া নিয়েছে। আমি পুরোটা দিতে জোরাজুরি করলে সে বলে, ‘তুমি আমাদের মেহমান। পুরো ভাড়া নিলে আল্লাহ নারাজ হবেন।’

ব্রডোলো জানায়, এ রকম সৌজন্যবোধ বাঙালি-অধ্যুষিত সব শহরে দেখেছে। চা খেলে দোকানি দাম নেয়নি। হোটেলে ভরপেট বিরিয়ানি খেয়েছে, দাম রেখেছে অর্ধেক। এরপর দই খাইয়েছে ফ্রি। পাকিস্তানের মানুষ, পাহাড়-নদী-ফসলের খেত মুগ্ধকর। দেখলে নয়ন জুড়ায়। পীড়াদায়ক শুধু একটি বিষয়। ব্রডোলো লিখেছে, ‘পাকিস্তানিরা উন্মুক্ত স্থানে প্রসব করতে অভ্যস্ত। জঘন্য কাজটি বন্ধ করতে পাকিস্তান সরকার যে সচেষ্ট তা পরিষ্কার। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফলকে লেখা নোটিসে হুঁশিয়ারি দেখেছি তাতে বলা আছে, এখানে প্রসব করবে না। করলে শাস্তিভোগ করতে হবে।’

অল্প বিদ্যা ভয়ংকর। ব্রডোলো বাংলা ভাষার যা আয়ত্ত করেছে তা তো অত্যল্প বিদ্যা। তাই ফলকে লেখা সাবধান বাণীর উল্টো অর্থ করেছে। অর্থকরণটা খুবই আপত্তিকর। তাই নাগালে পেলে ননী মামা যে ওর হাত কেটে পায়ে এবং পা কেটে হাতে ফিট করে দিতেন তাতে কোনো সন্দেহ করা অনুচিত। সাবধান বাণীতে বলা ছিল, ‘এখানে কেউ প্রস্রাব করিবেন না। করিলে আইনত দণ্ড ভোগ করিতে হইবে।’ পঠনকালে ব্রডোলোর দৃষ্টিভ্রম ঘটে। ফলত সে ‘প্রস্রাব’কে ‘প্রসব’ মনে করেছে।

বাবা বললেন, ‘কাজটা ঠিক করলেন না ননী। একজন ইতালীয় দোষ করেছে বলে তুমি সব ইতালীয়র জন্ম কলঙ্কিত-এ রকম ফতোয়া দিয়ে বসেছ। তোমার মতো সাচ্চা আশিক-ই-পাকিস্তান এমন বেইনসাফি করবে কল্পনা করতেও কষ্ট হয়।’ ননী মামা বলেন, ‘স্যরি দুলাভাই।’ এরপর নিজের দুই গালে হালকা চপেটাঘাত করে আওয়াজ দেন, ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’।

অনুতাপ প্রকাশের কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তিনি তাঁর ভগ্নিপতির সঙ্গে ইউরোপীয় সভ্যতার ভণ্ডামির ওপর এক বিতর্কে অবতীর্ণ হলেন। ননী মামার মতে, ভণ্ড গবেষক ব্রডোলো পাকিস্তানি নারীসমাজ সম্বন্ধে যে জঘন্য মানসিকতা দেখিয়েছে ওটাই প্রকৃত ইউরোপীয় মানস। শিক্ষা, জ্ঞান, সংস্কৃতি, তপস্যা, ভদ্রতার ক্ষেত্রে ইউরোপকে সাত আসমান সমান উঁচু মনে করে পাকিস্তান। কিন্তু ওরা... ওরা....।

উত্তেজনায় তাঁর কণ্ঠস্বর রুদ্ধ। বাবা জানতে চান, ওরা কী? ননী মামা বলেন, ‘ওরা তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম।’

ঘোড়ার ডিম তো জানি, কাল্পনিক বস্তু। ওটা তোড়ায় ভরার উপায়? ননী মামার কাছে একদিন জানতে গেলে তিনি বলেন, ঘোড়ার ডিম ব্যাপারটাও বুঝিস না। এই বিদ্যা নিয়ে ইন্টারমিডিয়েটে পড়ছিস আর রাস্তায় রাস্তায় মিছিলে মিছিলে ‘জাগো জাগো বাঙালি জাগো’ স্লোগান দিচ্ছিস! লজ্জা করে না? গাধার গাধা কোথাকার!

ঘোড়ার ডিম ইজ ইকুয়াল টু ভুয়া। ঘোড়ার ডিম মানে অস্তিত্বরহিত। ঘোড়ার ডিম মিন্স্ বোগাস ম্যাটার। ঘোড়ার ডিম তাহাই, যা হাকে সভ্যজনরা চরম অপদার্থ বলিয়া গণ্য করিয়া থাকেন।-এসব তথ্য না জানাটা লজ্জাজনক কাজ কেন, ননী মামা তা খোলাসা করেননি। তবে সেদিন তিনি তাৎপর্যময় একটা খবর দিয়েছিলেন, ‘জগৎ সংসারের এখানে-ওখানে ঘোড়ার ডিম পাড়া চলছেই। দেখার জন্য নজর ধারালো করা চাই।’

ননী মামা দুনিয়া ত্যাগ করেছেন ত্রিশ বছর হলো। ধারণা করি, শ্রবণ ধারালো করার ওপরও জোর দেওয়া যে আবশ্যক, সেটা বলতে তিনি ভুলে গিয়েছিলেন। মনোজ মনোহর শ্রেষ্ঠর শ্রবণ ধারালো না থাকায় তিনি ধাঁধায় পড়ে গিয়েছিলেন। ঘটনাটি ঘটে তিনি ময়মনসিংহে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে। কৃষিতে উচ্চতর ডিগ্রি হাসিলের পর মনোজ শ্রেষ্ঠ তাঁর স্বদেশ নেপালে ফিরে গেছেন এরশাদীয় জমানায়। নেপালি এক পত্রিকায় তাঁর ময়মনসিংহ জীবনের স্মৃতিচারণ করে তিনি লিখেছেন-ছাত্রবাসে আমার কক্ষসঙ্গী মোতালিব শরীফকে বললাম, রেলস্টেশনে দেখলাম ফেরিঅলারা হাঁক দিয়ে ঘোড়ার ডিম বিক্রি করছে। মোতালিব বলে, ‘বলছিস কী?’ আমি বলি নিজ কানে শুনেছি, ওরা বগিতে বগিতে গিয়ে বলছে ‘ঘোড়ার ডিম লাগবে? ঘোড়ার ডিম?’

মোতালিব হো হো করে হাসতে থাকে। হাসতে হাসতে তার দম বন্ধ হওয়ার জোগাড়। সে বলে, ‘ওরে গর্দভ। ওরা ওখানে গরম ডিম বিক্রি করছিল। সেদ্ধ করা ডিম। ফেরিঅলারা ওদের স্টাইলে উচ্চারণ করে ‘গ্রাম ডিম গ্রা...ম ডি....ম।’

কৃষিবিদ মনোজ মনোহর শ্রেষ্ঠ লিখেছেন, তাহলে নিজ কানে শুনে বিশ্বাস করবে-গুরুজনের এই উপদেশ কতটুকু নির্ভরযোগ্য। চাঁদনী রাতে পথে পড়ে থাকা দড়িকে সাপ ভেবে মানুষ ভয়ার্ত হয়, তখন নিজ চোখকে আমরা কোন যুক্তিতে ভরসা করি?

‘নিজের চোখে দেখেছি, নিজ কানে শুনেছি’ ঘোষণাপূর্বক কেউ যখন কোনো ঘটনার বিবরণ দেয় তখন তাকে মিথ্যুক মনে করা যায়? সব সময় যায় না। ‘১৯৭১ সালে আমার নিজ শহরে পাকিস্তানি মিলিটারির দখলদারি শুরু হলে খানপুর গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিলাম। বিখ্যাত ফুটবলার (পরে রেফারি) সাইফুল্লাহ, আমাদের প্রিয় বাচ্চু ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে থাকি। তাঁর স্ত্রী ‘টুনি ভাবি’ আদরযতেœর কোনো সীমা রাখেননি। ভুঁইয়া বাড়ির অতিথি আমি, এলাকার মানুষ সে জন্য খুব সমীহ করে। বাচ্চু ভাইয়ের শ্যালক সালাহউদ্দিন এক সন্ধ্যায় আমাকে স্থানীয় বাজারে নিয়ে গেলেন। আমরা একটা চা-দোকানে ঢুকলাম। হাটবার ছিল, তাই দোকানে ক্রেতা যেন গিজ গিজ করছে।

অধিকাংশ ক্রেতার কণ্ঠে আফসোস ধ্বনি-‘হায়রে! অদুদ কমেন্টার। (কমান্ডার আবদুল ওয়াদুদ গ্রামাঞ্চলে সদ্য গড়ে ওঠা মুক্তিসেনা দলের অধিনায়ক) ক্যামনে এমন ভুল কইল্লেন! কার বুদ্ধিতে হ্যাতেন বেগমগঞ্জ চৌরাস্তায় মেলেটারি ক্যাম্পের সামনে গেলেন।’ একজন বলেন, ‘হোরন কাগা (ফোরকান কাকা), অদুদ সাবরে মাইরা ফালাইছে কে দেখছে?’ হোরন জানান, তিনি নিজ চোখে দেখেছেন মিলিটারি ক্যাম্পের সামনে বালুর স্তূপে পড়ে রয়েছে গুলিতে ঝাঁজরা হওয়া কমেন্টার অদুদের নি®প্রাণ দেহ। শ্রোতারা সমস্বরে বলেন, শহীদি দরজা পাইবেন কমেন্টার। ইয়া গফুরুর রাহিম তুমি উনারে কবুল কর। বেহেশত নসিব কর।

আবদুল ওয়াদুদ কমান্ডার আমার বাল্যসখা তাজুল ইসলাম শান্নুর মামা। ভদ্রলোক সব সময় ফুটানি করতেন। তাসের আড্ডায় ছিলেন পারঙ্গম। চমৎকার বাঁশি বাজাতেন। সুঠামদেহী। সাঁতরে ৫০০ ফুট দীর্ঘ পুকুরের এপাড়-ওপাড় করতেন দম বন্ধ করে। বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত ওয়াদুদ এপ্রিলের গোড়ার দিকে গা-ঢাকা দেন। তিনি ‘কমেন্টার’ হয়েছেন, এই সংবাদে জেলা শহরটির পূর্ব দিক এলাকা বিস্ময়মাখা গৌরবে উল্লসিত। তাঁর মৃত্যুসংবাদ বহুজনের সঙ্গে আমাকেও গভীর বেদনায় জর্জরিত করে। ভুঁইয়া বাড়ির সুস্বাদু খাবারগুলো গলা দিয়ে নামতে চায় না।

দিন কয়েক পরে ফের ওই বাজারে যাই। সেদিনও ছিল হাটবার। চা-দোকানে লোক গিজগিজ করছে। সালাহউদ্দিন বলেন, ‘চলেন তালতো ভাই, পিছনে গিয়া বসি। ওই দিকে মানুষ কম।’ গেলাম পেছনের কামরায়। দেখি টেবিলে টেবিলে বড় বড় সাইজের কুপিবাতি জ্বলছে। আমরা চায়ের অর্ডার দিলাম। পেয়ালায় দুতিন চুমুক দিয়েছি, এমন সময় টেবিলে রাখা কুপিবাতিটা তুলে ঠোঁটে রাখা সিগারেট ধরাতে থাকেন দাড়িগোঁফঅলা একজন। তাঁর সঙ্গে চোখাচোখি হতেই চমকে উঠি। তিনি সহাস্যে বললেন ‘অ! আমার মরণের খবর তাইলে তুমিও পাইছ, না?’

ফিসফিস করে সালাহউদ্দিনকে জানাই, ‘ইনিই ওয়াদুদ কমান্ডার।’ কমান্ডারকে জানাই, ‘এ হচ্ছে টুনি ভাবির ছোট ভাই।’ কমান্ডার তাঁর ঠোঁটের ওপর তর্জনী চেপে ধরলেন। বুঝলাম, এখানে উল্লাস করা বারণ। নিঃশব্দে আমরা তিনজন বেরিয়ে এলাম চা-দোকান থেকে। কমান্ডারকে নিয়ে যাচ্ছি ভুঁইয়া বাড়িতে।

পথিমধ্যে তিনি জানতে চান, তাঁকে জীবন্ত দেখে আমার কী অনুভূতি। জবাবে কী বলেছি, তা আজ আর হুবহু মনে পড়ে না। কমান্ডার ওয়াদুদ প্রশ্নটা এখন যদি করতেন তাহলে বলতাম, ‘হোরণ কাগা তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম উপহার দিয়েছেন। সে জন্য তাকে অভিবাদন।’

ননী মামা ‘তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম’ বাক্যটি কোথায় পেয়েছিলেন বলেননি। বহু বছর পর জানলাম, ওই কথাগুলো সুকুমার রায়ের সর্বশেষ বই ‘আবোল তাবোল’-এর এক কবিতার অংশ : ‘আদিমকালের চাঁদিম হিম/তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম/ঘনিয়ে এলো ঘুমের ঘোর/গানের পালা সাঙ্গ মোর।।’ বইটি প্রকাশিত হয় কবির মৃত্যুর (১০ সেপ্টেম্বর ১৯২৩) ৯ দিন পর। মাত্র ৩৬ বছর বেঁচেছিলেন তিনি। লক্ষণীয় পঙ্ক্তি-‘ঘনিয়ে এলো ঘুমের ঘোর।’ কেন এমন লিখলেন? মৃত্যু অত্যাসন্ন, কবি কি তা জানতেন?

♦ লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা