শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বরকতময় রজনী শবেবরাত

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
বরকতময় রজনী শবেবরাত

হা-মি-ম। ওয়াল কিতাবিল মুবিন। ইন্না আনজালনাহু ফি লাইলাতিম মুবারাকাতিন ইন্না কুন্না মুনজিরিন। ফিহা ইউফরাকু কুল্লু আমরিন হাকিম। সুরা দুখানের প্রথম চার আয়াত। হামিম হল হরফে মুকাত্তায়াত। এর অর্থ আল্লাহতায়ালা ভালো জানেন। তবে কোনো কোনো সূক্ষ্ম জ্ঞানী বলেছেন, হামিম অর্থ হেকমতপূর্ণ মহাপুরুষ মুহাম্মদ (সা.)। যাঁর ওপর হেকমতপূর্ণ গ্রন্থ আল কোরআন নাজিল হয়েছে। শপথ সে সুস্পষ্ট গ্রন্থের। নিশ্চয় এ গ্রন্থ আমরা নাজিল করেছি মুবারক রজনীতে। আর আমরা মানবজাতির জন্য সতর্ককারী। এ মুবরাক রজনীতে প্রতিটি প্রজ্ঞাপূর্ণ কাজের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। (সুরা হামিম, আয়াত ১-৪)। দুই নম্বর আয়াতে লাইলাতুম মুবারাকাহ শব্দ এসেছে। লাইলাতুন শব্দের সিফাত বা বিশেষ্য হলো মুবারাকাহ। বাবে মুফাআলাহ ওজনে ইসমে মাফউলের ওয়াহেদ মুজাক্কারের সিগাহ। মানে হলো, মুবারক রজনী। মুবারক আরবি শব্দ। আমরা অনেকেই দৈনন্দিন জীবনে শব্দটি ব্যবহার করি। মুসলমানদের মধ্যে মুবারক বা মোবারক নামের প্রচলন দেখা যায়। আবার ঈদের শুভেচ্ছাবিনিময়ের সময়েও আমরা বলি ঈদ মোবারক। এ কারণে অভিধানে মুবারক শব্দের এক অর্থ লেখা হয়েছে- শুভেচ্ছাবিনিময়। তবে আয়াতে মুবারক শব্দটির ব্যবহার হয়েছে সৌভাগ্য, মহিমান্বিত, কল্যাণ, মঙ্গল, বরকতময় বোঝাতে। তাহলে লাইলাতুম মুবারাকাহ অর্থ দাঁড়ায়- সৌভাগ্যরজনী, বরকতময় রজনী, মহিমান্বিত রজনী, কল্যাণ ও মঙ্গলময় রজনী। কোরআন নাজিলের রাতটি কেবল সৌভাগ্য ও বরকতময়ই নয় বরং এটি প্রজ্ঞাপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের রাতও। কেননা আল্লাহ যত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সবচেয়ে সেরা সিদ্ধান্ত হলো পৃথিবীবাসীর জন্য কোরআন নাজিল করা। তাহলে যে রাতে কোরআন নাজিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে, সে রাত অবশ্যই বরকতময় ও প্রজ্ঞাপূর্ণ। চতুর্থ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ফিহা ইউফরাকু কুল্লু আমরিন হাকিম। ফারাক শব্দ থেকে এসেছে ইউফরাকু। ফারাক মানে হলো আলাদা করে দেওয়া। তাহলে আয়াতের অর্থ দাঁড়ায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো এ রাতে আলাদা করা হয় বা স্থির করা হয়। কেন আলাদা করা হয়? বাস্তবায়নের সুবিধার জন্য। আজকের আধুনিক পরিকল্পনা বিজ্ঞানেও দেখা যায়, কোনো লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়। বিশাল টার্গেট যখন বছর-মাস-দিনে ভাগ করা হয় তখন কাজটি বাস্তবায়ন সহজ হয়। মানুষ এ সিস্টেম নিজে শেখেনি। আল্লাহ শিখিয়েছেন। আল্লাহতায়ালাও বিশ্ব পরিচালনার জন্য বছরভিত্তিক পরিকল্পনা করেন। এটাকে বার্ষিক বাজেটও বলে থাকেন কোনো কোনো জ্ঞানী। এ জন্য আগামী বছর বিশ্ব পরিচালনায় যে বিষয়গুলো ঘটবে সেগুলো আল্লাহতায়ালা ইউফরাকু মানে আলাদা করেন এবং স্থির করেন যে এগুলো এ বছর বাস্তবায়ন করা হবে। এখন প্রশ্ন দাঁড়ায়, সে বরকতময় সৌভাগ্যরজনী কোনটি? জগদ্বিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস এবং তাঁর প্রিয়তম ছাত্র ইকরিমা (রা.) বলেছেন, সে রাতটি হলো শাবান মাসের ১৫ তারিখের রজনী। এ রাতে আগামী এক বছর বিশ্বে কী ঘটবে, কে জন্ম নেবে, কে মৃত্যুবরণ করবে, কে হজে যাবে, কে বিদেশ যাবে, কে দেশে ফিরবে, কার জেল হবে, কে মুক্তি পাবে, কে পালিয়ে যাবে, কে ক্ষমতা পাবে- এমন সব বিষয় সিদ্ধান্ত হয়। যেহেতু এ রাতে ভাগ্য নির্ধারিত হয় তাই উপমহাদেশে শবেবরাত বা ভাগ্যরজনী হিসেবেও রাতটি পরিচিত। (তাফসিরে মাজহারি, ১০ম খণ্ড, ৫২০ পৃষ্ঠা)।

ইন্না আনজালনাহু ফি লাইলাতিম মুবারাকাতিন ইন্না কুন্না মুনজিরিন। নিশ্চয় এ গ্রন্থ আমরা নাজিল করেছি মুবারক রজনীতে। এখানে একটি বিষয় খোলাসা করা দরকার। সুরা দুখানের মুবারক রজনী যে শবেবরাত এটা অনেক মুফাসসিরই মানতে চান না। তাদের যুক্তি হলো, মুবারক রজনী বলতে লাইলাতুল কদর বোঝানো হয়েছে। যেহেতু সুরা কদরে বলা হয়েছে, রমজান মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে, তাই লাইলাতুম মুবারাকাহ শবেবরাত নয় শবেকদর। এর জবাব রয়েছে আবু জোহরা থেকে বর্ণিত ইবনে আব্বাসের (রা.) বর্ণনায়। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, শবেবরাতের রাতে আল্লাহ সবকিছু সিদ্ধান্ত নেন। আর শবেকদরের রাতে সে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট ফেরেশতাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন। (তাফসিরে মাজহারি, ১০ম খণ্ড, ৫২০ পৃষ্ঠা)। যারা লাইলাতুম মুবারাকাহ বলতে শবেবরাত উদ্দেশ্য করেছেন তাদের মতে, ১৫ শাবানের রাতে আল্লাহতায়ালা পৃথিবীতে কোরআন নাজিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর এক মাস পরেই রমজান মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে। যেহেতু সিদ্ধান্ত নেওয়া কাজের প্রথম ধাপ তাই আল্লাহতায়ালা ইন্না আনজালনাহু ফি লাইলাতিম মুবারাকাতিন বলেছেন। রমজানের কোরআন নাজিলের সঙ্গে শাবানের ১৫ তারিখের কোরআন নাজিলের সিদ্ধান্ত যেন মিলিয়ে না ফেলা হয়, এ কারণেই পরের আয়াতে স্পষ্ট করে আল্লাহ বলেছেন, ফিহা ইউফরাকু কুল্লু আমরিন হাকিম। এ বরকতময় রাতে প্রজ্ঞাপূর্ণ কাজের সিদ্ধান্ত হয়। আর কোরআন নাজিল যে প্রজ্ঞাপূর্ণ সিদ্ধান্ত, এ বিষয়ে কারও দ্বিমত নেই। ১৫ শাবানের রাতে কোরআন নাজিল হয়েছে, এ কথার সঙ্গে রমজান মাসে কোরআন নাজিল হওয়ার কোনো বিরোধ নেই। বিষয়টি আরও খোলাসা কানজুল ইমান ওয়া খাজাইনুল ইরফানের লেখক বলেছেন, শাবান মাসে লাওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীর নিকটতম আকাশে পুরো কোরআন একত্রে নাজিল হয়। এরপর প্রয়োজন অনুযায়ী অল্প অল্প করে দীর্ঘ ২৩ বছরে পৃথিবীর বুকে কোরআনের ঝরনাধারা পূর্ণ হতে থাকে। আর এর শুভসূচনা হয় রমজান মাসের কদরের রাতে। (কানজুল ইমান ওয়া খাজাইনুল ইরফান, ৯০৩ পৃষ্ঠা)।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট, পীর সাহেব, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক