শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

জানুয়ারি ২০২৫ মাসজুড়ে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সীমান্তে শূন্যরেখার কাছে বেড়া নির্মাণ, হত্যাসহ বিভিন্ন আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) সঙ্গে প্রতিবাদে নেমেছে হাজারো স্থানীয় জনগণ। গত ৫ আগস্ট  রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর হঠাৎ পাল্টে গেছে সীমান্তের দৃশ্যপট। বিজিবির প্রহরার সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ সীমান্তের সাধারণ মানুষও একাট্টা হয়ে উঠেছে। শুরু হয়েছে আগ্রাসী তৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের নতুন ধারা।

সীমান্তে কাস্তে হাতে কৃষকের বার্তা : একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় গত ৭ জানুয়ারি থেকে ভাসছিল। এটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তের একটি ঘটনা। একদল বাংলাদেশি সীমান্তরক্ষীর পাশে হাতে কাস্তে, মাথায় গামছা পেঁচানো, লুঙ্গি গেঞ্জিতে আবৃত চিরায়ত বাংলার কৃষকের আহ্বান। এই কৃষক, এই সাধারণ মানুষ, যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, তারা আবার জেগেছে। সীমান্তে ভারতকে নতুন বার্তা দিচ্ছে। মাথা উঁচু করে চলার এ বার্তা। জনগণ সঙ্গে থাকলে সৈনিকরা চিরকাল অকুতোভয়। সীমান্তে অপরূপ হলুদ সর্ষে বনে দৃশ্যমান হলো দেশপ্রেমের ঝিলিক। প্রতিরোধে দৃপ্ত এ এক নতুন সীমান্ত জনপদ। সীমান্ত অঞ্চলের এ কৃষকরাই যেন ব্রিটিশ আমলে রংপুরের প্রতিবাদী নূরলদীনের সিলসিলা। আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তারা সীমান্তে ডাক দিয়ে যায়- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, কাস্তে হাতে এ সর্বহারা কৃষকই ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়েছে। তারাই ছিল অত্যাচারী জমিদারদের বিরুদ্ধে হাজী শরিয়তউল্লাহর তেজি লাঠিয়াল। এরা ছিল নূরলদীনের লড়াকু সৈনিক। নাচোলের কৃষক বিদ্রোহ ও তেভাগা আন্দোলনের সাহসী সংগ্রামী কৃষক। ১৯৭১-এর রণাঙ্গনে এ অবহেলিত কৃষক আর অস্ত্র হাতে নেওয়া নিম্নবর্গের খেটে খাওয়া মানুষই ছিল মুক্তিযুদ্ধের সম্মুখসমরের মূল গণযোদ্ধা।

সীমান্তে বিএসএফের নির্মম হত্যাকাণ্ড : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্ত। সমসাময়িককালে এ সীমান্তই বিশ্বের সবচেয়ে রক্তঝরা সীমান্ত। শুধু গত ১৬ বছরেই বিএসএফ বাংলাদেশের ৫৮৮ জন মানুষকে হত্যা করছে। অথচ বিগত আওয়ামী লীগ সরকার নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যার বিরুদ্ধে কখনো প্রকৃত প্রতিবাদ করেনি। ‘রক্তের সম্পর্ক’ ও ‘বন্ধুরাষ্ট্র’ হিসেবে ব্যাপকভাবে আলোচিত ও উদযাপিত ভারতীয় বাহিনীর হাতেই নির্মমভাবে হত্যার শিকার বাংলাদেশের সীমান্তের মানুষ। এ হত্যা থামছেই না। শেখ হাসিনা ভারতে পালানোর পর সীমান্ত হয়েছে আরও উত্তেজনাপূর্ণ। তবে বাংলাদেশ সরকার ও সীমান্তরক্ষীদের মনোভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিজিবি এখন আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে। দেশের ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ বা ‘প্রথম প্রতিরক্ষাব্যুহ’ হিসেবে পরিচিত বিজিবি ঠান্ডা মাথায় সীমান্তে উসকানিমূলক আগ্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করেছে।

সীমান্তযুদ্ধে বিজিবি ও জনতার অসাধারণ ঐক্য : সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে নিয়োজিত মূলত সেনা অফিসারদের গতিশীল নেতৃত্বে ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ বিজিবি একটি পেশাদার ও কর্তব্যনিষ্ঠ সীমান্ত জনপদসংগঠন হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। বিভিন্ন সময় এ বাহিনী আসালং মৌজা, লক্ষ্মীপুর, জকিগঞ্জ, মোগলহাট, উখিয়া, রেজুপাড়া, পাদুয়া, বড়াইবাড়ী, হিলি, আখাউড়া, তোতাদিয়া, টেকনাফ, জকিগঞ্জ, বেরুবাড়িসহ অসংখ্য সীমান্ত সংঘর্ষ/যুদ্ধে ভারতীয় ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শন করেছে। এসব ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগণ সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে সীমান্তরক্ষীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

১৯৫৮ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার লক্ষ্মীপুর বিওপি এলাকায় বিএসএফ ও ইপিআর (বর্তমানে বিজিবি) এর মধ্যে প্রচণ্ড ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। পরবর্তী সময়ে ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টও এ অভিযানে (অপারেশন শাড়ি ড্যান্স) অংশগ্রহণ করেছিল। এ সীমান্তযুদ্ধে স্থানীয় জনগণ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। এ যুদ্ধে ইপিআর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার মেজর তোফায়েল মোহাম্মদ ও জমাদার আজম খানের বীরত্বগাথা সেই অঞ্চলে রূপকথার গল্পের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁদের বীরত্বগাথা পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে (মরণ যাহার চরণ সেবক) অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।

২০০৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে (বিখ্যাত বিপ্লবী উল্লাসকর দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কালিকচ্ছ গ্রামে) অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ১ রাইফেল ব্যাটালিয়নে স্বল্পকালীন দায়িত্ব পালনকালে লক্ষ্মীপুর-মুকুন্দপুরের সীমান্ত এলাকার সেই যুদ্ধকালীন ঘটনাগুলো এলাকাবাসী ও জ্যেষ্ঠ বিজিবি সদস্যদের থেকে জানার সুযোগ হয়েছিল।

আসালং মৌজাযুদ্ধ : ১৯৬২ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে খাগড়াছড়ির (মাটিরাঙ্গা উপজেলা) তাইন্দং বিওপি (১১ উইং) নিকটবর্তী আসালং মৌজায় বড় রকমের একটি ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। সেই সময় ভারতীয় বাহিনী ফেনী নদী/আসালং খাল অতিক্রম করে আসালং মৌজার কিছু অংশ দখল করলে তৎকালীন ইপিআর ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর (৬ এফএফ রেজিমেন্ট) একটি শক্তিশালী দল সেখান থেকে তাদের উৎখাতের জন্য আক্রমণ পরিচালনা করে (অপারেশন কিক অফ)। এ সেনাদলের কোম্পানি কমান্ডার ছিলেন তৎকালীন ক্যাপ্টেন সি আর দত্ত (পরে মেজর জেনারেল বীর উত্তম)। এ যুদ্ধের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল- দুর্গম অঞ্চলে সৈন্যদের রসদসামগ্রী, অস্ত্র, গোলাবারুদ বহন ও ট্রেঞ্ঝ খননে সাধারণ মানুষের (পাহাড়ি-বাঙালি) অসাধারণ অবদান। এ যুদ্ধের কথা মেজর জেনারেল সি আর দত্ত বীর উত্তম থেকে শোনার সুযোগ হয়েছিল। আসালং মৌজা থেকে কুমিল্লা সেনানিবাসে ফেরার পথে তাঁদের পথে পথে স্থানীয় জনগণ ফুলের মালা দিয়ে সম্মানিত করেছিল। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে দায়িত্ব পালনকালে ২০০৬ সালে এ আসালং যুদ্ধক্ষেত্রে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়। পাদুয়া ঘটনা এপ্রিল ২০০১- সিলেটে মোতায়েন বিডিআরের একটি সাহসী দল ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল সিলেট জেলার (গোয়াইনঘাট উপজেলা) পাদুয়ায় অবস্থিত দীর্ঘদিন বিএসএফের দখলে থাকা ‘পাদুয়া’ ক্যাম্পটি বিনা রক্তপাতে পুনরুদ্ধার করে।

এ ঘটনায় একদল গ্রামবাসী পরিখা খনন করে সীমান্তরক্ষীদের সহায়তা করেছিল। ১৬ এপ্রিল সূর্য ওঠার পর আশপাশের হাজার হাজার গ্রামবাসী হাজির হয়েছিল পাদুয়া গ্রামে। এটি ছিল অসাধারণ এক দৃশ্য। গ্রামের মানুষ আর বিডিআর সৈনিক সম্পূর্ণ একাত্ম। ১৬ এপ্রিল সকাল থেকে ১৯ এপ্রিল সূর্যাস্ত পর্যন্ত চার দিন গ্রামটিতে উড়েছিল বাংলাদেশের পতাকা। দুঃখজনকভাবে পরে বিডিআরকে ক্যাম্পটি ছেড়ে আসতে হয়।

রৌমারী-বড়াইবাড়ী যুদ্ধ : এপ্রিল ২০০১ পাদুয়া ঘটনার জের ধরে প্রতিশোধমূলক প্রতিক্রিয়ায়, ২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল ভারতের বিএসএফের একটি বিশাল বাহিনী রাতের আঁধারে কুড়িগ্রাম জেলার (রৌমারী উপজেলা) ‘বড়াইবাড়ী বিওপি’ আক্রমণ করে। বিওপি কমান্ডার হাবিলদার নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে বীরত্বমূলক প্রতিরোধে আক্রমণকারী বিএসএফের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিএসএফ ১৬ জন মৃত সীমান্ত সেনাকে মাঠে ফেলে পালিয়ে যায়। এ আক্রমণে মোট ৩ জন বিডিআর সদস্য শাহাদাতবরণ করেন। এ ঘটনাটির জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী ছিল বিএসএফ।

এ যুদ্ধে স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল অবিস্মরণীয়। যুদ্ধের সময় এলাকাবাসী বিডিআরের রসদ, গুলির বাক্স, অস্ত্র ইত্যাদি দলবেঁধে মাথায় করে পৌঁছে দিয়েছিল ক্যাম্পে। খাদ্য সরবরাহ ছাড়াও অন্য অঞ্চল থেকে অতিরিক্ত বিডিআর আসার আগপর্যন্ত এভাবেই জনগণ বিডিআরকে সর্বতোভাবে সহায়তা দান করে। ক্ষুদ্রাকারে হলেও রৌমারী প্রতিরোধযুদ্ধকে একটি জনযুদ্ধে রূপান্তরিত করেছিল।

রেজুপাড়া ঘটনা : ১৯৯১ সালের ২১ ডিসেম্বর সকালে মিয়ানমারের লুন্টিন বাহিনী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলাধীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ‘রেজুপাড়া বিওপি’ অতর্কিত আক্রমণ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি প্রচলিত যুদ্ধের সামরিক অভিযানে (অপারেশন নাফ রক্ষা) নিয়োজিত হয়েছিল। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে জরুরি ভিত্তিতে একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন ও একটি আর্টিলারি ব্যাটারি ওই এলাকায় মোতায়েন করা হয়। পরে আরও সৈন্য দল আসে, যা ব্রিগেড পর্যায়ে উন্নীত হয়।

এ সময় উখিয়া সীমান্তে নিয়োজিত ছিল লে. কর্নেল কাজী বায়েজীদুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ২৯ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট (সাপোর্ট ব্যাটালিয়ন)। অতি অল্প সময়ে এ ব্যাটালিয়নের প্রতিরক্ষা অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি অঞ্চলের জনসাধারণ সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে অসাধারণ সহায়তা প্রদান করেছিলেন ।

বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না : বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চায়, তবে তা হতে হবে সমতার ভিত্তিতে। লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না। কোনো আধিপত্য মানে না। ভারতের মিডিয়া, রাজনীতিবিদদের একাংশ, এমনকি সরকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। এ ছাড়াও মোদি সরকার বাংলাদেশবিরোধী নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এ বিষয়ে ব্যাপক সতর্কতা প্রয়োজন।

জাগো বাহে কোনঠে সবায় : বর্তমানে ভারত ও মিয়ানমার দুই সীমান্তেই অস্থিরতা ও জটিল পরিস্থিতি বিদ্যমান। এ সময় সীমান্তরক্ষীদের ঠান্ডা মাথায় ধৈর্য ধরে কিন্তু সাহসিকতা ও দৃঢ়তার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আগামী দিনেও এ ধরনের উসকানিমূলক ও আগ্রাসী আচরণের জবাব দেওয়ার জন্য বিজিবিকে সদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনো হঠকারী চিন্তা, অন্ধবিদ্বেষ ও উগ্র পন্থার স্থান নেই।

জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে সীমান্তে যেকোনো আগ্রাসনের প্রতিরোধ সম্ভব। বর্তমান বাস্তবতায়, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে অবশ্যই ‘ডেটারেন্স’ অর্জন করতে হবে। জনগণের সহযোগিতা বিজিবির বড় শক্তি। জাতীয় ঐক্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে আশাবাদী বিষয় হলো, সীমান্তের মানুষ আবার জেগেছে। যদি কখনো আমাদের মাতৃভূমির ওপর শকুনের দৃষ্টি পড়ে, যদি কোনো বিপদ আসে এ বাংলায়, তখন সীমান্তে নুরলদীনরা আবার ডাক দিয়ে যাবে- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে