শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

আল্লাহর অনুগ্রহের ব্যাপকতা

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আল্লাহর অনুগ্রহের ব্যাপকতা

নামাজ পড়লে ব্যবসায় লাভ হবে, না পড়লে ক্ষতি হবে; মিথ্যা বললে বাকশক্তি বন্ধ হয়ে যাবে, সত্য বললে বন্ধ হবে না; অপদৃষ্টি করলে চোখের পাওয়ার তথা দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যাবে, না করলে আদৌ নষ্ট হবে না; এমন গ্যারান্টির কথা আল্লাহপাক বলে দেননি। আসমান, জমিন আগুন, পানি, বাতাস এসব কিছুই মুমিন-গয়রে মুমিন সবার উপকারের জন্য। আল্লাহর সৃষ্ট সব মাখলুক থেকে ফায়দা নেওয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহপাক সবাইকে সমান সুযোগ দিয়েছেন। তবে এটা পার্থিব জীবনের জন্য প্রযোজ্য। আখেরাতের জীবনে আল্লাহর নেয়ামত ভোগ করবে একমাত্র মুমিন।

সমাজের অবস্থা তো এমন যে আমি যখন ভালো কাজ করব, নামাজ পড়ব, কোরআন তেলাওয়াত করব, দাড়ি রাখব, টুপি-পাঞ্জাবি পরিধান করব তখন আমার আশপাশের লোকেরা আমাকে ধিক্কার দিতে শুরু করবে। আমাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করবে। আল্লাহর প্রেরিত নবী-রসুলগণের সঙ্গেও এরূপ করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁরা নির্যাতনের ভয়ে কোনো আপস করেননি। কারণ তাঁরা বুঝেছিলেন যে অস্থায়ী এ পার্থিব জীবনের সামান্য দুঃখকষ্ট, জুলুমযাতনা আখেরাতের অশেষ-অফুরন্ত জিন্দেগির দুঃখকষ্ট ও আজাবের তুলনায় একদম কিছুই না। কিন্তু অতি আফসোস যে মানুষ এ অস্থায়ী জীবনের সুখশান্তির জন্য কত কষ্টই না স্বীকার করে। রাস্তায় বের হলে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, অপরহণ, অ্যাক্সিডেন্ট ইত্যকার কত ধরনের আশঙ্কা থাকে কিন্তু সব আশঙ্কাকে উপেক্ষা করে মানুষ ছুটে চলছে গন্তব্যের দিকে। পার্থিব সম্পদই প্রয়োজনের অতিরিক্ত উপার্জনের নিমিত্তে মানুষ প্লেনে চড়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায়; জীবনের যত বড় ঝুঁকিই থাক তাতে কোনো পরোয়া করে না। অথচ এসব সম্পদ যে তাকে নিষ্ঠুরভাবে ত্যাগ করবে সে অনুভূতি থেকেও নেই।

মানুষের মৃত্যুর পর শুরু হয় স্থায়ী ও আসল জীবন। সে জীবনে রয়েছে কতিপয় ঘাঁটি। যেমন কবর, হাশর, মিজান, পুলসিরাত, এরপর জান্নাত বা জাহান্নাম। একজন বুদ্ধিমানমাত্রই এ কথা বোঝে যে স্থায়ী বাসভবন নির্মাণে কত খরচ ও মেহনত হয় আর সামান্য কয়েক দিনের জন্য নির্মিত বাড়িতে কেমন খরচ ও মেহনত হয়। দুনিয়া আল্লাহপাকের কাছে মূল্যহীন বস্তু। যদি আল্লাহর কাছে মাছির পাখা পরিমাণও দুনিয়ার মূল্য হতো তাহলে কোনো কাফের-মুশরিককে এক ফোঁটা পানিও তিনি পান করতে দিতেন না। মানুষ পৃথিবীর বুকে যতই গাড়িবাড়ি, কলকলকারখানা বানাক, একদিন তাকে এগুলো ফেলে রেখে চলে যেতে হবেই। ইবাদতের মাধ্যমে অর্থসম্পদ বানানোর ফিকির থাকলে চলবে না। ইবাদত হতে হবে পরকালের অ্যাকাউন্টসমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে। ইবাদত-বন্দেগি করার পরও যখন দেখা যায় ব্যবসা খারাপ হচ্ছে, কলকারখানা নষ্ট হচ্ছে, তখনো এ ধারণা পোষণ করতে হবে, আল্লাহপাক দয়া করে আমার কোনো কল্যাণ সাধন করতে চাচ্ছেন। যেমন মনে করুন, ব্যবসার মধ্যে সে সুদি কারবারে, ঘুষের কারবারে জড়িত হয় এবং লাভের টাকা দিয়ে সে এমন কোনো কর্মে জড়িত হবে যা তার আখেরাতি জীবনের জন্য ক্ষতিকর; এমনকি এ কাজের আছর তার পরবর্তী বংশধরদের মধ্যেও জারি থাকবে; তো আল্লাহপাক মেহেরবানি করে তাকে ব্যবসায়িক লস বা অবনতি দিয়ে তাকে এসব খারাপ প্রবণতা থেকে দূরে রাখেন। যা বললাম এটাই সঠিক, চাই আমাদের বুঝে আসুক বা না আসুক।

দুনিয়ার জীবনে কোনো অশান্তি পেরেশানি দেখা দিলে তার দ্বারা লাভ হলো গুনাহ মাফ হয়, ছবর ও ধৈর্যের হিম্মত লাভ হয়। আল্লাহপাক মানুষকে শরীর দান করেছেন, জবান দিয়েছেন, হাত, পা চোখ, কান, নাক দিয়েছেন। কিন্তু মানুষ সেগুলোর সঠিক ব্যবহার করে না। মানুষ তার জবান দ্বারা অন্যের বদনাম করে, কুটনামি করে, গিবত করে, কিন্তু আল্লাহ তার বাকশক্তি বন্ধ করেন না। তিনি মানুষের পাপের কারণে সঙ্গে সঙ্গে বদলা নেন না, রিজিক বন্ধ করেন না। বরং অবকাশ দেন। তবে মাঝেমধ্যে বিপদাপদ দিয়ে পরীক্ষা করেন। দুনিয়ার জীবনে সবচেয়ে বুদ্ধিমান ওই ব্যক্তি, যে দুটি কাজ করে [১] পার্থিব উপার্জনের সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুর সময় সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার মতো পুঁজি সঞ্চয় করে। [২] কবরে যাওয়ার পর সেখানে বসেই যেন নেকির ঝরনায় সিক্ত হতে পারে, সে ব্যবস্থা দুনিয়ায় থাকতে করে যায়। আমরা দেখতে পাই, কেউ যখন বিদেশে যায় তখন সঙ্গে কার্ড নিয়ে যায়। আর খরচের জন্য সামান্য কিছু টাকা পকেটে নেয়। বিদেশের মাটিতে যাওয়ার পর এই কার্ডের মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংক থেকে টাকা যেকোনো অঙ্ক তুলে খরচ চালাতে পারে। আমাদের সবাইকে এমন একটি কার্ড নিয়ে কবরে যেতে হবে। যাতে এই কার্ডের মাধ্যমে সব ঘাঁটি পার হয়ে নিরাপদে জান্নাতে যাওয়া যায়। এই কার্ড তৈরি করতে হবে সুন্নতওয়ালা নামাজের মাধ্যমে। নামাজের প্রতি যার যত বেশি গুরুত্ব ও আগ্রহ থাকবে তার কার্ড তত বেশি দামি হবে। আর এই দামি কার্ড নিয়ে মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে জান্নাতে থাকার সুযোগ লাভ হবে।

♦ লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম
সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে আদালতে আইনজীবী-কর্মচারীদের হাতাহাতি
লক্ষ্মীপুরে আদালতে আইনজীবী-কর্মচারীদের হাতাহাতি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দরে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোর জেলা পরিষদের বাজেট ঘোষণা
যশোর জেলা পরিষদের বাজেট ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধুমতি নদীতে মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে মেয়ে নিখোঁজ
মধুমতি নদীতে মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে মেয়ে নিখোঁজ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলনবিলের কৃষকদের ধান পানির নিচে
চলনবিলের কৃষকদের ধান পানির নিচে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল
জেলের জালে ধরা পড়ল ২৩ কেজি ওজনের কোরাল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক
স্পেনে ঢাকা জেলা সোসাইটির নতুন কমিটির অভিষেক

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে যুবকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন করলেই তো সংস্কার হয়ে যায় : এম এ মালিক

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক
কাস্টমস সার্ভারে জটিলতা, হিলি স্থলবন্দরে আসেনি ভারতীয় ট্রাক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়
মালদ্বীপে বাংলাদেশ বাস্কেটবল দলের ব্রোঞ্জ পদক জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী
একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর বিষপান, মারা গেলেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক
চাঁদাবাজির অভিযোগে কিশোর গ্যাংয়ের দুই সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার
র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ, চক্রের মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত
রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন