শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ

এক পক্ষকালজুড়ে বারবার আলোচিত হয়েছে মিয়ানমার, রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু ও আরসা নেতা আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনি প্রসঙ্গ। ১৪ মার্চ বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী আশ্রয়শিবির বা উদ্বাস্তু ক্যাম্প সফর করেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সফরকালে তাঁর সঙ্গে ছিলেন। রোহিঙ্গা শিবিরে ড. ইউনূস ও অ্যান্তোনিও গুতেরেস এক লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুর সঙ্গে ইফতার করেন। এ সময় ড. ইউনূস তাঁর চিরাচরিত গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি পরেন। আর অ্যান্তোনিও গুতেরেসের পরনে ছিল সাদা পাঞ্জাবি। সাদা পতাকা, সাদা কবুতর, সাদা বেলুন ইত্যাদি শান্তির প্রতীক বলে বিবেচিত হয়। তবে রোহিঙ্গাদের জীবনে বহুল কাক্সিক্ষত শান্তি আনতে এ সফর কতটুকু অবদান রাখতে পারবে, তা নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা চলছে। এক লাখ রোহিঙ্গা একসঙ্গে বসে ইফতার করলেও বিশ্বের কোটি কোটি চোখ প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে সেদিন রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা প্রত্যক্ষ এবং অনুধাবন করার নতুন সুযোগ পেল। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কূটনৈতিক এবং প্রশাসনিক সাফল্য বলে বিবেচিত হতে পারে। সম্প্রতি ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের সদস্যরা একত্রিত হয়েছিলেন। তাঁরা যুদ্ধবিরোধী আইন লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে করেন। যেখানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও বরেণ্য অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ জাতিসংঘ একটা অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি নারী, শিশু, হাসপাতালের রোগী ও ঘোষিত নিরাপত্তাশিবিরে আশ্রিতদের বোমা মেরে মৃত্যু নিশ্চিত করার জঘন্য অপরাধ থেকে ইসরায়েলকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়েছে জাতিসংঘ। অন্যদিকে রাশিয়া কর্তৃক একচেটিয়া ইউক্রেন দখলপ্রক্রিয়াও থামাতে পারছে না জাতিসংঘ। ফলে বাম ঘরানার অর্থনীতিবিদ ও গবেষক আনু মুহাম্মদের পক্ষে এমন মন্তব্য করাটাই স্বাভাবিক। তবে এ কথাও সত্য যে, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মিলিত চাপ প্রয়োগ ও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য জাতিসংঘের সমতুল্য অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা জাতিসংঘ মহাসচিবের চেয়েও উঁচু স্তরের কোনো বিশ্ব স্বীকৃত ব্যক্তিত্ব নেই।

নতুন দায়িত্ব নেওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, প্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পে মার্কিন জনগণের টাকা তথা মার্কিন সহায়তা বন্ধের ঘোষণা ও বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তবে রোহিঙ্গাদের সহায়তাসহ বিশ্বের নির্বাচিত কিছু প্রকল্পে মার্কিন সহায়তা এ মুহূর্তে চলমান থাকলেও যেকোনো সময় তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তাসহ অন্যান্য সহায়তা অচিরেই বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। এমনই এক প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ মহাসচিব তাঁর বক্তৃতায় সর্বাধিক দেশ ও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ ও অব্যাহত সাহায্য সহায়তা নিশ্চিতের আশ্বাস দেন, যা নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে নানা আঙ্গিকে ব্যতিক্রম ছিল দেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যের কয়েকটি দিক। প্রথমত ড. ইউনূস বক্তব্য দিয়েছেন তাঁর নিজ জেলা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায়। এই ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ভাষার অনেক মিল রয়েছে। তাই তাঁর বক্তব্য শুনে রোহিঙ্গারা তাদের সমস্যা সমাধানে তাদেরই একজন আপনজনকে (ড. ইউনূস) পেয়েছে বলে ভাবতে পারে এবং এই ভাবনার পর যেকোনো বিধ্বংসী বা ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা যায়।

দ্বিতীয়ত ড. ইউনূস তাদের আগামী ঈদ নিজ ভূখন্ড তথা ফেলে আসা বাড়িঘরে উদযাপনের ব্যবস্থা করে দিতে সচেষ্ট থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। আপাতদৃষ্টিতে দীর্ঘদিনের রোহিঙ্গা সংকট এক বছরে সমাধান করার মতো জাদু ড. ইউনূস বা জগতের অন্য কারও আছে কিনা, এমন প্রশ্নের উদয় হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে এ কথা ভুললে চলবে না যে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন যখন কেবল দেশের শীর্ষ ধনীদের ক্রয় ও ব্যবহারের সাধ্যসীমায় ছিল, তখন মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, এমন দিন আসবে, যখন দেশের গৃহকর্মী তথা অতিসাধারণ মানুষের হাতেও মোবাইল ফোন থাকবে। সেদিন তাঁর কথাগুলো নিয়ে অনেকেই কটাক্ষ করেছেন। কিন্তু দৃঢ়চেতা ড. ইউনূস তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে জানেন, তা-ই প্রমাণ করেছেন। সুতরাং রোহিঙ্গারা আগামী ঈদের আগেই যদি নিজ ভূখন্ডে ফিরে যেতে পারে, তবে তা হবে ড. ইউনূসেরই স্বভাবজাত ব্যক্তিত্বের জাদু। বিশেষত বিদেশে ড. ইউনূসের একটি বক্তৃতা শুনতে আয়োজকদের কোটি টাকা গুনতে হয়। কারণ তিনি কথা নয়, কাজে বিশ্বাসী। তাই তাঁর কথা শুনেই কাজে ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। অথচ অর্বাচীনেরা বিনা পয়সায় তাঁর কথা শুনে এবং সেই কথা ধরে তর্কবিতর্ক জুড়ে দেয়। ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে সেনাবাহিনী মাঠে থাকা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সহযোগীদের প্রকাশ্যে ও গোপনে সমালোচনা ও বিষোদগার করছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। এমনটা বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই প্রায় অসম্ভব। এমন অসম্ভবকে সম্ভব করা একজন ড. ইউনূসকে ঘিরে তাই রোহিঙ্গা ও ভুক্তভোগী বাংলাদেশ নতুন স্বপ্নের জাল বুনতেই পারে। রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত যাওয়ার পথে নানামুখী প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অন্তরায় রয়েছে। এমন একটি অন্তরায় হলো আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) নামক জঙ্গি সংগঠনের সন্ত্রাস ও অপতৎপরতা। একটু পেছনে ফিরলেই দেখা যাবে- আরসার তৎপরতা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে ২০১৬ সাল থেকে। ওই বছরের অক্টোবরের শুরুতে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে সে দেশের সীমান্ত চৌকিতে হামলা চালায় আরসা। এর ফলে সেখানকার বেশ কয়েকজন সীমান্তরক্ষী বা বর্ডার পুলিশ হতাহত হয়। ওই সময় হামলার দায় স্বীকার করে আরসার কমান্ডার আতাউল্লাহ অনলাইনে ভিডিও বার্তা দেন। ২০১৭ সালে রাখাইনে নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ৩০টি চৌকিতে হামলা হয়। ওই হামলার জন্য মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসাকে দায়ী করেছিল। ফলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর। সে সময় নিপীড়ন থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। তাই আরসা তথা মহিবুল্লাহকে বলা যায় সর্বনাশের গোড়া।

সীমান্তের কাছাকাছি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির থাকায় আরসা নানাভাবে লাভবান হয়। তারা অবৈধ অস্ত্র ও মাদক কারবারে যুক্ত করে বিপথগামী রোহিঙ্গাদের একাংশকে। এতে আর্থিকভাবে আরসা ও আতাউল্লাহ লাভবান হতে থাকে। রোহিঙ্গা শিবিরে বহু হত্যাকান্ড ঘটেছে বিগত বছরগুলোতে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে রোহিঙ্গা নেতা মহিবুল্লাহসহ আরও ছয়জন খুন হন রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে। ধারণা করা হয়, যারাই রোহিঙ্গাদের নিজ ভূখন্ডে ফিরিয়ে নিতে চায় বা অস্ত্র ও মাদক কারবারে বাধা দেয়, তাদেরই লাশ পাওয়া যায়। এর নেপথ্যে আরসাই মূলত কলকাঠি নাড়ে বলে জনশ্রুতি রয়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আড়ালে আরসা তাদের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠার কথা বলেও মুসলিম দেশ ও সংগঠনের সহায়তা লাভ করে বলে তথ্য রয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তৃতার পরেই রাজধানীর পার্শ্ববর্তী জেলা নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে আটক হয়েছেন আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ ও তার সঙ্গীরা। ঘটনাটা হয়তো কাকতালীয়, তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পথে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অন্তত একটি বাধা অপসারণ হওয়ায় যেকোনো বিচারে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন পাওয়ার দাবি রাখে দেশের গোয়েন্দা ও পুলিশ বাহিনী। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন অনেকটাই চীনের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে বলে আন্তর্জাতিক মহলের বদ্ধমূল ধারণা। গত ২৬ মার্চ আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবসে চীন সফরে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ বছরই পূরণ হবে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সুবর্ণজয়ন্তী। তাই একজন সম্মানিত ব্যক্তির মর্যাদা বিবেচনায় এবং বাংলাদেশের সঙ্গে ৫০ বছরের সম্পর্কের সম্মানে, চীন আন্তরিকভাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা করবে বলে আশা করা যায়। তেমন আলোচনাই হয়েছে ড. ইউনূস ও শি জিনপিং বেঠকে। আমাদের দেশের সঙ্গে মিানমারের স্থলসীমান্তের প্রায় পুরোটাই এখন আরাকান আর্মি নামক সশস্ত্র যোদ্ধাদের দখলে। আরাকান আর্মি প্রতিদিনই তাদের দখল করা এলাকার সীমানা, আধিপত্য ও নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করছে। বলা চলে আরাকান আর্মি বর্তমানে রাখাইন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় স্বাধীন রাজ্য বা প্রবল ক্ষমতাসম্পন্ন স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার প্রান্তে। স্বাধীন রাখাইন বা আরাকানের যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে  বাংলাদেশ ব্যাপক অবদান রাখতে পারে। আর এই সুযোগেই রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার পথ খুলে যেতে পারে।

মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর দরজায় কড়া নাড়ছে। অথচ ইয়েমেন, মিয়ানমার, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, আফগানিস্তান, ভারতের নাগপুর ও কাশ্মীর, চীনের উইঘরসহ বহু দেশের মুসলমানদের বিপন্ন জীবনে ঈদ নিতান্তই বেঁচে থাকা আরেকটি সাধারণ দিন মাত্র। বিশেষত রোহিঙ্গা বহু শিশু আজ পর্যন্ত নিজ ভূখন্ডে ঈদ উদযাপন করতে পারেনি।

ধর্মপ্রাণ মুসলমান সম্প্রদায় ঈদের দিন তাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণ করে এবং পরলোকে যাওয়া নিকট আত্মীয়দের কবর জিয়ারত করে। আগামী ঈদে রোহিঙ্গারা তাদের নিজ ভূখন্ডে ফেরত যাবে এবং সেখানকার মাটিতে শুয়ে থাকা পূর্বপুরুষদের কবর জিয়ারত করবে, এমন স্বপ্নের কথাই বলেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মহান আল্লাহ এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ প্রদান করুন এবং রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হয়ে যাক, এটাই হোক ঈদের একান্ত প্রার্থনা। আগামী বছরের ঈদের আগেই সম্পন্ন হোক রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট 

ইমেইল[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

এই মাত্র | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে