শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

রেমিট্যান্সে আশার আলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্সে আশার আলো

তিন বছর ধরে দেশের অর্থনীতি ভালো নেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ার বদলে কমার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। বিপদ ঠেকাতে হাত পাততে হচ্ছে আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর কাছে। যে শর্ত মেনে ঋণ নিতে হচ্ছে, তাতে অবস্থা দাঁড়িয়েছে শ্যাম রাখি না কূল রাখির মতো। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বাংলাদেশি পণ্য আমদানির ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত। এতদিন যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো। রাতারাতি তা আড়াই গুণ হয়ে যাওয়ায় চরম প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে বছরে গড়ে রপ্তানি হয় ৮৪০ কোটি ডলারের পণ্য। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৮০০ কোটি টাকার। শুল্ক বাড়ানোর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানি হুমকির মুখে পড়লে তা সমূহ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এ মহাদুর্দিনে দেশের অর্থনীতি সামাল দিতে পারে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। বিদেশে কর্মী প্রেরণ সংকুচিত হলেও বর্তমানে আমাদের প্রবাসী আয় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। ২০২৪ সালে প্রবাসী আয় এসেছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছরের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। মার্চের হিসাব শেষে প্রবাসী আয় ৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। যা দেশের ইতিহাসে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত রেমিট্যান্স। ২০২৪ সালের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত প্রবাসী আয় ছিল ১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে চলতি বছরের মার্চে একক মাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৮৩ দশমিক ২৩ শতাংশ। অন্যদিকে গত কয়েক বছর থেকে এ বছর বিদেশে কর্মী প্রেরণ কমে এসেছে। ২০২৩ সালে ১৩ লাখেরও বেশি কর্মী কর্মের সন্ধানে বিদেশ গিয়েছেন। ২০২৪ সালে বিদেশ গিয়েছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৬৯ জন কর্মী। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে ৯৭ হাজার ৮৬৭ জন এবং ফেব্রুয়ারি মাসে ৬২ হাজার ৪৩৬ জন কর্মী বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে প্রেরিত কর্মীর আনুপাতিক হার গত বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম।

রিজার্ভ বড় তিনটি শ্রমবাজার মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে নতুন কর্মী প্রেরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনশক্তি প্রেরণ খাত বেশি সংকুচিত হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৯৩ হাজার ৬৩২ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ৫৮৭ জন কর্মী গমন করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়া কর্মীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ৯৮ হাজার ৪২২ জন, ২০২৪ সালে ৪৭ হাজার ১৬৬ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০ জন। ওমানে ২০২৩ সালে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৩৫৮ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ২৪ জন কর্মী গমন করেন। অন্যদিকে আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার ইরাক, লিবিয়া ও বাহরাইনে দীর্ঘদিন  ধরে কর্মী প্রেরণ বন্ধ। কাতার ও কুয়েতে খুবই স্বল্পসংখ্যক কর্মী যাচ্ছেন, যারা রিটার্ন মাইগ্রেন্ট। সরকার দাবি করে, বাংলাদেশ থেকে ১৬৮টি দেশে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ৯৫ শতাংশ কর্মীই যাচ্ছেন মাত্র ছয়টি দেশে। বাকি দেশগুলোতে আসলে নামমাত্র কর্মী পাঠানো হচ্ছে, কোথাও তা ১ শতাংশেরও নিচে।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান তৈরি সম্ভব না হলে বাংলাদেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা আরও ১০ শতাংশ বেড়ে যেত। দেশের কর্মক্ষম ২৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় অভিবাসনের মাধ্যমে। অভিবাসনে ইচ্ছুক কর্মীদের সম্ভব হলে দুটি কিংবা অন্ততপক্ষে একটি কারিগরি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যাওয়া উচিত। যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষাজ্ঞান, আইনকানুন, খাদ্যাভ্যাস, আবহাওয়া, কর্মপরিবেশ, বেতন সবকিছু ভালো করে জেনেবুঝে গেলে সমস্যা হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার সরকারকেও খেয়াল রাখতে হবে দূতাবাসের সত্যায়ন, নিয়োগানুমতি, বহির্গমন ছাড়পত্র, স্মার্টকার্ড ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরও যাতে মানি লন্ডারিং ও মানব পাচার আইনে কোনো রিক্রুটিং এজেন্সিকে হয়রানি হতে না হয়- সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে বৈদেশিক কর্মসংস্থান খাতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে। সৎ জনশক্তি প্রেরণকারীরা নিরাপত্তাহীনতার কারণে কর্মী প্রেরণ কার্যক্রম কমিয়ে ফেললে বা বন্ধ করে দিলে ঊর্ধ্বমুখী রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই এই খাতকে এগিয়ে নিতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে যৌথভাবে নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতে কাজ করতে হবে।

কর্মী পাঠানো সংকুচিত হলেও রেমিট্যান্স প্রবাহে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। যদি আরও বেশিসংখ্যক দক্ষ, অতিদক্ষ, প্রফেশনালস বিদেশে প্রেরণ করা যায় তাহলে চলতি বছর আমরা ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আহরণ করতে পারব বলে আশা করা যায়। দুঃখের বিষয় গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতিকে চৌর্যবৃত্তির ওপর দাঁড় করানো হয়েছিল। একদিকে আমাদের রেমিট্যান্সযোদ্ধারা শ্রমে-ঘামে উপার্জিত অর্থ দেশে প্রেরণ করতেন, অন্যদিকে বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরকার, কতিপয় রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ী এ চার চক্রের যোগসাজশে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অর্থ পাচারের সহযোগী হিসেবে কিছু বিচারপতি আজ্ঞাবহ হয়ে বিচারব্যবস্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। যা ছিল আমাদের আর্থিক খাতের এক কালো অধ্যায়। অর্থনীতির এ কালো অধ্যায় মোকাবিলায় অভিবাসী ভাইবোনেরা সব সময় তাঁদের অসামান্য অবদান অব্যাহত রেখেছেন।

রপ্তানির বড় খাত তৈরি পোশাক আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্রভাব, শ্রমিক অসন্তোষ, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইত্যাদি নানা কারণে পোশাক রপ্তানি খাত সংকুচিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ খাতে রপ্তানি করা পণ্য তৈরিতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল ও এক্সেসরিজ আমদানি করতে রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ আবার বিদেশে চলে যায়। ফলে নিট রপ্তানির পরিমাণ প্রদর্শিত রপ্তানির চেয়ে অনেক কম। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি কমে আসছে। শ্রমিকের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি, পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে না পারা, আর্টিফিশিয়াল লেদারের গুরুত্ব বাড়াসহ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আরও কমে যেতে পারে। এ ছাড়া রপ্তানি খাতে সরকারকে নানা ধরনের প্রণোদনা ও ঋণসুবিধা প্রদান করতে হয়। যে ঋণের বড় একটা অংশই ব্যাংকগুলো ফেরত পাচ্ছে না। বিগত সরকারের আমলে আমদানি রপ্তানির আড়ালে আন্ডার ইনভয়েসিং ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। সেই বিবেচনায় রপ্তানি আয়ের সঙ্গে তুলনা করলে প্রবাসীদের আয়ে তেমন কোনো বিনিয়োগ করতে হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নানা প্রতিকূল পরিবেশে শ্রমে-ঘামে উপার্জিত রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন আমাদের অভিবাসী ভাইবোনেরা। তাদের মধ্যে রয়েছে প্রবল দেশপ্রেম। দেশের প্রতি অগাধ ভালোবাসা। তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে গত মার্চে আমরা রেমিট্যান্স পেয়েছি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যে রেমিট্যান্সের প্রত্যেকটি পরতে পরতে রয়েছে অভিবাসী কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রম। তাই সরকারের নীতি সহায়তার পাশাপাশি অভিবাসী কর্মীদের মর্যাদা বৃদ্ধিতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের অবদানের জন্য সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করাসহ দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তির মূল নায়ক হিসেবে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের আরও বেশি সম্মানিত করতে হবে।

বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণে সরকার ও ব্যাংকগুলোকে আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংকগুলোকে হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মতো কর্মীর কর্মস্থলে গিয়ে অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। সাত দিনে ২৪ ঘণ্টা অর্থ সংগ্রহের কাজ চালু রাখতে পারলে কর্মীরা তাদের সময়সুযোগমতো দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। কর্মীরা যাতে তাদের পছন্দমতো বিদেশি ওয়ালেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে আমাদের দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওয়ালেটে তাদের পরিবারের কাছে অ্যাপসের মাধ্যমে সহজেই রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। অর্থাৎ রেমিট্যান্স প্রেরণে অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিস গেটওয়ে সহজতর করা গেলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে। তাহলে কর্মীর আত্মীয়স্বজনকে প্রেরিত অর্থ সংগ্রহের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসে অবস্থানরত কর্মীদের বুকে টেনে নেয়। কর্মস্থল থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। আবার কর্মীর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অর্থ পৌঁছে দেয়। তাই বিদেশে রেমিট্যান্স হাউসগুলোকে তাদের কাজের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি আরও সহজ করতে হবে। বর্তমানে সরকার প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থের ওপর ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। অভিবাসী ভাইবোনদের পাঠানো অর্থের ওপর সরকারি প্রণোদনা ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪ শতাংশ করার সুপারিশ করছি। তাহলে কর্মীরা বৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আরও উৎসাহিত হবেন, একই সঙ্গে সম্মানিত বোধ করবেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর আমরা আশা করছি অন্তবর্তী সরকারপ্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দয়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁঁইয়া নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকুচিত শ্রমবাজার প্রসারের লক্ষ্যে কাজ করছেন। দেশের বেকারত্ব মোচন এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারণ ছাড়া বিকল্প আর কোনো পথ নেই। এ খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার, নীতিনির্ধারক, রিক্রুটিং এজেন্সি, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবায়নে জনশক্তি প্রেরণ আরও বাড়াতে হবে। অভিবাসন কূটনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আমরা রেমিট্যান্স প্রবাহে যে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি সংকুচিত শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে সে আলো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়লে দেশ আরও স্বনির্ভর হবে। প্রবাসী আয় বাড়ার পাশাপাশি আমাদের রিজার্ভের টানাপোড়েনও কমে আসবে। এটাই সবার প্রত্যাশা।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে