শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

রেমিট্যান্সে আশার আলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্সে আশার আলো

তিন বছর ধরে দেশের অর্থনীতি ভালো নেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ার বদলে কমার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। বিপদ ঠেকাতে হাত পাততে হচ্ছে আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর কাছে। যে শর্ত মেনে ঋণ নিতে হচ্ছে, তাতে অবস্থা দাঁড়িয়েছে শ্যাম রাখি না কূল রাখির মতো। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বাংলাদেশি পণ্য আমদানির ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত। এতদিন যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো। রাতারাতি তা আড়াই গুণ হয়ে যাওয়ায় চরম প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে বছরে গড়ে রপ্তানি হয় ৮৪০ কোটি ডলারের পণ্য। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৮০০ কোটি টাকার। শুল্ক বাড়ানোর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানি হুমকির মুখে পড়লে তা সমূহ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এ মহাদুর্দিনে দেশের অর্থনীতি সামাল দিতে পারে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। বিদেশে কর্মী প্রেরণ সংকুচিত হলেও বর্তমানে আমাদের প্রবাসী আয় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। ২০২৪ সালে প্রবাসী আয় এসেছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছরের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। মার্চের হিসাব শেষে প্রবাসী আয় ৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। যা দেশের ইতিহাসে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত রেমিট্যান্স। ২০২৪ সালের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত প্রবাসী আয় ছিল ১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে চলতি বছরের মার্চে একক মাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৮৩ দশমিক ২৩ শতাংশ। অন্যদিকে গত কয়েক বছর থেকে এ বছর বিদেশে কর্মী প্রেরণ কমে এসেছে। ২০২৩ সালে ১৩ লাখেরও বেশি কর্মী কর্মের সন্ধানে বিদেশ গিয়েছেন। ২০২৪ সালে বিদেশ গিয়েছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৬৯ জন কর্মী। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে ৯৭ হাজার ৮৬৭ জন এবং ফেব্রুয়ারি মাসে ৬২ হাজার ৪৩৬ জন কর্মী বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে প্রেরিত কর্মীর আনুপাতিক হার গত বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম।

রিজার্ভ বড় তিনটি শ্রমবাজার মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে নতুন কর্মী প্রেরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনশক্তি প্রেরণ খাত বেশি সংকুচিত হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৯৩ হাজার ৬৩২ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ৫৮৭ জন কর্মী গমন করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়া কর্মীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ৯৮ হাজার ৪২২ জন, ২০২৪ সালে ৪৭ হাজার ১৬৬ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০ জন। ওমানে ২০২৩ সালে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৩৫৮ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ২৪ জন কর্মী গমন করেন। অন্যদিকে আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার ইরাক, লিবিয়া ও বাহরাইনে দীর্ঘদিন  ধরে কর্মী প্রেরণ বন্ধ। কাতার ও কুয়েতে খুবই স্বল্পসংখ্যক কর্মী যাচ্ছেন, যারা রিটার্ন মাইগ্রেন্ট। সরকার দাবি করে, বাংলাদেশ থেকে ১৬৮টি দেশে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ৯৫ শতাংশ কর্মীই যাচ্ছেন মাত্র ছয়টি দেশে। বাকি দেশগুলোতে আসলে নামমাত্র কর্মী পাঠানো হচ্ছে, কোথাও তা ১ শতাংশেরও নিচে।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান তৈরি সম্ভব না হলে বাংলাদেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা আরও ১০ শতাংশ বেড়ে যেত। দেশের কর্মক্ষম ২৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় অভিবাসনের মাধ্যমে। অভিবাসনে ইচ্ছুক কর্মীদের সম্ভব হলে দুটি কিংবা অন্ততপক্ষে একটি কারিগরি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যাওয়া উচিত। যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষাজ্ঞান, আইনকানুন, খাদ্যাভ্যাস, আবহাওয়া, কর্মপরিবেশ, বেতন সবকিছু ভালো করে জেনেবুঝে গেলে সমস্যা হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার সরকারকেও খেয়াল রাখতে হবে দূতাবাসের সত্যায়ন, নিয়োগানুমতি, বহির্গমন ছাড়পত্র, স্মার্টকার্ড ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরও যাতে মানি লন্ডারিং ও মানব পাচার আইনে কোনো রিক্রুটিং এজেন্সিকে হয়রানি হতে না হয়- সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে বৈদেশিক কর্মসংস্থান খাতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে। সৎ জনশক্তি প্রেরণকারীরা নিরাপত্তাহীনতার কারণে কর্মী প্রেরণ কার্যক্রম কমিয়ে ফেললে বা বন্ধ করে দিলে ঊর্ধ্বমুখী রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই এই খাতকে এগিয়ে নিতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে যৌথভাবে নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতে কাজ করতে হবে।

কর্মী পাঠানো সংকুচিত হলেও রেমিট্যান্স প্রবাহে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। যদি আরও বেশিসংখ্যক দক্ষ, অতিদক্ষ, প্রফেশনালস বিদেশে প্রেরণ করা যায় তাহলে চলতি বছর আমরা ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আহরণ করতে পারব বলে আশা করা যায়। দুঃখের বিষয় গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতিকে চৌর্যবৃত্তির ওপর দাঁড় করানো হয়েছিল। একদিকে আমাদের রেমিট্যান্সযোদ্ধারা শ্রমে-ঘামে উপার্জিত অর্থ দেশে প্রেরণ করতেন, অন্যদিকে বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরকার, কতিপয় রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ী এ চার চক্রের যোগসাজশে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অর্থ পাচারের সহযোগী হিসেবে কিছু বিচারপতি আজ্ঞাবহ হয়ে বিচারব্যবস্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। যা ছিল আমাদের আর্থিক খাতের এক কালো অধ্যায়। অর্থনীতির এ কালো অধ্যায় মোকাবিলায় অভিবাসী ভাইবোনেরা সব সময় তাঁদের অসামান্য অবদান অব্যাহত রেখেছেন।

রপ্তানির বড় খাত তৈরি পোশাক আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্রভাব, শ্রমিক অসন্তোষ, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইত্যাদি নানা কারণে পোশাক রপ্তানি খাত সংকুচিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ খাতে রপ্তানি করা পণ্য তৈরিতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল ও এক্সেসরিজ আমদানি করতে রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ আবার বিদেশে চলে যায়। ফলে নিট রপ্তানির পরিমাণ প্রদর্শিত রপ্তানির চেয়ে অনেক কম। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি কমে আসছে। শ্রমিকের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি, পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে না পারা, আর্টিফিশিয়াল লেদারের গুরুত্ব বাড়াসহ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আরও কমে যেতে পারে। এ ছাড়া রপ্তানি খাতে সরকারকে নানা ধরনের প্রণোদনা ও ঋণসুবিধা প্রদান করতে হয়। যে ঋণের বড় একটা অংশই ব্যাংকগুলো ফেরত পাচ্ছে না। বিগত সরকারের আমলে আমদানি রপ্তানির আড়ালে আন্ডার ইনভয়েসিং ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। সেই বিবেচনায় রপ্তানি আয়ের সঙ্গে তুলনা করলে প্রবাসীদের আয়ে তেমন কোনো বিনিয়োগ করতে হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নানা প্রতিকূল পরিবেশে শ্রমে-ঘামে উপার্জিত রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন আমাদের অভিবাসী ভাইবোনেরা। তাদের মধ্যে রয়েছে প্রবল দেশপ্রেম। দেশের প্রতি অগাধ ভালোবাসা। তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে গত মার্চে আমরা রেমিট্যান্স পেয়েছি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যে রেমিট্যান্সের প্রত্যেকটি পরতে পরতে রয়েছে অভিবাসী কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রম। তাই সরকারের নীতি সহায়তার পাশাপাশি অভিবাসী কর্মীদের মর্যাদা বৃদ্ধিতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের অবদানের জন্য সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করাসহ দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তির মূল নায়ক হিসেবে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের আরও বেশি সম্মানিত করতে হবে।

বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণে সরকার ও ব্যাংকগুলোকে আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংকগুলোকে হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মতো কর্মীর কর্মস্থলে গিয়ে অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। সাত দিনে ২৪ ঘণ্টা অর্থ সংগ্রহের কাজ চালু রাখতে পারলে কর্মীরা তাদের সময়সুযোগমতো দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। কর্মীরা যাতে তাদের পছন্দমতো বিদেশি ওয়ালেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে আমাদের দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওয়ালেটে তাদের পরিবারের কাছে অ্যাপসের মাধ্যমে সহজেই রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। অর্থাৎ রেমিট্যান্স প্রেরণে অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিস গেটওয়ে সহজতর করা গেলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে। তাহলে কর্মীর আত্মীয়স্বজনকে প্রেরিত অর্থ সংগ্রহের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসে অবস্থানরত কর্মীদের বুকে টেনে নেয়। কর্মস্থল থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। আবার কর্মীর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অর্থ পৌঁছে দেয়। তাই বিদেশে রেমিট্যান্স হাউসগুলোকে তাদের কাজের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি আরও সহজ করতে হবে। বর্তমানে সরকার প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থের ওপর ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। অভিবাসী ভাইবোনদের পাঠানো অর্থের ওপর সরকারি প্রণোদনা ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪ শতাংশ করার সুপারিশ করছি। তাহলে কর্মীরা বৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আরও উৎসাহিত হবেন, একই সঙ্গে সম্মানিত বোধ করবেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর আমরা আশা করছি অন্তবর্তী সরকারপ্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দয়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁঁইয়া নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকুচিত শ্রমবাজার প্রসারের লক্ষ্যে কাজ করছেন। দেশের বেকারত্ব মোচন এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারণ ছাড়া বিকল্প আর কোনো পথ নেই। এ খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার, নীতিনির্ধারক, রিক্রুটিং এজেন্সি, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবায়নে জনশক্তি প্রেরণ আরও বাড়াতে হবে। অভিবাসন কূটনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আমরা রেমিট্যান্স প্রবাহে যে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি সংকুচিত শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে সে আলো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়লে দেশ আরও স্বনির্ভর হবে। প্রবাসী আয় বাড়ার পাশাপাশি আমাদের রিজার্ভের টানাপোড়েনও কমে আসবে। এটাই সবার প্রত্যাশা।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

এই মাত্র | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
চুনিয়াগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন