শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজ নয়। তবে দেশের মানুষ খুব বেশি ভালো নেই। সবাই কি ভালো নেই? তা কেন? ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কিছু লোক তো অবশ্যই খুব ভালো আছে। কিছু লোক খুব বেশি ভালো না থাকলে বেশির ভাগের পক্ষে খারাপ থাকতে পারা কঠিন। এর একটা তাত্ত্বিক ভিত্তিও আছে। অত তত্ত্বকথার কাজ নেই। সোজাসাপ্টা কথা; আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা ভালো নেই। জেনারেশন জির কাছে আমরা অনেক কিছু আশা করেছিলাম। সাধারণ মানুষ আশায় বুক বেঁধে ছিলেন, জেন জি তথা আমাদের নির্ভয় প্রজন্ম মানুষের সব গ্লানি মোচন করে দেবে। নীলকণ্ঠের মতো সমাজের সব বিষ শোষণ করে নেবে। কিন্তু সে আশা আজ নিরাশায় পর্যবসিত হতে চলেছে।

ঘরে-বাইরে, অফিসে, রাজপথের কোথাও শান্তি নেই। শান্তির ললিতবাণী শোনাইছে ব্যর্থ পরিহাস। জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকলেও গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে নাকাল মধ্য ও নিম্নবিত্ত মানুষ। বিদ্যুৎ এক ঘণ্টা থাকে তো দুই ঘণ্টা থাকে না। পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা যে কতটা খারাপ, তা ব্যাখ্যা করে বোঝানো কঠিন। বিদ্যুতের টালবাহানায় গার্হস্থ্য জীবন বিপর্যস্ত। সাপ্লাইয়ের গ্যাস থাকে তো ফ্লো থাকে না। দিনের বেলায় গ্যাসই পাওয়া যায় না। কোনো এলাকায় নাকি দিনের রান্না করতে হচ্ছে গভীর রাতে। এলপি গ্যাসও সস্তা নয়। একই কারণে সংকট দেখা দিয়েছে ব্যবসাবাণিজ্য ও কলকারখানায়। গ্যাস-বিদ্যুতের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় কর্মীদের ওভারটাইম দিতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে লোকসানের মধ্যে পড়াই স্বাভাবিক। শ্রমিক অসন্তোষ তো লেগেই আছে।

বিশ্বনন্দিত নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতির ৩৬০ ডিগ্রি সাফল্যগাথায় জাতি হিসেবে আমরা গৌরবান্বিতবোধ করি। সরকারি বার্তা সংস্থা এ নিয়ে ফেনায়িত রিপোর্ট করতে পারে। বিশ্ববলয়ে আমাদের এখন মিত্রের অভাব নেই। বাণিজ্য প্রসার ও বিনিয়োগের নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। হবে-হচ্ছে অনেক কিছু। কিন্তু ঘরের শান্তি, সেটাই তো হচ্ছে না। বাসাবাড়ি, ব্যবসাকেন্দ্র ও কলকারখানায় গ্যাস-বিদ্যুতের বিরাজমান সংকটের দিকে মনোযোগ দেওয়ার দাবি যেন বা আজ গৌণ কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজহয়ে পড়েছে। আস্থার সংকট প্রকাণ্ড হচ্ছে। ইন্টেরিম ও জেনারেশন জির প্রতিনিধিত্বকারী এনসিপির গতিমুখ কোন দিকে? তারা কি সময় নিয়ে সংস্কার সম্পন্ন করে অতি ভালো ইলেকশনের মাধ্যমে বিলম্বিত সাচ্চা গণতন্ত্র উপহার দিতে চাইছে? নাকি গত হয়ে যাওয়া ফ্যাসিবাদের সাড়ে ১৫ বছরের যে কালপর্ব, তার পরে আরেকটি দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারবাদী ইন্টেরিম বন্দোবস্ত চাইছেন? অন্তর্বর্তী শব্দটার মধ্যেই একটা পাজল আছে। এ একটা ধাঁধা। এর মধ্যে ইকুইভোকেশন অর্থাৎ দ্ব্যর্থবোধকতা রয়েছে। দুটো মেয়াদের মাঝখানে যে সময় সেটাকে বলা হয় অন্তর্বর্তী। রাজনৈতিক পরিভাষায় একটি সরকারের অবসানের পর আরেক মেয়াদের সরকার আসার মধ্যবর্তী সময়। এই সময় কয় মাস, তার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ১৯৯৬ সালের স্বল্পস্থায়ী পার্লামেন্টে গৃহীত আইন অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ তিন মাস। কিন্তু ২০০৭ সালের লগিবৈঠার প্রাণঘাতী গোলযোগের প্রেক্ষাপটে যে সরকার এসেছিল, সেটা নিরেট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না। সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সে সরকারের নাম দেওয়া হয়েছিল সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কাজেই ওই সরকারকে ৯৬ সালের আইনের ধার ধারতে হয়নি। সেনাসমর্থিত সেই সরকারও সংস্কারের সেøাগান দিয়েছিল। রাজনীতি থেকে তারা পরিবারতন্ত্র উচ্ছেদের মাধ্যমে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল। সেটা করতে গিয়ে আব্দুল জলিল ও আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মতো জেন্টলম্যান লিডারদের কপাল পুড়েছিল। তাঁরা না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে গিয়েছিলেন। বিচার বিভাগ পৃথককরণ, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছিল সেই সরকার। সেজন্য কমিশন গঠন করার দরকার হয়নি। বিচার বিভাগ পৃথককরণ পুরোপুরি সম্ভব না হলেও সামান্য অগ্রগতি বোধ হয় হয়েছিল। তবে কোনো কমিশন-টমিশন ছাড়াই ওই সরকার এনআইডি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করেছিল। মইন ইউ আহমেদ ও ফখরুদ্দীন সরকার ধানাইপানাই করে দুই বছর ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। এনআইডি স্কিম বাস্তবায়ন করে ওই সরকার একটি অতিগুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে পেরেছিল। এটা ইতিহাসের সত্য।

কিন্তু বর্তমান ইন্টেরিম সরকার সংস্কার সংস্কার করে বেশ একটা আলোড়ন তুলতে পারলেও কোথাও কোনো দৃশ্যমান সংস্কার হয়নি। সংস্কার সুপারিশ তৈরি করার জন্য সরকার বাছা বাছা বিশেষজ্ঞ ডেকে এনে অনেকগুলো কমিশন গঠন করে দিয়েছে। কমিশনগুলো তাদের মতো করে জনমত যাচাই ও চিন্তা ফিকির করে সুপারিশ বানিয়ে সরকারপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে। পত্রিকা ও টেলিভিশনে সচিত্র খবর প্রকাশ ও প্রচার হয়েছে। এরই মধ্যে আবার এসেছে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি ও ঘোষণার নিমিত্ত একটি হাই প্রোফাইল কমিশন গঠন করা হয়েছে, যার সভাপতি স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক বৈঠক করে যাচ্ছেন। তিনি শুরুর দিকে জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে বেশ আশার বাণী শোনাচ্ছিলেন। কিন্তু ইদানীং মনে হয় খানিকটা হতাশ। যখন তিনি বলেন যে ঐকমত্য না হলে সব কিছু জানিয়ে তিনি চলে যাবেন, তখন স্পষ্টতই কানে বাজে হতাশার সুর। সংস্কার ও জুলাই সনদ ঠিক কবে নাগাদ হবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। দেশে জেনারেল ইলেকশন কবে হবে; এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নাকি আগামী বছরের জুনের মধ্যে, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ও সমমনা পার্টিগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে ইলেকশন চাইছে। এখন তাদের সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। গত বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তারুণ্যের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, আগামী ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। মনে হয় সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য ঠিক হবে না।

এই কঠোর বার্তায় সরকারের প্রতিক্রিয়া কী, তা এখনো জানা যায়নি। তবে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ও বিদেশে পূর্বাপর বলে আসছেন যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে সব কথা শুনে শেষমেশ বলেছেন, আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপি ছাড়াও সমমনা দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে। কমিউনিস্ট পার্টিরও দাবি ডিসেম্বরে নির্বাচন। সেনাবাহিনীও ডিসেম্বরে ইলেকশনের পক্ষপাতী। সেনাপ্রধান একাধিকবার এ কথা বলেছেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার মনে হয় তাঁদের সিদ্ধান্তে অবিচল।

এদিকে এনসিপির দাবি জাতীয় সংসদের আগে কিংবা একই সঙ্গে গণপরিষদেও ইলেকশন দিতে হবে। অর্থাৎ তারা চাইছে পার্লামেন্টের পাশাপাশি গণপরিষদ হবে, যারা সংবিধান প্রণয়ন করবেন। এই জায়গায় ধোঁয়াশা তৈরি হওয়া খুবই স্বাভাবিক। গণপরিষদের কাজ সংবিধান প্রণয়ন করা। গণপরিষদ সরকার গঠন করে না। সরকার গঠন করবে জাতীয় সংসদ। কিন্তু গণপরিষদ যখন সংবিধান তৈরির কাজ করবে তখন জাতীয় সংসদ কী করবে? পার্লামেন্ট তখন ঝুলে থাকবে নাকি কার্যকর হয়ে যাবে? নাকি নতুন সংবিধান না হওয়া পর্যন্ত পার্লামেন্ট ঝুলেই থাকবে? সংবিধান হওয়ার আগেই কি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে? এসব প্রশ্নেরও জবাব পরিষ্কার হওয়া উচিত। নির্বাচিত পার্লামেন্টকে কাজ করতে না দেওয়ার দৃষ্টান্ত তো আমাদের ইতিহাসেও আছে। একটি দেশের শাসনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জনের জন্য যেখানে একটি পার্লামেন্টই যথেষ্ট সেখানে কেন গণপরিষদের দাবি তোলা হচ্ছ? ১১ মে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় আইন উপদেষ্টা বলেছেন, একটা দেশের নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে দুই-তিন বছর সময় লাগতে পারে। কোনো কোনো দেশে ৮-৯ বছরও লেগেছে। আইন উপদেষ্টার এই বক্তব্য চলমান বাস্তবতায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এনসিপির গণপরিষদ গঠনের দাবি, আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং আরও দুয়েকজন উপদেষ্টার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার ইঙ্গিতপূর্ণ বক্তব্য সর্বোপরি বিলম্বিত ইলেকশনের পরিকল্পনা-এগুলোর মধ্যে কোনো যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্যের যে আকাক্সক্ষা, তা ভেস্তে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল, তা আজ অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছে।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ