শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজ নয়। তবে দেশের মানুষ খুব বেশি ভালো নেই। সবাই কি ভালো নেই? তা কেন? ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কিছু লোক তো অবশ্যই খুব ভালো আছে। কিছু লোক খুব বেশি ভালো না থাকলে বেশির ভাগের পক্ষে খারাপ থাকতে পারা কঠিন। এর একটা তাত্ত্বিক ভিত্তিও আছে। অত তত্ত্বকথার কাজ নেই। সোজাসাপ্টা কথা; আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা ভালো নেই। জেনারেশন জির কাছে আমরা অনেক কিছু আশা করেছিলাম। সাধারণ মানুষ আশায় বুক বেঁধে ছিলেন, জেন জি তথা আমাদের নির্ভয় প্রজন্ম মানুষের সব গ্লানি মোচন করে দেবে। নীলকণ্ঠের মতো সমাজের সব বিষ শোষণ করে নেবে। কিন্তু সে আশা আজ নিরাশায় পর্যবসিত হতে চলেছে।

ঘরে-বাইরে, অফিসে, রাজপথের কোথাও শান্তি নেই। শান্তির ললিতবাণী শোনাইছে ব্যর্থ পরিহাস। জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকলেও গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে নাকাল মধ্য ও নিম্নবিত্ত মানুষ। বিদ্যুৎ এক ঘণ্টা থাকে তো দুই ঘণ্টা থাকে না। পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা যে কতটা খারাপ, তা ব্যাখ্যা করে বোঝানো কঠিন। বিদ্যুতের টালবাহানায় গার্হস্থ্য জীবন বিপর্যস্ত। সাপ্লাইয়ের গ্যাস থাকে তো ফ্লো থাকে না। দিনের বেলায় গ্যাসই পাওয়া যায় না। কোনো এলাকায় নাকি দিনের রান্না করতে হচ্ছে গভীর রাতে। এলপি গ্যাসও সস্তা নয়। একই কারণে সংকট দেখা দিয়েছে ব্যবসাবাণিজ্য ও কলকারখানায়। গ্যাস-বিদ্যুতের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় কর্মীদের ওভারটাইম দিতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে লোকসানের মধ্যে পড়াই স্বাভাবিক। শ্রমিক অসন্তোষ তো লেগেই আছে।

বিশ্বনন্দিত নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতির ৩৬০ ডিগ্রি সাফল্যগাথায় জাতি হিসেবে আমরা গৌরবান্বিতবোধ করি। সরকারি বার্তা সংস্থা এ নিয়ে ফেনায়িত রিপোর্ট করতে পারে। বিশ্ববলয়ে আমাদের এখন মিত্রের অভাব নেই। বাণিজ্য প্রসার ও বিনিয়োগের নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। হবে-হচ্ছে অনেক কিছু। কিন্তু ঘরের শান্তি, সেটাই তো হচ্ছে না। বাসাবাড়ি, ব্যবসাকেন্দ্র ও কলকারখানায় গ্যাস-বিদ্যুতের বিরাজমান সংকটের দিকে মনোযোগ দেওয়ার দাবি যেন বা আজ গৌণ কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজহয়ে পড়েছে। আস্থার সংকট প্রকাণ্ড হচ্ছে। ইন্টেরিম ও জেনারেশন জির প্রতিনিধিত্বকারী এনসিপির গতিমুখ কোন দিকে? তারা কি সময় নিয়ে সংস্কার সম্পন্ন করে অতি ভালো ইলেকশনের মাধ্যমে বিলম্বিত সাচ্চা গণতন্ত্র উপহার দিতে চাইছে? নাকি গত হয়ে যাওয়া ফ্যাসিবাদের সাড়ে ১৫ বছরের যে কালপর্ব, তার পরে আরেকটি দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারবাদী ইন্টেরিম বন্দোবস্ত চাইছেন? অন্তর্বর্তী শব্দটার মধ্যেই একটা পাজল আছে। এ একটা ধাঁধা। এর মধ্যে ইকুইভোকেশন অর্থাৎ দ্ব্যর্থবোধকতা রয়েছে। দুটো মেয়াদের মাঝখানে যে সময় সেটাকে বলা হয় অন্তর্বর্তী। রাজনৈতিক পরিভাষায় একটি সরকারের অবসানের পর আরেক মেয়াদের সরকার আসার মধ্যবর্তী সময়। এই সময় কয় মাস, তার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ১৯৯৬ সালের স্বল্পস্থায়ী পার্লামেন্টে গৃহীত আইন অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ তিন মাস। কিন্তু ২০০৭ সালের লগিবৈঠার প্রাণঘাতী গোলযোগের প্রেক্ষাপটে যে সরকার এসেছিল, সেটা নিরেট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না। সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সে সরকারের নাম দেওয়া হয়েছিল সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কাজেই ওই সরকারকে ৯৬ সালের আইনের ধার ধারতে হয়নি। সেনাসমর্থিত সেই সরকারও সংস্কারের সেøাগান দিয়েছিল। রাজনীতি থেকে তারা পরিবারতন্ত্র উচ্ছেদের মাধ্যমে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল। সেটা করতে গিয়ে আব্দুল জলিল ও আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মতো জেন্টলম্যান লিডারদের কপাল পুড়েছিল। তাঁরা না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে গিয়েছিলেন। বিচার বিভাগ পৃথককরণ, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছিল সেই সরকার। সেজন্য কমিশন গঠন করার দরকার হয়নি। বিচার বিভাগ পৃথককরণ পুরোপুরি সম্ভব না হলেও সামান্য অগ্রগতি বোধ হয় হয়েছিল। তবে কোনো কমিশন-টমিশন ছাড়াই ওই সরকার এনআইডি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করেছিল। মইন ইউ আহমেদ ও ফখরুদ্দীন সরকার ধানাইপানাই করে দুই বছর ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। এনআইডি স্কিম বাস্তবায়ন করে ওই সরকার একটি অতিগুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে পেরেছিল। এটা ইতিহাসের সত্য।

কিন্তু বর্তমান ইন্টেরিম সরকার সংস্কার সংস্কার করে বেশ একটা আলোড়ন তুলতে পারলেও কোথাও কোনো দৃশ্যমান সংস্কার হয়নি। সংস্কার সুপারিশ তৈরি করার জন্য সরকার বাছা বাছা বিশেষজ্ঞ ডেকে এনে অনেকগুলো কমিশন গঠন করে দিয়েছে। কমিশনগুলো তাদের মতো করে জনমত যাচাই ও চিন্তা ফিকির করে সুপারিশ বানিয়ে সরকারপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে। পত্রিকা ও টেলিভিশনে সচিত্র খবর প্রকাশ ও প্রচার হয়েছে। এরই মধ্যে আবার এসেছে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি ও ঘোষণার নিমিত্ত একটি হাই প্রোফাইল কমিশন গঠন করা হয়েছে, যার সভাপতি স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক বৈঠক করে যাচ্ছেন। তিনি শুরুর দিকে জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে বেশ আশার বাণী শোনাচ্ছিলেন। কিন্তু ইদানীং মনে হয় খানিকটা হতাশ। যখন তিনি বলেন যে ঐকমত্য না হলে সব কিছু জানিয়ে তিনি চলে যাবেন, তখন স্পষ্টতই কানে বাজে হতাশার সুর। সংস্কার ও জুলাই সনদ ঠিক কবে নাগাদ হবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। দেশে জেনারেল ইলেকশন কবে হবে; এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নাকি আগামী বছরের জুনের মধ্যে, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ও সমমনা পার্টিগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে ইলেকশন চাইছে। এখন তাদের সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। গত বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তারুণ্যের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, আগামী ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। মনে হয় সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য ঠিক হবে না।

এই কঠোর বার্তায় সরকারের প্রতিক্রিয়া কী, তা এখনো জানা যায়নি। তবে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ও বিদেশে পূর্বাপর বলে আসছেন যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে সব কথা শুনে শেষমেশ বলেছেন, আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপি ছাড়াও সমমনা দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে। কমিউনিস্ট পার্টিরও দাবি ডিসেম্বরে নির্বাচন। সেনাবাহিনীও ডিসেম্বরে ইলেকশনের পক্ষপাতী। সেনাপ্রধান একাধিকবার এ কথা বলেছেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার মনে হয় তাঁদের সিদ্ধান্তে অবিচল।

এদিকে এনসিপির দাবি জাতীয় সংসদের আগে কিংবা একই সঙ্গে গণপরিষদেও ইলেকশন দিতে হবে। অর্থাৎ তারা চাইছে পার্লামেন্টের পাশাপাশি গণপরিষদ হবে, যারা সংবিধান প্রণয়ন করবেন। এই জায়গায় ধোঁয়াশা তৈরি হওয়া খুবই স্বাভাবিক। গণপরিষদের কাজ সংবিধান প্রণয়ন করা। গণপরিষদ সরকার গঠন করে না। সরকার গঠন করবে জাতীয় সংসদ। কিন্তু গণপরিষদ যখন সংবিধান তৈরির কাজ করবে তখন জাতীয় সংসদ কী করবে? পার্লামেন্ট তখন ঝুলে থাকবে নাকি কার্যকর হয়ে যাবে? নাকি নতুন সংবিধান না হওয়া পর্যন্ত পার্লামেন্ট ঝুলেই থাকবে? সংবিধান হওয়ার আগেই কি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে? এসব প্রশ্নেরও জবাব পরিষ্কার হওয়া উচিত। নির্বাচিত পার্লামেন্টকে কাজ করতে না দেওয়ার দৃষ্টান্ত তো আমাদের ইতিহাসেও আছে। একটি দেশের শাসনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জনের জন্য যেখানে একটি পার্লামেন্টই যথেষ্ট সেখানে কেন গণপরিষদের দাবি তোলা হচ্ছ? ১১ মে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় আইন উপদেষ্টা বলেছেন, একটা দেশের নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে দুই-তিন বছর সময় লাগতে পারে। কোনো কোনো দেশে ৮-৯ বছরও লেগেছে। আইন উপদেষ্টার এই বক্তব্য চলমান বাস্তবতায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এনসিপির গণপরিষদ গঠনের দাবি, আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং আরও দুয়েকজন উপদেষ্টার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার ইঙ্গিতপূর্ণ বক্তব্য সর্বোপরি বিলম্বিত ইলেকশনের পরিকল্পনা-এগুলোর মধ্যে কোনো যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্যের যে আকাক্সক্ষা, তা ভেস্তে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল, তা আজ অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছে।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
হঠাৎ বন্যায় করণীয়
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
ফের কভিড আতঙ্ক
ফের কভিড আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ঝিনাইদহে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন
নির্বাচনের জন্য আবারও জনগণ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে : খোকন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮
কুষ্টিয়ায় ঝড়ে পড়া নারিকেল নিয়ে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ৮

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে নোয়াখালীতে আলোচনা সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন
গাজীপুরে মোগর খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'
'টানা বৃষ্টির পরও চট্টগ্রাম নগরে জলাবদ্ধতা না হওয়া বড় সাফল্য'

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
রাজধানীতে ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের
জামায়াত একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : মুহাম্মদ তাহের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক
তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী
পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম
বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন
নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত
পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা
কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক
দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়
বাড়ছে ৩ বিভাগের নদ-নদীর পানি, বন্যা হতে পারে যেসব জেলায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস
নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে
ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়
বৈরী আবহাওয়ায় চট্টগ্রামের ফ্লাইট নামল ঢাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না
গত ১৬ বছরের অন্যায়-অনিয়ম চলতে দেওয়া যাবে না

নগর জীবন

লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ

সম্পাদকীয়

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত দিনের সেনা অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯০ জন
সাত দিনের সেনা অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯০ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা