শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজ নয়। তবে দেশের মানুষ খুব বেশি ভালো নেই। সবাই কি ভালো নেই? তা কেন? ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কিছু লোক তো অবশ্যই খুব ভালো আছে। কিছু লোক খুব বেশি ভালো না থাকলে বেশির ভাগের পক্ষে খারাপ থাকতে পারা কঠিন। এর একটা তাত্ত্বিক ভিত্তিও আছে। অত তত্ত্বকথার কাজ নেই। সোজাসাপ্টা কথা; আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা ভালো নেই। জেনারেশন জির কাছে আমরা অনেক কিছু আশা করেছিলাম। সাধারণ মানুষ আশায় বুক বেঁধে ছিলেন, জেন জি তথা আমাদের নির্ভয় প্রজন্ম মানুষের সব গ্লানি মোচন করে দেবে। নীলকণ্ঠের মতো সমাজের সব বিষ শোষণ করে নেবে। কিন্তু সে আশা আজ নিরাশায় পর্যবসিত হতে চলেছে।

ঘরে-বাইরে, অফিসে, রাজপথের কোথাও শান্তি নেই। শান্তির ললিতবাণী শোনাইছে ব্যর্থ পরিহাস। জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকলেও গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে নাকাল মধ্য ও নিম্নবিত্ত মানুষ। বিদ্যুৎ এক ঘণ্টা থাকে তো দুই ঘণ্টা থাকে না। পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা যে কতটা খারাপ, তা ব্যাখ্যা করে বোঝানো কঠিন। বিদ্যুতের টালবাহানায় গার্হস্থ্য জীবন বিপর্যস্ত। সাপ্লাইয়ের গ্যাস থাকে তো ফ্লো থাকে না। দিনের বেলায় গ্যাসই পাওয়া যায় না। কোনো এলাকায় নাকি দিনের রান্না করতে হচ্ছে গভীর রাতে। এলপি গ্যাসও সস্তা নয়। একই কারণে সংকট দেখা দিয়েছে ব্যবসাবাণিজ্য ও কলকারখানায়। গ্যাস-বিদ্যুতের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় কর্মীদের ওভারটাইম দিতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে লোকসানের মধ্যে পড়াই স্বাভাবিক। শ্রমিক অসন্তোষ তো লেগেই আছে।

বিশ্বনন্দিত নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতির ৩৬০ ডিগ্রি সাফল্যগাথায় জাতি হিসেবে আমরা গৌরবান্বিতবোধ করি। সরকারি বার্তা সংস্থা এ নিয়ে ফেনায়িত রিপোর্ট করতে পারে। বিশ্ববলয়ে আমাদের এখন মিত্রের অভাব নেই। বাণিজ্য প্রসার ও বিনিয়োগের নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। হবে-হচ্ছে অনেক কিছু। কিন্তু ঘরের শান্তি, সেটাই তো হচ্ছে না। বাসাবাড়ি, ব্যবসাকেন্দ্র ও কলকারখানায় গ্যাস-বিদ্যুতের বিরাজমান সংকটের দিকে মনোযোগ দেওয়ার দাবি যেন বা আজ গৌণ কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজহয়ে পড়েছে। আস্থার সংকট প্রকাণ্ড হচ্ছে। ইন্টেরিম ও জেনারেশন জির প্রতিনিধিত্বকারী এনসিপির গতিমুখ কোন দিকে? তারা কি সময় নিয়ে সংস্কার সম্পন্ন করে অতি ভালো ইলেকশনের মাধ্যমে বিলম্বিত সাচ্চা গণতন্ত্র উপহার দিতে চাইছে? নাকি গত হয়ে যাওয়া ফ্যাসিবাদের সাড়ে ১৫ বছরের যে কালপর্ব, তার পরে আরেকটি দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারবাদী ইন্টেরিম বন্দোবস্ত চাইছেন? অন্তর্বর্তী শব্দটার মধ্যেই একটা পাজল আছে। এ একটা ধাঁধা। এর মধ্যে ইকুইভোকেশন অর্থাৎ দ্ব্যর্থবোধকতা রয়েছে। দুটো মেয়াদের মাঝখানে যে সময় সেটাকে বলা হয় অন্তর্বর্তী। রাজনৈতিক পরিভাষায় একটি সরকারের অবসানের পর আরেক মেয়াদের সরকার আসার মধ্যবর্তী সময়। এই সময় কয় মাস, তার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ১৯৯৬ সালের স্বল্পস্থায়ী পার্লামেন্টে গৃহীত আইন অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ তিন মাস। কিন্তু ২০০৭ সালের লগিবৈঠার প্রাণঘাতী গোলযোগের প্রেক্ষাপটে যে সরকার এসেছিল, সেটা নিরেট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না। সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সে সরকারের নাম দেওয়া হয়েছিল সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কাজেই ওই সরকারকে ৯৬ সালের আইনের ধার ধারতে হয়নি। সেনাসমর্থিত সেই সরকারও সংস্কারের সেøাগান দিয়েছিল। রাজনীতি থেকে তারা পরিবারতন্ত্র উচ্ছেদের মাধ্যমে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল। সেটা করতে গিয়ে আব্দুল জলিল ও আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মতো জেন্টলম্যান লিডারদের কপাল পুড়েছিল। তাঁরা না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে গিয়েছিলেন। বিচার বিভাগ পৃথককরণ, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছিল সেই সরকার। সেজন্য কমিশন গঠন করার দরকার হয়নি। বিচার বিভাগ পৃথককরণ পুরোপুরি সম্ভব না হলেও সামান্য অগ্রগতি বোধ হয় হয়েছিল। তবে কোনো কমিশন-টমিশন ছাড়াই ওই সরকার এনআইডি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করেছিল। মইন ইউ আহমেদ ও ফখরুদ্দীন সরকার ধানাইপানাই করে দুই বছর ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। এনআইডি স্কিম বাস্তবায়ন করে ওই সরকার একটি অতিগুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে পেরেছিল। এটা ইতিহাসের সত্য।

কিন্তু বর্তমান ইন্টেরিম সরকার সংস্কার সংস্কার করে বেশ একটা আলোড়ন তুলতে পারলেও কোথাও কোনো দৃশ্যমান সংস্কার হয়নি। সংস্কার সুপারিশ তৈরি করার জন্য সরকার বাছা বাছা বিশেষজ্ঞ ডেকে এনে অনেকগুলো কমিশন গঠন করে দিয়েছে। কমিশনগুলো তাদের মতো করে জনমত যাচাই ও চিন্তা ফিকির করে সুপারিশ বানিয়ে সরকারপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে। পত্রিকা ও টেলিভিশনে সচিত্র খবর প্রকাশ ও প্রচার হয়েছে। এরই মধ্যে আবার এসেছে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি ও ঘোষণার নিমিত্ত একটি হাই প্রোফাইল কমিশন গঠন করা হয়েছে, যার সভাপতি স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক বৈঠক করে যাচ্ছেন। তিনি শুরুর দিকে জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে বেশ আশার বাণী শোনাচ্ছিলেন। কিন্তু ইদানীং মনে হয় খানিকটা হতাশ। যখন তিনি বলেন যে ঐকমত্য না হলে সব কিছু জানিয়ে তিনি চলে যাবেন, তখন স্পষ্টতই কানে বাজে হতাশার সুর। সংস্কার ও জুলাই সনদ ঠিক কবে নাগাদ হবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। দেশে জেনারেল ইলেকশন কবে হবে; এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নাকি আগামী বছরের জুনের মধ্যে, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ও সমমনা পার্টিগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে ইলেকশন চাইছে। এখন তাদের সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। গত বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তারুণ্যের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, আগামী ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। মনে হয় সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য ঠিক হবে না।

এই কঠোর বার্তায় সরকারের প্রতিক্রিয়া কী, তা এখনো জানা যায়নি। তবে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ও বিদেশে পূর্বাপর বলে আসছেন যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে সব কথা শুনে শেষমেশ বলেছেন, আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপি ছাড়াও সমমনা দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে। কমিউনিস্ট পার্টিরও দাবি ডিসেম্বরে নির্বাচন। সেনাবাহিনীও ডিসেম্বরে ইলেকশনের পক্ষপাতী। সেনাপ্রধান একাধিকবার এ কথা বলেছেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার মনে হয় তাঁদের সিদ্ধান্তে অবিচল।

এদিকে এনসিপির দাবি জাতীয় সংসদের আগে কিংবা একই সঙ্গে গণপরিষদেও ইলেকশন দিতে হবে। অর্থাৎ তারা চাইছে পার্লামেন্টের পাশাপাশি গণপরিষদ হবে, যারা সংবিধান প্রণয়ন করবেন। এই জায়গায় ধোঁয়াশা তৈরি হওয়া খুবই স্বাভাবিক। গণপরিষদের কাজ সংবিধান প্রণয়ন করা। গণপরিষদ সরকার গঠন করে না। সরকার গঠন করবে জাতীয় সংসদ। কিন্তু গণপরিষদ যখন সংবিধান তৈরির কাজ করবে তখন জাতীয় সংসদ কী করবে? পার্লামেন্ট তখন ঝুলে থাকবে নাকি কার্যকর হয়ে যাবে? নাকি নতুন সংবিধান না হওয়া পর্যন্ত পার্লামেন্ট ঝুলেই থাকবে? সংবিধান হওয়ার আগেই কি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে? এসব প্রশ্নেরও জবাব পরিষ্কার হওয়া উচিত। নির্বাচিত পার্লামেন্টকে কাজ করতে না দেওয়ার দৃষ্টান্ত তো আমাদের ইতিহাসেও আছে। একটি দেশের শাসনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জনের জন্য যেখানে একটি পার্লামেন্টই যথেষ্ট সেখানে কেন গণপরিষদের দাবি তোলা হচ্ছ? ১১ মে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় আইন উপদেষ্টা বলেছেন, একটা দেশের নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে দুই-তিন বছর সময় লাগতে পারে। কোনো কোনো দেশে ৮-৯ বছরও লেগেছে। আইন উপদেষ্টার এই বক্তব্য চলমান বাস্তবতায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এনসিপির গণপরিষদ গঠনের দাবি, আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং আরও দুয়েকজন উপদেষ্টার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার ইঙ্গিতপূর্ণ বক্তব্য সর্বোপরি বিলম্বিত ইলেকশনের পরিকল্পনা-এগুলোর মধ্যে কোনো যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্যের যে আকাক্সক্ষা, তা ভেস্তে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল, তা আজ অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছে।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ভাষায় আসছে একঘেয়েমি
চ্যাটজিপিটি ব্যবহারে ভাষায় আসছে একঘেয়েমি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত
বাউবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদ দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের
তারেক রহমানের ইমেজকে নষ্ট করা যাবে না: আবুল খায়ের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড
মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?
ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’
আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা