শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৬

আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল’। ২৪ থেকে ২৮ নভেম্বর ঢাকা আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় পাঁচ দিনের এ আয়োজনে ভারত ও বাংলাদেশের নামি শিল্পীরা অংশ নেবেন। এ আয়োজনের বিভিন্ন দিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে কথা হয় বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের লিটুর সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

‘শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব’ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য কতখানি সফলতা পাচ্ছে বলে মনে করেন?

-আমি মনে করি সফলতা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। সেদিক থেকে বলতে গেলে অর্জন যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বড়। আমাদের স্পেকটেটর হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যেখানে ভিআইপি তিন হাজার সেখানে সাধারণ দর্শক হলো ৬২ হাজার। এই ৬০-৬২ হাজারকে এভারেজ করলে উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক আসে। ক্লাসিক্যাল সংগীত শোনানোর জন্য পৃথিবীর অন্য কোথাও এ সময়ে কেউ দুই হাজার লোকও জড়ো করতে পারে না। সেদিক দিয়ে আমরা লাকি। ইন্ডিয়ায় কিছু কিছু স্থানে এরকম সংগীত আয়োজন হয়। সেখানে দুই হাজার আটশ লোক হয়। সেটার ব্যাপ্তি পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা। আমাদের উৎসবের ৫৫ ঘণ্টার প্রোগ্রামে তাও আবার বন্ধের দিন নয়, সবাই এ আয়োজন দেখতে ছুটে আসে প্রাণের টানে। চৌরাশিয়া সাহেবের বাঁশি শোনার জন্য রাত ৩টা পর্যন্ত সব বয়সের সংগীতপ্রেমী জেগে থাকে। সকালে অনেকের অফিস থাকে। তারপরও সবাই আসছে। এ সফলতা অবশ্যই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।

বেঙ্গল গ্রুপের এই সাফল্য অর্জন কীভাবে সম্ভব হলো?

আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, যে কোনো সেক্টরই হোক না কেন, সে ডাক্তার হোক, কি জুডিশিয়ালি লোক হোক বা একজন ইঞ্জিনিয়ার হোক- কাজ করতে গেলে মননের দরকার। যার মধ্যে আর্ট অ্যান্ড কালচারের প্রতি ইন্টারেস্ট আছে। সেটা ফাইন আর্ট, মিউজিক, থিয়েটার, সিনেমা বা বই পড়া হতে পারে। এসবই কিন্তু আর্ট। এ ফর্ম অব আর্টে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কিন্তু সচেতনভাবে সবগুলো ফর্মকে একসঙ্গে করেছে। সিনেমা, থিয়েটার, আর্কিটেকচার, মিউজিক কিংবা পাবলিকেশন্সেও বেঙ্গল আছে। আমার মনে হয়, লাস্ট ২০ বছরে আমাদের চেয়ে সমৃদ্ধ আর্কাইভ এশিয়ার কোথাও নেই। এই সমৃদ্ধ কর্মযজ্ঞই বেঙ্গলের সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশে শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব আয়োজনের ভাবনা কীভাবে এলো?

এর মূলে প্রথমে নির্দিষ্ট একটা উদ্দেশ্য ছিল। আলি আকবর খান, বেলায়েত খান, তার বাবা এনায়েত খান, রবি শঙ্কর, উদয় শঙ্কর, প্রত্যেকেই কিন্তু বাংলাদেশি। তারা শুধু বাংলাদেশেই কাজ করেননি, পৃথিবীব্যাপী ক্লাসিক্যাল মিউজিককে জনপ্রিয় করেছেন। তাহলে বাংলাদেশে কেন ক্ল্যাসিক্যাল মিউজিক হবে না? তারাও কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে চলে গেছেন দেশ ভাগ হওয়ার পর। কারণ তখন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করত না। সে জন্য আমি মনে করি, এই ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি আমাদের কাছে খুবই শক্তিশালী। সেটা উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের একটা বিরাট পাওনা। এ ভাবনা থেকেই মূলত এ আয়োজন।

এ আয়োজনের নামকরণ বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক ফেস্টিভ্যাল কেন?

ভারতে সব সময় এমন আয়োজনকে বলা হয় হিন্দুস্তানি ক্লাসিক্যাল মিউজিক বা ইন্ডিয়ান ক্লাসিক্যাল মিউজিক। আমি এ কথার সঙ্গে একমত নই। যার কারণে আমি নাম দিয়েছি বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল। অনেকেই আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। আমার যে প্রথম পার্টনার ছিল আইটিসি তারাও আমাদের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ করল- কেন আমরা হিন্দুস্তান ক্লাসিক্যাল মিউজিক নামে এ আয়োজন করলাম না। আমার যদি নাও করতে হয় তবুও আমি এমন করব না। সে জন্য আমি আমার এই উৎসবের নাম দিলাম বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক। বাংলাদেশে এর উত্পত্তি না হলেও সবচেয়ে বড় বড় যারা সবাই বাংলাদেশি, যেমন অজয় চক্রবর্তী। তিনি কিন্তু ময়মনসিংহের। নিখিল ব্যানার্জি যিনি ভালো সেতার বাদক ছিলেন তার বাড়িও আমাদের এখানেই। এরাই আসলে আমাদের মূলভিত্তি ছিল। আমার মনে হলো, এসব গৌরবকে ফিরিয়ে আনার জন্য একটা বিগ ব্যাং দরকার। মানুষকে আপ্লুুত আর একসঙ্গে করার জন্য একটা পরিকল্পনা করলাম। এভাবেই আসলে বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক নামকরণ চলে এসেছে।

শুরুতে সফলতার ছক আঁকার গল্পটি কেমন ছিল?

আমার ভাবনা ছিল এত মানুষকে যদি একই প্লাটফর্মে গান শোনাতে পারি তবে এর সার্থকতা আসবে। পাঁচ দিনব্যাপী গান শোনানো বিরাট ব্যাপার। রেজিস্ট্রেশন প্রসেস আরম্ভ করলাম। প্রথম বছর প্ল্যান করলাম বিনা টিকিটে আসবে সবাই। ছাত্রদের জন্য বাসের বন্দোবস্ত করলাম। আমাদের মূল টার্গেট ছিল ১৬-৩০ বছর বয়সের ছেলেমেয়েদের উচ্চাঙ্গ সংগীতে উৎসাহিত করা। আমি মনে করি, যে পাঁচ দিনব্যাপী শুদ্ধ গানকে নিতে পারে সে কোনো অশুদ্ধ কাজ করতে পারে না। কবি নজরুল কিংবা কবিগুরুর গান কিন্তু রাগভিত্তিক। ভালো শিল্পীদের গান রাগভিত্তিক হয়। প্রথম উৎসবে ২০ হাজারের মতো সমাগম হলো। সে সময় ইন্ডিয়ান শিল্পীরা আমাকে বলেছেন, ‘এ কোন পাগল স্টেডিয়াম মে ক্লাসিক্যাল মিউজিক কার রাহা?’ সেটা অবশ্য শিব কুমার শর্মাই বলেছিলেন। তবে তিনি এখন আমাদের ভালো বন্ধু, আমাদের প্রমোটার, অ্যাম্বাসেডর। তিনি সব জায়গাতেই বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও বেঙ্গল ফেস্টিভ্যালের মতো বড় উৎসব হয় না। আসলে এভাবেই আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করেছিলাম। তার পরের বছর বেড়ে হলো ৪০ হাজার। আর দিন দিন তো এর পরিধি এবং দর্শক সংখ্যা বাড়ছেই।

এ আয়োজন নিয়ে এখনকার ভাবনা কী?

এখন তো রেজিস্ট্রেশন কমাচ্ছি। নিরাপত্তার কারণেই তা করতে হচ্ছে। মাত্র তিন দিনে রেজিস্ট্রেশন ৬৫ হাজার হয়েছে। সে কারণেই আমরা তৃতীয় দিনেই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ করে দিয়েছি। দিন দিন এর ব্যাপকতা বাড়ছেই।

উৎসবকে ঘিরে কোন বয়সী দর্শকের হার বেশি মনে হয়?

এক সময় যে টার্গেট ছিল ১৮-৩০ বছর বয়সী ছেলেমেয়ে, তাদের উৎসবে পাচ্ছি। যারা ভিআইপি জোনে বসি তাদের মধ্যে ২০% মানুষ গান শুনতে আসে আর ৮০% মানুষ আসে শুধু আসার জন্য। এদের মধ্যে ১০% লোক সিরিয়াস লিসেনার। অনুষ্ঠানে যে মাপের মানুষ আসে তারা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যায় না। সব ক্যাটাগরির মানুষই এখানে থাকে। যারা গানের বোদ্ধা, সিভিল সোসাইটির মানুষ তারা প্রত্যেকেই কিন্তু এ উৎসবে আসে। তারা অবশ্যই কিছু পায় উৎসব থেকে, যার জন্য আসে।

এবারের আয়োজনকে ঘিরে নতুন পরিকল্পনা কী আছে?

উৎসব শুরুর তৃতীয় বছরে গিয়ে একটা একাডেমি করলাম। নাম দিলাম বেঙ্গল পরম্পরা। ইন্ডিয়া থেকে ১৭ জন গুরু এখানে নিয়ে আসি। উল্লাস কাসালকার হলেন প্রিন্সিপাল। তিনি এখানে ১৬ জন গুরুকে পারমিশন দিয়েছেন তালিম দেওয়ার জন্য। তারা নিয়মিত আসেন। তাদের মধ্যে কেউ তবলা, কেউ ধ্রুপদ, কেউ খেয়াল, কেউ সরোদ, সেতার শেখান। এখন শুরু করেছি বাঁশি এবং এসরাজ। বাংলা গানের জন্য এসরাজ শেখা দরকার। এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। শেখানোর সময় দেখলাম, বেশির ভাগ ছেলেমেয়েই ডেডিকেটেড হয় না। কারও অন্য কাজ থাকে, অর্থ উপার্জন করতে হয়। দূরে থেকে আসে। তখন কিছু লোককে থাকার ব্যবস্থা করে দিলাম। কিছু লোককে নিয়ে আনার ব্যবস্থা করলাম। ফুলটাইম গান শেখানোর জন্য ১৩৫ জনকে সম্পূর্ণ স্কলারশিপ দিয়েছি। এবারের উৎসবে এ বাচ্চারা দ্বিতীয়বার পারফর্ম করবে। গতবার করেছিল তবলা। এবার সেতার করবে একটা গ্রুপ, সরোদ করবে একটা গ্রুপ এবং আরেকটা গ্রুপ করবে তবলা। শুধু খেয়ালটা এবার রাখিনি। কারণ খেয়ালটা সেই মাপের এখনো হয়নি। নেক্সট বছরে করার প্ল্যান আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, আগামী ৫ বছর পর এদের মধ্য থেকে অন্তত ১০ জন বের হবে, যারা রশিদ খান বা শিব কুমারের সঙ্গে একই প্লাটফর্মে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় জায়গায় পারফর্ম করবে।

উৎসব নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন কী?

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ১৮-৩০ বছরের ছেলেমেয়েরা উৎসবে আসে। তারা বিশ্বের কাছে আমাদের সম্মান বাড়িয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ বলে, ‘ঢাকায় কোনো উৎসবে এলে আমরা এখন তীর্থস্থানে এসেছি। এখানে কোনো আওয়াজ নেই, কোনো ক্লাপিং নেই, কোনো ঝামেলা নেই। সবাই খুবই ধীরস্থিরভাবে গান-বাজনা শোনে। তারা কিন্তু জানে কখন তালি দিতে হবে আর কখন তালি দিতে হবে না। অযথা তারা কিছু করে না। আমি বিশ্বাস করি, যত বেশি সংস্কৃতি আর খেলাধুলার চর্চা  হবে, তত বেশি ক্রাইম কমবে। বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেট অথবা অন্যান্য বিনোদনের সময় দেশে ক্রাইম কমে যায়। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ করব, যদি দেশে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ সিনেমা হল করে দেন, কালচারাল সেন্টার করেন, আড্ডা মারার জায়গা করে দেন, বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে স্থান করে দেন তাহলে দেখবেন দেশে ক্রাইম রেট অনেক কমে আসবে। আমাদের ৮০,০০০ গ্রামকে যদি তিনটি ইউনিট করি তাহলে ২৫,০০০ বেশি গ্রাম হয়। প্রতিটি গ্রামে যদি কিছু স্পেস নিয়ে ক্লাব করে দেন, খেলাধুলার জায়গা করে দেন, বিনোদনের জায়গা করে দেন তাহলে কিছুটা হলেও দেশে ভালো কিছু হতে পারে। খুব বেশি খরচও হয় না কিন্তু। এই খরচ ব্যক্তিগতভাবে বা সেখানকার মানুষেরাই দিতে পারে। এটা সম্ভব। সবাইকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে। মোটকথা সবাইকে ভালো কাজে ইনগেইজড রাখতে হবে। তাহলেই দেশের উন্নতি হবে।

দেশের উন্নয়নে বেঙ্গল গ্রুপ আগামীতে নতুন কী উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?

আমরা বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেকচার করেছি, যেখান থেকে সারা দেশকে একটা রি-ডিজাইন করছি। হার্ভাড ইউনিভার্সিটি ও এমআইটির সঙ্গে মিলে একটা এক্সিবিশন করছি। এখনো চলছে। গুলশান থেকে ধানমন্ডি পর্যন্ত কীভাবে একটা মনোরেল করা যায়। পাবলিক প্লাজাগুলোকে কীভাবে সাজানো যায়। আমাদের বোর্ডে ১৭ জন বাংলাদেশি এবং ২০ জন বিদেশি নামিদামি আর্কিটেক জয়েন করেছে। এর জন্য কোনো ফি নিচ্ছি না। এটা করছি একটা এক্সারসাইজ হিসেবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের কাজ দিয়েছে। পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ডিজাইন করতে পারব।

আপনি আবাহনী স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক সভাপতি। ক্রীড়া উন্নয়নে বর্তমানে কী কাজ করছেন?

আমি কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে জড়িত না। কোনো খেলাধুলার সঙ্গেও না। আবাহনীর সঙ্গে এক সময় ছিলাম যখন তারা দুঃসময়ে ছিল। এক সময় আমি নিজেও খেলতাম। খেলাধুলার প্রতি সব সময় একটা নেশা ছিল। আমার মামা খুব নামকরা খেলোয়াড় ছিলেন। কামাল স্পোর্টিং ক্লাব তার নামেই। সেই জন্য খেলাধুলার সঙ্গে আমাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আমি নিজেও বিশ্বাস করি, স্পোর্টসের বিকল্প মাধ্যম নেই। শিগগিরই একটি উদ্যোগ নেব। দেশীয় পুরনো খেলাগুলো ফিরিয়ে আনব। দেশজ  খেলা, যেমন- ডাংগুলি, মারবেল, লাটিম, সাতচারা। এসব দেশজ খেলাকে আমি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এরকম ৩০ হাজার বা ২৫ হাজার ক্লাব যদি বাংলাদেশে হয়, তাহলে এসব খেলা নিয়ে বছরে একটা উৎসব করা যায়। বাজেট হবে খুব করে হলেও ১০ হাজার। এটা অসম্ভবের কিছুই নয়।   

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে বেঙ্গল গ্রুপ। এক্ষেত্রে আগামী উদ্যোগ কী?

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বরাবরই বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ‘মেঘমল্লার’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ করলাম। এগুলো সম্মাননাও পেয়েছে। আর কিছু চলচ্চিত্র করেছি। ৫টি ছবি এখন প্রক্রিয়াধীন আছে। কাজ চলছে। আশা করি ভালোই হবে। তা ছাড়া দেশে এক হাজার সিনেমা হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। সিনেমা হল বাড়লে ভালো নির্মাতারা আবার এগিয়ে আসবেন। ছবির সংখ্যা বাড়বে এবং এই শিল্প আবার সমৃদ্ধ হবে। আমরা সমস্ত আর্ট ফর্মকে নিয়ে কাজ করছি। আমরা চাই বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম একটি সুস্থ ধারায় ফিরে আসুক। একটি গানের টিভি চ্যানেল করব। বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা কমে গেছে। তাদের জন্য কোনো টিভি চ্যানেল নেই। শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান আগের মতো দেখা যায় না। শিল্প-সংস্কৃতির সব শাখা নিয়েই বেঙ্গল কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য