শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৬

আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল’। ২৪ থেকে ২৮ নভেম্বর ঢাকা আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় পাঁচ দিনের এ আয়োজনে ভারত ও বাংলাদেশের নামি শিল্পীরা অংশ নেবেন। এ আয়োজনের বিভিন্ন দিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে কথা হয় বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের লিটুর সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

‘শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব’ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য কতখানি সফলতা পাচ্ছে বলে মনে করেন?

-আমি মনে করি সফলতা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। সেদিক থেকে বলতে গেলে অর্জন যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বড়। আমাদের স্পেকটেটর হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যেখানে ভিআইপি তিন হাজার সেখানে সাধারণ দর্শক হলো ৬২ হাজার। এই ৬০-৬২ হাজারকে এভারেজ করলে উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক আসে। ক্লাসিক্যাল সংগীত শোনানোর জন্য পৃথিবীর অন্য কোথাও এ সময়ে কেউ দুই হাজার লোকও জড়ো করতে পারে না। সেদিক দিয়ে আমরা লাকি। ইন্ডিয়ায় কিছু কিছু স্থানে এরকম সংগীত আয়োজন হয়। সেখানে দুই হাজার আটশ লোক হয়। সেটার ব্যাপ্তি পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা। আমাদের উৎসবের ৫৫ ঘণ্টার প্রোগ্রামে তাও আবার বন্ধের দিন নয়, সবাই এ আয়োজন দেখতে ছুটে আসে প্রাণের টানে। চৌরাশিয়া সাহেবের বাঁশি শোনার জন্য রাত ৩টা পর্যন্ত সব বয়সের সংগীতপ্রেমী জেগে থাকে। সকালে অনেকের অফিস থাকে। তারপরও সবাই আসছে। এ সফলতা অবশ্যই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।

বেঙ্গল গ্রুপের এই সাফল্য অর্জন কীভাবে সম্ভব হলো?

আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, যে কোনো সেক্টরই হোক না কেন, সে ডাক্তার হোক, কি জুডিশিয়ালি লোক হোক বা একজন ইঞ্জিনিয়ার হোক- কাজ করতে গেলে মননের দরকার। যার মধ্যে আর্ট অ্যান্ড কালচারের প্রতি ইন্টারেস্ট আছে। সেটা ফাইন আর্ট, মিউজিক, থিয়েটার, সিনেমা বা বই পড়া হতে পারে। এসবই কিন্তু আর্ট। এ ফর্ম অব আর্টে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কিন্তু সচেতনভাবে সবগুলো ফর্মকে একসঙ্গে করেছে। সিনেমা, থিয়েটার, আর্কিটেকচার, মিউজিক কিংবা পাবলিকেশন্সেও বেঙ্গল আছে। আমার মনে হয়, লাস্ট ২০ বছরে আমাদের চেয়ে সমৃদ্ধ আর্কাইভ এশিয়ার কোথাও নেই। এই সমৃদ্ধ কর্মযজ্ঞই বেঙ্গলের সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশে শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব আয়োজনের ভাবনা কীভাবে এলো?

এর মূলে প্রথমে নির্দিষ্ট একটা উদ্দেশ্য ছিল। আলি আকবর খান, বেলায়েত খান, তার বাবা এনায়েত খান, রবি শঙ্কর, উদয় শঙ্কর, প্রত্যেকেই কিন্তু বাংলাদেশি। তারা শুধু বাংলাদেশেই কাজ করেননি, পৃথিবীব্যাপী ক্লাসিক্যাল মিউজিককে জনপ্রিয় করেছেন। তাহলে বাংলাদেশে কেন ক্ল্যাসিক্যাল মিউজিক হবে না? তারাও কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে চলে গেছেন দেশ ভাগ হওয়ার পর। কারণ তখন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করত না। সে জন্য আমি মনে করি, এই ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি আমাদের কাছে খুবই শক্তিশালী। সেটা উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের একটা বিরাট পাওনা। এ ভাবনা থেকেই মূলত এ আয়োজন।

এ আয়োজনের নামকরণ বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক ফেস্টিভ্যাল কেন?

ভারতে সব সময় এমন আয়োজনকে বলা হয় হিন্দুস্তানি ক্লাসিক্যাল মিউজিক বা ইন্ডিয়ান ক্লাসিক্যাল মিউজিক। আমি এ কথার সঙ্গে একমত নই। যার কারণে আমি নাম দিয়েছি বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল। অনেকেই আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। আমার যে প্রথম পার্টনার ছিল আইটিসি তারাও আমাদের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ করল- কেন আমরা হিন্দুস্তান ক্লাসিক্যাল মিউজিক নামে এ আয়োজন করলাম না। আমার যদি নাও করতে হয় তবুও আমি এমন করব না। সে জন্য আমি আমার এই উৎসবের নাম দিলাম বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক। বাংলাদেশে এর উত্পত্তি না হলেও সবচেয়ে বড় বড় যারা সবাই বাংলাদেশি, যেমন অজয় চক্রবর্তী। তিনি কিন্তু ময়মনসিংহের। নিখিল ব্যানার্জি যিনি ভালো সেতার বাদক ছিলেন তার বাড়িও আমাদের এখানেই। এরাই আসলে আমাদের মূলভিত্তি ছিল। আমার মনে হলো, এসব গৌরবকে ফিরিয়ে আনার জন্য একটা বিগ ব্যাং দরকার। মানুষকে আপ্লুুত আর একসঙ্গে করার জন্য একটা পরিকল্পনা করলাম। এভাবেই আসলে বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক নামকরণ চলে এসেছে।

শুরুতে সফলতার ছক আঁকার গল্পটি কেমন ছিল?

আমার ভাবনা ছিল এত মানুষকে যদি একই প্লাটফর্মে গান শোনাতে পারি তবে এর সার্থকতা আসবে। পাঁচ দিনব্যাপী গান শোনানো বিরাট ব্যাপার। রেজিস্ট্রেশন প্রসেস আরম্ভ করলাম। প্রথম বছর প্ল্যান করলাম বিনা টিকিটে আসবে সবাই। ছাত্রদের জন্য বাসের বন্দোবস্ত করলাম। আমাদের মূল টার্গেট ছিল ১৬-৩০ বছর বয়সের ছেলেমেয়েদের উচ্চাঙ্গ সংগীতে উৎসাহিত করা। আমি মনে করি, যে পাঁচ দিনব্যাপী শুদ্ধ গানকে নিতে পারে সে কোনো অশুদ্ধ কাজ করতে পারে না। কবি নজরুল কিংবা কবিগুরুর গান কিন্তু রাগভিত্তিক। ভালো শিল্পীদের গান রাগভিত্তিক হয়। প্রথম উৎসবে ২০ হাজারের মতো সমাগম হলো। সে সময় ইন্ডিয়ান শিল্পীরা আমাকে বলেছেন, ‘এ কোন পাগল স্টেডিয়াম মে ক্লাসিক্যাল মিউজিক কার রাহা?’ সেটা অবশ্য শিব কুমার শর্মাই বলেছিলেন। তবে তিনি এখন আমাদের ভালো বন্ধু, আমাদের প্রমোটার, অ্যাম্বাসেডর। তিনি সব জায়গাতেই বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও বেঙ্গল ফেস্টিভ্যালের মতো বড় উৎসব হয় না। আসলে এভাবেই আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করেছিলাম। তার পরের বছর বেড়ে হলো ৪০ হাজার। আর দিন দিন তো এর পরিধি এবং দর্শক সংখ্যা বাড়ছেই।

এ আয়োজন নিয়ে এখনকার ভাবনা কী?

এখন তো রেজিস্ট্রেশন কমাচ্ছি। নিরাপত্তার কারণেই তা করতে হচ্ছে। মাত্র তিন দিনে রেজিস্ট্রেশন ৬৫ হাজার হয়েছে। সে কারণেই আমরা তৃতীয় দিনেই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ করে দিয়েছি। দিন দিন এর ব্যাপকতা বাড়ছেই।

উৎসবকে ঘিরে কোন বয়সী দর্শকের হার বেশি মনে হয়?

এক সময় যে টার্গেট ছিল ১৮-৩০ বছর বয়সী ছেলেমেয়ে, তাদের উৎসবে পাচ্ছি। যারা ভিআইপি জোনে বসি তাদের মধ্যে ২০% মানুষ গান শুনতে আসে আর ৮০% মানুষ আসে শুধু আসার জন্য। এদের মধ্যে ১০% লোক সিরিয়াস লিসেনার। অনুষ্ঠানে যে মাপের মানুষ আসে তারা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যায় না। সব ক্যাটাগরির মানুষই এখানে থাকে। যারা গানের বোদ্ধা, সিভিল সোসাইটির মানুষ তারা প্রত্যেকেই কিন্তু এ উৎসবে আসে। তারা অবশ্যই কিছু পায় উৎসব থেকে, যার জন্য আসে।

এবারের আয়োজনকে ঘিরে নতুন পরিকল্পনা কী আছে?

উৎসব শুরুর তৃতীয় বছরে গিয়ে একটা একাডেমি করলাম। নাম দিলাম বেঙ্গল পরম্পরা। ইন্ডিয়া থেকে ১৭ জন গুরু এখানে নিয়ে আসি। উল্লাস কাসালকার হলেন প্রিন্সিপাল। তিনি এখানে ১৬ জন গুরুকে পারমিশন দিয়েছেন তালিম দেওয়ার জন্য। তারা নিয়মিত আসেন। তাদের মধ্যে কেউ তবলা, কেউ ধ্রুপদ, কেউ খেয়াল, কেউ সরোদ, সেতার শেখান। এখন শুরু করেছি বাঁশি এবং এসরাজ। বাংলা গানের জন্য এসরাজ শেখা দরকার। এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। শেখানোর সময় দেখলাম, বেশির ভাগ ছেলেমেয়েই ডেডিকেটেড হয় না। কারও অন্য কাজ থাকে, অর্থ উপার্জন করতে হয়। দূরে থেকে আসে। তখন কিছু লোককে থাকার ব্যবস্থা করে দিলাম। কিছু লোককে নিয়ে আনার ব্যবস্থা করলাম। ফুলটাইম গান শেখানোর জন্য ১৩৫ জনকে সম্পূর্ণ স্কলারশিপ দিয়েছি। এবারের উৎসবে এ বাচ্চারা দ্বিতীয়বার পারফর্ম করবে। গতবার করেছিল তবলা। এবার সেতার করবে একটা গ্রুপ, সরোদ করবে একটা গ্রুপ এবং আরেকটা গ্রুপ করবে তবলা। শুধু খেয়ালটা এবার রাখিনি। কারণ খেয়ালটা সেই মাপের এখনো হয়নি। নেক্সট বছরে করার প্ল্যান আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, আগামী ৫ বছর পর এদের মধ্য থেকে অন্তত ১০ জন বের হবে, যারা রশিদ খান বা শিব কুমারের সঙ্গে একই প্লাটফর্মে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় জায়গায় পারফর্ম করবে।

উৎসব নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন কী?

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ১৮-৩০ বছরের ছেলেমেয়েরা উৎসবে আসে। তারা বিশ্বের কাছে আমাদের সম্মান বাড়িয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ বলে, ‘ঢাকায় কোনো উৎসবে এলে আমরা এখন তীর্থস্থানে এসেছি। এখানে কোনো আওয়াজ নেই, কোনো ক্লাপিং নেই, কোনো ঝামেলা নেই। সবাই খুবই ধীরস্থিরভাবে গান-বাজনা শোনে। তারা কিন্তু জানে কখন তালি দিতে হবে আর কখন তালি দিতে হবে না। অযথা তারা কিছু করে না। আমি বিশ্বাস করি, যত বেশি সংস্কৃতি আর খেলাধুলার চর্চা  হবে, তত বেশি ক্রাইম কমবে। বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেট অথবা অন্যান্য বিনোদনের সময় দেশে ক্রাইম কমে যায়। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ করব, যদি দেশে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ সিনেমা হল করে দেন, কালচারাল সেন্টার করেন, আড্ডা মারার জায়গা করে দেন, বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে স্থান করে দেন তাহলে দেখবেন দেশে ক্রাইম রেট অনেক কমে আসবে। আমাদের ৮০,০০০ গ্রামকে যদি তিনটি ইউনিট করি তাহলে ২৫,০০০ বেশি গ্রাম হয়। প্রতিটি গ্রামে যদি কিছু স্পেস নিয়ে ক্লাব করে দেন, খেলাধুলার জায়গা করে দেন, বিনোদনের জায়গা করে দেন তাহলে কিছুটা হলেও দেশে ভালো কিছু হতে পারে। খুব বেশি খরচও হয় না কিন্তু। এই খরচ ব্যক্তিগতভাবে বা সেখানকার মানুষেরাই দিতে পারে। এটা সম্ভব। সবাইকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে। মোটকথা সবাইকে ভালো কাজে ইনগেইজড রাখতে হবে। তাহলেই দেশের উন্নতি হবে।

দেশের উন্নয়নে বেঙ্গল গ্রুপ আগামীতে নতুন কী উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?

আমরা বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেকচার করেছি, যেখান থেকে সারা দেশকে একটা রি-ডিজাইন করছি। হার্ভাড ইউনিভার্সিটি ও এমআইটির সঙ্গে মিলে একটা এক্সিবিশন করছি। এখনো চলছে। গুলশান থেকে ধানমন্ডি পর্যন্ত কীভাবে একটা মনোরেল করা যায়। পাবলিক প্লাজাগুলোকে কীভাবে সাজানো যায়। আমাদের বোর্ডে ১৭ জন বাংলাদেশি এবং ২০ জন বিদেশি নামিদামি আর্কিটেক জয়েন করেছে। এর জন্য কোনো ফি নিচ্ছি না। এটা করছি একটা এক্সারসাইজ হিসেবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের কাজ দিয়েছে। পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ডিজাইন করতে পারব।

আপনি আবাহনী স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক সভাপতি। ক্রীড়া উন্নয়নে বর্তমানে কী কাজ করছেন?

আমি কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে জড়িত না। কোনো খেলাধুলার সঙ্গেও না। আবাহনীর সঙ্গে এক সময় ছিলাম যখন তারা দুঃসময়ে ছিল। এক সময় আমি নিজেও খেলতাম। খেলাধুলার প্রতি সব সময় একটা নেশা ছিল। আমার মামা খুব নামকরা খেলোয়াড় ছিলেন। কামাল স্পোর্টিং ক্লাব তার নামেই। সেই জন্য খেলাধুলার সঙ্গে আমাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আমি নিজেও বিশ্বাস করি, স্পোর্টসের বিকল্প মাধ্যম নেই। শিগগিরই একটি উদ্যোগ নেব। দেশীয় পুরনো খেলাগুলো ফিরিয়ে আনব। দেশজ  খেলা, যেমন- ডাংগুলি, মারবেল, লাটিম, সাতচারা। এসব দেশজ খেলাকে আমি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এরকম ৩০ হাজার বা ২৫ হাজার ক্লাব যদি বাংলাদেশে হয়, তাহলে এসব খেলা নিয়ে বছরে একটা উৎসব করা যায়। বাজেট হবে খুব করে হলেও ১০ হাজার। এটা অসম্ভবের কিছুই নয়।   

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে বেঙ্গল গ্রুপ। এক্ষেত্রে আগামী উদ্যোগ কী?

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বরাবরই বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ‘মেঘমল্লার’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ করলাম। এগুলো সম্মাননাও পেয়েছে। আর কিছু চলচ্চিত্র করেছি। ৫টি ছবি এখন প্রক্রিয়াধীন আছে। কাজ চলছে। আশা করি ভালোই হবে। তা ছাড়া দেশে এক হাজার সিনেমা হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। সিনেমা হল বাড়লে ভালো নির্মাতারা আবার এগিয়ে আসবেন। ছবির সংখ্যা বাড়বে এবং এই শিল্প আবার সমৃদ্ধ হবে। আমরা সমস্ত আর্ট ফর্মকে নিয়ে কাজ করছি। আমরা চাই বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম একটি সুস্থ ধারায় ফিরে আসুক। একটি গানের টিভি চ্যানেল করব। বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা কমে গেছে। তাদের জন্য কোনো টিভি চ্যানেল নেই। শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান আগের মতো দেখা যায় না। শিল্প-সংস্কৃতির সব শাখা নিয়েই বেঙ্গল কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ