শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৬

আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল’। ২৪ থেকে ২৮ নভেম্বর ঢাকা আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় পাঁচ দিনের এ আয়োজনে ভারত ও বাংলাদেশের নামি শিল্পীরা অংশ নেবেন। এ আয়োজনের বিভিন্ন দিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে কথা হয় বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের লিটুর সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

‘শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব’ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য কতখানি সফলতা পাচ্ছে বলে মনে করেন?

-আমি মনে করি সফলতা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। সেদিক থেকে বলতে গেলে অর্জন যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বড়। আমাদের স্পেকটেটর হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যেখানে ভিআইপি তিন হাজার সেখানে সাধারণ দর্শক হলো ৬২ হাজার। এই ৬০-৬২ হাজারকে এভারেজ করলে উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক আসে। ক্লাসিক্যাল সংগীত শোনানোর জন্য পৃথিবীর অন্য কোথাও এ সময়ে কেউ দুই হাজার লোকও জড়ো করতে পারে না। সেদিক দিয়ে আমরা লাকি। ইন্ডিয়ায় কিছু কিছু স্থানে এরকম সংগীত আয়োজন হয়। সেখানে দুই হাজার আটশ লোক হয়। সেটার ব্যাপ্তি পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা। আমাদের উৎসবের ৫৫ ঘণ্টার প্রোগ্রামে তাও আবার বন্ধের দিন নয়, সবাই এ আয়োজন দেখতে ছুটে আসে প্রাণের টানে। চৌরাশিয়া সাহেবের বাঁশি শোনার জন্য রাত ৩টা পর্যন্ত সব বয়সের সংগীতপ্রেমী জেগে থাকে। সকালে অনেকের অফিস থাকে। তারপরও সবাই আসছে। এ সফলতা অবশ্যই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।

বেঙ্গল গ্রুপের এই সাফল্য অর্জন কীভাবে সম্ভব হলো?

আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, যে কোনো সেক্টরই হোক না কেন, সে ডাক্তার হোক, কি জুডিশিয়ালি লোক হোক বা একজন ইঞ্জিনিয়ার হোক- কাজ করতে গেলে মননের দরকার। যার মধ্যে আর্ট অ্যান্ড কালচারের প্রতি ইন্টারেস্ট আছে। সেটা ফাইন আর্ট, মিউজিক, থিয়েটার, সিনেমা বা বই পড়া হতে পারে। এসবই কিন্তু আর্ট। এ ফর্ম অব আর্টে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কিন্তু সচেতনভাবে সবগুলো ফর্মকে একসঙ্গে করেছে। সিনেমা, থিয়েটার, আর্কিটেকচার, মিউজিক কিংবা পাবলিকেশন্সেও বেঙ্গল আছে। আমার মনে হয়, লাস্ট ২০ বছরে আমাদের চেয়ে সমৃদ্ধ আর্কাইভ এশিয়ার কোথাও নেই। এই সমৃদ্ধ কর্মযজ্ঞই বেঙ্গলের সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশে শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব আয়োজনের ভাবনা কীভাবে এলো?

এর মূলে প্রথমে নির্দিষ্ট একটা উদ্দেশ্য ছিল। আলি আকবর খান, বেলায়েত খান, তার বাবা এনায়েত খান, রবি শঙ্কর, উদয় শঙ্কর, প্রত্যেকেই কিন্তু বাংলাদেশি। তারা শুধু বাংলাদেশেই কাজ করেননি, পৃথিবীব্যাপী ক্লাসিক্যাল মিউজিককে জনপ্রিয় করেছেন। তাহলে বাংলাদেশে কেন ক্ল্যাসিক্যাল মিউজিক হবে না? তারাও কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে চলে গেছেন দেশ ভাগ হওয়ার পর। কারণ তখন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করত না। সে জন্য আমি মনে করি, এই ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি আমাদের কাছে খুবই শক্তিশালী। সেটা উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের একটা বিরাট পাওনা। এ ভাবনা থেকেই মূলত এ আয়োজন।

এ আয়োজনের নামকরণ বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক ফেস্টিভ্যাল কেন?

ভারতে সব সময় এমন আয়োজনকে বলা হয় হিন্দুস্তানি ক্লাসিক্যাল মিউজিক বা ইন্ডিয়ান ক্লাসিক্যাল মিউজিক। আমি এ কথার সঙ্গে একমত নই। যার কারণে আমি নাম দিয়েছি বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল। অনেকেই আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। আমার যে প্রথম পার্টনার ছিল আইটিসি তারাও আমাদের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ করল- কেন আমরা হিন্দুস্তান ক্লাসিক্যাল মিউজিক নামে এ আয়োজন করলাম না। আমার যদি নাও করতে হয় তবুও আমি এমন করব না। সে জন্য আমি আমার এই উৎসবের নাম দিলাম বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক। বাংলাদেশে এর উত্পত্তি না হলেও সবচেয়ে বড় বড় যারা সবাই বাংলাদেশি, যেমন অজয় চক্রবর্তী। তিনি কিন্তু ময়মনসিংহের। নিখিল ব্যানার্জি যিনি ভালো সেতার বাদক ছিলেন তার বাড়িও আমাদের এখানেই। এরাই আসলে আমাদের মূলভিত্তি ছিল। আমার মনে হলো, এসব গৌরবকে ফিরিয়ে আনার জন্য একটা বিগ ব্যাং দরকার। মানুষকে আপ্লুুত আর একসঙ্গে করার জন্য একটা পরিকল্পনা করলাম। এভাবেই আসলে বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক নামকরণ চলে এসেছে।

শুরুতে সফলতার ছক আঁকার গল্পটি কেমন ছিল?

আমার ভাবনা ছিল এত মানুষকে যদি একই প্লাটফর্মে গান শোনাতে পারি তবে এর সার্থকতা আসবে। পাঁচ দিনব্যাপী গান শোনানো বিরাট ব্যাপার। রেজিস্ট্রেশন প্রসেস আরম্ভ করলাম। প্রথম বছর প্ল্যান করলাম বিনা টিকিটে আসবে সবাই। ছাত্রদের জন্য বাসের বন্দোবস্ত করলাম। আমাদের মূল টার্গেট ছিল ১৬-৩০ বছর বয়সের ছেলেমেয়েদের উচ্চাঙ্গ সংগীতে উৎসাহিত করা। আমি মনে করি, যে পাঁচ দিনব্যাপী শুদ্ধ গানকে নিতে পারে সে কোনো অশুদ্ধ কাজ করতে পারে না। কবি নজরুল কিংবা কবিগুরুর গান কিন্তু রাগভিত্তিক। ভালো শিল্পীদের গান রাগভিত্তিক হয়। প্রথম উৎসবে ২০ হাজারের মতো সমাগম হলো। সে সময় ইন্ডিয়ান শিল্পীরা আমাকে বলেছেন, ‘এ কোন পাগল স্টেডিয়াম মে ক্লাসিক্যাল মিউজিক কার রাহা?’ সেটা অবশ্য শিব কুমার শর্মাই বলেছিলেন। তবে তিনি এখন আমাদের ভালো বন্ধু, আমাদের প্রমোটার, অ্যাম্বাসেডর। তিনি সব জায়গাতেই বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও বেঙ্গল ফেস্টিভ্যালের মতো বড় উৎসব হয় না। আসলে এভাবেই আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করেছিলাম। তার পরের বছর বেড়ে হলো ৪০ হাজার। আর দিন দিন তো এর পরিধি এবং দর্শক সংখ্যা বাড়ছেই।

এ আয়োজন নিয়ে এখনকার ভাবনা কী?

এখন তো রেজিস্ট্রেশন কমাচ্ছি। নিরাপত্তার কারণেই তা করতে হচ্ছে। মাত্র তিন দিনে রেজিস্ট্রেশন ৬৫ হাজার হয়েছে। সে কারণেই আমরা তৃতীয় দিনেই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ করে দিয়েছি। দিন দিন এর ব্যাপকতা বাড়ছেই।

উৎসবকে ঘিরে কোন বয়সী দর্শকের হার বেশি মনে হয়?

এক সময় যে টার্গেট ছিল ১৮-৩০ বছর বয়সী ছেলেমেয়ে, তাদের উৎসবে পাচ্ছি। যারা ভিআইপি জোনে বসি তাদের মধ্যে ২০% মানুষ গান শুনতে আসে আর ৮০% মানুষ আসে শুধু আসার জন্য। এদের মধ্যে ১০% লোক সিরিয়াস লিসেনার। অনুষ্ঠানে যে মাপের মানুষ আসে তারা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যায় না। সব ক্যাটাগরির মানুষই এখানে থাকে। যারা গানের বোদ্ধা, সিভিল সোসাইটির মানুষ তারা প্রত্যেকেই কিন্তু এ উৎসবে আসে। তারা অবশ্যই কিছু পায় উৎসব থেকে, যার জন্য আসে।

এবারের আয়োজনকে ঘিরে নতুন পরিকল্পনা কী আছে?

উৎসব শুরুর তৃতীয় বছরে গিয়ে একটা একাডেমি করলাম। নাম দিলাম বেঙ্গল পরম্পরা। ইন্ডিয়া থেকে ১৭ জন গুরু এখানে নিয়ে আসি। উল্লাস কাসালকার হলেন প্রিন্সিপাল। তিনি এখানে ১৬ জন গুরুকে পারমিশন দিয়েছেন তালিম দেওয়ার জন্য। তারা নিয়মিত আসেন। তাদের মধ্যে কেউ তবলা, কেউ ধ্রুপদ, কেউ খেয়াল, কেউ সরোদ, সেতার শেখান। এখন শুরু করেছি বাঁশি এবং এসরাজ। বাংলা গানের জন্য এসরাজ শেখা দরকার। এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। শেখানোর সময় দেখলাম, বেশির ভাগ ছেলেমেয়েই ডেডিকেটেড হয় না। কারও অন্য কাজ থাকে, অর্থ উপার্জন করতে হয়। দূরে থেকে আসে। তখন কিছু লোককে থাকার ব্যবস্থা করে দিলাম। কিছু লোককে নিয়ে আনার ব্যবস্থা করলাম। ফুলটাইম গান শেখানোর জন্য ১৩৫ জনকে সম্পূর্ণ স্কলারশিপ দিয়েছি। এবারের উৎসবে এ বাচ্চারা দ্বিতীয়বার পারফর্ম করবে। গতবার করেছিল তবলা। এবার সেতার করবে একটা গ্রুপ, সরোদ করবে একটা গ্রুপ এবং আরেকটা গ্রুপ করবে তবলা। শুধু খেয়ালটা এবার রাখিনি। কারণ খেয়ালটা সেই মাপের এখনো হয়নি। নেক্সট বছরে করার প্ল্যান আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, আগামী ৫ বছর পর এদের মধ্য থেকে অন্তত ১০ জন বের হবে, যারা রশিদ খান বা শিব কুমারের সঙ্গে একই প্লাটফর্মে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় জায়গায় পারফর্ম করবে।

উৎসব নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন কী?

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ১৮-৩০ বছরের ছেলেমেয়েরা উৎসবে আসে। তারা বিশ্বের কাছে আমাদের সম্মান বাড়িয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ বলে, ‘ঢাকায় কোনো উৎসবে এলে আমরা এখন তীর্থস্থানে এসেছি। এখানে কোনো আওয়াজ নেই, কোনো ক্লাপিং নেই, কোনো ঝামেলা নেই। সবাই খুবই ধীরস্থিরভাবে গান-বাজনা শোনে। তারা কিন্তু জানে কখন তালি দিতে হবে আর কখন তালি দিতে হবে না। অযথা তারা কিছু করে না। আমি বিশ্বাস করি, যত বেশি সংস্কৃতি আর খেলাধুলার চর্চা  হবে, তত বেশি ক্রাইম কমবে। বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেট অথবা অন্যান্য বিনোদনের সময় দেশে ক্রাইম কমে যায়। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ করব, যদি দেশে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ সিনেমা হল করে দেন, কালচারাল সেন্টার করেন, আড্ডা মারার জায়গা করে দেন, বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে স্থান করে দেন তাহলে দেখবেন দেশে ক্রাইম রেট অনেক কমে আসবে। আমাদের ৮০,০০০ গ্রামকে যদি তিনটি ইউনিট করি তাহলে ২৫,০০০ বেশি গ্রাম হয়। প্রতিটি গ্রামে যদি কিছু স্পেস নিয়ে ক্লাব করে দেন, খেলাধুলার জায়গা করে দেন, বিনোদনের জায়গা করে দেন তাহলে কিছুটা হলেও দেশে ভালো কিছু হতে পারে। খুব বেশি খরচও হয় না কিন্তু। এই খরচ ব্যক্তিগতভাবে বা সেখানকার মানুষেরাই দিতে পারে। এটা সম্ভব। সবাইকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে। মোটকথা সবাইকে ভালো কাজে ইনগেইজড রাখতে হবে। তাহলেই দেশের উন্নতি হবে।

দেশের উন্নয়নে বেঙ্গল গ্রুপ আগামীতে নতুন কী উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?

আমরা বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেকচার করেছি, যেখান থেকে সারা দেশকে একটা রি-ডিজাইন করছি। হার্ভাড ইউনিভার্সিটি ও এমআইটির সঙ্গে মিলে একটা এক্সিবিশন করছি। এখনো চলছে। গুলশান থেকে ধানমন্ডি পর্যন্ত কীভাবে একটা মনোরেল করা যায়। পাবলিক প্লাজাগুলোকে কীভাবে সাজানো যায়। আমাদের বোর্ডে ১৭ জন বাংলাদেশি এবং ২০ জন বিদেশি নামিদামি আর্কিটেক জয়েন করেছে। এর জন্য কোনো ফি নিচ্ছি না। এটা করছি একটা এক্সারসাইজ হিসেবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের কাজ দিয়েছে। পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ডিজাইন করতে পারব।

আপনি আবাহনী স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক সভাপতি। ক্রীড়া উন্নয়নে বর্তমানে কী কাজ করছেন?

আমি কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে জড়িত না। কোনো খেলাধুলার সঙ্গেও না। আবাহনীর সঙ্গে এক সময় ছিলাম যখন তারা দুঃসময়ে ছিল। এক সময় আমি নিজেও খেলতাম। খেলাধুলার প্রতি সব সময় একটা নেশা ছিল। আমার মামা খুব নামকরা খেলোয়াড় ছিলেন। কামাল স্পোর্টিং ক্লাব তার নামেই। সেই জন্য খেলাধুলার সঙ্গে আমাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আমি নিজেও বিশ্বাস করি, স্পোর্টসের বিকল্প মাধ্যম নেই। শিগগিরই একটি উদ্যোগ নেব। দেশীয় পুরনো খেলাগুলো ফিরিয়ে আনব। দেশজ  খেলা, যেমন- ডাংগুলি, মারবেল, লাটিম, সাতচারা। এসব দেশজ খেলাকে আমি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এরকম ৩০ হাজার বা ২৫ হাজার ক্লাব যদি বাংলাদেশে হয়, তাহলে এসব খেলা নিয়ে বছরে একটা উৎসব করা যায়। বাজেট হবে খুব করে হলেও ১০ হাজার। এটা অসম্ভবের কিছুই নয়।   

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে বেঙ্গল গ্রুপ। এক্ষেত্রে আগামী উদ্যোগ কী?

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বরাবরই বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ‘মেঘমল্লার’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ করলাম। এগুলো সম্মাননাও পেয়েছে। আর কিছু চলচ্চিত্র করেছি। ৫টি ছবি এখন প্রক্রিয়াধীন আছে। কাজ চলছে। আশা করি ভালোই হবে। তা ছাড়া দেশে এক হাজার সিনেমা হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। সিনেমা হল বাড়লে ভালো নির্মাতারা আবার এগিয়ে আসবেন। ছবির সংখ্যা বাড়বে এবং এই শিল্প আবার সমৃদ্ধ হবে। আমরা সমস্ত আর্ট ফর্মকে নিয়ে কাজ করছি। আমরা চাই বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম একটি সুস্থ ধারায় ফিরে আসুক। একটি গানের টিভি চ্যানেল করব। বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা কমে গেছে। তাদের জন্য কোনো টিভি চ্যানেল নেই। শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান আগের মতো দেখা যায় না। শিল্প-সংস্কৃতির সব শাখা নিয়েই বেঙ্গল কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
প্রেম ও গডফাদারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা