শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৬

আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি খুবই শক্তিশালী

পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল’। ২৪ থেকে ২৮ নভেম্বর ঢাকা আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় পাঁচ দিনের এ আয়োজনে ভারত ও বাংলাদেশের নামি শিল্পীরা অংশ নেবেন। এ আয়োজনের বিভিন্ন দিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে কথা হয় বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের লিটুর সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ ও পান্থ আফজাল

 

‘শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব’ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য কতখানি সফলতা পাচ্ছে বলে মনে করেন?

-আমি মনে করি সফলতা প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। সেদিক থেকে বলতে গেলে অর্জন যা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বড়। আমাদের স্পেকটেটর হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যেখানে ভিআইপি তিন হাজার সেখানে সাধারণ দর্শক হলো ৬২ হাজার। এই ৬০-৬২ হাজারকে এভারেজ করলে উৎসবে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার লোক আসে। ক্লাসিক্যাল সংগীত শোনানোর জন্য পৃথিবীর অন্য কোথাও এ সময়ে কেউ দুই হাজার লোকও জড়ো করতে পারে না। সেদিক দিয়ে আমরা লাকি। ইন্ডিয়ায় কিছু কিছু স্থানে এরকম সংগীত আয়োজন হয়। সেখানে দুই হাজার আটশ লোক হয়। সেটার ব্যাপ্তি পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা। আমাদের উৎসবের ৫৫ ঘণ্টার প্রোগ্রামে তাও আবার বন্ধের দিন নয়, সবাই এ আয়োজন দেখতে ছুটে আসে প্রাণের টানে। চৌরাশিয়া সাহেবের বাঁশি শোনার জন্য রাত ৩টা পর্যন্ত সব বয়সের সংগীতপ্রেমী জেগে থাকে। সকালে অনেকের অফিস থাকে। তারপরও সবাই আসছে। এ সফলতা অবশ্যই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।

বেঙ্গল গ্রুপের এই সাফল্য অর্জন কীভাবে সম্ভব হলো?

আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, যে কোনো সেক্টরই হোক না কেন, সে ডাক্তার হোক, কি জুডিশিয়ালি লোক হোক বা একজন ইঞ্জিনিয়ার হোক- কাজ করতে গেলে মননের দরকার। যার মধ্যে আর্ট অ্যান্ড কালচারের প্রতি ইন্টারেস্ট আছে। সেটা ফাইন আর্ট, মিউজিক, থিয়েটার, সিনেমা বা বই পড়া হতে পারে। এসবই কিন্তু আর্ট। এ ফর্ম অব আর্টে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কিন্তু সচেতনভাবে সবগুলো ফর্মকে একসঙ্গে করেছে। সিনেমা, থিয়েটার, আর্কিটেকচার, মিউজিক কিংবা পাবলিকেশন্সেও বেঙ্গল আছে। আমার মনে হয়, লাস্ট ২০ বছরে আমাদের চেয়ে সমৃদ্ধ আর্কাইভ এশিয়ার কোথাও নেই। এই সমৃদ্ধ কর্মযজ্ঞই বেঙ্গলের সাফল্য এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশে শাস্ত্রীয় সংগীত উৎসব আয়োজনের ভাবনা কীভাবে এলো?

এর মূলে প্রথমে নির্দিষ্ট একটা উদ্দেশ্য ছিল। আলি আকবর খান, বেলায়েত খান, তার বাবা এনায়েত খান, রবি শঙ্কর, উদয় শঙ্কর, প্রত্যেকেই কিন্তু বাংলাদেশি। তারা শুধু বাংলাদেশেই কাজ করেননি, পৃথিবীব্যাপী ক্লাসিক্যাল মিউজিককে জনপ্রিয় করেছেন। তাহলে বাংলাদেশে কেন ক্ল্যাসিক্যাল মিউজিক হবে না? তারাও কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে চলে গেছেন দেশ ভাগ হওয়ার পর। কারণ তখন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করত না। সে জন্য আমি মনে করি, এই ক্লাসিক্যাল মিউজিকের লিগ্যাসি আমাদের কাছে খুবই শক্তিশালী। সেটা উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের একটা বিরাট পাওনা। এ ভাবনা থেকেই মূলত এ আয়োজন।

এ আয়োজনের নামকরণ বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক ফেস্টিভ্যাল কেন?

ভারতে সব সময় এমন আয়োজনকে বলা হয় হিন্দুস্তানি ক্লাসিক্যাল মিউজিক বা ইন্ডিয়ান ক্লাসিক্যাল মিউজিক। আমি এ কথার সঙ্গে একমত নই। যার কারণে আমি নাম দিয়েছি বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল। অনেকেই আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। আমার যে প্রথম পার্টনার ছিল আইটিসি তারাও আমাদের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ করল- কেন আমরা হিন্দুস্তান ক্লাসিক্যাল মিউজিক নামে এ আয়োজন করলাম না। আমার যদি নাও করতে হয় তবুও আমি এমন করব না। সে জন্য আমি আমার এই উৎসবের নাম দিলাম বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক। বাংলাদেশে এর উত্পত্তি না হলেও সবচেয়ে বড় বড় যারা সবাই বাংলাদেশি, যেমন অজয় চক্রবর্তী। তিনি কিন্তু ময়মনসিংহের। নিখিল ব্যানার্জি যিনি ভালো সেতার বাদক ছিলেন তার বাড়িও আমাদের এখানেই। এরাই আসলে আমাদের মূলভিত্তি ছিল। আমার মনে হলো, এসব গৌরবকে ফিরিয়ে আনার জন্য একটা বিগ ব্যাং দরকার। মানুষকে আপ্লুুত আর একসঙ্গে করার জন্য একটা পরিকল্পনা করলাম। এভাবেই আসলে বেঙ্গল ক্লাসিক মিউজিক নামকরণ চলে এসেছে।

শুরুতে সফলতার ছক আঁকার গল্পটি কেমন ছিল?

আমার ভাবনা ছিল এত মানুষকে যদি একই প্লাটফর্মে গান শোনাতে পারি তবে এর সার্থকতা আসবে। পাঁচ দিনব্যাপী গান শোনানো বিরাট ব্যাপার। রেজিস্ট্রেশন প্রসেস আরম্ভ করলাম। প্রথম বছর প্ল্যান করলাম বিনা টিকিটে আসবে সবাই। ছাত্রদের জন্য বাসের বন্দোবস্ত করলাম। আমাদের মূল টার্গেট ছিল ১৬-৩০ বছর বয়সের ছেলেমেয়েদের উচ্চাঙ্গ সংগীতে উৎসাহিত করা। আমি মনে করি, যে পাঁচ দিনব্যাপী শুদ্ধ গানকে নিতে পারে সে কোনো অশুদ্ধ কাজ করতে পারে না। কবি নজরুল কিংবা কবিগুরুর গান কিন্তু রাগভিত্তিক। ভালো শিল্পীদের গান রাগভিত্তিক হয়। প্রথম উৎসবে ২০ হাজারের মতো সমাগম হলো। সে সময় ইন্ডিয়ান শিল্পীরা আমাকে বলেছেন, ‘এ কোন পাগল স্টেডিয়াম মে ক্লাসিক্যাল মিউজিক কার রাহা?’ সেটা অবশ্য শিব কুমার শর্মাই বলেছিলেন। তবে তিনি এখন আমাদের ভালো বন্ধু, আমাদের প্রমোটার, অ্যাম্বাসেডর। তিনি সব জায়গাতেই বলেন, ‘পৃথিবীর কোথাও বেঙ্গল ফেস্টিভ্যালের মতো বড় উৎসব হয় না। আসলে এভাবেই আমরা আমাদের যাত্রা শুরু করেছিলাম। তার পরের বছর বেড়ে হলো ৪০ হাজার। আর দিন দিন তো এর পরিধি এবং দর্শক সংখ্যা বাড়ছেই।

এ আয়োজন নিয়ে এখনকার ভাবনা কী?

এখন তো রেজিস্ট্রেশন কমাচ্ছি। নিরাপত্তার কারণেই তা করতে হচ্ছে। মাত্র তিন দিনে রেজিস্ট্রেশন ৬৫ হাজার হয়েছে। সে কারণেই আমরা তৃতীয় দিনেই রেজিস্ট্রেশন বন্ধ করে দিয়েছি। দিন দিন এর ব্যাপকতা বাড়ছেই।

উৎসবকে ঘিরে কোন বয়সী দর্শকের হার বেশি মনে হয়?

এক সময় যে টার্গেট ছিল ১৮-৩০ বছর বয়সী ছেলেমেয়ে, তাদের উৎসবে পাচ্ছি। যারা ভিআইপি জোনে বসি তাদের মধ্যে ২০% মানুষ গান শুনতে আসে আর ৮০% মানুষ আসে শুধু আসার জন্য। এদের মধ্যে ১০% লোক সিরিয়াস লিসেনার। অনুষ্ঠানে যে মাপের মানুষ আসে তারা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যায় না। সব ক্যাটাগরির মানুষই এখানে থাকে। যারা গানের বোদ্ধা, সিভিল সোসাইটির মানুষ তারা প্রত্যেকেই কিন্তু এ উৎসবে আসে। তারা অবশ্যই কিছু পায় উৎসব থেকে, যার জন্য আসে।

এবারের আয়োজনকে ঘিরে নতুন পরিকল্পনা কী আছে?

উৎসব শুরুর তৃতীয় বছরে গিয়ে একটা একাডেমি করলাম। নাম দিলাম বেঙ্গল পরম্পরা। ইন্ডিয়া থেকে ১৭ জন গুরু এখানে নিয়ে আসি। উল্লাস কাসালকার হলেন প্রিন্সিপাল। তিনি এখানে ১৬ জন গুরুকে পারমিশন দিয়েছেন তালিম দেওয়ার জন্য। তারা নিয়মিত আসেন। তাদের মধ্যে কেউ তবলা, কেউ ধ্রুপদ, কেউ খেয়াল, কেউ সরোদ, সেতার শেখান। এখন শুরু করেছি বাঁশি এবং এসরাজ। বাংলা গানের জন্য এসরাজ শেখা দরকার। এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। শেখানোর সময় দেখলাম, বেশির ভাগ ছেলেমেয়েই ডেডিকেটেড হয় না। কারও অন্য কাজ থাকে, অর্থ উপার্জন করতে হয়। দূরে থেকে আসে। তখন কিছু লোককে থাকার ব্যবস্থা করে দিলাম। কিছু লোককে নিয়ে আনার ব্যবস্থা করলাম। ফুলটাইম গান শেখানোর জন্য ১৩৫ জনকে সম্পূর্ণ স্কলারশিপ দিয়েছি। এবারের উৎসবে এ বাচ্চারা দ্বিতীয়বার পারফর্ম করবে। গতবার করেছিল তবলা। এবার সেতার করবে একটা গ্রুপ, সরোদ করবে একটা গ্রুপ এবং আরেকটা গ্রুপ করবে তবলা। শুধু খেয়ালটা এবার রাখিনি। কারণ খেয়ালটা সেই মাপের এখনো হয়নি। নেক্সট বছরে করার প্ল্যান আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, আগামী ৫ বছর পর এদের মধ্য থেকে অন্তত ১০ জন বের হবে, যারা রশিদ খান বা শিব কুমারের সঙ্গে একই প্লাটফর্মে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বড় বড় জায়গায় পারফর্ম করবে।

উৎসব নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন কী?

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো ১৮-৩০ বছরের ছেলেমেয়েরা উৎসবে আসে। তারা বিশ্বের কাছে আমাদের সম্মান বাড়িয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ বলে, ‘ঢাকায় কোনো উৎসবে এলে আমরা এখন তীর্থস্থানে এসেছি। এখানে কোনো আওয়াজ নেই, কোনো ক্লাপিং নেই, কোনো ঝামেলা নেই। সবাই খুবই ধীরস্থিরভাবে গান-বাজনা শোনে। তারা কিন্তু জানে কখন তালি দিতে হবে আর কখন তালি দিতে হবে না। অযথা তারা কিছু করে না। আমি বিশ্বাস করি, যত বেশি সংস্কৃতি আর খেলাধুলার চর্চা  হবে, তত বেশি ক্রাইম কমবে। বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেট অথবা অন্যান্য বিনোদনের সময় দেশে ক্রাইম কমে যায়। আমি সরকারের কাছে অনুরোধ করব, যদি দেশে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ সিনেমা হল করে দেন, কালচারাল সেন্টার করেন, আড্ডা মারার জায়গা করে দেন, বাচ্চাদের খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে স্থান করে দেন তাহলে দেখবেন দেশে ক্রাইম রেট অনেক কমে আসবে। আমাদের ৮০,০০০ গ্রামকে যদি তিনটি ইউনিট করি তাহলে ২৫,০০০ বেশি গ্রাম হয়। প্রতিটি গ্রামে যদি কিছু স্পেস নিয়ে ক্লাব করে দেন, খেলাধুলার জায়গা করে দেন, বিনোদনের জায়গা করে দেন তাহলে কিছুটা হলেও দেশে ভালো কিছু হতে পারে। খুব বেশি খরচও হয় না কিন্তু। এই খরচ ব্যক্তিগতভাবে বা সেখানকার মানুষেরাই দিতে পারে। এটা সম্ভব। সবাইকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে। মোটকথা সবাইকে ভালো কাজে ইনগেইজড রাখতে হবে। তাহলেই দেশের উন্নতি হবে।

দেশের উন্নয়নে বেঙ্গল গ্রুপ আগামীতে নতুন কী উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?

আমরা বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেকচার করেছি, যেখান থেকে সারা দেশকে একটা রি-ডিজাইন করছি। হার্ভাড ইউনিভার্সিটি ও এমআইটির সঙ্গে মিলে একটা এক্সিবিশন করছি। এখনো চলছে। গুলশান থেকে ধানমন্ডি পর্যন্ত কীভাবে একটা মনোরেল করা যায়। পাবলিক প্লাজাগুলোকে কীভাবে সাজানো যায়। আমাদের বোর্ডে ১৭ জন বাংলাদেশি এবং ২০ জন বিদেশি নামিদামি আর্কিটেক জয়েন করেছে। এর জন্য কোনো ফি নিচ্ছি না। এটা করছি একটা এক্সারসাইজ হিসেবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের কাজ দিয়েছে। পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ডিজাইন করতে পারব।

আপনি আবাহনী স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক সভাপতি। ক্রীড়া উন্নয়নে বর্তমানে কী কাজ করছেন?

আমি কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে জড়িত না। কোনো খেলাধুলার সঙ্গেও না। আবাহনীর সঙ্গে এক সময় ছিলাম যখন তারা দুঃসময়ে ছিল। এক সময় আমি নিজেও খেলতাম। খেলাধুলার প্রতি সব সময় একটা নেশা ছিল। আমার মামা খুব নামকরা খেলোয়াড় ছিলেন। কামাল স্পোর্টিং ক্লাব তার নামেই। সেই জন্য খেলাধুলার সঙ্গে আমাদের একটা যোগসূত্র ছিল। আমি নিজেও বিশ্বাস করি, স্পোর্টসের বিকল্প মাধ্যম নেই। শিগগিরই একটি উদ্যোগ নেব। দেশীয় পুরনো খেলাগুলো ফিরিয়ে আনব। দেশজ  খেলা, যেমন- ডাংগুলি, মারবেল, লাটিম, সাতচারা। এসব দেশজ খেলাকে আমি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এরকম ৩০ হাজার বা ২৫ হাজার ক্লাব যদি বাংলাদেশে হয়, তাহলে এসব খেলা নিয়ে বছরে একটা উৎসব করা যায়। বাজেট হবে খুব করে হলেও ১০ হাজার। এটা অসম্ভবের কিছুই নয়।   

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে বেঙ্গল গ্রুপ। এক্ষেত্রে আগামী উদ্যোগ কী?

চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে বরাবরই বেঙ্গল ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ‘মেঘমল্লার’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ করলাম। এগুলো সম্মাননাও পেয়েছে। আর কিছু চলচ্চিত্র করেছি। ৫টি ছবি এখন প্রক্রিয়াধীন আছে। কাজ চলছে। আশা করি ভালোই হবে। তা ছাড়া দেশে এক হাজার সিনেমা হল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। সিনেমা হল বাড়লে ভালো নির্মাতারা আবার এগিয়ে আসবেন। ছবির সংখ্যা বাড়বে এবং এই শিল্প আবার সমৃদ্ধ হবে। আমরা সমস্ত আর্ট ফর্মকে নিয়ে কাজ করছি। আমরা চাই বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম একটি সুস্থ ধারায় ফিরে আসুক। একটি গানের টিভি চ্যানেল করব। বাচ্চাদের বিনোদনের ব্যবস্থা কমে গেছে। তাদের জন্য কোনো টিভি চ্যানেল নেই। শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান আগের মতো দেখা যায় না। শিল্প-সংস্কৃতির সব শাখা নিয়েই বেঙ্গল কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ
জটিল মানুষ কুমার বিশ্বজিৎ
জটিল মানুষ কুমার বিশ্বজিৎ
এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
এ কী বললেন জুহি...!
এ কী বললেন জুহি...!
ট্রাইব্যুনালে জেসমিনরূপে তানিয়া
ট্রাইব্যুনালে জেসমিনরূপে তানিয়া
এবার ওটিটিতে মন্দিরা
এবার ওটিটিতে মন্দিরা
অনুরাগীদের অশ্রু ঝরছে সিনেমা হলে
অনুরাগীদের অশ্রু ঝরছে সিনেমা হলে
বাংলা ব্যান্ডের কালজয়ী যেসব গান
বাংলা ব্যান্ডের কালজয়ী যেসব গান
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
এবারও ঠাঁই পেল না বাংলাদেশি ছবি
সর্বশেষ খবর
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন
মার্কিন কৃষি পণ্যের ওপর শুল্ক স্থগিত করছে চীন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!
টাইটানে বিজ্ঞানীরা দেখলেন পানি ও তেল একসঙ্গে মিশছে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় এখন ডাউম্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর