শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

চাহিদা থাকলেও কেন নেই ফোক ছবি

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চাহিদা থাকলেও কেন নেই ফোক ছবি

১৯৫৬ সালে ঢাকায় প্রথম বাংলা সবাক ছবি আবদুল জব্বার পরিচালিত ‘মুখ ও মুখোশ’ মুক্তি পেলেও উর্দু ছবির দাপটে বাংলা ছবি মাথা তুলে দাঁড়াতে পারছিল না। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র সাংবাদিক ও গবেষক অনুপম হায়াৎ তার রচিত ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাস’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, ‘ষাটের দশকের প্রারম্ভে উর্দু ছবির প্রচণ্ড দাপটের মধ্যে ১৯৬৬ সালে পরিচালক সালাউদ্দীন নির্মাণ করেন লোকগাথা ভিত্তিক গল্পের ছবি ‘রূপবান’। ছবিটি সুপার হিট হয়। লোকগাথা ভিত্তিক ছবি রূপবানের সাফল্যে অন্যান্য চিত্র নির্মাতাকে উর্দু ভাষার পরিবর্তে লোকগাথা ভিত্তিক ছবি নির্মাণে প্রেরণা দেয়। একে একে তৈরি হয় ‘রহিম বাদশা ও রূপবান’, গুনাই, আপন দুলাল, সাইফুল মুলক বদিউজ্জামান, মহুয়া, কাঞ্চনমালা, আমির সওদাগর ও ভেলুয়া সুন্দরী, সাত ভাই চম্পা, রাখাল বন্ধু, সুয়োরানী দুয়োরানী, বেহুলা, অরুণ বরুণ কিরণ মালাসহ অনেক লোকগাথা ছবি। এসব ছবি ব্যাপক দর্শক প্রিয়তা পায়। আশির দশকে শুরু হয় রঙিন লোকগাথা ছবি নির্মাণের হিড়িক। এসব ছবির বেশির ভাগই পূর্বে নির্মিত সাদা কালো লোকগাথা ছবির পূর্ণনির্মাণ।

যেমন— ১৯৮৫ সালে প্রথম নির্মাণ করা হয় ‘রঙিন রূপবান’ এরপর রঙিন রাখাল বন্ধু, রঙিন গুনাই বিবি, রঙিন সাত ভাই চম্পা, রঙিন জরিনা সুন্দরীসহ অনেক ছবি। এসব লোকগাথা ছবিও ব্যাপক দর্শক প্রিয়তা লাভ করে।

 ১৯৮৯ সালে তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত ‘বেদের মেয়ে জোসনা’ এখন পর্যন্ত ঢাকাই চলচ্চিত্রে সর্বোচ্চ আয়ের ছবির স্থান দখল করে আছে। যাদের হাতে লোকগাথা ছবি প্রাণ পেয়েছিল তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য আরও কয়েকজন নির্মাতা হলেন— জহির রায়হান [বেহুলা], আজিজুর রহমান [সাইফুল মূলক বদিউজ্জামান, কাঞ্চন মালা], দিলীপ সোম [সাত ভাই চম্পা], খান আতাউর রহমান [অরুণ বরুণ কিরণ মালা], চাষী নজরুল ইসলাম [বেহুলা লক্ষীন্দর], সফদর আলী ভূইয়া [রসের বাইদানী], এফ কবির চৌধুরী [পদ্মাবতী, সওদাগর] ছটকু আহমেদ [রাজদণ্ড] এবং অসংখ্য লোকগাথা ছবির নির্মাতা ইবনে মিজান। উল্লিখিত নির্মাতারা অসংখ্য লোকগাথা ছবি নির্মাণ করে সফল হন। এসব নির্মাতা ছাড়াও আরও অনেকে এ জাতীয় ছবি নির্মাণের মাধ্যমে দর্শক প্রশংসা কুড়ান। এর মধ্যে নূর মোহাম্মদ মনি ও দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর নামও উল্লেখ করতে হয়। নব্বই দশকে এসে মারদাঙ্গা, নকল আর রিমেক ছবির ভিড়ে হারিয়ে যায় লোকগাথা ছবি নির্মাণ। ২০১৭ সালে চিত্রপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম সুমন ছোট পর্দার জনপ্রিয় নায়ক ডি এ তায়েব, পপি ও পরীমণিকে নিয়ে নির্মাণ করেন ‘সোনা বন্ধু’ চলচ্চিত্রটি। এ ছবিটিও দর্শক সাদরে গ্রহণ করে। তারপরেও লোকগাথা ছবির নির্মাণে আগ্রহ নেই কেন নির্মাতাদের। এ বিষয়ে লোকগাথা ছবি সংশ্লিষ্ট বেশ কজন নির্মাতা ও শিল্পীর মতামত তুলে ধরা হলো—

সুচন্দা

বর্তমানে লোকগাথা ছবি নির্মাণের মতো গল্প, নির্মাতা, গান কোথায়। এ ধরনের ছবি নির্মাণতো খুব সহজ নয়। রীতিমতো গবেষণাধর্মী ছবি হলো ফোক এবং লোকগাথা ছবি। জহির রায়হান ষাটের দশকে ‘বেহুলা’ ছবিটি নির্মাণ করেছিলেন। যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে এখনো ইতিহাস হয়ে আছে। এ ছাড়াও কুচবরণ কন্যা, নয়নতারাসহ অনেক এ জাতীয় ছবি রয়েছে। আসলে এসব ছবি নির্মাণে মেধার প্রয়োজন, শিল্পী মনোভাবাপন্ন লোক দরকার। এখন তো সবাই শুধু অর্থের পেছনে ছুটে। ছবি মানে শুধু ব্যবসা নয়, এটি একটি শিল্প। এখন কৃষ্টি কালচারের মধ্য থেকে শিল্পমান উধাও হয়ে গেছে। সবাই কত সহজে বিদেশি অ্যাকশন ছবির নকল করে সহজে অর্থ উপার্জন করবে সেই চিন্তাই শুধু করে। লোকগাথা ছবি নির্মাণ করতে হলে দেশীয় শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি মায়া থাকতে হবে। না হলে কখনো আরেকটি বেহুলা বা রূপবান তৈরি করা যাবে না।

 

আজিজুর রহমান

আগে যেসব প্রযোজক আর পরিবেশক এবং ছবির পৃষ্টপোষকতা করত তারা তো এখন আর নেই। এখন সবাই ডিজিটাল যুগে এসে আধুনিক হয়ে গেছে। এসব ছবি সম্পর্কে এখনকার নির্মাতাদের মধ্যে কোনো ধারণা আছে বলে মনে হয় না। সবাই এখন ভিনদেশি অনুকরণে রোমান্টিক-অ্যাকশন ছবি নির্মাণেই ব্যস্ত। নিজ দেশের মাটি ও মানুষের গন্ধমাখা চলচ্চিত্র নির্মাণে কারও দায় নেই বলেই অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়। অথচ লোকগাথা ছবির দর্শক গ্রামেগঞ্জে শহরে প্রচুর আছে। গান, গল্প এবং নির্মাণ এসব ছবির প্রাণ। এই প্রাণের আকুতি এখনকার নির্মাতাদের মধ্যে কোথায়?

 

সুজাতা

আসলে নানা প্রযুক্তির ভিড়ে এখন বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের গল্প উপেক্ষিত হয়ে পড়েছে। ছেলে মেয়েদের ছোটবেলা থেকেই আমরা ইংরেজি মিডিয়ামে পড়াশোনা করিয়ে তাদের দেশের শিল্প সংস্কৃতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখছি। এসব বাচ্চারা তিতুমীর বা সিরাজউদ্দৌলা সম্পর্কে জানে না। তারা ডরিমন দেখতেই অভ্যস্ত। আগে সিনেমা ছিল একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম। এখন হাতে হাতে মোবাইলসহ নানা প্রযুক্তি। বিদেশি সংস্কৃতির ভারে এখনকার দর্শকের মন মানসিকতার পরিবর্তন ঘটেছে। এখনকার বাচ্চাদের কাছে ঠাকুরমার ঝুলি বা ঠাকুরদাদার ঝুলি হলো অবাস্তব ও হাস্যকর বিষয়। এখন লোকগাথা ছবি নির্মাণের মতো নির্মাতারও যথেষ্ট অভাব রয়েছে। সব মিলিয়ে চাহিদা থাকলেও লোকগাথা ছবি আর নির্মাণ হচ্ছে না।

 

ছটকু আহমেদ

এখন ডিজিটাল আর ফোর জি এর যুগ। সবাই আধুনিক হয়ে গেছে। তাই এ ধরনের গল্পের ছবি এখনকার দর্শকের কাছে হাস্যকর মনে হয়। সত্যি কথা বলতে এখন কারও মধ্যে আর প্রাণের টান বা মায়া নেই। লোকগাথা ছবি মানে প্রাণের ছবি। এমন ছবি এখন নির্মাণ করার মতো নির্মাতা বা মানসিকতা কারও আছে বলে মনে হয় না। এ ধরনের ছবি নির্মাণ করা মানে রীতিমতো গবেষণা করা। সেই সময়ও কারও নেই। সবাই এখন নকল মানে কপি পেস্টের মধ্যে নিজেদের সীমিত করে ফেলেছে। ডিজিটাল যুগ সবার মন থেকে মাটির গন্ধ আর মেধা কেড়ে নিয়েছে বলে এসব ছবি সম্পর্কে এখন আর চিন্তা করার মতো শক্তিও কারও আছে বলে মনে হয় না।

 

ডি এ তায়েব

বড় পর্দায় অনেকদিন পর গত বছর লোকগাথা ছবি সোনা বন্ধু নিয়ে এসেছিলাম। আমার ইচ্ছে ছিল আমার প্রথম অভিনীত ছবি হবে এ দেশের মাটি ও মানুষের গন্ধমাখা ছবি। যে ছবিটি সবার ভালোবাসার কথা বলবে। দেশ ও মানুষের কথা বলবে। এই ভালোবাসার এখনকার ফেসবুকের ভালোবাসার মতো ক্ষণস্থায়ী হবে না। লোকগাথা সোনা বন্ধু ছবি মানে জীবনের গল্পের ছবি। আমার আত্মবিশ্বাস ছিল আমার ২০ বছরের ছোট পর্দার সফল অভিনয় জীবনের মতো বড় পর্দার প্রথম অভিনীত ছবিটিও হবে সার্থক। শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে। কেউ বলতে পারেনি এই ছবির কোথাও এক বিন্দু খুঁত আছে। এখন আসলে সবাই আর্টিফিশিয়াল চিন্তায় আসক্ত। ভিনদেশি কালচার আর নকলে অভ্যস্ত। তাই দর্শক দেশীয় ছবি বিমুখ হয়ে পড়েছে। আমাদের জীবনের শিকড় হলো গ্রাম বাংলা। গ্রাম বাংলার গল্পের ছবি নিয়ে এগিয়ে আসতে পারলে এ দেশের ছবি আবার তার হারানো মর্যাদা ফিরে পাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
সর্বশেষ খবর
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা