শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯

কী হবে চলচ্চিত্রের

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে চলচ্চিত্রের
অতীতে চলচ্চিত্র শিল্পের সমস্যা সমাধানে সরকারের ধীর গতির কারণে শিল্পটি এখন অস্তিত্ব সংকটের মুখে। তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ এবারের ঈদের ছবি। প্রতি বছর ঈদে মুক্তির জন্য কমপক্ষে ৭/৮টি ছবি প্রস্তুত থাকলেও এবার এখন পর্যন্ত মাত্র ২/৩টির নাম শোনা যাচ্ছে।

 

‘নানামুখী সমস্যায় চলচ্চিত্র শিল্প দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে স্থবির হয়ে আছে’, এটি পুরনো খবর। নতুন খবর হলো বর্তমানে সরকার শিল্পটির পুনঃজাগরণে আবারও নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাচ্ছে। এতে চলচ্চিত্রকাররা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বলছেন, ‘এবার যেন আশ্বাস সত্যিই বিশ্বাসে পরিণত হয়, চলচ্চিত্র শিল্পটির উন্নয়নের ক্ষেত্রে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করে সরকার যেন এটিকে আবার সচল করে দেয়। না হলে প্রায় কোমায় থাকা এই শিল্পটি অচিরেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করবে।

বিভিন্ন চলচ্চিত্র সমিতির মধ্যে পরিচালক ও প্রদর্শক সমিতির নেতারা বলছেন ইতিমধ্যে তারা তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। মন্ত্রী সব কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনেছেন এবং শিল্পী ও প্রযোজক সমিতির সঙ্গে বৈঠক করে শিগগিরই এই শিল্পটিকে ঢেলে সাজানোর নির্দেশনা দেবেন বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। গত ২ এপ্রিল তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির কর্মকর্তারা। ৩ এপ্রিল জাতীয় চলচ্চিত্র দিবসে এফডিসিতে এই বৈঠকের কথা জানাতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, এফডিসিকে আধুনিক করতে ৩২২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে এটির কাজ সম্পন্ন হবে। মানসম্মত ছবির অভাবে সিনেমা হলের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে। স্থানীয় ছবির অভাবে সিনেমা হল বন্ধ রোধে প্রদর্শকদের উপমহাদেশীয় ছবি আমদানির দাবি খতিয়ে দেখতে তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। আপাতত কলকাতার বাংলা ছবি যাতে ওই দেশের মুক্তির পর স্বল্প সময়ে এদেশে মুক্তি পেতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া সিনেমা হলের বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে শিগগিরই শিল্প হারে নেওয়ার ব্যবস্থাও করা হবে। আর প্রদর্শকদের হিন্দি ছবি আমদানির দাবি সব চলচ্চিত্র সমিতির সঙ্গে আলাপ করে চূড়ান্ত করা হবে। চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান সময় উপযোগী করা হবে। সিনেমা হল সংস্কার ও নির্মাণে স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে ঋণ দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হবে। এদিকে, গত ২৪ এপ্রিল চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্যরা সাক্ষাৎ করেন তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। বৈঠক শেষে সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন জানান, মন্ত্রীকে সমিতির পক্ষ থেকে বেশ কটি দাবি লিখিত আকারে দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী এসব দাবি পূরণের আশ্বাস দিয়েছেন। এসব দাবির মধ্যে ছিল সেন্সর বোর্ডে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি অথবা মহাসচিবকে প্রতিনিধি হিসেবে রাখতে হবে, এফডিসির প্যাকেজ সুবিধা সহজ করতে হবে, বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে চলচ্চিত্র কেন্দ্র ও সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করতে হবে, সিনেমা হলে প্রজেক্টরসহ যাবতীয় যন্ত্রপাতি সিনেমা হল মালিকদের স্থাপন ও সিনেমা হলের আধুনিকায়ন করতে হবে। মহাসচিব খোকন বলেন, সমিতির দাবি বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। এদিকে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র আমদানির ক্ষেত্রে সংশোধনের বিষয়ে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। সংশোধিত নতুন নীতিমালা প্রণীত হলে চলচ্চিত্র আমদানির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। একটি সূত্রে জানা গেছে সংশোধিত এই নীতিমালায় বছরের ৪৮ সপ্তাহের মধ্যে ১৬ সপ্তাহে উপমহাদেশীয় চলচ্চিত্র প্রদর্শনের সুযোগ থাকছে। অন্যদিকে, সিনেমা হলে সরকারি উদ্যোগে যন্ত্রপাতি স্থাপনের জন্য প্রদর্শক সমিতি তথ্য মন্ত্রণালয়ে ৮৩টি সিনেমা হলের একটি তালিকা জমা দেয়। এর মধ্যে মন্ত্রণালয় যাচাই-বাছাই করে ৫২ হলের তালিকা তৈরি করে ও এর মধ্যে ৪০টি সিনেমা হল সংস্কারের ঋণ অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে টাকা চেয়ে প্রস্তাব পাঠায়। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় এই প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। এ অবস্থায় প্রদর্শক সমিতি এখন আবার সরকারের কাছে সিনেমা হলে যন্ত্রপাতি স্থাপনের জন্য ঋণ চেয়ে আবেদন করেছে। এখন প্রস্তাব প্রকল্পের খসড়া তৈরির কাজ চলছে বলে জানা গেছে। সুদীপ্ত কুমার দাস সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, প্রস্তাবটি যেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত নীতিমালা প্রকাশের আগেই সেখানে প্রেরণ করা হয়। না হলে নতুন করে এই বিষয়টি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করতে আবার দীর্ঘ সূত্রতার কবলে পড়তে হবে। এদিকে, চলচ্চিত্রকাররা অভিযোগ করে বলেন, অতীতে চলচ্চিত্র শিল্পের সমস্যা সমাধানে সরকারের ধীর গতির কারণে শিল্পটি এখন অস্তিত্ব সংকটের মুখে। তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ এবারের ঈদের ছবি। প্রতি বছর ঈদে মুক্তির জন্য কমপক্ষে ৭/৮টি ছবি প্রস্তুত থাকলেও এবার এখন পর্যন্ত মাত্র ২/৩টির নাম শোনা যাচ্ছে। অথচ ঈদের আর এক মাসও বাকি নেই। নানা প্রতিকূলতার কারণে চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনকহারে কমছে। একের পর এক বন্ধ হচ্ছে সিনেমা হল ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। গত মাসে বন্ধ হয় হিমেল খানের ‘মিনা ফিল্মস’। চলচ্চিত্র পাড়া খ্যাত কাকরাইলে ছিল শতাধিক প্রযোজনা সংস্থা। এর মধ্যে শুধু ভূঁইয়া ম্যানশনেই ছিল অর্ধশতাধিক প্রোডাকশন হাউস। সিনেমা ব্যবসা মন্দার কারণে বন্ধ হতে হতে এখন এখানে রয়েছে মাত্র ৪/৫টি প্রযোজনা অফিস। এর মধ্যে কাউসারের তুষার কথাচিত্র, তাপসী ঠাকুরের হার্টবিট এবং সেলিম খানের ‘শাপলা মিডিয়া’ অন্যতম। বাকি যে কটি আছে তা থেকে ছবি নির্মাণ হয় না। অন্যদিকে গত মাসে বন্ধ হয় নারায়ণগঞ্জের জোড়া সিনেমা হল খ্যাত ‘আশা’ ও ‘মাশা’। এর মালিকপক্ষ বলছেন, পর্যাপ্ত ও মানসম্মত ছবির অভাবে দর্শক নেই। লোকসান গুনে কতদিন টিকিয়ে সিনেমা হল টিকিয়ে রাখা যায়। চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দীন জানান, নব্বই দশকের শেষ পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশে মোট ১ হাজার ৪৩৫টি সিনেমা হল চালু ছিল। এক বছর আগেও যার সংখ্যা ছিল ৩০০-এর ওপরে। গত সাত মাসের মাথায় সেই সংখ্যা ২৫০-এ নেমে আসে। বর্তমানে এই সংখ্যা ১৭২। এর মধ্যে ৯০টির মতো সিনেমা হলের পরিবেশ দর্শক উপযোগী। প্রযোজক সমিতির সাবেক কর্মকর্তা খোরশেদ আলম খসরু বলেছেন এত অল্প সংখ্যক সিনেমা হল থাকায় মাঝারি বাজেটের ছবি নির্মাণ করেও সেই অর্থ ফেরত পাওয়া সম্ভব নয়। তাই ছবি নির্মাণ থেকে দূরে সরছেন নির্মাতারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন